Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => রাজনৈতি ও সমাজ => Topic started by: Vision pro on August 07, 2024, 10:59:21 PM
-
কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের মধ্যে রয়েছেন:
❤️আবু সাঈদ (২২) — বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।[২]
❤️মো. ফারুক — একটি আসবাবের দোকানের কর্মচারী ছিলেন।[৩]
❤️ওয়াসিম আকরাম — চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র ও কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।[৩]
❤️ফয়সাল আহমেদ শান্ত (২৪) — ওমরগনি এম.ই.এস কলেজের ছাত্র ছিলেন।[৪]
❤️মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ - বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস-এর (বিইউপি) ছাত্র।[৫]
তাহির জামান প্রিয়- সাংবাদিক[৫]
❤️রিদোয়ান শরীফ রিয়াদ - টঙ্গী সরকারি কলেজে ইংরেজি বিভাগের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী।[৫]
❤️শেখ ফাহমিন জাফর (১৮) - টঙ্গী সরকারি কলেজে এইচএসসি বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী। সুত্র- ২০ জুলাই ২০২৪ ইং (শনিবার) দৈনিক প্রথম আলো, উত্তারা ক্রিসেন্ট হাসপাতালের তথ্য।
❤️মো. শাহজাহান (২৫) — তিনি নিউমার্কেট এলাকার হকার ছিলেন।[৬]
❤️সিয়াম (১৮) — তিনি গুলিস্তানের একটি ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী ছিলেন।[৭]
❤️আসিফ ও সাকিল — নর্দান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী। [৮][৯][১০][১১]
দিপ্ত দে — মাদারীপুর সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।[১২][১৩]
❤️দুলাল মাতবর — গাড়ি চালক।[১৩]
❤️ফারহান ফাইয়াজ — ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।[১৪]
❤️ইয়ামিন — মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির।[১৫]
❤️মো. জিল্লুর শেখ — ঢাকা ইম্পেরিয়াল কলেজ।[১৬]
❤️শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন — মিরপুর এমআইএসটির কম্পিউটার সায়েন্সের শিক্ষার্থী[১১]
❤️হাসান মেহেদী — নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা টাইমস[১৭]
❤️রিয়া গোপ (৬) — বাসার ছাদে খেলতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়।[১৮]
❤️সাফকাত সামির (১১) — একটি মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।[১৯]
❤️আবদুল আহাদ (৪) - বাসার বারান্দায় বাবা মায়ের সামনেই গুলিবিদ্ধ হন এবং ❤️❤️পরবর্তীতে মৃত্যুবরণ করেন।[২০]
❤️রাকিব হাসান (১২) - রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আইটিজেড স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। [২১]
❤️তাহমিদ ভুঁইয়া(১৫) — নরসিংদী শহরের নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।[১১]
মো. ইমন মিয়া (২২) — শিবপুরের সরকারি শহীদ আসাদ কলেজের শিক্ষার্থী।[১১]
হৃদয় চন্দ্র তরুয়া (২২) - চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।[২২]
মো. ফয়েজ (৩২) - স্যানিটারি মিস্ত্রির (পাইপ ফিটার) কাজ করতেন।[২৩]
মাহামুদুর রহমান (১৯) - ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নূরজাহান রোডের মাথায় (মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডের দিকে) সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশের গুলিতে নিহত হন।[২৪]
