Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => নতুনদের => Topic started by: roksana.hee on January 21, 2024, 11:23:41 AM
-
যারা ক্রিপ্ত কারেন্সি মাইনিং করেন বা ফোরামে কাজ করেন তারা অবশ্যই কিছু কারেন্সি আর্ন করেন। অনেকেই আছে যারা নতুন আর্ন করার পরে কোথায় সেল করবে এই সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন না। অনেক সময় তাদের কষ্টে অর্জিত ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করতে যেয়ে স্ক্যামে পড়েন ফলে ক্রিপ্টো কারেন্সি হারিয়ে ফেলেন বা লস করেন। এই লস থেকে বাঁচার জন্য বিশ্বস্ত মাধ্যম এখানে যদি সবাই মতামত শেয়ার করেন তাহলে যারা নতুন আছেন তারা অনেক বেশি উপকৃত হবেন আশা করি।
অনেক সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলোর ইউজার এগ্রিমেন্ট গুলো পড়লে মাথা নষ্ট হয়ে যায় বা মাথা খারাপ হয়ে যায়। এরা কি কারনে, কখন কোন একাউন্ট বন্ধ করে দিবে, কোন রকম নোটিশ ছাড়া এবং কেন বন্ধ করেছে তার কোন রকম ব্যাখ্যাও কাউকে দেয় না। এই সমস্ত সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলো খুব ভয়ঙ্কর, কারো যদি পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকে এই ধরনের, তাহলে গ্রুপে শেয়ার করলে সবাই সেই সাইট গুলা থেকে সাবধান হয়ে যাবেন বলে মনে করি।
-
আমি কুকয়েন ও বাইন্যান্স এই দুটি এক্সচেঞ্জ বিশ্বস্ত মনে করি, আমি বেশ কয়েকবার এই দুই এক্সচেঞ্জে ডলার p2p সেল করেছি। আমি আজ পর্যন্ত কোন জালিয়াতির সম্মুখীন হই নাই। তবে অনেকেই অন্য এক্সচেঞ্জ বেশি বিশ্বস্ত মনে করবে, আমার মত আমি প্রকাশ করলাম।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি বিক্রি করার জন্য সবচেয়ে উপযোগী এবং বিশ্বস্ত সাইট হলো Binance এবং Kucoin. কারণ আমাদের ক্রিপ্টোকারেন্সি p2p করে দেশীয় কারেন্সিতে রূপান্তর করার জন্য এই দুটি এক্সচেঞ্জ প্ল্যাটফর্ম বিশ্বস্ত হিসাবে ব্যবহার করে থাকি। তবে প্রতারকরা প্রতারণা করার জন্য তৈরি থাকে এজন্য p2p করার সময় অবশ্যই আপনার একাউন্টে টাকা চলে আসছে কিনা আপনাকে নিশ্চিত হতে হবে আপনার একাউন্টে যদি টাকা চলে আসে তখন আপনি আপনার ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেজ করে দিবেন কখনোই আপনার অ্যাকাউন্টে টাকা আসছে কিনা নিশ্চিত না হয়ে আপনার ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলেজ করবেন না। কারণ নগদ বা বিকাশে ভুয়া এসএমএস পাঠানো যায় অনেক প্রতারকরা ভুয়া এসএমএস পাঠিয়ে দেয় ফলে সেই এসএমএস দেখেই অনেক গ্রাহক তার ক্রিপ্টোকারেন্সি রিলিজ করে দেয়। যারা ক্রিপ্টকারেন্সি p2p করেন তারা খুব সাবধানে করবেন কেউ যেন প্রতারণার শিকার না হন।
-
