Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: babu10 on January 25, 2021, 10:39:15 AM
-
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় সব সেক্টরেই দুর্নীতির আখরায় পরিনত হয়েছে। সরকার যাকেই উচ্চ পদস্থ পদে বসায় সেই দুর্নীতি শুরু করে এমনকি বেসরকারী ক্ষেত্রেও তাই। সবাই হাজার হাজার টাকা বিদেশে পাচার করতেছে। হার্ড মানিতে যেখানে সবধরনের রেকর্ড থাকে সেখানে যদি এত দুর্নীতি হয়ে থাকে তবে যেখানে লেনদেনের কোন রেকর্ড থাকবেনা সেটা যদি বাংলাদেশ সরকার বৈধ করে তাহলে তা হবে দেশের জন্য খাল কেটে কুুমির আনার মত আত্নঘাতী কাজ। সরকার হয়ত এসব চিন্তা ভাবনা থেকেই বিটকয়েনের মত ডিজিটাল কারেন্সিকে গ্রহণ করতেছেনা।
আপনাদের মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।
-
দূর্নীনি নেই কোন সেক্টরে? সবখানে দূর্নীতি আছে। মানি লন্ডারিং আছে। তারা শুধু মনে করতেছে বিটকয়েনকে অনুমোদন দিলে মানিলন্ডারিং বাড়বে, আসলে বছরে হাজার হাজার কোটি টাকা তো বিটকয়েনকে অনুমোদন না দিয়েও বিশ্বের বিভিন্ন দেশে পাচার করতেছে সরকারি আমলা মন্ত্রীরা। আমাদের পাশ্ববর্তী প্রতিবেশি বন্ধু দেশ ভারতও ক্রিপ্টো অনুমোদন করেছে সেখানে আমাদের দিতে দোষ কোথায়? আসলে আমাদের তখন টনক নড়ে যখন সবাই মাঠে নেমে গোল মেরে চিল্লাইতে শুরু করে আনন্দ উল্ল্যাস করে তখন ঘুম ভাঙে।
-
আমি প্রকৃত অর্থে তা মনে করি না, দুর্নীতি করলে বিটকয়েন লাগে না। বাংলাদেশ ত এখন অহরহ দুর্নীতি হচ্ছে তাহলে এরা কিভাবে করছে? আসলে যা খারাপ কাজ করতে ইচ্ছুক সে যেকোন পন্থায় তা করে ফেলবে। সুতরাং বিটকয়েন নিয়ে নেগেটিভ চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের পিছিয়ে নিচ্ছি।
-
আমি প্রকৃত অর্থে তা মনে করি না, দুর্নীতি করলে বিটকয়েন লাগে না। বাংলাদেশ ত এখন অহরহ দুর্নীতি হচ্ছে তাহলে এরা কিভাবে করছে? আসলে যা খারাপ কাজ করতে ইচ্ছুক সে যেকোন পন্থায় তা করে ফেলবে। সুতরাং বিটকয়েন নিয়ে নেগেটিভ চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের পিছিয়ে নিচ্ছি।
দুর্নীতিতো যারা করার তারা করবেই সেক্ষেত্রে আমিও আপনার সাথে একমত। কিন্তু যারা দুর্নীতি করছে বর্তমানে তারা কিছুটা হলেও ভয় পায় এখনো কারন দুদক বা মানিলন্ডারিং কমিটি যেইকোন সময় তাদের ব্যাংক বা আর্থিক কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে টাকা ট্রেস করতে পারে অন্তত: সেটা আজকে হোক বা ৫ বছর পরে হোক। কিন্তু যদি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ট্রান্সফার করে তবে তার কোন হদিস থাকবেনা এবং এই ব্যক্তিকে কোন দিনও ধরতে পারবেনা।
