Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Rifan Khan on June 15, 2021, 03:17:46 AM
-
আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে বিটকয়েন অবৈধ। তাই বিটকয়েন নিয়ে আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে কী রকম আলোচনা হচ্ছে। বিটকয়েন কী আমাদের দেশে বৈধ করা হবে না অবৈধ করা হবে। যদি বেশি বেশি আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করা হয়। আপনারা সংক্ষিপ্ত ভাবে বলেন।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে কারণ বিটকয়েন বাংলাদেশী অবৈধ থাকার জন্য আলোচনা হচ্ছে এবং পুলিশ ও গোয়েন্দা বাহিনী ব্যাপক ভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি অথবা বিটকয়েন ব্যবহার হচ্ছে। এর মধ্যে অনেককে গ্রেফতার করেছে গোয়েন্দা পুলিশ। তাই সবাই গোপনে বিটকয়েনের ব্যবহার করবেন।
-
আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে বিটকয়েন অবৈধ। তাই বিটকয়েন নিয়ে আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে কী রকম আলোচনা হচ্ছে। বিটকয়েন কী আমাদের দেশে বৈধ করা হবে না অবৈধ করা হবে। যদি বেশি বেশি আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করা হয়। আপনারা সংক্ষিপ্ত ভাবে বলেন।
বর্তমান ক্রিপ্টোকারেন্সি আমাদের সকলের সর্তকতা অবলম্বন করতে হবে বর্তমানে বাংলাদেশের গোয়েন্দা বাহিনী বিটকয়েন ব্যবহারকারী দেরকে ধরাধরি করছে তাই আমরা সকলেই সর্তকতা অবলম্বন করব। এবং গোপন ভাবে বিটকয়েন ব্যবহার করব।
-
যেহেতু বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ তাই এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়া যত আলোচনা করবে ততই সমস্যা বাড়বে। আবার অন্যদিকে আলোচনার কারণে যদি সরকার এ ব্যাপারে ভাবেন এবং বৈধ করে দেন তাহলে অনেক ভালো হবে। এতে আমাদের দেশে যেমন বেকারত্ব সমস্যা দূর হবে তেমনি আরো নতুন অনেকেই উপকৃত হবে।
-
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের সোস্যাল মিডিয়া গুলোতে মাঝে মাঝেই বিটকয়েন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে। বিভিন্ন সময় বিভিন্ন কারনে সোস্যাল মিডিয়াতে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা হয়ে থাকে যার ফলে আমাদের বাংলাদেশের ফ্রিল্যান্সারদের সুবিধা-অসুবিধা দুটোই হচ্ছে।
-
এখন আমাদের দেশে বিটকয়েন একদম অবৈধ। তবে ভবিষ্যতে বিটকয়েন কে বৈধতা দিবে বলে আমার মনে হয় কারণ বিটকয়েন সম্পর্কে আমাদের বাংলাদেশের 60 ভাগ মানুষ জানে যে বিটকয়েন কি এবং বিটকয়েন কি কাজ করে সেসব সম্পর্কে মানুষের ধারণা আছে। তাই এভাবে সারাদেশ ছড়িয়ে গেলে এক সময় অবশ্যই বৈধ বলে ঘোষণা করবেন আমাদের বাংলাদেশ।
-
আমরা সবাই জানি যে এখন বর্তমান সময়ে আমাদের দেশে বিটকয়েন একদম অবৈধ। অন্যান্য দেশেও এটি বৈধ থাকলে আমাদের দেশে কিন্তু এটি বৈধ করা হয়নি। আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে যত বেশি আলোচনা হবে ততই আমাদের জন্য খারাপ হবে। কারণ আমাদের দেশের সরকার চায় না যে আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হোক। তাই আমি মনে করি যে আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে অনেক আলোচনা হচ্ছে আলোচনাটা না হওয়ায় আমাদের জন্য ভালো।
-
বর্তমানে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিটকয়েন নিয়ে নানা প্রকার প্রতিবেদন দিনদিন প্রকাশ পাচ্ছে। বিটকয়েন দিয়ে কিছু লোক অবৈধ পণ্য কেনা-বেচা করছে। তাদের সরকার নির্দিষ্ট পরিমাণ শাস্তি দিচ্ছে। তবে কিছুদিন আগে সময় টিভিতে বিটকয়েন নিয়ে বিট কয়েনের অন্যান্য দেশে জনপ্রিয়তা ও ব্যবহার সম্পর্কে কয়েকজন বিশেষজ্ঞ আলোচনা করে। তাদের আলোচনার আলোকে মনে হচ্ছে বাংলাদেশেও বিটকয়েন খুব অল্প সময়ে বৈধতা পাবে।
-
বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম নিয়ে বিভিন্ন কম্পিউটার রিলেটেড গ্রুপগুলোতে কথাবার্তা চলে, কারণ গিপিউ মাইনারদের জন্য অনেকে গ্রাফিক্স কার্ড নিতে পারে না। যদিও এটি কিছুটা খারাপ তাদের জন্য, কিন্তু এটি ভালো যে অনেকে বিটকয়েন কিংবা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানতে পারতেছে এবং তাদের অনেকের মধ্যে আগ্রহ তৈরি হইতেছে। আশা করা যায় যে, বিটকয়েন বাংলাদেশে বৈধ হতে পারে। শুধূ অপেক্ষার পালা এখন।
-
