অনেক ভালো সিদ্ধান্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস হলেন একজন অর্থনীতিবিদ এবং সে নোবেল পুরুষ্কার প্রাপ্ত একজন মানুষ তাকে দ্বারা দেশের অর্থনৈতি অনেক উন্নতি করা সম্ভভ। যাদেরকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তারা প্রত্যেকেই অনেক ভালো রবং সৎ মানুষ বলা যায়।(https://talkimg.com/images/2024/08/08/5Lgvb.png)
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সরকারের প্রধান উপদেষ্টা হিসেবে শপথ নিলেন ড. মুহাম্মদ ইউনূস। বঙ্গভবনের দরবার হলে তাঁকে শপথ বাক্য পাঠ করান রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিন।
অনেক ভালো সিদ্ধান্ত ড. মুহাম্মদ ইউনূস হলেন একজন অর্থনীতিবিদ এবং সে নোবেল পুরুষ্কার প্রাপ্ত একজন মানুষ তাকে দ্বারা দেশের অর্থনৈতি অনেক উন্নতি করা সম্ভভ। যাদেরকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে তারা প্রত্যেকেই অনেক ভালো রবং সৎ মানুষ বলা যায়।আপনার কথার মধ্যে দেশ ভক্তি এবং দেশের ভবিষ্যৎ ও উন্নতির জন্য সঠিক নেতৃত্বের গুরুত্ব তুলে ধরা হয়েছে। সত্যই মোঃ ইউনূসের মতো বিশিষ্ট ব্যক্তির সম্বন্ধে উদাহরণ দিয়ে আপনি দেখিয়েছেন কিভাবে দক্ষ ও সৎ নেতৃত্ব কেমন হয়। দেখেন ভাই আপনার এই যুক্তিতে রাজনৈতিক দলের প্রতি সতর্কতার পতি ইঙ্গিত করেছেন এবং সৎ ও যোগ্য নেতৃত্বের প্রয়োজনীয়তার কথা বলেছেন, যা বাংলাদেশ বর্তমানে সময় গুরুত্বপূর্ণ
এদিকে দেশ স্বাধীন করলো ছাত্ররা অথর্চ শহীদদের রক্ত না শুকাইতেই বিভিন্ন রাজনৈতিক দল তাদের সম্মেলন করা শুরু করেছে তারা এমন শুরু করেছে যে মনে হচ্ছে তারা গদি পেয়ে গেছে। অনেক কষ্টের পর এক সৈরাচারিকে গদি থেকে সরানো গেছে এখন আবারো এমন কোনো দলকে ক্ষমতায় আসতে দেওয়া যাবে না যারা হাসিনার মতই আচরন করবে৷ আশা করি দেশের সকল নাগরিক সঠিক মানুষদেরকেই ভোট দেবে।
বাংলাদেশ এখন নতুন করে গুছিয়ে নেওয়ার সময় এসেছে এটি নষ্ট হলে তাহলে এই যুদ্ধের কোনো মূল্য থাকবে না। তাই সবাইকে এক থেকে সঠিক ও সৎ মানুষকেই ক্ষমতায় বসাতে হবে।
আমি মনে করি দেশ গঠনের জন্য যদি তাদের ৫ বছর লাগে, তারা সেটাই করুক। তবে আমার আশংকা যে বিএনপি এটা হতে দেবে না। বিএনপি অলরেডি যেরকম ছ্যাঁচড়ামো শুরু করছে, মনে হচ্ছে সব ক্রেডিট আসলে ওনাদের নিজেদের। আজকেও এক যায়গায় যাবো বলে বের হলাম, পুরো একটা চৌরাস্তা ব্লক করে ওনারা গান ছেড়ে গাড়িতে নাচানাচি করছেন আর চারদিকের গাড়ি গুলো চুপচাপ বসে আছে। কেউ কিচ্ছু বলছে না কারণ, এখানে কথা বললেই গাড়ি ভাংচুর করবে। আমি মনে করি, সঠিক একটা সিস্টেম করে দিয়ে যাক এই সরকার, যেনো পরে অন্যান্য দল গুলো ক্ষমতায় আসলেও তারা যেনো চাইলেই স্বৈরাচার না হতে পারে। এর মধ্যে পুলিশের কিছু দাবি আছে, যেগুলোর আসলে যুক্তি আছে। পুলিশ চাচ্ছে যে তারা আর কোনো রাজনৈতিক দলের জন্য কাজ করবে না, তারা চাচ্ছে আলাদা কমিশনের আন্ডারে কাজ করতে। প্রতিটা দল আসলে পুলিশকে নিজের কাজে ব্যাবহার করে। দেশের সংবিধান সংশোধন করা জরুরী। তবে কষ্টের ব্যাপার হলো যে সরকার ক্ষমতায় যাবে, তারাই তো সংবিধান সংশোধন করে নিজেদের মতো করে নেয়। যেমন হাসিনা সরকার সংবিধান সংশোধন করে নিরপেক্ষ নির্বাচন এর সিস্টেম ই বদলে দিয়েছে।