-
দুর্নীতিতো যারা করার তারা করবেই।আসলে যারা খারাপ কাজ করতে ইচ্ছুক সে যেকোন পন্থায় তা করে ফেলবে। তাই বিটকয়েন নিয়ে বাজে চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের পিছিয়ে নিচ্ছি।তাই সরকার হয়ত এসব চিন্তা ভাবনা থেকেই বিটকয়েনের মত ডিজিটাল কারেন্সিকে গ্রহণ করতেছেনা।
-
আসলে কি ভাইয়া দুর্নীতি আসলে বাংলাদেশে বেশি চলে। সরকার কোনভাবেই দুর্নীতি দমন করতে পারতেছে না। দিন দিন আরো মানুষ দুর্নীতির সাথে জড়িয়ে পড়ছে। আজকালকার মানুষ কারো ভালো চায়না। সবাই অন্যের ক্ষতি করে নিজে বড় হতে চায়। বাংলাদেশ বড় বড় দুর্নীতিবাজরা হয়তো কোটি কোটি টাকা বিশ্বের সকল দেশের প্রচার করে।সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো পদক্ষেপ নিতে পারতেছে না। আর যদি বিটকয়েন কে বাংলাদেশের বৈধতা দেয় তাহলে আমার মনে হয় দুর্নীতিতে আর একটু ভেরে যাবে। তবে দুর্নীতি বেড়ে গেলেও দেশ কিছুটা হলেও উন্নতির দিকে যাবে। কেননা বাংলাদেশের অনেক মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে যুক্ত রয়েছে। যারা যুক্ত রয়েছে তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে বছর শেষে কোটি কোটি টাকা আয় করে থাকে। বিটকয়েন যদি বাংলাদেশ বৈধতা পায় তাহলে দেখা যাবে যে এদেশে কিছুটা হলেও আর্থিক সমস্যা থেকে মুক্তি পাবে।
-
আমি প্রকৃত অর্থে তা মনে করি না, দুর্নীতি করলে বিটকয়েন লাগে না। বাংলাদেশ ত এখন অহরহ দুর্নীতি হচ্ছে তাহলে এরা কিভাবে করছে? আসলে যা খারাপ কাজ করতে ইচ্ছুক সে যেকোন পন্থায় তা করে ফেলবে। সুতরাং বিটকয়েন নিয়ে নেগেটিভ চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের পিছিয়ে নিচ্ছি।
দুর্নীতিতো যারা করার তারা করবেই সেক্ষেত্রে আমিও আপনার সাথে একমত। কিন্তু যারা দুর্নীতি করছে বর্তমানে তারা কিছুটা হলেও ভয় পায় এখনো কারন দুদক বা মানিলন্ডারিং কমিটি যেইকোন সময় তাদের ব্যাংক বা আর্থিক কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে টাকা ট্রেস করতে পারে অন্তত: সেটা আজকে হোক বা ৫ বছর পরে হোক। কিন্তু যদি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ট্রান্সফার করে তবে তার কোন হদিস থাকবেনা এবং এই ব্যক্তিকে কোন দিনও ধরতে পারবেনা।
হ্যা তা অবশ্যই ঠিক আছে, বিটকয়েনে রাখলে কোন তথ্য প্রমাণ থাকেনা। তবে পৃথিবীর ৬/৭ টা দেশ বাদে সব দেশেই সরকার কোন নিয়মের ভিতরে হোক বা যে কোন উপায়ে অনুমোদন দিয়েছে। সেক্ষেত্রে তারা অবশ্যই এসব বিষয়ে না বুঝে কিছু করেনি।
-
