Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => অর্থনীতি ও ক্রিপ্টোকারেন্সি => Topic started by: JISAN on September 03, 2024, 07:58:16 PM
-
বাংলাদেশে আজকের সোনার দাম ১০৮৩০৳ গ্রাম বা ১২৬২৭৭.৮০৳ ভরি (আমি এই ডেটা পেয়েছি Gold Kinen অ্যাপ থেকে)
আপনি যদি সোনার কোনো অলংকার কেনেন তাহলে আপনি বিক্রি করতে গেলে তখনকার সোনার বাজার মূল্যের থেকে প্রায় ১৫-২০% কমে বিক্রি করতে হবে কারন সোনার অলংকারে খাদ ধরা হয় প্রতি ভরিতে ২ আনি+ বা ১৬ ভাগের ২ ভাগ বা তারও কিছু বেশি। এর মানে আপনি যদি আজকের দামে ১ ভরি দিয়ে কোনো অলংকার কেনেন তাহলে তা থেকে যদি প্রফিটে বিক্রি করতে চান তাহলে সোনার দাম ১৫%+ বৃদ্ধি পেতে হবে।
আপনি যদি পিওর গোল্ড কিনতে চান বাংলাদেশে বসে বৈধভাবে যেমন Gold kinen অ্যাপ ব্যবহার করতে তাহলে আপনাকে সোনার দামের উপর আরো ৫% ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে তাহলে এখান থেকে আপনাকে প্রফিট করতে হলে অবশ্যই সোনার দাম ৫% এর বেশি আপ হতে হবে তা না হলে বিক্রি করতে গেলে আপনার লস হবে।। তাহলে বাংলাদেশে সোনার উপর বিনিয়োগ করা কতটা যুক্তিসঙ্গত আপনি মনে করেন?
-
বাংলাদেশে আজকের সোনার দাম ১০৮৩০৳ গ্রাম বা ১২৬২৭৭.৮০৳ ভরি (আমি এই ডেটা পেয়েছি Gold Kinen অ্যাপ থেকে)
আপনি যদি সোনার কোনো অলংকার কেনেন তাহলে আপনি বিক্রি করতে গেলে তখনকার সোনার বাজার মূল্যের থেকে প্রায় ১৫-২০% কমে বিক্রি করতে হবে কারন সোনার অলংকারে খাদ ধরা হয় প্রতি ভরিতে ২ আনি+ বা ১৬ ভাগের ২ ভাগ বা তারও কিছু বেশি। এর মানে আপনি যদি আজকের দামে ১ ভরি দিয়ে কোনো অলংকার কেনেন তাহলে তা থেকে যদি প্রফিটে বিক্রি করতে চান তাহলে সোনার দাম ১৫%+ বৃদ্ধি পেতে হবে।
আপনি যদি পিওর গোল্ড কিনতে চান বাংলাদেশে বসে বৈধভাবে যেমন Gold kinen অ্যাপ ব্যবহার করতে তাহলে আপনাকে সোনার দামের উপর আরো ৫% ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে তাহলে এখান থেকে আপনাকে প্রফিট করতে হলে অবশ্যই সোনার দাম ৫% এর বেশি আপ হতে হবে তা না হলে বিক্রি করতে গেলে আপনার লস হবে।। তাহলে বাংলাদেশে সোনার উপর বিনিয়োগ করা কতটা যুক্তিসঙ্গত আপনি মনে করেন?