ইমতিয়াজ আহমেদ জাবির - সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।[২৫]
রনি প্রামাণিক (২৮) - ব্যাটরিচালিত অটোরিকশা চালাতেন।[২৬]
রাকিবুল হাসান (২৭) - প্রকৌশলী হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। [২৭]
মোবারক(১৩) - গাভির দুধ বিক্রি করেই সংসার চালাতেন। ক্রেতাদের বাসায় দুধ পৌঁছে দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[২৮]
নাইমা সুলতানা (১৫) - ঢাকার মাইলস্টোন কলেজের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। [২৮]
হোসেন মিয়া (১০) - পপকর্ন, আইসক্রিম ও চকলেট ফেরি করত।[২৯]
মো. আলমগীর হোসেন - ঢাকার রামপুরা এলাকায় একটি বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিতে গাড়িচালকের চাকরি করতেন।[৩০]
নুর আলম (২২) - নির্মাণশ্রমিক[৩১]
আবু সায়েদ (৪৫) - ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকায় ছোট একটি মুদিদোকান চালাতেন।[৩২]
শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন - ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার আইডিয়াল কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।[৩৩]
ইমরান খলিফা (৩৩) - গুলশান-২-এর চারুলতা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৩৪]
জসিম উদ্দীন (৩৫) - উত্তরায় একটি অটোমোবাইলসের দোকানে চাকরি করতেন।[৩৫]
সাব্বির হোসেন - জ্বর হওয়ায় অসুস্থ শরীরে ওষুধ কিনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৩৬]
ইফাত হোসেন (১৬) - যাত্রাবাড়ীর এ কে হাইস্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। [৩৭]
মিজানুর রহমান ওরফে মিলন (৪৮) - ঢাকার নর্দা এলাকায় একটি বিউটি পার্লারে কাজ করতেন।[৩৮]
মোস্তফা জামান ওরফে সমুদ্র (১৭) - চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবসা শাখা থেকে জিপিএ-৪.৯৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয় সে।[৩৯]
মো. রাসেল (১৫) - নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। [৪০]
জাকির হোসেন (৩৮) - ভীমবাজার এলাকায় ‘কাজী ভিআইপি গার্মেন্টস’ নামের একটি কারখানায় উৎপাদন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন।[৪১]
আবদুল্লাহ আল আবির (২৪) - নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন।[৪২]
রিদওয়ান হোসেন সাগর - ১৯ জুলাই ময়মনসিংহে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৪৩]
সজীব সরকার (৩০) - চিকিৎসক। [৪৪]
মো. আহাদুন (১৭) - পূর্ব বাড্ডার ইউসেপ হাজী সিকান্দার আলী টেকনিক্যাল স্কুলের শিক্ষার্থী। [৪৫]
আরিফ হোসেন ওরফে রাজীব (২৬) - গাজীপুরের বোর্ড বাজার এলাকায় ভাঙারি দোকানে শ্রমিকের কাজ করতেন।[৪৬]
জুবাইদ হোসেন (১৫) - রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মুদিদোকানে চাকরি করত। [৪৭]
জামান মিয়া (১৭) - নরসিংদীর একটি ডাইং কারখানায় কাজ করত। [৪৮]
কাদির হোসেন (২৫) - কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিতে চাকরি করতেন।[৪৯]
মো. আমিন (১৬) - একটি বৈদ্যুতিক সুইচ নির্মাণ কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন।[৫০]
সেলিম তালুকদার (৩২) - নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। [৫১]
সোহাগ মিয়া (১৬) - ঢাকায় রিকশা চালাত [৫২]
মোবারক হোসেন (৩৩) - একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৫৩]
