Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => রাজনৈতি ও সমাজ => Topic started by: Pastaral on August 06, 2024, 03:52:09 PM
-
আওয়ামী লীগের কথা যদি বলি তাহলে শেখ হাসিনা দেশে থেকে পালিয়েছে আর তাদের ভেতরে থাকা বড় বড় নেতারাও পালিয়েছে আর যদি বর্তমান দেশের কথা বলি তাহলে ডক্টর ইউনুস আলী বাংলাদেশের সরকার হবে কিন্তু এটি মাত্র তিন মাসের জন্য স্থায়ী হবে। তারপর আবারও ভোটাভুটি শুরু হয়ে যাবে কিন্তু এই ভোটাভুটিতে দুঃখের বিষয় আওয়ামী লীগের কেউ নেতৃত্বে দাঁড়াতে পারবে না। এই ভোটাভুটিতে যদি বলি নেতৃত্বে দাঁড়াবে তাহলে একপক্ষের বিএনপির তারেক জিয়া আর একপক্ষের কথা যদি বলি তাহলে জাতীয় পার্টি নয়তো জামাত। যাইহোক পরবর্তী সময়ে সরকার যেই হোক না কেন সে অবশ্যই ছতরোদের এই ক্ষমতার বিষয়ে জানবে যে তারা কিভাবে এই দেশটাকে স্বাধীন করেছে এবং ছাত্রদের রক্ত দিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পর দ্বিতীয়বার স্বাধীন করেছে।
-
তারপর আবারও ভোটাভুটি শুরু হয়ে যাবে কিন্তু এই ভোটাভুটিতে দুঃখের বিষয় আওয়ামী লীগের কেউ নেতৃত্বে দাঁড়াতে পারবে না।
ভাই বর্তমানে সবাই আওয়ামী লীগের পতনের জন্য আনন্দ করছে। এবং সবাই এতে আরো খুশি যে আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না, কিন্তু ভাই আপনার দুঃখ কোনো হচ্ছে? আপনি কি আওয়ামী লীগ করেন নাকি ? এত দিন যাবৎ আওয়ামী লীগের অন্যায় অবিচার সহ্য করার পর লক্ষ্য লক্ষ্য ছাত্র সরকার এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার পর শত শত ছাত্রের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ আবার স্বাধীনতা অর্জন করেছে। দেশ থেকে আওয়ামী লীগ এর ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছে। এখন বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগ চিরতরে বিদায় হোক এটাই সবাই চায়. কিন্তু আপনার দুঃখ লাগছে যে আওয়ামী লীগ এই সরকার নির্বাচন ভোটে অংশ গ্রহণ করতে পারবেনা বলে. বুঝলাম না ভাই কিছু।
-
তারপর আবারও ভোটাভুটি শুরু হয়ে যাবে কিন্তু এই ভোটাভুটিতে দুঃখের বিষয় আওয়ামী লীগের কেউ নেতৃত্বে দাঁড়াতে পারবে না।
ভাই বর্তমানে সবাই আওয়ামী লীগের পতনের জন্য আনন্দ করছে। এবং সবাই এতে আরো খুশি যে আওয়ামী লীগ আর ক্ষমতায় আসতে পারবে না, কিন্তু ভাই আপনার দুঃখ কোনো হচ্ছে? আপনি কি আওয়ামী লীগ করেন নাকি ? এত দিন যাবৎ আওয়ামী লীগের অন্যায় অবিচার সহ্য করার পর লক্ষ্য লক্ষ্য ছাত্র সরকার এর বিরুদ্ধে যুদ্ধ করার পর শত শত ছাত্রের রক্তের বিনিময়ে বাংলাদেশ আবার স্বাধীনতা অর্জন করেছে। দেশ থেকে আওয়ামী লীগ এর ক্ষমতা ছিনিয়ে নিয়েছে। এখন বাংলাদেশ থেকে আওয়ামী লীগ চিরতরে বিদায় হোক এটাই সবাই চায়. কিন্তু আপনার দুঃখ লাগছে যে আওয়ামী লীগ এই সরকার নির্বাচন ভোটে অংশ গ্রহণ করতে পারবেনা বলে. বুঝলাম না ভাই কিছু।
আওয়ামী লীগ বিনপি কনোটাই প্রয়োজন নেই। কারো থেকে কেউ কম না। সবাইকেই দেখা হইছে এখন নতুন কেউ আসুক তবে অবশ্যই পুরুষ মানুষ প্রয়োজন। যে দেশের কথা ভাববে দশ এর কথা ভাববে। বর্তমানে সরকার প্রধান করা হয়েছে ডাঃ মোঃ ইউনুস কে । তার অধিনেই পরবর্তী নির্বাচন হবে। তখন দেখা যাবে জনগন কাকে চায়। এবার সরকার নির্বাচিত হবে জনগনের সরকার। অনেক বছর পর ভোট দিয়ে শান্তি পাবো। মনের মধ্যে অনেক খোভ ছিলো সবার তা এখন পরিষ্কার
