Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: Malam90 on February 22, 2021, 01:38:05 PM
-
বহুল আলোচিত ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের দর গত সপ্তাহে অর্ধ লক্ষ ডলার ছাড়ানোর পর বেড়েই চলেছে।
জানুয়ারির শুরু থেকে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে রোববার ৫৮ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
মঙ্গলবার বিটকয়েনের দর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে ৫০ হাজার ডলার অতিক্রম করে। জোরালো ঊর্ধ্বগতি ধরে রেখে সেটা ৫৮ হাজার ছাড়িয়েছে রোরবার।
চলতি বছর এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে, যার ফলে এর মোট বাজারমূল্য এক লক্ষ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে।
বিবিসি বলছে, সাম্প্রতিক দরবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে মূলত টেসলা। ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিটিসহ আরও বড় কিছু কোম্পানি বিটকয়েনকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করার পরিকল্পনা করছে।
তবে বিটকয়েনের ঊর্ধ্বমুখী দরে পাগলা ঘোড়ার গতি নতুন নয়। ২০০৯ সালে বাজারে আসার পর বেশ কয়েকবার ব্যাপক উত্থান-পতন হয়েছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ক ওয়েবসাইট কয়েনডেস্কের হিসাবে, মোটামুটি ৮ হাজার ৯০০ ডলার দিয়ে বিটকয়েনের বছর শুরু হয়েছিল।
জানুয়ারির শুরুতে কিছু দিনের মধ্যে এটা ৪০ হাজার ডলার ছাড়ালেও শেষ দিকে এসে দর পড়ে গিয়ে ৩০ হাজার ডলারের কাছাকাছি নেমে যায়।
তবে এর আগে বিটকয়েনের দরবৃদ্ধিতে কোভিড-১৯ বড় ভূমিকা রেখেছে। গত বছরের শুরুর দিকে বিশ্বজুড়ে এ মহামারী হানা দেওয়ার পর ভার্চুয়াল কেনাকাটা বেড়েছে; কাগজের নোট ও ধাতব কয়েন কয়েন থেকে মানুষ আরও দূরে সরেছে।
টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক গত সপ্তাহে জানান, তার কোম্পানি দেড়শ কোটি ডলারের বিটকয়েন কিনেছে এবং ভবিষ্যতে এটাকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করবে।
এছাড়া মাস্টারকার্ড ও বিশ্বের সবচেয়ে বড় সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ব্ল্যাকরকও এই ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণের পরিকল্পনা জানিয়েছে।
তবে সমালোচকার বিটকয়েনকে মুদ্রা হিসেবে দেখতে নারাজ। তাদের কাছে এটা ফাটকাবাজারির একটা হাতিয়ার, যেটা বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার হয়।
সুপরিচিত অর্থনীতিবি ও বিটকেয়েনের সমালোচক নৌরিয়েল রৌবিনি সম্প্রতি এক টুইটে বলেন, এটার বাস্তব ব্যবহার নেই বললেই চলে। বন্ড বা শেয়ারের মতো এটা জোরালো কোনো আয়ের উৎস নয়।
“ইয়ন মাস্ক হয়তো এটা কিনছে। তার অর্থ এই নয়, সবাই এর পেছনে ছোটা উচিত।” খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/business/1861960)
-
একথা অনেকাংশে সত্যি তবে আজকের মার্কেট দেখে আরো সত্যি মনে হচ্ছে কারণ বিটকয়েন মার্কেট এখন বড় ধরনের কারেকশানে যাচ্ছে মনে হচ্ছে অথবা ইলনমাস্ক তার আখের গুছানোর পর মার্কেট ছেড়ে দিয়েছে অথবা সে আবার মার্কেটকে প্রভাবন্বিত করে নিচে নামিয়ে আনছে তারপর আবার মার্কেটকে উপরে নিয়ে যাবে ২/১টা টুইট করে। এখন সময়ের অপেক্ষা আমার অনুমান ঠিক হয়কিনা।
