Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => রাজনৈতি ও সমাজ => Topic started by: God Of Thunder on September 14, 2024, 03:50:04 PM
-
কোটা আন্দোলনের প্রধান হত্যাকারী হচ্ছে শেখ হাসিনা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী।
কিন্তু এছাড়াও পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তা এতে ব্যাপক ভাবে নেতৃত্ব দেন। পুলশের পাশাপাশি সারা দেশে আওয়ামী লীগের প্রায় প্রতিটা অঙ্গ সংগঠন এসব হত্যাকান্ডে অংশ গ্রহন করে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ছাড়াও ছাত্রলীগ এবং যুবলীগ হচ্ছে অন্যতম। এসব দলের নেতাকর্মীরা সাধারন মানুষের ওপর নির্বিচারে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে, কুপিয়ে মানুষ হত্যা করে। নতুন সরকার গঠনের পর পর এসব হত্যাকারী নেতা কর্মীগন গা ঢাকা দিয়ে বসে আছে। তবে আস্তে আস্তে এসব হত্যাকারী গুলো ধরা পড়ছে। এই থ্রেডে এসব হত্যাকান্ডের আসামীদের আপযেট দেয়ার জন্য ব্যাবহার করা হতে পারে। সকলের প্রতি অনুরোধ, ভ্যালিড সোর্স ছাড়া কোনো খবর পোষ্ট করবেন না। কারন এভাবেই গুজবের শুরু হয়।
আজকের কয়েকটি খবর হলো,
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার (https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/un1xxhvyho)
ছাত্র আন্দোলনে গুলিবর্ষণকারী জহিরুল গ্রেপ্তার: র্যাব (https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/d74m4hpud4)
আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর ঘটনায় পুলিশ পরিদর্শক আরাফাত গ্রেপ্তার (https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/ec5lu2kmp1)
-
কোটা আন্দোলনের প্রধান হত্যাকারী হচ্ছে শেখ হাসিনা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রী।
কিন্তু এছাড়াও পুলিশের কিছু অসাধু কর্মকর্তা এতে ব্যাপক ভাবে নেতৃত্ব দেন। পুলশের পাশাপাশি সারা দেশে আওয়ামী লীগের প্রায় প্রতিটা অঙ্গ সংগঠন এসব হত্যাকান্ডে অংশ গ্রহন করে। এর মধ্যে আওয়ামী লীগ ছাড়াও ছাত্রলীগ এবং যুবলীগ হচ্ছে অন্যতম। এসব দলের নেতাকর্মীরা সাধারন মানুষের ওপর নির্বিচারে অবৈধ অস্ত্র দিয়ে গুলি চালিয়ে, কুপিয়ে মানুষ হত্যা করে। নতুন সরকার গঠনের পর পর এসব হত্যাকারী নেতা কর্মীগন গা ঢাকা দিয়ে বসে আছে। তবে আস্তে আস্তে এসব হত্যাকারী গুলো ধরা পড়ছে। এই থ্রেডে এসব হত্যাকান্ডের আসামীদের আপযেট দেয়ার জন্য ব্যাবহার করা হতে পারে। সকলের প্রতি অনুরোধ, ভ্যালিড সোর্স ছাড়া কোনো খবর পোষ্ট করবেন না। কারন এভাবেই গুজবের শুরু হয়।
আজকের কয়েকটি খবর হলো,
সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খানের ছেলে উত্তরা থেকে গ্রেপ্তার (https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/un1xxhvyho)
ছাত্র আন্দোলনে গুলিবর্ষণকারী জহিরুল গ্রেপ্তার: র্যাব (https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/d74m4hpud4)
