Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: Bd officer on January 10, 2024, 07:03:03 AM
-
আমাদের এই বাংলাদেশে দিন দিন লোকাল কারেন্সির মান কমতে চলেছে। আমরা সকলেই অবগত আছি বিগত কয়েক মাস আগেও ১ ডলার ৮৬ টাকা ছিলো বর্তমানে ১০৫+ হয়েছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে টাকার মান অনেকটাই কমে গেছে।
আমি মনে করি অবশ্যই বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে। বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে দীর্ঘ দিন হোল্ড করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। এখন ২০২৩ সালে শুরুতে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিলেন, তারা অনেক লাভবান হয়েছেন। আর যারা ২০২৩ সালে ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন টাকা কি এতটা লাভবান হয়েছেন? অবশ্যই না কারন আজকের ১ টাকা ১ বছর আগের ১ টাকা সমান নয়।
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
-
বিটকয়েন সকল কিছুর করে কিন্তু আমার বাংলাদেশের জনগণ সরাসরি বুঝতে পারি না। সালভাদরের জনগন সবকিছুই বুঝতে পারে।
-
বিটকয়েন সকল কিছুর করে কিন্তু আমার বাংলাদেশের জনগণ সরাসরি বুঝতে পারি না। সালভাদরের জনগন সবকিছুই বুঝতে পারে।
এখানে বাংলাদেশের জনগণের দোষ দেওয়ার কিছু দেখতে পাচ্ছি না। আমি আপনি এখানে অনেকেই আছেন বিটকয়েন সম্পর্কে জেনে শুনে কেউ বিনিয়োগ করেছেন, কেউ ট্রেডিং করতেছেন, এখানে জনগণ কি করলো? আপনি এটা দ্বারা কি বুঝাতে চেয়েছেন? আমাদের এই বাংলাদেশের কয়জন লোকেরা কিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে জানেন? যারা জানে তারা হয়তো ভালোভাবে বুঝলে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করবে। আমিও তো আগে জানি নাই ক্রিপ্টোকারেন্সি কী? যখন জানলাম তখনি ভালোভাবে বিশ্লেষণ করে বিনিয়োগ করেছি। আমাদের দেশে যদি বিটকয়েন বৈধ থাকতো তাহলে অবশ্যই অনেকেই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করতো। আমাদের দেশে বিটকয়েন সম্পর্কে আলোচনা করাই যায় না, কারণ আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েন অবৈধ।
-
আমাদের এই বাংলাদেশে দিন দিন লোকাল কারেন্সির মান কমতে চলেছে। আমরা সকলেই অবগত আছি বিগত কয়েক মাস আগেও ১ ডলার ৮৬ টাকা ছিলো বর্তমানে ১০৫+ হয়েছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে টাকার মান অনেকটাই কমে গেছে।
আমি মনে করি অবশ্যই বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে। বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে দীর্ঘ দিন হোল্ড করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। এখন ২০২৩ সালে শুরুতে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিলেন, তারা অনেক লাভবান হয়েছেন। আর যারা ২০২৩ সালে ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন টাকা কি এতটা লাভবান হয়েছেন? অবশ্যই না কারন আজকের ১ টাকা ১ বছর আগের ১ টাকা সমান নয়।
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
বিটকয়েন তো বাংলাদেশি টাকার মত নয় যেনতেনো সুযোগ পেলেই ছাপিয়ে ফেলবে এবং পৃথিবীকে দেখিয়ে দিবে বাংলাদেশের উন্নত হচ্ছে। বাংলাদেশের টাকা পয়সার কোন সমস্যা না কিন্তু বাস্তবে এমনটি কি। বিটকয়েন তো সম্পূর্ণ সাপ্লাই সীমিত অথচ টাকা প্রতিনিয়ত ছাপিয়ে চলেছে এখানেই তফাৎ। বিটকয়েনের সাপ্লাই সীমিত হওয়া সত্বেও প্রতিবছর কিছু না কিছু বিটকয়েন হারিয়ে যায় অর্থাৎ টোটাল সার্কুলেশন সাপ্লাই থেকে আরো কমে যায় অথচ টাকা প্রতিনিয়ত বৃদ্ধি পাচ্ছে। বিটকয়েনের কোন মূল্যস্ফীতি হয় না অথচ টাকার মূল্যস্ফিতি এতটাই বেশি যে দিন দিন নিত্যপ্রয়োজন জিনিসপত্র দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে অথচ আমরা নির্বিচারে সবকিছু মেনে নিচ্ছি। অর্থাৎ যখন সরকার কোন কিছু নিয়ন্ত্রণ করতে না পারে ঠিক তখনই মার্কেটে চুপিসারে টাকা ছাপিয়ে কিছুটা নিয়ন্ত্রণে চেষ্টা করি অথচ এক্ষেত্রে সম্পূর্ণ বিপরীত ঘটনা ঘটে সরকার চুপিসারে যত টাকা ছাপিয়ে বেড়াবে ঠিক ততটাই বিপরীতমুখী নেগেটিভ প্রভাব পড়বে মূল্যের উপর। এজন্যই বাংলাদেশে একবার কোন জিনিসের দাম বৃদ্ধি পেলে সেই দাম কখনো আর কমেনা এটাই বাংলাদেশের একমাত্র কমন চিত্র।
