Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => রাজনৈতি ও সমাজ => Topic started by: Pastaral on August 11, 2024, 06:26:39 PM
-
গোপালগঞ্জের এই আন্দোলনে সেনা সদস্যরা আহত হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছে তিনজন অফিসার একজন জুনিয়র কমিশন অফিসার ও পাঁচজন সেনাসদস্য এবং একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় আর দুইটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীরা হয়তো ভুলে গিয়েছে যে বাংলাদেশের নাগরিকরা শেখ হাসিনাকে চায়না। কারন শেখ হাসিনা ছিল স্বৈরাচার এবং শাসনব্যবস্থা যেখানে শাসক কর্তৃত্বমূলক ক্ষমতা পুরোপুরি নিজের হাতে রাখেন এবং জনগণের মতামত বা অধিকার সাধারণত উপেক্ষিত হয়। এতে শাসক সাধারণত আইন বা সংবিধানের প্রতি কোনও দায়বদ্ধতা দেখান না এবং সাধারণ জনগণের স্বার্থের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন না। এই ধরনের শাসন ব্যবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নাগরিক অধিকারের লঙ্ঘন সাধারণ বিষয়। আমরা কখনোই গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীদের এই আন্দোলনকে সফল হতে দেব না কারণ তারা যা চায় এটা কোনদিনও সম্ভব না আমাদের শহীদ ভাইদের রক্ত বিথা হতে দিলে চলবে না। News link :https://youtu.be/5wUzJm7vJvE?si=YFylrDOFbQ8UTQtZ
-
গোপালগঞ্জের শেখ হাসিনার সমর্থকদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কম্বল থেরাপি দেওয়া শুরু করেছে গতকাল সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা পোস্ট দেখলাম যেখানে সেনাবাহিনী হাসেনা বাহিনীর লোকদের এমনভাবে পেটাচ্ছে যেন এন্ডার রাসেল টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতেছে।
সেনাবাহিনীর গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার কারণে সেনাবাহিনী ক্ষিপ্ত হয়ে গোপালগঞ্জে 91 টি সেনাবাহিনীর গাড়ি প্রবেশ করে এবং সেখানকার লোকজনদেরকে বেদম বেধারক পিটিয়ে তাদেরকে ঠাস্তা করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
-
গোপালগঞ্জের শেখ হাসিনার সমর্থকদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কম্বল থেরাপি দেওয়া শুরু করেছে গতকাল সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা পোস্ট দেখলাম যেখানে সেনাবাহিনী হাসেনা বাহিনীর লোকদের এমনভাবে পেটাচ্ছে যেন এন্ডার রাসেল টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতেছে।
সেনাবাহিনীর গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার কারণে সেনাবাহিনী ক্ষিপ্ত হয়ে গোপালগঞ্জে 91 টি সেনাবাহিনীর গাড়ি প্রবেশ করে এবং সেখানকার লোকজনদেরকে বেদম বেধারক পিটিয়ে তাদেরকে ঠাস্তা করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়া এসব তথ্য এবং ভিডিও সবই ভূয়া। গোপালগঞ্জে মাত্র ৪৫০ জনের মতো সেনাবাহিনী প্রবেশ করেছে এবং সেখানে শক্ত অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু ফেউসবুকে যে মারার ভিডিও গুলো প্রকাশ করা হয়েছে, সবগুলোই আসলে অন্য সময়ের করা ভিডিও যেগুলো গোপালগঞ্জের বলে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে কিছু মিডিয়ায় অলরেডি সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় প্রতিদিন রাতই লাইলাতুল গুজব বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। কারন, সারাদিন ভালো যাওয়ার পর প্রতিদিন রাতেই এখানে সেখানে গোলাগুলি, ডাকাত, মারপিট, র চলে আসছে সহ নানান গুজব ছড়িয়ে পড়ছে। কিছু মানুষ সস্তা ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য আর কিছু টাকা কামানোর জন্য এগুলো করছে।