সাগর আহম্মেদ (২২) - মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।[৫৪]
কুরমান শেখ (৪৯) - ঢাকার সাভার বাসস্ট্যান্ডে একটি ছোট্ট ঘরে দৈনিক ভাড়া ভিত্তিতে মুরগির ব্যবসা করতেন।
তুরাব হোসেন, সাংবাদিক, দৈনিক জালালাবাদ, সিলেট[৫৫]
শিশু
সম্পাদনা
রিয়া (৮) — খেলছিলো বাড়ির ছাদে গোলাগুলি শুরু হলে কোলে নেন তার বাবা। হঠাৎ একটা গুলি এসে লাগে তার গায়ে। তৎখানিক মুত্যুর কোলে ঢলে পরেন রিয়া। ( নারায়নগঞ্জ )
মুবারক (১৩) — বাবার সাথে খামারে কাজ করতো মুবারক। দুধ বিক্রি করতো বাসায় বাসায়। ১৯ জুলাই মিছিল দেখতে গিয়ে মুছে গেছে তার জীবন।
সামি (১১) — টিয়ারসেলের ধোয়া ঘরে আসছিলো, তা ঠেকাতে জানালা বন্ধ করতে যায় সামি। তখনি একটি গুলি এসে লাগে তার গায়ে।
হোসেন (১০) — ২০ জুলাই খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলনা হোসাইনকে। রাতে ঢাকার মেডিকেল কলেজে লাশের স্থুবের নিচে পাওয়া যায় তার মরদেহ।
তাহমিদ (১৪) — ১৮ জুলাই নরসিংদীতে গুলি বিদ্ধ হয়ে মারা যায় তাহমিদ।
নাঈমা (১৬) — মায়ের সাথে বারান্দায় দাড়িয়ে দেখছিলো কি হচ্ছে বাহিরে। কিছু বুঝে উঠার আগেই গুলি এসে লাগে তার গায়ে।
রিফাত (১৬) — আহত একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলো রিফাত। গুলি করা হয় তাকেও, চলে যায় রিফাতের প্রাণটা।
সাদ মাহমুদ (১৪) — ২০ জুলাই এমনি ভাবে প্রাণ যায় মাহমুদের।
প্
-
ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত ভাই আপনি যে ধারনা দিয়েছেন আপনি কি জানেন যে এই কোটা আন্দোলনে প্রায় অসংখ্য শিক্ষার্থী মারা গিয়েছে।এই কোটা আন্দোলনে রং পুরের আবু সাঈদ ভাইকে পুলিশ গুলি করে অতঃপর বিকেল পাঁচটা নাগাদ হসপিটালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। যাইহোক ভাই আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়া এবং আমার অনেক বড় ভাইরা বলেছে যারা কিনা এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিল তারা সবাই দেখেছে যে আবু সাঈদ ভাইকে পুলিশ গুলি করে নিহত করে অতঃপর এর মামলা করলে বিচারে শোনা যায় আবু সাঈদ ভাইকে নাকি ইট পাটখিল নিক্ষেপে মারা হয়েছে। তাহলে ভাই দেখেন যে আমাদের চোখের সামনে ঘটা ঘটনাকে তারা কিভাবে বদলে দিতে পারে। ৪ই আগস্ট বাংলাদেশের সব জায়গায়ই বড় আন্দোলনেও অনেক শিক্ষার্থী মারা যায় কিন্তু আপনার প্রশ্ন অনুযায়ী যদি বলেন যে এখন পর্যন্ত কত শিক্ষার্থী মারা গিয়েছে তাহলে এখনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি।
-
ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত ভাই আপনি যে ধারনা দিয়েছেন আপনি কি জানেন যে এই কোটা আন্দোলনে প্রায় অসংখ্য শিক্ষার্থী মারা গিয়েছে।এই কোটা আন্দোলনে রং পুরের আবু সাঈদ ভাইকে পুলিশ গুলি করে অতঃপর বিকেল পাঁচটা নাগাদ হসপিটালে নিয়ে গেলে তাকে মৃত বলে ঘোষণা করা হয়। যাইহোক ভাই আমরা সবাই সোশ্যাল মিডিয়া এবং আমার অনেক বড় ভাইরা বলেছে যারা কিনা এই আন্দোলনে অংশগ্রহণ করেছিল তারা সবাই দেখেছে যে আবু সাঈদ ভাইকে পুলিশ গুলি করে নিহত করে অতঃপর এর মামলা করলে বিচারে শোনা যায় আবু সাঈদ ভাইকে নাকি ইট পাটখিল নিক্ষেপে মারা হয়েছে। তাহলে ভাই দেখেন যে আমাদের চোখের সামনে ঘটা ঘটনাকে তারা কিভাবে বদলে দিতে পারে। ৪ই আগস্ট বাংলাদেশের সব জায়গায়ই বড় আন্দোলনেও অনেক শিক্ষার্থী মারা যায় কিন্তু আপনার প্রশ্ন অনুযায়ী যদি বলেন যে এখন পর্যন্ত কত শিক্ষার্থী মারা গিয়েছে তাহলে এখনো সঠিক তথ্য পাওয়া যায়নি।