-
আমাদের এই বাংলাদেশে দিন দিন লোকাল কারেন্সির মান কমতে চলেছে। আমরা সকলেই অবগত আছি বিগত কয়েক মাস আগেও ১ ডলার ৮৬ টাকা ছিলো বর্তমানে ১০৫+ হয়েছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে টাকার মান অনেকটাই কমে গেছে।
আমি মনে করি অবশ্যই বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে। বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে দীর্ঘ দিন হোল্ড করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। এখন ২০২৩ সালে শুরুতে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিলেন, তারা অনেক লাভবান হয়েছেন। আর যারা ২০২৩ সালে ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন টাকা কি এতটা লাভবান হয়েছেন? অবশ্যই না কারন আজকের ১ টাকা ১ বছর আগের ১ টাকা সমান নয়।
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
এ বিষয়ে আমি মনে করি বিটকয়েন বিনিয়োগ করলে নিজের টাকা মুদ্রাস্ফীতি থেকে রক্ষা পাবে। বিটকয়েন এমন একটি মুদ্রা যা দিন দিন এর দাম ব্যাপকভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে, ২০১০- ২০১৫ সালে এর দাম অনেক কম ছিলো কিন্তু বর্তমানে ৪০ হাজার ডলারের উপরে। ভবিষ্যতেও এমন একটি পর্যায়ে আসবে দেখা যাবে বিটকয়েন এর দাম ১ মিলিয়ন ডলারে যাবে। তাই আমি মনোযোগের বিটকয়েন বিনিয়োগ করলে নিজের টাকা মুদ্রাস্ফীতি থেকে সেভ থাকবে।
-
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
বিটকয়েন এর সাপ্লাই নির্ধারিত। নতুন করে বিটকয়েন বানানো সম্ভব না। আর যেই জিনিস এর সাপ্লাই লিমিটেড, তা কখনও ইনফ্লেশন এর শিকার হবে না। এ থেকে বলা যায় যে বিটকয়েন ইনফ্লেশন বিহীন একটা কারেন্সি। তবে এটি কতটা এর বিরুদ্ধে মোকাবেলা করে তা বলা কঠিন। কারন বিটকয়েন এর মার্কেট ভোলাটাইল বা অস্থিতিশীল। যার কারনে এর দাম এর কম বাড়া হয়। যার ফলে এটি এখনও একটি পারফেক্ট কারেন্সি হয়ে ওঠেনি।
বিটকয়েন নিজে মুদ্রাস্ফীতি বিহীন একটি কারেন্সি তবে এটি ট্রেডিশনাল মুদ্রাস্ফীতি মোকাবেলা করতে এখনও পারফেক্ট হয়ে ওঠে নি। বিটকয়েন কে ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে নিলে লাভবান হবেন লং টার্মে, তবে এটি মুদ্রাস্ফীতি এর সাথে কতটা সম্পর্ক রাখে তা নিয়ে আমার সন্দেহ আছে।
-
প্রথমে বিটকয়েন হোল্ডারদেরকে অভিনন্দন জানাচ্ছি, কারণ সম্প্রতি বিটকয়েন অল টাইম হাই $৬৯০০০ স্পর্শ করেছে। বিটকয়েনের যে গতি দেখতেছি তাতে করে এবার কোথায় গিয়ে দাঁড়াবে তা বলা দুষ্কর। হ্যাঁ আমি মনে করি বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করে। কারণ এর পরিমাণ সীমাবদ্ধ। যার কারণে দিন দিন এর পরিমাণ কমে আসছে, মাইনিং শেষ হয়ে আসতেছে, যার কারনে এর দাম দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফলের চাহিদা বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। সেহেতু এটি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে কাজ করবে বলে আমি মনে করি।
-
আমাদের এই বাংলাদেশে দিন দিন লোকাল কারেন্সির মান কমতে চলেছে। আমরা সকলেই অবগত আছি বিগত কয়েক মাস আগেও ১ ডলার ৮৬ টাকা ছিলো বর্তমানে ১০৫+ হয়েছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে টাকার মান অনেকটাই কমে গেছে।