আমাদের দেশে কিন্তু এখনো বিটকয়েন কে বৈধ বলে ঘোষণা করা হয়নি। যার কারণে এখনো আমাদের সবাইকে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে সাবধানে কাজ করতে হয়। তবে ইদানিং বাংলাদেশের সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিটকয়েন নিয়ে বলতে গেলে ভালই আলোচনা হচ্ছে কিন্তু দুঃখের বিষয় আলোচনা হলেও হয়তো বিটকয়েন কে বাংলাদেশের বৈধ করা হবে না। কারণ কয়েক মাস পরে পরেই কিছু লোক ধরা পড়ছে যার জন্য সরকার হয়তো বিটকয়েন কে বৈধ করতে চাইবে না।
-
আমাদের বাংলাদেশের বিটকয়েন অবৈধ। যদি আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা করা হয়। তাহলে অবশ্যই আমাদের জন্য অনেক ক্ষতিকর হবে। যত বেশি বিটকয়েন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে আলোচনা হবে ততই আমাদের জন্য ক্ষতিকর। কারণ আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি। কি কারনে বৈধ করেননি সেটা তিনি নিজেই বলতে পারবেন।
-
আমরা জানি যে ক্রিপ্টো জগতে সব থেকে শীর্ষ কয়েন হলো বিটকয়েন।যাকে ক্রিপ্টো জগতের রাজা বলা হয়।কিন্তু আমরা জানি বিটকয়েন আমাদের দেশে অবৈধ।তাই বিভিন্ন সময়ে সোশ্যাল মিডিয়া এই বিষয়ে বিভিন্ন বিরূপ প্রতিক্রিয়া প্রদর্শন করে আসছে।যা অবৈধ বিটকয়েন লেনদেন কারীদের জন্য হুমকি বলে আমরা মনে করি।তবে আমরা যদি ফোরামের নিয়ম মেনে সতর্কতার সঙ্গে চলতে পারি তাহলে আমরা নিরাপদে ফোরামে কাজ করে যেতে পারবো।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে সেরা এবং জনপ্রিয় করেন হচ্ছে বিটকয়েন্স। কিন্তু বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধ নয়। কারণ বাংলাদেশ সরকার বিটকয়েন ষকে অবৈধ ঘোষণা করেছেন। আমরা যারা বাংলাদেশীরা ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কাজ করি। তারা অনেক সর্তকতা এবং সাবধানতা অবলম্বন করে কাজ করে থাকি। তবে বর্তমানে বাংলাদেশে সোসিয়াল মিডিয়াগুলোতে বিটকয়েন নিয়ে অনেক আলোচনা এবং সমালোচনা হতে দেখা যাচ্ছে।এই প্রতিকূল পরিস্থিতিতে আমরা যারা মার্কেট কাজ করি।আমাদের প্রত্যেকেরই আরও সর্তকতা অবলম্বন করা উচিত বলে আমি মনে করি।
-
বিটকয়েন এখন বাংলাদেশের জন্য একটা ত্রাস। সরকার বা পুলিশ প্রসাশন জোরালোভাবে খুজে বেড়াচ্ছে কারা বিটকয়েনের এর সাথে জড়িত। এবং তার এক্টাই কারন সেটা হচ্ছে মিডিয়ায় বিটকয়েন নিয়ে এত আলোচনা। তাই ক্রিপ্টো জগতে যা রা আছি আমাদের অবশ্যই সাবধান থাকতে হবে যেন কোন ভাবেই আপনার আমার পাশের মানুষ না জানে যে আমি বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোর সাথে জড়িত। সর্বশেষ আমাদের স্যোশাল মিডিয়ার কন্টাক্ট এড্রেসগুলা হিডেন করে রাখতে হবে যাতে কোনভাবে কেউ বুজতে না পারে।
-
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে নানান সময় বিটকয়েন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসে কারণ বাংলাদেশ সরকার
বিটকয়েন কে এখনো বৈধতা দেয়নি, বিটকয়েন বাংলাদেশে সম্পূর্ণ অবৈধ যার কারণে বিটকয়েন এর সাথে যুক্ত এমন অনেক লোক পুলিশ এবং গোয়েন্দা বিভাগ থেকে তাদের ধরে নিয়ে যাচ্ছে। তাই ক্রিপ্টো জগতে আমরা যারা যুক্ত আছি আমাদের অবশ্যই সাবধানতা অবলম্বন করতে হবে।
-
আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে বিটকয়েন অবৈধ। তাই বিটকয়েন নিয়ে আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে কী রকম আলোচনা হচ্ছে। বিটকয়েন কী আমাদের দেশে বৈধ করা হবে না অবৈধ করা হবে। যদি বেশি বেশি আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করা হয়। আপনারা সংক্ষিপ্ত ভাবে বলেন।
এখন বর্তমান সময়ে বিটকয়েন আমাদের দেশে অবৈধ। বিটকয়েন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে নানান সময় বিটকয়েন কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসার কারণ আমাদের দেশের সরকার। কারণ আমাদের দেশের সরকার বিটকয়েন বৈধ করেনি। যার কারণে আমাদের দেশে যদি সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক পরিমাণ আলোচনা করা হয়। তাহলে আমাদের জন্য অতটা সুরক্ষা নয়।
-
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন একেবারেই অবৈধ। তাই এই বিষয় নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ারা যত আলোচনা করবে ততই আমাদের সমস্যা বাড়বে। তবে এই আলোচনার কারণে যদি সরকার আমাদের দেশে বিটকয়েনকে বৈধ ঘোষণা করেন, তাহলে আমাদের দেশের বেকারত্ব সমস্যা অনেকটা কমবে। এবং আমাদের দেশ আস্তে আস্তে উন্নতির পথে যাবে।
-