-
একথা অনেকাংশে সত্যি তবে আজকের মার্কেট দেখে আরো সত্যি মনে হচ্ছে কারণ বিটকয়েন মার্কেট এখন বড় ধরনের কারেকশানে যাচ্ছে মনে হচ্ছে অথবা ইলনমাস্ক তার আখের গুছানোর পর মার্কেট ছেড়ে দিয়েছে অথবা সে আবার মার্কেটকে প্রভাবন্বিত করে নিচে নামিয়ে আনছে তারপর আবার মার্কেটকে উপরে নিয়ে যাবে ২/১টা টুইট করে। এখন সময়ের অপেক্ষা আমার অনুমান ঠিক হয়কিনা।
আমার মনে হয় আপনি ঠিক বলেছেন। ইলন মাস্ক মার্কেট কে আবার উপরে উঠিয়ে নিয়ে যাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। মার্কেট অনেকটা ইলন মাস্ক এর উপর ডিপেন্ড করে। তিনি 2 থেকে 1 টুইট অথবা রিটুইট করলেই মার্কেটের অবস্থা পরিবর্তন হতে থাকে।
-
একথা অনেকাংশে সত্যি তবে আজকের মার্কেট দেখে আরো সত্যি মনে হচ্ছে কারণ বিটকয়েন মার্কেট এখন বড় ধরনের কারেকশানে যাচ্ছে মনে হচ্ছে অথবা ইলনমাস্ক তার আখের গুছানোর পর মার্কেট ছেড়ে দিয়েছে অথবা সে আবার মার্কেটকে প্রভাবন্বিত করে নিচে নামিয়ে আনছে তারপর আবার মার্কেটকে উপরে নিয়ে যাবে ২/১টা টুইট করে। এখন সময়ের অপেক্ষা আমার অনুমান ঠিক হয়কিনা।
আমার মনে হয় আপনি ঠিক বলেছেন। ইলন মাস্ক মার্কেট কে আবার উপরে উঠিয়ে নিয়ে যাবে তাতে কোন সন্দেহ নেই। মার্কেট অনেকটা ইলন মাস্ক এর উপর ডিপেন্ড করে। তিনি 2 থেকে 1 টুইট অথবা রিটুইট করলেই মার্কেটের অবস্থা পরিবর্তন হতে থাকে।
হ্যাঁ ভাই সেই অবশ্যই ঠিক বলেছেন।যখন বড় বড় ব্যক্তিরা কোন কয়েন নিয়ে একটি টুইট অথবা রি-টুইট করে তাহলে সেই কয়েনের দাম বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আমি মনে করি মার্কেটটি এখন বড় বড় ব্যক্তিদের ওপর কোনো কয়েনের দাম বারা কমানোর নির্ভর করে। বর্তমানে যেমন ইলন মাস্ক বিটকয়েন নিয়ে একটি টুইট করেছিল জেটের দাম অনেক অধিকমাত্রায় বৃদ্ধি পেয়েছে। আবার ডগি কয়েন নিয়ে একটি টুইট করেছিল ডগেকোইন এখন অনেক উচ্চ মাত্রা বেড়ে গেছে।
-
হ্যাঁ এটা সত্যি কথা যে টেসলায় ভর করে উড়ছে বিটকয়েন। ইলন মাস্ক টেসলা কোম্পানির মালিক। ইলন মাস্ক টুইটারে টুইট করেছিলেন বিটকয়েন নিয়ে। তখন থেকেই বিটকয়েনের ভাগ্য পাল্টাতে থাকে। বিটকয়েনর দাম তখন থেকেই বৃদ্ধি পেতে শুরু করে। আজকে দেখলাম বিটকয়েনের দাম হয়েছে 56 হাজার ডলার। ইলন মাস্ক এর মত ধনী ব্যক্তিরা যদি বিটকয়েন কিংবা অন্য যেকোনো কয়েন নিয়ে টুইট করে বা বিনিয়োগ করে তাহলে অবশ্যই সেইসব কয়েন এর দাম বৃদ্ধি পাবে।
-
সবার মত আমারও মনে হয় বিটকয়েন টেসলার উপর ভর দিয়ে উড়ছে। টেসলা কোম্পানি সহ আরো কয়েকটি কোম্পানি বিটকয়েনকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে বেছে নিয়েছে। ইলন মাস্ক বিশ্বের একজন ধনী ব্যক্তি এবং টেসলা কোম্পানির মালিক। তার মত মানুষ যদি বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে এবং তা নিয়ে টুইট করে তাহলে আমার মনে হয় বিটকয়েন উড়বে না এবার আকাশ ছুঁয়ে যাবে।
-