আসলে ভাই আপনি সঠিক বলেছেন এইভাবে কোনদিন হিসাব করে দেখা হয়নি। এখন চিন্তা করে বুঝতে পারলাম বাংলাদেশে সোনার উপর ইনভেস্ট করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ। কারন আমি যদি আজ গোল্ড কিনি এবং সেটা যদি আগামীকাল সেল করতে যাই তাহলে আমাকে ১৫ পার্সেন্ট কম মূল্যে সেটা সেল করতে হবে। তাহলে আমরা যদি গোল্ডে লাভ করতে চাই তাহলে আমাদেরকে মিনিমাম ১৫% মূল্য বৃদ্ধি হওয়ার পর সেল করতে হবে তা না হলে আসল উঠবে না। লাভ তো দূরের কথা।
তাই সব কিছু চিন্তা ভাবনা করে দেখলাম বাংলাদেশে গোল্ড এর উপর ব্যবসা করা অত্যন্ত ঝুঁকিপূর্ণ।
-
সত্যি বলতে, ইনফ্ল্যাশনের সাথে পেরে উঠতে হলে সোনায় ইনভেষ্ট করাই সবচাইতে উত্তম বলে আমার মনে হয়। কিন্তু সোনা সেল করার সময় যে ভ্যালু বা দামের কথা বললেন, সেটা আমার কখনোই জানা ছিলো না। আমি শুধু জুয়েলারি দোকান থেকে কিনেছি, কিন্তু আজ অব্দি সেল করতে যাই নি। তাই সেল করার সময় যে প্রতি ভরিতে ২ আনা খাদ ধরা হয়, এই ব্যাপারেও আমার জানা ছিলো না। কোন সোনায় প্রতি ১ ভরিতে ২ আনা খাদ ধরা হয়, আর কোনটা পিওর গোল্ড, সেটা বুঝবো কিভালে? আমরা তো ধরে নিয়েছিলাম যে ২২ ক্যারেট এর সোনা সবচাইতে ভালো এবং এটা দিয়ে বানানো জুয়েলারি কিনে রেখে দিলাম মানে সব ঠিক আছে।
এখন সেল করার সময়ের এই ব্যাপারটা তো কখনো ভেবে দেখিনি। আর চেক করেও দেখিনি। কয়েকদিন আগে একজনের দেখলাম সোনার রং চলে গেছে। দোকানদার বললো এটা পারদের সাথে লেগে এমন হয়ে গেছে। এরকম দুর্ঘটনাও ঘটে যেতেই পারে। তাহলে তো এটাও সেফ ইনভেষ্টমেন্ট হলো না।
-
কোন সোনায় প্রতি ১ ভরিতে ২ আনা খাদ ধরা হয়, আর কোনটা পিওর গোল্ড, সেটা বুঝবো কিভালে? আমরা তো ধরে নিয়েছিলাম যে ২২ ক্যারেট এর সোনা সবচাইতে ভালো এবং এটা দিয়ে বানানো জুয়েলারি কিনে রেখে দিলাম মানে সব ঠিক আছে।
২২ ক্যারেটের সোনা ভালো সোনা এটা সত্য। আপনি যত ক্যারেটের সোনা কেনেননা কেনো আপনি যদি বিক্রি করার সময় এক্সচুয়াল সেই সময়ের পুরো দাম পেতে চান কোনো প্রকার খাদ না ধরে তাহলে আপনাকে সোনার বার কিনতে হবে। অলংকার বানানো যাবে না। যখন আপনি সোনা গলাবেন এবং অলংকার বানাবেন তখন স্বর্ণকাররা সেগুলো ছোট ছোট পার্ট করে আঠা জাতিয় কিছু পদার্থ মিসিয়ে ঝাকাই দেন তখন সেগুলো সোনার সাথে মিসে যায় এবং সেগুলোও সোনার দামে ওজন হয়। পরবর্তীতে যখন সেই অলংকা আপনি গলাবেন তখন সেই পদার্থগুলো ধোয়া হয়ে উরে যাবে এবং সেখান থেকে পিওর সোনা বের করলে আপনি ১ ভবির অলংকার থেকে পুরো ১ ভরি পিওর সোনা ফেরত পাবেন না। এ কারনে যখন আপনি অলংকার বিক্রি করতে যাবেন তখন আপনি তখনকার ১ ভরির দাম অনুযায়ী পুরো ১ ভরির দাম পাবেন না। ২ আনা খাদ ধরে বিক্রি করতে হবে এই আর কি। তাই অলংকার বানিয়ে সোনাতে বিনিয়োগ করা ভালো পরিকল্পনা আমি মনে করি না। তবে যদি আপনি ব্যবহার করা অলংকার সরাসরি p2p ভাবে কিনতে পারেন।