Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: Malam90 on September 30, 2021, 02:20:25 AM
-
বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ হতে চলেছে?
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার বলেছেন- ডিজিটাল কারেন্সি বাংলাদেশ লঞ্চ করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে তারা কাজ করতে চায়, গবেষণা করতে চায়। পিছিয়ে থাকতে চান না বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে সকলের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।
বিস্তারিত সময় টিভিটর প্রতিবেদনে-
-
এতো সহজে বৈধতা দিবে বলে আশা করা যায়না। তবে গভর্মেন্ট এর লোকজন এটা নিয়ে ভাবছে বা কথা বলছে দেখে ভালোই লাগছে। সামনে হয়তো কিছু রুলস প্রয়োগ করে মোটামুটি বৈধতার পর্যায়ে নিয়ে আসবে। সমস্যা হলো বাংলাদেশে যেভাবে দুর্নীতি হচ্ছে বৈধতা পেলে সেটার ভালো দিকের তুলনায় খারাপ দিকটাই প্রকাশ পাবে বেশি।
-
আসলে ভাই আমি মনে করি যেহেতু আস্তে আস্তে প্রায় দেশে বিটকয়েনের বৈধতা পাচ্ছে অবশ্যই কোন এক সময় বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা পাবে। কিছুদিন আগে আমি একটা মিটিং এ দেখলাম বিটকয়েন নিয়ে এবং কি কি প্রকার এনসি নিয়ে আলোচনা করছে। তার কথা শুনে আমার মনে হল অবশ্যই বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা হবে। কিন্তু যে পর্যন্ত বৈধতা না পায় সে পর্যন্ত আমি মনে করি কারো কাছে বলার দরকার নেই যে আমি ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করি তাহলে হয়তোবা বিপদ হতে পারে। আমার বিশ্বাস 2022 থেকে 2023 সালের মধ্যে বিটকয়েনের বৈধতা পাবে।
-
সম্প্রীতি আমাদের মন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক বিটকয়েন সম্পর্কে বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে সুস্থ মস্তিষ্কে সুদীর্ঘ পরিকল্পনা প্রণয়নের প্রস্তাব করেছেন। আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার জন্য তিনি আপ্রাণ চেষ্টা করে যাচ্ছেন। বিশ্ববাজারে যেন বা অর্থায়নের জন্য বাংলাদেশ পিছে না পারে সে লক্ষ্যে আমাদের মন্ত্রী কাজ করে যাচ্ছেন। তবে কিছু চোর বাটপারের জন্য অনুমোদন হয়তো সম্ভব হবে না। তাই অর্থনীতিতে ভূমিকা রাখবে এরকম কার্যকলাপ খুব তাড়াতাড়ি অনুমোদন পাওয়া জরুরি। তাই বিটকয়েন অনুমোদন পাওয়ার আশাবাদ ব্যক্ত করি।
-
হ্যাঁ ইতিপূর্বে আমরা একটা সংবাদ সম্মেলনে দেখতে পেয়েছি যে বাংলাদেশ আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার এক সংবাদ সম্মেলনে ডিজিটাল মুদ্রা বা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা তুলে ধরেছেন। বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক এবং অগ্রগতি সম্পর্কে তিনি বিভিন্ন তথ্য জানিয়েছেন। তার কথার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ খুব শীঘ্রই ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কিন্তু বাংলাদেশের সরকার কবে বৈধতা দিবে সেটা সঠিকভাবে বলা যাচ্ছে না। তবে আশাকরি ভবিষ্যতে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পাবে।
-
কিছুদিন আগে আমি এক সংবাদ সম্মেলনে দেখেছি যে আমাদের বাংলাদেশের তথ্য প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যারের সংবাদ সম্মেলনে ক্রিপ্টোকারেন্সি নানাবিধ সুযোগ-সুবিধা কথা তুলে ধরেছেন।ক্রিপ্টোকারেন্সি বা ডিজিটাল মুদ্রা বিভিন্ন পজিটিভ বিষয়গুলো নিয়ে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করেছেন। তাই আমার মনে হয় তার কথার ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।
-
বেশ কিছুদিন আগে দেখেছি বাংলাদেশের তথ্য মন্ত্রীর জুনায়েদ আহমেদ তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বিভিন্ন ধরনের পজেটিভ সাইট নিয়ে কথা বলেছে। কিন্তু তিনি একা বলে কিছুই করতে পারছে না আমি মনে করি আরো যে সকল মন্ত্রী রয়েছে তারা সকলে মিলে যদি চেষ্টা করে তাহলে অবশ্যই সম্ভব বাংলাদেশ বিটকয়েন কে বৈধতা দেওয়া। আমি দেখেছি তিনি অনেক সুন্দর সুন্দর কথা বলেছে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে। যেভাবে দিন দিন বিটকয়েনের ব্যবহার হচ্ছে সারা বিশ্বে অবশ্যই আমাদের দেশেও খুব তাড়াতাড়ি বিটকয়েনের বৈধতা পাবে ইনশাল্লাহ।
-
আমাদের মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মাঝেমাঝেই ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা করে থাকেন। এটি আমাদের জন্যে পজেটিভ দিক। তবে তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি অগ্রগতির জন্য কি ধরনের পদক্ষেপ নিচ্ছেন সে বিষয়ে বিস্তারিত কিছু বলেননি। মাননীয় মন্ত্রীর আলোচনা থেকে বোঝা যায় তিনি বাংলাদেশ ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে বেশ আগ্রহী। এ কার্যক্রম অগ্রগতি খুব জটিল বিষয়। তথাপি আমরা আশা করতে পারি খুব দ্রুতই বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পাবে।
-
হ্যাঁ খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পেলে হয়তো আমাদের সেক্টরের অনেক মানুষের ভালো পজিশনে চাকরি হবে। তবে আমাদের প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ভিত্তিক বা ব্লকচেইন ভিত্তিক একটি সাবজেক্ট থাকা জরুরি। অনুমোদন পাওয়ার সাথে সাথে বিভিন্ন সেক্টরে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিশেষজ্ঞ নিয়োগ দেওয়া উচিত যারা লেনদেন করতে সাহায্য করবে।
-
দেশে বর্তমানে বিটকয়েন নিয়ে প্রতিনিয়ত আলোচনা হচ্ছে এখানে একটি বিষয় আমরা অনেকটাই ক্লিয়ার যে আমরা খুব শিগরই শুনতে পারব যে আমাদের দেশে বিটকয়েন বৈধ্যতা পেয়েছে। এটি একটি যুগান্তকারি পদক্ষেপও হবে বটে। আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এটি নিয়ে কাজ করছে। তিনি বিটকয়েনের পক্ষে অবস্থান করছেন। তাই আশা করি সুখরই আসবে।
-
আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়া হয়নি। কিন্তু আমাদের দেশে বিটকয়েনের বৈধতা যদিও পায় সেটা হয়তো বা 2024 সালের পরে হতে পারে। ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বেশিরভাগ বাংলাদেশের মন্ত্রীগণ যারা রয়েছে তারা বৈধতা না দেওয়ার পেছনে পড়ে রয়েছে। কিন্তু আমরা যদি লক্ষ করি তাহলে দেখব আমাদের থেকে আরো অনেক নিম্ন উন্নয়নশীল দেশগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পেয়েছে। আমাদের বাংলাদেশেও হয়তো বা ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেয়া হবে আশা করা যায়
-
মাঝে মাঝে বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে দেখতে পাই বাংলাদেশের বাংলাদেশের দেবেন না মন্ত্রী বা বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংক ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে কাজ করতে আগ্রহ প্রকাশ করছে। এ থেকে বোঝা যায় বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে খুবই আগ্রহী। হয়তো আমরা আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি সরকারিভাবে অনুমোদিত পাবে। এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমরা অবাধে লেনদেন চালিয়ে যেতে পারবো।
-
আমরা ছোট বড় সকলের জানি বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন ও সংরক্ষণ দুটোই অবৈধ। তবে আমরা মাঝে মাঝে বিভিন্ন মহল থেকে আশার বাণী শুনতে পাই। যেখানে পৃথিবীর অনেক বড় বড় দেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি কে সেসব দেশে অনুমোদন দিচ্ছে অপরদিকে আমাদের দেশে এখনো ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে নেগেটিভ ধারণা পোষণ করে থাকে। বিশেষ করে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের মধ্যে একটা মহল রয়েছে যারা এর বিরোধিতা করছে। তবে এর পেছনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ কারণও রয়েছে কারণ আমাদের দেশের উর্দ্ধতন কর্তৃপক্ষ বেশিরভাগই দুর্নীতিগ্রস্থ ।তারা প্রতি বছর হাজার হাজার কোটি টাকা বিদেশে পাচার করে ।সরকার কর্তৃপক্ষের একটা অংশ মনে করে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি যদি বৈধতা দেওয়া হয় তবে মানি-লন্ডারিংয়ের এই প্রবণতা আরো বৃদ্ধি পাবে।
-
বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ হতে চলেছে?