কয়েনবেস থেকে আমাদের বাংলাদেশী টাকায় এক্সচেঞ্জ করার মত কোন উপায় আছে কিনা আমার জানা নেই তবে বাইনান্স ও কুকয়েন এই দুটো এক্সচেঞ্জে বাংলাদেশী টাকায় রূপান্তর করার সুযোগ রয়েছে। তবে আপনি যদি কয়েনবেস থেকে ডলার অনলাইনে বিক্রি করতে চান সে ক্ষেত্রে আপনাকে বায়ারের একাউন্টে ডলার ট্রান্সফার করার পর আপনি সরাসরি ফোন কলের মাধ্যমে অথবা যোগাযোগ করে আপনি টাকা লেনদেন করতে পারবেন তবে এক্ষেত্রে ঝুঁকি তো অনেক বেশি থাকে। কেউ চাইবে না নিজের টাকা খরচ করে ঝুঁকি বহন করতে তাই বাইনান্স বা কুকয়েন আমাদের দেশীয় কারেন্সিতে রূপান্তর করার অন্যতম প্রধান বিশ্বস্ত মাধ্যম।
-
Coinbase মূলত চেনা পরিচিতদের মধ্যে ডলার লেনদেন হয়। তবে বাইনান্স , kucoin এই দুটি এক্সচেঞ্জ এর পি টুপি বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয়। বেশিরভাগ কিপটোকারেন্সি ব্যবসায়ীরা এই পি টুপি ব্যবহার করে।
-
Coinbase মূলত চেনা পরিচিতদের মধ্যে ডলার লেনদেন হয়। তবে বাইনান্স , kucoin এই দুটি এক্সচেঞ্জ এর পি টুপি বাংলাদেশে অনেক জনপ্রিয়। বেশিরভাগ কিপটোকারেন্সি ব্যবসায়ীরা এই পি টুপি ব্যবহার করে।
কয়েনবেজ থেকে বাংলাদেশীদের জন্য এলাও করে না কিন্তু কয়েন বেজে আপনি ডলার ট্রান্সফার করে তারপর বায়ার ধরে ডলার বাই সেল করতে হয়। কয়েনবেজে একজন থার্ড পার্টি যদি আপনার সাথে প্রতারণা করে তাহলে আমাদের বা আপনার কিছুই করার থাকবে না কিন্তু বাইনান্স ও কুকয়েন এই দুটো এক্সচেঞ্জ এ পিটুপির মাধ্যমে যদি ডলার ভাই সেল করি তাহলে প্রতারণা করলেও আপনি রিপোর্ট করে তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে পারবে। এজন্যই Binance ও Kucoin এই দুটো এক্সচেঞ্জ ক্রিপ্টো কারেন্সি বাই সেল করার জন্য সবচেয়ে জনপ্রিয় ও বিশ্বস্ত মাধ্যম।
-
যারা ক্রিপ্ত কারেন্সি মাইনিং করেন বা ফোরামে কাজ করেন তারা অবশ্যই কিছু কারেন্সি আর্ন করেন। অনেকেই আছে যারা নতুন আর্ন করার পরে কোথায় সেল করবে এই সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন না। অনেক সময় তাদের কষ্টে অর্জিত ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করতে যেয়ে স্ক্যামে পড়েন ফলে ক্রিপ্টো কারেন্সি হারিয়ে ফেলেন বা লস করেন। এই লস থেকে বাঁচার জন্য বিশ্বস্ত মাধ্যম এখানে যদি সবাই মতামত শেয়ার করেন তাহলে যারা নতুন আছেন তারা অনেক বেশি উপকৃত হবেন আশা করি।
অনেক সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলোর ইউজার এগ্রিমেন্ট গুলো পড়লে মাথা নষ্ট হয়ে যায় বা মাথা খারাপ হয়ে যায়। এরা কি কারনে, কখন কোন একাউন্ট বন্ধ করে দিবে, কোন রকম নোটিশ ছাড়া এবং কেন বন্ধ করেছে তার কোন রকম ব্যাখ্যাও কাউকে দেয় না। এই সমস্ত সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলো খুব ভয়ঙ্কর, কারো যদি পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকে এই ধরনের, তাহলে গ্রুপে শেয়ার করলে সবাই সেই সাইট গুলা থেকে সাবধান হয়ে যাবেন বলে মনে করি।