ধরেন আমার টাকার দরকার আমি ১ ভরির একটা অলংকার বিক্রি করবো আমাকে তো ২ আনা বা +- কিছু কম ধরে বা ১৫-২০% আম কমে যেভবেই হিসাব করেননা কেনো কমে বিক্রি করতে হবে। আপনি যদি আমার থেকে কিনে রাখেন তাহলে ইতিমধ্যেই ১ ভরির যে খাদ সেই পরিমান কম দামে আপনি আমার থেকে কিনতে পারলেন তাই আপনার আর খাদ যাবে না। এভাবে কিনলে লাভ হবে তবে স্বর্ণকার থেকে সরাসরি অলংকার বানিয়ে নিলে এই সমস্যাতে পড়তে হবে।
-
২২ ক্যারেটের সোনা ভালো সোনা এটা সত্য। আপনি যত ক্যারেটের সোনা কেনেননা কেনো আপনি যদি বিক্রি করার সময় এক্সচুয়াল সেই সময়ের পুরো দাম পেতে চান কোনো প্রকার খাদ না ধরে তাহলে আপনাকে সোনার বার কিনতে হবে। অলংকার বানানো যাবে না। যখন আপনি সোনা গলাবেন এবং অলংকার বানাবেন তখন স্বর্ণকাররা সেগুলো ছোট ছোট পার্ট করে আঠা জাতিয় কিছু পদার্থ মিসিয়ে ঝাকাই দেন তখন সেগুলো সোনার সাথে মিসে যায় এবং সেগুলোও সোনার দামে ওজন হয়। পরবর্তীতে যখন সেই অলংকা আপনি গলাবেন তখন সেই পদার্থগুলো ধোয়া হয়ে উরে যাবে এবং সেখান থেকে পিওর সোনা বের করলে আপনি ১ ভবির অলংকার থেকে পুরো ১ ভরি পিওর সোনা ফেরত পাবেন না। এ কারনে যখন আপনি অলংকার বিক্রি করতে যাবেন তখন আপনি তখনকার ১ ভরির দাম অনুযায়ী পুরো ১ ভরির দাম পাবেন না। ২ আনা খাদ ধরে বিক্রি করতে হবে এই আর কি। তাই অলংকার বানিয়ে সোনাতে বিনিয়োগ করা ভালো পরিকল্পনা আমি মনে করি না। তবে যদি আপনি ব্যবহার করা অলংকার সরাসরি p2p ভাবে কিনতে পারেন।ধরেন আমার টাকার দরকার আমি ১ ভরির একটা অলংকার বিক্রি করবো আমাকে তো ২ আনা বা +- কিছু কম ধরে বা ১৫-২০% আম কমে যেভবেই হিসাব করেননা কেনো কমে বিক্রি করতে হবে। আপনি যদি আমার থেকে কিনে রাখেন তাহলে ইতিমধ্যেই ১ ভরির যে খাদ সেই পরিমান কম দামে আপনি আমার থেকে কিনতে পারলেন তাই আপনার আর খাদ যাবে না। এভাবে কিনলে লাভ হবে তবে স্বর্ণকার থেকে সরাসরি অলংকার বানিয়ে নিলে এই সমস্যাতে পড়তে হবে।