বর্তমান বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশ সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে কারণ বাংলাদেশের বিটকয়েন ব্যবহার অবৈধ করার পরও বাংলাদেশের মানুষ বিটকয়েন ব্যবহার করছে।এমনকি অনেক গোয়েন্দারা বিটকয়েন ব্যবহারকারীকে গ্রেফতার করেছে।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেড সকল বিষয় নিয়ে স্যোশাল মিডিয়ায় কমবেশি ভালো দিক,খারাপ দিক আলোচনা হচ্ছে,তবে পজেটিভ দিক বেশি দেখা যাচ্ছে।সরকার যদি বেকারত্বের দিক চিন্তা করে বিটকয়েন বৈধতা দিতে পারতো তাহলে শিক্ষিত বেকার যুবকের হার জিরো পার্সেন্ট হয়ে যেতো,বৈদেশিক মুদ্রা অনেক বেশি অর্জন ছিল এই ক্ষাত থেকে।অনেকে বলছে বিটকয়েনের মাধ্যমে দেশের সম্পদ নাকি বাইরের দেশে পাচার হয়।আমার কাছে এটা হাস্যকর মনে হয় কারন দুর্নীতি যদি করার ইচ্ছা থাকে মানুষের, সে যেকোন মাধ্যমে করতে পারে।সর্বপরি সবকিছুর ভালো খারাপ দিক থাকে,এর মধ্য দিয়ে অর্থনৈতিক উত্তরন ঘটানো সম্ভব।আমরা চাই সরকার সঠিক দিকনির্দেশনা দিবেন,ক্রিপ্টকারেন্সির ভালো দিক তুলে ধরবেন,অর্থনৈতিক উন্নয়নে বেকারত্ব দুর করার মাধ্যম হিসাবে বিটকয়েন বৈধতা দিবেন।ধন্যবাদ সবাইকে
-
বিটকয়েন হল বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সির রাজা। ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে কারণ বিটকয়েন বাংলাদেশী অবৈধ থাকার জন্য আলোচনা হচ্ছে। তাছাড়া ইদানিং বিটকয়েন দর ব্যপক ভাবে উঠানামা করছে যার কারণে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে ।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় মুদ্রা বিটকয়েন। বিটকয়েন হলো একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। আমাদের বাংলাদেশে এই ভার্চুয়াল মুদ্রা নিষিদ্ধ বলে ঘোষণা করেছেন বাংলাদেশ সরকার। এবং বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে এই ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন কে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। আমার মনে হয় এই কয়েন কে নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়াতে যত আলোচনা বাড়বে তত আমাদের সমস্যা হবে। এবং আমাদের বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন বৈধতা দেয় তাহলে বাংলাদেশ অনেকটাই উন্নতি হবে, বলে আমি মনে করি।
-
সোশ্যাল মিডিয়াতে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করা হলে, তা আমাদের জন্য ক্ষতিকারক কারণ আমাদের বাংলাদেশের বিটকয়েন অবৈধ যেখানে অন্যান্য দেশে বিটকয়েন বৈধ বৈধ হলেও বাংলাদেশে এখনো অবৈধ। তবে আশা রাখা যায় বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধ করলে আমাদের দেশে বেকারত্ব সমস্যাগুলো দূর হয়ে যাবে। তাই সবাই সতর্কতার সাথে বিটকয়েন ব্যবহার করবে
-
বর্তমানে দেখা যায় প্রায় উন্নত দেশগুলোতে বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে। শুধুমাত্র আমাদের বাংলাদেশ এবং আরও বেশকিছু নিম্ন উন্নয়নশীল দেশ রয়েছে যে দেশগুলোতে এখনো বিটকয়েনের বৈধতা পায় নি। আবার আমি দেখেছি আমাদের বাংলাদেশের থেকে অনেক গরীব রাষ্ট্র হয়েও বিটকয়েনের বৈধতা দিয়েছে তারা বিটকয়েনের মাধ্যমে সকল কিছু লেনদেন করতে পারে। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে দেখা যায় বিটকয়েন নিয়ে কিছুদিন পরপরই বিভিন্ন ধরনের সব কিছু শোনা যায়। কিন্তু আমি মনে করি যদি আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে বিশেষ করে বেকারত্ব সমস্যা টা সর্বপ্রথম নিধন হবে।
-
বর্তমান বিটকয়েন সারাবিশ্বে খুবই জনপ্রিয় একটি ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসেবে রয়েছে। কারণ বাংলাদেশের যেসব সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিটকয়েনের প্রচার হচ্ছে এগুলো খুবই সাম্প্রদায়িক। কারণ তারা অবশ্যই প্রচার করবে কারণ নতুন এক উদ্ভবনি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ এসেছে এবং বাংলাদেশের অনেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি সাইটে কাজ করে থাকে তাই এগুলো বিজ্ঞাপন হিসেবে ব্যবহার করছে।
-
আমাদের দেশে যেহেতু বিটকয়েন সম্পূর্ণ অবৈধ তাই এই দেশের সোশ্যাল মিডিয়াতে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা করা সম্পূর্ণ বিপদজনক। কারণ বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে ইতিমধ্যে অনেকেই হয়রানির শিকার হয়েছে এমনকি অনেকে গ্রেপ্তার হয়েছে। তে আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ না হওয়া পর্যন্ত সবাইকে সম্পূর্ণ বিপদমুক্ত ভাবে কাজ করতে হবে। যাতে করে হয়রানির শিকার না হতে হয়।
-