বিএনপি যদি তাদের অতীত ইতিহাস এবং বর্তমানে আওয়ামীলীগ এর ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয় তাহলে তো আর কিছু করার নেই।
বিএনপি যদি তাদের অতীত ইতিহাস এবং বর্তমানে আওয়ামীলীগ এর ইতিহাস থেকে শিক্ষা না নেয় তাহলে তো আর কিছু করার নেই।
বর্তমানে যেমন আওয়ামী লীগের নাম নিশানা একদম নিশ্চিহ্ন হয়ে যাচ্ছে, তারা যদি বেশি বাড়াবাড়ি করে তাদের অবস্থাও যে এরকম হবে না এটার কিন্তু গ্যারান্টি নেই।
কারণ বর্তমানে ছাত্র-জনতা মাঠে নামতে শিখেছে গুলি রামদা এগুলোর সামনে বুক ফুলিয়ে দাঁড়াতে শিখেছে ।
তবে আমি মনে করি তৃতীয় পক্ষ একটা আসবে যেহেতু বর্তমানে ছাত্র জনতা এই আন্দোলন থেকে সফলতা পেয়েছে এবং তার চাইতে বড় সফলতা হচ্ছে তারা উপদেষ্টা হিসেবে দেশ নিয়ন্ত্রণ করা জায়গায় যেতে পেরেছে।
সমস্যা হলো আমরা কিন্তু জাতি একটাই। সবাই সুবিধাভোগী হতে যাই। যখন যে দল আসে, তখন সেই দলের হয়েই থাকতে চাই। আমি যদি আমার এলাকার কথা বলি। হাতে গোনা দুই একজন বিএনপি ট্যাগ লাগানো ব্যাক্তি ছাড়া আর কাউকেই কখনো বিএনপি করতে দেখি নাই। বিগত ১৫ বছরে কোনো প্রকার মিটিং, মিছিল বা সমাবেশ করতে দেখি নাই। কিন্তু হাসিনা পালানোর সাথে সাথেই প্রতি ঘরে ঘরে বিএনপির লোকজন বের হচ্ছে। এরা এতোদিন কোথায় ছিলো? এরাই এতোদিন দোকানে বসে চা খেয়েছে আওয়ামীলীগ নেতাদের কাছ থেকে। আবার হাসিনা পালানর সাথে সাথেই সেই নেতার বাড়ী লুট করতে গেছে। এতোদিন এলাকায় ৫-৬ জন বিএনপিএর লোকজন ছিলো, কিন্তু এখন খুজলে কোনো ঘরেই আওয়ামীলীগের কেউ নেই। প্রতি ঘরে বিএনপি এর নেতা। আবার একই ঘটনা ঘটবে যদি ভবিষ্যতে বিএনপি এভাবে পালাতে বাধ্য হয়। প্রতি ঘর থেকে আওয়ামীলীগের নেতা বের হয়ে আসবে। ইয়াং জেনারেশন আর পরিবার ভিত্তিক রাজনীতি চায় না। নতুন কেউ আসুক! সেই অপেক্ষায় আছি।সুযোগ সন্ধানী সুবিধাবাদী লোক সকল জায়গায় রয়েছে। এটা যে শুধু রাজনীতির মাঠে তা কিন্তু নয়। আর আপনি যেটা বললেন আসলে এটা শুধু আপনার এলাকার চেহারা নয় বলতে গেলে গত ১৫ বছরে বাংলাদেশের প্রায় প্রত্যেকটা এলাকায় এবং জেলার একই অবস্থা ছিল। আর এটার কারণও আমার মনে হয় না আলাদাভাবে বলতে হবে কারণ বাংলাদেশের ক্ষমতায় যিনি ছিলেন তিনি বেশিরভাগ বিরোধীদলের নেতা কর্মীদের নির্যাতনের মুখের রেখেছে আমি শুধু বিএনপি'র কথা বলছে জামাত থেকে শুরু করে আরো যত ছোট বড় দল সহ বিভিন্ন অ্যাক্টিভিস্টদের গুম করে রাখা হয়েছিল।
