Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Malam90 on April 05, 2021, 03:58:23 AM
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
-
আসলে গ্রাম অঞ্চলে দেখা যায় লকডাউন বলতে কি তারা কিছুই জানে না। আসলে তাদের শতবার বোঝানোর পরেও বোঝানো যায় না। তার পরেও আমাদের চেষ্টা করতে হবে স্বাস্থ্যবিধি মেনে রেখে চলতে হবে। সবাই বেশি বেশি নামাজ পড়বেন এবং আল্লাহ তাআলার কাছে দোয়া প্রার্থনা করবেন আল্লাহতায়ালা যেন খুব তাড়াতাড়ি করোনাভাইরাস কমিয়ে দেয়। তারপরেও আমাদের নিজেদের সতর্ক থাকতে হবে বিনা প্রয়োজনে আমরা কেউ ঘরের বাহিরে যাব না।
-
বর্তমানে এখন আবার করোনাভাইরাস প্রচুর ভাবে বাড়তে শুরু করেছে সারাবিশ্বে। করোনা ভাইরাসের আক্রমণে মানুষ দিশেহারা হয়ে পড়েছে। করনা ভাইরাসের কারণে মানুষের জীবন-জীবিকা চালানো অত্যন্ত কঠিন হয়ে পড়েছে। কেউ ঠিক মত কাজ কাম করতে পারছি না এমনকি ইনকাম ঠিকমতো করতে পারছে না। শুধু যারা সরকারি চাকরিজীবী তারাই শুধু ঠিকমতো বেতন-ভাতা পাচ্ছেন। কিন্তু দিনমজুররা খুবই কঠিন অবস্থায় দিন কাটাচ্ছে এই করোনাভাইরাস এর সংক্রমনের পর থেকে। আমাদের দেশে করনা ভাইরাসের দ্বিতীয় ঢেউ শুরু হয়েছে যার জন্য সরকার আজকে সোমবার থেকে সাতদিন পর্যন্ত সারাদেশে লকডাউন এর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সবারই উচিত শাস্তিবিদি মেনে কাজ করা এবং নিয়মিত হ্যান্ড স্যানিটাইজার দিয়ে হাত ধোয়া এবং মাস্ক পরিধান করা।
-
আমি মনে করি বাংলাদেশের আবারো লকডাউন অর্থনীতি ধসে পড়ার মতো একটি ঘটনা হবে। লকডাউনে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে লকডাউন প্রত্যাহার করা উচিত। লকডাউন কখনোই মানুষের জন্য ও অর্থনীতির পক্ষে ভালো নয়। স্বাস্থ্যবিধি মেনে সব কিছু খোলা রাখলে দেশের ভিতরে অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড সচল থাকবে।
-
করনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব বাড়ার কারণে পুনরায় সরকার সাত দিনের জন্য লকডাউন ঘোষণা করেছে। লকডাউন এ নিম্নআয়ের মানুষের ওপর ব্যাপক প্রভাব ফেলে। কারণ তাদের জীবিকার একমাত্র মাধ্যম থাকে দিনমজুরি। লকডাউন এর কারণে তা বন্ধ থাকে। এসব নিম্নআয়ের মানুষের পেটে ভাতই জোটে না, আর স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলবে কিভাবে। আর লকডাউন এর কারণে আমাদের দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
তবে যাই হোক,এই ভয়াবহ করনা ভাইরাসের হাত থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য আমাদের সকলকে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। কারণে বাইরে যাওয়া যাবে না, আর যদিও বাইরে যাওয়া হয় তাহলে অবশ্যই মাক্স পরিধান করতে হবে। ঘনঘন সাবান দিয়ে হাত ধুতে হবে।
-