নিউজে ২০০ বা তার কিছু বেশি মানুষের কথা বলা হয় যে এমন পরিমাণ মানুষ মারা গেছেন তবে এই সংখ্যা প্রায় ২ হাজারেরও বেশি হবে। একটা ভিডিও দেখছেন কি না জানিনা ৫ আগস্ট যখন শেখ-হাসিনা পালাইলো তার পরও পুলিশ অনেক গোলাগুলি করে এবং এক যায়গায় ২০-২৫ জনকে ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে। ৩ জনকে তারা ধরে আবার ছেড়ে দিয়ে দৌড় দিতে বলে এবং যখন তারা দৌড় দেন তখন গুলি করে মেরে ফেলা হয় এই দৃস্যগুলো সহ্য করার মতো না। এই সৈরাচার সরকার এই পুলিশ বাহিনিকে কুকুরের মতো করে ব্যবহার করেছে। পুলিশের দোষ দিয়ে কি করবো এরা চাকরি করতো উপরমহলের কথা না শুনলে তাহলে তাদের নিজেদেরও প্রানের ঝুকি থাকতো। যাইহোক দেশ এখন স্বাধীন তাই দেশকে নতুন করে আবার তৈরি করতে হবে এবং ভবিষ্যতে যেনো এরকম সৈরাচারি কেউ না হতে পারে সে দিকে খেয়াল রেখে নতুন সরকার গঠন করতে হবে।
-
নিউজে ২০০ বা তার কিছু বেশি মানুষের কথা বলা হয় যে এমন পরিমাণ মানুষ মারা গেছেন তবে এই সংখ্যা প্রায় ২ হাজারেরও বেশি হবে। একটা ভিডিও দেখছেন কি না জানিনা ৫ আগস্ট যখন শেখ-হাসিনা পালাইলো তার পরও পুলিশ অনেক গোলাগুলি করে এবং এক যায়গায় ২০-২৫ জনকে ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে। ৩ জনকে তারা ধরে আবার ছেড়ে দিয়ে দৌড় দিতে বলে এবং যখন তারা দৌড় দেন তখন গুলি করে মেরে ফেলা হয় এই দৃস্যগুলো সহ্য করার মতো না। এই সৈরাচার সরকার এই পুলিশ বাহিনিকে কুকুরের মতো করে ব্যবহার করেছে। পুলিশের দোষ দিয়ে কি করবো এরা চাকরি করতো উপরমহলের কথা না শুনলে তাহলে তাদের নিজেদেরও প্রানের ঝুকি থাকতো। যাইহোক দেশ এখন স্বাধীন তাই দেশকে নতুন করে আবার তৈরি করতে হবে এবং ভবিষ্যতে যেনো এরকম সৈরাচারি কেউ না হতে পারে সে দিকে খেয়াল রেখে নতুন সরকার গঠন করতে হবে।
কোন কোন সোর্স থেকে আমিও এই ধরনেরই নিউজ পেয়েছি। আর এবং এটি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না পুলিশ বাহিনী থেকে শুরু করে সেনাবাহিনী এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনগুলো যুবলীগ ছাত্রলীগ এর সকল গুন্ডা ভান্ডারা অস্ত্র নিয়ে বের হয়েছিল।
আমি লক্ষ্য করেছি তাদের হাতে অটো রাইফেল গুলো তাছাড়া এস এম জি থেকে শুরু করে একে৪৭ ছিল। এগুলো দিয়ে যদি রাস্তায় হাজার হাজার মানুষের আন্দোলনের দলকে লক্ষ্য করে যদি ব্রাশফায়ার করা হয় তাহলে কি পরিমাণে মানুষ হ*ত্যা হবে এটা তো জানারই কথা।
আরেকটু ওয়েবসাইটের লিংক দিচ্ছি এটাই আপনারা হান অফিসিয়ালি শহীদ হওয়া মানুষ হলেন নাম ছবি এবং ডিটেলস দেখতে পারবেন। - https://www.shohid.info/?lang=en
-
এ আন্দোলনে যতজন শিক্ষার্থী নিজের জীবনের বিনিময়ে দেশকে স্বাধীন করে দিয়ে গিয়েছে তাদের জন্য হৃদয়ের গভীর থেকে শ্রদ্ধা জানাচ্ছি। তারা তাদের দায়িত্ব পালন করেছে এখন আমাদের দায়িত্ব আমাদের সঠিকভাবে পালন করতে হবে. আমাদের দেশকে এখন একটি শান্তিপূর্ণ দেশে পরিণত করতে হবে, যেখানে কোন ধরনের কোন ভেদাভেদ থাকবে না এবং কোন সাধারণ মানুষকে যেকোনো ধরনের অধিকার তাকে বঞ্চিত করা হবে না. তারা আমাদেরকে এবং আমাদের দেশকে এক স্বৈরাচারী সরকারের হাত থেকে মুক্ত করে দিয়ে গেছে, এখন আমাদের দেশকে প্রথম থেকে গড়ে তুলতে হবে.