-
প্রথমত আমি কোন দল করি না দ্বিতীয়তঃ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যদি নির্বাচন হয় তাহলে অবশ্যই দুটি দল শক্তিশালী আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি এর পরেও যেগুলো দল রয়েছে সেগুলো নির্বাচনে আসবে কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এবং সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে যা বুঝতে পেলাম সম্পূর্ণ সুস্থ নির্বাচন হলে অবশ্যই বিএনপি এখানে জয়লাভ করবে আমার মনে হচ্ছে। আর বিএনপি জয়লাভ করলে আমার মনে হয় আওয়ামী লীগের কোন অস্তিত্ব রাখবেনা দেশে আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
-
সর্ব প্রথম কথা হল নির্বাচন তিন মাস কেন আমার মনে হচ্ছে তিন বছরেও হবে না। দ্বিতীয়তঃ আওয়ামী লীগ-বিএনপি জামাত যদি সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলে অসংখ্য মানুষ মারা যাবে নির্বাচনের সময় এবং সুষ্ঠ ভোট হলে বিএনপি জয়লাভ করবে। জয়লাভ করার পর আবার তারা বিচার কার্য পরিচালনা করবে বিচার করবে কোথায় কার নাম আছে সেগুলো পরিবর্তন করবে এভাবেই পাঁচ বছর চলে যাবে আওয়ামী লীগের ১২ টা বাজিয়ে ছাড়বে । দেশটা ঠিক এরকম ভাবেই চলে আসতেছে স্বাধীনের পর থেকে। আর এভাবেই বাংলাদেশ চলবে সুদ্ধ হবে না কখনো বাংলাদেশ।
-
প্রথমত আমি কোন দল করি না দ্বিতীয়তঃ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে যদি নির্বাচন হয় তাহলে অবশ্যই দুটি দল শক্তিশালী আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি এর পরেও যেগুলো দল রয়েছে সেগুলো নির্বাচনে আসবে কিন্তু আমার মনে হচ্ছে এবং সার্বিক অবস্থা বিবেচনা করে যা বুঝতে পেলাম সম্পূর্ণ সুস্থ নির্বাচন হলে অবশ্যই বিএনপি এখানে জয়লাভ করবে আমার মনে হচ্ছে। আর বিএনপি জয়লাভ করলে আমার মনে হয় আওয়ামী লীগের কোন অস্তিত্ব রাখবেনা দেশে আরো ভয়াবহ আকার ধারণ করবে।
দেশের বর্তমান পরিস্থিতি দেখে অনেক দুশ্চিন্তার মধ্যে রয়েছে সাধারণ জনগণ।বিভিন্ন পাড়া মহল্লায় এমন একটি পরিস্থিতি হয়েছে সাধারণ জনগণের রাতের ঘুম হারাম হয়ে গিয়েছে।জানিনা এভাবে আর কত রাত ভয়ে আতঙ্কে রাত কাটাতে হবে।আমি বলবো না আওয়ামী লীগ সরকার ভালো ছিল তবে এটা বলতে পারি আওয়ামী লীগ সরকারের সময় সাধারণ জনগণ শান্তিতে রাতে ঘুমাতে পারতো কিন্তু এখন আর শান্তিতে ঘুমানোর মতো পরিস্থিতি দেখছি না।প্রায় প্রতি রাতেই বিভিন্ন জায়গায় দেখা যায় চুরি থেকে শুরু করে ডাকাতি হচ্ছে।তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে নির্বাচন হলে নিরপেক্ষ একটি নির্বাচনের আশা করছি।গত ১৫ থেকে ১৬ বছর সাধারণ জনগণ তাদের ভোটের অধিকার থেকে বঞ্চিত ছিল আশা করা যাচ্ছে এবার তারা তাদের ভোটের অধিকার ফেরত পাবে।
-