বহুল আলোচিত ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের দর গত সপ্তাহে অর্ধ লক্ষ ডলার ছাড়ানোর পর বেড়েই চলেছে।
জানুয়ারির শুরু থেকে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে রোববার ৫৮ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
মঙ্গলবার বিটকয়েনের দর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে ৫০ হাজার ডলার অতিক্রম করে। জোরালো ঊর্ধ্বগতি ধরে রেখে সেটা ৫৮ হাজার ছাড়িয়েছে রোরবার।
চলতি বছর এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে, যার ফলে এর মোট বাজারমূল্য এক লক্ষ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে।
বিবিসি বলছে, সাম্প্রতিক দরবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে মূলত টেসলা। ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিটিসহ আরও বড় কিছু কোম্পানি বিটকয়েনকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করার পরিকল্পনা করছে।
তবে বিটকয়েনের ঊর্ধ্বমুখী দরে পাগলা ঘোড়ার গতি নতুন নয়। ২০০৯ সালে বাজারে আসার পর বেশ কয়েকবার ব্যাপক উত্থান-পতন হয়েছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ক ওয়েবসাইট কয়েনডেস্কের হিসাবে, মোটামুটি ৮ হাজার ৯০০ ডলার দিয়ে বিটকয়েনের বছর শুরু হয়েছিল।
জানুয়ারির শুরুতে কিছু দিনের মধ্যে এটা ৪০ হাজার ডলার ছাড়ালেও শেষ দিকে এসে দর পড়ে গিয়ে ৩০ হাজার ডলারের কাছাকাছি নেমে যায়।
তবে এর আগে বিটকয়েনের দরবৃদ্ধিতে কোভিড-১৯ বড় ভূমিকা রেখেছে। গত বছরের শুরুর দিকে বিশ্বজুড়ে এ মহামারী হানা দেওয়ার পর ভার্চুয়াল কেনাকাটা বেড়েছে; কাগজের নোট ও ধাতব কয়েন কয়েন থেকে মানুষ আরও দূরে সরেছে।
টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক গত সপ্তাহে জানান, তার কোম্পানি দেড়শ কোটি ডলারের বিটকয়েন কিনেছে এবং ভবিষ্যতে এটাকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করবে।
এছাড়া মাস্টারকার্ড ও বিশ্বের সবচেয়ে বড় সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ব্ল্যাকরকও এই ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণের পরিকল্পনা জানিয়েছে।
তবে সমালোচকার বিটকয়েনকে মুদ্রা হিসেবে দেখতে নারাজ। তাদের কাছে এটা ফাটকাবাজারির একটা হাতিয়ার, যেটা বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার হয়।
সুপরিচিত অর্থনীতিবি ও বিটকেয়েনের সমালোচক নৌরিয়েল রৌবিনি সম্প্রতি এক টুইটে বলেন, এটার বাস্তব ব্যবহার নেই বললেই চলে। বন্ড বা শেয়ারের মতো এটা জোরালো কোনো আয়ের উৎস নয়।
“ইয়ন মাস্ক হয়তো এটা কিনছে। তার অর্থ এই নয়, সবাই এর পেছনে ছোটা উচিত।” খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/business/1861960)
টেসলার বিনিয়োগের পর থেকে মুলত বিটকয়েন এর দাম বৃদ্ধি পেয়েছে এবং একই সাথে বিভিন্ন বড় বড় কোম্পানি বিনিয়োগ শুরু করেছেন।সে জন্য আশা করা যায় এর যদি কখনও সামান্য হলে দর পতনও হয় তাহলে টেসলাই সটার জন্য অনেকাংশে দায়ী থাকবে। কারন তারাই মার্কেট মেকিং করে থাকেন।
-
বহুল আলোচিত ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের দর গত সপ্তাহে অর্ধ লক্ষ ডলার ছাড়ানোর পর বেড়েই চলেছে।