-
নিউজে ২০০ বা তার কিছু বেশি মানুষের কথা বলা হয় যে এমন পরিমাণ মানুষ মারা গেছেন তবে এই সংখ্যা প্রায় ২ হাজারেরও বেশি হবে। একটা ভিডিও দেখছেন কি না জানিনা ৫ আগস্ট যখন শেখ-হাসিনা পালাইলো তার পরও পুলিশ অনেক গোলাগুলি করে এবং এক যায়গায় ২০-২৫ জনকে ব্রাশ ফায়ার করে মেরে ফেলে। ৩ জনকে তারা ধরে আবার ছেড়ে দিয়ে দৌড় দিতে বলে এবং যখন তারা দৌড় দেন তখন গুলি করে মেরে ফেলা হয় এই দৃস্যগুলো সহ্য করার মতো না। এই সৈরাচার সরকার এই পুলিশ বাহিনিকে কুকুরের মতো করে ব্যবহার করেছে। পুলিশের দোষ দিয়ে কি করবো এরা চাকরি করতো উপরমহলের কথা না শুনলে তাহলে তাদের নিজেদেরও প্রানের ঝুকি থাকতো। যাইহোক দেশ এখন স্বাধীন তাই দেশকে নতুন করে আবার তৈরি করতে হবে এবং ভবিষ্যতে যেনো এরকম সৈরাচারি কেউ না হতে পারে সে দিকে খেয়াল রেখে নতুন সরকার গঠন করতে হবে।
কোন কোন সোর্স থেকে আমিও এই ধরনেরই নিউজ পেয়েছি। আর এবং এটি হওয়া অস্বাভাবিক কিছু না পুলিশ বাহিনী থেকে শুরু করে সেনাবাহিনী এবং আওয়ামী লীগের অঙ্গ সংগঠনগুলো যুবলীগ ছাত্রলীগ এর সকল গুন্ডা ভান্ডারা অস্ত্র নিয়ে বের হয়েছিল।
আমি লক্ষ্য করেছি তাদের হাতে অটো রাইফেল গুলো তাছাড়া এস এম জি থেকে শুরু করে একে৪৭ ছিল। এগুলো দিয়ে যদি রাস্তায় হাজার হাজার মানুষের আন্দোলনের দলকে লক্ষ্য করে যদি ব্রাশফায়ার করা হয় তাহলে কি পরিমাণে মানুষ হ*ত্যা হবে এটা তো জানারই কথা।
আরেকটু ওয়েবসাইটের লিংক দিচ্ছি এটাই আপনারা হান অফিসিয়ালি শহীদ হওয়া মানুষ হলেন নাম ছবি এবং ডিটেলস দেখতে পারবেন। - https://www.shohid.info/?lang=en
আপনার দেওয়া ওয়েবসাইটে মৃত্যুর সংখ্যা দেখাচ্ছে ৪৯০+ এবং আহত ৩৩ হাজার মানুষ এরেস্টেড ১১ হাজার। এটিও যদি সত্য হয় তাহলে ভাবেন কি পরিমান অপকর্ম চালাইছে এই সৈরাচার সরকার। এতোগুলা প্রান নিয়া এতোগুলা ছাত্র সাধারণ মানুষকে আহত করেও এই অবৈধ সরকার পদত্যাগ করতে রাজি ছিলো না। বিভিন্ন সোর্স থেকে জানতে পেড়েছি যে ৩ বাহিনির প্রধানকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার আগেও বৈঠক করেছিলো তিনি এবং তাদের আরো বল প্রয়োগের জন্য বলে কিন্তু সেনাবাহিনী এটা করতে অস্বীকার করে এবং পরিস্থিতি কন্ট্রোলের বাহিরে জানিয়ে বলে যে আপনি পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যান। কিন্তু সে যেতে রাজি ছিলো না যেকোনো মূল্যে ক্ষমতায় থাকতে চায় পরে তার বোন শেখ রেহেনা আর ছেলে জয় যখন তাকে বোঝায় আর দেশ থেকে চলে যেতে বলে তখন সে পদত্যাগ করে চলে যায়। এতোটা কষ্টের পরে অর্জিত এই স্বাধীনতা কোনোভাবেই বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না। অনেক চক্র পরিকল্পনা করে দেশকে আবারো অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করতেছে এখনো হিন্দুদের উপর অত্যাচার করতেছে দেশে। এদিকে বাপ দাদাদের মুখে ডাকাতের গল্প শুনতাম আর এখন আবার সেই ডাকাতের উৎপাত শুরু হয়েছে। এই সবকিছুকে প্রতিহত করে একটা সুন্দর দেশ গড়তে পারলেই কেবল আমাদের শহীদ ভায়েদের শহীদ হওয়া সার্থক হবে।
-