আশুলিয়ায় লাশ পোড়ানোর ঘটনায় পুলিশ পরিদর্শক আরাফাত গ্রেপ্তার (https://www.prothomalo.com/bangladesh/crime/ec5lu2kmp1)
এই পোস্ট অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে কিন্তু রিপ্লাই দিলাম অনেক পরে তাই এখন বলাই যেতে পারে ছাত্রদের হত্যাকারীদের কোনদিনও বিচার করবে না বরং বিচার বহির্ভূতভাবে দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করছিস উপদেষ্টা পরিষদ। এদের থেকে কিভাবে মানুষ অন্য দেশে যায় এটাই আমার বোধগম্য নয় বিশেষ করে আমরা যদি একটা অপরাধ করি তাহলে আমি এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে পালিয়ে যেতে পারবো না অথচ এ দেশে শত শত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে বিদেশ পালিয়ে যাচ্ছে কিভাবে। কোন কিছু মাথাই ধরে না।
-
এই পোস্ট অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে কিন্তু রিপ্লাই দিলাম অনেক পরে তাই এখন বলাই যেতে পারে ছাত্রদের হত্যাকারীদের কোনদিনও বিচার করবে না বরং বিচার বহির্ভূতভাবে দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করছিস উপদেষ্টা পরিষদ। এদের থেকে কিভাবে মানুষ অন্য দেশে যায় এটাই আমার বোধগম্য নয় বিশেষ করে আমরা যদি একটা অপরাধ করি তাহলে আমি এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে পালিয়ে যেতে পারবো না অথচ এ দেশে শত শত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে বিদেশ পালিয়ে যাচ্ছে কিভাবে। কোন কিছু মাথাই ধরে না।
দেশ থেকে পালিয়ে যেতে উপদেষ্টা পরিষদ সাহায্য করছে, এই নিউজের সোর্স দিবেন দয়া করে। এটা কোনো প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর থ্রেড না। আপনার যেটা মনে হয় সেটাই পোষ্ট করার জন্য এই থ্রেড না। থ্রেড এর শুরুতেই উল্লেখ করা হয়েছে যে এখানে সোর্স ছাড়া কোনো নিউজ বা কমেন্ট করবেন না। আপনার যে দাবি, সেই দাবির পক্ষে কোনো প্রমান থাকলে সেটা শেয়ার করেন।
আমার জানামতে, একমাত্র শেখ হাসিনা দেশ থেকে সেইফ ভাবে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এছাড়া অন্যান্য যারা পালিয়েছে, তারা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে পালিয়েছে। যদি উপদেষ্টা পরিষদ তাদেরকে পালাতে হেল্প করতো, তাহলে কেউ আর গ্রেফতার হতো না। সুতরাং, প্রপাগান্ডা না ছড়িয়ে ভ্যালিড নিউজ শেয়ার করেন।
-
এই পোস্ট অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে কিন্তু রিপ্লাই দিলাম অনেক পরে তাই এখন বলাই যেতে পারে ছাত্রদের হত্যাকারীদের কোনদিনও বিচার করবে না বরং বিচার বহির্ভূতভাবে দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করছিস উপদেষ্টা পরিষদ। এদের থেকে কিভাবে মানুষ অন্য দেশে যায় এটাই আমার বোধগম্য নয় বিশেষ করে আমরা যদি একটা অপরাধ করি তাহলে আমি এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে পালিয়ে যেতে পারবো না অথচ এ দেশে শত শত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে বিদেশ পালিয়ে যাচ্ছে কিভাবে। কোন কিছু মাথাই ধরে না।