হ্যাঁ আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন আজ থেকে সাত দিন লকডাউন থাকবে তারা আপনারা যারা বাজে ভাবে রাস্তায় এলোপাথাড়ি ঘোরাফেরা করেন এখন সেটা থেকে অবশ্যই আপনাদের বিরত থাকতে হবে এবং চায়ের দোকানে চা খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে।কার মধ্যে কি আছে সেটা কিন্তু বলা মুশকিল তাই আপনারা সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলবেন এবং অন্যকে এটা জন্য উৎসাহ প্রদান করবেন কারণ হল নিজে বাঁচলে বাঁচবে দেশ নিজে বাঁচতে হবে এবং সাথে সাথে অন্য কেউ কিন্তু বাঁচাতে হবে এজন্য আপনাকে অবশ্যই সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করতে হবে এবং মাস্ক ব্যবহার করতে হবে কিছুক্ষণ পর পর সাবান দিয়ে ভালো করে হাত ধৌত করতে হবে
-
সময় উপযোগি গুরুত্বপূর্ণ টপিক, আমাদের জন্য লকডাউন খুবিই জরুরি ছিল এবং সরকার ও সময় উপযোগি সিদ্ধান্ত নিয়েছেন, তবে যেটা লক্ষ করছি মানুষের মধ্যে লকডাউনের কোন গুরুত্ব নেই। ব্যবসায়ীরা বলতে চাচ্ছে গতবার লকডাউনের কারনে তারা যে ক্ষতিগ্রস্থ হইছে সেটা এখনো পূরন করতে পারিনি। তাই তারা নিয়িম মেনে সবকিছু করতে চায় লকডাউন চায়না। তবে যে হারে আক্রান্ত হচ্ছে তাতে আমাদের লকডাউনের সাথে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। প্রয়োজন ছাড়া বাইরে যাওয়া মোটেও উচিৎ হবে বলে আমি মনে করিনা।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
ভাই হয়তো যেসব জায়গা দিয়ে প্রশাসনিক লোক থাকবে সে সব জায়গা দিয়ে লকডাউন মানা হবে। বিশেষ করে আমরা যারা গ্রামে থাকে সেখানে কেউ লকডাউন মানে না। মানুষ প্রতিনিয়তই চায়ের স্টলে ভিড় জমায় দোকানপাটে ভিড় জমায় এতে কর্নার উৎপত্তি আরো বৃদ্ধি পেতে পারে। আমার মনে হয় সরকারকে আরো কঠোর হতে হবে এই সব সমস্যার সমাধান করার জন্য।
-
আমরা বর্তমানে সময়ে লক্ষ করছি যে আবার করোনাভাইরাস প্রচুর ভাবে বাড়তে শুরু করেছে সারাবিশ্বে।তাই এই পোস্ট টি বর্তমান সময়ে এর সময়ুপযোগী পোস্ট বলে আমি মনে করি।তবে আমার মনে হয় বাংলাদেশ সরকার এর লকডাউন এর সিদ্ধান্তটা ছিল খুবই যুক্তিসঙ্গত।তবে আমাদের দেশে বিশেষ করে গ্রামাঞ্চলের মানুষরা এই বিষয়ে সচেতন নেই।তাই তারা নিয়ম অনুযায়ী সামাজিক দূরত্ব বজায় রেখে চলে না।সেজন্য আমার মনে হয় শহর ও গ্রাম সকল জায়গায় করোনা ভাইরাস সম্পর্কে সচেতনতা মূলক ব্যবস্থা গ্রহণ করা।
-
সবাই করনাকালীন সময় ফোরামে কাজ করুন। সুস্থ থাকুন' ঘরে থাকুন। তবে আমি মনে করি করোনাকালীন সময়ে বাংলাদেশের অর্থনীতি কিছুটা ক্ষতিগ্রস্ত হলেও ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারের অবস্থা ক্ষতিগ্রস্ত হবে না'।
-
হ্যাঁ আজ থেকে আমাদের দেশে সাত দিনের জন্য লকডাউন শুরু করেছে। তবে এবারও কি সেই আগের মতো লকডাউন মানবে? আমার মনে হয় এর লকডাউন টা দ্বিতীয়বারের মতো দেওয়া ঠিক হলো না।মানুষের মন থেকে করোনার ভয়ে টা মোটামুটি উঠে গেছে। আজকে আমি দেখলাম আমার শহরে সেই আগের মতই মানুষ চলাফেরা করছে। মানুষের মনে কোন করোনার ভয় নেই।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। বাংলাদেশে মহামারী করোনা ভাইরাসের প্রকোপ প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধি পাওয়ার কারণে বাংলাদেশ সরকার লকডাউন দিতে বাধ্য হয়েছে। তাই এ সময়ে আমাদের প্রত্যেকেরই ঘরে বসে থাকা উচিত। অযথা বাইরে না গিয়ে সবাই সচেতন হওয়া উচিত। নিজেকে এবং নিজের পরিবারকে সচেতন করি। এই সময়টা আমরা সবাই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাচল করার চেষ্টা করি।
