Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Goldlife on April 01, 2021, 04:38:48 AM
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
-
+১
আজ সব লিংকে গেলেই রিডাইরেক্ট করে উইকিপিডিয়ার এপ্রিল ফুল পেজে নিয়ে যাচ্ছে।
স্পেনের মুসলমানদের সেদিন মসজিদের ভিতর ঢুকতে বলেছিলো। বলেছিলো যারা মসজিদে ঢুকবে তারা নিরাপদ। তাই যারা মসজিদে ঢুকেছিলো বিশ্বাস করে তাদেরকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছিলো আর মুসলমানদের ফুল বা বোকা বানানো হয়েছিলো। অথচ আজ সারা বিশ্বে এমন জঘন্য কাজকে উৎযাপন করা হচ্ছে। দূঃক্ষজনক হলেও সত্য যে অনেক মুসলমান না জেনে এপ্রিল ফুল পালন করে। :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'(
-
গুরুত্বপূর্ণ একটি ট্রপিক তৈরি করেছেন আপনি কারণ এপ্রিল ফুল সম্পর্কে মুসলমানদের তেমন ধারণা না থাকায় তারা পহেলা এপ্রিল কে এপ্রিলফুল হিসেবে পালন করে থাকেন এবং দুঃখের বিষয় হল হচ্ছে যে কত বড় হতভাগা এই মুসলিম জাতি তারা মুসলিম হয়ে এরকম একটা দিনকে এপ্রিলফুল হিসেবে পালন করতেছে এটা অত্যন্ত দুঃখজনক বলে মনে হয় আমার কাছে তাই আমরা যারা মুসলিম আছি ফোরামের মধ্যে তারা যেন সবাই এপ্রিল ফুল সম্পর্কে বিস্তারিত জ্ঞান লাভ করুন তাহলে আপনারা বুঝতে পারবেন এর মূল রহস্য কি ধন্যবাদ সবাইকে
-
এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে রয়েছে দুঃখজনক ঘটনা । এপ্রিল কিসের দুঃখজনক ঘটনা এবং কিসের সমস্যা এটি আমার জানার খুব ইচ্ছা যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাই জেনে থাকেন তাহলে আমাকে জানিয়ে যাবেন।
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
ভাই এই ক্যাম্পেইন ব্রেইন বস এনেছিল। আমরা সবাই তাড়াহুড়ো করে জয়েন করেছিলাম। কিন্তু জয়েন করার পর যখনই তাদের টেলিগ্রাম টুইটার এবং ফেসবুক পেজ এ গিয়ে ফলো কিংবা লাইক করতে গিয়েছি তখনি দেখি উইকিপিডিয়াতে নিয়ে যাচ্ছে এবং লেখা আছে সেখানে এপ্রিল ফুল।
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
ভাই এই ক্যাম্পেইন ব্রেইন বস এনেছিল। আমরা সবাই তাড়াহুড়ো করে জয়েন করেছিলাম। কিন্তু জয়েন করার পর যখনই তাদের টেলিগ্রাম টুইটার এবং ফেসবুক পেজ এ গিয়ে ফলো কিংবা লাইক করতে গিয়েছি তখনি দেখি উইকিপিডিয়াতে নিয়ে যাচ্ছে এবং লেখা আছে সেখানে এপ্রিল ফুল।
হ্যাঁ এটি আমি লক্ষ করেছি এটা হচ্ছে এপ্রিলের আজকে হল 1 তারিখ এ দিনটিকে বিশ্ব বাসি এপ্রিলফুল হিসেবে পালন করে। তাই আজকে কোথাও সার্চ দিলে সরাসরি এপ্রিল ফুল এর ওয়েবসাইটে নিয়ে যাচ্ছে কাল থেকে এটা অলরেডি ঠিক হবে বলে আমি মনে করি এবং কাল থেকে এটি সক্রিয় হয়ে যাবে ধন্যবাদ
-
এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে রয়েছে দুঃখজনক ঘটনা । এপ্রিল কিসের দুঃখজনক ঘটনা এবং কিসের সমস্যা এটি আমার জানার খুব ইচ্ছা যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাই জেনে থাকেন তাহলে আমাকে জানিয়ে যাবেন।