দেশ থেকে পালিয়ে যেতে উপদেষ্টা পরিষদ সাহায্য করছে, এই নিউজের সোর্স দিবেন দয়া করে। এটা কোনো প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর থ্রেড না। আপনার যেটা মনে হয় সেটাই পোষ্ট করার জন্য এই থ্রেড না। থ্রেড এর শুরুতেই উল্লেখ করা হয়েছে যে এখানে সোর্স ছাড়া কোনো নিউজ বা কমেন্ট করবেন না। আপনার যে দাবি, সেই দাবির পক্ষে কোনো প্রমান থাকলে সেটা শেয়ার করেন।
আমার জানামতে, একমাত্র শেখ হাসিনা দেশ থেকে সেইফ ভাবে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এছাড়া অন্যান্য যারা পালিয়েছে, তারা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে পালিয়েছে। যদি উপদেষ্টা পরিষদ তাদেরকে পালাতে হেল্প করতো, তাহলে কেউ আর গ্রেফতার হতো না। সুতরাং, প্রপাগান্ডা না ছড়িয়ে ভ্যালিড নিউজ শেয়ার করেন।
ভাইজান ৬৮০ জনের মতো সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে যারা ছিল তাদের এখন কোন খবর আছে তারা নিরাপদে এই দেশ ত্যাগ করেছে। এটা কোন প্রোপাগান্ডা না বরং আপনি এই দেশ থেকে ওবায়দুল কাদেরের মত লোক কিভাবে অন্য দেশে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ জাস্ট গ্রেপ্তার হওয়ার পর কিভাবে দেশ থেকে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ গ্রেফতার দেখানোর পর পালিয়ে যাওয়াটা আপনি প্রোপাগান্ডা মনে করেন।
-
এই পোস্ট অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে কিন্তু রিপ্লাই দিলাম অনেক পরে তাই এখন বলাই যেতে পারে ছাত্রদের হত্যাকারীদের কোনদিনও বিচার করবে না বরং বিচার বহির্ভূতভাবে দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করছিস উপদেষ্টা পরিষদ। এদের থেকে কিভাবে মানুষ অন্য দেশে যায় এটাই আমার বোধগম্য নয় বিশেষ করে আমরা যদি একটা অপরাধ করি তাহলে আমি এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে পালিয়ে যেতে পারবো না অথচ এ দেশে শত শত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে বিদেশ পালিয়ে যাচ্ছে কিভাবে। কোন কিছু মাথাই ধরে না।
দেশ থেকে পালিয়ে যেতে উপদেষ্টা পরিষদ সাহায্য করছে, এই নিউজের সোর্স দিবেন দয়া করে। এটা কোনো প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর থ্রেড না। আপনার যেটা মনে হয় সেটাই পোষ্ট করার জন্য এই থ্রেড না। থ্রেড এর শুরুতেই উল্লেখ করা হয়েছে যে এখানে সোর্স ছাড়া কোনো নিউজ বা কমেন্ট করবেন না। আপনার যে দাবি, সেই দাবির পক্ষে কোনো প্রমান থাকলে সেটা শেয়ার করেন।
আমার জানামতে, একমাত্র শেখ হাসিনা দেশ থেকে সেইফ ভাবে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এছাড়া অন্যান্য যারা পালিয়েছে, তারা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে পালিয়েছে। যদি উপদেষ্টা পরিষদ তাদেরকে পালাতে হেল্প করতো, তাহলে কেউ আর গ্রেফতার হতো না। সুতরাং, প্রপাগান্ডা না ছড়িয়ে ভ্যালিড নিউজ শেয়ার করেন।