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার বলেছেন- ডিজিটাল কারেন্সি বাংলাদেশ লঞ্চ করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে তারা কাজ করতে চায়, গবেষণা করতে চায়। পিছিয়ে থাকতে চান না বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে সকলের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।
বিস্তারিত সময় টিভিটর প্রতিবেদনে-
বাংলাদেশ শুধুমাত্র জুনায়েদ আহমেদ পলক এমপি সাহেব বিটকয়েন নিয়ে চিল্লাচিল্লি করে বাকি সব এমপিরা এর বিরোধিতা করে। তাহলে আপনি বলুন কিভাবে বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা পাবে। যদি বাংলাদেশ সরকার ও কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিটকয়েন এর পক্ষে চলে আসে তবে কেবল ই ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা সম্ভব ।
-
প্রায়ই অনেকদিন ধরে এই ধরনের নিউজ শুনে আসতেছি। আজ পর্যন্ত বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হলো না। তবে ভবিষ্যতে দিবে কিনা সেটাও শিওর নাই। অনেকেই আবার বলে থাকেন যে খুব শীঘ্রই বিটকয়েনের বৈধতা বাংলাদেশের দিয়ে দিব। তবে আমরা আশা রাখি বিটকয়েনের বৈধ তবে খুব শীঘ্রই বাংলাদেশের দিয়ে দেয়।
-
যখন এদেশের কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিদেশে টাকা পাচার করে তার আগে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে ইতিবাচক কথা বলে। টাকা পাচার করা শেষে বিটকয়েনের নেতিবাচক প্রভাব গুলো ফুটিয়ে তোলে। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এদের কারসাজি করা কথা মাত্র।
-
হ্যাঁ বিটকয়েন অথবা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে সময় টিভিতে যে আলোচনা হয়েছে এটি সম্পূর্ণ সত্য। বাংলাদেশ প্রায় মানুষই ক্রিপ্টোকারেন্সি কিছু না কিছু ব্যবহার করছে তবে বিটকয়েনের অধিকাংশই এর দিকে মানুষ ঝুঁকে পড়তেছে। তবে বিটকয়েন বৈধতা পাওয়ার সম্ভাবনাই অনেকটা বেশি। হয়তো বর্তমান সময়ে বিটকয়েন বৈধতা পাবে না কিন্তু ভবিষ্যৎ জীবন নিয়ে গিয়ে বিটকয়েনের বৈধতা বাংলাদেশ অবশ্যই আসবে।
-
বাংলাদেশ 2021 সালের মধ্যে হয়তো বা বিটকয়েনের বৈধতা পাওয়া সম্ভব নয়। কারণ বাংলাদেশ যে সমস্ত মন্ত্রীগন রয়েছে তাদের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি নলেজ একদম নেই বললেই চলে। তারা মনে করে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দিলে হয়তবা বাংলাদেশ মানিলন্ডারিং হবে এবং কি বিভিন্ন ধরনের সমস্যা হতে পারে। দামরা লক্ষ্য করলে দেখব আমাদের থেকে অনেক নিম্ন আয়ের দেশ গুলো বিটকয়েনের বৈধতা দিয়েছে। আমার বিশ্বাস ভবিষ্যতে হয়তো বা বিটকয়েনের বৈধতা দিতে পারে।
-
যখন এদেশের কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিদেশে টাকা পাচার করে তার আগে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে ইতিবাচক কথা বলে। টাকা পাচার করা শেষে বিটকয়েনের নেতিবাচক প্রভাব গুলো ফুটিয়ে তোলে। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এদের কারসাজি করা কথা মাত্র।
আসলে ভাই আমাদের বাংলাদেশের একমাত্র জুনায়েদ আহমেদ পলক তিনি কি প্রকারের তিনি এ পজেটিভ মন্তব্য করেন। তা ছাড়া বাকি সব মন্ত্রী যারা রয়েছে তারা সবাই ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সম্পর্কে নেগেটিভ মন্তব্য করে। আসলে আমাদের বাংলাদেশে রাজনীতির প্রভাব রয়েছে ব্যাপক যে কারণে যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা হয় তাহলে 2023 সালের পরে। জুনায়েদ আহমেদ পলক তিনি বলেছেন আমাদের থেকে নিম্নআয়ের দেশগুলো যেহেতু ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পেয়েছে তাহলে কেন আমাদের দেশ পিছিয়ে থাকবে সে দেশগুলো থেকে। তারপরেও কিন্তু অন্য সকল মন্ত্রী তাঁর কথায় কোন কান নাড়াচ্ছে না।
-
আমাদের দেশের সংসদে বেশিরভাগ সদস্য মাধ্যমিক শিক্ষা অতিক্রম করে থাকতে পারে। আবার এদের মধ্যে বেশকিছু সংসদ সদস্য রয়েছে যারা প্রাথমিক শিক্ষা বা প্রাইমারি শিক্ষা লেভেল অতিক্রম করেনি। উচ্চশিক্ষিত সংসদ সদস্য যে একেবারে নেই তা নয় তবে তবে এই উচ্চশিক্ষিতদের মধ্যেও বেশিরভাগ তাদের মেধাশক্তি খুব একটা ভালো কাজে ব্যবহার করেনা। এসব দেশের আইন প্রণেতাদের দাঁড়া কিভাবে ভালো কিছু আশা করতে পারি। বিটকয়েন সম্পর্কে প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক মাঝে মাঝে দু'চারটে কথা বললেও কার্যত দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ দেখতে পাচ্ছি না।
-
বাংলাদেশ বৈধতা পাবে কিনা সিওর নেই। বৈধতার দেওয়ার নিউজ অনেক আগে থেকেই আমরা শুনে আসছি কিন্তু আজ পর্যন্ত বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয়নি। তবে সরকার যদি ভাল উদ্যোগ গ্রহণ করে তাহলে অবশ্যই বিটকয়েন এর বৈধতা দিতে পারে। আমরা সকলেই চাই এই বাংলাদেশ যেন বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয়।
-