দিন যতই গড়াচ্ছে বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা মানুষের কাছে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিটকয়েন হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম আধুনিক ডিজিটাল মুদ্রা। সোশ্যাল মিডিয়াতে বর্তমানে বিটকয়েন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। সেটা নেগেটিভ আলোচনা হোক আর পজেটিভ আলোচনা হোক। বর্তমানে ফেইসবুক টুইটার টেলিগ্রাম ইনস্টাগ্রাম গুগোল যেখানেই চোখ রাখা যায় সেখানেই বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অবৈধ তাই বাংলাদেশ আনাচে-কানাচে যেখানেই ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেডদের পুলিশ হয়রানি করছে আমরা তার সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারছি। সঠিক কথা হল বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বেশিরভাগ সোশ্যাল মিডিয়ায় নেগেটিভ ধারণায় আলোচনা করা হয়।
-
বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত বিটকয়েনের বৈধতা পায় নি অতএব যারাই বিটকয়েনের লেনদেন করছেন দয়া করে নিজের মধ্যে রাখুন অন্যের সাথে শেয়ার করবেন না। আমরা কিন্তু দেখতে পাচ্ছি অনেক সময় বিটকয়েন ব্যবহারকারীদের আটক করছে বাংলাদেশ প্রশাসন। অতএব যে পর্যন্ত আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা না পায় সেই পর্যন্ত নিরাপদ থাকাটাই ভালো। বিভিন্ন ধরনের সোশ্যাল মিডিয়ায় কিন্তু আমরা দেখি যে বিটকয়েন ব্যবহারকারী দের ধরছে' এবং কি অনেক শাস্তি দিচ্ছে মিথ্যা অপবাদ দিয়ে।
-
দিন যতই গড়াচ্ছে বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা মানুষের কাছে বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিটকয়েন হচ্ছে পৃথিবীর প্রথম আধুনিক ডিজিটাল মুদ্রা। সোশ্যাল মিডিয়াতে বর্তমানে বিটকয়েন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা হচ্ছে। সেটা নেগেটিভ আলোচনা হোক আর পজেটিভ আলোচনা হোক। বর্তমানে ফেইসবুক টুইটার টেলিগ্রাম ইনস্টাগ্রাম গুগোল যেখানেই চোখ রাখা যায় সেখানেই বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন অবৈধ তাই বাংলাদেশ আনাচে-কানাচে যেখানেই ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেটেডদের পুলিশ হয়রানি করছে আমরা তার সাথে সাথে সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে জানতে পারছি। সঠিক কথা হল বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বেশিরভাগ সোশ্যাল মিডিয়ায় নেগেটিভ ধারণায় আলোচনা করা হয়।
আমরা দেখতে পাই যখনই কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারী ইউজারকে প্রশাসন ধরছে তখনই তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলা দিয়েছে। এজন্য যারাই বিটকয়েনের লেনদেন করছেন আমি তাদেরকে বলবো আপনারা এই কথাগুলো কারো সাথে শেয়ার না করে লেনদেন করুন। যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করলে কখনোই কেউ জানতে পারবে না যদি কেউ প্রকাশ না করে। বাংলাদেশের যেহেতু বিটকয়েনের বৈধতা নেই অবশ্যই সবাই নেগেটিভ মন্তব্য করতে দেখা যায় বিটকয়েন নিয়ে।
-
আমাদের দেশে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিটকয়েন সম্পর্কে নানা সময়ে নানা ধরনের আলোচনা সমালোচনা শুনতে পাই। যেহেতু আমাদের বাংলাদেশের বিটকয়েন অবৈধ।যার কারণে আমাদের দেশের অনেক ইউজাররা বিটকয়েন লেনদেন সম্পর্কে বিশেষ সর্তকতা অবলম্বন করছে। কারণ ইতিমধ্যে আমরা দেখেছি যে বিটকয়েনের লেনদেনের কারণে অনেক লোককে পুলিশ ধরে তারা শাস্তির ব্যবস্থা করেছেন।
-
বিগত দিনগুলোতে আমাদের সোশ্যাল মিডিয়াতে সহ বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম গুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বেশিরভাগ সময় নেগেটিভ আলোচনায় বেশি হত। না সময়ের পরিবর্তনে সাথে সাথে সংবাদ মাধ্যমগুলোর মনোভাব পরিবর্তন হয়েছে ।এখন আমরা বেশিরভাগ সময় এদের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ আপডেট গুলো জানতে পারি। মিডিয়াগুলো এভাবে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে পজিটিভলি বেশি বেশি আলোচনা করে তবে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ সরকারের বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন নিয়ে কাজ করতে পারে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনার ঝড় বয়ে গেছে। যত বেশি মিডিয়াগুলোতে আলোচনা হবে ততবেশি আমরা উপলব্ধি করতে পারবো বাংলাদেশ থেকে। এটা আমাদের জন্য প্লাস পয়েন্ট যেন তাড়াতাড়ি বাংলাদেশের বৈধতা অথবা ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বীকৃতি দেওয়া হোক। তাই বর্তমানে মিডিয়াগুলোতে ব্যাপক ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে।