হ্যাঁ ভাই আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা করেছেন। আমরা যারা নতুন এ ফোরামে কাজ করছি আমাদের সকলের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা। যারা ক্রিপ্টো কারেন্সিতে মাইনিং করি বা ফোরামে কাজ করি আমাদের সবার জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। আসলে অনেকেই মাইনিং করে এবং আর্নিং করে ক্ষতিগ্রস্ত হয়। এর মূলত কারণ হচ্ছে মাধ্যম। কারন আমরা যে মাধ্যমে আর্নিং করব বা মাইনিং করব আসলে সেটি আগে আমাদের দেখতে হবে। তারপর আর্নিং বা মাইনিং করা উচিত । তাহলে অবশ্যই আমরা কোন প্রকার ক্ষতির মধ্যে উপনীত হব না।
-
যারা ক্রিপ্ত কারেন্সি মাইনিং করেন বা ফোরামে কাজ করেন তারা অবশ্যই কিছু কারেন্সি আর্ন করেন। অনেকেই আছে যারা নতুন আর্ন করার পরে কোথায় সেল করবে এই সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন না। অনেক সময় তাদের কষ্টে অর্জিত ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করতে যেয়ে স্ক্যামে পড়েন ফলে ক্রিপ্টো কারেন্সি হারিয়ে ফেলেন বা লস করেন। এই লস থেকে বাঁচার জন্য বিশ্বস্ত মাধ্যম এখানে যদি সবাই মতামত শেয়ার করেন তাহলে যারা নতুন আছেন তারা অনেক বেশি উপকৃত হবেন আশা করি।
অনেক সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলোর ইউজার এগ্রিমেন্ট গুলো পড়লে মাথা নষ্ট হয়ে যায় বা মাথা খারাপ হয়ে যায়। এরা কি কারনে, কখন কোন একাউন্ট বন্ধ করে দিবে, কোন রকম নোটিশ ছাড়া এবং কেন বন্ধ করেছে তার কোন রকম ব্যাখ্যাও কাউকে দেয় না। এই সমস্ত সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলো খুব ভয়ঙ্কর, কারো যদি পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকে এই ধরনের, তাহলে গ্রুপে শেয়ার করলে সবাই সেই সাইট গুলা থেকে সাবধান হয়ে যাবেন বলে মনে করি।
আসলে ক্রিপ্টো কারেন্সি আবিষ্কারের প্রথম এবং প্রধান কারণ হচ্ছে প্রাইভেসি এবং মানুষের হাতে তাদের অর্থনৈতিক স্বাধীনতা প্রদান করা। কিন্তু আপনি যে পোল তৈরি করেছেন এর মধ্যে সবগুলোই হলো সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার আর সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার এক প্রকারের ভন্ডামী যদিও আমাদের নতুন চুনোপটি নিকট এগুলো ব্যবহার করতে কোন সমস্যা হয় না।
আর যেহেতু আমরা বাংলাদেশে তাই আপনার অপশন গুলোর মধ্যে আমি বলব কুকয়েন ব্যবহার করাই সবচাইতে উত্তম হবে, তবে যারা অল্টারনেটিভ করেন মাইনিং করে তারা ডিপোজিটের পূর্বে অবশ্যই দেখে নিবেন আপনার কয়েনটি এক্সেঞ্জারে লিস্টেড রয়েছে কিনা।