আমি প্রকৃত অর্থে তা মনে করি না, দুর্নীতি করলে বিটকয়েন লাগে না। বাংলাদেশ ত এখন অহরহ দুর্নীতি হচ্ছে তাহলে এরা কিভাবে করছে? আসলে যা খারাপ কাজ করতে ইচ্ছুক সে যেকোন পন্থায় তা করে ফেলবে। সুতরাং বিটকয়েন নিয়ে নেগেটিভ চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের পিছিয়ে নিচ্ছি।
দুর্নীতিতো যারা করার তারা করবেই সেক্ষেত্রে আমিও আপনার সাথে একমত। কিন্তু যারা দুর্নীতি করছে বর্তমানে তারা কিছুটা হলেও ভয় পায় এখনো কারন দুদক বা মানিলন্ডারিং কমিটি যেইকোন সময় তাদের ব্যাংক বা আর্থিক কোন প্রতিষ্ঠানে গিয়ে টাকা ট্রেস করতে পারে অন্তত: সেটা আজকে হোক বা ৫ বছর পরে হোক। কিন্তু যদি ক্রিপ্টোকারেন্সিতে ট্রান্সফার করে তবে তার কোন হদিস থাকবেনা এবং এই ব্যক্তিকে কোন দিনও ধরতে পারবেনা।
হ্যা তা অবশ্যই ঠিক আছে, বিটকয়েনে রাখলে কোন তথ্য প্রমাণ থাকেনা। তবে পৃথিবীর ৬/৭ টা দেশ বাদে সব দেশেই সরকার কোন নিয়মের ভিতরে হোক বা যে কোন উপায়ে অনুমোদন দিয়েছে। সেক্ষেত্রে তারা অবশ্যই এসব বিষয়ে না বুঝে কিছু করেনি।
এক্ষেত্রে ইথিক্যাল একটা ব্যাপার আছে আসলে। আমরা ইথিক্যালি কতটুকু স্ট্রং তা সরকার ভালো ভাবেই জানে তাই হয়তো এটাকে বৈধ করতে ভয় পাচ্ছে। যেসব দেশ এটাকে বৈধ করেছে তাদের সরকার তাদের জনগণের উপর আস্তা পায় তাই হয়তো কোন চিন্তা করেনা কিন্তু অপরদিকে বাংলাদেশে একটা দিনমজুর যদি রাতারাতি কোটিপতি হয়ে যায় তাহলে সরকার কিভাবে আস্তা রাখবে? তবে যাই হোক আমি এটা বৈধ হবার পক্ষে কারন সরকার এমনিতেই রাজস্ব পাচ্ছে না কিন্তু কাজতো আর থেমে নেই তাহলে সরকার এটাকে বৈধ করবেনা কেন প্রয়োজনবোধে যেসব দেশ বৈধ করেছে তাদের থেকে নিয়মনীতি জানতে পারে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে সবচেয়ে বেশি দুর্নীতি হয়ে থাকে তাহলে সেটা হবে বাংলাদেশ।মাঝে মাঝে এমন কিছু নিউজ দেখা যায় যা দেখে আমাদের কাজ সেরে ওঠে।বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি কোনো অনুমোদন নেই তারপরও কিছু সন্ত্রাসী কার্যক্রম এই বিটকয়েনের মাধ্যমে করতে দেখা যায়। বাংলাদেশ যদি কোনদিন এই দুর্নীতি থেকে বের হতে না পারে তাহলে সফলতা অর্জন করা কোনভাবেই সম্ভব না।
-
আমার কাছেও মনে হয় যে আমাদের বাংলাদেশের সরকার মানি লন্ডারিংয়ের ঝুঁকি এড়ানোর জন্যই বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা দিচ্ছে না। বাংলাদেশে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়া হতো তাহলে আমাদের দেশে দূর্নীতি আরও অনেকাংশেই বেড়ে যেতো।
-