-
হ্যাঁ আমরা বিভিন্ন নিউজ চ্যানেলে দেখেছি আজ থেকে সারাদেশে একযোগে লকডাউন শুরু হয়েছে। তবে দ্বিতীয় ধাপের লকডাউন কিন্তু আগের মতো হয়নি। মানুষের মধ্যে যে ভয় ছিল সেটি কিন্তু এখন আর মানুষের মাঝে নেই। তাই দিতেও পারে লকডাউন টা মানুষ এখন খুব কমই মেনে চলছে। আমার মতে এই দ্বিতীয়বারের লকডাউন তা না দেওয়ায় অনেক ভাল ছিল।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
হ্যাঁ সরকারের এ ছাড়া আর কোন উপায় নেই। মহামারী করোনার প্রভাব এতটা বৃদ্ধি পেয়েছে যে বাধ্য হয়েই সরকার কে লকডাউন দিতে হচ্ছে। শুধু সরকারের একার দায়িত্ব না এটা আমাদের সবাইকে সচেতন হতে হবে। সব সময় দূরত্ব বজায় রেখে চলতে হবে এবং মাক্স ব্যবহার করতে হবে। আমরা যদি সকলেই সচেতন ভাবে কাজ করে বা চলাফেরা করি তাহলে হয়তো করোনার প্রভাবটা কিছুটা হলেও কাটাতে পারব।
-
ভাই আমি এই লকডাউনের পক্ষে না। যদি লকডাউন দিতেই হয় তবে সব কিছুর উপর এটি কার্যকর করা হোক। ট্রেন, বাস সহ অন্যান্য যানবাহন বন্ধ থাকবে কিন্তু গার্মেন্টস কর্মীদের কাজ করতে হবে, চাকুরীজীবিদের অফিস করতে হবে অন্যদিকে স্টুডেন্টদের স্কুলে যাওয়া যাবে না, সাধারণ দিন মজুরদের ঘরে বসে থাকতে হবে। এটা কেমন লকডাউন? আবার বই মেলা ১২টা থেকে ৫টা পর্যন্ত চলার কথা শুনেছি, সেখানে কি বিকেল বেলায় করোনা সংক্রমণের কোন চান্স নেই নাকি?
যাই হোক ভাই, এটি আমার একান্তই ব্যাক্তিগত মতামত জানালাম। আমার কথায় কারো খারাপ লাগলে আমি আন্তরিক ভাবে দুঃখিত।
আসুন আমরা সবাই সতর্কতা অবলম্বন করি, মাস্ক পরিধান করি, হ্যান্ড স্যানিটাইজার ব্যবহার করি
নিজে সুস্থ থাকি, পরিবার ও সমাজের মানুষকে সুস্থ রাখি।
-
লকডাউন আমাদের সকলের জীবনে এক ধরনের হতাশার সৃষ্টি করে থাকে। এই সময়টা আমাদের সকলেরই খুব খারাপ একটা সময়। কোথাও যাতায়াত করে শান্তি নেই, কাজ নেই, কারও সাথে কোন দেখা সাক্ষাৎ নেই। এখন সকল মার্কেট ধিরে ধিরে স্থবির হয়ে পরার সম্ভাবনা রয়েছে। এই প্রভাবটা যদি ক্রিপ্টো মার্কেটেও পরে তবে এখানেও কয়েনের দাম কমার সম্ভাবনা আছে।
-
জীবনে বেচে থাকলে অনেক কিছুই করা যাবে। তাই এই মহামারি থেকে বাচতে আগে নিজেকে সুরক্ষিত রাখুন। আশা করি সবাই এই লকডাউন ভালভাবে পালন করবেন। তা নাহলে নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারার মত অবস্থা হবে।
-
আমাদের এলাকাতে এখন সব দোকান বন্ধ থাকছে । লকডাউন এর আগে শুনছিলাম দোকান পাট খোলা থাকবে এখন দেখছি সব কিছু বন্ধ। মানুষের প্রযোনীয় চাহিদা মিটানো সম্ভব হচ্ছে না। এ কোন বিপদে পরলাম আমরা। দেশ কোন দিকে যাচ্ছে কিছুই তো বুজতে পারছি না। কি আর করবো লকডাউন এ বসে বসে বাউন্টি করতে থাকি দেখা যাক ফল কি হয়। ধৈর্য ধরা ছাড়া আমাদের সামনে কিছু করার নাই। যাই হোক বাউন্টিতে কিছু পেমেন্ট পেলে চলতে পারবো।
-
উৎসবমুখর পরিবেশে আজ পালিত হচ্ছে তৃতীয় দিনের লকডাউন। কিছু গণপরিবহন ছাড়া আর সবকিছু সাভাবিক মনে হয়েছে আমার কাছে। সকলের মধ্যে নিয়ম না মানার প্রবনতা দেখা যাচ্ছে। কিন্তু এই অনিয়ম বড় ধরনের বিপদ ডেকে আনতে পারে। তাই সকলকে সরকারি বিধিনিষেধ মেনে নিজে এবং অন্যকে বিপদ থেকে মুক্ত থাকার অনুরোধ জানাচ্ছি।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