তা ছাড়া আমার সাজেশন থাকবে যে বাইন্যান্স এবং কুকয়েন এই দুটোই বেস্ট একচেঞ্জার হবে সেন্ট্রালাইজ একচেঞ্জার হিসেবে ব্যবহার করার জন্য আমি এই দুটোই ব্যবহার করি। তাছাড়া MEXC এক চেঞ্জারও আমার নিকট ভালো লাগে। আর কয়েনবেস কিন্তু ভাই বাংলাদেশের সাপোর্ট করে না।
-
হ্যা আমরা অনেকে বিভিন্ন ভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করি। যেমন বাউন্টি, এয়ারড্রপ, মাইনিং, বা বাইরের বায়ারদের কাজ করে দিয়েও আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি পেমেন্ট হিসেবে পেয়ে থাকি। এগুলো বিক্রয় করার জন্য বিশ্বস্ত জায়গার প্রয়োজন হয়। আর আমি মনকরি বাইনান্স, কুকয়েন সবচেয়ে বিশ্বস্ত। আমি মূলত বাইনান্সে এগুলো সেল করে থাকি। বাইনান্সে এবং কুকয়েনে পিটুপি ব্যবস্থা চালু আছে। যার কারনে আমরা লোকাল কারেন্সিতে সেল করতে পারি।
-
হ্যা আমরা অনেকে বিভিন্ন ভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করি। যেমন বাউন্টি, এয়ারড্রপ, মাইনিং, বা বাইরের বায়ারদের কাজ করে দিয়েও আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি পেমেন্ট হিসেবে পেয়ে থাকি। এগুলো বিক্রয় করার জন্য বিশ্বস্ত জায়গার প্রয়োজন হয়। আর আমি মনকরি বাইনান্স, কুকয়েন সবচেয়ে বিশ্বস্ত। আমি মূলত বাইনান্সে এগুলো সেল করে থাকি। বাইনান্সে এবং কুকয়েনে পিটুপি ব্যবস্থা চালু আছে। যার কারনে আমরা লোকাল কারেন্সিতে সেল করতে পারি।
বর্তমানে মনে হয় এই লিস্টে আরেকটা সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার নাম লেখাতে যাচ্ছে আর সেটা হল বাই বিট । যাইহোক আমি নিজেও বাইনান্স এবং কুকয়েনে আমার ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করে থাকি এটি আগেও মেনশন করেছি।
বর্তমানে সবার উদ্দেশ্যে এটা বলব যে যেহেতু বাংলাদেশে ক্রিপ্ত কারেন্সি অবৈধ এবং বর্তমানে প্রাসন এটা নিয়ে হুমরি খেয়ে পড়েছে তাই ক্রিপ্ত কারেন্সি সেলিং এর করার সময় কিছু কিছু বিষয় মনে রাখবেন-
১। অবশ্যই আপনার ফান্ড রাউন্ড ফিগারে রাখবেন যেমন: 2000tk, 15000tk, 50k tk
২। আর অবশ্যই নতুন একাউন্ট দেখে এবং হাই প্রাইস রেট দেখে হুমরি খেয়ে সেলিং করতে যাবেন না। না হলে এমন হতে পারে যে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ফাঁদে পড়ে জেলে যেতে হয় ।
-
হ্যা আমরা অনেকে বিভিন্ন ভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি উপার্জন করি। যেমন বাউন্টি, এয়ারড্রপ, মাইনিং, বা বাইরের বায়ারদের কাজ করে দিয়েও আমরা ক্রিপ্টোকারেন্সি পেমেন্ট হিসেবে পেয়ে থাকি। এগুলো বিক্রয় করার জন্য বিশ্বস্ত জায়গার প্রয়োজন হয়। আর আমি মনকরি বাইনান্স, কুকয়েন সবচেয়ে বিশ্বস্ত। আমি মূলত বাইনান্সে এগুলো সেল করে থাকি। বাইনান্সে এবং কুকয়েনে পিটুপি ব্যবস্থা চালু আছে। যার কারনে আমরা লোকাল কারেন্সিতে সেল করতে পারি।