-
সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখা যায় বিটকয়েন নিয়ে অনেক সমালোচনা হয়ে থাকে। বিশেষ করে আমরা দেখি বাংলাদেশের সবথেকে বেশি কারণ বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বৈধতা পায় নাই। এজন্য দেখা যায় আমরা মাঝেমধ্যে পত্রিকা খুললেই বিটকয়েন ইউজারদের প্রশাসন ধরে হেনস্তা করছে। এগুলো আসলে যারা জানেনা তারা মনে করছে মানিলন্ডারিং করছে আসলে বাংলাদেশের শতকরা 95% লোক ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কোন ধারণা নেই। এজন্য তারা আজে বাজে মন্তব্য করে
-
বর্তমানে বাংলাদেশের বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়া থেকে শুরু করে টেলিভিশন নিউজপ্রিন্ট পত্রিকাগুলোতে সকল জায়গায় বিটকয়েন নিয়ে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে। যা ক্রিপ্টোকারেন্সি সারা পৃথিবীতে জনপ্রিয়তায় বহিঃপ্রকাশ। এসব মাধ্যমে যত বেশি বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা হবে ততবেশি বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রচার হবে এবং প্রসার লাভ করবে। আসাম মাধ্যমগুলো থেকে সারা দেশের মানুষ বিটকয়েন সম্পর্কে জানতে পারবে এবং এর প্রতি আকৃষ্ট হবে। তাই আমি এটিকে আমি পজিটিভলি ভাবতে পছন্দ করি।
-
বিটকয়েন নিয়ে সবসময়ই সোশ্যাল মিডিয়াতে বিভিন্ন ধরনের আলোচনা হয়ে থাকে। আমাদের বাংলাদেশ যেহেতু বিশেষ করে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পায় নি সেহেতু আমাদের বাংলাদেশ আলোচনা বেশি হয়ে থাকে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে। অনেকেরই ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি অনেক জ্ঞান রয়েছে যারা কাজ করছে এখানে কিন্তু আবার অনেকেই সরকারি লোকের কাছে ধরা খাইছে তাদের ধরে বিভিন্ন ধরনের মামলা দিচ্ছে প্রশাসন। এই সমস্ত বিষয়গুলো প্রতিনিয়ত কিন্তু আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে এবং ইউটিউবে দেখতে পাই।
-
আসলে একটা দেশের যদি বিটকয়েনের বৈধতা নিয়ে আলোচনা করা হয় তাহলে ওই দেশের বিভিন্ন দিক বিবেচনা করে তারপরে সিদ্ধান্ত নিতে হয়। হুট করে সিদ্ধান্ত নিয়ে কোন কিছু করা সম্ভব নয়। বাংলাদেশ যেহেতু একটি স্বল্প উন্নত দেশ এ দেশে প্রায় শতকরা আশি পার্সেন্ট মানুষ অশিক্ষিত তাদের ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কোন জ্ঞান নেই। এই দেশে বিটকয়েনের বৈধতা দিলে সকলে না বুঝে বিভিন্নভাবে লেনদেন শুরু করবে এতে তাদের অনেক ক্ষতি সম্মুখীন হবে। আমাদের দেশে বিটকয়েনের বৈধতা নিয়ে এত চিন্তা ভাবনার বিষয় রয়েছে।
-
বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আমাদের বাংলাদেশের যে চ্যানেলগুলো রয়েছে এ চ্যানেলগুলো সরাসরি সম্প্রচার করছে খবরগুলো। কারণ আমাদের বাংলাদেশ যেহেতু বিটকয়েন অবৈধ অথবা ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে সরকারের সাথে পরামর্শ করতে যাচ্ছে যে বাংলাদেশ বৈধতার দেওয়া যায় কিনা।
-
আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে বিটকয়েন অবৈধ। তাই বিটকয়েন নিয়ে আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে কী রকম আলোচনা হচ্ছে। বিটকয়েন কী আমাদের দেশে বৈধ করা হবে না অবৈধ করা হবে। যদি বেশি বেশি আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করা হয়। আপনারা সংক্ষিপ্ত ভাবে বলেন।
কিছুদিন আগে টেলিভিশন চ্যানেলে দেখতে পেলাম স্যার জুনায়েদ আহমেদ পলক এমপি বিটকয়েনের পজিটিভ মন্তব্য করছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল না একমাত্র তিনি ছাড়া বাংলাদেশ অন্যকেউ বিটকয়েন পজিটিভ মন্তব্য করেন না। বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি বিটকয়েন এ পজিটিভ কিছু বলেন তাহলে কেবল সম্ভব। আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন বাংলাদেশ কখনো বিটকয়েন কে সাপোর্ট করবে না।
-