আমি মনে করি অবশ্যই বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে। বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে দীর্ঘ দিন হোল্ড করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। এখন ২০২৩ সালে শুরুতে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিলেন, তারা অনেক লাভবান হয়েছেন। আর যারা ২০২৩ সালে ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন টাকা কি এতটা লাভবান হয়েছেন? অবশ্যই না কারন আজকের ১ টাকা ১ বছর আগের ১ টাকা সমান নয়।
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
মুদ্রাস্ফীতি তাকেই বলে যখন ফিয়াট টাকার মান পন্যের সাপেক্ষে কমে যায় মানে পন্যের দাম বেড়ে যায়। হ্যা ডলারের বিপরীতে টাকার মান অনেক কমছে যার কারনে এখন ১ ডলার কিনতে হয় ১২০ টাকারও বেশি দাম দিয়ে।
বিটলয়েনের কথা বলতে গেলে এটা স্টাবল না আবার এটার দাম শুধুমাত্র বাড়ে না অনেক কমেও যায় তাই আমি এটা বলবো না যে এটি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে কাজ করে। কারন আজকে আপনি ১ লাখ সাতোসি দিয়ে যা কিনতে পারবেন যদি বিটকয়েনের দাম কমে যায় তাহলে সেই সমপরিমান সাতোসি দিয়ে তখন তা কিনতে পারবেন না। তবে বিটকয়েনের একটা ভালো দিন আছে তা হলো এর দাম কমলেও তা রিকভারি হয় ও আগের থেকে দাম বৃদ্ধিও পায়। এর জন্য বিটকয়েনে সবাই বিনিয়োগ করতে চায়। বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে কাজ করতে পারে তবে পুরোপুরি করতে পারবে না
-
আমাদের এই বাংলাদেশে দিন দিন লোকাল কারেন্সির মান কমতে চলেছে। আমরা সকলেই অবগত আছি বিগত কয়েক মাস আগেও ১ ডলার ৮৬ টাকা ছিলো বর্তমানে ১০৫+ হয়েছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে টাকার মান অনেকটাই কমে গেছে।
আমি মনে করি অবশ্যই বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে। বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে দীর্ঘ দিন হোল্ড করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। এখন ২০২৩ সালে শুরুতে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিলেন, তারা অনেক লাভবান হয়েছেন। আর যারা ২০২৩ সালে ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন টাকা কি এতটা লাভবান হয়েছেন? অবশ্যই না কারন আজকের ১ টাকা ১ বছর আগের ১ টাকা সমান নয়।
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
এ বিষয়ে আমি পূর্বে অনেকবার বিটকয়েন টকে মতামত দিয়েছি যে ব্যাংকে টাকা রাখা মানে হচ্ছে আপনার আসেট এর মূল্য কমানো। একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন যে টাকা এর কিন্তু কোন ভ্যালু নেই এটি শুধুমাত্র একটি কাগজের প্রিন্টিং পেপার টাকার ভ্যালু মূল্যায়ন করা হয় একটি দেশের রিজার্ভের উপর রিজার্ভ ডলার এর সাথে তুলনা করা হয় আর ডলার হচ্ছে স্বর্ণের উপর ভিত্তি করে ভ্যালু করা হয়। মানে আদতে টাকার কোন মূল্য নেই মূল্য শুধু লিমিটেড অ্যাসিড গুলো যেমন গোল্ড।
এখন আসি বিটকয়েনের কথায় বিটকয়েন ১ কাইন্ড অফ ডিজিটাল গোল্ড কারণ দেখতে গেলে বিটকয়েনের কিন্তু লিমিটেশন রয়েছে যেমন ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইনিং হওয়ার পর এটার আর মাইনিং হবে না সো বোঝাই যাচ্ছে যে যত দিন যাবে তত বিটকয়েনের ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়বে আর এর জন্য বিটকয়েনের চাহিদা বাড়বে আর চাহিদা বাড়ার ফলে কি হয় সবাই তো জানেনই।
-
আমাদের এই বাংলাদেশে দিন দিন লোকাল কারেন্সির মান কমতে চলেছে। আমরা সকলেই অবগত আছি বিগত কয়েক মাস আগেও ১ ডলার ৮৬ টাকা ছিলো বর্তমানে ১০৫+ হয়েছে। এতেই বোঝা যাচ্ছে টাকার মান অনেকটাই কমে গেছে।
আমি মনে করি অবশ্যই বিটকয়েন মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে। বিটকয়েনে বিনিয়োগ করলে দীর্ঘ দিন হোল্ড করলে অবশ্যই লাভবান হওয়া যায়। এখন ২০২৩ সালে শুরুতে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করেছিলেন, তারা অনেক লাভবান হয়েছেন। আর যারা ২০২৩ সালে ব্যাংকে টাকা রেখেছিলেন টাকা কি এতটা লাভবান হয়েছেন? অবশ্যই না কারন আজকের ১ টাকা ১ বছর আগের ১ টাকা সমান নয়।