বর্তমানে মনে হয় এই লিস্টে আরেকটা সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার নাম লেখাতে যাচ্ছে আর সেটা হল বাই বিট । যাইহোক আমি নিজেও বাইনান্স এবং কুকয়েনে আমার ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করে থাকি এটি আগেও মেনশন করেছি।
বর্তমানে সবার উদ্দেশ্যে এটা বলব যে যেহেতু বাংলাদেশে ক্রিপ্ত কারেন্সি অবৈধ এবং বর্তমানে প্রাসন এটা নিয়ে হুমরি খেয়ে পড়েছে তাই ক্রিপ্ত কারেন্সি সেলিং এর করার সময় কিছু কিছু বিষয় মনে রাখবেন-
১। অবশ্যই আপনার ফান্ড রাউন্ড ফিগারে রাখবেন যেমন: 2000tk, 15000tk, 50k tk
২। আর অবশ্যই নতুন একাউন্ট দেখে এবং হাই প্রাইস রেট দেখে হুমরি খেয়ে সেলিং করতে যাবেন না। না হলে এমন হতে পারে যে প্রশাসনের কর্মকর্তাদের ফাঁদে পড়ে জেলে যেতে হয় ।
ভাই আমি ও আপনার সাথে পুরোপুরি একমত বাইবিট এখনকার সৃয়ে অনেক ভালো করছে। দিন দিন বাইবিটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক ভালো ভালো প্রোজেক্ট বাইবিটেও লঞ্চিং হচ্ছে ইদানিং কালে। কয়েকদিন আগে দেখলাম নট কয়েনের মত একটা বড়ো বাজেটের প্রোজেক্ট বাইনান্সের সাথে বাইবিটে একসাথে লঞ্চিং হয়েছে।
তাছাড়া আপনার গুরুত্বপূর্ণ পরামর্শের জন্য অনেক ধন্যবাদ। বিকাশ নগদে টাকা উত্তোলনের সময় আপনার পরামর্শ অনেক উপকার করবে আমাদের। তাই আপনাকে আবারও অসংখ্য ধন্যবাদ।
-
দিন দিন বাইবিটের জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেক ভালো ভালো প্রোজেক্ট বাইবিটেও লঞ্চিং হচ্ছে ইদানিং কালে। কয়েকদিন আগে দেখলাম নট কয়েনের মত একটা বড়ো বাজেটের প্রোজেক্ট বাইনান্সের সাথে বাইবিটে একসাথে লঞ্চিং হয়েছে।
জি বাই বাই ভিটের জনপ্রিয়তা অনেক হয়ে গেছে এরা অল্প সময়ের ভিতরে ভালো পরিমাণ জনপ্রিয়তা পেয়ে গেছে। অনেক ভালো ভালো ইভেন্ট বাইবিডে লিস্টিং করানোর জন্য আগ্রহী দেখাচ্ছে এবং বিভিন্ন ধরনের ভালো ভালো প্রজেক্ট লিস্টিং ও হচ্ছে।
সবচেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে একটা কারণে আমার মনে হয় এদের প্রি-মার্কেট এর বাই সেল শুরু হয়ে এরা খুবই পরিচিতি লাভ করেছে। তুই মার্কেটের উপর ডিপেন্ড করে প্রচুর পরিমাণে ভাই সেল হয়েছে। এবং তাদের মার্কেটিং সিস্টেম ছিল অনেক ভালো তারা প্রোপার ওয়েতে এগিয়ে আসতে পেরেছে এর জন্যই তারা এত তাড়াতাড়ি পরিচিত বা জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
-
আমি ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করার জন্য বিনান্সে এক্সচেঞ্জ এবং kucoin ব্যবহার করে থাকি এবং গেট ডট আয়ওতেও ব্যবহার করে থাকি। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি সহজ এবং ভালো হয়েছে মনে হয়েছে বাইনান্স এক্সচেঞ্জ কারণ সেখান থেকে আমি coin সেল করার মাধ্যমে বাংলা টাকায় কনভার্ট করে আনতে পারি ।কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো মনে হয়েছে।