হ্যাঁ, আপনি ঠিকই বলেছেন; আমাদের দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়ছে তাতে লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিয়ন্ত্রনের আর কোন উপায় নাই। মানুষের মধ্যে যেমন স্বাস্হ্য বিধি মানার কোন আগ্রহ নাই, সচেতনতা বালাই নাই ঠিক তেমনি সরকার এর মধ্যেও লকডাউন বাস্তবায়নের উদ্যোগের অভাব পরিলক্ষিত হচ্ছে। সরকার একদিকে লকডাউন দিচ্ছে অন্যদিকে অফিস আদালত খোলা রাখছে, মার্কেট বন্ধ রাখছে আবার বই মেলা চালু রাখছে, জনগনের মধ্যে সচেতনতা বৃদ্ধির কোন দৃশ্যমান কোন কার্যক্রম সরকার গ্রহন করছে না। সবকিছু মিলিয়ে আমি হতাশ; মনে হচ্ছে করোনার দ্বিতীয় ঢেউ থেকে আমরা নিস্তার পাবোনা।
-
দিন দিন করোনা আক্রান্ত সংখ্যা মে ভাবে বাড়ছে তাতে সরকারের লকডাউন দেয়া ছাড়া আর কোন উপায় নেই আমি ও সরকারের সঙ্গে একমত কারণ আমাদের মধ্যে কোনো সচেতন তা নেই।বার বার লকডাউন দেশের অর্থনীতি র জন্য হূমকিস্বরূপ তাই উচিত সচেতনতা বাড়ানো।
-
বিশ্বে একটি মহামারী এসেছে যার নাম covid-19 বা করোনাভাইরাস। Covid-19 সর্বপ্রথম বিশ্ব বিখ্যাত চীন দেশে দেখা যায়। তারপর এ ভাইরাস লোকেদের শরীরে ঢুকে পড়ে এবং তাদের আক্রান্ত করে।ধীরে ধীরে এটি সারা বিশ্বে ছড়িয়ে পড়ে এতে করে অনেক মানুষের প্রাণহানি হয়। তারপর বিভিন্ন দেশের সরকার রা তাদের নিজস্ব দেশে লকডাউন ঘোষণা করে। আমাদের বাংলাদেশেও লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছিল। কিছুদিন করোনাভাইরাস কমের দিকে যাচ্ছিল। তারপর আবার বেড়ে যায় যার কারণে সোমবার থেকে আবার লকডাউন দেওয়া হয়।
-
গত বছরের ন্যায় এবারও আমাদের সবার জীবন এলোমেলো করে দেওয়ার জন্য এই করোনার প্রকোপ বেড়ে যাচ্ছে আর লকডাউন হয়ে যাচ্ছে সারা দেশ। এই লকডাউনের ফলে আমাদের সকলের জনজীবনে স্থবিরতা নেমে আসবে। যদি এর প্রভাব ক্রিপ্টো মার্কেটে পরে তবে এখানেও সকল কয়েনের দাম কমে যেতে পারে।
-
গত সোমবার থেকে বাংলাদেশ আবার লকডাউন শুরু হয়েছে । অন্যান্য রাষ্ট্রের চেয়ে বাংলাদেশ একটু দেরীতেই দ্বিতীয় লকডাউন শুরু হয়েছে। লকডাউন এর কারণে বাংলাদেশের মানুষের অনেক ধরনের সমস্যা হতে যাচ্ছে । সাধারন মানুষগুলো অনেক ধরনের সমস্যা পড়ে যাচ্ছে আর্থিক দিক দিয়ে সাধারন মানুষদের অনেকটাই ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। মহামারীর কারণে অনেক মানুষের প্রাণ দিতে হয়েছে। তাই আমাদেরকে সব সময় সতর্কতার মাধ্যমে ঘরের বাইরে বের হতে হবে এবং সতর্কতা মাধ্যমে চলাফেরা করতে হবে।
-
গত সোমবার থেকে বাংলাদেশ আবার লকডাউন শুরু হয়েছে । অন্যান্য রাষ্ট্রের চেয়ে বাংলাদেশ একটু দেরীতেই দ্বিতীয় লকডাউন শুরু হয়েছে। এই লকডাউনের ফলে আমাদের সকলের জনজীবনে স্থবিরতা নেমে আসবে। যদি এর প্রভাব ক্রিপ্টো মার্কেটে পরে তবে এখানেও সকল কয়েনের দাম কমে যেতে পারে
-
বাংলাদেশের মানুষের অনেক ধরনের সমস্যা হতে যাচ্ছে । সাধারন মানুষগুলো অনেক ধরনের সমস্যা পড়ে যাচ্ছে আর্থিক দিক দিয়ে সাধারন মানুষদের অনেকটাই ক্ষতি হয়ে যাচ্ছে। এই লকডাউনের ফলে আমাদের সকলের জনজীবনে স্থবিরতা নেমে আসবে। যদি এর প্রভাব ক্রিপ্টো মার্কেটে পরে তবে এখানেও সকল কয়েনের দাম কমে যেতে পারে।