যখন এদেশের কোনো রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব বিদেশে টাকা পাচার করে তার আগে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে ইতিবাচক কথা বলে। টাকা পাচার করা শেষে বিটকয়েনের নেতিবাচক প্রভাব গুলো ফুটিয়ে তোলে। এটা হচ্ছে বাংলাদেশের রাজনৈতিক ব্যক্তিত্ব এদের কারসাজি করা কথা মাত্র।
আপনার কথাটি কতটুকু সত্য বলতে পারব না তবে বাংলাদেশে এরকম পজিটিভ মন্তব্যের পর হাজার কোটি টাকা পাচারের ঘটনা খবর শোনা যায়। তারপর কিছুদিন ছোট ছোট বিটকয়েন ক্ষুদ্র ব্যবসায়ীদের ধরাও পাকড়াও করে বাংলাদেশ বিটকয়েন এর বিপক্ষে কথা প্রমাণের চেষ্টা করে।
-
আমরা সকলেই চাই বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি কি ভদ্রতা দেওয়া হোক। মাঝে মাঝে দু-একটি ভালো খবর দেখে আমরা খুবই আশান্বিত হই। যেমন বাংলাদেশের এক প্রতিমন্ত্রী মাঝে মাঝে ক্রিপ্টোকারেন্সি কি নিয়ে কথা বলে থাকেন। তখন আমরা খুবই আশান্বিত হই। কিন্তু পরবর্তীতে এ বিষয় নিয়ে আর কোনো অগ্রগতি আমরা দেখতে পাই না। আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশের বৈধতা নিয়ে সরকারের সুদৃষ্টির অপেক্ষা করছি। যত তাড়াতাড়ি এটি কার্যকর হবে ততই বাংলাদেশের ক্রিপ্টোকারেন্সি জন্য মঙ্গল বয়ে আনবে।
-
এই ধরনের নিউজ এর ভিত্তি করে আমরা কখনই এটা কল্পনা করতে পারিনা যে বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন পেতে যাচ্ছে। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি তখন ঐ অনুমোদন পাবে যখন বাংলাদেশ সরকার চাবে। আমার মনে হয়না বাংলাদেশ সরকার বর্তমানে এমন কোন সিদ্ধান্ত নেবে যার দেশের জন্য ক্ষতিকর হবে। সবকিছুই হবে তবে সবকিছু হওয়ার জন্য আমাদের অবশ্যই অপেক্ষা করতে হবে।
-
মনে হয় এখন বাংলাদেশে বিটকয়েন এর অনুমোদন দেয়া উচিত। কারণ বাংলাদেশে এখন অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেকটাই সাবলীল। তাই এখন যদি বিটকয়েন বাংলাদেশ অনুমোদন দেওয়া হয় এবং সেটার নিয়ন্ত্রণ যদি সঠিকভাবে করা হয় তাহলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেকটাই এগিয়ে যাবে। তবে শুধু বিটকয়েন অনুমোদন দিলে হবেনা সেটা সুস্থ রাখার জন্য ভালো ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে তা না হলে বাংলাদেশ অর্থনৈতিক দিক দিয়ে লাভের পরিবর্তে ক্ষতির প্রস্থ হবে।
-
যদিও বিটকয়েন বাংলাদেশে বৈধ না হয় তাতে আমাদের কোন কিছু যায় আসে না বা কোন সমস্যা হবে না। বরং বিটকয়েন বাংলাদেশ বৈধতা দিলে আরো একটু সমস্যা ফিল করতে হবে যেটা আমাদের পক্ষ থেকে সরকারকে ট্যাক্স প্রদান করতে হবে। আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি থেকে যা ইনকাম করব তার কিছু অংশ সরকারকে অবশ্যই ভ্যাট দিতে হবে।
তবে যদিও বাংলাদেশের বিটকয়েন অবৈধ কিন্তু গোপনে ব্যাপক মানুষ এর ব্যবহার করে চলেছে। অবশ্যই সরকার কিন্তু আমাদেরকে কিছু বলতেছে না তাই আমার মনে হয় বিটকয়েন বাংলাদেশের অবৈধ থাকাই সবচেয়ে ভালো হবে কারণ।
বাংলাদেশ কোনদিনও উন্নত রাষ্ট্রে পরিণত হবে না তাই বিটকয়েন বৈধতাই দেওয়া সম্ভব না।
-
বিটকয়েন আমাদের দেশে এখনো বৈধ করা হয়নি। এখন আমরা যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করি তাদের সবাইকে কিন্তু লুকিয়ে লুকিয়ে কাজ করতে হয়। কিন্তু এই বিটকয়েন যদি বাংলাদেশে বৈধ করা হয় তাহলে আমি মনে করি সবার জন্য অনেক সুযোগ সুবিধার সৃষ্টি হবে।
বিটকয়েন বৈধ করলে আমাদের এই দেশ আরো সমৃদ্ধশালী হবে অর্থনৈতিক দিক থেকে।
-
বিটকয়েন আমাদের দেশে বৈধ ঘোষণা করা হলে আমরা অনেক সুযোগ-সুবিধা ভোগ করতে পারব। পৃথিবীর অনেক উন্নত দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হয়েছে। সেখানে কিন্তু আমাদের বাংলাদেশ অনেক পিছিয়ে রয়েছে। তাই সরকারের উচিত দ্রুত আমাদের দেশে বিটকয়েন কে বৈধ ঘোষণা করা।
-
বাংলাদেশের যদি বিটকয়েনের অনুমোদন পায় তাহলে বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো হবে। বিশেষ করে বাংলাদেশে ইউজাররা লেনদেন করতে অনেক বেশি স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করবেন। কারণ বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন পেলে বিভিন্ন এজেন্সির মাধ্যমে বিটকয়েন বা অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন হবে। সারা পৃথিবীব্যাপী যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে, সেই জায়গা থেকে বিবেচনা করলে বাংলাদেশে এখনো পিছিয়ে আছে। তাই বাংলাদেশে অনুমোদন পাওয়া জরুরি।
-
বাংলাদেশ সবথেকে বেশি দুর্নীতি হয়ে থাকে। বাংলাদেশের পুলিশ প্রশাসন শুধু লেগেই থাকে কিভাবে ঘুষ খাওয়া যায়। তারা যদি শুনতে পাই যে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন করছে কম ইন্দেন করুক বা বেশি করুক সেটা তারা দেখে না তারা তাদের ধরে বিভিন্ন ধরনের মিথ্যা মামলায় জড়িয়ে দেয়। ফলে কারো যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি আগ্রহ থেকে থাকে তাহলে ধূলিসাৎ হয়ে যায়। ভবিষ্যতে বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা হলেও হতে পারে কিন্তু সেটা বর্তমানে সম্ভব নয় বলে আমি মনে করি।
