Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: babu10 on April 23, 2021, 08:44:11 AM
-
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিটি একসময় হন্য হয়ে চাকুরীর পিছনে ছুটেছেন কিন্তু সফল হতে পারেননী এবং এই ব্যর্থতাই তাকে নিয়ে এসেছে সেরাদের কাতারে। তিনি বর্তমানে ইলনমাস্ক, স্পেসএক্স এবং টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এবং তিনি বর্তমানে প্রযুক্তি বিশ্বে এক পরিচিত নাম। অথচ এই প্রযুক্তিবিদকেও 1995 সালে এক ইন্টারনেট কোম্পানীতে চাকুরী খুঁজতে গিয়ে তাকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছিল। তিনি নেটস্কেপ নামক এক প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর আবেদন করে প্রত্যাক্ষাত হন যেটা সফটওয়ার ও টেলিকমিউনিকেশান কোম্পানী রুপে যাত্রা শুরু করে। এই নেটস্কেপ 1994 সালে যাত্রা শুরু করেছিল এবং মাস্ক চেয়েছিলেন নতুন একটা কোম্পানীতে তার জীবন শুরু করবেন। কিন্তু তার চাকুরী হয়নি এবং পরে রাগ করে নিজেই ইন্টারনেট কোম্পানী চালু করেন এবং সেখানে থেকে আজকে বিশ্বের ধনী ব্যক্তি যেটা আমাদের অনুপ্রেরণার কারণ ধৈর্য্য এবং অধ্যবসায় থাকলে মানুষ যে কি করতে পারে তার জলন্ত প্রমান এই ব্যক্তি।
আমাদের ক্রিপ্টোদুনিয়াও অনেকটা তাই এখানে প্রতি পদে পদে ব্যর্থতা আছে আবার সাফলতা ও আছে কিন্তু আমাদের ত্যাগী হতে হবে এবং উপরে উঠার সুযোগ খুঁজতে হবে সবসময় তাহলে আমরাও এগিয়ে যাবো।
-
আমরা জানি পৃথিবীতে সফল হতে অনেক চেষ্টা ও পরিশ্রমের প্রয়োজন যা আমরা এলন মাস্ক এর জীবন থেকে শিখতে পারি।আমরা শুনেছি যে একসময় তিনি চাকরির জন্য হন্যে হয়ে গিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি টেসলা ও স্পেসএক্স এর প্রতিষ্ঠাতা।তাই আমি মনে করি এলন মাস্ক এর বিশ্বের অন্যতম সেরা ধনী হওয়ার পিছনে সব থেকে বড় কারন হলো ধৈর্য্য এবং চেষ্টা।যা ভবিষ্যতে আমাদের জন্য অনেক অনুপ্রেরণা যোগাবে।
-
পরিশ্রম এবং অধ্যবসায় থাকলে আমরা সবাই যার যার জায়গায় সফল হতে পারবো। আমাদেরকে যে বিশ্বের সেরা ধনী হতেই হবে এমন নয়। ইলনমাস্কের মত উদাহরণ অনেক আছে যেমন অ্যাপল এর প্রতিষ্ঠাতা স্টিব জবস, এইচপি এর প্রতিষ্ঠাতা হিউলেট এবং প্যাকার্ড, ফেসবুক এর প্রতিষ্ঠাতা মার্ক জাকারবার্গ একজন ঝড়ে পড়া ছাত্র। মেধা এবং পরিশ্রমই আজকে তাদেরকে এই পর্যায়ে নিয়ে এসেছে। এরা সবাই এই পর্যায়ে আসার জন্য যে কি পরিমানে পরিশ্রম করেছেন সেটা আমরা কল্পনাও করতে পারবো না। ইলনমাস্ক তার একটি টুইটে বলেছেন রাতের পর রাত জেগে থাকার জন্য তিনি প্রচুর ড্রিংক এবং কফি পান করতেন।
-