বাংলাদেশের পুলিশ যে অমানবিক নির্যাতন করেছে শিক্ষার্থীর ওপরে পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও কোন দেশে এরকম নির্যাতন করা হয়নি বলে জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।সব পুলিশ এক হয় না সমস্যা হলো উপর মহল থেকে অর্ডার আসলে নিচের পদের কর্মকর্তাদের কিছু করার থাকে না তারা চাকরি করে তাই তাদের উপরমহলের কথা শুনতে হয়। আর গন্ডোগোল হচ্ছে সেখানেই পুলিশ প্রধান ছিলো হাসিনার কুকুর হাসিনা যেভাবে ওরে হুকুম করছে সে ওইভাবেই পুলিশকে ওর্ডার করেছে তখন থানার পুলিশগুলোর কিছু করার থাকেনাই কারন তারা চাকরি করেন। এর জন্য পুলিশ প্রধানকে আইনের আওতায় আনতে হবে ও উপযুক্ত বিচার করতে হবে তার। যদিও ইতিমধ্যে পুলিশ প্রধান পরিবর্তন করা হয়েছে।
আর পৃথিবীর ইতিহাসে এত পুলিশ কখনো একসাথে মরেনি যা বাংলাদেশে ঘটেছে। এবং বাংলাদেশের পুলিশ অনেক সচেতন থাকবে এরকম পরিস্থিতির মধ্যে আর পড়তে চাইবে না। এরপর থেকে পুলিশ এরকম অমানবিক নির্যাতন করা থেকে আমার মনে হচ্ছে বিরত থাকবে কারণ যে ঘটনা ঘটেছে সেই ঘটনার জন্য পুলিশ ও কিন্তু মর্মাহত। কারণ পুলিশ তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে কিন্তু এই কার্যকলাপ গুলো পরিচালনা করে থাকে। আর সেই কারণেই তারা হুকুম পালনের ক্ষেত্রে এ কাজগুলো করেছে। বর্তমানে আমাদের উচিত পুলিশ ভাইদের কে ক্ষমা করে দেওয়া কারণ তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছে এবং তারা সকল সত্য কথাগুলো আস্তে আস্তে মিডিয়া গুলোতে প্রচার করতেছে।
পুলিশের দোষ কম বেশি আছে তবে এখন সেটাও ধরা হচ্ছে না। পুলিশকে যার যার কর্মস্থলে ফিরে আসতে বলা হচ্ছে কিন্তু তারা আসতেছে না। তবে এজকে ফাইনাল সিদ্ধান্ত দেওয়া হইছে তা হলো আগামী বৃহস্পতিবার যে সব পুলিশ যার যার কর্মস্থলে যোগ না দেবে ধরে নেওয়া হবে যে সে চাকরি করবে না। তাকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হবে। পুলিশ যদি এখনো সৎ হতো তাহলে দেশের এমন অস্থিতিশিল পরিস্থিতে তারা দ্রুত তাদের দায়িত্বরত থানাইয় চলে আসতো। এখন পুলিশ নাই বলে বিভিন্ন যায়গায় ডাকাতি হচ্ছে মারামারি হচ্ছে এইগুলার যায় কে নেবে এইসব দিক দেখা হলো পুলিশ এর কাজ। এখন পুলিশ আরেক নাটক শুরু করছে। আকামের সময়ও তারাই করবে আবার এখন আবার নাটকও তারাই করতেছে। কতজন পুলিশ মারা গেছে যে পুলিশ থানায় আসতে চাচ্ছে না। আর তারা যে প্রকাষ্যে কত ছাত্র সাধারন মানুষ গুলী করে মারলো সেই বেলায় কিছু না। পুলিশের জীবনের দাম আছে ছাত্র সাধারন মানুষের জীবনের দাম নাই ? যাইহোক আশা করবো পুলিশ সব বৃহস্পতিবারের মধ্যে থানায় চলে আসবে।বাংলাদেশের পুলিশ যে অমানবিক নির্যাতন করেছে শিক্ষার্থীর ওপরে পৃথিবীর ইতিহাসে কোথাও কোন দেশে এরকম নির্যাতন করা হয়নি বলে জানিয়েছে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র।