অনেক বেশি ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটা ডিটেইলস ভাবে বুঝানোর জন্য। সত্যি বলতে জীবনে কোনো দিন স্বর্ণ বেচার দরকার পড়েনি, আর প্ল্যান ও করিনি। অভিজ্ঞতা না থাকার কারনে বেচা কেনার সময় কোন দাম ধরা হয়, সেই ব্যাপারে আমার কোনো ধারনা নেই। আমার মনে হয় শুধু আমি না, বেশিরভাগ মানুষের এই ব্যাপারে তেমন কোনো ধারনা নেই। তবে সচেতন হওয়ার জন্য সকলেরই এই ব্যাপারে জানা উচিৎ। আমি তো আপনার এই লেখা পড়ার পর এক প্রকার আকাশ থেক পড়লাম। তবে আপনার বিস্তারিত লেখার কারনে বুঝতে পারছি যে আসলে এটাই সত্যি। সোনায় খাদ ধরা হয় এই ব্যাপার হয়তো শুনেছি আগেও, কিন্তু বিস্তারিত জানা হয়নি। আপনার এই পোষ্ট ১০+ কারমা ডিজার্ভ করে। কিন্তু আমি ১ টার বেশি দিতে পারছি না এজন্য আফসোস হবে।
আমার ইনভেষ্ট করার মতো এতো টাকা নেই যে আমি পিওর সোনা কেনার জন্য গোল্ডবারে ইনভেষ্ট করতে পারবো। আমরা ছোট খাটো ফ্যামিলির সাধারন লোকজন ২-১ ভরি স্বর্ণ অনেক বলে মনে করি। সেই দুই এক ভরিতে যদি আবার খাদ থাকার কারনে কম দামে বিক্রি করা লাগে, তাহলে তো আসলেই লস হয়ে যাবে।
-
২২ ক্যারেটের সোনা ভালো সোনা এটা সত্য। আপনি যত ক্যারেটের সোনা কেনেননা কেনো আপনি যদি বিক্রি করার সময় এক্সচুয়াল সেই সময়ের পুরো দাম পেতে চান কোনো প্রকার খাদ না ধরে তাহলে আপনাকে সোনার বার কিনতে হবে। অলংকার বানানো যাবে না। যখন আপনি সোনা গলাবেন এবং অলংকার বানাবেন তখন স্বর্ণকাররা সেগুলো ছোট ছোট পার্ট করে আঠা জাতিয় কিছু পদার্থ মিসিয়ে ঝাকাই দেন তখন সেগুলো সোনার সাথে মিসে যায় এবং সেগুলোও সোনার দামে ওজন হয়। পরবর্তীতে যখন সেই অলংকা আপনি গলাবেন তখন সেই পদার্থগুলো ধোয়া হয়ে উরে যাবে এবং সেখান থেকে পিওর সোনা বের করলে আপনি ১ ভবির অলংকার থেকে পুরো ১ ভরি পিওর সোনা ফেরত পাবেন না। এ কারনে যখন আপনি অলংকার বিক্রি করতে যাবেন তখন আপনি তখনকার ১ ভরির দাম অনুযায়ী পুরো ১ ভরির দাম পাবেন না। ২ আনা খাদ ধরে বিক্রি করতে হবে এই আর কি। তাই অলংকার বানিয়ে সোনাতে বিনিয়োগ করা ভালো পরিকল্পনা আমি মনে করি না। তবে যদি আপনি ব্যবহার করা অলংকার সরাসরি p2p ভাবে কিনতে পারেন।ধরেন আমার টাকার দরকার আমি ১ ভরির একটা অলংকার বিক্রি করবো আমাকে তো ২ আনা বা +- কিছু কম ধরে বা ১৫-২০% আম কমে যেভবেই হিসাব করেননা কেনো কমে বিক্রি করতে হবে। আপনি যদি আমার থেকে কিনে রাখেন তাহলে ইতিমধ্যেই ১ ভরির যে খাদ সেই পরিমান কম দামে আপনি আমার থেকে কিনতে পারলেন তাই আপনার আর খাদ যাবে না। এভাবে কিনলে লাভ হবে তবে স্বর্ণকার থেকে সরাসরি অলংকার বানিয়ে নিলে এই সমস্যাতে পড়তে হবে।
