Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => স্কাম প্রকল্প ও বাউন্টি আলোচনা => Topic started by: God Of Thunder on April 01, 2024, 09:20:23 AM
-
যদিও এটা আমি আরো অনেক আগে থেকেই জানি, তবে জানতাম না যে বাংলাদেশে এরকম স্ক্যাম কতোটা বেড়ে গেছে। ইদানিং এলাকার প্রায় প্রত্যেকটা যুবক বয়সের মানুষের মোবাইলে আফ্রিকান স্ক্যামার রা কল করে ইংলিশে জব অফার করছে এবং ঘরে বসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। যদিও ফোন কলের আগে তারা অন্যান্য ভাবে এটেম্পট করে থাকে। হোয়াটসএ্যপ বা টেলিগ্রামে প্রথমে জব অফার করে থাকে। যাদরে টেলিগ্রাম নেই, তাদেরকে হোয়াট্স এ্যাপে মেসেজ দেয়। আর যারা এ দুইটার একটা ব্যাবহার করে না, তাদেরকে ফোন কলে জব অফার করে।
কিছুদিন আগে আমাকে হোয়াট্সএ্যাপে এরকম জব অফার করেছিলো। তো যেহেতু আমি বুঝতে পেরেছি আগেই। আমি তাদের অফারে রাজি হয়ে যাই এবং তাদের কথা মতো কাজ করতে থাকি। আমি অপেক্ষায় ছিলাম কখন তারা আমাকে ডিপোজিট করতে বলবে। এর আগে অব্দি আমি সম্ভবত ১৫০ টাকা বা ৩০০ টাকার মতো তাদের কাছ থেকে পেমেন্ট পাই। তারপর আমাকে ডিপোজিট করতে বলে আর আমার উত্তর ছিলো যে আমি অপক্ষো করছিলাম কখন আমাকে ডিপোজিট করতে বলবা। গুড নাইট স্ক্যামারস!
সবাই এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন এবং সবাইকে সতর্ক রাখবেন।
-
হ্যাঁ এরকম স্কাম হয় আমার সাথেও এমন ঘটনা ঘটেছিল তবে প্রথমে যখন আমাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ করেছিল সে সময় আমি তাদের দুইটি টাস্ক পূরণ করেছিলাম তাহলে youtube চ্যানেলে সাবস্ক্রাইব করা পরে আমাকে এটির জন্য পেমেন্টও করেছিল। কিন্তু যখন তারা আমাকে একটি প্যাকেজ সিস্টেমে ডিপোজিট করতে বলে তখন আমার বিষয়টি সন্দেহ হয় এবং আমি আর সেখানে ইনভেস্ট করিনা। তবে বলতে গেলে আমার প্রফিটই ছিল কারণ প্রথমে তারা আমাকে কিছু পেমেন্ট করেছিল। তবে এটা ছিল তাদের বিশ্বাস অর্জন করার একটি কৌশল। যারা এদিকে বিশ্বাস করে ইনভেস্ট করে তারা স্কামের সম্মুখীন হয়। এ যুগে এসেও যদি কেউ এমন প্রতারণার ফাঁদে পড়ে তাহলে এটা তার জন্য ব্যর্থতা।
এর পাশাপাশি আমাকে কয়েকদিন নাম্বারে এসএমএস এবং কল করে এমন অফার দিয়েছে তবে আমি সবসময় এগুলো এড়িয়ে গেছি কারণ আমি জানি যে এগুলো প্রতারণার একটি জাল.
-
যদিও এটা আমি আরো অনেক আগে থেকেই জানি, তবে জানতাম না যে বাংলাদেশে এরকম স্ক্যাম কতোটা বেড়ে গেছে। ইদানিং এলাকার প্রায় প্রত্যেকটা যুবক বয়সের মানুষের মোবাইলে আফ্রিকান স্ক্যামার রা কল করে ইংলিশে জব অফার করছে এবং ঘরে বসে লাখ লাখ টাকা ইনকাম করার স্বপ্ন দেখাচ্ছে। যদিও ফোন কলের আগে তারা অন্যান্য ভাবে এটেম্পট করে থাকে। হোয়াটসএ্যপ বা টেলিগ্রামে প্রথমে জব অফার করে থাকে। যাদরে টেলিগ্রাম নেই, তাদেরকে হোয়াট্স এ্যাপে মেসেজ দেয়। আর যারা এ দুইটার একটা ব্যাবহার করে না, তাদেরকে ফোন কলে জব অফার করে।
কিছুদিন আগে আমাকে হোয়াট্সএ্যাপে এরকম জব অফার করেছিলো। তো যেহেতু আমি বুঝতে পেরেছি আগেই। আমি তাদের অফারে রাজি হয়ে যাই এবং তাদের কথা মতো কাজ করতে থাকি। আমি অপেক্ষায় ছিলাম কখন তারা আমাকে ডিপোজিট করতে বলবে। এর আগে অব্দি আমি সম্ভবত ১৫০ টাকা বা ৩০০ টাকার মতো তাদের কাছ থেকে পেমেন্ট পাই। তারপর আমাকে ডিপোজিট করতে বলে আর আমার উত্তর ছিলো যে আমি অপক্ষো করছিলাম কখন আমাকে ডিপোজিট করতে বলবা। গুড নাইট স্ক্যামারস!