বর্তমান সময়ে আমাদের দেশের সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে অনেক আলোচনা ও সমালোচনা হচ্ছে। এর মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে দেশের জনগণ ধারণা লাভ করছে। এ থেকে অনেকেই ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে। মধ্যে অনেক বাংলাদেশি যুবক যুবতীরা ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি আকৃষ্ট হয় এখানে কাজ করছে। যদিও বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন আইনত বৈধ নয়। সরকারের এ বিষয় নিয়ে মনোভাব সম্পর্কে সঠিক ধারণা এখনো বোঝা যায়নি। কারণ উর্দ্ধতন মহল থেকে বেশিরভাগ সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে নেগেটিভ নিউজ বেশি প্রচারিত হচ্ছে। আমরা এটা আশা করতেই পারি যে সরকারের শুভ বুদ্ধির উদয় হবে ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বাংলাদেশে লেনদেনের অনুমতি দেবে।
-
আমরা সবাই জানি যে আমাদের দেশে বিটকয়েন অবৈধ। তাই বিটকয়েন নিয়ে আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলো তে কী রকম আলোচনা হচ্ছে। বিটকয়েন কী আমাদের দেশে বৈধ করা হবে না অবৈধ করা হবে। যদি বেশি বেশি আমাদের দেশে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে আলোচনা করা হয়। আপনারা সংক্ষিপ্ত ভাবে বলেন।
কিছুদিন আগে টেলিভিশন চ্যানেলে দেখতে পেলাম স্যার জুনায়েদ আহমেদ পলক এমপি বিটকয়েনের পজিটিভ মন্তব্য করছেন। কিন্তু দুঃখের বিষয় হল না একমাত্র তিনি ছাড়া বাংলাদেশ অন্যকেউ বিটকয়েন পজিটিভ মন্তব্য করেন না। বাংলাদেশ কেন্দ্রীয় ব্যাংক যদি বিটকয়েন এ পজিটিভ কিছু বলেন তাহলে কেবল সম্ভব। আপনি নিশ্চিন্তে থাকুন বাংলাদেশ কখনো বিটকয়েন কে সাপোর্ট করবে না।
হ্যাঁ,আপনি ঠিক বলেছেন।কিছুদিন আগে এক টেলিভিশন চ্যালেনে আমরা দেখতে পেয়েছিলাম যে তথ্য প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বিভিন্ন পজিটিভ দিকগুলো তুলে ধরেছিলেন।কিন্তু তারপরে বাংলাদেশ সরকার কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি। এই নিয়ে আর কোনো আলোচনা বা সমালোচনা দেখতে পাইনি ।তাই আমার মনে হয় না যে বাংলাদেশে খুব সহজে বিটকয়েন বৈধতা পাবে।
-
আমাদের দেশে বিটকয়েনের বৈধতা নেই। বিটকয়েন নিয়ে আমাদের দেশে অনেক আলাপ আলোচনা হয়ে থাকে । আমাদের দেশে যদি বিটকয়েনের বৈধতা থাকতো তাহলে বেকার সমস্যা কিছুটা হলেও দূর হতে। তাই আমাদের দেশে যারা ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা আছে তাদের কাছে আমাদের আবেদন যে বিটকয়েন বৈধতা দেয়। বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে পজিটিভ আলাপ আলোচনা হচ্ছে। এক সময় আমাদের দেশেও বিটকয়েনে বৈধতা দেবে।
-
বিশেষ করে বড় ধরণের কয়েকটি লেনদেনের পর থেকে বাংলাদেশ সরকার বিষয়টি নিয়ে নাড়াচাড়া শুরু করে দিয়েছে। আগে হয়তো বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশের ছোট গবেষণা হত না যতটা বর্তমানে হচ্ছে। কিছুদিন আগে একটি নিউজ দেখলাম শুধুমাত্র বিটকয়েন লেনদেন করে অডি গাড়ি ক্রয় করার জন্য এক যুবককে গ্রেপ্তার করেছে। গ্রেপ্তার করার পর থেকেই বিটকয়েন নিয়ে অনেক আলোচনা সমালোচনা সৃষ্টি হচ্ছে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে।
-
কিছুদিন আগে দেখলাম বাংলাদেশের বড় বড় সংবাদ মিডিয়াগুলো বিটকয়েন নিয়ে অনেক আলোচনা আয়োজন করেছে। আগে বিটকয়েন নিয়ে এতটা মাতামাতি হতো না তাই বাংলাদেশ সরকারের এই বিষয়টা নিয়ে এতটা মাথা ব্যথা ছিল না। তবে ইদানিং দেখা যাচ্ছে বাংলাদেশ বিটকয়েনের লেনদেনের পরিমাণ বেশি হওয়াতে বাংলাদেশ সরকারের বিষয়টি আমলে নিয়েছে। তাই আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে জড়িত আছি তারা অবশ্যই লেনদেন করার সময় সর্তকতা অবলম্বন করি লেনদেন করব।
-
আমাদের দেশে ম্যাক্সিমাম লোকের ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ভালোভাবে জানা নেই। বিশেষ করে যদি এই দেশে বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে মানুষ আস্তে আস্তে শিখবে। আমাদের দেশে সরকারের এই পদক্ষেপ নেওয়া উচিত কারণ আমরা বেকারত্বের সংখ্যা বেশি যদি বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে অল্প কিছু সংখ্যক লোক বেকার সমস্যা দূর করতে পারবে। আর আমাদের দেশে যদি বৈধতা দেয়া হয় তাহলে লেনদেন করতে অনেক সুবিধা হবে।
-
বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়ায় বিটকয়েন নিয়ে বেশিরভাগ পজেটিভ মন্তব্য হয়ে থাকে। যেমন বিশেষ করে টুইটারে বিটকয়েন নিয়ে সবচেয়ে বেশি পজেটিভ মন্তব্য হয়। তারপর রেডডিট ও অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা হয়। তবে আমাদের দেশে মাঝেমধ্যে টিভি বা নিউজ পোর্টাল গুলোতে বিটকয়েন নিয়ে বাকি প্রকারে নিয়ে আলোচনা হয়। এবং বিষয়বস্তু থাকে পজেটিভ আর নেগেটিভ উভয়েই।
-
বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদিত না হয় মাঝে মাঝে বিভিন্ন নিউজ মাধ্যমে টপ নিউজ হিসেবে আলোচিত হয়ে থাকে। সেটা নেগেটিভ পজেটিভ যেটাই হোক না কেন। এর মাধ্যমে মানুষ আরো বেশি বিটকয়েনের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে ।বর্তমানে কয়েক হাজার লোক ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করে তাদের আর্থিক সমস্যার সমাধান করছে। সংবাদমাধ্যমে যত বেশি বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা-সমালোচনা হবে তথ্যই আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা লাভ করবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বা বিটকয়েন নিয়ে সমস্ত সোশ্যাল মিডিয়ায় আলোচনা হয়। বিশেষ করে টুইটারে, রেড্ডিটে, ফেসবুকে আরো অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ায় অনেক বেশি আলোচনা হয়ে থাকে। তবে সব সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনা হয় হচ্ছে টুইটারে। কারণ বেশিরভাগ বিটকয়েন ব্যবসায়ীরা টুইটার অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে। ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রচার-প্রচারণা মূলত সোশ্যাল মিডিয়া গুলোর মধ্যে করা হয়।
-
সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিটকয়েন নিয়ে নানা ধরনের আলোচনা করা হয়। এবং বিভিন্ন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যখন বিটকয়েন নিয়ে প্রতিবেদন লক্ষ করেন তাহলে দেখতে পাবেন পজেটিভ মন্তব্য সবচেয়ে বেশি। কারণ বিটকয়েনের ব্যবহারে মানুষ মুগ্ধ। তাই বিটকয়েন ব্যবহার করে প্রত্যেকটা জাতি উন্নতি লাভ করতে চায়। তাই বিভিন্ন দেশের ইউজাররা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মাধ্যমে সোশ্যাল মিডিয়ায় গুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পাওয়ার আশা করে, এবং তাদের মতামত ব্যক্ত করে। তাই সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে বিটকয়েনের আলোচনার একটা ঝড়ো হাওয়া রয়েছে।
-
আমাদের বাংলাদেশ সোশল মিডিয়াগুলোতে বিটকয়েন নিয়ে কিছু আলোচনা হয়। কারণ যেহেতু আমাদের বাংলাদেশের যদিও বিটকয়েন অবৈধ কিন্তু গোপনে এর ব্যবহার প্রচুর পরিমাণে করা হচ্ছে।
কিন্তু যদি আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ ঘোষণা করে তাহলে অবশ্যই আমাদের একটু অসুবিধার সম্মুখীন হতে হবে। সরকারকে আমাদের তখন কর দিতে হবে বা ট্যাক্স দিতে হবে। তাই আমার পক্ষে আমি বলতে চাই যে বাংলাদেশের সরকার যেহেতু আমাদেরকে বিটকয়েন ব্যবহারের কোন কিছু বলছে না তাই অবশ্যই অবৈধ থাকাই সবচেয়ে বেশি ভালো মনে হয়।
-
আমার জানামতে বিটকয়েনের প্রচার বা আলোচনা সবচেয়ে বেশি টুইটারে এবং ফেসবুকে হয়ে থাকে। এবং অনেক মানুষ টুইটার এবং ফেসবুকে আলোচনা দেখে বিভিন্ন প্রজেক্ট এর উপর বিনিয়োগ করে। তাই আমি মনে করি ফেসবুক এবং টুইটার আলাপ-আলোচনার সুগঠিত একটি জায়গা। সেটা হতে পারে বিটকয়েন বা অন্যান্য কয়েন এর। কারণ এখানে প্রতিনিয়ত আলোচনা করলে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা ও পরিচিতি বৃদ্ধি পায়।
-
মাঝে মাঝে বিভিন্ন সোশ্যাল মিডিয়াতে দেখা যায় বিটকয়েন নিয়ে ব্যাপক আলোচনা-সমালোচনার ঝড় উঠে । তবে বিভিন্ন নেতাকর্মীদের আলোচনা-সমালোচনা দেখে মনে হয় হয়তো অল্প কিছুদিনের মধ্যেই বিটকয়েন বাংলাদেশ বৈধ হিসেবে ঘোষণা দিতে পারে । তবে বাংলাদেশের যৌথ বিটকয়েন বৈধ না তাই আমাদের সচেতন হয়ে কাজ করতে হবে । তবে মনে হয় আমি অল্প দিনের মধ্যে বিটকয়েন বৈধ হিসেবে ঘোষণা দিবে ।
-
এখন আমরা ইউটিউবে যদি লক্ষ করি তাহলে দেখতে পারি যে অসংখ্য ইউটিউব চ্যানেল এ ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয় নিয়ে আলাপ-আলোচনা করছে। এমনকি অনেক পার্সোনাল ইউটিউব চ্যানেল আছে যেগুলোতে শুধু বিটকয়েন নিয়ে আলাপ আলোচনা করা হয়। এটা অবশ্যই একটা ভালো দিক। এরকমভাবে প্রচার-প্রচারণা চললে হয়তো আমাদের দেশে খুব দ্রুত বিটকয়েন বৈধ করা হবে।
-
মাঝে মাঝে আমরা সোশ্যাল মিডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা দেখতে পাই। যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে কিছুই বোঝে না তারা দেখি সেখানে বিভিন্ন ধরনের নেগেটিভ সমালোচনা করে। আসলে শিক্ষিত হলেই ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বুঝবে তা নয় এজন্য দেখা যায় বাংলাদেশের অধিক এমপি-মন্ত্রী তারা নেগেটিভ সমালোচনা করে বিটকয়েন নিয়ে। আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ সে কিন্তু বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে তাহলে কেন আমাদের দেশে এখনো বিটকয়েনের বৈধতা পেল না।