জানুয়ারির শুরু থেকে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর প্রায় দ্বিগুণ বেড়ে রোববার ৫৮ হাজার ডলার ছাড়িয়েছে বলে বিবিসি জানিয়েছে।
মঙ্গলবার বিটকয়েনের দর সর্বোচ্চ পর্যায়ে পৌঁছে ৫০ হাজার ডলার অতিক্রম করে। জোরালো ঊর্ধ্বগতি ধরে রেখে সেটা ৫৮ হাজার ছাড়িয়েছে রোরবার।
চলতি বছর এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দর ৯০ শতাংশের বেশি বেড়েছে, যার ফলে এর মোট বাজারমূল্য এক লক্ষ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে।
বিবিসি বলছে, সাম্প্রতিক দরবৃদ্ধির পেছনে রয়েছে মূলত টেসলা। ইলেকট্রিক গাড়ি নির্মাতা কোম্পানিটিসহ আরও বড় কিছু কোম্পানি বিটকয়েনকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করার পরিকল্পনা করছে।
তবে বিটকয়েনের ঊর্ধ্বমুখী দরে পাগলা ঘোড়ার গতি নতুন নয়। ২০০৯ সালে বাজারে আসার পর বেশ কয়েকবার ব্যাপক উত্থান-পতন হয়েছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ক ওয়েবসাইট কয়েনডেস্কের হিসাবে, মোটামুটি ৮ হাজার ৯০০ ডলার দিয়ে বিটকয়েনের বছর শুরু হয়েছিল।
জানুয়ারির শুরুতে কিছু দিনের মধ্যে এটা ৪০ হাজার ডলার ছাড়ালেও শেষ দিকে এসে দর পড়ে গিয়ে ৩০ হাজার ডলারের কাছাকাছি নেমে যায়।
তবে এর আগে বিটকয়েনের দরবৃদ্ধিতে কোভিড-১৯ বড় ভূমিকা রেখেছে। গত বছরের শুরুর দিকে বিশ্বজুড়ে এ মহামারী হানা দেওয়ার পর ভার্চুয়াল কেনাকাটা বেড়েছে; কাগজের নোট ও ধাতব কয়েন কয়েন থেকে মানুষ আরও দূরে সরেছে।
টেসলা প্রধান ইলন মাস্ক গত সপ্তাহে জানান, তার কোম্পানি দেড়শ কোটি ডলারের বিটকয়েন কিনেছে এবং ভবিষ্যতে এটাকে লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণ করবে।
এছাড়া মাস্টারকার্ড ও বিশ্বের সবচেয়ে বড় সম্পদ ব্যবস্থাপনা কোম্পানি ব্ল্যাকরকও এই ক্রিপ্টোকারেন্সি গ্রহণের পরিকল্পনা জানিয়েছে।
তবে সমালোচকার বিটকয়েনকে মুদ্রা হিসেবে দেখতে নারাজ। তাদের কাছে এটা ফাটকাবাজারির একটা হাতিয়ার, যেটা বাজার নিয়ন্ত্রণে ব্যবহার হয়।
সুপরিচিত অর্থনীতিবি ও বিটকেয়েনের সমালোচক নৌরিয়েল রৌবিনি সম্প্রতি এক টুইটে বলেন, এটার বাস্তব ব্যবহার নেই বললেই চলে। বন্ড বা শেয়ারের মতো এটা জোরালো কোনো আয়ের উৎস নয়।
“ইয়ন মাস্ক হয়তো এটা কিনছে। তার অর্থ এই নয়, সবাই এর পেছনে ছোটা উচিত।” খবরের উৎস (https://m.bdnews24.com/amp/bn/detail/business/1861960)
হ্যাঁ ভাই আপনার কথাগুলো ঠিক আছে । তবে আমি বলবো টেসলার টুয়েট এর কারণে মার্কেটে মানুষ খুব বেশি আস্থা পেতে শুরু করেছে । বিশেষ করে তেসলা মার্কেট থেকে তার মুনাফা উঠিয়ে নেয়ার পর থেকেই মার্কেট এর দাম বৃদ্ধি পাওয়া শুরু করেছে ।
-
হ্যাঁ আমি নিজেও এটা মানি এবং এটা বিশ্বাস করি যে তেসলা এলন মাস্ক এর উপর বর্তমানে বিটকয়েন নির্ভর করছে। বিটকয়েন এর এই পর্যায়ে আসার পেছনে অন্যতম অবদান হচ্ছে তেসলা কোম্পানির মালিক ইলন মাস্কের। তিনি প্রচুর পরিমাণ বিটকয়েন প্ল্যাটফর্মটিতে বিনিয়োগ করেছেন। তার দেখাদেখি এখন অনেক বিনিয়োগকারী প্ল্যাটফর্মটিতে বিনিয়োগ করছে। আশা করছি বিটকয়েনের ভবিষ্যৎ উজ্জ্বল।