এই বিষয়ে আপনার মতামত কি? বিটকয়েন কি মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে মোকাবেলা করবে?
এ বিষয়ে আমি পূর্বে অনেকবার বিটকয়েন টকে মতামত দিয়েছি যে ব্যাংকে টাকা রাখা মানে হচ্ছে আপনার আসেট এর মূল্য কমানো। একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন যে টাকা এর কিন্তু কোন ভ্যালু নেই এটি শুধুমাত্র একটি কাগজের প্রিন্টিং পেপার টাকার ভ্যালু মূল্যায়ন করা হয় একটি দেশের রিজার্ভের উপর রিজার্ভ ডলার এর সাথে তুলনা করা হয় আর ডলার হচ্ছে স্বর্ণের উপর ভিত্তি করে ভ্যালু করা হয়। মানে আদতে টাকার কোন মূল্য নেই মূল্য শুধু লিমিটেড অ্যাসিড গুলো যেমন গোল্ড।
এখন আসি বিটকয়েনের কথায় বিটকয়েন ১ কাইন্ড অফ ডিজিটাল গোল্ড কারণ দেখতে গেলে বিটকয়েনের কিন্তু লিমিটেশন রয়েছে যেমন ২১ মিলিয়ন বিটকয়েন মাইনিং হওয়ার পর এটার আর মাইনিং হবে না সো বোঝাই যাচ্ছে যে যত দিন যাবে তত বিটকয়েনের ব্যবহারকারীর সংখ্যা বাড়বে আর এর জন্য বিটকয়েনের চাহিদা বাড়বে আর চাহিদা বাড়ার ফলে কি হয় সবাই তো জানেনই।
সত্যিই, বিটকয়েনকে অনেকেই "ডিজিটাল গোল্ড" হিসেবে বিবেচনা করে, কারণ এর সীমিত সরবরাহ এবং মুদ্রাস্ফীতির বিরুদ্ধে প্রতিরোধ ক্ষমতা রয়েছে। যেমনটি আপনি উল্লেখ করেছেন, বিটকয়েনের সরবরাহ সীমিত হওয়ার কারণে, এর চাহিদা বাড়তে থাকলে এর মূল্যও বাড়তে থাকবে। এটি বিশেষভাবে গুরুত্বপূর্ণ কারণ বিটকয়েনের সরবরাহ ২১ মিলিয়ন কয়েনে সীমাবদ্ধ, যা প্রথাগত মুদ্রা থেকে সম্পূর্ণ আলাদা।প্রথাগত মুদ্রা যেমন ফিয়াট কারেন্সি (যেমন, টাকা) মূলত কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সিদ্ধান্ত এবং অর্থনৈতিক পরিস্থিতির উপর নির্ভর করে এবং মুদ্রাস্ফীতির কারণে এর মূল্য কমতে থাকে। অন্যদিকে, বিটকয়েনের একটি সীমিত সরবরাহ রয়েছে যা তার মুদ্রাস্ফীতির হার নিয়ন্ত্রণ করে। তাই অনেকেই বিটকয়েনকে একটি স্থায়ী মূল্য সংরক্ষণের উপায় হিসেবে দেখেন।বিটকয়েনের চাহিদা বৃদ্ধির কারণে এর মূল্যও বাড়তে থাকে, যা এটিকে একটি বিনিয়োগের আকর্ষণীয় বিকল্প হিসেবে প্রমাণিত করে। যদিও বিটকয়েনের মূল্য অস্থির হতে পারে, কিন্তু দীর্ঘমেয়াদে এটি একটি শক্তিশালী সম্পদ হিসেবে বিবেচিত হয়, বিশেষ করে ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি আস্থাশীল বিনিয়োগকারীদের জন্য।
-
এ বিষয়ে আমি পূর্বে অনেকবার বিটকয়েন টকে মতামত দিয়েছি যে ব্যাংকে টাকা রাখা মানে হচ্ছে আপনার আসেট এর মূল্য কমানো। একটা জিনিস লক্ষ্য করবেন যে টাকা এর কিন্তু কোন ভ্যালু নেই এটি শুধুমাত্র একটি কাগজের প্রিন্টিং পেপার টাকার ভ্যালু মূল্যায়ন করা হয় একটি দেশের রিজার্ভের উপর রিজার্ভ ডলার এর সাথে তুলনা করা হয় আর ডলার হচ্ছে স্বর্ণের উপর ভিত্তি করে ভ্যালু করা হয়। মানে আদতে টাকার কোন মূল্য নেই মূল্য শুধু লিমিটেড অ্যাসিড গুলো যেমন গোল্ড।
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোতে যারা ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে টাকা রেখেছে, তাদের টাকার মান আজকে কোথায় এসেছে হিসাব করে দেখেছেন? বাংলাদেশের না শুধু, পৃথিবীর কোনো দেশের সাধারন মানুষই সরকারের এই ধোকা বুজতে পারে না। কিছুদিন আগে একটা রিপোর্ট এ দেখলাম বাংলাদেশ ব্যাং এর সাবেক গভর্নর কিছু ব্যাংক টিকিয়ে রাখার জন্য ধুমিয়ে টাকা ছাপিয়েছে। তাছাড়া শুধুমাত্র টাকা ছাপিয়ে হাসিনা সরকারকে ৫ বিলিয়ন ডলারের মতো লোন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেটার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের কারেন্সি তে।