-
বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদিত না হলেও হাজার হাজার মানুষ গোপনে এখানে কাজ করছে। বাংলাদেশ ব্যাংক কিছুদিন আগে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের হয়রানি না করার জন্য নির্দেশ দিলেও প্রশাসন তা সঠিকভাবে মানছে না। বিভিন্ন জায়গায় পুলিশ অনেক ইউজার কে হয়রানি করছে এবং গ্রেপ্তার করছে। বাংলাদেশ সোশ্যাল মিডিয়ায় বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে নেগেটিভ নিউজ প্রচার করলেও বর্তমান সময়ে কিছু কিছু পজেটিভ সংবাদ প্রচার করছে কারণ সরকারের একটি মহল চাইছে বাংলাদেশ বিটকয়েন কে প্রয়োজন তা দিতে।
-
বিটকয়েনের বৈধতা বাংলাদেশের পাওয়াটা অনেক কষ্ট সাধ্য ব্যাপার। বাংলাদেশের বেশিরভাগ মানুষের ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জ্ঞান নেই। এ বৈধতা বেশি টা সুফল আসবে না দেশের জন্য। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জ্ঞান না থাকলে বিটকয়েনের বৈধতা দিয়ে লাভ নেই। আমাদের দেশের অধিকাংশ লোক অশিক্ষিত। বিটকয়েন বৈধতা পাওয়ার অনেক ব্যাপার স্যাপার থাকে কারণ আমরা স্বল্পোন্নত দেশ। বাংলাদেশ বেশিরভাগ ক্ষেত্রে চিত্র কারেন্সি নিয়ে নেগেটিভ নিউজ প্রচার করে তাই কিছু কিছু ইউজারদের গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আমাদের উচিত সব সময় পজিটিভ নিউজ মিডিয়াগুলোতে জানানো তাহলেই ভালো কিছু সম্ভব।
-
আমাদের দেশের ম্যাক্সিমাম লোক এখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জ্ঞান নেই। বৈধতা দেওয়াটা এত সহজ না। কামরা স্বল্পোন্নত দেশে বসবাস করি সেখানে শিক্ষার হার অনেক কম। যদি এদেশে বিটকয়েনে বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে অনেকটাই সুবিধা হবে আমাদের জন্য। দেশের বেকারত্ব কিছুটা হলেও দূর হবে। আমাদের দেশে বেশির ভাগ সময় মিডিয়াগুলোতে নেগেটিভ নিউজ প্রকাশ করে বিটকয়েন সম্পর্কে। সব সময় পজিটিভ নিউজ প্রকাশ করতে তাহলে খুব দ্রুতই আমাদের দেশে বৈধতা দেওয়া হতো।
-
বিটকয়েন নিয়ে দেখা যায় সোশ্যাল মিডিয়াতে অনেক সময় অনেক রকমেরই সমালোচনা করা হয়। যেহেতু আমাদের দেশের ম্যাক্সিমাম লোক ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে খুব একটা ধারণা নেই এজন্য অনেকেই নেগেটিভ মন্তব্য করে থাকেন। আমি মনে করি তাদের যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে একটু ধারনা থাকতো তাহলে কখনই তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েন নিয়ে কোন ধরনের সমালোচনা করত না নেগেটিভ। যদি কখনো বিটকয়েনের বৈধতা হয় তখন আর এই ধরনের সমালোচনা হতে দেখা যায়।
-
বাংলাদেশে সোশ্যাল মিডিয়াতে সবসময়ই অনেক সমালোচনার শোনা যায়। আসলে বাংলাদেশের অধিক মানুষই জানে না বিটকয়েন সম্পর্কে এজন্যই তারা বিভিন্ন ধরনের সমালোচনা করে থাকে। বিশেষ করে আমাদের বাংলাদেশের সরকার তিনি এখনো কোনো পদক্ষেপ নেননি বিটকয়েনের সম্পর্কে। যদি আমাদের বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েনের বৈধতা দিয়ে দিত তাহলে কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়াতে এরকম বিভিন্ন রকম সমালোচনার সম্মুখীন হতে হতো না।
-
যেহেতু বিটকয়েন জনপ্রিয় কিন্তু এখনো বিভিন্ন দেশে বৈধতা পায়নি । সেহেতু সোশ্যাল মিডিয়া এ বিষয়ে সম্পর্কে ব্যাপক আলোচনা হলেও সম্পূর্ণটাই হচ্ছে এর খারাপ দিক নিয়ে। বিটকয়েন এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে এখন অব্দি কোন সঠিক তথ্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সম্প্রচার করা হয়নি।
-
আমাদের দেশের সোশ্যাল মিডিয়া বিটকয়েন নিয়ে বেশিরভাগ সময় নেগেটিভ আলোচনা করা হয়ে থাকে। নেগেটিভ আলোচনা করা হলেও এর মাধ্যমে বাংলাদেশের সকল মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানতে পারছে। ধীরে ধীরে বিটকয়েনের প্রতি আকৃষ্ট হচ্ছে এর ফলে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বাংলাদেশের আনাচে কানাচে ছড়িয়ে পড়ছে।
-
বর্তমানে আমাদের বাংলাদেশের সোস্যাল মিডিয়া গুলোতে মাঝে মাঝেই বিটকয়েন আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে চলে আসেব ।
যেহেতু বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ তাই এ বিষয়ে সোশ্যাল মিডিয়া যত আলোচনা করবে ততই সমস্যা বাড়বে।
আবার অন্যদিকে আলোচনার কারণে যদি সরকার এ ব্যাপারে ভাবেন এবং বৈধ করে দেন তাহলে অনেক ভালো হবে।
তাই আমরা সকলেই সর্তকতা অবলম্বন করব।