-
আমি তিপতো কারেন্সি সেল করার জন্য বিন আনসে এক্সচেঞ্জ এবং টু পয়েন্ট ব্যবহার করে থাকি এবং গেট ডট আয়ওতেও ব্যবহার করে থাকি। আমার কাছে সবচেয়ে বেশি সহজ এবং ভালো হয়েছে মনে হয়েছে বাইনান্স এক্সচেঞ্জ কারণ সেখান থেকে আমি কিপ্রকারেন্সি সেল করার মাধ্যমে বাংলা টাকায় কনভার্ট করে আনতে পারি। এবং এটি সম্ভব কিন্তু বাই নাজ আমার কাছে সবচেয়ে বেশি ভালো মনে হয়েছে।
ভাই আপনি কি লিখছেন পোস্টের মধ্যে আপনিকি এটা পড়ে দেখছেন? যখন আপনি একটি বড় পোস্ট করবেন সেই সময় দু একটা শব্দ ভুল হতে পারে আপনার অজান্তে অথবা আপনি লিখতে গেলে কিছু সিমিলার শব্দ বানানোর ভুল করতে পারেন যেমন স এর জায়গায় শ হতে পারে যদি আপনি বানান না পারেন। তবে আপনি যেরকম গণহারে বানান ভুল করছেন তাতে মনে হইতেছে না যে আপনি আপনার পোস্ট টাইপ করার পরে একবার হলেও দেখছেন যে আপনি কি লিখেছেন। এরকম কিছু ভাই সহজে মেনে নেওয়া যায় না। আমি আপনাকে প্রথম ওয়ারর্নিং দিচ্ছি। পরবর্তীতে এমন কিছু চোখে পড়লে আমি আপনার পোস্ট ডিলিট করে দিব। তাই পরবর্তীতে ভালোভাবে পোস্ট করুন।
-
যারা ক্রিপ্ত কারেন্সি মাইনিং করেন বা ফোরামে কাজ করেন তারা অবশ্যই কিছু কারেন্সি আর্ন করেন। অনেকেই আছে যারা নতুন আর্ন করার পরে কোথায় সেল করবে এই সম্পর্কে পর্যাপ্ত জ্ঞান রাখেন না। অনেক সময় তাদের কষ্টে অর্জিত ক্রিপ্টো কারেন্সি সেল করতে যেয়ে স্ক্যামে পড়েন ফলে ক্রিপ্টো কারেন্সি হারিয়ে ফেলেন বা লস করেন। এই লস থেকে বাঁচার জন্য বিশ্বস্ত মাধ্যম এখানে যদি সবাই মতামত শেয়ার করেন তাহলে যারা নতুন আছেন তারা অনেক বেশি উপকৃত হবেন আশা করি।
অনেক সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলোর ইউজার এগ্রিমেন্ট গুলো পড়লে মাথা নষ্ট হয়ে যায় বা মাথা খারাপ হয়ে যায়। এরা কি কারনে, কখন কোন একাউন্ট বন্ধ করে দিবে, কোন রকম নোটিশ ছাড়া এবং কেন বন্ধ করেছে তার কোন রকম ব্যাখ্যাও কাউকে দেয় না। এই সমস্ত সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জগুলো খুব ভয়ঙ্কর, কারো যদি পূর্বের অভিজ্ঞতা থাকে এই ধরনের, তাহলে গ্রুপে শেয়ার করলে সবাই সেই সাইট গুলা থেকে সাবধান হয়ে যাবেন বলে মনে করি।
ক্রিপ্ত কারেন্সি সেল করার জন্য অনেকগুলো মাধ্যম রয়েছে এরমধ্যে রয়েছে ডিসেন্টালাইজড এক্সেঞ্জার, সেন্ট্রালাইজড এক্সেঞ্জার। এর মধ্যে সবচেয়ে বিশ্বস্ত হলো বাইনান্স আমার মতে। বাইনান্সে পিটুপি র মাধ্যমে আমরা বিশ্বস্ত সহিত সেল বাই করতে পারি। বাইনান্স অনেকটা নিরাপদ এখানে সেল ভাই করতে হলে একাউন্ট ভেরিফাইড চায়। ফলে এখানে স্কামিং হওয়ার সম্ভাবনা অনেক কম নাই বললেই চলে। বাইনান্স এর পাশাপাশি আরো অনেকগুলো সেন্ট্রালাইজ এক্সচেঞ্জার রয়েছে যেখানে আমরা বিশ্বস্ততার সহিত সেল বাই করতে পারি। যেমন কুকয়েন, ম্যাক্স, বিটগেট, বাইবিট ইত্যাদি।