ভাইজান ৬৮০ জনের মতো সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে যারা ছিল তাদের এখন কোন খবর আছে তারা নিরাপদে এই দেশ ত্যাগ করেছে। এটা কোন প্রোপাগান্ডা না বরং আপনি এই দেশ থেকে ওবায়দুল কাদেরের মত লোক কিভাবে অন্য দেশে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ জাস্ট গ্রেপ্তার হওয়ার পর কিভাবে দেশ থেকে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ গ্রেফতার দেখানোর পর পালিয়ে যাওয়াটা আপনি প্রোপাগান্ডা মনে করেন।
আওয়ামী লীগের আমলে তারা যেভাবে তাদের নেটওয়ার্ক তৈরি করেছিল সরকার পতনের সাথে সাথে সেই নেটওয়ার্কগুলো বিচ্ছিন্ন হয়নি। কারণ আওয়ামী লীগের আমলে সকল জায়গায় তাদের নিজেদের লোক বসিয়ে রেখেছিল যার কারণে তারা সাধারণ মানুষের চোখ ফাঁকি দিতে পারলেই সব বাধা বিপত্তি অতিক্রম করে বর্ডার পার হয়ে যেতে পারতেছে। এটা আমাদের জন্য দুঃখজনক ঘটনা যে বড় বড় মাথা গুলোকে কোন ভাবেই দেশে আটক করা যায় এবং আইনের আওতায় আনা যায় যদি তাদের আইনের আওতায় এনে যেত এবং তাদের প্রকৃত শাস্তির ব্যবস্থা করা হতো তাহলে পরবর্তী যে দল ক্ষমতায় আসুক না সেগুলো দেখে অন্ততপক্ষে দুর্নীতি থেকে কিছুটা হলেও দূরে থাকার চেষ্টা করত। কিন্তু যদি এরা মাফ পেয়ে বিদেশের মাটিতে আরাম আয়েসে জীবন কাটাতে পারে তাহলে পরবর্তী যে দলেই ক্ষমতায় আসুক না কেন তারাও এরকম করার চেষ্টা করবে। তাই যেভাবেই হোক এদের আইনের আওতায় আনা খুবই গুরুত্বপূর্ণ
-
এই পোস্ট অনেক আগে তৈরি করা হয়েছে কিন্তু রিপ্লাই দিলাম অনেক পরে তাই এখন বলাই যেতে পারে ছাত্রদের হত্যাকারীদের কোনদিনও বিচার করবে না বরং বিচার বহির্ভূতভাবে দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করছিস উপদেষ্টা পরিষদ। এদের থেকে কিভাবে মানুষ অন্য দেশে যায় এটাই আমার বোধগম্য নয় বিশেষ করে আমরা যদি একটা অপরাধ করি তাহলে আমি এক অঞ্চল থেকে অন্য অঞ্চলে পালিয়ে যেতে পারবো না অথচ এ দেশে শত শত ছাত্রকে গুলি করে হত্যা করে বিদেশ পালিয়ে যাচ্ছে কিভাবে। কোন কিছু মাথাই ধরে না।
দেশ থেকে পালিয়ে যেতে উপদেষ্টা পরিষদ সাহায্য করছে, এই নিউজের সোর্স দিবেন দয়া করে। এটা কোনো প্রপাগান্ডা ছাড়ানোর থ্রেড না। আপনার যেটা মনে হয় সেটাই পোষ্ট করার জন্য এই থ্রেড না। থ্রেড এর শুরুতেই উল্লেখ করা হয়েছে যে এখানে সোর্স ছাড়া কোনো নিউজ বা কমেন্ট করবেন না। আপনার যে দাবি, সেই দাবির পক্ষে কোনো প্রমান থাকলে সেটা শেয়ার করেন।
আমার জানামতে, একমাত্র শেখ হাসিনা দেশ থেকে সেইফ ভাবে পালিয়ে যেতে পেরেছে। এছাড়া অন্যান্য যারা পালিয়েছে, তারা দেশের বিভিন্ন সীমান্ত এলাকা দিয়ে পালিয়েছে। যদি উপদেষ্টা পরিষদ তাদেরকে পালাতে হেল্প করতো, তাহলে কেউ আর গ্রেফতার হতো না। সুতরাং, প্রপাগান্ডা না ছড়িয়ে ভ্যালিড নিউজ শেয়ার করেন।