অনেক বেশি ধন্যবাদ এই গুরুত্বপূর্ণ তথ্যটা ডিটেইলস ভাবে বুঝানোর জন্য। সত্যি বলতে জীবনে কোনো দিন স্বর্ণ বেচার দরকার পড়েনি, আর প্ল্যান ও করিনি। অভিজ্ঞতা না থাকার কারনে বেচা কেনার সময় কোন দাম ধরা হয়, সেই ব্যাপারে আমার কোনো ধারনা নেই। আমার মনে হয় শুধু আমি না, বেশিরভাগ মানুষের এই ব্যাপারে তেমন কোনো ধারনা নেই। তবে সচেতন হওয়ার জন্য সকলেরই এই ব্যাপারে জানা উচিৎ। আমি তো আপনার এই লেখা পড়ার পর এক প্রকার আকাশ থেক পড়লাম। তবে আপনার বিস্তারিত লেখার কারনে বুঝতে পারছি যে আসলে এটাই সত্যি। সোনায় খাদ ধরা হয় এই ব্যাপার হয়তো শুনেছি আগেও, কিন্তু বিস্তারিত জানা হয়নি। আপনার এই পোষ্ট ১০+ কারমা ডিজার্ভ করে। কিন্তু আমি ১ টার বেশি দিতে পারছি না এজন্য আফসোস হবে।
আমার ইনভেষ্ট করার মতো এতো টাকা নেই যে আমি পিওর সোনা কেনার জন্য গোল্ডবারে ইনভেষ্ট করতে পারবো। আমরা ছোট খাটো ফ্যামিলির সাধারন লোকজন ২-১ ভরি স্বর্ণ অনেক বলে মনে করি। সেই দুই এক ভরিতে যদি আবার খাদ থাকার কারনে কম দামে বিক্রি করা লাগে, তাহলে তো আসলেই লস হয়ে যাবে।
আমার নিজেরও সোনা বিক্রি করার কোন অভিজ্ঞতা নেই তবে আমি বেশ কয়েকটি জুয়েলারি বানিয়েছি এবং যে স্বর্ণকারের থেকে সেগুলো নিয়েছি তার সাথে আমার একটি ভালো সম্পর্ক থাকায় আমি তার থেকে অনেক ডিটেলস শুনেছি কারণ আমি সোনাতে বিনিয়োগ করার জন্য আগ্রহী ছিলাম যার কারণে আমি এগুলো রিচার্জ করেছি বেশ কিছুদিন। আবার এর পাশাপাশি আমি আমার আশেপাশে কিছু ব্যক্তিদের অভাবের তাড়নায় বিপদে পড়ে অলংকার বিক্রি করতে দেখেছি সেখানে তারা অনেকটাই লসে বিক্রি করেছে। আমার এক ফুফাতো বোন জামাই স্বর্ণকারের কাজ করায় সে আমাকে অনেক সময় অলংকার কেনার অফার করেন যখন কেউ অলংকার বিক্রি করতে চায়। আর সে সময় আমি এই পার্থক্যটি দেখেছি। তাই আমার বাস্তব অভিজ্ঞতা থাকায় আমি এই বিষয়টি ভালোভাবে বুঝাতে পেরেছি। that's it
-
বাংলাদেশে আজকের সোনার দাম ১০৮৩০৳ গ্রাম বা ১২৬২৭৭.৮০৳ ভরি (আমি এই ডেটা পেয়েছি Gold Kinen অ্যাপ থেকে)
আপনি যদি সোনার কোনো অলংকার কেনেন তাহলে আপনি বিক্রি করতে গেলে তখনকার সোনার বাজার মূল্যের থেকে প্রায় ১৫-২০% কমে বিক্রি করতে হবে কারন সোনার অলংকারে খাদ ধরা হয় প্রতি ভরিতে ২ আনি+ বা ১৬ ভাগের ২ ভাগ বা তারও কিছু বেশি। এর মানে আপনি যদি আজকের দামে ১ ভরি দিয়ে কোনো অলংকার কেনেন তাহলে তা থেকে যদি প্রফিটে বিক্রি করতে চান তাহলে সোনার দাম ১৫%+ বৃদ্ধি পেতে হবে।
আপনি যদি পিওর গোল্ড কিনতে চান বাংলাদেশে বসে বৈধভাবে যেমন Gold kinen অ্যাপ ব্যবহার করতে তাহলে আপনাকে সোনার দামের উপর আরো ৫% ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে তাহলে এখান থেকে আপনাকে প্রফিট করতে হলে অবশ্যই সোনার দাম ৫% এর বেশি আপ হতে হবে তা না হলে বিক্রি করতে গেলে আপনার লস হবে।। তাহলে বাংলাদেশে সোনার উপর বিনিয়োগ করা কতটা যুক্তিসঙ্গত আপনি মনে করেন?