-
মহামারীর কারণে অনেক মানুষের প্রাণ দিতে হয়েছে। তাই আমাদেরকে সব সময় সতর্কতার মাধ্যমে ঘরের বাইরে বের হতে হবে এবং সতর্কতা মাধ্যমে চলাফেরা করতে হবে।
-
প্রথমবার যখন করোনার থাবা শুরু হয় তখন আমরা মনে করেছিলাম মার্কেট আর ভালো হবে না, কিন্তু তার উল্টোটা হয়েছিল, করোনাকালীন সময় থেকেই মার্কেট এর উন্নতি হতে শুরু করেছে এবং এখন মনে হচ্ছে মার্কেট তার আসল রূপে রয়েছে, এই মুহূর্তে আবার দ্বিতীয়বারের জন্য করোনা থাবা দিচ্ছে। আশা করছি গতবারের মতো এবারও করোনার থাবায় মার্কেট এর তেমন কোন ক্ষতি হবে না। মার্কেট তার উন্নতির ধারা অব্যাহত রাখতে সক্ষম হবে। আমাদের কেউ সচেতন থাকতে হবে। সবাই ঘরে থাকুন সুস্থ থাকুন।
-
করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ সোমবার থেকে 7 দিনব্যাপী দ্বিতীয় ধাপে লকডাউন শুরু হয়েছে। এই মহামারী করোনাভাইরাস এর কারণে বাংলাদেশ ঘোষিত লকডাউন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট কতটুকু প্রভাব পড়বে। সেটা সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না । তবে আশাকরি দ্বিতীয় ধাপে ঘোষিত লকডাউন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের ভালো প্রভাব ফেলবে।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
করনার কারণে আমাদের দেশে অনেক মানুষের প্রাণ হারাতে হয়েছে। প্রথম যখন লকডাইন শুরু হয়েছিল তখন মানুষ প্রচুর পরিমাণ ভয়েছিল। কিন্তু এইবার লকডাইন পরাতে তেমন কোনো ভয় নেই মানুষের মনে সবাই যার যার মতো চলাফেরা করতেছে। তবে এটা ঠিক না আমি বলবো আমরা যদি চাই তাহলে কি ঘরে থাকতে পারবোনা অবস্যই পার বো কিন্তু আরা সেটা করতেছি না। তাই আসুন আমরা সবাই ঘরে থাকি করনাকে দুর করি।
-
গত কয়েকদিন যাবত বাংলাদেশ করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাব প্রচুর পরিমাণে বৃদ্ধির পেয়েছে। প্রতিদিন প্রায় অর্ধশতাধিক লোক মারা যাচ্ছে এবং অনেক লোক প্রতিদিন করোনা শনাক্ত হচ্ছে। বাংলাদেশের বর্তমান এই অবস্থা করোনা মহামারী বৃদ্ধির কারণে বাংলাদেশ সরকার গত সোমবার থেকে সাত দিন ব্যাপী লকডাউন ঘোষণা করেছে। কিন্তু এই লকডাউন কতটা কার্যকর হচ্ছে । আমরা দেখতে পাচ্ছি যে এই লকডাউন মধ্যে অনেক কল -কারখানা এখন পর্যন্ত খোলা রয়েছে। সেখানে প্রতিদিন অনেক লোক সেখানে কাজ করতেছে ।
-
বাংলাদেশ করোনাভাইরাস এর আক্রান্ত অনেক বেশি এর কারণ হলো করোনাভাইরাস হল সার্কেল এর মত। তাই আমাদের এর সাতদিন দ্রুত বজায় রাখতে হবে এবং নিজেকে বিপদ থেকে মুক্ত রাখতে হবে এবং অন্যকে এ বিপদ থেকে সরে আসার জন্য উপদেশ দিতে হবে । তাই আমাদের সকলের উচিত স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা মাক্স ব্যবহার করা।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
হ্যাঁ বর্তমানে সারা দেশে প্রচুর করোনার প্রভাব পড়ে গেছে আমরা সকলে সচেতনওতার সাথে এটার মোকাবেলা করবো আমাদের ওয়াজেহেতু বাহিরে ঘোরাফেরা থেকে বিরত থাকতে হবে এবং সব সময় সচেতন থাকতে হবে যেন এই করোনা বিস্তার লাভ না করতে পারে । এখন সারাদেশে লকডাউন দিয়েছে সরকার তবে মানুষের স্বার্থে এই বিষয়টা খুবই আঘাতের মতন আমার মনে হয় কারণ হচ্ছে সামনে আমাদের রমজানের ঈদ এখন একটু মানুষের জন্য কাজকর্ম করাটা খুব দরকারি ।
