Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on February 06, 2021, 02:57:25 AM
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
এ রকম নিউজ শুনে সত্যি অবাক লাগে কেননা আমি যখন মার্কেট সর্ম্পকে ধারনা পাই তখন ১ বিটকয়েন এর দাম ছিল 3200 ডলার কিন্তু কিছুই করতে পারি নাই। বিভিন্ন ভাবে প্রতারিত হয়েছি। প্রতারনার কথা শুনে খুবই কষ্ট পাই । হটাৎ দাম বাড়ার কারনে এটার প্রতি সবার অনেক অনেক বেশি আগ্রহ বেড়ে গেছে।
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
মালাম ভাই আমরা দেখতে পাচ্ছি বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং বিটকয়েনের দাম প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। সাথে বিটকয়েন পেতে বিভিন্ন জন বিভিন্ন ভাবে প্রতারণার আশ্রয় নিচ্ছে। তাই আমাদের সকলকে বিষয়ে সতর্ক থাকতে হবে সবার অনেক সবচেয়ে সিকিউরিটি ব্যবস্থা রাখতে হবে।
-
বিটকয়েনের নাম যখন আমি প্রথম শুনি তখন ১ বিটকয়েনের মূল্য ছিলো ৯৫০ ডলার। কিন্তু আমি এর সঠিক ব্যবহার এবং বিষয়ে ভালো করে জানতাম না। এখন আমি প্রায় সব জানি। আর এখন বিটকয়েনের বর্তমান মূল্য দেখে ভাবি, তখন যদি এ বিষয়ে ভালো করে জানতাম এবং একটা বিটকয়েন কিনতাম, আজকে আমি অনেক ডলারের মালিক হতে পারতাম।
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
ভাই বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিটকয়েন যেহেতু নাম্বার ওয়ান কয়েন তাই আমি মনে করি এই বিটকয়েন কে অনেক সুরক্ষিত ভাবে রাখা উচিত । যেহেতু এখন বিট কয়েনের মূল্য অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে সেহেতু এই বিটকয়েন কে এমন ভাবে সুরক্ষিত করে রাখা উচিত যাতে কোনো প্রতারক এটা হাতিয়ে নিতে না পারে । তবে রকম প্রতারকের খবর শুনলে আসলে খারাপ লাগে কারণ এত কষ্টে অর্জিত ফসল যদি ইদুরে খেয়ে ফেলে তাহলে ইঁদুর মারা বিষ অনেক আগে থেকেই গুছিয়ে রাখা উচিত ।
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
খুব ভালো লাগলো আপনার এই পোস্টটি পড়ে কারণ যিনি গ্রেপ্তার হয়েছে তিনি অবশ্য অবশ্যই ভালোভাবে তার পাসওয়ার্ড মনে আছে কিন্তু তিনি মরে গেলেও এ পাসওয়ার্ড কোনদিন বলবে না কারণ এটা আমাদের একটি কালচার কারণ আমরা পাসপোর্ট কখনো কাউকে বলা যাবে না ।
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
এরকম ঘটনা সত্যিই খুবই হতাশাজনক।কারো কাছে যদি ছয় কোটি ডলারের বিটকয়েন থাকে তাহলে বিটকয়েনের দাম কেন বৃদ্ধি পাবে না।6 কোটি ডলারের বিটকয়েন এর বাংলাদেশী টাকা ধরতে গেলে হিসাব করে শেষ করা যাবেনা।বিভিন্ন দেশের বড় বড় বিনিয়োগকারীরা বিটকয়েন কিনে হোল্ড করেছে।তারা আশা করছে বিটকয়েন থেকে প্রচুর পরিমাণ প্রফিট হাতিয়ে নেবে। তবে আপনি যে ঘটনাটি শেয়ার করেছেন সেটি খুব জেনে রেখ আমাদের প্রয়োজন।
-
এরকম খবর শুনে সত্যিই খুব খারাপ লাগে। বিটকয়েনের বর্তমানে যে দাম তাতে যার ৬টি বিটকয়েন আছে সে এখন কোটি টাকার মালিক। পাসওয়ার্ড সংরক্ষণ করা সবারই নিজস্ব দায়িত্ব।তাই আমাদের সবাইকে সতর্কতার সাথে সংরক্ষণ করে রাখতে হবে যাতে হারিয়ে না যায়।