-
উদ্দেশ্যেই তবে সকল দেশেই বিটকয়েনের বৈধতা দেবে না কারণ কারণ উন্নত দেশে পরিণত না হলে বিটকয়েন কে সামাল দেওয়া সম্ভব না।। তাই আপনি লক্ষ্য করে দেখেন যে সকল দেশ উন্নত সে সকল দেশেই কিন্তু বিটকয়েনের বৈধতা আছে। আপনি আরেকটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখতে পারেন যে বিটকয়েনের বাজার সব সময় কিন্তু ওঠানামা করছে তাই এটাকে আমাদের বাংলাদেশের পক্ষে সামাল দেয়া কখনো সম্ভব নয়। তবে বিটকয়েনের বৈধতা দিতে পারে হয়তো আমরা দেখে যাবো না।
-
সরকারের মন্ত্রিপরিষদের লোক যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি মিয়া পজেটিপ আলোচনা করে তখন আমাদের ভালো লাগে। তবে এটা বাংলাদেশ বলে কথা এখানে খুব সহজে এবং খুব দ্রুত কোনো সিদ্ধান্ত বাস্তবায়ন হয়না। কিন্তু আমরা আশাবাদী যেহেতু বাংলাদেশ সরকারের উপর মহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে ।তাই কোন না কোন সময় বাংলাদেশের কারেন্সি কে অনুমোদন দেওয়া হবে।
-
উদ্দেশ্যেই তবে সকল দেশেই বিটকয়েনের বৈধতা দেবে না কারণ কারণ উন্নত দেশে পরিণত না হলে বিটকয়েন কে সামাল দেওয়া সম্ভব না।। তাই আপনি লক্ষ্য করে দেখেন যে সকল দেশ উন্নত সে সকল দেশেই কিন্তু বিটকয়েনের বৈধতা আছে। আপনি আরেকটা বিষয় লক্ষ্য করে দেখতে পারেন যে বিটকয়েনের বাজার সব সময় কিন্তু ওঠানামা করছে তাই এটাকে আমাদের বাংলাদেশের পক্ষে সামাল দেয়া কখনো সম্ভব নয়। তবে বিটকয়েনের বৈধতা দিতে পারে হয়তো আমরা দেখে যাবো না।
আপনার সাথে আমি একমত। কারণ দেশের অবস্থা যদি অর্থনৈতিকভাবে উন্নয়ন না ঘটে, তাহলে বিটকয়েন লেনদেন সামাল দিতে পারবে না। কারণ বিটকয়েনের দাম অনেক বেশি ওঠানামা করে। তবে যে পরিমাণ টোটাল সাপ্লাই রয়েছে প্রত্যেকটা দেশে বিটকয়েন দেশের লেনদেনকারী ও বিনিয়োগকারীরা বিটকয়েন পাবে কিনা। অর্থাৎ লেনদেন করতে প্রচুর মূল্য দিয়ে কিনতে হবে।
-
যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বাংলাদেশের নিউজ পোর্টাল গুলোতে কোন পজেটিভ নিউজ দেখি তখন মনের ভিতর একটা ভালো লাগা কাজ করে। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পেলে আমাদেরকে আর লুকিয়ে লুকিয়ে কাজ করতে হবে না। কারণ বাংলাদেশ কারেন্সি পর্দা না থাকার কারণে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে কয়েকদিন পরপর দেখতে পাই বিভিন্ন জায়গায় আমাদের অনেক ক্রিপ্টো রিলেটেড ভাইদের পুলিশি হয়রানি ও গ্রেফতার করা হচ্ছে। বাংলাদেশ এটাকে বৈধতা দিলে পুলিশি হয়রানি থেকে সকলে রক্ষা পাবে এবং আমাদের লুকিয়ে কাজ করতে হবে না।
-
আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা না হওয়ার পেছনে আমরা অনেক কারণ গুলো লক্ষ্য করেছি। আমাদের বাংলাদেশের বেশিরভাগ মন্ত্রী তারা বিটকয়েন বৈধতা না দেওয়ার পেছনে বেশ কিছু কারণ দেখায় কিন্তু আমি মনে করি তাদের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিন্দুমাত্র জানাশোনা নেই। যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি জ্ঞান তাদের মধ্যে থাকতো তাহলে কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা পেতো। বাংলাদেশে অবশ্যই বিটকয়েনের বৈধতা পাবে কিন্তু সেটা 2023 অথবা 2024 সালের পরে।
-
আমরা আশাবাদী যে বাংলাদেশে খুব তাড়াতাড়ি ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা পাবে। কারণ বাংলাদেশ প্রতিনিয়ত ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজার বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশের সরকার চাইলেই ক্রিপ্টোকারেন্সি ইউজার নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে না। তাই একটা সময় আসবে যখন বাধ্য হয়ে সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশ অনুমোদন দেবে। তবে আমাদের মন্ত্রিপরিষদের নেতারা বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন নিয়ে কথা বলতেছে। আশা করা যায় খুব তাড়াতাড়ি অনুমোদন মিলবে।
-
আমাদের বাংলাদেশের থেকে অনেক নিম্ন আয়ের দেশ গুলো কিন্তু বিটকয়েনের বৈধতা দিয়েছে। কিন্তু আমাদের দেশের সরকার কেন যে এটা বুঝতে পারেনা সেটা তারাই ভালো বলতে পারবে। অনেক সময় দেখা যায় জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়ার জন্য অনেক কষ্ট করে থাকে এবং তিনিই একমাত্র পজিটিভ কথা বলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়া সম্পর্কে। যেভাবে মার্কেট দিন দিন ভালো হচ্ছে অবশ্যই বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেবে।
-
বিটকয়েন সারা পৃথিবীব্যাপী জনপ্রিয় মুদ্রা। এবং যে দেশগুলো বিটকয়েন অনুমোদন দিয়েছে। সেই দেশগুলো অর্থনৈতিকভাবে উন্নতি লাভ করেছে। আমি মনে করি আমাদের এটা মাথায় রাখা উচিত। তবে বাংলাদেশের যদি অনুমোদন দেয়া এবং বাংলাদেশে যদি নিজস্ব ক্রিপ্টো কারেন্সি বাজারে আনে, তাহলে আমি মনে করি বাংলাদেশ বিশ্বের দরবারে মাথা তুলে দাঁড়াবে। অর্থাৎ উন্নয়নশীল দেশে পরিণত হবে।
-
বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ হতে চলেছে?