-
আমাদের দেশে এখন আমার মনে হয় লকডাউন কেউ মানছে না। তবে এটা আমাদের বড় ধরনের ভুল হচ্ছে বলে আমি মনে করি। যদিও দেশের মানুষের কথা চিন্তা করলে তা দেওয়া কোন ভাবেই ঠিক নয় কারন অনেক মানুষ আছে যারা বলছে যে করোনায় মরতে পারি কিন্তু না খেয়ে মরতে চাই না। এমন উক্তি করলে আসলে কিছুই বলা যায় না।
-
গত কয়েকদিন যাবত দেখা যাচ্ছে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব টা বেড়ে গেছে। এজন্য বাংলাদেশের সরকার সাত দিনের জন্য লকডাউন দিয়েছে। আসলে সর্ব দিক বিবেচনা করে কিন্তু লকডাউন দেয়া হয়েছে। লকডাউন না দেয়া হয় তাহলে জনসমাগম তা বৃদ্ধি পাবে যার ফলে করোনাভাইরাস আরো বৃদ্ধি পাবে। এজন্য সাত দিনের জন্য লকডাউন দিয়েছে যদি সাত দিন পরে করোনাভাইরাস কিছুটা কমে যায় তাহলে হয়তো লকডাউন আর বাড়াবে না।
-
সাত দিন লকডাউন দিয়েছিল তার কারণ হলো বাংলাদেশে বর্তমানে করোনাভাইরাস বেড়ে গিয়েছে। আবার নিউজে দেখতে পেলাম 14 ই এপ্রিল থেকে আবারও লকডাউন দেবে। আসলে ঠিক আছে করোনাভাইরাস বৃদ্ধি পাচ্ছে কিন্তু দেখা যাচ্ছে যারা দারিদ্র সীমার নিচে বাস করে তাদের সবচেয়ে বড় সমস্যা হচ্ছে। আল্লাহ তালার কাছে আমরা সবসময় প্রার্থনা করব যেন আল্লাহ তায়ালা করোনাভাইরাস টা একদমই কমিয়ে দেয়।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
আগামী কাল থেকে লকডাউন কিছুটা শিথীল করা হয়েছে।এটাই অনেক টা ভালো হয়েছে সাধারন মানুষের অনেক বেশি ক্ষতি হচ্ছে এবং জন জীবন বিঘ্নীত হচ্ছে।তবে লক ডাউন করে মানুষ অনেক বেশি সচেতন হয়েছেন এটাই সব চাইতে বড় পাওয়া । সবাই সবার জন্য অনেক বেশি দুয়া করি।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
আগামী কাল থেকে লকডাউন কিছুটা শিথীল করা হয়েছে।এটাই অনেক টা ভালো হয়েছে সাধারন মানুষের অনেক বেশি ক্ষতি হচ্ছে এবং জন জীবন বিঘ্নীত হচ্ছে।তবে লক ডাউন করে মানুষ অনেক বেশি সচেতন হয়েছেন এটাই সব চাইতে বড় পাওয়া । সবাই সবার জন্য অনেক বেশি দুয়া করি।
চিন্তা কইরেন না ভাই। সামনে ১৪ এপ্রিল থেকে আসতেছে কঠোর লকডাউন। ঘোষণা হবে রবিবারে। গেল লকডাউন ছিলো ঢিলেঢালা। সামনের টা হবে কঠোর। কোন সরকারি অফিসও চলবেনা। শুধুমাত্র জরুরী সেবাগুলো চালু থাকবে। মানুষ একটু ছাড়া পেলেই অকারণে চায়ের দোকানেও আড্ডা মারে।
-
সাত দিনের লকডাউন এখন কয় মাসে রুপান্তর হয় সেটাই দেখার বিষয়। এই সাত দিন লকডাউনের তেমন কোন লক্ষণ আমরা দেখতে না পেলেও সামনে সোমবার থেকে যে লকডাউন দেওয়া হবে সেটাতে সবাই ঠিকই হারে হারে টের পাবে যে আসলে লকডাউন কি। দিন দিন করোনাভাইরাস এর প্রকোপ বেড়েই চলেছে। তাই আমাদের সকলেরই উচিৎ সরকারের সাথে একাত্মতা প্রকাশ করে সাবধানে ঘরে অবস্থান করা এবং স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা।
-