সব পুলিশ এক হয় না সমস্যা হলো উপর মহল থেকে অর্ডার আসলে নিচের পদের কর্মকর্তাদের কিছু করার থাকে না তারা চাকরি করে তাই তাদের উপরমহলের কথা শুনতে হয়। আর গন্ডোগোল হচ্ছে সেখানেই পুলিশ প্রধান ছিলো হাসিনার কুকুর হাসিনা যেভাবে ওরে হুকুম করছে সে ওইভাবেই পুলিশকে ওর্ডার করেছে তখন থানার পুলিশগুলোর কিছু করার থাকেনাই কারন তারা চাকরি করেন। এর জন্য পুলিশ প্রধানকে আইনের আওতায় আনতে হবে ও উপযুক্ত বিচার করতে হবে তার। যদিও ইতিমধ্যে পুলিশ প্রধান পরিবর্তন করা হয়েছে।
আর পৃথিবীর ইতিহাসে এত পুলিশ কখনো একসাথে মরেনি যা বাংলাদেশে ঘটেছে। এবং বাংলাদেশের পুলিশ অনেক সচেতন থাকবে এরকম পরিস্থিতির মধ্যে আর পড়তে চাইবে না। এরপর থেকে পুলিশ এরকম অমানবিক নির্যাতন করা থেকে আমার মনে হচ্ছে বিরত থাকবে কারণ যে ঘটনা ঘটেছে সেই ঘটনার জন্য পুলিশ ও কিন্তু মর্মাহত। কারণ পুলিশ তাদের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের নির্দেশে কিন্তু এই কার্যকলাপ গুলো পরিচালনা করে থাকে। আর সেই কারণেই তারা হুকুম পালনের ক্ষেত্রে এ কাজগুলো করেছে। বর্তমানে আমাদের উচিত পুলিশ ভাইদের কে ক্ষমা করে দেওয়া কারণ তারা তাদের ভুল বুঝতে পেরেছে এবং তারা সকল সত্য কথাগুলো আস্তে আস্তে মিডিয়া গুলোতে প্রচার করতেছে।
দেশকে ঠিক করতে হলে এভাবেই সবাইকে একতাবদ্ধ থাকতে হবে তাহলে কোনো অপশক্তি আর আমাদের মাঝে নির্যাতন চালাতে পারবে না। ইতিমধ্যেই দেশ গোছানোর কাজ শুরু হয়েছে আশা করা যায় সবকিছু খুব শিগগিরই ঠিক হয়ে যাবে। এবং পুলিশসহ বাংলাদেশে যত বাহিনী আছে প্রত্যেক বাহিনী সৎভাবে কাজ করবে এখন থেকে।
পুলিশের দোষ কম বেশি আছে তবে এখন সেটাও ধরা হচ্ছে না। পুলিশকে যার যার কর্মস্থলে ফিরে আসতে বলা হচ্ছে কিন্তু তারা আসতেছে না। তবে এজকে ফাইনাল সিদ্ধান্ত দেওয়া হইছে তা হলো আগামী বৃহস্পতিবার যে সব পুলিশ যার যার কর্মস্থলে যোগ না দেবে ধরে নেওয়া হবে যে সে চাকরি করবে না। তাকে চাকরি থেকে বাদ দেওয়া হবে। পুলিশ যদি এখনো সৎ হতো তাহলে দেশের এমন অস্থিতিশিল পরিস্থিতে তারা দ্রুত তাদের দায়িত্বরত থানাইয় চলে আসতো। এখন পুলিশ নাই বলে বিভিন্ন যায়গায় ডাকাতি হচ্ছে মারামারি হচ্ছে এইগুলার যায় কে নেবে এইসব দিক দেখা হলো পুলিশ এর কাজ। এখন পুলিশ আরেক নাটক শুরু করছে। আকামের সময়ও তারাই করবে আবার এখন আবার নাটকও তারাই করতেছে। কতজন পুলিশ মারা গেছে যে পুলিশ থানায় আসতে চাচ্ছে না। আর তারা যে প্রকাষ্যে কত ছাত্র সাধারন মানুষ গুলী করে মারলো সেই বেলায় কিছু না। পুলিশের জীবনের দাম আছে ছাত্র সাধারন মানুষের জীবনের দাম নাই ? যাইহোক আশা করবো পুলিশ সব বৃহস্পতিবারের মধ্যে থানায় চলে আসবে।
পুলিশকে দেওয়া শেষ ওয়ার্নিং দেখুন
কিছু তিতা কথা!!!