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার বলেছেন- ডিজিটাল কারেন্সি বাংলাদেশ লঞ্চ করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে তারা কাজ করতে চায়, গবেষণা করতে চায়। পিছিয়ে থাকতে চান না বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে সকলের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।
বিস্তারিত সময় টিভিটর প্রতিবেদনে-
মালাম ভাই যে যাই বলুক না কেন আমি মনে করি খুব সহসাই বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধতা পাচ্ছে না। তবে আমরা এটা আশা করতে পারি যে আজ হোক বা কাল বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন পাবে। বর্তমানে বিভিন্ন মিডিয়া সহ বাংলাদেশের গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিরা বিটকয়েন নিয়ে প্রচুর আলোচনা করছেন। এটি আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ এবং পজেটিভ।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন বাংলাদেশে বৈধ হিসেবে ঘোষণা করবে সেদিন অনেক দূর নয় । ইতিমধ্যে বিটকয়েন নিয়েন বাংলাদেশ আলোচনার ঝড় উঠে গেছে । বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান খুব বড় বড় ধনী লোকেরা ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে যুক্ত হচ্ছে ফলে কারেন্সি হয়ে উঠছে জনপ্রিয় । আরে বিটকয়েনের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে হাজারো যুবকের কর্মসংস্থান । আগামী দুই বছরের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি হিসাবে ঘোষণা করবে ইনশাল্লাহ ।
-
এটা এখনও বলা সম্ভব নয় কারণ এখনও বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধ ঘোষণা করা হয়নি।
পৃথিবীর উন্নতশীল দেশের যখন বিটকয়েন বৈধ সেখানে কিন্তু বাংলাদেশের বৈধ নয় এই দিক থেকে বাংলাদেশ ডিজিটাল দেশ হলেও ক্রিপ্টোকারেন্সি অনেক পিছিয়ে আছে এই দেশে।
-
বাংলাদেশে এখনও বিটকয়েন বৈধতা পায়নি। আমাদের দেশে যদি বিজ্ঞানে বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে আমাদের জন্য অনেক ভাল হয়। বাংলাদেশ যদিও ডিজিটাল হয়েছে তবুও ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নেই। বর্তমানে সারা বিশ্বজুড়ে হাজার হাজার মানুষের কর্মসংস্থান হয়েছে। আমাদের দেশে বর্তমানে বেকারত্বের হার অনেক বেশি তাই যদি বিটকয়েনে বৈধতা দেয়া হয় তাহলে হাজার যুব সমাজের বেকারত্ব কিছুটা হলেও দূর হবে।
-
তারা ঘোষনা দিয়েছে, কিন্তু ঘোষনা অনুযায়ী তারা কোনো পদক্ষেপ নিয়েছে কিনা তা জানা যায়নি। তবে ক্রিপটো মুদ্রা বাংলাদেশে বৈধ হলে অনেক ভালো হবে। আমরা তখন ক্রিপটো মুদ্রা দিয়ে পেমেন্ট করতে পারবো এবং সবাই তখন ক্রিপটো মুদ্রা ব্যবহারে আগ্রহী হয়ে যাবে। তবে ক্রিপটো মুদ্রা দ্রুত বৈধ করা উচিত।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধতা পাবে কিনা এতটা সিওর নেই। কারণ অনেক দিন ধরেই শুনছি যে বিটকয়েনের বৈধতা দেয়া হবে বাংলাদেশ কিন্তু আজও পর্যন্ত সেটা সম্ভব হয়নি। আমাদের দেশে যদি বিটকয়েনের বৈধতার থাকতো তাহলে অনেক টাই বেকার সমস্যা সমাধান হতো। বাংলাদেশ কারেন্সি সম্পর্কে অনেকটাই অজ্ঞ না। বিশ্বের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে যে প্রায় সকল দেশের যুব সমাজ চিত্র কারেন্সি তে কাজ করে তাদের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা খুঁজে বের করছে।
-
আমাদের দেশে প্রায় অর্ধেক দিন যাবত ধরে শুনছি যে বিটকয়েনে বৈধতা দেওয়া হবে। কিন্তু এটা কতটা সত্যি তা জানা নেই। বাংলাদেশের বিটকয়েনের বৈধতা থাকলে তাহলে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যা সমাধান হতো। যদি বিটকয়েনের বৈধতা থাকতো তাহলে লেনদেন করতে আমাদের সহজবোধ্য। আশা করছি যে খুব তাড়াতাড়ি আমাদের দেশে বৈধতা দেওয়া হবে তাহলে আমাদের সকলের জন্য ভালো হবে।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন অচিরেই বাংলাদেশে অনুমোদন পাবে। কারন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এ বিষয়ে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে এ বিষয়ে কতগুলো টিভি চ্যানেল ও অনেকগুলো অনুষ্ঠান প্রচার করেছে
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমান সময়ে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার যুবকের আয় এর উৎস ক্রিপ্টোকারেন্সি । আমি মনে করি আগামী 2022 সালের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশের বৈধ হিসেবে ঘোষণা দিবে ।
-
বিকানের জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে । তবে বাংলাদেশে এখনো বিটকয়েন বৈধ হিসেবে ঘোষণা করা হয়নি । তবে মিডিয়াগুলোতে বিটকয়েন নিয়েছে ভাবে আলোচনা করা হয় তাতে মনে হয় আগামী 2/1 বছরের মধ্যে বিটকয়েন কে বৈধ হিসেবে ঘোষণা করা হবে । আর বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন কি বৈধ হিসেবে ঘোষণা করে তাহলে বাংলাদেশ অনেক যুবক ছেলে বেকার জীবন থেকে রক্ষা পাবে । ধন্যবাদ সবাইকে
-
বিটকয়েন এখনো বাংলাদেশে বৈধ তা হয়নি। তবে আমাদের এই দেশে এখন বিভিন্ন ইউটিউব চ্যানেল এবং অন্যান্য সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে যেভাবে বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তাতে মনে হয় খুব শীঘ্রই এই দেশে বিটকয়েন বৈধ করা হবে। কেননা বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা প্রতিনিয়ত বেড়েই চলেছে।
-
বিটকয়েন কি বাংলাদেশে বৈধ হতে চলেছে?
