Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Malam90 on February 24, 2021, 07:06:18 AM
-
বিটকয়েনের দাম তরতর করে বেড়ে চলেছে। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী গতকাল রোববার বিটকয়েনের মূল্য ৫৮ হাজার মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। জানুয়ারির শুরু থেকে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ৯০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর মোট বাজারমূল্য এক ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
এদিকে বিটকয়েনের দর বাড়ায় বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার হয়েছে পোয়াবারো। জানুয়ারিতে বিটকয়েনে দেড় শ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেন টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ক। সে সময় কোম্পানির একটি আর্থিক নথিতে দেখা যায়, কোম্পানিটি বিনিয়োগের নীতিমালা হালনাগাদ করেছে। আর এর অংশ হিসেবেই বিটকয়েনে এই বিপুল বিনিয়োগ। সেই সঙ্গে ডিজিটাল মুদ্রাব্যবস্থাকে কোম্পানির লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণেরও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। পরে এ কদিনেই কাগজে–কলমে প্রায় ১০০ কোটি ডলার মুনাফা করে ফেলেছে কোম্পানিটি।
বলা হয়, ২০০৮ সালের শেষের দিকে জাপানের নাগরিক সাতোশি নাকামোতো নামের এক ব্যক্তি এই ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ উদ্ভাবন করেন। যদিও এই ব্যক্তির আসল নাম বা পরিচয় এখনো জানা যায়নি। নতুন এই ভার্চুয়াল মুদ্রার নাম হয় বিটকয়েন। ২০১৩ সালের দিকে এই মুদ্রার দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি নিউজ সাইট কয়েনডেস্কের তথ্য অনুযায়ী, বিটকয়েন এ বছর ২৮ হাজার ৯০০ ডলারে শুরু করেছিল। জানুয়ারির শুরুতে দাম ৪০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। পরে আবার কমে ৩০ হাজারে নামে। পরে টেসলার বিনিয়োগের পর আবারও বাড়তে থাকে দাম। ১৬ ফেব্রুয়ারি ৫০ হাজার ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে বিটকয়েন।
ইলন মাস্ককে ডিজিটাল মুদ্রার একজন অন্যতম প্রবক্তা বলা হয়।
২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে বিশ্ব মুদ্রাবাজারে বিটকয়েনের আবির্ভাব ঘটে ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে। লেনদেন পুরোটাই ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে বা অনলাইনে। এরপর অনেকবারই ওঠানামা করেছে এর দর। বিটকয়েন মার্কিন ডলার এবং পাউন্ড-স্টার্লিংয়ের মতোই একইভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যে বিনিয়োগ হচ্ছে।
সম্প্রতি ডিজিটাল মুদ্রার অন্যতম বড় লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠান পেপালসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে পেমেন্ট ফর্মের সমর্থন পেয়েছে। এতে করে মুদ্রাটির লেনদেন আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রথম আলোর খবর (https://www.prothomalo.com/business/world-business/বিটকয়েন-দিয়ে-টেসলার-মুনাফা-বাড়ল-১০০-কোটি-ডলার)
-
2020 সালের শেষের দিক থেকে বিটকয়েনের দাম বাড়তে শুরু করে।
টেসলা কোম্পানির মালিক ইলন মাস্ক বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার পর থেকে বিটকয়েনের সোনার চেয়েও দামি হয়ে ওঠে। বিনিয়োগকারীরা বিনিয়োগ করে মুনাফার জন্য। আর বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে টেসলা কোম্পানি 100 কোটি ডলার মুনাফা অর্জন করে। আর এ কারণেই ইলন মাস্ক ডিজিটাল মুদ্রার একজন অন্যতম প্রবক্তা।
-
বিটকয়েনের দাম তরতর করে বেড়ে চলেছে। বিবিসি অনলাইনের এক প্রতিবেদনের তথ্য অনুযায়ী গতকাল রোববার বিটকয়েনের মূল্য ৫৮ হাজার মার্কিন ডলার ছাড়িয়ে গেছে। জানুয়ারির শুরু থেকে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ৯০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে। এর মোট বাজারমূল্য এক ট্রিলিয়ন ডলার ছাড়িয়ে গেছে।
এদিকে বিটকয়েনের দর বাড়ায় বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা টেসলার হয়েছে পোয়াবারো। জানুয়ারিতে বিটকয়েনে দেড় শ কোটি ডলার বিনিয়োগ করেন টেসলার প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ইলন মাস্ক। সে সময় কোম্পানির একটি আর্থিক নথিতে দেখা যায়, কোম্পানিটি বিনিয়োগের নীতিমালা হালনাগাদ করেছে। আর এর অংশ হিসেবেই বিটকয়েনে এই বিপুল বিনিয়োগ। সেই সঙ্গে ডিজিটাল মুদ্রাব্যবস্থাকে কোম্পানির লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে গ্রহণেরও ইঙ্গিত দেওয়া হয়েছে। পরে এ কদিনেই কাগজে–কলমে প্রায় ১০০ কোটি ডলার মুনাফা করে ফেলেছে কোম্পানিটি।