বিসিএস পুলিশ সার্ভিস দেশের আরো দশটা সার্ভিসের/চাকরির মত একটা চাকরি। কিন্তু এখন আমরা জাতির শত্রু। মানুষ ইজ্জত তো দুরের কথা পারলে মারতে আসে। খেয়াল করলে দেখা যাবে , নিরাপদ সড়ক আন্দোলন, কোটা/ বৈষম্য বিরোধী আন্দোলন , বিএনপি বা অন্য দলের কোন আন্দোলন ঘুরে ফিরে একসময় গিয়ে পুলিশ বিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়। যেন পুলিশই সব কিছুর নীতি নির্ধারক, পুলিশ সব পারে!! পুলিশ যদি এতই পারতো, তাহলে একটা রেগুলার প্রমোশনের জন্য মন্ত্রণালয়ে সারাদিন ঘুরতে হত না, ন্যায্য পাওনাটাকেও ফেভার বলে মনে হত না।
চাকরি করতে এসে দেখলাম, আমাদের প্রাইজ পোস্টিং গুলো আইজিপি, কমিশনার বা ডিআইজি স্যাররা খুব একটা দিতে পারেন না। কেন জানেন??
আমরা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের অধীন একটা বাহিনী। এখানে মূল নিয়ন্ত্রণ স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের মন্ত্রীর হাতে। আইজিপি আমাকে পছন্দ না করলেও সমস্যা নেই যদি আমি মন্ত্রির আনুকূল্য পাই।
মাঠ পর্যায়ে ওসি অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট। কাগজে কলমে জেলার এসপি এই পদায়ন করে থাকেন। নন ক্যাডার পুলিশ অফিসারদের একটা কাঙ্ক্ষিত পোস্ট ওসি। সবাই জীবনে একবার হলেও হতে চায়। কিন্তু বাস্তবতা হল, বেশির ভাগ জায়গায় ওসি পদায়ন হয় স্থানীয় এমপির ডিও লেটারের মাধ্যমে। যদি জেলার এসপি সেটা না মানেন, এমপি অভিযোগ করেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীর কাছে যে এসপি তাদের দলের জন্য বিপদজনক! তারপরে এসপি উইল ফিল দা মিউজিক। অনেক থানায় দেখবেন, ওসি কাউকেই মানে না, সার্কেল এএসপি তো দুধ ভাত!!
এতগুলো কথা বলার কারণ হল, থানার সেবাই পুলিশের দর্পণ। থানা যেমন , পুলিশের ইমেজও তেমন। থানায় খারাপ সেবা দিয়ে যদি উপরে পীর আউলিয়ার পদায়ন করা হয়, কোন লাভ নাই। আর ঐ যে বললাম ওসির কথা, যে ওসি এমপির কারণে ওসি হয়েছে, সে কি তার বিরুদ্ধে যাবে? আর ওসির কথা শুনতে নিচের অফিসাররা বাধ্য। না বলার সু্যোগ নেই। সেনাবাহিনী / বিজিবি/ আনসার/ পুলিশ সব বাহিনীতেই চেইন অব কমান্ড মানতে হয়।
এবার আসি জেলার এসপি এর কথায়। প্রশাসন ক্যাডারে ডিসি পদায়নের পূর্বে ফিটলিস্ট করা হয়, যেন ভাল অফিসারদের পাঠানো যায় জেলায় , সচিবগণ তাদের ভাইভা নেন। আর পুলিশে এসবের দরকার নাই। রাজনৈতিক আনুগত্য থাকাটাই আপনার বড় গুণ। নেতা যদি আপনাকে জেলার এসপি বানায়, আপনি তার জন্য সব করবেন। অবিশ্বাস্য হলেও সত্য , পুলিশের মহাপ্রভাবশালী আইজিপি বেনজীর আহমেদও নিজের সিদ্ধান্তে খুব একটা বেশি জেলার এসপি পদায়ন করতে পারেন নাই।
এসপি বা ওসির চিত্র যদি এই হয়, আপনি নিরপেক্ষ পুলিশ পাবেন কই? একদম উপরে তো নিয়ন্ত্রণ করে রেখেছে এক্সটেনশন নামক জাদুর কাঠি দিয়ে!! তার চেয়ে এই পদে যোগ্য কাউকে পাওয়া যায়নি বলে এই পদে তাকে পুনরায় চুক্তিভিত্তিক নিয়োগ দেয়া হল!! অথচ, আরো ৩২ জন ছিলেন অতিরিক্ত আইজিপি!!