বিশ্বের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় ধনী ব্যক্তি হচ্ছেন এই ইলন মাস্ক। ব্যর্থতায় হতাশ না হয়ে ধৈর্য ধরে কিভাবে সফলতার শীর্ষে পৌঁছাতে হয়, সেটা তিনি আমাদের করে দেখিয়েছেন। তার কাছ থেকে আমাদের অনেক কিছু শিক্ষা নেওয়ার রয়েছে। আমরা একটু ব্যর্থতায় হতাশ হয়ে যাই, আসলে এটা ঠিক নয়। ধৈর্য ধরে লক্ষ্য ঠিক রেখে পরিশ্রম করলে অবশ্যই সফলতা অর্জন করা সম্ভব। তাই তার জীবন থেকে আমাদের শিক্ষা নিতে হবে।
-
আমরা জানি পৃথিবীতে সফল হতে অনেক চেষ্টা ও পরিশ্রমের প্রয়োজন যা আমরা এলন মাস্ক এর জীবন থেকে শিখতে পারি।আমরা শুনেছি যে একসময় তিনি চাকরির জন্য হন্যে হয়ে গিয়েছিলেন। বর্তমানে তিনি টেসলা ও স্পেসএক্স এর প্রতিষ্ঠাতা।তাই আমি মনে করি এলন মাস্ক এর বিশ্বের অন্যতম সেরা ধনী হওয়ার পিছনে সব থেকে বড় কারন হলো ধৈর্য্য এবং চেষ্টা।যা ভবিষ্যতে আমাদের জন্য অনেক অনুপ্রেরণা যোগাবে।
ইলন মাস্ক আমাদের মডেল তার জীবন গল্প থেকে আমাদের শেখার আাছে আনেক কিছু।
-
পরিশ্রম এবং অধ্যাবসায় এর মাধ্যমে জীবনে সফলতার শীর্ষে পৌঁছানো যায়। ইলন মাস্ক এর জীবনে ব্যর্থতার কারণেই আজকে তার জীবনে এত সফলতা এসেছে । বর্তমানে তিনি একজন সফল ব্যবসায়ী এবং বিশ্বের একজন ধনী ব্যক্তি। ইলন মাস্ক বর্তমানে সবার রোল মডেল হয়ে উঠেছে।
-
আমরা যখন বাংলা গ্রামার পড়ি তখন কিন্তু আমরা বাংলা অনুবাদ দেখতে পাই যে পরিশ্রম সৌভাগ্যের প্রসূতি। যে পরিশ্রম করবে অবশ্যই তার ফল পাবে। এবং যে চেষ্টা করে আমি মনে করি তার কখনোই হার হয় না। অবশ্যই আমরা যদি ইলন মাস্কের দিকে তাকাই এবং কি তার লাইফ হিস্টরি পরি তাহলে কিন্তু দেখতে পাবো সে কিভাবে সফল হয়েছে। নিঃসন্দেহে বলা যায় তার সফলতার দিকে তাকালে অবশ্যই অনেক অনুপ্রেরণা যোগায় ভিতর থেকে।
-
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিটি একসময় হন্য হয়ে চাকুরীর পিছনে ছুটেছেন কিন্তু সফল হতে পারেননী এবং এই ব্যর্থতাই তাকে নিয়ে এসেছে সেরাদের কাতারে। তিনি বর্তমানে ইলনমাস্ক, স্পেসএক্স এবং টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এবং তিনি বর্তমানে প্রযুক্তি বিশ্বে এক পরিচিত নাম। অথচ এই প্রযুক্তিবিদকেও 1995 সালে এক ইন্টারনেট কোম্পানীতে চাকুরী খুঁজতে গিয়ে তাকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছিল। তিনি নেটস্কেপ নামক এক প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর আবেদন করে প্রত্যাক্ষাত হন যেটা সফটওয়ার ও টেলিকমিউনিকেশান কোম্পানী রুপে যাত্রা শুরু করে। এই নেটস্কেপ 1994 সালে যাত্রা শুরু করেছিল এবং মাস্ক চেয়েছিলেন নতুন একটা কোম্পানীতে তার জীবন শুরু করবেন। কিন্তু তার চাকুরী হয়নি এবং পরে রাগ করে নিজেই ইন্টারনেট কোম্পানী চালু করেন এবং সেখানে থেকে আজকে বিশ্বের ধনী ব্যক্তি যেটা আমাদের অনুপ্রেরণার কারণ ধৈর্য্য এবং অধ্যবসায় থাকলে মানুষ যে কি করতে পারে তার জলন্ত প্রমান এই ব্যক্তি।