আপনার দেওয়া ওয়েবসাইটে মৃত্যুর সংখ্যা দেখাচ্ছে ৪৯০+ এবং আহত ৩৩ হাজার মানুষ এরেস্টেড ১১ হাজার। এটিও যদি সত্য হয় তাহলে ভাবেন কি পরিমান অপকর্ম চালাইছে এই সৈরাচার সরকার। এতোগুলা প্রান নিয়া এতোগুলা ছাত্র সাধারণ মানুষকে আহত করেও এই অবৈধ সরকার পদত্যাগ করতে রাজি ছিলো না। বিভিন্ন সোর্স থেকে জানতে পেড়েছি যে ৩ বাহিনির প্রধানকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার আগেও বৈঠক করেছিলো তিনি এবং তাদের আরো বল প্রয়োগের জন্য বলে কিন্তু সেনাবাহিনী এটা করতে অস্বীকার করে এবং পরিস্থিতি কন্ট্রোলের বাহিরে জানিয়ে বলে যে আপনি পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যান। কিন্তু সে যেতে রাজি ছিলো না যেকোনো মূল্যে ক্ষমতায় থাকতে চায় পরে তার বোন শেখ রেহেনা আর ছেলে জয় যখন তাকে বোঝায় আর দেশ থেকে চলে যেতে বলে তখন সে পদত্যাগ করে চলে যায়। এতোটা কষ্টের পরে অর্জিত এই স্বাধীনতা কোনোভাবেই বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না। অনেক চক্র পরিকল্পনা করে দেশকে আবারো অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করতেছে এখনো হিন্দুদের উপর অত্যাচার করতেছে দেশে। এদিকে বাপ দাদাদের মুখে ডাকাতের গল্প শুনতাম আর এখন আবার সেই ডাকাতের উৎপাত শুরু হয়েছে। এই সবকিছুকে প্রতিহত করে একটা সুন্দর দেশ গড়তে পারলেই কেবল আমাদের শহীদ ভায়েদের শহীদ হওয়া সার্থক হবে।
আমি এটাই ভাই? যখন তিন বাহিনীর প্রধান কে আরো বল প্রয়োগের জন্য বলে তখন তারা তাদের নিজের অফিসারদের প্রতিবাদের কথাও জানায় সেনাবাহিনীর নিচের অফিসাররা শক্ত হাতে দমন করতে অস্বীকৃতি জানায়। আর এটা যখন শেখ হাসিনা জানে সে এমন কথাও বলেছিল যে ভারত থেকে বাহিনী এনে এদেরকে দমন করার জন্য। চিন্তা করতে পারেন কি পরিমান রক্ত পিপাসু ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার হইলে এরকম কথা বলা যায় হাজার হাজার মানুষের রক্তের দাগ যেখানে তার হাতে লেগে ছিল!!
যাই হোক যদিও ইন্ডিয়া তাদের কোনরকম বাহিনী পাঠাতে অস্বীকৃতিও জানিয়েছে তাকে। পরে আর কি করবে পালিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।
-
আপনার দেওয়া ওয়েবসাইটে মৃত্যুর সংখ্যা দেখাচ্ছে ৪৯০+ এবং আহত ৩৩ হাজার মানুষ এরেস্টেড ১১ হাজার। এটিও যদি সত্য হয় তাহলে ভাবেন কি পরিমান অপকর্ম চালাইছে এই সৈরাচার সরকার। এতোগুলা প্রান নিয়া এতোগুলা ছাত্র সাধারণ মানুষকে আহত করেও এই অবৈধ সরকার পদত্যাগ করতে রাজি ছিলো না। বিভিন্ন সোর্স থেকে জানতে পেড়েছি যে ৩ বাহিনির প্রধানকে নিয়ে পালিয়ে যাওয়ার আগেও বৈঠক করেছিলো তিনি এবং তাদের আরো বল প্রয়োগের জন্য বলে কিন্তু সেনাবাহিনী এটা করতে অস্বীকার করে এবং পরিস্থিতি কন্ট্রোলের বাহিরে জানিয়ে বলে যে আপনি পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে চলে যান। কিন্তু সে যেতে রাজি ছিলো না যেকোনো মূল্যে ক্ষমতায় থাকতে চায় পরে তার বোন শেখ রেহেনা আর ছেলে জয় যখন তাকে বোঝায় আর দেশ থেকে চলে যেতে বলে তখন সে পদত্যাগ করে চলে যায়। এতোটা কষ্টের পরে অর্জিত এই স্বাধীনতা কোনোভাবেই বৃথা যেতে দেওয়া যাবে না। অনেক চক্র পরিকল্পনা করে দেশকে আবারো অস্থিতিশীল করার চেষ্টা করতেছে এখনো হিন্দুদের উপর অত্যাচার করতেছে দেশে। এদিকে বাপ দাদাদের মুখে ডাকাতের গল্প শুনতাম আর এখন আবার সেই ডাকাতের উৎপাত শুরু হয়েছে। এই সবকিছুকে প্রতিহত করে একটা সুন্দর দেশ গড়তে পারলেই কেবল আমাদের শহীদ ভায়েদের শহীদ হওয়া সার্থক হবে।
আমি এটাই ভাই? যখন তিন বাহিনীর প্রধান কে আরো বল প্রয়োগের জন্য বলে তখন তারা তাদের নিজের অফিসারদের প্রতিবাদের কথাও জানায় সেনাবাহিনীর নিচের অফিসাররা শক্ত হাতে দমন করতে অস্বীকৃতি জানায়। আর এটা যখন শেখ হাসিনা জানে সে এমন কথাও বলেছিল যে ভারত থেকে বাহিনী এনে এদেরকে দমন করার জন্য। চিন্তা করতে পারেন কি পরিমান রক্ত পিপাসু ফ্যাসিস্ট স্বৈরাচার হইলে এরকম কথা বলা যায় হাজার হাজার মানুষের রক্তের দাগ যেখানে তার হাতে লেগে ছিল!!