আপনার কথায় একেবারেই উড়িয়ে দিচ্ছি না তবে একথাও সত্য যে শুধুমাত্র শেখ হাসিনা নয় আরো অনেকে নিরাপদে বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। এখানে সঠিক সোর্স না থাকার কারণে আমি এক্সাক্টলি বলতে পারছি না তবে বিভিন্ন মিডিয়াতে নিউজ আসছে ওবায়দুল কাদের, হাসান মাহমুদ, এ আরাফাত সহ অনেকে কারো না করো সহযোগিতায় বাংলাদেশ থেকে পালিয়ে গেছে। ওবায়দুল কাদের অভ্যুত্থানের তিন মাস পর ইন্ডিয়াতে পালিয়ে গেছে, এই তিন মাস তিনি কোথায় ছিলেন? অবশ্যই বাংলাদেশ ছিলেন বাংলাদেশে থাকলে বাংলাদেশ সরকারের গোয়েন্দা বাহিনী জানতো না তার তথ্য এটা অবিশ্বাস্য। আর তথ্য জানার পরেও তাকে কেন গ্রেপ্তার করল না এবং সে কিভাবে নিরাপদে দেশ ছাড়তে পারল এটা আমাদের মনে প্রশ্নের জন্ম দেয়।
-
ভাইজান ৬৮০ জনের মতো সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে যারা ছিল তাদের এখন কোন খবর আছে তারা নিরাপদে এই দেশ ত্যাগ করেছে। এটা কোন প্রোপাগান্ডা না বরং আপনি এই দেশ থেকে ওবায়দুল কাদেরের মত লোক কিভাবে অন্য দেশে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ জাস্ট গ্রেপ্তার হওয়ার পর কিভাবে দেশ থেকে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ গ্রেফতার দেখানোর পর পালিয়ে যাওয়াটা আপনি প্রোপাগান্ডা মনে করেন।
তো সেটার সাথে উপদেষ্টা পরিষদ জড়িত, সেইটা আপনি কিভাবে জানেন? টাকার কাছে ৯৫% মানুষ তার সততা বিক্রি করে দেয়। হাসিনা সরকার পদত্যাগ করার পর বিদেশে পালিয়ে যেতে কে সাহায্য করেছে? সেটা করেছে সেনাবাহিনী। ভুলে যাবেন না যে সেনাবাহিনীর প্রধান কিন্তু তার রিলেটিভ। সেনাবাহিনীর জিম্মায় ৬৮০ হোক বা ৬ হাজার হোক, সবাইকে যে সেনাবাহিনী প্রধান পালাতে সাহায্য করতে পারে, এই কথা উড়িয়ে দেয়া যায় না। আবার এটাও হতে পারে যে অনেক কেই তারা নিজেদের জিম্মায় দেয়ার পর নিজেরাই পালিয়েছে। কিন্তু আপনি এখানে এক্সক্লুসিভ ভাবে উপদেষ্টা পরিষদ কে ব্লেইম করে বলছেন। বাংলাদেশে এমন অনেক কিছুই হয়েছে যেগুলো প্রকাশ্যে আসে নি।
-
ভাইজান ৬৮০ জনের মতো সেনাবাহিনীর ক্যাম্পে যারা ছিল তাদের এখন কোন খবর আছে তারা নিরাপদে এই দেশ ত্যাগ করেছে। এটা কোন প্রোপাগান্ডা না বরং আপনি এই দেশ থেকে ওবায়দুল কাদেরের মত লোক কিভাবে অন্য দেশে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ জাস্ট গ্রেপ্তার হওয়ার পর কিভাবে দেশ থেকে পালিয়ে গেল। হাসান মাহমুদ গ্রেফতার দেখানোর পর পালিয়ে যাওয়াটা আপনি প্রোপাগান্ডা মনে করেন।
তো সেটার সাথে উপদেষ্টা পরিষদ জড়িত, সেইটা আপনি কিভাবে জানেন? টাকার কাছে ৯৫% মানুষ তার সততা বিক্রি করে দেয়। হাসিনা সরকার পদত্যাগ করার পর বিদেশে পালিয়ে যেতে কে সাহায্য করেছে? সেটা করেছে সেনাবাহিনী। ভুলে যাবেন না যে সেনাবাহিনীর প্রধান কিন্তু তার রিলেটিভ। সেনাবাহিনীর জিম্মায় ৬৮০ হোক বা ৬ হাজার হোক, সবাইকে যে সেনাবাহিনী প্রধান পালাতে সাহায্য করতে পারে, এই কথা উড়িয়ে দেয়া যায় না। আবার এটাও হতে পারে যে অনেক কেই তারা নিজেদের জিম্মায় দেয়ার পর নিজেরাই পালিয়েছে। কিন্তু আপনি এখানে এক্সক্লুসিভ ভাবে উপদেষ্টা পরিষদ কে ব্লেইম করে বলছেন। বাংলাদেশে এমন অনেক কিছুই হয়েছে যেগুলো প্রকাশ্যে আসে নি।