সবাই এসব ব্যাপারে সতর্ক থাকবেন এবং সবাইকে সতর্ক রাখবেন।
এটা খুবই উদ্বেগজনক যে বাংলাদেশে এমন স্ক্যাম এত দ্রুত বৃদ্ধি পাচ্ছে। আপনার অভিজ্ঞতা থেকে স্পষ্ট যে এই স্ক্যামাররা বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে সক্রিয়, বিশেষ করে টেলিগ্রাম, হোয়াটসঅ্যাপ এবং ফোন কলের মাধ্যমে। তারা সাধারণত জব অফার এবং ঘরে বসে লাখ লাখ টাকা আয়ের মিথ্যা প্রতিশ্রুতি দিয়ে মানুষের কাছ থেকে টাকা হাতিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করে।আপনি যেভাবে এই পরিস্থিতি মোকাবেলা করেছেন, তা খুবই প্রশংসনীয়। আপনি তাদের ফাঁদে পা না দিয়ে বরং তাদের প্রকৃত উদ্দেশ্য উন্মোচন করেছেন। এটি অন্যদের জন্য একটি সতর্কবার্তা হতে পারে, যেন সবাই এ ধরনের প্রস্তাবে সাড়া দেওয়ার আগে সতর্ক থাকে।এই ধরনের স্ক্যাম সম্পর্কে সচেতনতা বৃদ্ধি করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ। আপনার এই অভিজ্ঞতা শেয়ার করে অন্যদের সতর্ক করার জন্য ধন্যবাদ। আশা করি, সবাই আপনার মতোই সতর্ক থাকবে এবং এমন প্রতারণামূলক প্রস্তাবে পা দেবে না।
-
ভাই আপনি বিশ্বাস করবেন না এই স্ক্যামটা যে কত বড় রূপ ধারণ করেছে. এরকম স্ক্যামারদের ফাঁদে পড়ে মানুষ লাখ লাখ টাকা হারিয়ে ফেলছে. মানুষ ভাবে যে এটাই মনে হয় ফ্রিল্যান্সিং. তারা ভাবে যে ইংলিশে যেহেতু কথা বলছে তা মানে তো এটা বড় কিছু. এই তো কয়েকদিন আগে এই বিষয় নিয়ে একটা প্রতিবেদন দেখলাম. দেখলাম এক মহিলা টাকার জন্য তার মেয়ের গহনা বিক্রি করে দিয়েছে. যেটি দেখে আপনিও বুঝতে পারবেন যে এটি কতটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে.
এই তো ভিডিওর লিংকটি:
-
ভাই আপনি বিশ্বাস করবেন না এই স্ক্যামটা যে কত বড় রূপ ধারণ করেছে. এরকম স্ক্যামারদের ফাঁদে পড়ে মানুষ লাখ লাখ টাকা হারিয়ে ফেলছে. মানুষ ভাবে যে এটাই মনে হয় ফ্রিল্যান্সিং. তারা ভাবে যে ইংলিশে যেহেতু কথা বলছে তা মানে তো এটা বড় কিছু. এই তো কয়েকদিন আগে এই বিষয় নিয়ে একটা প্রতিবেদন দেখলাম. দেখলাম এক মহিলা টাকার জন্য তার মেয়ের গহনা বিক্রি করে দিয়েছে. যেটি দেখে আপনিও বুঝতে পারবেন যে এটি কতটা ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে.
অনলাইনে প্রতিনিয়ত বিভিন্ন রকম স্কামিং হচ্ছে এবং কি মানুষ ২-১০০ টাকারও লোভ সামলাতে পারে না।
গত দুইদিন আগে আমার এক বন্ধুর সাথে ঘটনা ঘটেছে তা হচ্ছে সে একটি sidra অ্যাকাউন্ট কিনতে যায় সেখানে সে একটি ফেসবুক গ্রুপের এডমিন এর সাথে ডিল করে যেই গ্রুপে মেম্বার ছিল ৪৫ হাজার। তবে এটা মেসেঞ্জার গ্রুপ না ফেসবুক গ্রুপ তাই এখানে ভেরিফাই করা অনেকটাই কষ্টকর যে সেই এডমিন কতটা বিশ্বস্ত তবে সে এডমিন কে বিশ্বাস করে তিন হাজার টাকা পেমেন্ট করে। পেমেন্ট করার পর এডমিন তাকে একটি জিমেইল দেয় লগইন করার জন্য। বিষয়টি হচ্ছে সে যদি শুধুমাএ ৩ হাজার টাকা স্কাম করত তাহলে খুব বেশি ক্ষতি হতো না। তবে যখনই সে জিমেইলটি লগইন করে তার ফোনে তখনই ওর ফোন রিসেট করে দেয় তারপরে ফেসবুক থেকে ব্লক। তাহলে দেখুন স্ক্যামাররা কতটা ভয়ংকর। কোন লেভেলে চলে গেছে এরা