-
গোপালগঞ্জের শেখ হাসিনার সমর্থকদের বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কম্বল থেরাপি দেওয়া শুরু করেছে গতকাল সোশ্যাল মিডিয়াতে একটা পোস্ট দেখলাম যেখানে সেনাবাহিনী হাসেনা বাহিনীর লোকদের এমনভাবে পেটাচ্ছে যেন এন্ডার রাসেল টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতেছে।
সেনাবাহিনীর গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়ার কারণে সেনাবাহিনী ক্ষিপ্ত হয়ে গোপালগঞ্জে 91 টি সেনাবাহিনীর গাড়ি প্রবেশ করে এবং সেখানকার লোকজনদেরকে বেদম বেধারক পিটিয়ে তাদেরকে ঠাস্তা করেছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী।
কিন্তু মজার ব্যাপার হলো ফেইসবুকে ছড়িয়ে পড়া এসব তথ্য এবং ভিডিও সবই ভূয়া। গোপালগঞ্জে মাত্র ৪৫০ জনের মতো সেনাবাহিনী প্রবেশ করেছে এবং সেখানে শক্ত অবস্থান নিয়েছে। কিন্তু ফেউসবুকে যে মারার ভিডিও গুলো প্রকাশ করা হয়েছে, সবগুলোই আসলে অন্য সময়ের করা ভিডিও যেগুলো গোপালগঞ্জের বলে চালিয়ে দেয়া হয়েছে। এ নিয়ে কিছু মিডিয়ায় অলরেডি সংবাদ প্রকাশ করা হয়েছে।
বাংলাদেশে বর্তমানে প্রায় প্রতিদিন রাতই লাইলাতুল গুজব বলে আখ্যায়িত করা হচ্ছে। কারন, সারাদিন ভালো যাওয়ার পর প্রতিদিন রাতেই এখানে সেখানে গোলাগুলি, ডাকাত, মারপিট, র চলে আসছে সহ নানান গুজব ছড়িয়ে পড়ছে। কিছু মানুষ সস্তা ফলোয়ার বাড়ানোর জন্য আর কিছু টাকা কামানোর জন্য এগুলো করছে।
হ্যাঁ গুজবে কান না দেওয়াই ভালো কিন্তু বর্তমানে গোপালগঞ্জের প্রতিটি জায়গায় নিস্তব্ধ নীরব হয়ে গেছে কারণ সেনাবাহিনী যে থেরাপি দিয়েছে তা কাজে দিচ্ছে।
তারা নাকি আবার আন্দোলন করে শেখ হাসিনাকে ফিরিয়ে আনে বাঁশ দিবে। তারা যদি ভাবে যে শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসলে আবার নির্বাচনে জয়লাভ করবে তাদের ভুল ধারণা শেখ হাসিনা বাংলাদেশে আসে অবশ্যই একটা বাঁশ খাবে সুনিশ্চিত ভাবে।
-
শুধু গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীরা হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন করবে না এখন সারা বাংলাদেশের নেতাকর্মীরা হাসিনাকে দেশে আনার জন্য খুব শীঘ্রই রাজপথে আন্দোলনের ডাক দিতে পারে।তবে এটা মানতে হবে বিএনপি'র থেকে আওয়ামী লীগ দলের নেতাকর্মীরা অনেক সাহসী এটা মানতে হবে।গোপালগঞ্জের নেতাকর্মী দের সাহস দেখে সারা বাংলাদেশের লোক অবাক হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলার লোক একদিকে থাকলেও গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীরা একদিকে কারণ তারা আওয়ামী লীগ করে।
-
শুধু গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীরা হাসিনাকে দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য আন্দোলন করবে না এখন সারা বাংলাদেশের নেতাকর্মীরা হাসিনাকে দেশে আনার জন্য খুব শীঘ্রই রাজপথে আন্দোলনের ডাক দিতে পারে।তবে এটা মানতে হবে বিএনপি'র থেকে আওয়ামী লীগ দলের নেতাকর্মীরা অনেক সাহসী এটা মানতে হবে।গোপালগঞ্জের নেতাকর্মী দের সাহস দেখে সারা বাংলাদেশের লোক অবাক হয়ে গিয়েছে বাংলাদেশের ৬৪ জেলার মধ্যে ৬৩ জেলার লোক একদিকে থাকলেও গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীরা একদিকে কারণ তারা আওয়ামী লীগ করে।