এখনো দেশে অনেক কিছুই ঘটছে তবে অনেকটাই নিরিবিলিতে আড়ালে। টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর তারা যে পরিমাণে লুটপাট করেছিল তাতে তারা হাজার হাজার লোকদের টাকা দিয়ে ঢেকে রাখতে পারবে আর কেউ চায়না বন্দি থাকতে শাস্তি ভোগ করতে তাই যেকোন পরিমাণ টাকার মাধ্যমে তারা দেশ থেকে পালাতে রাজি আর এই সময় অনেকেই এই সুযোগ ব্যবহার করে তাদের দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করেছে এর মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের লোকেরা জড়িত আছে হতে পারে সেনাবাহিনী হতে পারে বিজিবি হতে পারে অন্য কেউ তবে যেহেতু কোন স্পষ্ট প্রমাণ নেই তাই কাউকে দোষারোপ করা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে চুরি-দুর্নীতি কখনোই যাবে না কারণ এটা বাঙালীদের রক্তে মিশে আছে। বাঙালি আবেগি তাই আবেগের বয়সে অনেক কিছুই করেছে তবে ধীরে ধীরে সব কিছুই আবারো ভুলে যাচ্ছে আর এ কারণেই প্রতারকরা সুযোগ পাচ্ছে নিজেদের বাঁচাতে
-
এখনো দেশে অনেক কিছুই ঘটছে তবে অনেকটাই নিরিবিলিতে আড়ালে। টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর তারা যে পরিমাণে লুটপাট করেছিল তাতে তারা হাজার হাজার লোকদের টাকা দিয়ে ঢেকে রাখতে পারবে আর কেউ চায়না বন্দি থাকতে শাস্তি ভোগ করতে তাই যেকোন পরিমাণ টাকার মাধ্যমে তারা দেশ থেকে পালাতে রাজি আর এই সময় অনেকেই এই সুযোগ ব্যবহার করে তাদের দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করেছে এর মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের লোকেরা জড়িত আছে হতে পারে সেনাবাহিনী হতে পারে বিজিবি হতে পারে অন্য কেউ তবে যেহেতু কোন স্পষ্ট প্রমাণ নেই তাই কাউকে দোষারোপ করা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে চুরি-দুর্নীতি কখনোই যাবে না কারণ এটা বাঙালীদের রক্তে মিশে আছে। বাঙালি আবেগি তাই আবেগের বয়সে অনেক কিছুই করেছে তবে ধীরে ধীরে সব কিছুই আবারো ভুলে যাচ্ছে আর এ কারণেই প্রতারকরা সুযোগ পাচ্ছে নিজেদের বাঁচাতে
আমার পাশের জেলার একটা ঘটনা শেয়ার করি। আমার পাশের জেলার নাম নরসিংদী। এই জেলার একটা থানার নাম পলাশ, সেখানের ঘোড়াশাল পৌরসভার মেয়রের নাম তুষার। যে কি না আবার সেখারখান এমপির ভাগিনা সম্ভবত। তারা মোটামোটি ঘোড়াশাল সার কারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে শুরু করে সকল সরকারি প্রজেক্ট এর কাজ নিজেরা করতো। এবং প্রতি প্রজেক্ট থেকে কয়েকশ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
কথিত আছে, ৫ই আগষ্টে যখন তাদের বাড়িঘর এক পক্ষ আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে, সেই একই সময়ে মেয়র তুষার বোরখা পড়ে টাকা আর গয়নার ব্যাগ নিয়ে প্রাইভেট কার যোগে এলাকা ত্যাগ করে। সেখান থেকে ৫-৬ কিমি যায়া তাকে প্রটোকল দেয় বিএনপি নেতারা। বিনিময়ে তারা তুষারের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি দাবি করে। মাত্র ৩০ মিনিটের কাজে তারা ৩০ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে।