-
বিটকয়েন দিন দিন সবার জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। প্রতিটি বিটকয়েন এর বর্তমান মূল্য 57k ডলার। যখন আমি বিটকয়েন সম্পর্কে প্রথম জানি বা প্রতিটি বিটকয়েনের প্রথম মূল্য শুনি তখন ঠিক বিশ্বাস করতে পারিনি।
বর্তমানে যার কাছে বিটকয়েন আছে সে খুব তাড়াতাড়ি ধনী হয়ে যাবে।
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
এ ধরনের খবর আসলে ক্রিপ্টোকারেন্সি জন্য খুবই বিপদজনক । কেন যে আমরা সতর্কতার সাথে কাজ করিনা সেটা আসলে আমরা বুঝিনা । আমাদেরকে ডলার লেনদেন অথবা ট্রেডিং করতে হলে অবশ্যই গোপনীয়তার সাথে করতে হবে । উন্নত দেশগুলোতে বিটকয়েনের অনুমোদন আছে আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এটা অনুমোদন নেই তাই আমাদেরকে সতর্কতা অবলম্বন করে কাজ করতে হবে ।
-
সত্যি আজকে ভাবতে অবাক লাগে যে, বিটকয়েনের দাম কি ছিল আর আজকে কি হচ্ছে আর জানিনা যে ভবিষ্যতে আরো কি হতে পারে।
আমার মনে হয় যে, সেই ব্যাক্তিটা মনে হয় তার পাসওয়ার্ড ভূলে গেছেন।
-
এক প্রতারকের কাছ থেকে ছয় কোটি মার্কিন ডলারের বেশি মূল্যের বিটকয়েন জব্দ করেছেন জার্মান আইনজীবী। বিপত্তি দাঁড়িয়েছে পাসওয়ার্ড নিয়ে। ওই প্রতারক পাসওয়ার্ড না বলায় আনলক করা যাচ্ছে না অর্থ। বার্তা সংস্থা রয়টার্সের প্রতিবেদন বলছে, কারাদণ্ডে দণ্ডিত হওয়ার পর থেকে জেল খাটার মেয়াদ পূর্ণ করেছেন ওই প্রতারক। এরই মধ্যে এক হাজার সাতশ’র বেশি বিটকয়েন অ্যাকসেস করার লক্ষ্যে বারবার পাসওয়ার্ড ক্র্যাক করতে ব্যর্থ হয়েছে দক্ষিণ জার্মানির ছোট শহর কেম্পটেনের পুলিশ। এর মধ্যে নানাভাবে জেরা করার ফল শূন্য। পুলিশ বলছে, হয় তিনি পাসওয়ার্ড বলবেন না আর নয়তো ভুলে গেছেন।
শুক্রবার রয়টার্সকে আইনজীবী সেবাস্তিয়ান মুরের বলেছেন, “আমরা তাকে জিজ্ঞেস করেছি, কিন্তু তিনি বলেননি। হয়তো তিনি জানেন না।”
ডিজিটাল ওয়ালেট নামে পরিচিত সফটওয়্যারে মজুদ থাকে বিটকয়েন, যা এনক্রিপশনের মাধ্যমে সুরক্ষিত করা হয়। ওয়ালেট খুলে বিটকয়েন অ্যাকসেস করতে পাসওয়ার্ডকে ‘ডিক্রিপশন কি’ হিসেবে ব্যবহার করা হয়। পাসওয়ার্ড হারিয়ে গেলে কোনোভাবেই ওয়ালেট খোলা সম্ভব হয় না।
দুই বছরের বেশি জেল হয়েছে ওই প্রতারকের। বিটকয়েন মাইন বা উৎপাদন করতে গোপনে অন্যের কম্পিউটারে সফটওয়্যার ইনস্টল করছিলেন তিনি।
গ্রেপ্তার হওয়ার সময় তার বিটকয়েনের মূল্য ছিল বর্তমান মূল্যের ছোট একটি অংশ। জানুয়ারিতে বিটকয়েনের মূল্য দ্রুত গতিতে বেড়ে রেকর্ড ৪২ হাজার ডলারে উঠেছিলো। শুক্রবার সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি হচ্ছিলো ৩৭ হাজার ৫৭৭ ডলারে। খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/tech/1856141)
বর্তমানে বিটকয়েন নিয়ে অনেক অপ্রত্যাশিত ঘটনা নিয়মিতই ঘটে থাকে। দেখা যাচ্ছে অনেকেই যেকোনো ধরনের অপরাধ করে বিটকয়েনের মাধ্যমে প্রেমেন্ট সবচেয়ে।যদি এভাবেই বিভিন্ন সন্ত্রাসী মূলক কাজে বিটকয়েন এর ব্যবহার হয়ে থাকে তাহলে হয়তো বিটকয়েন এর মার্কেট বিপদের মুখে পড়তে পারে।