আমাদের ক্রিপ্টোদুনিয়াও অনেকটা তাই এখানে প্রতি পদে পদে ব্যর্থতা আছে আবার সাফলতা ও আছে কিন্তু আমাদের ত্যাগী হতে হবে এবং উপরে উঠার সুযোগ খুঁজতে হবে সবসময় তাহলে আমরাও এগিয়ে যাবো।
আসসালামু আলাইকুম আপনি অনেক সুন্দর সুন্দর কপি তুলে ধরেছেন। এই বিশ্বের শীর্ষ ধনী সম্পর্কে আমার তেমন খুব একটা ধারণা ছিল না। আমার এই পোস্ট গুলা পড়ে আমি জানতে পারলাম কিভাবে তিনি তার লাইফটাকে ঘরে তুলেছেন। যদি তার লাইফটা অনুসরণ করি তার মত করে চলে অবশ্যই আমরাও তার মতো হতে পারব তার জন্য আমাদেরকে ধৈর্য রাখতে হবে। সকল বিষয়ে বিশ্বাস রাখতে হবে তো আপনার টপিক কি করে আমি অনেক বিষয়ে ধারণা লাভ করলাম ধন্যবাদ ভাই আপনাকে।
-
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিটি একসময় হন্য হয়ে চাকুরীর পিছনে ছুটেছেন কিন্তু সফল হতে পারেননী এবং এই ব্যর্থতাই তাকে নিয়ে এসেছে সেরাদের কাতারে। তিনি বর্তমানে ইলনমাস্ক, স্পেসএক্স এবং টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এবং তিনি বর্তমানে প্রযুক্তি বিশ্বে এক পরিচিত নাম। অথচ এই প্রযুক্তিবিদকেও 1995 সালে এক ইন্টারনেট কোম্পানীতে চাকুরী খুঁজতে গিয়ে তাকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছিল। তিনি নেটস্কেপ নামক এক প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর আবেদন করে প্রত্যাক্ষাত হন যেটা সফটওয়ার ও টেলিকমিউনিকেশান কোম্পানী রুপে যাত্রা শুরু করে। এই নেটস্কেপ 1994 সালে যাত্রা শুরু করেছিল এবং মাস্ক চেয়েছিলেন নতুন একটা কোম্পানীতে তার জীবন শুরু করবেন। কিন্তু তার চাকুরী হয়নি এবং পরে রাগ করে নিজেই ইন্টারনেট কোম্পানী চালু করেন এবং সেখানে থেকে আজকে বিশ্বের ধনী ব্যক্তি যেটা আমাদের অনুপ্রেরণার কারণ ধৈর্য্য এবং অধ্যবসায় থাকলে মানুষ যে কি করতে পারে তার জলন্ত প্রমান এই ব্যক্তি।
আমাদের ক্রিপ্টোদুনিয়াও অনেকটা তাই এখানে প্রতি পদে পদে ব্যর্থতা আছে আবার সাফলতা ও আছে কিন্তু আমাদের ত্যাগী হতে হবে এবং উপরে উঠার সুযোগ খুঁজতে হবে সবসময় তাহলে আমরাও এগিয়ে যাবো।
আসসালামু আলাইকুম ভাইয়া বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারণা ছিল না। আমি আপনার এই পোস্ট টি পড়ে অনেক বিষয়ে জানতে পারলাম তুমি কেমন ভাবে কাজ করতেন কিভাবে আজকে এপর্যায়ে এসেছেন। আপনি অনেক সুন্দর ভাবে তুলে ধরেছেন যা সহজে আমি বুঝতে পেরেছি। আমাদের ক্রিপ্টোদুনিয়াও অনেক সুন্দর সুন্দর কথা বলেছেন। শুনে অনেক ভালো লাগলো ভাইয়া। এসএমআর চাকরির পিছনে ছুটবেন কিন্তু সফল হতে পারেননি ব্যর্থতা নিয়ে তিনি সেরাদের কাতারে ছিলেন। তিনি কীভাবে আবার এত বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তি হিসেবে পরিচিত হলেন সে বিষয়ে আপনি অনেক সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন। ভাই আপনাকে এত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে দেওয়ার জন্য।