সম্প্রতি এক সাংবাদিক সম্মেলনে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক স্যার বলেছেন- ডিজিটাল কারেন্সি বাংলাদেশ লঞ্চ করবে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা নিয়ে তারা কাজ করতে চায়, গবেষণা করতে চায়। পিছিয়ে থাকতে চান না বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে। মাননীয় প্রতিমন্ত্রী মহোদয়কে সকলের পক্ষ থেকে সাধুবাদ জানাই।
বিস্তারিত সময় টিভিটর প্রতিবেদনে-
জুনায়েদ আহমেদ পলক সাহেব অনেকদিন ধরেই ব্লকচেইন নিয়ে ভালো ভালো কথা বলে আসছে যা আমি পরিলক্ষিত করি, তার ই ধারাবাহিকতায় তিনি এসব কথা বলেন। আমিও আশাবাদী তারাতাড়ি ই বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি লিগ্যাল হিসেবে ঘোষণা আসবে। কিন্তু তার আগ পর্যন্ত আমরা যাতে সতর্ক থাকি সেদিকে সজাগ থাকতে হবে।
-
বাংলাদেশের সর্বত্র বর্তমানে বিটকয়েনের আলোচনা ও সমালোচনা চলছে। অনেক মন্ত্রী বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যমে বিটকয়েন অনুমোদন সম্পর্কে বিভিন্ন পজেটিভ আলোচনা করছে। তাতে মনে হয় খুব শীঘ্রই বাংলাদেশে বিটকয়েন অনুমোদন পেতে চলেছে। বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন পেলে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে নতুন মাত্রা যোগ হবে এবং অর্থনীতি আরো এগিয়ে যাবে।
-
আমাদের বাংলাদেশে এখনও বিটকয়েন বৈধ করা হয়নি। তবে যদি বৈধ করা হয় তাহলে আমাদের কাজকর্ম করতে অনেক সুযোগ সুবিধা হবে। আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন দ্রুত বৈধ করা উচিত।
-
আমার মনে হয় বিটকয়েন অচিরেই বাংলাদেশে অনুমোদন পাবে। কারন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক এ বিষয়ে অনেক কার্যক্রম গ্রহণ করেছে এ বিষয়ে কতগুলো টিভি চ্যানেল ও অনেকগুলো অনুষ্ঠান প্রচার করেছে
সরকারের নীতিনির্ধারণী থেকে যখন পজেটিভ কথা আসে তখন আমরা আশা করতেই পারি এক সময় না এক সময় বিটকয়েন বাংলাদেশে অনুমোদন পাবে। আমাদের আইসিটি প্রতিমন্ত্রী খুব ভালো ভালো কথা বলেছেন এ ব্যাপারে, আশা করি বর্তমান সরকারের মেয়াদকালেই ওনি ভালো একটা কিছু করে যাবেন। কারণ উন্নত দেশের সাথে তাল মিলিয়ে চলতে গেলে বিটকয়েন কে আপনার গ্রহণ করতেই হবে, আশা করি সরকারের ও এই বিষয়টি বোধগম্য হয়েছে।
-
বিটকয়েন মুদ্রাটি বর্তমানে বিভিন্ন উন্নয়নশীল দেশে আলোচিত। এবং যেসব দেশ অনলাইন ভিত্তিক বিভিন্ন কাজকর্মে পারদর্শিতা অর্জন করছে, তারা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার ইতোমধ্যেই শিখে গেছে। আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহার করে কিভাবে উন্নতি করা যায়, এবং বিভিন্ন ক্ষেত্রে লেনদেনগুলো কিভাবে সহজ করা যায়। এই মাধ্যমগুলো মানুষ সবচেয়ে বেশি পছন্দ করে। এই দিক থেকে বিবেচনা করলে বাংলাদেশের মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি কে ওতপ্রোতভাবে গ্রহণ করবে। সুতরাং যারা ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানে এবং বুঝে তারা বিটকয়েনের অনুমোদন নিয়ে চিন্তা করে। তাই আশা করা যায় খুব তাড়াতাড়ি বাস্তবায়ন হবে।
-
আজ হোক কাল হোক বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন দেওয়া হবে। বর্তমান সময়ে বাংলাদেশ হাজার হাজার মানুষ বিটকয়েনে কাজ করছে। এবং বাংলাদেশের সর্বত্র বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বেড়েই চলেছে। বাংলাদেশের যদি বিটকয়েন লেনদেন অনুমোদন দেওয়া হয় তাহলে আরো বেশি মানুষ বের করার প্রতি আকৃষ্ট হবে। আশার কথা হলো বর্তমান সময়ে বিভিন্ন মন্ত্রী বিভিন্ন সময় বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন নিয়ে পজিটিভ আলোচনা করছে। তাই আশা করতে পারি খুব শীঘ্রই না হলেও আগামী কয়েক বছরের মধ্যে বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন পাবে।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে এই কথাটি কার অনেক বছর যাবত শুনে আসছি কিন্তু কোন লাভ হয়নি। যদি বিটকয়েনের সম্পর্কে পজিটিভ কোন কিছু মিডিয়াগুলোতে তুলে ধরা হয় তাহলে হয়তোবা সম্ভব কিন্তু বেশিরভাগ সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে নেগেটিভ আলোচনা হয়ে থাকে। কিছুদিন আগে বাংলাদেশের বিভিন্ন মন্ত্রী ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন সম্পর্কে আলাপ-আলোচনা করে থাকে কিন্তু এখনো ঐরকম সিদ্ধান্ত আসেনি। কিন্তু আমার মনে হচ্ছে যে খুব দ্রুতই বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে।
-
বিটকয়েন বিশ্বের উন্নয়নশীল দেশগুলোতে খুবই আলোচিত। আমার ধারণা আজ হোক বা কাল হোক বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। বাংলাদেশের যদি বিটকয়েনের অনুমোদন দেওয়া হয় তাহলে লেনদেন করতে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি প্রতি মানুষের কাজ করার আগ্রহ বাড়বে। দেশের মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক জ্ঞান অর্জন করেছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে কিভাবে উন্নতি করা যায়। বিশেষ করে বাংলাদেশের মন্ত্রিসভা আলোচনা করছে পজিটিভ। সুতরাং তারা জানে যে বিটকয়েনের অনুমোদন নিয়ে তারা চিন্তা করে। অনুমোদন থাকলে খুব সহজেই কাজ করা যায় এবং লেনদেন ও খুব সহজে করা যায়।
-
বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি এখনো ভদ্রতা না পেলেও আগামী কয়েক বছরের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদনের সম্ভাবনা রয়েছে। ইতিমধ্যে প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী এ নিয়ে বেশ সরব রয়েছে। এবং অনেক প্রাইভেট ব্যাংক ইতিমধ্যে ভার্চুয়াল মুদ্রা নিয়ে কাজ করার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করছে। এটি অবশ্যই বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি ব্যবহারকারীদের জন্য সুখবর। আশা করি সরকারের পক্ষ থেকে খুব দ্রুতই ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন নিয়ে প্রযোজক সিদ্ধান্ত আসবে এবং বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বৈধতা পাবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি বর্তমান সময়ে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে । হাজার হাজার শিক্ষিত বেকার যুবকের আয় এর উৎস ক্রিপ্টোকারেন্সি । আমি মনে করি আগামী 2022 সালের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশের বৈধ হিসেবে ঘোষণা দিবে ।
ভাই অনুমান করে কথা বলা ঠিক না। যা সম্পর্কে জানেন না তা নিয়ে কথা বলা ঠিক না। বিটকয়েন 2022 সালে বাংলাদেশ সরকার অনুমোদন দেবে? এটা কোথায় পেয়েছেন? আমার মনে হয় বিটকয়েন এর অনুমোদন খুব তাড়াতাড়ি মিলবে কিন্তু 2022 সালের মধ্যে না। আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের অনুমোদন নিয়ে অনেক কথা হচ্ছে। জুনায়েদ আহমেদ পলক ইতোমধ্যেই বিটকয়েনের অনুমোদন নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়া গুলোতে কথা বলছে। তাই ভবিষ্যতে বিটকয়েনের অনুমোদন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে।
-
বাংলাদেশের এখনো বিটকয়েনে বৈধতা নেই। তবে বর্তমানে মিডিয়াগুলোতে পজিটিভ নিউজ শোনা যাচ্ছে এতে করে বোঝা যাচ্ছে যে খুব দ্রুতই বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। আমাদের দেশে যদি বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যার সমাধান হবে। আমি মনে করি যে এই মুহূর্তে যে সময় আসছে তাতে বিট কয়েনের বৈধতা দেওয়ার একটা গুরুত্ব মুহূর্ত। আশা করছি যে খুব দ্রুতই বিটকয়েনের বৈধতা পেয়ে যাবে বাংলাদেশ।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন এখনো বৈধতা না পেলেও। বর্তমানে বাংলাদেশে বিটকয়েন বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। এমন কি বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়েই চলেছে। হাজার হাজার লোক ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিভিন্নভাবে জড়িত রয়েছে। তাই বাংলাদেশ বাংলাদেশ সরকার ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা না দিলেও ধীরে ধীরে সব মানুষের কাছে বিটকয়েন ব্যবহারের প্রচলন হয়ে যাবে।
-
সারাবিশ্বে অনেক দেশেই বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয়েছে। কিন্তু এখন পর্যন্ত বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয়নি। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে বাংলাদেশ আলাপ-আলোচনা করা হয়েছে। বিটকয়েন জনপ্রিয় করেন। বিটকয়েন দ্বারা এখন লেনদেনের আদান-প্রদান অনেকটাই বেশি। তাই আমি মনে করি এর বৈধতা দিলে অনেক ভালো হয়। বিটকয়েন কে বাংলাদেশের বৈধতা দিলে ব্যবসাক্ষেত্রে লেনদেন করতে অনেক সুবিধা হবে। বিটকয়েন কি খুব দ্রুতই বৈধতা দেওয়া হতে পারে। এতে আমাদের সকলের কাজের আগ্রহ আরো বৃদ্ধি পাবে।
-
বাংলাদেশ বিটকয়েন এখনো অনুমোদন দেওয়া হয়নি। কিন্তু বাংলাদেশের সর্বত্র বিটকয়েন অনেক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। দিনদিন বাংলাদেশের সর্বোচ্চ বিটকয়েনের প্রসার ঘটছে। বর্তমানে বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশের শীর্ষ মহলে প্রচুর আলোচনা হচ্ছে। তাই খুব তাড়াতাড়ি বাংলাদেশ বিটকয়েন অনুমোদন পেতে পারে।
-
এখনো পর্যন্ত বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় নাই। তবে একটা পজিটিভ নিউজ শুনতে চাই যে খুব শীঘ্রই বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে বাংলাদেশ। বিশেষ করে আমাদের রাজনীতিবিদদের কাছ থেকে কিছুটা পজিটিভ নিউজ পেয়েছি তাই আশা করা যায় খুবই দ্রুত বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। আমাদের দেশে যদি বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় তবে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যার সমাধান হবে। এবং দেশের অর্থনৈতিক অবস্থার উন্নতি ঘটবে। বাংলাদেশ বৈধতার না থাকলেও চুপিসারে অনেক বিটকয়েনের ব্যবহার হয়ে থাকে।
-
বাংলাদেশ একটি উন্নয়নশীল দেশ । এ দেশ অর্থনৈতিকভাবে তথ্য সমৃদ্ধ নয়। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত ক্রিপ্টোকারেন্সি কে অনুমোদন দেওয়া হয়নি। তথাপি বাংলাদেশের বহু সংখ্যক মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি তে কাজ করে তাদের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করছে। দিনদিন বাংলাদেশের মানুষের কাছে বিটকয়েন জনপ্রিয়তা পাচ্ছে। বাংলাদেশ এখন পর্যন্ত বিটকয়েন অনুমোদন না দেওয়া হলে ও কিছু কিছু পজেটিভ নিউজ পাচ্ছি। এতে আমরা আশান্বিত হতে পারি যে খুব শীঘ্রই হয়তোবা বাংলাদেশ বিটকয়েন কে বদলে দেওয়া হবে।
-
বাংলাদেশের এখনো বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয় নাই। তবে আমাদের দেশে রাজনীতিবিদদের মুখে পজিটিভ নিউজ শোনা যাচ্ছে খুব শীঘ্রই বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। আমাদের দেশের জন্য বিটকয়েনের বৈধতা দেয়া হয় তাহলে কি প্রজেক্টে কাজ করে তাদের অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান করতে পারবে। এখন বাংলাদেশে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বেড়েই চলেছে। আমরা খুবই আশাবাদী যে খুব দ্রুতই বাংলাদেশ বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। আমাদের দেশে চুপিসারে বিটকয়েনের ব্যবহার হয়ে থাকে যদি বৈধতা থাকতো তাহলে ওপেনে ব্যবহার করতে পারত সবাই।
-