এত বড় একটা টপিক পড়ার পরেও যদি অন্ধের মত চোখ বন্ধ করে কমেন্টস করেন তাহলে বলার কিছুই নেই। স্পাম বন্ধ করুন। নতুবা সামনে শাস্তির আওতায় পড়বেন। নো স্পামিং, নো লো কোয়ালিটি পোস্ট। আগে টপিক ভালো করে পড়ুন, তারপর বুঝে টপিকের সাথে রিলেটেড কমেন্টস করুন।
-
এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে রয়েছে দুঃখজনক ঘটনা । এপ্রিল কিসের দুঃখজনক ঘটনা এবং কিসের সমস্যা এটি আমার জানার খুব ইচ্ছা যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাই জেনে থাকেন তাহলে আমাকে জানিয়ে যাবেন।
এত বড় একটা টপিক পড়ার পরেও যদি অন্ধের মত চোখ বন্ধ করে কমেন্টস করেন তাহলে বলার কিছুই নেই। স্পাম বন্ধ করুন। নতুবা সামনে শাস্তির আওতায় পড়বেন। নো স্পামিং, নো লো কোয়ালিটি পোস্ট। আগে টপিক ভালো করে পড়ুন, তারপর বুঝে টপিকের সাথে রিলেটেড কমেন্টস করুন।
@মালাম ভাই ফোরামে কিছু পোলাপাইন বর্তমানে ঢুকেছে তারা কিছু নিয়মকানুন সম্পর্কে জানেনা এবং সে জানেও না যে কোন পোস্টে কি রকম পোস্ট করতে হবে তাই হয়তো দিনদিন লো-কোয়ালিটির সংখ্যা কিন্তু বৃদ্ধি পাচ্ছে আপনি এই পোস্টটি যদি একটু লক্ষ্য করেন তাহলে দেখবেন যে এর মাথায় কতটুকু সম্পর্কে ধারণা আছে যদি একটু পর্যবেক্ষণ করেন তাহলেই কিন্তু দেখতে পারবেন এরকম অনেক পোলাপান ঢুকেছে বর্তমানে এই ফোরামে ছাড়া কিছু না বুঝে না জেনে শুধু ব্রেকআপ করার জন্য কিন্তু পোস্ট বাড়িয়ে যাচ্ছে এটা অবশ্যই অবশ্যই দুঃখজনক তাই আপনাদেরকে এর বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে তা না হলে কিন্তু সামনে ফোরামের পলিটি কিন্তু দিন দিন লো কোয়ালিটির হয়ে যাবে এবং এর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া অত্যন্ত জরুরী ধন্যবাদ ভাই
-
হতভাগা মুসলিম জাতি জানে না এপ্রিল ফুলের নেপথ্যে কারা রয়েছে এবং কি ঘটনা রয়েছে সেটা একবার খোঁজ নিতে চায় না দুঃখজনক হলেও সত্য যে মুসলিম জাতি এপ্রিলফুল পালন করতেছে অনেকে মুসলিম দেখবেন এপ্রিল ফুল নিয়ে খুব ব্যস্ত আছেন আমি এটা অত্যন্ত লজ্জার বিষয় আমি বলব যে আপনি এপ্রিল ফুল সম্পর্কে ভালোভাবে পর্যবেক্ষণ করুন এবং ভালোভাবে ইতিহাস পড়ুন তাহলে কিন্তু আপনি এপ্রিল ফুল সম্পর্কে জানতে পারবেন এবং আপনার এরকম ভুল আর হবে না আমি মনে করি ধন্যবাদ সকলকে এপ্রিলফুল পালন না করার কথা বলব আপনাদের সবাইকে এপ্রিলফুল পালন করা যাবে না এটা ইসলামবিরোধী
-
আসলে সত্যিই ভাই নির্মম একটা দুঃখজনক ইতিহাস। যদি ইহার ঘাঁটি স্পেনের তাহলে দেখব এই এপ্রিলফুল এই মুসলমানদের উপর কত বর্বর নির্যাতন করেছিল।মুসলমানদের বোকা বানিয়ে মুর্শিদের ঢুকিয়ে দিয়ে হাজার হাজার মুসলমানের উপর আগুন ধরিয়ে মেরে ফেলেছিল। খ্রিস্টান কাফেরের দল। আমাদের প্রিয় নবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাই সাল্লাম বলেছেন আসলে যে যে ধর্মেরই করুক না কেন কারো ধর্ম নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই।আমরা কিন্তু মুসলমান দেশ হওয়া সত্ত্বেও কিন্তু আমরা কোন হিন্দুদের ওপর কোন নির্মম অত্যাচার করি না। কিন্তু কাফেরের দল আমাদের মুসলমানদের উপর প্রচুর নির্যাতন করেছিল এই দিনটিতে আসলে কি আর বলব এটা খুবই হৃদয় জোড়ানো একটা ইতিহাস। মনে করি এই এপ্রিলফুল মুসলমানরা কখনোই পালন করতে পারে না আমি মনে করি সে তাহলে সরাসরি খ্রিস্টান হয়ে যাবে।আসলে মুসলমানদের ওপর খ্রিস্টান যারা রয়েছে তারা সব সময় নির্যাতন করেই যাচ্ছে।কে তার কয়েকটা ঘটনা কিন্তু আমাদের চোখের সামনেই ঘটে গেল এবং সবাইকে বোকা বানিয়ে দিল।
-
এপ্রিলফুল হচ্ছে একটি দু:খজনক ঘটনা। অথচ আমরা অনেকেই না বুঝে এটি নিয়ে হাস্য রস করে থাকি এমন কি অনেক মুসলিমও তাই করছে। এটা ইতিহাসের একটি ন্যাক্কার জনক ঘটনা। যা সমস্ত মুসলিমের জন্য একটি হৃদয় বিদারক দিন।
-
আসলে এই দিনে স্পেনের মুসলমানদের কতটা কষ্ট দিয়ে মেরে ফেলেছিল সেটা কিন্তু আমরা ইতিহাসে থেকে জেনেছি। আসলে এই দিনটি আমি মনে করি মুসলমানদের জন্য নয়। অনেকেই দেখেছি ওর আমি অনেক রকমের কাজকর্ম করেছে এই এপ্রিল ফুল নিয়ে। আসলে এরকম কাজ করাটা একেবারেই ঠিক হয়নি। আসলে এটা মুসলমানদের করুন নির্মম হৃদয়বিদারক দিন।
-
এটা সত্যি মুসলমানদের ইতিহাসে একটি দুঃখজনক হৃদয়বিদারক ঘটনা। স্পেনের একটি মসজিদে মুসলমানদেরকে একত্রিত করে তারপর খ্রিস্টানরা মুসলমানদের উপর হামলা করে এবং তাদেরকে মেরে ফেলে। শুধু মুসলমানদের উপর এরকম অত্যাচার হয়ে চলছে। শুধু মুসলমানরাই লাঞ্চিত হচ্ছে খ্রিস্টানদের কাছে। এপ্রিল ফুল মানে হল এপ্রিলের বোকা। বিধর্মী জাতিরা এই দিনটি পালন করে থাকে।
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট তৈরী করার জন্য এপ্রিল ফুল নিয়ে আমি মনে করি আপনার এই পোস্টটি পড়ে অনেক মুসলমান ভাই যারা আছেন তারা সতর্ক হয়ে যাবেন কারণ হচ্ছে আমাদের নিজেদের টিটকিরি দিব যদি আমরা নিজেরাই পালন করে থাকি তাহলে তো এটা কেমন দেখায় না ।
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
এপ্রিল ফুল সম্পর্কে আমার কোন ধারণা ছিল না। আপনার পোস্টটি পড়ে এপ্রিল ফুল সম্পর্কে বা এপ্রিল ফুলের এই পূর্ব ইতিহাস সম্পর্কে আমি জানতে পারলাম। সত্যিই এই এপ্রিল ফুলটি আমাদের মুসলমান জাতি দের জন্য হাসির বা রঙ্গ রসিকতা দিন নয়।আমি মনে করি এপ্রিল ফুল আমাদের মুসলমান জাতির জন্য দুঃখজনক একটি ঘটনা।এই দিনটাকে আমরা সবাই হাসি ও রঙ্গ রসিকতা ভাবে পালন না করি। এপ্রিল ফুল মুসলমান জাতির ইতিহাসের জন্য খুবই দুঃখজনক ঘটনা।
-
এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে রয়েছে দুঃখজনক ঘটনা । এপ্রিল কিসের দুঃখজনক ঘটনা এবং কিসের সমস্যা এটি আমার জানার খুব ইচ্ছা যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাই জেনে থাকেন তাহলে আমাকে জানিয়ে যাবেন।
এত বড় একটা টপিক পড়ার পরেও যদি অন্ধের মত চোখ বন্ধ করে কমেন্টস করেন তাহলে বলার কিছুই নেই। স্পাম বন্ধ করুন। নতুবা সামনে শাস্তির আওতায় পড়বেন। নো স্পামিং, নো লো কোয়ালিটি পোস্ট। আগে টপিক ভালো করে পড়ুন, তারপর বুঝে টপিকের সাথে রিলেটেড কমেন্টস করুন।