বলা হয়, ২০০৮ সালের শেষের দিকে জাপানের নাগরিক সাতোশি নাকামোতো নামের এক ব্যক্তি এই ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ উদ্ভাবন করেন। যদিও এই ব্যক্তির আসল নাম বা পরিচয় এখনো জানা যায়নি। নতুন এই ভার্চুয়াল মুদ্রার নাম হয় বিটকয়েন। ২০১৩ সালের দিকে এই মুদ্রার দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি নিউজ সাইট কয়েনডেস্কের তথ্য অনুযায়ী, বিটকয়েন এ বছর ২৮ হাজার ৯০০ ডলারে শুরু করেছিল। জানুয়ারির শুরুতে দাম ৪০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। পরে আবার কমে ৩০ হাজারে নামে। পরে টেসলার বিনিয়োগের পর আবারও বাড়তে থাকে দাম। ১৬ ফেব্রুয়ারি ৫০ হাজার ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে বিটকয়েন।
ইলন মাস্ককে ডিজিটাল মুদ্রার একজন অন্যতম প্রবক্তা বলা হয়।
২০০৯ সালের জানুয়ারি মাসে বিশ্ব মুদ্রাবাজারে বিটকয়েনের আবির্ভাব ঘটে ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবে। লেনদেন পুরোটাই ইলেকট্রনিক পদ্ধতিতে বা অনলাইনে। এরপর অনেকবারই ওঠানামা করেছে এর দর। বিটকয়েন মার্কিন ডলার এবং পাউন্ড-স্টার্লিংয়ের মতোই একইভাবে ব্যবসা-বাণিজ্যে বিনিয়োগ হচ্ছে।
সম্প্রতি ডিজিটাল মুদ্রার অন্যতম বড় লেনদেনকারী প্রতিষ্ঠান পেপালসহ বেশ কয়েকটি প্রতিষ্ঠান অনলাইনে পেমেন্ট ফর্মের সমর্থন পেয়েছে। এতে করে মুদ্রাটির লেনদেন আরও বাড়বে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রথম আলোর খবর (https://www.prothomalo.com/business/world-business/বিটকয়েন-দিয়ে-টেসলার-মুনাফা-বাড়ল-১০০-কোটি-ডলার)
তেসলা এলন মাস্ক এখন পর্যন্ত বিটকয়েনে বিনিয়োগ করার ধারা অব্যাহত রেখেছে। কিছুদিন আগেও তিনি কয়েক হাজার কোটি টাকার বিটকয়েন কিনে ছেন। তিনি প্রচুর পরিমাণ বিটকয়েন প্ল্যাটফর্মটিতে বিনিয়োগ করছেন।আশা করছি তার হাত ধরে বিটকয়েন ভালো একটি পর্যায়ে যাবে।
-
বিটকয়েনে টেসলার বিনিয়োগ ক্রিপ্টোকারেন্সিতে এক যুগান্তকারী পরিবর্তন এনেছে। টেসলার বিনিয়োগের পর থেকেই বিটকয়েনের দাম হু হু করে বেড়েই চলেছে। ইতোমধ্যে টেসলা তাদের কাংখিত মুনাফা তুলে নিয়েছেন বিটকয়েন থেকে।
-
আসলে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি তাকেই বেশি ভালোবাসে যার যত বেশি টাকা আছে। আজকে আপনার কোটি কোটি টাকা আছে আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিনিয়োগ করুন অবশ্যই লাভবান হবেন শুধু মার্কেট খুব ভালোভাবে এনালাইসিস করে সঠিকভাবে বিনিয়োগ করুন। ইলন মাস্ক বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিল এবং খুব দ্রুতই বিটকয়েনের দাম পাবেন করে এবং তার অনেক বেশি প্রফিট আসে। তাই আমি বলব আপনার টাকা থাকলে আপনি বিনিয়োগ করুন।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যার যত টাকা আছে সে তত বেশি বিনিয়োগ করতে পারবে। পৃথিবীর বিখ্যাত অন্যতম একজন ধনী ব্যক্তি এবং বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার মালিক ইলন মাস্ক বিটকয়েন নিয়ে বিনিয়োগ করেছিলেন। তার ছোঁয়াতে বিটকয়েনের দাম অনেক বৃদ্ধি পেয়েছে।ইলন মাস্ক তার টেসলা কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছিলেন এবং তিনি সেখান থেকে তার লাভ ও প্রফিট তুলে নিয়েছেন। ইলন মাস্ক কয়েক হাজার কোটি টাকার বিটকয়েন কিনে বিনিয়োগ করেছিলেন। আশা করা হচ্ছে বিটকয়েনের দাম দিতে পারে আরও এক অনন্য উচ্চতায় পৌঁছাবে।
-
আপনি ঠিক বলেছেন। ক্রিপ্টো কারেন্সি মার্কেটে সর্বোচ্চ বিনিয়োগকারী হচ্ছে টেসলা কোম্পানির মালিক ইলন মাক্স। তারা যদি ক্রিপ্টো কারেন্সি মার্কেট সম্পর্কে পজিটিভ নিউজ তৈরি করে। তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সমস্ত কয়েনের দাম পাম্পিং করে। আর তারা যদি মার্কেট সম্পর্কে নেগেটিভ কিছু বলে। তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট ডাম্পিং করে। তাই বিটকয়েন নিয়ে পজেটিভ কিছু বলছিল টেসলা কোম্পানির মালিক ইলন মাক্স। এজন্য হু হু করে বেড়ে উঠেছিল বিটকয়েনের দাম। কিন্তু বর্তমান আবার বিটকয়েনের দাম কমে গেছে। তাই আশা করি এ সমস্ত বড় বড় বিনিয়োগকারীরা যদি বিটকয়েন সম্পর্কে পজেটিভ কিছু বলে। তাহলে আশা করি আবার বিটকয়েনের দাম আগের তুলনায় বৃদ্ধি পাবে।