না এখনো বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধতা ঘোষণা হয়নি তবে আশা রাখি যে একদিন বাংলাদেশ বিটকয়েন বৈধতা হবে। যেখানে সারাবিশ্বে বিটকয়েন নিয়ে আলোচনা হচ্ছে এবং দিন দিন অনেক রাষ্ট্রে এটাকে বৈধতা ঘোষণা করা হচ্ছে আমরা আশা রাখি বাংলাদেশ একদিন এটা বৈধতা হবে। কারণ বাংলাদেশে এটা নিয়ে একটু একটু গুঞ্জন মানে সমালোচনা হচ্ছে যেহেতু এটা কে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে একদিন এটা বাংলাদেশ বৈধতা হবে। যদি এটাকে বৈধতা ঘোষণা করা হয় এতে বাংলাদেশ গভারমেন্ট অনেক মুনাফা পাবে কারণ বিটকয়েন এখন অনেকেই ব্যবহার করতেছে।
-
বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি আমাদের বাংলাদেশ এখনো বৈধ করা হয়নি। তবে আমাদের প্রতিবেশী দেশ ভারতে একসময় বিটকয়েন বৈধ করা হয়েছিল। আমাদের দেশে যদি বিটকয়েন বৈধ করা হয় তাহলে আমাদের দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর জনপ্রিয়তা আরো অনেক বেশি পরিমাণে বেড়ে যাবে।
-
বিটকয়েন বাংলাদেশে এখনও পর্যন্ত বৈধতা দেওয়া হয়নি তবে আশা করি যে এক দিন না এক দিন বৈধতা দেওয়া হবে। কারণ যেহেতু এটা কে নিয়ে আলোচনা হচ্ছে তথা আমার মনে হয় খুব শীঘ্রই বিটকয়েন বাংলাদেশে সরকারি ভাবে আমরাও বৈধতা পাবো। কিছু কিছু স্থানে আমরা দেখতে পাই এটা কে নিয়ে কথা হয়।
-
বাংলাদেশের বিটকয়েনের বৈধতা নেই। বর্তমানে যে হারে সোশ্যাল মিডিয়াতে বিক্রমের বৈধতা নিয়ে কথা চলছে তাতে করে মনে হচ্ছে খুব শীঘ্রই বিটকয়েনের বৈধতা দেয়া হবে। আমাদের মন্ত্রী মহোদয় বর্তমানে পজেটিভ নিউজ দেখা যাচ্ছে এতে করে বলা যাচ্ছে যে খুব শীঘ্রই বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। যদি আমাদের দেশে বিটকয়েনের বৈধতা থাকতো তাহলে কিছুটা হলেও বেকার সমস্যার সমাধান হতো।
-
বাংলাদেশের বিটকয়েনের বৈধতা নিয়ে অনেক সমালোচনা হচ্ছে। বর্তমানে সবাই আশা করছেন যে খুব দ্রুতই বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। বিশেষ করে মিডিয়াগুলোতে পজিটিভ নিউজ শোনা যাচ্ছে সরকার পক্ষ থেকে। বর্তমানে যে হারে আলোচনা হচ্ছে তাতে করে খুব শীঘ্রই বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হবে। আমাদের দেশে যদি বিটকয়েন এর বৈধতা দেওয়া হয় তাহলে কিছুটা হলেও অর্থনৈতিক সমস্যার সমাধান হবে।
-
আমরা জানি যে ক্রিপ্টো জগতের সব চেয়ে শীর্ষ ডিজিটাল মুদ্রা হলো বিটকয়েন। আমরা আরও জানি যে দিনের পর দিন বিটকয়েন অনেক বেশি মূল্যবান ও জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।আমরা আশা করছি যে ভবিষ্যতে এর অবস্থান আগের থেকে অনেক বেশি ভালো হবে। কেননা আমরা দেখতে পাচ্ছি যে আমাদের দেশে বিভিন্ন সরকারি পর্যায়ে বিটকয়েনের বৈধতা নিয়ে আলোচনা হচ্ছে। তাই আমরা আশা করি যে আগামীতে বিটকয়েন আমাদের দেশে বৈধতা পাবে।
-
বাংলাদেশে বিটকয়েন এর বৈধতা নিয়ে এখনও পর্যন্ত কোন সিদ্ধান্তে পউছতে পারেনি বাংলাদেশ সরকার কারন তারা এখন ও পর্যন্ত বিটকয়েন তথা ডিজিটাল মুদ্রার ব্যাপারে অজ্ঞ। তাছাড়া বাংলাদেশে ডিজিটাল মুদ্রা তৈরি করার মত ভাল কোন প্রোগ্রামার নাই যে কারনে বাংলাদেশ সরকার এই বিষয়ে কোন সিদ্ধান্ত নিতে পারছে না। আর সে কারোনে বলা যায় না বিটকয়েন বাংলাদেশে বৈধ হবে কি না।
-
আমার মনে হয়, বাংলাদেশ যদিও ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিতে চায় তাহলে তারপরেও সেইটা অনেক সময়ের ব্যাপার। বাংলাদেশ ডাক এবং টেলিযোগাযোগ মন্ত্রনালয়ের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক ক্রিপ্টো সম্পর্কে একটু ভাবেন কারন, ক্রিপ্টোকারেন্সির গুরুত্বটা সে বোঝেন। তার আধুনিক বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে চলার সক্ষমতা রয়েছে। আরেকটা কারন তিনি ইয়াং জেনারেশনের একজন রাজনীতিবিদ। তিনি একা ভেবে আর কতদূর এগোবেন। তবে আমরা আশাবাদী আমরা বাংলাদেশেও একদিন অবশ্যই বৈধ দেখবো শুধু সময়ের ব্যাপার৷
-
বাংলাদেশ হলো ডিজিটাল বাংলাদেশ প্রায় দেশের সবকিছুই সম্ভব হতে চলেছে তাই বিটকয়েন বাংলাদেশ একদিন বৈধ ভাবে স্বীকৃতি পাবে
-
বিটকয়েন অনেক দেশে বৈধ রয়েছে তবে আমাদের বাংলাদেশে এটা সরাসরি বৈধ না। যদি এটা আমাদের দেশ বৈধ করে দেওয়া হয় তাহলে
আমাদের দেশের বেকারত্ব তা কমে যাবে অনেক আশা করা যায়।।
-
বিটকয়েন সারাবিশ্বে একটি লেনদেনের মাধ্যম হিসেবে দাঁড়িয়েছে। বিভিন্ন দেশে বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন জিনিসপত্র লেনদেন করে যাচ্ছে। এবং বড় বড় কোম্পানিতে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন হয়ে থাকে। সারা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে বিটকয়েন কে বৈধতা দিয়ে দিয়েছে। অধিকাংশ দেশেই বিটকয়েন লেনদেন করে যাচ্ছে । ভবিষ্যতে বিটকয়েন অর্থনীতির উপর গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। তাই হয়তো আমাদের বাংলাদেশেও বিটকয়েন বৈধতা দিতে পারে।
-
বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়ার জন্য বর্তমানে সরকার মহল কাজ করতেছে। বিভিন্ন খাতে কিভাবে আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার করে লেনদেন করা সম্ভব, সে বিষয়ে সরকার খুবই তৎপর তবে নানা দুর্নীতি ও অনিয়মের অভিযোগ থাকার কারণে বর্তমানে অনুমোদন দিতে ভয় পায় আমাদের বাংলাদেশের সরকার। এবং বুদ্ধিজীবীদের একটি বড় চক্র মনে করে যে বিটকয়েন অনুমোদন দিলে দেশের টাকা লুটপাট হয়ে যাওয়ার সম্ভাবনা আছে।।
-
২০২৫ সালের মধ্যে বাংলাদেশের বিটকয়েন অনুমোদন পাওয়ার সম্ভাবনা আছে। বিট কয়েন যদি বাংলাদেশের অনুমোদন না দেয় তাহলে স্টেবল কারেন্সি লেনদেনের সুযোগ ঐতিহ্যবাহী ব্যাংকগুলো থেকে শুরু করে সব অনলাইন লেনদেনে থাকবে বলে আশা করা যায়। যেভাবে প্রতিনিয়ত এই লেনদেন গুলির জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই দিক থেকে বিবেচনা করলে বাংলাদেশে অনুমোদন পাওয়া খুবই জরুরী। তাহলেই বাংলাদেশের ইউজাররা লেনদেন করে সুবিধ পাবে। কারণ এতে অনেক খরচ কম।