-
ক্রিপটো কারেন্সি সেল করার জন্য আপনি সরাসরি পার্সোনালি কেউ যদি আপনার কাছে ফেস টু ফেস আসে এক্ষেত্রে আপনি বিক্রি করতে পারেন। তবে সেটা অবশ্যই খুব পরিচিত হলে অবশ্যই ভালো হয়। তা নাহলে আপনি বাইনান্স এক্সচেঞ্জে পি টু পি ট্রেডিং এর মাধ্যমে আপনার বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টো কারেন্সি বিক্রয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে টাকা নিয়ে আপনার কোন টেনশন নাই। আপনার টাকা বাকি থাকার কোন সম্ভাবনা নেই।
-
ক্রিপটো কারেন্সি সেল করার জন্য আপনি সরাসরি পার্সোনালি কেউ যদি আপনার কাছে ফেস টু ফেস আসে এক্ষেত্রে আপনি বিক্রি করতে পারেন। তবে সেটা অবশ্যই খুব পরিচিত হলে অবশ্যই ভালো হয়। তা নাহলে আপনি বাইনান্স এক্সচেঞ্জে পি টু পি ট্রেডিং এর মাধ্যমে আপনার বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টো কারেন্সি বিক্রয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে টাকা নিয়ে আপনার কোন টেনশন নাই। আপনার টাকা বাকি থাকার কোন সম্ভাবনা নেই।
এখন প্রায় প্রত্যেকটি এক্সচেঞ্জারে পিটুপি লেনদেন করা যায়। এটা অত্যন্ত সিকিউট এবং কোন ঝামেলা ছাড়া নিজে নিজেই সম্পন্ন করা যায়। প্রথমদিকে বাইনান্স পি টু পি লেনদেন শুরু করলেও এখন প্রায় সবগুলো এক্সচেঞ্জার পিটুপি লেনদেন চালু করেছে। আমি এটাকেই সবচেয়ে নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত মাধ্যম বলে মনে করি।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ডলার কেনা এবং বেচার জন্য এক সুন্দর গুলোর পি টু পি ব্যবহার করে থাকি।
-
ক্রিপটো কারেন্সি সেল করার জন্য আপনি সরাসরি পার্সোনালি কেউ যদি আপনার কাছে ফেস টু ফেস আসে এক্ষেত্রে আপনি বিক্রি করতে পারেন। তবে সেটা অবশ্যই খুব পরিচিত হলে অবশ্যই ভালো হয়। তা নাহলে আপনি বাইনান্স এক্সচেঞ্জে পি টু পি ট্রেডিং এর মাধ্যমে আপনার বিটকয়েন তথা ক্রিপ্টো কারেন্সি বিক্রয় করতে পারেন। এক্ষেত্রে টাকা নিয়ে আপনার কোন টেনশন নাই। আপনার টাকা বাকি থাকার কোন সম্ভাবনা নেই।
এখন প্রায় প্রত্যেকটি এক্সচেঞ্জারে পিটুপি লেনদেন করা যায়। এটা অত্যন্ত সিকিউট এবং কোন ঝামেলা ছাড়া নিজে নিজেই সম্পন্ন করা যায়। প্রথমদিকে বাইনান্স পি টু পি লেনদেন শুরু করলেও এখন প্রায় সবগুলো এক্সচেঞ্জার পিটুপি লেনদেন চালু করেছে। আমি এটাকেই সবচেয়ে নিরাপদ এবং বিশ্বস্ত মাধ্যম বলে মনে করি।
আমি ব্যক্তিগতভাবে ডলার কেনা এবং বেচার জন্য এক সুন্দর গুলোর পি টু পি ব্যবহার করে থাকি।