যাই হোক যদিও ইন্ডিয়া তাদের কোনরকম বাহিনী পাঠাতে অস্বীকৃতিও জানিয়েছে তাকে। পরে আর কি করবে পালিয়ে যাওয়া ছাড়া আর কোন উপায় ছিল না।
যার যখন পতন হবে সে তার আগে কিছু ভুল করে থাকে শেখ হাসিনাও ঠিক তেমনি কিছু ভুল করেছিল সেনাবাহিনীর প্রধানকে পরিবর্তন করা থেকে শুরু করে পুলিশ বিজিবি এর প্রত্যেকটি প্রধানকে পরিবর্তন করেছিল তার পতন হওয়ার আগে ঠিক এটাই তার ছিল সবচেয়ে বড় ভুল এবং তিনি শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলে আখ্যা দিয়েছেন এটা আরেক ভুল ছিল বাংলাদেশের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে পতন করতে বাধ্য করা হয়। শেখ হাসিনা স্বৈরাচারী হাজার হাজার মানুষকে গুম করেছে তার হৃদয়ে একটু কাঁপে নেই বুক কাঁপে নি সে শুধু রক্তের হোলি খেলতে চেয়েছিল এটা ছিল তার মারাত্মক ভুল তাই সেনাবাহিনী প্রধান তাকে কোন প্রশ্রয় না দিয়ে তিনি তাকে ৪৫ মিনিট সময় বেঁধে দেন এই ৪৫ মিনিটের মধ্যেই আপনাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে না হয় আপনাকে বাংলাদেশের মানুষ ছিড়ে খাবে। সবকিছু পোস্ট পরিস্থিতি যখন হাসিনা সরকারের বাইরে চলে যায় তখন তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করেন।
-
যার যখন পতন হবে সে তার আগে কিছু ভুল করে থাকে শেখ হাসিনাও ঠিক তেমনি কিছু ভুল করেছিল সেনাবাহিনীর প্রধানকে পরিবর্তন করা থেকে শুরু করে পুলিশ বিজিবি এর প্রত্যেকটি প্রধানকে পরিবর্তন করেছিল তার পতন হওয়ার আগে ঠিক এটাই তার ছিল সবচেয়ে বড় ভুল এবং তিনি শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলে আখ্যা দিয়েছেন এটা আরেক ভুল ছিল বাংলাদেশের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে পতন করতে বাধ্য করা হয়। শেখ হাসিনা স্বৈরাচারী হাজার হাজার মানুষকে গুম করেছে তার হৃদয়ে একটু কাঁপে নেই বুক কাঁপে নি সে শুধু রক্তের হোলি খেলতে চেয়েছিল এটা ছিল তার মারাত্মক ভুল তাই সেনাবাহিনী প্রধান তাকে কোন প্রশ্রয় না দিয়ে তিনি তাকে ৪৫ মিনিট সময় বেঁধে দেন এই ৪৫ মিনিটের মধ্যেই আপনাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে না হয় আপনাকে বাংলাদেশের মানুষ ছিড়ে খাবে। সবকিছু পোস্ট পরিস্থিতি যখন হাসিনা সরকারের বাইরে চলে যায় তখন তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করেন।
তুমি তো বলব হাসিন ার পর হয়ে গিয়েছে যখন সে তার মনের ভেতর প্ল্যানিং করেছে ক্ষমতায় চিরজীবন থাকার জন্য স্টারটিং টা হয়েছিল বিডিআর এর পিলখানা হ*ত্যাকান্ড এর মাধ্যমে। সে প্রথমেই ক্ষমতায় বসার সাথে সাথে আগের সেই সব দেশ প্রেমিক সাহসী সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের হত্যা করে নিয়েছে যেন তার স্বৈরা শাসন প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বাধা না হয়ে দাঁড়ায়।