বগুড়ায় ও একই রকম। ৬৩ জেলার লোক একদিকে থাকলেও বগুড়ার লোক বি এন পি করবেই। বাংলাদেশে তো ফেয়ার নির্বাচন হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে। বাংলাদেশের নির্বাচন ফেয়ার হলে বগুড়ায় সব সময় বি এন পি জয়লাভ করবে, আওয়ামীলীগ গোপালগঞ্জে, আর জাতীয় পার্টি রংপুরে জিতবে। কিন্তু বাংলাদেশে আগে যেমন ফেয়ার নির্বাচন হয়নি, আমার আশংকা হলো সামনেও ফেয়ার নির্বাচন হবে না। যখন যাদের হাতে ক্ষমতা, তারা সব সময় তাদের ক্ষমতার অপব্যাবহার করে যাবে, এটাই যেনো বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিয়ম হয়ে দাড়িয়েছে।
আমার মতে আওয়ামীলীগ আর বি এন পি, সব গুলোকে দেশ থেকে বিতারিত করা দরকার। পরিবার ভিত্তিক রাজনীতি বন্ধ করে দেশে সু-শাসন প্রতিষ্ঠা করতে হবে।
-
গোপালগঞ্জের ছেলেপেলেদের প**** লাল করে দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এবং তারা একটু বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছিল এর জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপের পরে তারা কিন্তু ঠান্ডা হয়ে গেছে এখন দেশকে বাঁচাতে হবে দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে তাই বিভিন্ন সেক্টরে যে ভয়াবহ জালিয়াতি হচ্ছে সেটা থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে এবং দেশের মানুষকে স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে হবে এজন্য প্রতিনিয়ত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করে যাচ্ছে আমরা তাদের সহযোগিতা করব
-
গোপালগঞ্জের ছেলেপেলেদের প**** লাল করে দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এবং তারা একটু বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছিল এর জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপের পরে তারা কিন্তু ঠান্ডা হয়ে গেছে এখন দেশকে বাঁচাতে হবে দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে তাই বিভিন্ন সেক্টরে যে ভয়াবহ জালিয়াতি হচ্ছে সেটা থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে এবং দেশের মানুষকে স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে হবে এজন্য প্রতিনিয়ত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করে যাচ্ছে আমরা তাদের সহযোগিতা করব
ভারতের মাটিতে বসে অনেক চেষ্টা করছি এদেশে কিছুটা অশান্তি সৃষ্টি করা এবং ইতিমধ্যে গোপালগঞ্জে দাঙ্গালীগ, রিক্সাওয়ালারলীগ, আনসারলিগ, ইসকনলীগ, আইনজীবী লীগ, R bangla league ইত্যাদি ইত্যাদি লীগ দিয়ে বুবুজান অনেক চেষ্টা করছে দেশটাকে অশান্তি ও অসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে। কিন্তু এ দেশের জনগণ ও সেনাবাহিনী সেটাকে শক্ত হাতে দমন করতে সফল হয়েছে। যা হোক গত সোমবার ভারতের পররাষ্ট্র সচিব এদেশে এসে নমনীয় সুরে কিছুটা হলেও সাফাই দিয়ে গেছে। তবে বোঝা যাচ্ছে বুবু জানের আর ভ্যালু থাকছে না। যতই চেষ্টা করুক না কেন স্বৈরাচার একবার দেশ থেকে পলায়ন করলে সেটা প্রত্যাবর্তন করার ইতিহাস আছে কিনা এটা আমার জানা নেই।