ধরেন আপনি ২০১৮ সালে ব্যাংক এ ১ লাখ টাকা রেখেছিলেন, তখন ডলার রেট ছিলো ৮০ টাকা, সেই হিসেবে আপনার ১ লাখ টাকার মূল্য ছিলো ১২৫০ ডলার। আজকে ডলার রেট ১২০ টাকা, সেটার সাথে টাকার গড় করলে দেখা যায় আপনার সেই ১ লাখ টাকার মূল্য আজকে ৮৩৩ ডলার। অর্থাৎ আপনার প্রতি লাখে লস ৪১৬ ডলার বা ৪৯৯৯৯ টাকা। এবার চিন্তা করে দেখেন সরকার আপনার টাকা কিভাবে চুরি করে নিয়ে নিলো কিন্তু আপনি ভেবে বসে আছেন যে আপনার টাকা তো ব্যাংক এই আছে।
-
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোতে যারা ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে টাকা রেখেছে, তাদের টাকার মান আজকে কোথায় এসেছে হিসাব করে দেখেছেন? বাংলাদেশের না শুধু, পৃথিবীর কোনো দেশের সাধারন মানুষই সরকারের এই ধোকা বুজতে পারে না। কিছুদিন আগে একটা রিপোর্ট এ দেখলাম বাংলাদেশ ব্যাং এর সাবেক গভর্নর কিছু ব্যাংক টিকিয়ে রাখার জন্য ধুমিয়ে টাকা ছাপিয়েছে। তাছাড়া শুধুমাত্র টাকা ছাপিয়ে হাসিনা সরকারকে ৫ বিলিয়ন ডলারের মতো লোন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেটার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের কারেন্সি তে।
ধরেন আপনি ২০১৮ সালে ব্যাংক এ ১ লাখ টাকা রেখেছিলেন, তখন ডলার রেট ছিলো ৮০ টাকা, সেই হিসেবে আপনার ১ লাখ টাকার মূল্য ছিলো ১২৫০ ডলার। আজকে ডলার রেট ১২০ টাকা, সেটার সাথে টাকার গড় করলে দেখা যায় আপনার সেই ১ লাখ টাকার মূল্য আজকে ৮৩৩ ডলার। অর্থাৎ আপনার প্রতি লাখে লস ৪১৬ ডলার বা ৪৯৯৯৯ টাকা। এবার চিন্তা করে দেখেন সরকার আপনার টাকা কিভাবে চুরি করে নিয়ে নিলো কিন্তু আপনি ভেবে বসে আছেন যে আপনার টাকা তো ব্যাংক এই আছে।
সেটাই ভাই বললাম ব্যাংকে টাকা রাখা মানে আপনার এসেট এর ভ্যালু দিন দিন কমিয়ে ফেলা ব্যাংক বাদে জমি কিনুন অথবা স্বর্ণের বার কিনে রেখে দিন অথবা বিটকয়েন হোল্ড করেন অন্য সকল কিছুই ভালো হবে তবে ব্যাংক যে একবারে খালি করতে বলবো সেটাও না কারণ অনেক সময় দেখা গিয়েছে আমরা বিটকয়েন এবং ইন্টারনেটের সংযুক্ত অনেক কিছুর সাথে বিচ্ছিন্ন থাকি তখন ব্যাংক এবং ক্যাশ টাকা সবচাইতে কাজের।
আমার হিসাব আমি আজ পর্যন্ত যত টাকা কামিয়েছে তার বেশিরভাগই দেখলাম ক্রিপ্টো কারেন্সিতে রয়েছে, ডলার এবং বিটকয়েন এবং বিএনপি এবং পলিগণ ইত্যাদি আরো কিছু কয়েনে হোল্ডিং রয়েছে ।
কিন্তু আমার আফসোস লাগে আমি 5 লাখ টাকা 2021 সালে ব্যাংকে ফিক্স ডিপোজিট করে রেখেছিলাম যদিও সেখানে আমার ৭০ হাজার টাকার মতন সুদ এসেছে, তারপরেও মূল্যস্ফীতি হিসাব করলে এখানে লস এর পরিমাণই রয়েছে।
-
বাংলাদেশের ব্যাংকগুলোতে যারা ২০১৮ থেকে ২০২০ সালের মধ্যে টাকা রেখেছে, তাদের টাকার মান আজকে কোথায় এসেছে হিসাব করে দেখেছেন? বাংলাদেশের না শুধু, পৃথিবীর কোনো দেশের সাধারন মানুষই সরকারের এই ধোকা বুজতে পারে না। কিছুদিন আগে একটা রিপোর্ট এ দেখলাম বাংলাদেশ ব্যাং এর সাবেক গভর্নর কিছু ব্যাংক টিকিয়ে রাখার জন্য ধুমিয়ে টাকা ছাপিয়েছে। তাছাড়া শুধুমাত্র টাকা ছাপিয়ে হাসিনা সরকারকে ৫ বিলিয়ন ডলারের মতো লোন দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক। যেটার প্রভাব পড়েছে বাংলাদেশের কারেন্সি তে।
ধরেন আপনি ২০১৮ সালে ব্যাংক এ ১ লাখ টাকা রেখেছিলেন, তখন ডলার রেট ছিলো ৮০ টাকা, সেই হিসেবে আপনার ১ লাখ টাকার মূল্য ছিলো ১২৫০ ডলার। আজকে ডলার রেট ১২০ টাকা, সেটার সাথে টাকার গড় করলে দেখা যায় আপনার সেই ১ লাখ টাকার মূল্য আজকে ৮৩৩ ডলার। অর্থাৎ আপনার প্রতি লাখে লস ৪১৬ ডলার বা ৪৯৯৯৯ টাকা। এবার চিন্তা করে দেখেন সরকার আপনার টাকা কিভাবে চুরি করে নিয়ে নিলো কিন্তু আপনি ভেবে বসে আছেন যে আপনার টাকা তো ব্যাংক এই আছে।
সেটাই ভাই বললাম ব্যাংকে টাকা রাখা মানে আপনার এসেট এর ভ্যালু দিন দিন কমিয়ে ফেলা ব্যাংক বাদে জমি কিনুন অথবা স্বর্ণের বার কিনে রেখে দিন অথবা বিটকয়েন হোল্ড করেন অন্য সকল কিছুই ভালো হবে তবে ব্যাংক যে একবারে খালি করতে বলবো সেটাও না কারণ অনেক সময় দেখা গিয়েছে আমরা বিটকয়েন এবং ইন্টারনেটের সংযুক্ত অনেক কিছুর সাথে বিচ্ছিন্ন থাকি তখন ব্যাংক এবং ক্যাশ টাকা সবচাইতে কাজের।