কেবল বিগত ১৫ বছর না, পুলিশকে সবাই আরো আগে থেকেই রাজনৈতিক ভাবে অপব্যবহার করেছে। এভাবে চলতে থাকলে সামনেও করবে। নিজেরা পিছনে থেকে পুলিশকে জনতার মুখোমুখি করবে।
তাই নিরপেক্ষ পুলিশই এই সমস্যা থেকে উত্তরনের উপায়। গতকিছুদিনের ঘটনায়, যাদের সাথে আমার সম্পর্ক অনেক ভাল ছিল, তাদের সাথেও যেন যোগাযোগের ব্যাপক অবনতি ঘটেছে।
কারণ, পুলিশ এখন জাতীয় ভিলেন। পুলিশ মনের আনন্দে জীবন কেড়ে নেয় না, আমাদের সেই ট্রেনিং না। কিন্ত অতি উৎসাহী এবং রাজনৈতিক ভাবে বায়াসড পুলিশও রয়েছে। এই আন্দোলনের সবচেয়ে বড় বিস্ফোরণ ছিল রংপুরে আবু সাইদ এর মৃত্যু , কোন ভাবেই এটা জাস্টিফাই করা সম্ভব না, যদি আইনের ভাষায় বলি, সে কোন থ্রেট ছিল না, একটা মানুষকে এত কাছে থেকে গুলি করতে পুলিশ ৫০ বার ভাববে, যদি না সে অসুস্থ বা পলিটিক্যালি বায়াসড না থাকে।
দেশ সংস্কার হচ্ছে, আমাদের পুলিশেও সংস্কার অনেক আগে থেকেই প্রয়োজন। পুলিশকে রাজনৈতিক প্রভাবমুক্ত করতে স্বাধীন পুলিশ কমিশনের কোন বিকল্প দেখিনা। ২০০৭ সালে এর খসড়া হলেও সুবিধাবাদী অংশ এবং আরো কিছু রাষ্ট্রীয় বডির কারণে তা আলোর মুখ দেখেনি।
স্বাধীন নিরপেক্ষ পুলিশ বাহিনী গঠন করতে রাষ্ট্রকর্তাদের এত ভয় কেন? তার মানে প্রত্যেক দলই কি পুলিশকে ব্যবহার করে সুবিধা নিতে চায়?? আমরা আর ব্যবহৃত হতে চাই না। আর চাই না জনগণের মুখোমুখি অবস্থান নিতে। এখনই সময়। আমরা সরকারের পুলিশ হব না, আমরা হব রাষ্ট্রের পুলিশ।
বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদকে ডাক ও টেরি যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এতে ছাত্র জনতা অনেক খুশি হয়েছে কারণ তারা তাদের মনের কথা খুব সহজে বলতে পারবে। নাহিদের কাছে আমাদের চাওয়া থাকবে যে বাংলাদেশের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করা হোক।বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদ টেলি যোগাযোগমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করছে মনে হয় না কখনো বাংলাদেশের সকল সিমের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করবে।তবে হ্যাঁ কিছু প্যাকেজ রয়েছে যেগুলোর মেয়াদ আজীবন তবে সকল প্যাকেজের মেয়াদ যদি আজীবন করে এটা সাধারণ মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবে।তবে এটা যদি করে সে ক্ষেত্রে এমবি প্যাকেজের দাম কয়েক গুণ বেশি দিয়ে আমাদের কিনতে হবে।একটি কোম্পানি কহ নাই তারা লস দিয়ে কখনো ব্যবসা করবে না তাই এরকম কোন সিদ্ধান্ত নিলে প্যাকেজ গুলোর দাম কয়েকজন বাড়িয়ে দেবে তারা।
সিম কোম্পানিগুলোর বিভিন্ন ব্যবসায়িক কৌশল থেকে তাই সরকার পক্ষ থেকে কখনোই কোন সিদ্ধান্ত জোর করে তাদের উপর চাপিয়ে দিতে পারবে না তবে কিছু নির্দেশনা দিতে পারে। কিছু কিছু সিম কোম্পানি আজীবন মেয়াদ দিয়ে কিছু প্যাকেজ সাজাচ্ছে তবে তাদের মূল লক্ষ্য স্বল্প মেয়াদের প্যাকেজগুলো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা। কারণ তারা ভালোভাবে জানে যে স্বল্প মেয়াদী প্যাকেজ গুলোতে যে পরিমাণে মেগাবাইট দেওয়া হয় সেগুলো কেউ সম্পূর্ণভাবে শেষ করতে পারে না। এবং মেয়াদ শেষ হলে সেগুলো আবার তারা ফেরত নিয়ে নেয় এতে তাদের ডাবল বিজনেস হয়। তাই এই প্রথম রমরমা বিজনেস থেকে তারা কখনোই সরে যাবে না। আর যদি MB