আবার সেই বিএনপি নেতারাই এখন বলে তুষারকে খুজে বের করা হোক। ;D ;D ;D
-
এখনো দেশে অনেক কিছুই ঘটছে তবে অনেকটাই নিরিবিলিতে আড়ালে। টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর তারা যে পরিমাণে লুটপাট করেছিল তাতে তারা হাজার হাজার লোকদের টাকা দিয়ে ঢেকে রাখতে পারবে আর কেউ চায়না বন্দি থাকতে শাস্তি ভোগ করতে তাই যেকোন পরিমাণ টাকার মাধ্যমে তারা দেশ থেকে পালাতে রাজি আর এই সময় অনেকেই এই সুযোগ ব্যবহার করে তাদের দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করেছে এর মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের লোকেরা জড়িত আছে হতে পারে সেনাবাহিনী হতে পারে বিজিবি হতে পারে অন্য কেউ তবে যেহেতু কোন স্পষ্ট প্রমাণ নেই তাই কাউকে দোষারোপ করা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে চুরি-দুর্নীতি কখনোই যাবে না কারণ এটা বাঙালীদের রক্তে মিশে আছে। বাঙালি আবেগি তাই আবেগের বয়সে অনেক কিছুই করেছে তবে ধীরে ধীরে সব কিছুই আবারো ভুলে যাচ্ছে আর এ কারণেই প্রতারকরা সুযোগ পাচ্ছে নিজেদের বাঁচাতে
আমার পাশের জেলার একটা ঘটনা শেয়ার করি। আমার পাশের জেলার নাম নরসিংদী। এই জেলার একটা থানার নাম পলাশ, সেখানের ঘোড়াশাল পৌরসভার মেয়রের নাম তুষার। যে কি না আবার সেখারখান এমপির ভাগিনা সম্ভবত। তারা মোটামোটি ঘোড়াশাল সার কারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে শুরু করে সকল সরকারি প্রজেক্ট এর কাজ নিজেরা করতো। এবং প্রতি প্রজেক্ট থেকে কয়েকশ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
কথিত আছে, ৫ই আগষ্টে যখন তাদের বাড়িঘর এক পক্ষ আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে, সেই একই সময়ে মেয়র তুষার বোরখা পড়ে টাকা আর গয়নার ব্যাগ নিয়ে প্রাইভেট কার যোগে এলাকা ত্যাগ করে। সেখান থেকে ৫-৬ কিমি যায়া তাকে প্রটোকল দেয় বিএনপি নেতারা। বিনিময়ে তারা তুষারের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি দাবি করে। মাত্র ৩০ মিনিটের কাজে তারা ৩০ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে।
আবার সেই বিএনপি নেতারাই এখন বলে তুষারকে খুজে বের করা হোক। ;D ;D ;D
এটা যেমন আপনার এলাকাতে হচ্ছে ঠিক আমার এলাকাতে হচ্ছে। আমরা সাধারণত অশিক্ষিত এলাকাতে বসবাস করি যেখানে বেশিরভাগ মানুষ শহরের লোকদের পা চাটা গোলাম এর মত কাজ করে। শহর থেকে যে সকল পোলাপানেরা আওয়ামী লীগের সময় জ্বালাপোড়াও রাজনীতি করতো সেই সকল পোলাপানেরা এখন সম্ভবত আমাদের এলাকাতে গিয়ে নয়া বিএনপি সেজেছে। এবং যারা বিএনপির পুরাতন কর্মী ছিল তাদের সাথে একত্রিত হয়ে শুনলাম ঘুরে বেড়ায়। আমি যেহেতু এখন দেশের বাইরে আছি সেহেতু আমি চোখে দেখিনি কিন্তু বন্ধুদের মারফত শুনতে পেলাম। আমাদের এলাকাতে নাকি নয়া বিএনপির সমাগম। বিএনপি এভাবেই তাদের দলকে আওয়ামী লীগ দ্বারা ভারী করছে ফলে এদের খেসারত এক সময় দিতে হবে।