আমার হিসাব আমি আজ পর্যন্ত যত টাকা কামিয়েছে তার বেশিরভাগই দেখলাম ক্রিপ্টো কারেন্সিতে রয়েছে, ডলার এবং বিটকয়েন এবং বিএনপি এবং পলিগণ ইত্যাদি আরো কিছু কয়েনে হোল্ডিং রয়েছে ।
কিন্তু আমার আফসোস লাগে আমি 5 লাখ টাকা 2021 সালে ব্যাংকে ফিক্স ডিপোজিট করে রেখেছিলাম যদিও সেখানে আমার ৭০ হাজার টাকার মতন সুদ এসেছে, তারপরেও মূল্যস্ফীতি হিসাব করলে এখানে লস এর পরিমাণই রয়েছে।
বর্তমান সময়ে ব্যাংকে টাকা রাখার মত বোকামি আর হতে পারে না আপনার যদি বাড়তি থাকা থাকে তাহলে হয় জমি কিনে রাখুন না হয় স্বর্ণের বার কিনে রাখুন এটাই সঠিক হবে। জমি যদি আপনি কিনে রাখেন দশ কাটা ২০ লাখ টাকা দিয়ে এক বছর দুই বছরের মধ্যেই বিশ লাখ টাকার জমি আপনি ৪০ লাখ টাকা অনায়াসে বিক্রি করতে পারবেন এখানে কোন সুদ নাই কোন লাভ নাই কোন দোষ নাই সম্পূর্ণ বৈধ উপায় আপনি যদি ব্যাংকে টাকা রাখেন তাহলে আপনি সুদের আওতায় চলে গেলেন। তাই আমি বলব আপনার যদি টাকা পয়সা থাকে তাহলে জমি কিনে রাখুন না হলে ব্যবসায় খাটিয়ে দিন।
-
আমার হিসাব আমি আজ পর্যন্ত যত টাকা কামিয়েছে তার বেশিরভাগই দেখলাম ক্রিপ্টো কারেন্সিতে রয়েছে, ডলার এবং বিটকয়েন এবং বিএনপি এবং পলিগণ ইত্যাদি আরো কিছু কয়েনে হোল্ডিং রয়েছে ।
বিএনপি তে কয়েন রেখে কাজটা ভালো করলেন না। ক্রিপ্টোতে রাজনীতি না করাই ভালো। ;D ;D
আমিও মনে করি ব্যাংক এ টাকা রাখা একবারে বোকামি। আমি অন্য একটা থ্রেডে সম্ভবত একটা ক্যালকুলেশন করে দেখিয়েছিলাম যে ব্যাংক এ টাকা রাখার কারনে মানুষ কি পরিমানে লস করছে। আমার ইনভেষ্টমেন্ট আসলে পুরোটাই ক্রিপ্টোতে। আমি কোনো সম্পদ দাড় করাতে পারিনি। জমি কেনার কথা কল্পনাতেও ভাবতে পারি না। কারন আমার জমি কেনার মতো টাকা কখনোই হয়নি।
আমার অনেক আশা যে আমি এই বুল রান থেকে ৩-৪ গুন প্রফিট নিয়ে বের হবো। যদি পারি, তাহলে সামনের বুল রানে আমার কাছে জমি কেনার মতো টাকা হবে ইনশাল্লাহ। তবে এখন মনে হচ্ছে আপাতত বিটকয়েন অলটাইম হাই দেখে ফেলেছে। সামনের মাসের শেষের দিকে আরেকটা পাম্প দিবে। অল্টকয়েনের লস এখনো পুরোপুরি রিকভার করতে পারিনি। কয়েকদিন মার্কেট পজেটিভ থাকলে রিকভার হবে আশা করি।
-
বিএনপি তে কয়েন রেখে কাজটা ভালো করলেন না। ক্রিপ্টোতে রাজনীতি না করাই ভালো। ;D ;D
(https://media.tenor.com/PC0K8JnkbbYAAAAM/amar-vul-hyeche-vul.gif)
ভয়েস টেস্টিং দিতে গেলে এমনই হয়, তাও ভালো শুধুমাত্র বিএনপি এসেছে ছাত্রলীগ আওয়ামী লীগ কোন কিছু আসে নাই। ;D
আমিও মনে করি ব্যাংক এ টাকা রাখা একবারে বোকামি। আমি অন্য একটা থ্রেডে সম্ভবত একটা ক্যালকুলেশন করে দেখিয়েছিলাম যে ব্যাংক এ টাকা রাখার কারনে মানুষ কি পরিমানে লস করছে। আমার ইনভেষ্টমেন্ট আসলে পুরোটাই ক্রিপ্টোতে। আমি কোনো সম্পদ দাড় করাতে পারিনি। জমি কেনার কথা কল্পনাতেও ভাবতে পারি না। কারন আমার জমি কেনার মতো টাকা কখনোই হয়নি।
আমার অনেক আশা যে আমি এই বুল রান থেকে ৩-৪ গুন প্রফিট নিয়ে বের হবো। যদি পারি, তাহলে সামনের বুল রানে আমার কাছে জমি কেনার মতো টাকা হবে ইনশাল্লাহ। তবে এখন মনে হচ্ছে আপাতত বিটকয়েন অলটাইম হাই দেখে ফেলেছে। সামনের মাসের শেষের দিকে আরেকটা পাম্প দিবে। অল্টকয়েনের লস এখনো পুরোপুরি রিকভার করতে পারিনি। কয়েকদিন মার্কেট পজেটিভ থাকলে রিকভার হবে আশা করি।
ব্যাংকে আমার কিছু টাকা রয়েছে বলতে গেলে আমি বোকামি করেছি 2022 সাল এর বিয়ার সিজনে আমি যদি সেই ফান্ড ইনভেস্টমেন্ট করতাম বর্তমানে আমার কাছে প্রায় ছয়গুণের বেশি প্রফিটে এসেট ৩০ লাখের উপরে থাকতো।