এখন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে দুটি মাত্র দলটিকে রয়েছে জামায়েত ইসলাম এবং বিএনপি। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জয়লাভ করবে এতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু ডক্টর ইউনুস এত সহজে ক্ষমতা ছেড়ে দেবে না তবে তার কাছে কয়েক বছর ক্ষমতা থাকলে দেশ উন্নত হবে। বিএনপি এবং জামায়েত ইসলাম এই দুইটি দলের মধ্যে একটি দল ক্ষমতায় আসলে তারা পাল্টা আক্রমণ করার চেষ্টা করবে, শেষ পর্যন্ত আমাদের মত হত দরিদ্র জনগণের সবচেয়ে বেশি লোকসান।
-
এখন বর্তমান সময়ে বাংলাদেশে দুটি মাত্র দলটিকে রয়েছে জামায়েত ইসলাম এবং বিএনপি। তবে সবচেয়ে জনপ্রিয় দল হিসেবে বিএনপি সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জয়লাভ করবে এতে কোন সন্দেহ নেই। কিন্তু ডক্টর ইউনুস এত সহজে ক্ষমতা ছেড়ে দেবে না তবে তার কাছে কয়েক বছর ক্ষমতা থাকলে দেশ উন্নত হবে। বিএনপি এবং জামায়েত ইসলাম এই দুইটি দলের মধ্যে একটি দল ক্ষমতায় আসলে তারা পাল্টা আক্রমণ করার চেষ্টা করবে, শেষ পর্যন্ত আমাদের মত হত দরিদ্র জনগণের সবচেয়ে বেশি লোকসান।
বাংলাদেশের রাজনীতি দীর্ঘদিন ধরে দ্বিদলীয় রাজনীতির একটি কাঠামোতে আবর্তিত হয়েছে, যেখানে আওয়ামী লীগ এবং বিএনপি মূল প্রতিদ্বন্দ্বী। তবে জামায়াতে ইসলামী একটি ছোট অংশ হলেও তাদের প্রভাব কিছু নির্দিষ্ট ক্ষেত্রে রয়েছে।সুষ্ঠু নির্বাচন হলে জনগণের ইচ্ছাই প্রতিফলিত হবে, এবং তখন জনপ্রিয় দল যেমন বিএনপি জয়লাভ করতে পারে। তবে এ ক্ষেত্রে নির্বাচন কমিশন এবং প্রশাসনিক নিরপেক্ষতার বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিযোগিতা যদি স্বচ্ছ এবং নিরপেক্ষ হয়, তবে এটি গণতন্ত্রের জন্য ইতিবাচক হতে পারে।ড. ইউনূসের প্রসঙ্গটি কিছুটা ভিন্ন। তিনি সরাসরি রাজনীতিতে সক্রিয় না হলেও তার নামে বিভিন্ন বিতর্ক রয়েছে। ক্ষমতায় থাকা বা দেশ পরিচালনার ক্ষমতা তার হাতে থাকা নিয়ে আপাতত কোনও বাস্তব ভিত্তি দেখা যাচ্ছে না। তবে তার মত চিন্তাবিদ এবং উদ্ভাবনী নেতারা দেশের আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে ভূমিকা রাখতে পারেন।
-
আওয়ামী লীগের কথা যদি বলি তাহলে শেখ হাসিনা দেশে থেকে পালিয়েছে আর তাদের ভেতরে থাকা বড় বড় নেতারাও পালিয়েছে আর যদি বর্তমান দেশের কথা বলি তাহলে ডক্টর ইউনুস আলী বাংলাদেশের সরকার হবে কিন্তু এটি মাত্র তিন মাসের জন্য স্থায়ী হবে। তারপর আবারও ভোটাভুটি শুরু হয়ে যাবে কিন্তু এই ভোটাভুটিতে দুঃখের বিষয় আওয়ামী লীগের কেউ নেতৃত্বে দাঁড়াতে পারবে না। এই ভোটাভুটিতে যদি বলি নেতৃত্বে দাঁড়াবে তাহলে একপক্ষের বিএনপির তারেক জিয়া আর একপক্ষের কথা যদি বলি তাহলে জাতীয় পার্টি নয়তো জামাত। যাইহোক পরবর্তী সময়ে সরকার যেই হোক না কেন সে অবশ্যই ছতরোদের এই ক্ষমতার বিষয়ে জানবে যে তারা কিভাবে এই দেশটাকে স্বাধীন করেছে এবং ছাত্রদের রক্ত দিয়ে বাংলাদেশকে মুক্তিযুদ্ধের পর দ্বিতীয়বার স্বাধীন করেছে।
বর্তমানে বাংলাদেশের যেরকম অবস্থায় রয়েছে কোন পর্যায়ে যাবে সেটা কোনভাবেই বোঝা যাচ্ছে না। কারণ এখন বর্তমানে বাংলাদেশ একটু শান্তিতে রয়েছে এবং সরকার কে হবে সেটা বলা মুশকিল। কারো মন্তব্য ডক্টর ইউনুস থাকবেই আবার কেউ কেউ বলছে অন্য সরকার আসবে। তাই এটা সময় নির্ভরশীল। দেখা যাক কি হয় পরবর্তী সময়ে।