-
গোপালগঞ্জের ছেলেপেলেদের প**** লাল করে দিয়েছে বাংলাদেশ সেনাবাহিনী। এবং তারা একটু বেশি বাড়াবাড়ি শুরু করেছিল এর জন্য বাংলাদেশ সেনাবাহিনী কঠোর পদক্ষেপের পরে তারা কিন্তু ঠান্ডা হয়ে গেছে এখন দেশকে বাঁচাতে হবে দেশের মানুষকে বাঁচাতে হবে তাই বিভিন্ন সেক্টরে যে ভয়াবহ জালিয়াতি হচ্ছে সেটা থেকে দেশকে বাঁচাতে হবে এবং দেশের মানুষকে স্বাধীনতা ফিরিয়ে দিতে হবে এজন্য প্রতিনিয়ত অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কাজ করে যাচ্ছে আমরা তাদের সহযোগিতা করব
ভারতের মাটিতে বসে অনেক চেষ্টা করছি এদেশে কিছুটা অশান্তি সৃষ্টি করা এবং ইতিমধ্যে গোপালগঞ্জে দাঙ্গালীগ, রিক্সাওয়ালারলীগ, আনসারলিগ, ইসকনলীগ, আইনজীবী লীগ, R bangla league ইত্যাদি ইত্যাদি লীগ দিয়ে বুবুজান অনেক চেষ্টা করছে দেশটাকে অশান্তি ও অসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে। কিন্তু এ দেশের জনগণ ও সেনাবাহিনী সেটাকে শক্ত হাতে দমন করতে সফল হয়েছে। যা হোক গত সোমবার ভারতের পররাষ্ট্র সচিব এদেশে এসে নমনীয় সুরে কিছুটা হলেও সাফাই দিয়ে গেছে। তবে বোঝা যাচ্ছে বুবু জানের আর ভ্যালু থাকছে না। যতই চেষ্টা করুক না কেন স্বৈরাচার একবার দেশ থেকে পলায়ন করলে সেটা প্রত্যাবর্তন করার ইতিহাস আছে কিনা এটা আমার জানা নেই।
কোনভাবেই এই পতিত সরকারের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশে প্রবেশ করতে পারবে বলে আমি মনে করি না। ইন্ডিয়া যতই চাপাচাপি করুক না কেন এদেশের জনগণ তাকে আর কোনদিনই মেনে নেবে বলে আমি মনে করি না। তাই আমি নিশ্চিত ভাবে বলতে পারি বিপ্লবের ফলে পালায়নকৃত স্বৈরাচারী সরকার কোনদিন আর ফিরে এসেছে এমন ধরনের নেই বললেই চলে।
-
গোপালগঞ্জের এই আন্দোলনে সেনা সদস্যরা আহত হয়েছে তাদের মধ্যে রয়েছে তিনজন অফিসার একজন জুনিয়র কমিশন অফিসার ও পাঁচজন সেনাসদস্য এবং একটি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয় আর দুইটি গাড়ি ভাঙচুর করা হয়। গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীরা হয়তো ভুলে গিয়েছে যে বাংলাদেশের নাগরিকরা শেখ হাসিনাকে চায়না। কারন শেখ হাসিনা ছিল স্বৈরাচার এবং শাসনব্যবস্থা যেখানে শাসক কর্তৃত্বমূলক ক্ষমতা পুরোপুরি নিজের হাতে রাখেন এবং জনগণের মতামত বা অধিকার সাধারণত উপেক্ষিত হয়। এতে শাসক সাধারণত আইন বা সংবিধানের প্রতি কোনও দায়বদ্ধতা দেখান না এবং সাধারণ জনগণের স্বার্থের প্রতি তাদের দায়িত্ব পালন করেন না। এই ধরনের শাসন ব্যবস্থায় ক্ষমতার অপব্যবহার এবং নাগরিক অধিকারের লঙ্ঘন সাধারণ বিষয়। আমরা কখনোই গোপালগঞ্জের নেতাকর্মীদের এই আন্দোলনকে সফল হতে দেব না কারণ তারা যা চায় এটা কোনদিনও সম্ভব না আমাদের শহীদ ভাইদের রক্ত বিথা হতে দিলে চলবে না। News link :https://youtu.be/5wUzJm7vJvE?si=YFylrDOFbQ8UTQtZ
ভাই আমি আপনাকে আসলেই কি বলবো যেটা আমার বলার কোন ভাষা নেই। কারণ সে একজন স্বৈরাচার সরকার ছিল। এ যাওয়ার কারণে দেশের অনেকটাই মঙ্গল হয়েছে। তাই আমি বলব যে এসব বিষয় নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। আশা করি আপনি বিষয়টা আরো ভালোভাবে বুঝতে পারছেন। যদি না বুঝতে পারেন তাহলে আপনি টেলিভিশন দেখতে পারেন এবং আরো অন্যান্য নিউজ ওয়েবসাইট রয়েছে সেগুলো আপনি ফলো করতে পারেন।