তারপর এবারের বুল সিজন নিয়ে কথা বললে এবারের বুল সিজন থেকে আমার প্রতিটা ইনভেস্টমেন্ট থেকে যদি দুই গুণ প্রফিট হয় তাহলে আমি সামনের বেয়ার সিজন কে টার্গেট করে একটা বড়সড়ো ইনভেস্টমেন্ট করব যেটা থেকে হয়তো আগের ভুলের কিছুটা রিকভারি করতে পারব।
-
বিএনপি তে কয়েন রেখে কাজটা ভালো করলেন না। ক্রিপ্টোতে রাজনীতি না করাই ভালো। ;D ;D
(https://media.tenor.com/PC0K8JnkbbYAAAAM/amar-vul-hyeche-vul.gif)
ভয়েস টেস্টিং দিতে গেলে এমনই হয়, তাও ভালো শুধুমাত্র বিএনপি এসেছে ছাত্রলীগ আওয়ামী লীগ কোন কিছু আসে নাই। ;D
আমিও মনে করি ব্যাংক এ টাকা রাখা একবারে বোকামি। আমি অন্য একটা থ্রেডে সম্ভবত একটা ক্যালকুলেশন করে দেখিয়েছিলাম যে ব্যাংক এ টাকা রাখার কারনে মানুষ কি পরিমানে লস করছে। আমার ইনভেষ্টমেন্ট আসলে পুরোটাই ক্রিপ্টোতে। আমি কোনো সম্পদ দাড় করাতে পারিনি। জমি কেনার কথা কল্পনাতেও ভাবতে পারি না। কারন আমার জমি কেনার মতো টাকা কখনোই হয়নি।
আমার অনেক আশা যে আমি এই বুল রান থেকে ৩-৪ গুন প্রফিট নিয়ে বের হবো। যদি পারি, তাহলে সামনের বুল রানে আমার কাছে জমি কেনার মতো টাকা হবে ইনশাল্লাহ। তবে এখন মনে হচ্ছে আপাতত বিটকয়েন অলটাইম হাই দেখে ফেলেছে। সামনের মাসের শেষের দিকে আরেকটা পাম্প দিবে। অল্টকয়েনের লস এখনো পুরোপুরি রিকভার করতে পারিনি। কয়েকদিন মার্কেট পজেটিভ থাকলে রিকভার হবে আশা করি।
ব্যাংকে আমার কিছু টাকা রয়েছে বলতে গেলে আমি বোকামি করেছি 2022 সাল এর বিয়ার সিজনে আমি যদি সেই ফান্ড ইনভেস্টমেন্ট করতাম বর্তমানে আমার কাছে প্রায় ছয়গুণের বেশি প্রফিটে এসেট ৩০ লাখের উপরে থাকতো।
তারপর এবারের বুল সিজন নিয়ে কথা বললে এবারের বুল সিজন থেকে আমার প্রতিটা ইনভেস্টমেন্ট থেকে যদি দুই গুণ প্রফিট হয় তাহলে আমি সামনের বেয়ার সিজন কে টার্গেট করে একটা বড়সড়ো ইনভেস্টমেন্ট করব যেটা থেকে হয়তো আগের ভুলের কিছুটা রিকভারি করতে পারব।
২০২২ সালের বিয়ার সিজনে যদি আপনি ফান্ড ইনভেস্টমেন্ট করতেন, তবে আজ সত্যিই আপনি বড় মুনাফা পেতে পারতেন, যেটি একটি শিখনীয় অভিজ্ঞতা হতে পারে। ক্রিপ্টো বা শেয়ার মার্কেটের মতো উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগে কখনো কখনো এমন সময় আসে যখন সঠিক মুহূর্তে বিনিয়োগ করলে বড় লাভ হতে পারে।
এবারের বুল সিজন নিয়ে আপনার ভবিষ্যদ্বাণীও ঠিক মনে হচ্ছে, কারণ দীর্ঘমেয়াদী বুল সিজন সাধারণত ভাল লাভের সুযোগ সৃষ্টি করে। তবে, এতে কিছু ঝুঁকি ও উদ্বেগও থাকতে পারে, যেমন কোনো ভুল সিদ্ধান্ত বা বাজারের অস্থিরতা। সুতরাং, এবারের বুল সিজন থেকে আপনি যদি দুই গুণ লাভ পান, তবে আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী সামনের বেয়ার সিজনের জন্য বড় পরিসরের ইনভেস্টমেন্ট করা একটি ভালো কৌশল হতে পারে।
-
২০২২ সালের বিয়ার সিজনে যদি আপনি ফান্ড ইনভেস্টমেন্ট করতেন, তবে আজ সত্যিই আপনি বড় মুনাফা পেতে পারতেন, যেটি একটি শিখনীয় অভিজ্ঞতা হতে পারে। ক্রিপ্টো বা শেয়ার মার্কেটের মতো উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগে কখনো কখনো এমন সময় আসে যখন সঠিক মুহূর্তে বিনিয়োগ করলে বড় লাভ হতে পারে। এবারের বুল সিজন নিয়ে আপনার ভবিষ্যদ্বাণীও ঠিক মনে হচ্ছে, কারণ দীর্ঘমেয়াদী বুল সিজন সাধারণত ভাল লাভের সুযোগ সৃষ্টি করে। তবে, এতে কিছু ঝুঁকি ও উদ্বেগও থাকতে পারে, যেমন কোনো ভুল সিদ্ধান্ত বা বাজারের অস্থিরতা। সুতরাং, এবারের বুল সিজন থেকে আপনি যদি দুই গুণ লাভ পান, তবে আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী সামনের বেয়ার সিজনের জন্য বড় পরিসরের ইনভেস্টমেন্ট করা একটি ভালো কৌশল হতে পারে।
