Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => রাজনৈতি ও সমাজ => Topic started by: tjtonmoy on August 26, 2024, 06:08:39 AM
-
অনেক দিন হইলো ফোরাম এ আসি না। বিটকয়েনটক ফোরাম এর আইডি তে হুদাহুদি রেড ট্যাগ খেয়ে ফোরাম থেকে অবসর নিতে চাইছিলাম। আর দেশ এর অবস্থা দেখে কাদের সাথে কথা বলব তা চিন্তা করে ফোরাম এ আসলাম। দেশ স্বাধীন হয়েছে পুনরায়।
তবে বর্তমান সময়ে নানা ষড়যন্ত্র চলছে দেশ কে পুনরায় আগের পর্যায়ে নিয়ে যেতে। ভারত এর চলিত ষড়যন্ত্র থেকে সৃষ্ট বন্যা থেকে লাখ লাখ মানুষ এর জীবন আজ দূর্বিষহ। এরই মধ্যে আনসার বাহিনী তাদের দাবী নিয়ে রাস্তায় নেমে পড়েছে।
দেশ এর এই রকম অবস্থায়, এই বিপদে তাদের এই দাবী নিয়ে রাস্তায় আসা কি সঠিক? আনসার বাহিনী তো গঠিত হয়েছিলো এই রকম অবস্থায় মানুষ এর পাশে দাড়ানোর জন্য। উল্টো তারা এই সময়ে রাস্তা অবরোধ করে ত্রান বিতরনের গাড়ি ও মালামাল আটকিয়ে সমস্যার সৃষ্টি করেছে, ছাত্রদের উপর লাঠিসোটা দিয়ে হামলা করেছে,(সোর্সঃ যমুনা নিউজ ইউটিউব (https://www.youtube.com/watch?v=IoioEhape-0)) পরবর্তীতে গুলি ও করা হয়েছে বলে জানা গেছে।(সোর্স ক্লিয়ার না)
সারজিস এর অনুযায়ী আনসার এর সাথে BAL এর কিছু লোকজন চক্রান্ত করে এই ষড়যন্ত্র করেছে। এটি একটি পূর্বপরিকল্পিত ষড়যন্ত্র। দেশকে আবার পরাধীন করার জন্য তারা এই কাজ করেছে। কারণ তাদের দাবি মেনে নেওয়ার পরও তারা কেন ছাত্রদের উপর হামলা করল। কেন উপদেষ্টা দের জিম্মি করে রাখলো?
আর একটি কথা হচ্ছে, আনসার বাহিনীদের কে চাকরিতে নেওয়ার সময় তো তাদের বলা হয়েছিলো তারা সরকারি চাকরিজীবি হিসেবে চাকরি টা পাচ্ছেনা। তাহলে চাকরির শর্ত জেনেবুঝে এই আন্দোলন টা কতটা যৌক্তিক? আপনাদের মতামত কি?
[নোটঃ আমি ফোরাম এ বেশি এক্টিভ না, আশাকরি আস্তে ধীরে ফিরে আসব। ]
-
আনসার বাহিনীর দাবি আমার মতে কখনো যুক্তিসঙ্গত না কারণ তাদেরকে যখন তৈরি করা হয়েছিল তখন তাদের সিকিউরিটি হিসেবে পরিচালনা করা হতো। সেখান থেকে আজ তারা অনেক সম্মান পেয়েছে এবং অনেক উপরে এসেছে কিন্তু আস্তে আস্তে তারা পুলিশের সমকক্ষ হতে চাচ্ছে এটা কখনো সম্ভব না হতে পারে না এটা দাবি কখনো সরকার মেনে নিবে না
-
আনসার দের যেসব দাবী, তার মধ্যে একটা দাবী আমার কাছে যুক্তিসংগত মনে হয়েছে, সেটা হলো ৩ বছর পর পর ৬ মাসের অবসরে পাঠানো হয়, যেটা উঠিয়ে নেয়ার দাবী তারা করেছে। এবং সেটা সরকার থেকে মেনে নেয়া হয়েছে। কিন্তু তাদের জাতীয়করন করার যে আবেদন, সেরকম হলে তো সব বেসরকারী প্রতিষ্ঠান বলতে এবার আমাদের জাতীয়করন করে দিন। দেশ টা মঘের মুল্লুক বানিয়ে ফেলছে এসব আবালের দলে রা।