সোনা কেনা সাধ্যের মধ্যে নাই । আপনাদের টাকা পয়সা আছে আপনারাই কিনে রাখুন। তবে বাংলাদেশে বর্তমানে যে পরিস্থিতি তাতে সোনা ও জমি দুটোটেই অনেক অনেক লাভ তাই আপনারা আপনাদের সাধ্যমত যেকোন একটির উপর বিনিয়োগ করতে পারেন অথবা দুটোর উপরেও করতে পারেন। কোন এক সময় হয়তো স্বর্ণ তিন লক্ষ টাকা ভরি হয়ে যাবে তখন জমি অবস্থা বুঝে আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাই আজ যেটা সাধ্যের মধ্যে সেটা কালকে সাধ্যের বাইরে চলে যাবে। অবশ্যই একটা বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে যাদের কাছে টাকা আছে তারা যেকোনো সময় যেকোনো বিষয় বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারে কিন্তু তাদের কাছে টাকা নেই তাদের কাছে এগুলো সব আষাঢ়ে গল্পের মত মনে হবে।
-
সোনা কেনা সাধ্যের মধ্যে নাই । আপনাদের টাকা পয়সা আছে আপনারাই কিনে রাখুন। তবে বাংলাদেশে বর্তমানে যে পরিস্থিতি তাতে সোনা ও জমি দুটোটেই অনেক অনেক লাভ তাই আপনারা আপনাদের সাধ্যমত যেকোন একটির উপর বিনিয়োগ করতে পারেন অথবা দুটোর উপরেও করতে পারেন। কোন এক সময় হয়তো স্বর্ণ তিন লক্ষ টাকা ভরি হয়ে যাবে তখন জমি অবস্থা বুঝে আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাই আজ যেটা সাধ্যের মধ্যে সেটা কালকে সাধ্যের বাইরে চলে যাবে। অবশ্যই একটা বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে যাদের কাছে টাকা আছে তারা যেকোনো সময় যেকোনো বিষয় বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারে কিন্তু তাদের কাছে টাকা নেই তাদের কাছে এগুলো সব আষাঢ়ে গল্পের মত মনে হবে।
আপনি যদি ওপরের পোষ্টগুলো পড়েন, তাহলে একটা আইডিয়া পাবেন। ওপরের এই ডিসকাশনের পরে, আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না বাংলাদেশে সোনায় ইনভেষ্ট করা লাভজনক হবে। এই ডিসকাশনের পরে আমি আমার বেয়াইর সাথে আলাপ করলাম, যিনি বছর খানেক আগে সোনার অলংকার কিনেছিলেন। কেনার সময় কোনো প্রকার খাদ কাউন্ট করে উনি সোনা কিনেন নাই, এবং সাথে অলংকার বানানোর মজুরী দিয়ে সোনা কিনেছেন।
কিন্তু ১ বছর পর সেই সোনার দাম অনেক বেড়েছে। বেড়ে যাওয়ার পরেও যখন সেই সোনা তিনি বিক্রি করতে গেলেন, তখন খাদ বাদ দিয়ে বিক্রি করে দেখলেন যে যে টাকায় কিনেছেন, প্রায় সেই টাকাই বিক্রি করছেন বা আরো কম পাচ্ছেন, যদিও সোনার দাম এই ১ বছরে অনেক বেড়েছে। তাই আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না সোনায় ইনভেষ্ট করে লাভ করা সম্ভব।
-
বাংলাদেশে আজকের সোনার দাম ১০৮৩০৳ গ্রাম বা ১২৬২৭৭.৮০৳ ভরি (আমি এই ডেটা পেয়েছি Gold Kinen অ্যাপ থেকে)
আপনি যদি সোনার কোনো অলংকার কেনেন তাহলে আপনি বিক্রি করতে গেলে তখনকার সোনার বাজার মূল্যের থেকে প্রায় ১৫-২০% কমে বিক্রি করতে হবে কারন সোনার অলংকারে খাদ ধরা হয় প্রতি ভরিতে ২ আনি+ বা ১৬ ভাগের ২ ভাগ বা তারও কিছু বেশি। এর মানে আপনি যদি আজকের দামে ১ ভরি দিয়ে কোনো অলংকার কেনেন তাহলে তা থেকে যদি প্রফিটে বিক্রি করতে চান তাহলে সোনার দাম ১৫%+ বৃদ্ধি পেতে হবে।
আপনি যদি পিওর গোল্ড কিনতে চান বাংলাদেশে বসে বৈধভাবে যেমন Gold kinen অ্যাপ ব্যবহার করতে তাহলে আপনাকে সোনার দামের উপর আরো ৫% ট্যাক্স পরিশোধ করতে হবে তাহলে এখান থেকে আপনাকে প্রফিট করতে হলে অবশ্যই সোনার দাম ৫% এর বেশি আপ হতে হবে তা না হলে বিক্রি করতে গেলে আপনার লস হবে।। তাহলে বাংলাদেশে সোনার উপর বিনিয়োগ করা কতটা যুক্তিসঙ্গত আপনি মনে করেন?