মূল সমস্যা হলো, কখন বুল রান শুরু হচ্ছে, আর কখন শেষ হচ্ছে, কখন বিয়ার মার্কেট শুরু হচ্ছে আর কখন শেষ হবে, সেটাই আমরা বুঝি না। শুধু আমি বা উনি না, এটা বেশিরভাগ মানুষই বুঝে না। তাহলে মানুষ এতো লস করতো না। ক্রিপ্টো মার্কেটে যারা প্যানিক সেল থেকে বাচতে পারে, তারাই মূলত মার্কেটে টিকে থাকতে পারে। ধরেন আপনি একবার ইনভেষ্ট করলেন, কিন্তু দেখা গেলো আপনার ইনভেষ্ট এর পর পর মার্কেট ক্র্যাশ করা শুরু করলো। সেই মুহুর্তে আপনি সেল করে দিলেই লস। বরং, সেটাকে বায়িং অপুরচুনিটি মনে করে ডিসিএ করে গেলে, এটাই আপনাকে পরবর্তীতে প্রফিট দিবে। কিন্তু বিয়ার সিজনে মূলত আমরা ভয়ে থাকি। কখন না জানি মার্কেট আরো বেশি ডাউন হয়ে যায়।
-
২০২২ সালের বিয়ার সিজনে যদি আপনি ফান্ড ইনভেস্টমেন্ট করতেন, তবে আজ সত্যিই আপনি বড় মুনাফা পেতে পারতেন, যেটি একটি শিখনীয় অভিজ্ঞতা হতে পারে। ক্রিপ্টো বা শেয়ার মার্কেটের মতো উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ বিনিয়োগে কখনো কখনো এমন সময় আসে যখন সঠিক মুহূর্তে বিনিয়োগ করলে বড় লাভ হতে পারে। এবারের বুল সিজন নিয়ে আপনার ভবিষ্যদ্বাণীও ঠিক মনে হচ্ছে, কারণ দীর্ঘমেয়াদী বুল সিজন সাধারণত ভাল লাভের সুযোগ সৃষ্টি করে। তবে, এতে কিছু ঝুঁকি ও উদ্বেগও থাকতে পারে, যেমন কোনো ভুল সিদ্ধান্ত বা বাজারের অস্থিরতা। সুতরাং, এবারের বুল সিজন থেকে আপনি যদি দুই গুণ লাভ পান, তবে আপনার পরিকল্পনা অনুযায়ী সামনের বেয়ার সিজনের জন্য বড় পরিসরের ইনভেস্টমেন্ট করা একটি ভালো কৌশল হতে পারে।
মূল সমস্যা হলো, কখন বুল রান শুরু হচ্ছে, আর কখন শেষ হচ্ছে, কখন বিয়ার মার্কেট শুরু হচ্ছে আর কখন শেষ হবে, সেটাই আমরা বুঝি না। শুধু আমি বা উনি না, এটা বেশিরভাগ মানুষই বুঝে না। তাহলে মানুষ এতো লস করতো না। ক্রিপ্টো মার্কেটে যারা প্যানিক সেল থেকে বাচতে পারে, তারাই মূলত মার্কেটে টিকে থাকতে পারে। ধরেন আপনি একবার ইনভেষ্ট করলেন, কিন্তু দেখা গেলো আপনার ইনভেষ্ট এর পর পর মার্কেট ক্র্যাশ করা শুরু করলো। সেই মুহুর্তে আপনি সেল করে দিলেই লস। বরং, সেটাকে বায়িং অপুরচুনিটি মনে করে ডিসিএ করে গেলে, এটাই আপনাকে পরবর্তীতে প্রফিট দিবে। কিন্তু বিয়ার সিজনে মূলত আমরা ভয়ে থাকি। কখন না জানি মার্কেট আরো বেশি ডাউন হয়ে যায়।
আমরা মার্কেট এনালাইসিস করতে পারি না খুব ভালোভাবে এর কারণে আমাদের লস সবচাইতে বেশি হয়। তাই আমি খুব সহজে একটি কৌশল অবলম্বন করি যা অন্ততপক্ষে আমাকে বড় ধরনের লস থেকে বাঁচায়। আমি সবসময় CMC তে টপ 20 কয়েনগুলোকে টার্গেট করি এবং এগুলোর ATH দাম থেকে 50% ডাউনে পেলে কিনি তার সেগুলো একটি দীর্ঘমেয়াদি হোল্ড করি। এতে অন্ততপক্ষে bull season এ অনেক ভালো পরিমানে প্রফিট পাওয়া যায়। এটি অনেক ভালো কাজ করেন আমি ভালো ফলাফল পেয়েছি আমার এই কৌশল অবলম্বন করে।
-
আমরা মার্কেট এনালাইসিস করতে পারি না খুব ভালোভাবে এর কারণে আমাদের লস সবচাইতে বেশি হয়। তাই আমি খুব সহজে একটি কৌশল অবলম্বন করি যা অন্ততপক্ষে আমাকে বড় ধরনের লস থেকে বাঁচায়। আমি সবসময় CMC তে টপ 20 কয়েনগুলোকে টার্গেট করি এবং এগুলোর ATH দাম থেকে 50% ডাউনে পেলে কিনি তার সেগুলো একটি দীর্ঘমেয়াদি হোল্ড করি। এতে অন্ততপক্ষে bull season এ অনেক ভালো পরিমানে প্রফিট পাওয়া যায়। এটি অনেক ভালো কাজ করেন আমি ভালো ফলাফল পেয়েছি আমার এই কৌশল অবলম্বন করে।
টপ ২০ এ থাকা কয়েন অলটাইম হাই থেকে ৫০% ডাউনে পেতে হলে কয়েক বছর অপেক্ষা করতে হবে। এখন আপাতত বুল রান শুরু হয়ে গেছে। কিন্তু এই মুহুর্তেই অনেকে ইনভেষ্ট করতে চাইছে। এই সময়ে ইনভেষ্ট করার মতো কয়েন নিয়ে রিসার্চ করার মতো বুদ্ধি আমার আসলে নাই। লাইটকয়েনের কথা যদি বলি, এটা অলটাইম হাই থেকে ২০০% নিচে আছে। কিন্তু তবুও এটাতে ইনভেষ্ট করলে রিটার্ন পাওয়া কষ্টসাধ্য ব্যাপার হয়ে যাবে।
লাইটকয়েনের নাই তেমন কোনো ইউজকেইস, শুধুমা্ত্র ফাস্ট ট্রানজেকশন আর চিপ ফি এর কারনে বেশিরভাগ প্ল্যাটফর্ম এটা সাপোর্ট করে। লাইটকয়েনের ডেভেলপার রাও তেমন কিছু করছে বলে আমার জানা নেই। তাই আমার মতে, সব কয়েন যে প্রফিট দিবে, এমনটা নাও হতে পারে। যদিও লাইটকয়েন এন টপ ২০ এর বাইরে চলে গেছে।