-
বিশ্বের শীর্ষ ধনী ব্যক্তিটি একসময় হন্য হয়ে চাকুরীর পিছনে ছুটেছেন কিন্তু সফল হতে পারেননী এবং এই ব্যর্থতাই তাকে নিয়ে এসেছে সেরাদের কাতারে। তিনি বর্তমানে ইলনমাস্ক, স্পেসএক্স এবং টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এবং তিনি বর্তমানে প্রযুক্তি বিশ্বে এক পরিচিত নাম। অথচ এই প্রযুক্তিবিদকেও 1995 সালে এক ইন্টারনেট কোম্পানীতে চাকুরী খুঁজতে গিয়ে তাকে অনেক সংগ্রাম করতে হয়েছিল। তিনি নেটস্কেপ নামক এক প্রতিষ্ঠানে চাকুরীর আবেদন করে প্রত্যাক্ষাত হন যেটা সফটওয়ার ও টেলিকমিউনিকেশান কোম্পানী রুপে যাত্রা শুরু করে। এই নেটস্কেপ 1994 সালে যাত্রা শুরু করেছিল এবং মাস্ক চেয়েছিলেন নতুন একটা কোম্পানীতে তার জীবন শুরু করবেন। কিন্তু তার চাকুরী হয়নি এবং পরে রাগ করে নিজেই ইন্টারনেট কোম্পানী চালু করেন এবং সেখানে থেকে আজকে বিশ্বের ধনী ব্যক্তি যেটা আমাদের অনুপ্রেরণার কারণ ধৈর্য্য এবং অধ্যবসায় থাকলে মানুষ যে কি করতে পারে তার জলন্ত প্রমান এই ব্যক্তি।
আমাদের ক্রিপ্টোদুনিয়াও অনেকটা তাই এখানে প্রতি পদে পদে ব্যর্থতা আছে আবার সাফলতা ও আছে কিন্তু আমাদের ত্যাগী হতে হবে এবং উপরে উঠার সুযোগ খুঁজতে হবে সবসময় তাহলে আমরাও এগিয়ে যাবো।
আপনাকে অনেক ধন্যবাদ যে আপনি ইলন মাস্ক এর সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করেছেন। ইলন মাস্ক এর জীবন কাহিনী সম্পর্কে আমার ঠিক ততটা ধারণা ছিল না যে এত ছোট অবস্থায় থেকে এত পর্যায়ে সে যেতে পারবে। তার জীবন কাহিনী দেখে আমি খুব অবাক হয়ে গিয়েছিলাম যে সব কিছুরই উপর ভিত্তি করে নিজের প্রতিজ্ঞা। আসলে জীবনে বড় কিছু হতে চাইলে তার ওটার উপর প্রতিজ্ঞা রাখতে হবে যে আমি সেটা করবো তাহলে ইচ্ছা পূরণ হতে পারে। ইলন মাস্ক এর প্রতিজ্ঞা ছিল এমনই যে আমি সেটা করবো এবং আমি করে ছাড়বো। কোথায় আছে ইচ্ছা থাকলে উপায় হয় ঠিক তেমনি হয়েছে।
-
হ্যাঁ আপনি ঠিকই বলেছেন মানুষের অধ্যাবসায় এবং ধৈর্য শক্তি যেকোনো অসাধ্যকে সাধন করতে পারে। ইলন মাস্ক তার একটি প্রমাণ রেখে গিয়েছেন। তার কাজের প্রতি খুবই ভালোবাসা এবং ধৈর্য শক্তি থাকার কারণে তিনি আজ বিশ্বের একজন নামকরা ধনী ব্যক্তি। তারা আমাদের কাজের অনুপ্রেরণা যোগায়। তাদের মতনই মহান ব্যক্তিদের জীবনে থেকে আমরা অনেক কিছু শিখতে পারি।