এর মেয়াদ আজীবন করা হয় তাহলে তারা সেরকম চড়া দামে সেগুলোর প্যাকেজ সাজাবে। তাই এগুলো নিয়ে যতই কথা বলুক তাতে কোন লাভ হবে নাবৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদকে ডাক ও টেরি যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এতে ছাত্র জনতা অনেক খুশি হয়েছে কারণ তারা তাদের মনের কথা খুব সহজে বলতে পারবে। নাহিদের কাছে আমাদের চাওয়া থাকবে যে বাংলাদেশের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করা হোক।বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদ টেলি যোগাযোগমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করছে মনে হয় না কখনো বাংলাদেশের সকল সিমের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করবে।তবে হ্যাঁ কিছু প্যাকেজ রয়েছে যেগুলোর মেয়াদ আজীবন তবে সকল প্যাকেজের মেয়াদ যদি আজীবন করে এটা সাধারণ মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবে।তবে এটা যদি করে সে ক্ষেত্রে এমবি প্যাকেজের দাম কয়েক গুণ বেশি দিয়ে আমাদের কিনতে হবে।একটি কোম্পানি কহ নাই তারা লস দিয়ে কখনো ব্যবসা করবে না তাই এরকম কোন সিদ্ধান্ত নিলে প্যাকেজ গুলোর দাম কয়েকজন বাড়িয়ে দেবে তারা।
ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা জনাব নাহিদ সিম কোম্পানিগুলোর ডাটা নিয়ে অলরেডি কথা বলেছেন। আমি মনে করি টেলিকম কোম্পানিগুলো আমাদেরকে যেভাবে জিম্মি করে রাখছে সেক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া খুবই জরুরী। এবং MB এর মেয়াদ নিয়ে আলোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা উচিত।সিম কোম্পানিগুলোর বিভিন্ন ব্যবসায়িক কৌশল থেকে তাই সরকার পক্ষ থেকে কখনোই কোন সিদ্ধান্ত জোর করে তাদের উপর চাপিয়ে দিতে পারবে না তবে কিছু নির্দেশনা দিতে পারে। কিছু কিছু সিম কোম্পানি আজীবন মেয়াদ দিয়ে কিছু প্যাকেজ সাজাচ্ছে তবে তাদের মূল লক্ষ্য স্বল্প মেয়াদের প্যাকেজগুলো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা। কারণ তারা ভালোভাবে জানে যে স্বল্প মেয়াদী প্যাকেজ গুলোতে যে পরিমাণে মেগাবাইট দেওয়া হয় সেগুলো কেউ সম্পূর্ণভাবে শেষ করতে পারে না। এবং মেয়াদ শেষ হলে সেগুলো আবার তারা ফেরত নিয়ে নেয় এতে তাদের ডাবল বিজনেস হয়। তাই এই প্রথম রমরমা বিজনেস থেকে তারা কখনোই সরে যাবে না। আর যদি MB এর মেয়াদ আজীবন করা হয় তাহলে তারা সেরকম চড়া দামে সেগুলোর প্যাকেজ সাজাবে। তাই এগুলো নিয়ে যতই কথা বলুক তাতে কোন লাভ হবে নাবৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদকে ডাক ও টেরি যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এতে ছাত্র জনতা অনেক খুশি হয়েছে কারণ তারা তাদের মনের কথা খুব সহজে বলতে পারবে। নাহিদের কাছে আমাদের চাওয়া থাকবে যে বাংলাদেশের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করা হোক।বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদ টেলি যোগাযোগমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করছে মনে হয় না কখনো বাংলাদেশের সকল সিমের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করবে।তবে হ্যাঁ কিছু প্যাকেজ রয়েছে যেগুলোর মেয়াদ আজীবন তবে সকল প্যাকেজের মেয়াদ যদি আজীবন করে এটা সাধারণ মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবে।তবে এটা যদি করে সে ক্ষেত্রে এমবি প্যাকেজের দাম কয়েক গুণ বেশি দিয়ে আমাদের কিনতে হবে।একটি কোম্পানি কহ নাই তারা লস দিয়ে কখনো ব্যবসা করবে না তাই এরকম কোন সিদ্ধান্ত নিলে প্যাকেজ গুলোর দাম কয়েকজন বাড়িয়ে দেবে তারা।