আসলে আমাদের নিজেদের জন্য, আমাদের পরিবারের কথা ভেবে আমাদের সবার স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলা উচিত। কারন মধ্যবিত্ত পরিবারের একজন সদস্য যদি করোনায় আক্রান্ত হয় তার চিকিৎসার জন্য যে পরিমান অর্থ খরচ হয় তাতে অনেকের হয়তো জমি জমাও বেচা লাগতে পারে। তাই আমাদের আগে থেকেই সচেতন হওয়া উচিত। জরুরী প্রয়োজন ছাড়া আমাদের বাইরে যাওয়া ঠিক হবে না এখন।
-
দেশে এখন প্রচুর করোনা রোগী পাওয়া যাচ্ছে যা অত্যন্ত ভীতিকর পরিস্থিতি তৈরী করেছে। সরকার আজ নতুন ঘোষনা দিয়েছে যে তারা আরও 7 দিন পুরোপুরি লকডাউন দিতে চায়। কারন এখন যদি সেই কাজ না করা হয় তাহলে ভবিষ্যতে এর ভয়াবহ অবস্থা হবে।
-
আসলে করোনাভাইরাস আস্তে আস্তে বেশি হচ্ছে যে কারণে দেশে সাতদিন লকডাউন দিয়েছে। বর্তমান অবস্থা করোনাভাইরাস আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাচ্ছে যে কারণে শোনা যাচ্ছে সামনে আবারও লকডাউন দেবে। এজন্য আমাদের অবশ্যই সতর্ক থাকতে হবে এবং সার্কেলে ঘর থেকে মাক্স অবশ্যই পরিধান করতে হবে। ওরা যদি নিজে থেকে সচেতন হয় ইনশাল্লাহ এক সময় অবশ্যই কমে আসবে করোনাভাইরাস এর প্রাদুর্ভাব।
-
সাত দিনের লকডাউন শুরু হলো।তারপর শুরু হবে 14 তারিখ থেকে কঠিন লকডাউন। এর একমাত্র কারণ করোনাভাইরাস। এর জন্য অবশ্যই সাবধান হওয়া দরকার। নিয়মিত হ্যান্ডওয়াশ, হ্যান্ড স্যানিটাইজার এবং মাক্স অবশ্যই ব্যবহার করতে হবে। তাহলে মনে হয় একটু কমবে করনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব।
-
করোনাভাইরাস এর প্রভাব দিন দিন বেড়েই চলেছে। আগামী 14 তারিখ থেকে শুরু হতে চলেছে কঠোর লকডাউন। গতবারের চেয়ে এবার আরও কঠিন হবে বলে ধারণা করা হচ্ছে। প্রার্থনা করব যেন এই ভাইরাসের প্রভাব থেকে আমরা সবাই মুক্তি থাকতে পারি। করোনার প্রথম আক্রমণে আমরা আমাদের ক্রিপ্টো রিলেটেড মোস্ট সিনিয়র অনেক ভাইদের হারিয়ে ফেলেছি। তাই আমাদের সবার অবশ্যই স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলুন নিজে সুস্থ থাকুন অপরকেও সুস্থ থাকতে সহায়তা করুন।
-
আজকে ৭৭ জন মারা গেল, খুবই ভয়াবহ অবস্থা যেটা আমরা কখনোই কামনা কারিনী। আসলে আমাদের দোষও কমনা এখানে, কোন নিয়ম বালাই য়ের তোয়াক্কা আমরা করিনি, ইচ্ছামত চলাফেরা করেছি যেটা আমাদের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির দিকে ঠেলে দিয়েছে। নিজে সচেতন না হলে আসলে সরকার কোনদিনও এটাকে কন্ট্রোল করতে পারবেনা। তাই এখনো সময় আছে য়ে যেখানে আছি সেই সেই অবস্থান থেকে সচেতন হতে হবে।
-
এখন দেখা যাচ্ছে হঠাৎ করে করোনার বেড়েই চলছে এবং মৃতের সংখ্যাও অনেক বৃদ্ধি পেতে শুরু করেছে। যে কারণে দেশে সাত দিনের জন্য লকডাউন দেয়া হয়েছিল। আবার শোনা যাচ্ছে প্রতিনিয়ত আবারো লকডাউন দিয়ে দিবে। আমাদের সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে এবং অকারণেই বাড়ির বাহিরে না যাওয়াটাই ভালো। আমরা কখনোই জনসমাগমে যাব না যে পর্যন্ত করোনাভাইরাস না কমে যায়। সরকার হয়তো এই সময়ের কথা বিবেচনা করে আবারো লকডাউন খুব তাড়াতাড়ি দিয়ে দেবে।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে যেরকম করুণার প্রভাব দেখা যাচ্ছে এতে অনেক মানুষ আক্রান্ত ও মৃত্যুবরণ করেছে। যে কারণে আমাদের দেশে সাত দিনের লকডাউন দেওয়া হয়েছে। আমাদের সবাইকে সচেতন থাকতে হবে এবং বিনা কারণে বাইরে ঘোরাফেরা করা যাবে না। বেশ কিছুদিন আগে করোনায় আক্রান্ত হয়ে 77 জন নিহত হয়েছে। এর কারণে সরকার আমাদের দেশে লকডাউন না দিয়ে থাকতে পারিনি। আমরা আশা করি আমাদের দেশ থেকে যাতে করুণার প্রভাব মুক্ত হয়ে যায়।