এই ফোরামে যারা নতুন ইউজার তাদের প্রত্যেকেরই উচিত সিনিয়র ভাইদের পোস্টগুলো আগে ভালোভাবে সম্পুর্ন পোস্ট বুঝে শুনে পড়া ।তারপর পোস্টটি ভালোভাবে পড়ে সেই পোস্টে কমেন্ট করা। পোস্ট গুলো না পড়ে তথ্যগুলো না দিলে শুধু এলোমেলো লো -কলেটির পোস্ট বা কমেন্ট করে এক্টিভিটি বৃদ্ধি করা বা স্পাম করা এটা এক ধরণের অপরাধ বলে আমি মনে করি । তাই মডারেটর ভাইকে বলব যারা এধরনের লো- কলেটির কমেন্ট বা স্পাম করে তাদের বিরুদ্ধে শাস্তি মূলক ব্যবস্থা গ্রহন করা।
-
দুঃখজনক
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।এত সুন্দর একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। বিশেষ করে আমরা যারা নতুন ইউজার আছি এবং আমি ব্যক্তিগতভাবে নিজেও এপ্রিল ফুল সম্পর্কে আগে জানতাম না। তবে আপনার পোষ্টটি পড়ে আমি এপ্রিল ফুল সম্পর্কে বা এপ্রিল ফুল এর ইতিহাস গুলো আমি জানতে পারলাম। এটা মুসলমান জাতিকে বোকা বানানো ইতিহাসটাও জানতে পারলাম ।যা আমাদের মুসলিম জাতির জন্য এটা দুঃখজনক একটি ঘটনা।
-
এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে রয়েছে দুঃখজনক ঘটনা । এপ্রিল কিসের দুঃখজনক ঘটনা এবং কিসের সমস্যা এটি আমার জানার খুব ইচ্ছা যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাই জেনে থাকেন তাহলে আমাকে
-
এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে রয়েছে দুঃখজনক ঘটনা । এপ্রিল কিসের দুঃখজনক ঘটনা এবং কিসের সমস্যা এটি আমার জানার খুব ইচ্ছা যদি কোনো সিনিয়র বড় ভাই জেনে থাকেন তাহলে আমাকে
বারবার কেন একই ভুল করে যাচ্ছেন আপনারা একটু ভালোভাবে লক্ষ্য করলেই কিন্তু বুঝতে পারবেন এত বড় একটি পোস্ট সাজিয়ে গুছিয়ে লেখা হয়েছে এটি পড়ে যদি আপনি বুঝতে না পারেন তাহলে আর করার কিছুই নেই কাউকে প্রশ্ন করার আগে অবশ্য অবশ্যই আপনি পোস্টটি ভাল করে পুরে পড়বেন এবং বুঝে শুনে আপনি পোস্ট প্রশ্ন করতে পারবেন তাই আমি আপনাকে সাহায্য করব যে আপনি আগে পোস্টগুলো সুন্দরভাবে পড়বেন তারপর আপনার মন্তব্য প্রকাশ করবেন তা না হলে কিন্তু আপনার আইডি বাতিল হওয়ার সম্ভাবনা আছে এবং এরকম লো কোয়ালিটির পোস্ট থেকে বেরিয়ে আসুন ধন্যবাদ
-
খ্রিস্টান বাহিনী তাদের এই বিশ্বাসঘাতকতাকে মনে রাখতে ১লা এপ্রিলে এপ্রিল ফুল পালন করে থাকে,কিন্তু অনেক মুসলিম আছে যারা এই এপ্রিল ফুল এর পিছনের কাহিনি না জেনে এটা পালন করে থাকে। ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল খ্রিষ্টানরা মুসলিমদের মসজিদে বন্ধ করে তাদের আগুনে পুড়িয়ে দেয়। মূলত এই ঘটনা থেকেই এপ্রিল ফুল এর জন্ম। আমরা অনেকেই জেনে না জেনে এপ্রিলের প্রথম তারিখে মানুষকে মিথ্যা বলে বোকা বানিয়ে থাকি।
কিন্তু আমরা যারা মুসলিম আছি, আমার মনে হয় আমাদের এপ্রিল ফুল পালন না করে, শোক জানানো উচিত। কারণএই দিনে আমাদের অনেক মুসলিম ভাই ও বোন খ্রিস্টানদের প্রতারণার কারণে আগুনে পুড়ে মৃত্যু বরণ করেছেন ।
-
এপ্রিল ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।
এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।
ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়
স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।
দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।
লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।
More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
দুঃখ হয় সেই সব মুসলমানদের প্রতি যারা সবকিছু জেনে বুঝে এপ্রিলফুল কে পালন করতেছে এবং এপ্রিল ফুল এর নেপথ্যে কি আছে সেটা কিন্তু কেউ খোঁজ নিতে চাচ্ছেন এবং চায়না বিধর্মীদের দ্বারা কিন্তু নানাভাবে নির্যাতিত হচ্ছে এবং হৃদয় মিরা কিন্তু নানাভাবে মুসলমানদের কিন্তু ইসলাম বিরোধী কার্যকলাপে লিপ্ত করছে এজন্য আমাদের অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে এবং কাদের কুকর্মে কিন্তু আমরা অংশীদার হবো না
-
মুসলমান জাতির জন্য একটি দুঃখজনক অধ্যায়। ঘুরেফিরে এরকম ঘটনা যেন জাতির জন্য না আসে। মানব ধর্ম পরম ধর্ম। পৃথিবীতে কেউ চিরস্থায়ী নয়, দুদিন আগে পরে সবাইকে চলে যেতে হবে। সুতরাং কলঙ্কিত অধ্যায় গুলো আমাদেরকে মুছে ফেলার চেষ্টা করতে হবে। আরো সকলে যেন ভালো থাকি সে বিষয়ে আমরা একে অপরের তরে যত্নবান হব।
-
অনেকে এই দিনটি নিয়ে রসিকতা করে। তবে মুসলমান জাতির জন্য স্মরণীয় ও কলঙ্কিত একটি দিন। মুসলমানদের মসজিদে ডেকে নিয়ে তাদের হত্যা আসলে মুসলমানদের বোকা বানানোর একটি কৌশল। এরকম দিন এর তীব্র নিন্দা জানাই। যা মুসলমান জাতির জন্য কল্যাণের ছিল না। প্রত্যেকটা সৃষ্টি ধ্বংসের লক্ষ্যে থাকে। যে ব্যক্তি আজ জন্মগ্রহণ করে সে একদিন মারা যাবে। আজ আমি মনে করি মানুষের প্রতি সবাই দয়াবান হন। এরকম ঘটনাকে কি গুরু নিন্দা জানাই মুসলমানদের অথবা কোন ধর্মের মানুষের উপর আমরা কখনই হিংসা-বিদ্বেষ করবো না।
-
আসলে এপ্রিল ফুল বানানো হয় বিশেষ করে মুসলমানদের বোকা বানানোর জন্য। না কিন্তু ইতিহাস থেকে এধরনের কথা জানতে পেরেছি। তাই আমি মুসলমান যারা রয়েছে তাদের কে অনুরোধ করবো কেউ যেন এই ধরনের কাজ না করেন।আসলে আমাদের উচিত মুসলমান হিন্দু খ্রিস্টান এবং অন্য সকল ধর্মের যারা রয়েছে সবাই মিলেমিশে চলা। হযরত মুহাম্মদ (সাঃ)বলেছেন ধর্ম নিয়ে কখনওই বাড়াবাড়ি করা ঠিক নয়। তাহলে কেন মুসলমানদের উপর এতটা অত্যাচার করছে। আসলে সত্যিই একটি নেপথ্য দুঃখজনক ঘটনা।
-
অবশ্যই ভাইয়া আপনি অনেক পুরনো দিনের ইতিহাস আমাদের মনে করিয়ে দিলেন।যেটা একটু হলেও আমাদের মনকে ভিজিয়ে দিয়ে গেল। আবার এই দিনটি ছিল মুসলমানদের জন্য খুবই দুঃখজনক ব্যাপার।যা সমগ্র মুসলিম বিশ্বকে কাদিয়ে ছিল।সময়ের বিবর্তনে হয়তো সেগুলো আজ সৃতি হয়ে আছে।তবে আমার মনে হয় ১৪৯২ এর ১লা এপ্রিল এর কথা বিশ্ব মুসলিম উম্মাহর মনে থাকবে।যে দিনের মাধ্যমে আনন্দ উল্লাসে মুসলমানদের বোকা বানানো হয়েছিল।
-