সোনা কেনা সাধ্যের মধ্যে নাই । আপনাদের টাকা পয়সা আছে আপনারাই কিনে রাখুন। তবে বাংলাদেশে বর্তমানে যে পরিস্থিতি তাতে সোনা ও জমি দুটোটেই অনেক অনেক লাভ তাই আপনারা আপনাদের সাধ্যমত যেকোন একটির উপর বিনিয়োগ করতে পারেন অথবা দুটোর উপরেও করতে পারেন। কোন এক সময় হয়তো স্বর্ণ তিন লক্ষ টাকা ভরি হয়ে যাবে তখন জমি অবস্থা বুঝে আরো বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাই আজ যেটা সাধ্যের মধ্যে সেটা কালকে সাধ্যের বাইরে চলে যাবে। অবশ্যই একটা বিষয় খুবই গুরুত্বপূর্ণ যে যাদের কাছে টাকা আছে তারা যেকোনো সময় যেকোনো বিষয় বিনিয়োগ করে লাভবান হতে পারে কিন্তু তাদের কাছে টাকা নেই তাদের কাছে এগুলো সব আষাঢ়ে গল্পের মত মনে হবে।
আমি মনে করছি আপনি আমার সম্পূর্ণ পোস্ট ভালোভাবে পড়েননি যার কারণে আপনি টপিকটি বুঝতে পারেননি। স্বর্ণের উপর বিনিয়োগ করা লাভজনক এটি সমস্ত বাঙালির একটি কমন ধারণা তবে আমি কিছু বিষয় এখানে উল্লেখ করেছি এবং অন্যদের মতামত চেয়েছি যে আমার এই ব্যাখ্যাতে কোন সন্দেহ আছে কিনা। আমি যে বিষয়টি ব্যাখ্যা করেছি সেটি হচ্ছে লজিকালি শোনাতে বিনিয়োগ করা বাংলাদেশ থেকে কতটা লাভজনক। মনে হচ্ছে আপনি শুধুমাত্র টপিকের টাইটেল পড়ে মনগড়া একটি পোস্ট করেছেন। আপনাকে অনুরোধ করব পরবর্তীতে কোন টপিকে পোস্ট করার আগে অবশ্যই টপ একটি ভালোভাবে পড়ে নিবেন অন্যথায় আপনি -কারমা পেতে পারেন অথবা আপনার পোস্ট ডিলিট করা হতে পারে। আশা করছি আপনি বিষয়টি বুঝতে পেরেছেন। কোন টপিক ভালোভাবে না পড়ে সেটিতে একটি মনগড়া উত্তর দেওয়াকে স্পামিং বলে আশা করি এটি আপনাকে নতুন করে বোঝাতে হবে না
-
স্বর্ণের ওপর বিনিয়োগ করা বর্তমান পরিস্থিতিতে বোকামি হবে কারণ স্বর্ণ বিক্রি করতে গেলে আপনি অনেক খোয়ে যায়। যার কারনে বিনিয় োগ কৃত অর্থ কিছু পরিমাণে লোকসানে সম্মুখীন হয় সময়ের সাথে সাথে স্বর্ণের দাম বাড়লেও খুব একটা সুবিধার হয় না। তাই আমার মতে যদি আপনি ইনভেস্ট করতে চান তাহলে বিটকয়েন ইনভেস্ট করতে পারেন কারণ বিটকয়েনে একটু রেস্ট থাকলেও থাকলেও অনেক সময় ভালো প্রফিট পাওয়া যায়।