টেলিকম সেক্টরে মন্ত্রণালয়ের পদক্ষেপের প্রয়োজনীয়তা সত্যিই অনুভূত হচ্ছে। যদি কোম্পানিগুলো ঠিকমতো গ্রাহকের কাছে তাদের সেবা পৌঁছাতে না পারে, এবং যথাযথ মেয়াদ ও মানের ডাটা না দেয়, তবে এটি গ্রাহকদের ক্ষতি ছাড়া কিছুই নয়। সেক্ষেত্রে, সরকারের কাছে নিয়মনীতি তৈরির বিষয়টি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে দাঁড়ায়, যেমন সঠিক মেয়াদ নির্ধারণ, ডাটা স্পিডের মান নিশ্চিতকরণ, এবং টেলিকম কোম্পানিগুলোর সেবার মান যাচাই করার নিয়ম করা।ডাক ও টেলিযোগাযোগ উপদেষ্টা জনাব নাহিদ সিম কোম্পানিগুলোর ডাটা নিয়ে অলরেডি কথা বলেছেন। আমি মনে করি টেলিকম কোম্পানিগুলো আমাদেরকে যেভাবে জিম্মি করে রাখছে সেক্ষেত্রে মন্ত্রণালয়ের কিছু পদক্ষেপ নেওয়া খুবই জরুরী। এবং MB এর মেয়াদ নিয়ে আলোচনা করে সঠিক সিদ্ধান্তে আসা উচিত।সিম কোম্পানিগুলোর বিভিন্ন ব্যবসায়িক কৌশল থেকে তাই সরকার পক্ষ থেকে কখনোই কোন সিদ্ধান্ত জোর করে তাদের উপর চাপিয়ে দিতে পারবে না তবে কিছু নির্দেশনা দিতে পারে। কিছু কিছু সিম কোম্পানি আজীবন মেয়াদ দিয়ে কিছু প্যাকেজ সাজাচ্ছে তবে তাদের মূল লক্ষ্য স্বল্প মেয়াদের প্যাকেজগুলো বেশি আকর্ষণীয় করে তোলা। কারণ তারা ভালোভাবে জানে যে স্বল্প মেয়াদী প্যাকেজ গুলোতে যে পরিমাণে মেগাবাইট দেওয়া হয় সেগুলো কেউ সম্পূর্ণভাবে শেষ করতে পারে না। এবং মেয়াদ শেষ হলে সেগুলো আবার তারা ফেরত নিয়ে নেয় এতে তাদের ডাবল বিজনেস হয়। তাই এই প্রথম রমরমা বিজনেস থেকে তারা কখনোই সরে যাবে না। আর যদি MB এর মেয়াদ আজীবন করা হয় তাহলে তারা সেরকম চড়া দামে সেগুলোর প্যাকেজ সাজাবে। তাই এগুলো নিয়ে যতই কথা বলুক তাতে কোন লাভ হবে নাবৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদকে ডাক ও টেরি যোগাযোগমন্ত্রী হিসেবে ঘোষণা করা হয়েছে এতে ছাত্র জনতা অনেক খুশি হয়েছে কারণ তারা তাদের মনের কথা খুব সহজে বলতে পারবে। নাহিদের কাছে আমাদের চাওয়া থাকবে যে বাংলাদেশের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করা হোক।বৈষম্য বিরোধী ছাত্রদলের নেতা মোঃ নাহিদ টেলি যোগাযোগমন্ত্রী দায়িত্ব পালন করছে মনে হয় না কখনো বাংলাদেশের সকল সিমের মেগাবাইট বা এমবি এর মেয়াদ আজীবন করবে।তবে হ্যাঁ কিছু প্যাকেজ রয়েছে যেগুলোর মেয়াদ আজীবন তবে সকল প্যাকেজের মেয়াদ যদি আজীবন করে এটা সাধারণ মোবাইল ব্যবহারকারীদের জন্য অনেক সুযোগ সুবিধা ভোগ করতে পারবে।তবে এটা যদি করে সে ক্ষেত্রে এমবি প্যাকেজের দাম কয়েক গুণ বেশি দিয়ে আমাদের কিনতে হবে।একটি কোম্পানি কহ নাই তারা লস দিয়ে কখনো ব্যবসা করবে না তাই এরকম কোন সিদ্ধান্ত নিলে প্যাকেজ গুলোর দাম কয়েকজন বাড়িয়ে দেবে তারা।
আমরা টাকা দিয়ে নেট কিনছি কিন্তু সেটার অল্প কয়েকদিনের মেয়াদ দিয়ে আমাদেরকে দেয়া হচ্ছে এটা একটা জুলুম আমাদের উপরে আমি মনে করি। তবে আপনার কথাও ঠিক তাদের ওপরে কঠোর হলে তারা এই বিষয়গুলো নিয়ে একটু সজাগ হবে।