-
বর্তমানে সারাবিশ্বে যে রকম করোনার প্রভাব দেখা দিচ্ছে এতে মানুষ আক্রান্ত মৃত্যু বরণ করছেন। সেই কারণে আমাদের দেশে সাত দিনের জন্য লকডাউন দেয়া হয়েছে। আমাদের সবাইকে সচেতন হওয়া দরকার কারন সবার মাঝে যেন করনা ভাইরাসে আক্রান্ত না করতে পারে দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করা দরকার। করোনাভাইরাস এক ধরনের ছোঁয়াচে রোগ তার জন্য সবাইকে অনুরোধ করতেছি দূরত্ব বজায় রেখে চলাফেরা করুন
-
দেশের করোনার পরিস্থিতি দিন দিন অনেক খারাপ হতে শুরু করেছে।এখন সেই আগের মত মানুষ করোনা আক্রান্ত হচ্ছে এবং মানুষের মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যেজন্য সাত দিনের জন্য লকডাউন দেওয়া হয়েছে।আবার খুব তাড়াতাড়ি লকডাউন দিয়ে দিবে কঠোর ভাবে পালন করা হবে কোনো গাড়ি-ঘোড়া চলবে না। আসলে আমরা যদি সচেতন না হয় তাহলে কিন্তু আস্তে আস্তে বৃদ্ধি পাবে। জন্য সরকার লকডাউন দিয়েছে যাতে করে মানুষ বাইরে বের হতে না পারে। হবে হয়তো করোনার মোকাবেলা কিছুটা করা যাবে।
-
১৪ তারিখ থেকে আসতেছে ১ সপ্তাহের কঠোর লক ডাউন। দেশের আর্থিক পরিস্থিতি খারাপের দিকে যাবে। সাধারণ মানুষের রিজিকের উপর প্রভাব পড়বে। সৃষ্টিকর্তা যেন সবাইকে রক্ষা করেন-সেই কামনা করি।
-
আজ সোমবার হতে সারা দেশে ৭দিনের লকডাউন শুরু। দেশে করোনার প্রকোপ যেভাবে বাড়া শুরু হয়েছে, প্রতিদিন এখন রেকর্ড ছাড়িয়ে যাচ্ছে আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। এমন পরিস্থিতিতে সরকারও লকডাউন দেওয়া ছাড়া নিরুপায়। তাই সবাই স্বাস্থ্য বিধি মেনে চলুন, বিনা প্রয়োজনীয় চায়ের দোকানে, মহল্লায় আড্ডা দেওয়া থেকে বিরত থাকুন। সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখুন। সবাই সচেতন হউন। নিজে বিপদ থেকে রক্ষার জন্য চেষ্টা করুন, অন্যকেও নিরাপদ রাখার ক্ষেত্রে সহযোগীতা করুন।
হ্যাঁ ভাই দেশে যেরকমভাবে লকডাউন শুরু হয়েছে তাতে আমার মনে হয় দেশের অবস্থা খুব ভয়াবহ শুরু হবে। কারণ অনেক লোক এখন মারা যাচ্ছে এই করোনায় তাছাড়া সামনে আমাদের রমজানের ঈদ আর ঈদের সময় যদি দেশে লকডাউন পড়ে তাহলে সাধারন যারা দিন আনে দিন খায় তাদের জন্য বহু কষ্ট হয়ে যাবে।
-
আগামী ১৪ই এপ্রিল থেকে আবার কঠোর লকডাউন কিন্তু সমস্যায় পড়বে মধ্যবিত্ত ও নিম্নবিত্ত মানুষ যারা স্বল্প আয়ের মানুষ, বাইরে বের হলে নিজের জীবনের উপর ঝুকি নিয়ে বের হতে হয় আর না বের হলে বাড়ির কয়েকটি মানুষের জীবনের উপর ঝুকি (অনাহার) নিয়ে থাকতে হয়। তাই একমাত্র মহান রাব্বুল আলামিনই পারে এর সুস্থ্য সমাধান দিতে। আল্লাহ তুমি সকলকে মাফ করে দাও, তোমার রহমত দিয়ে মহামারি করোনা থেকে সকলকে হেফাজত কর। আমিন
-
করোনা সংক্রমনের হার দিন দিন যে ভাবে বাড়ছে তাতে লকডাউন ছাড়া আর কোন উপায় নেই কারণ দেখেন আমাদের মধ্যে কোনো স্বাস্থ্য সচেতনতা একদমই নেই তাই সরকার বাধ্য হয়ে এক সপ্তাহের জন্য লকডাউন দিছে।