প্রথম পুলিশ, যদিও তাদের দাবী যৌক্তিক ছিলো। এরপর ছাত্ররা পরীক্ষা দিবে না, পরে আনসার, তারপর রিক্সা চালকরা শুরু করলো, সারা দেশে শুধু দাবী দাওয়া পূরণ করার জন্য আন্দোলন। এখন কাজের বুয়ারাও আন্দোলন করে বলবে আমাদের ঘরের বউয়ের মর্জাদা দিতে হবে কারন আমরা তাদের চাইতে বেশি কাজ করি। এগুলোরে জুতা মেরে দেশ ছাড়া করতে হবে।
-
আনসার বাহিনীর দাবি আমার মতে কখনো যুক্তিসঙ্গত না কারণ তাদেরকে যখন তৈরি করা হয়েছিল তখন তাদের সিকিউরিটি হিসেবে পরিচালনা করা হতো। সেখান থেকে আজ তারা অনেক সম্মান পেয়েছে এবং অনেক উপরে এসেছে কিন্তু আস্তে আস্তে তারা পুলিশের সমকক্ষ হতে চাচ্ছে এটা কখনো সম্ভব না হতে পারে না এটা দাবি কখনো সরকার মেনে নিবে না
ভাই আপনার কথাগুলো একদম যুক্তিসঙ্গ একদম সঠিক কারন তাদের যদি এত ধাবি থাকত তাহলে তারা এতদিন কেন চুপ করে বসে ছিল স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে তারা কেন এ আন্দোলন করেনি ?
-
ভাই আপনার কথাগুলো একদম যুক্তিসঙ্গ একদম সঠিক কারন তাদের যদি এত ধাবি থাকত তাহলে তারা এতদিন কেন চুপ করে বসে ছিল স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে তারা কেন এ আন্দোলন করেনি ?
কারন তারা সেই আমলে নিজের ইচ্ছা মতো চাদাবাজি এবং ঘুষ বানিজ্য করতে পারতো। সেজন্য বেতন বাড়ানো বা জাতীয়করনের দরকার পড়ে নাই। যখনই দেখলো যে এই সরকারের আমলে সকল অফিসে ঘুষ নেয়া বন্ধ হয়ে গেছে, তারা বুঝে গেলো যে এবার তাদের অরিজিনাল বেতন দিয়ে সংসার চালানো ঝামেলা হয়ে যাবে। বাধ্য হয়ে তারা আন্দোলনে নামলো। এমন একটা সময়ে তারা আন্দোলন শুরু করলো, যখন সারা দেশের মানুষ বন্যার্তদের সাহায্যে ঝাপিয়ে পড়েছে। এই আনসার বাহিনীর তেমন কোনো ভালো কাজ আমি কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। প্রত্যেকটা সরকারি অফিসে এরা দালালের ভুমিকা পালন করে। পাসপোর্ট অফিস, বি আর টি এ, ভূমি অফিস গুলোতে ঘুষ নেয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো এই আনসার বাহিনী। ঘুষ ছাড়া আপনি কোনো ধরনের সেবা পাবেন না।
-
ভাই আপনার কথাগুলো একদম যুক্তিসঙ্গ একদম সঠিক কারন তাদের যদি এত ধাবি থাকত তাহলে তারা এতদিন কেন চুপ করে বসে ছিল স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে তারা কেন এ আন্দোলন করেনি ?