পৃথিবীর অন্যান্য দেশে যখন বিটকয়েন কে বৈধ ঘোষণা করা হয়েছে সেখানে কিন্তু বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা করা হয়নি। এর পেছনে হয়তো সরকারের অবশ্যই কোন একটি কারণ আছে।আমাদের দেশে সন্ত্রাস রাহাজানি সংখ্যা বেশি।বাংলাদেশের সরকার হয়তো মানিলন্ডারিংয়ের ঝুঁকি কমানোর জন্য বাংলাদেশে এখনও ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ ঘোষণা করেনি। ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে দুর্নীতি সবচেয়ে বেশি হয়ে থাকে।সরকারের মনে হচ্ছে যে আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হলে দুর্নীতির সংখ্যা আরো বেড়ে যাবে। মানুষ কোটি কোটি টাকা বিদেশে পাচার করবে।তার জন্যই হয়তো বাংলাদেশ আজও বিটকয়েন কে বৈধ করা হয়নি।
-
100% সত্য, আমি আপনার সাথে একমত। হার্ড মানিতেই যদি দুর্নিতি রুখতে না পাড়া যায় সেক্ষেত্রে ক্রিপ্টোর কারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রাতো বলার অপেক্ষা রাখে না। এর অনুমতি পেলে বাংলাদেশের সব টাকা বাইরে যেতে বেশি সময়ের প্রয়োজন পড়বে না। লেনদেনের রেকর্ড বিহিন একটি মাধ্যম পাওয়া গেলে দুর্নিতিবাজরা খুবই খুশি হবে।
-
আর কোন ক্ষেত্রে বাংলাদেশের সুনাম না থাকলেও দুর্নীতির দিক দিয়ে বাংলাদেশের অনেক সুনাম রয়েছে। দুর্নীতিগ্রস্ত দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ অন্যতম।এই দুর্নীতির চক্রের কারণেই এখন পর্যন্ত বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পাচ্ছে না। আমাদের দেশটাকে উন্নত পর্যায়ে নিয়ে যেতে হলে অবশ্যই দুর্নীতি পরিহার করতে হবে।
-
আসলে বাংলাদেশের সর্ব ক্ষেত্রে দুর্নীতি দিয়ে ভরে গেছে। সেটা যদি আমরা কিছুদিন আগে একটু করোনাকালের সময়ের দিকে তাকাই সবাই কিন্তু বুঝতে পারব। সরকার দিয়েছে গরিব লোকজনদেরকে চাউল ডাল দেওয়ার জন্য কিন্তু সেগুলো বড় বড় নেতাকর্মীরা মেরে দিয়েছে।আসলে বিটকয়েন আমাদের বাংলাদেশে গ্রহণযোগ্যতা দেবে কিনা সেটা বলা যাচ্ছে না।বাংলাদেশি অধিক নেতাকর্মীরা হচ্ছে ওল্ড জেনারেশন যাদের মধ্যে কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি আউটসোর্সিং সম্পর্কে ধারণা নেই। না মনে করছি বিটকয়েন দিয়ে বৈধতা দিলে মানিলন্ডারিং বেশি হবে অনেক উন্নয়নশীল দেশগুলোর দিকে তাকাচ্ছে না। যখন দেখা যাবে আমাদের মন্ত্রিপরিষদের প্রায় লোক নিউ জেনারেশন আসবে তখন অবশ্যই বিটকয়েন বৈধতা পাবে আমি মনে করি।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় সব সেক্টরেই দুর্নীতির আখরায় পরিনত হয়েছে। সরকার যাকেই উচ্চ পদস্থ পদে বসায় সেই দুর্নীতি শুরু করে এমনকি বেসরকারী ক্ষেত্রেও তাই। সবাই হাজার হাজার টাকা বিদেশে পাচার করতেছে। হার্ড মানিতে যেখানে সবধরনের রেকর্ড থাকে সেখানে যদি এত দুর্নীতি হয়ে থাকে তবে যেখানে লেনদেনের কোন রেকর্ড থাকবেনা সেটা যদি বাংলাদেশ সরকার বৈধ করে তাহলে তা হবে দেশের জন্য খাল কেটে কুুমির আনার মত আত্নঘাতী কাজ। সরকার হয়ত এসব চিন্তা ভাবনা থেকেই বিটকয়েনের মত ডিজিটাল কারেন্সিকে গ্রহণ করতেছেনা।