তবে আমি আপনি যাই বলি না কেন বাইনান্স এক্সচেঞ্জে পি2পি সবচেয়ে বেশি সুবিধা বিশেষ করে অন্যান্য এক্সচেঞ্জে আপনি লক্ষ্য করবেন দেখবেন নিচের দিকে প্রাইস খুব কম দেওয়া থাকে যেখানে আপনি যদি উপরের দিকে 125 টাকা রেটে প্রাইস দেখতে পান নিচের দিকে যাবেন প্রাইস খুব কম দিয়ে দেয় যেখানে আপনি যদি খুব অল্প পরিমাণ ডলার বিক্রি করতে চান তাহলে দেখবেন ১১৭-১৮ টাকা করে রেট দিয়ে রেখেছে। বাইন্যান্সের এই প্রাইস তারতম্যের বিষয়টা খুব একটা বেশি লক্ষ্য করা যায় না।
-
আমরা যদি খেয়াল করি আমাদের বাংলাদেশকে আমারা দেখতে পাবো আমাদের বাংলাদেশে যত সেলার এবং বাইয়ার আছে প্রায় ৮০% মানুষ বাইনান্স এক্সচেঞ্জ এবং কুকয়েন এক্সচেঞ্জ ব্যবহার করে থাকে। কারণ অন্যান্য এক্সচেঞ্জ গুলোতে অনেকটাই রিস্ক থাকে বলে ধরা হয়। কিন্তু এই দুটি এক্সচেঞ্জ এ আমাদের সর্বাধিক বিশ্বাস আছে যে এখানে আমরা প্রতারকের শিকার হবো না। আর যদিও হয় সেটা আমাদের ভুলের কারণে। কারণ আমরা অনেক সময় ডলার p2p করতে গিয়ে আমাদের নগদ বা বিকাশ একাউন্টে টাকা আসছে কিনা আমরা ওইটা ভালোভাবে চেক না করেই রিলিজ করে দেই। এখানে অনেক প্রতারক আছে যারা ফেক এসএমএস পাঠিয়ে প্রতারণা করতেছে। তাই আমরা নিজে একটু সংশোধন হয়ে আমরা নিশ্চিত হয়ে নেব আমাদের একাউন্টে টাকা এড হয়েছে কিনা। যদি টাকা এড হয়ে থাকে তাহলে আমরা নিশ্চিন্তে রিলিজ করে দিতে পারি। এজন্য আমার মনে হয় P2p করার জন্য বাইনেন্স এবং কুকয়েন সব থেকে বেস্ট।
আপনাদের মতামত জানাবেন।।।
-
আমি বাকিদের বিষয় জানি না। তবে আমার কাছে বাইনান্স সবচেয়ে বেশি ট্রাস্টেড মনে হয়।কারণ এইখানে p2p এর মাধ্যমে সবচেয়ে সহজ উপায়ে ক্রিপটো কেনাবেচা করা যায়। আর এর বাংলাদেশী ইউজার বেশি। এটা কান্তই আমার ব্যক্তিগত মতামত।
-
বিশ্বস্ত বা অবিশ্বস্ত কোনটা আমি জোড়ালোভাবে বলতে পারতেছিনা, তবে আমি নিজে বাইনান্স আর কুকয়েন ব্যবহার করে দেখেছি, আর দুইটার কোনোটাতেই আমার কোনো প্রকার ঝামেলা পোহাতে হয় নাই। এখন পর্যন্ত কোনো রকম সমস্যা ফেইস করি নাই, আলহামদুলিল্লাহ্। টাকার পরিমাণ যে কম তাও না, একটা ভালো অংকের টাকাই আমি পিটুপি করে সেল করছি।
আর যেখান থেকেই আপনি পিটুপি করেন না কেনো জাস্ট কয়েকটা জিনিস চেক করে নিবেন। যেমন: বায়ারের ট্রেড কাউন্ট কেমন, সাকসেস রেট কত, ভালো রিভিও আছে কিনা, কতটুকু বিশ্বস্ত ইত্যাদি দেখবেন। এসব দেখে লেনদেন করলে আশা করি কোনো পেরা খাবেননা। ;)
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সেল করার জন্য আপনি সরাসরি পারসোনাল কেউ যদি আপনার কাছে ফেস টু ফেস আসে এক্ষেত্রে আপনি বিক্রয় করতে পারেন। আর যেখান থেকে আপনি পিটুপি করেন না কেনো জাস্ট কয়েকটা চেক করে নেবেন।যেমন:বায়ারের ট্রেড কাউন্ট কেমন সাকসেস রেট কত ভালো রিভিউ আছে কিনা।