কারন তারা সেই আমলে নিজের ইচ্ছা মতো চাদাবাজি এবং ঘুষ বানিজ্য করতে পারতো। সেজন্য বেতন বাড়ানো বা জাতীয়করনের দরকার পড়ে নাই। যখনই দেখলো যে এই সরকারের আমলে সকল অফিসে ঘুষ নেয়া বন্ধ হয়ে গেছে, তারা বুঝে গেলো যে এবার তাদের অরিজিনাল বেতন দিয়ে সংসার চালানো ঝামেলা হয়ে যাবে। বাধ্য হয়ে তারা আন্দোলনে নামলো। এমন একটা সময়ে তারা আন্দোলন শুরু করলো, যখন সারা দেশের মানুষ বন্যার্তদের সাহায্যে ঝাপিয়ে পড়েছে। এই আনসার বাহিনীর তেমন কোনো ভালো কাজ আমি কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। প্রত্যেকটা সরকারি অফিসে এরা দালালের ভুমিকা পালন করে। পাসপোর্ট অফিস, বি আর টি এ, ভূমি অফিস গুলোতে ঘুষ নেয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো এই আনসার বাহিনী। ঘুষ ছাড়া আপনি কোনো ধরনের সেবা পাবেন না।
আপনার মতামত এবং পর্যবেক্ষণগুলো স্পষ্টভাবে ব্যক্ত করেছেন। এটি স্পষ্ট যে, আপনার দৃষ্টিকোণ থেকে, আনসার বাহিনীর কিছু সদস্যদের আচরণ এবং তাদের কর্মকাণ্ড নিয়ে আপনার কিছু উদ্বেগ রয়েছে। ঘুষ এবং দুর্নীতি সমাজের জন্য একটি বড় সমস্যা, এবং এটি যে কোনো দেশের প্রশাসন এবং সাধারণ মানুষের জন্যও ক্ষতিকর।আপনার বিশ্লেষণে দেখা যাচ্ছে যে, আপনি মনে করেন যে আনসার বাহিনী তাদের স্বার্থ রক্ষার জন্য আন্দোলন করছে, এবং সেই আন্দোলন সম্ভবত তখনই দৃশ্যমান হয়েছে যখন ঘুষ এবং দুর্নীতি বন্ধ হওয়ার কারণে তাদের আয় কমে গেছে। এই ধরনের অভিযোগ সমাজের অনেকের মাঝেই শোনা যায়, এবং এটি নিয়ে সচেতনতা বৃদ্ধি এবং ব্যবস্থা গ্রহণ প্রয়োজন।তবে, সবার দৃষ্টিকোণ থেকে বিচার করা গুরুত্বপূর্ণ। কিছু মানুষ হয়তো ইতিবাচক কাজও করেছেন, এবং এটি বিবেচনায় রাখা জরুরি। যদি আপনি আরও আলোচনা করতে চান বা এই প্রসঙ্গে কোনো সমাধান নিয়ে কথা বলতে চান, তাহলে আমি আপনার পাশে আছি।
-
ভাই আপনার কথাগুলো একদম যুক্তিসঙ্গ একদম সঠিক কারন তাদের যদি এত ধাবি থাকত তাহলে তারা এতদিন কেন চুপ করে বসে ছিল স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে তারা কেন এ আন্দোলন করেনি ?
কারন তারা সেই আমলে নিজের ইচ্ছা মতো চাদাবাজি এবং ঘুষ বানিজ্য করতে পারতো। সেজন্য বেতন বাড়ানো বা জাতীয়করনের দরকার পড়ে নাই। যখনই দেখলো যে এই সরকারের আমলে সকল অফিসে ঘুষ নেয়া বন্ধ হয়ে গেছে, তারা বুঝে গেলো যে এবার তাদের অরিজিনাল বেতন দিয়ে সংসার চালানো ঝামেলা হয়ে যাবে। বাধ্য হয়ে তারা আন্দোলনে নামলো। এমন একটা সময়ে তারা আন্দোলন শুরু করলো, যখন সারা দেশের মানুষ বন্যার্তদের সাহায্যে ঝাপিয়ে পড়েছে। এই আনসার বাহিনীর তেমন কোনো ভালো কাজ আমি কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। প্রত্যেকটা সরকারি অফিসে এরা দালালের ভুমিকা পালন করে। পাসপোর্ট অফিস, বি আর টি এ, ভূমি অফিস গুলোতে ঘুষ নেয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো এই আনসার বাহিনী। ঘুষ ছাড়া আপনি কোনো ধরনের সেবা পাবেন না।
সত্য বলছেন শেখ হাসিনার আমলে ঘুষের রমরমা ইনকাম ছিলো তাই এই আন্দোলন তখন হয়নি এখন ঘুষ বন্ধ হয়েছে এখন তাদের বি**তে আগুন লাগছে। আবার এখানে কিছু সংখ্যক আনসার তাকলেও এর মধ্যে ছাত্রলীগ যুবলিগের পোলাপানও ডুকে ঝামেলা আরো বাড়ানো চেষ্টা করতেছে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে জনগনকে বোঝাতে চাচ্ছে যা শেখ হাসিনাই ভালো ছিলো এর জন্যই মূলত বিভিন্ন ধরনের চাওয়া পাওয়া নিয়ে আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে যেনো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বদনাম হয় আর দেশের মানুষ শেখ হাসিনার শাশনামলকে স্মরণ করতে শুরু করে। এগুলোকে কোনোভাবে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না।
-
ভাই আপনার কথাগুলো একদম যুক্তিসঙ্গ একদম সঠিক কারন তাদের যদি এত ধাবি থাকত তাহলে তারা এতদিন কেন চুপ করে বসে ছিল স্বৈরাচার শেখ হাসিনার আমলে তারা কেন এ আন্দোলন করেনি ?