তারপর সংসদে একনাগারে তাদের ইচ্ছামত আইন পাস করে 2014 সালের প্রহসনের নির্বাচন করা এবং সেটা পর্যায় ক্রমে বজায় রাখা । এগুলো সবই ছিল তার ভুল আর এগুলো যদি সে না করত হয়ত তাকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হতো কিন্তু দেশ থেকে এভাবে পালিয়ে যেতে হতো না। তেমনটি তার দলের অন্যান্য মন্ত্রী মিনিস্টারদের ক্ষেত্রেও আজকে অবশ্যই দেখেছেন যে এক্স আইনমন্ত্রী কে কিভাবে মানুষ জুতো এবং ডিম দিয়ে দিল দিচ্ছে।
-
যার যখন পতন হবে সে তার আগে কিছু ভুল করে থাকে শেখ হাসিনাও ঠিক তেমনি কিছু ভুল করেছিল সেনাবাহিনীর প্রধানকে পরিবর্তন করা থেকে শুরু করে পুলিশ বিজিবি এর প্রত্যেকটি প্রধানকে পরিবর্তন করেছিল তার পতন হওয়ার আগে ঠিক এটাই তার ছিল সবচেয়ে বড় ভুল এবং তিনি শিক্ষার্থীদের রাজাকার বলে আখ্যা দিয়েছেন এটা আরেক ভুল ছিল বাংলাদেশের মানুষ ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে পতন করতে বাধ্য করা হয়। শেখ হাসিনা স্বৈরাচারী হাজার হাজার মানুষকে গুম করেছে তার হৃদয়ে একটু কাঁপে নেই বুক কাঁপে নি সে শুধু রক্তের হোলি খেলতে চেয়েছিল এটা ছিল তার মারাত্মক ভুল তাই সেনাবাহিনী প্রধান তাকে কোন প্রশ্রয় না দিয়ে তিনি তাকে ৪৫ মিনিট সময় বেঁধে দেন এই ৪৫ মিনিটের মধ্যেই আপনাকে ছেড়ে চলে যেতে হবে না হয় আপনাকে বাংলাদেশের মানুষ ছিড়ে খাবে। সবকিছু পোস্ট পরিস্থিতি যখন হাসিনা সরকারের বাইরে চলে যায় তখন তিনি বাংলাদেশ ত্যাগ করেন।
তুমি তো বলব হাসিন ার পর হয়ে গিয়েছে যখন সে তার মনের ভেতর প্ল্যানিং করেছে ক্ষমতায় চিরজীবন থাকার জন্য স্টারটিং টা হয়েছিল বিডিআর এর পিলখানা হ*ত্যাকান্ড এর মাধ্যমে। সে প্রথমেই ক্ষমতায় বসার সাথে সাথে আগের সেই সব দেশ প্রেমিক সাহসী সেনাবাহিনীর কর্মকর্তাদের হত্যা করে নিয়েছে যেন তার স্বৈরা শাসন প্রতিষ্ঠিত করার জন্য বাধা না হয়ে দাঁড়ায়।
তারপর সংসদে একনাগারে তাদের ইচ্ছামত আইন পাস করে 2014 সালের প্রহসনের নির্বাচন করা এবং সেটা পর্যায় ক্রমে বজায় রাখা । এগুলো সবই ছিল তার ভুল আর এগুলো যদি সে না করত হয়ত তাকে ক্ষমতা থেকে সরে যেতে হতো কিন্তু দেশ থেকে এভাবে পালিয়ে যেতে হতো না। তেমনটি তার দলের অন্যান্য মন্ত্রী মিনিস্টারদের ক্ষেত্রেও আজকে অবশ্যই দেখেছেন যে এক্স আইনমন্ত্রী কে কিভাবে মানুষ জুতো এবং ডিম দিয়ে দিল দিচ্ছে।
একদিকে ওদের জন্য মায়া লাগতেছে আর অন্যদিকে নিজের জুতো খুলে ওদের গালে মারার ইচ্ছে করতেছে কারণ তারা দুর্নীতি করতে করতে টাকার পাহাড় বানিয়ে ফেলেছে কিন্তু শেষ পরিণতি তাদের হল মানুষের হাতের পচা ডিম ছুড়ে তাদের মাথায় মারতেছে। এবং 10 দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছে আদালত।
তারা কি জানত তাদেরকে শেষমেষ চুল দাড়ি কাটিয়ে পালিয়ে যেতে হবে এটা আমার কাছে সর্বোচ্চ হাস্যকর লাগে