এপ্রিল ফুল টা বানানো হয় মুসলমানদের বোকা বানানোর জন্য। এপ্রিল ফুল এটা কোনো ইতিহাস নয়। এ ধরনের কথা আমি শুনেছি। তাই আমার অনুরোধ আমরা যারা মুসলমান রয়েছে তারা যেন এ ধরনের কাজ না করি। যদি আমার কথা বিশ্বাস না হয় তাহলে আপনারা যাচাই করে দেখতে পারেন।
-
এপ্রিল ফুলটা বানানো হয় মুসলমানদের বোকা বানানোর জন্য। এপ্রিলে এ ফুল এটা কোনো ইতিহাস ঘটনা নয় এ ধরনের কথা আমি শুনেছিলাম। এপ্রিলে ফুল মুসলমানদের খুবই দুঃখজনক ব্যাপার। সমগ্র মুসলিম বিশ্বকে কাঁদিয়েছিল। তাই আমার অনুরোধ আমরা যারা মুসলমান রয়েছে তারা যেন এ ধরনের কাজ না করি।
-
মুসলমানদের বোকা বানানোর জন্য এপ্রিল ফুল বানানো হয়েছিল। এখানে আমেরিকান কিছু শাসকগোষ্ঠী এসে মুসলমানদের বোকা বানিয়ে তাদের মসজিদের ঢুকিয়ে দেয়। তারপর সেখানকার সকল মসজিদে আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। আর বেচারা মুসলিম জনগোষ্ঠীর সে আগুনে পুড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। এটা মুসলমানদের জন্য অনেক বড় একটি কষ্টকর ব্যাপার। কিন্তু দুর্ভাগ্য এটাই যে অনেক মুসলমান এ দিনটি সম্পর্কে না জেনেই এই দিনটিতে অনেক আনন্দ করছে।
-
+১
আজ সব লিংকে গেলেই রিডাইরেক্ট করে উইকিপিডিয়ার এপ্রিল ফুল পেজে নিয়ে যাচ্ছে।
স্পেনের মুসলমানদের সেদিন মসজিদের ভিতর ঢুকতে বলেছিলো। বলেছিলো যারা মসজিদে ঢুকবে তারা নিরাপদ। তাই যারা মসজিদে ঢুকেছিলো বিশ্বাস করে তাদেরকে আগুনে পুড়িয়ে মারা হয়েছিলো আর মুসলমানদের ফুল বা বোকা বানানো হয়েছিলো। অথচ আজ সারা বিশ্বে এমন জঘন্য কাজকে উৎযাপন করা হচ্ছে। দূঃক্ষজনক হলেও সত্য যে অনেক মুসলমান না জেনে এপ্রিল ফুল পালন করে। :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'( :'(
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া আপনি অনেক সুন্দর টপিক তুলে ধরেছেন। আপনার এই পোস্টটি পড়ে আমি এপ্রিল ফুল পেজ নিয়ে বুঝতে পারলাম। আপনি বলেছেন এপ্রিলের স্পেনের মুসলমানদের সেদিন মসজিদের ভিতরে ঢুকতে বলেছিল বলেছিল যারা মসজিদে ঢুকে তারা নিরাপদ। এ বিষয়ে আমি আপনার পোষ্ট থেকে বুঝতে পারলাম । আমি নিজেও লক্ষ করেছি আমাদের এই পুরা বিশ্বে অনেক মুসলমান ফুল উৎসব পালন করে এটি একটি জঘন্য কাজ বলে আমি মনে করি। আমাদের সকল মুসলমানদের কে এই এপ্রিলের ফুল পালন থেকে দূরে থাকতে হবে। ধন্যবাদ ভাই আপনাকে এত সহজ ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
-
হ্যাঁ ভাই সঠিক কথা উল্লেখ করেছেন কারণ এপ্রিল মাসের শুরুতে আমরা অনেক বোকা হয়েছি। অনেকভাবে নিউজ পেয়েছি সেগুলো দেখি সত্য নয় কিন্তু আমরা বিশ্বাস করে ফেলেছি এবং অনেক বাউন্টি ক্যাম্পেইন জয়েন হয়েছি দেখি এপ্রিল ফুল। পরে আমরা বুঝতে পারলাম যে এগুলো আসলে সত্য নয় বোকা বানানো হচ্ছে।
-
এপ্রিল ফুল অর্থ বোকা বানানো তবে আসলে এটি একটি আনন্দদায়ক ঘটনা। একটা বিষয় নিয়ে সবাইকে আতংক অথবা সবার মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি করা যদি অন্যায় হয়ে থাকে কিন্তু এটা এপ্রিলফুল হিসেবে চালিয়ে নেওয়া হয়। তবে কিছু কিছু বিষয় নিয়ে এপ্রিল ফুল করা ঠিক না।