কারন তারা সেই আমলে নিজের ইচ্ছা মতো চাদাবাজি এবং ঘুষ বানিজ্য করতে পারতো। সেজন্য বেতন বাড়ানো বা জাতীয়করনের দরকার পড়ে নাই। যখনই দেখলো যে এই সরকারের আমলে সকল অফিসে ঘুষ নেয়া বন্ধ হয়ে গেছে, তারা বুঝে গেলো যে এবার তাদের অরিজিনাল বেতন দিয়ে সংসার চালানো ঝামেলা হয়ে যাবে। বাধ্য হয়ে তারা আন্দোলনে নামলো। এমন একটা সময়ে তারা আন্দোলন শুরু করলো, যখন সারা দেশের মানুষ বন্যার্তদের সাহায্যে ঝাপিয়ে পড়েছে। এই আনসার বাহিনীর তেমন কোনো ভালো কাজ আমি কখনো দেখেছি বলে মনে পড়ে না। প্রত্যেকটা সরকারি অফিসে এরা দালালের ভুমিকা পালন করে। পাসপোর্ট অফিস, বি আর টি এ, ভূমি অফিস গুলোতে ঘুষ নেয়ার অন্যতম মাধ্যম হলো এই আনসার বাহিনী। ঘুষ ছাড়া আপনি কোনো ধরনের সেবা পাবেন না।
সত্য বলছেন শেখ হাসিনার আমলে ঘুষের রমরমা ইনকাম ছিলো তাই এই আন্দোলন তখন হয়নি এখন ঘুষ বন্ধ হয়েছে এখন তাদের বি**তে আগুন লাগছে। আবার এখানে কিছু সংখ্যক আনসার তাকলেও এর মধ্যে ছাত্রলীগ যুবলিগের পোলাপানও ডুকে ঝামেলা আরো বাড়ানো চেষ্টা করতেছে দেশে অস্থিতিশীল পরিবেশ তৈরি করে জনগনকে বোঝাতে চাচ্ছে যা শেখ হাসিনাই ভালো ছিলো এর জন্যই মূলত বিভিন্ন ধরনের চাওয়া পাওয়া নিয়ে আন্দোলনের নামে দেশকে অস্থিতিশীল করতে চাচ্ছে যেনো অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বদনাম হয় আর দেশের মানুষ শেখ হাসিনার শাশনামলকে স্মরণ করতে শুরু করে। এগুলোকে কোনোভাবে প্রশ্রয় দেওয়া যাবে না।
বাংলাদেশের অবস্থা এখন খুবই ভয়াবহ আমার মনে হয় না অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খুব বেশিদিন টিকবে কারণ দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি শুরু হয়ে গিয়েছে।আনসার বাহিনীর আন্দোলন আন্দোলনের পিছনে আওয়ামী লীগ সহ ছাত্রলীগ যুবলীগ এদের হাত রয়েছে এরা আনসার বাহিনীর লোকেদের উস্কানিমূলক পরিস্থিতিতে নিয়ে দাঁড় করিয়েছিল যাতে দেশের পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ ধারণ করে।তবে শেখ হাসিনা যতই দুর্নীতি করুক তার সময় সাধারণ জনগণ নিরাপদে ছিল এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়টায় সাধারণ মানুষের কোন নিরাপত্তা নেই।
-
আনসার বাহিনীর আন্দোলন আন্দোলনের পিছনে আওয়ামী লীগ সহ ছাত্রলীগ যুবলীগ এদের হাত রয়েছে এরা আনসার বাহিনীর লোকেদের উস্কানিমূলক পরিস্থিতিতে নিয়ে দাঁড় করিয়েছিল যাতে দেশের পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ ধারণ করে।তবে শেখ হাসিনা যতই দুর্নীতি করুক তার সময় সাধারণ জনগণ নিরাপদে ছিল এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়টায় সাধারণ মানুষের কোন নিরাপত্তা নেই।
শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানো উচিত হয়নি, সে যদি দেশেই থাকতো তাহলে তার দলকে ধরার মতো লোকজন খুঁজে পাওয়া যেত। কিন্তু এখন এমন পর্যায়ে হয়েছে বর্তমান সময়ে নিরাপত্তার জন্য প্রত্যেকটা নেতাকর্মী ঘরের মধ্যে পারলে রয়েছে কেউ বিদেশে গেছে কেউ দেশে রয়েছে। কিন্তু এখন বিদেশে পালিয়ে গিয়ে বিভিন্ন তার পালিত বাহিনীকে উস্কানি দিচ্ছে, শেষ পর্যন্ত আনসার বাহিনীকে আন্দোলন করতে বাধ্য করেছিল। আনসার বাহিনী আন্দোলনে এসে যে সকল আনসার বাহিনী আটকে পরেছিল প্রত্যেকের চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।
-
আনসার বাহিনীর আন্দোলন আন্দোলনের পিছনে আওয়ামী লীগ সহ ছাত্রলীগ যুবলীগ এদের হাত রয়েছে এরা আনসার বাহিনীর লোকেদের উস্কানিমূলক পরিস্থিতিতে নিয়ে দাঁড় করিয়েছিল যাতে দেশের পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ ধারণ করে।তবে শেখ হাসিনা যতই দুর্নীতি করুক তার সময় সাধারণ জনগণ নিরাপদে ছিল এখন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সময়টায় সাধারণ মানুষের কোন নিরাপত্তা নেই।
শেখ হাসিনা দেশ থেকে পালানো উচিত হয়নি, সে যদি দেশেই থাকতো তাহলে তার দলকে ধরার মতো লোকজন খুঁজে পাওয়া যেত। কিন্তু এখন এমন পর্যায়ে হয়েছে বর্তমান সময়ে নিরাপত্তার জন্য প্রত্যেকটা নেতাকর্মী ঘরের মধ্যে পারলে রয়েছে কেউ বিদেশে গেছে কেউ দেশে রয়েছে। কিন্তু এখন বিদেশে পালিয়ে গিয়ে বিভিন্ন তার পালিত বাহিনীকে উস্কানি দিচ্ছে, শেষ পর্যন্ত আনসার বাহিনীকে আন্দোলন করতে বাধ্য করেছিল। আনসার বাহিনী আন্দোলনে এসে যে সকল আনসার বাহিনী আটকে পরেছিল প্রত্যেকের চাকরি থেকে বঞ্চিত করা হয়েছে।
শেখ হাসিনা দেশের দীর্ঘতম সময় ধরে ক্ষমতায় থাকা একজন প্রধানমন্ত্রী। তার নেতৃত্বে দেশে অনেক উন্নয়ন প্রকল্প বাস্তবায়িত হয়েছে, তবে রাজনৈতিক প্রতিদ্বন্দ্বিতা এবং সংঘাতও একটি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। আপনি যে পালিয়ে যাওয়ার প্রসঙ্গ উল্লেখ করেছেন, এটি ঐতিহাসিক বা বর্তমান প্রেক্ষাপটে হয়তো বিভ্রান্তিকর হতে পারে। শেখ হাসিনা যদি এভাবে পালিয়ে না যেত তাহলে তিনি বাংলাদেশে থাকলে জনগণ তাকে মেরে ফেলতো এবং অনেক ভয়ঙ্কর পরিস্থিতির সৃষ্টি হতো।