আপনাদের মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।
হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন যিনি ক্ষমতা পায় সেই সোনার হরিণ মনে করে নিজের একাউন্টে কিন্তু এমন মারিয়ে নিচ্ছে দেশের ক্ষতি কচ্ছে সবাই দেশের প্রতি করে নিজের স্বার্থ হাসিল করে নিচ্ছে সবাই বাংলাদেশ সরকারও কিন্তু আমাদের মনে হচ্ছে ক্ষমতার আসন দেয়া হয় কিন্তু ক্ষমতার অপব্যবহার করে যাচ্ছে
-
ভাই আপনি ঠিক বলেছেন বাংলাদেশের সব জায়গায় দুর্নীতি চলতেছে। যার কাছে যতটুকু ক্ষমতা রয়েছে সে ততটুক ক্ষমতা দেখাচ্ছে। বাংলাদেশে এমন কিছু লোক রয়েছে যারা আমাদের এই দেশ থেকে অন্য দেশে হাজার হাজার টাকা চুপেচাপে লেনদেন করে যাচ্ছে। আমার মনে হয় বাংলাদেশের সরকার যদি বাংলাদেশ সব বৈধ করে দিতো তাহলে এমন পরিস্থিতি হত না।
-
বর্তমানে বাংলাদেশে প্রায় সব সেক্টরেই দুর্নীতির আখরায় পরিনত হয়েছে। সরকার যাকেই উচ্চ পদস্থ পদে বসায় সেই দুর্নীতি শুরু করে এমনকি বেসরকারী ক্ষেত্রেও তাই। সবাই হাজার হাজার টাকা বিদেশে পাচার করতেছে। হার্ড মানিতে যেখানে সবধরনের রেকর্ড থাকে সেখানে যদি এত দুর্নীতি হয়ে থাকে তবে যেখানে লেনদেনের কোন রেকর্ড থাকবেনা সেটা যদি বাংলাদেশ সরকার বৈধ করে তাহলে তা হবে দেশের জন্য খাল কেটে কুুমির আনার মত আত্নঘাতী কাজ। সরকার হয়ত এসব চিন্তা ভাবনা থেকেই বিটকয়েনের মত ডিজিটাল কারেন্সিকে গ্রহণ করতেছেনা।
আপনাদের মূল্যবান মতামতের অপেক্ষায় রইলাম।
আমি মনে করি দুর্নীতি করতে বিটকয়েন লাগেনা। বাংলাদেশের প্রায় সবখানেই দুর্নীতি চলে। সবখানেই সুদ ঘুষের ব্যাপার আছে। আমাদের দেশ থেকে মানি লন্ডারিং হচ্ছে প্রচুর পরিমাণে। এটা কি দুর্নীতি নয়। এই দেশে যে ক্ষমতা পায় সে মনে করে রাজা হয়েছে তাই সে তার ক্ষমতার দাপট দেখায়।
-
বর্তমানে সারা বিশ্বের মত আমাদের দেশেই অনেক বেশি দুর্নীতি বেড়ে গেছে । দুর্নীতিতো যারা করার তারা করবেই।আসলে যারা খারাপ কাজ করতে ইচ্ছুক সে যেকোন পন্থায় তা করে ফেলবে। তাই বিটকয়েন নিয়ে বাজে চিন্তা করে আমরা নিজেরাই নিজেদের পিছিয়ে নিচ্ছি।তাই সরকার হয়ত এসব চিন্তা ভাবনা থেকেই বিটকয়েনের মত ডিজিটাল কারেন্সিকে গ্রহণ করতেছেনা। কিন্তু সবাই যদি আমাদের মতো ভালো মন নিয়ে কাজ করতো তাহলে দেশের মতো আমাদের জীবনটাও অনেক এগিয়ে যেত।