-
এখনো দেশে অনেক কিছুই ঘটছে তবে অনেকটাই নিরিবিলিতে আড়ালে। টাকার কাছে সবাই বিক্রি হয়ে যায় আর তারা যে পরিমাণে লুটপাট করেছিল তাতে তারা হাজার হাজার লোকদের টাকা দিয়ে ঢেকে রাখতে পারবে আর কেউ চায়না বন্দি থাকতে শাস্তি ভোগ করতে তাই যেকোন পরিমাণ টাকার মাধ্যমে তারা দেশ থেকে পালাতে রাজি আর এই সময় অনেকেই এই সুযোগ ব্যবহার করে তাদের দেশ থেকে পালাতে সাহায্য করেছে এর মধ্যে উচ্চ পর্যায়ের লোকেরা জড়িত আছে হতে পারে সেনাবাহিনী হতে পারে বিজিবি হতে পারে অন্য কেউ তবে যেহেতু কোন স্পষ্ট প্রমাণ নেই তাই কাউকে দোষারোপ করা যাবে না। বাংলাদেশ থেকে চুরি-দুর্নীতি কখনোই যাবে না কারণ এটা বাঙালীদের রক্তে মিশে আছে। বাঙালি আবেগি তাই আবেগের বয়সে অনেক কিছুই করেছে তবে ধীরে ধীরে সব কিছুই আবারো ভুলে যাচ্ছে আর এ কারণেই প্রতারকরা সুযোগ পাচ্ছে নিজেদের বাঁচাতে
আমার পাশের জেলার একটা ঘটনা শেয়ার করি। আমার পাশের জেলার নাম নরসিংদী। এই জেলার একটা থানার নাম পলাশ, সেখানের ঘোড়াশাল পৌরসভার মেয়রের নাম তুষার। যে কি না আবার সেখারখান এমপির ভাগিনা সম্ভবত। তারা মোটামোটি ঘোড়াশাল সার কারখানা, বিদ্যুৎ কেন্দ্র থেকে শুরু করে সকল সরকারি প্রজেক্ট এর কাজ নিজেরা করতো। এবং প্রতি প্রজেক্ট থেকে কয়েকশ কোটি টাকা হাতিয়ে নিয়েছে।
কথিত আছে, ৫ই আগষ্টে যখন তাদের বাড়িঘর এক পক্ষ আগুনে পুড়িয়ে দিচ্ছে, সেই একই সময়ে মেয়র তুষার বোরখা পড়ে টাকা আর গয়নার ব্যাগ নিয়ে প্রাইভেট কার যোগে এলাকা ত্যাগ করে। সেখান থেকে ৫-৬ কিমি যায়া তাকে প্রটোকল দেয় বিএনপি নেতারা। বিনিময়ে তারা তুষারের কাছ থেকে ৩০ লাখ টাকার বেশি দাবি করে। মাত্র ৩০ মিনিটের কাজে তারা ৩০ লক্ষ টাকা কামিয়ে নিয়েছে।
আবার সেই বিএনপি নেতারাই এখন বলে তুষারকে খুজে বের করা হোক। ;D ;D ;D
এইতো দেখেন এরকম সব জায়গাতেই হইছে কাকের মত খেয়ে খেয়ে ঠোট মুছে ফেলে তারপর উল্টা ফাঁপর নিয়ে চলে। যত যাই হোক ঘুরে ফিরে সবাই টাকার কাছে হেরে যায়। যদি টাকার কাছে মানুষ হেরে না যেত তাহলে ৫ তারিখের পর একজন নেতাকর্মীও দেশ থেকে তলাতে পারতো না।
আগে যারা লুটপাট করছে চাঁদাবাজি করছে দখলবাজি করছে তারাই এখন আবার বিএনপির নাম ভাঙ্গিয়ে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। যারা এসব কর্মকাণ্ড আগে করত এখনো তারাই করছে আবার ভবিষ্যতে তারাই করবে শুধুমাত্র দলের নাম পরিবর্তন হবে যে অমুক দল এরকম করে গেছে।
রাজনৈতিক দলের প্রয়োজন হয় কর্মী আর বাংলাদেশের রাজনীতি এমন পর্যায়ে চলে গেছে যে ভালো মানুষগুলো রাজনীতিকে ঘৃণা করে তাই যে দলই ক্ষমতায় আসুক না কেন কেন্দ্রীয় নেতা এবং অন্যান্য বড় বড় নেতা কর্মী শুধুমাত্র পরিবর্তন হয় তবে মাঠ পর্যায়ের কর্মী গুলো সব সময় একই থাকে শুধুমাত্র দলের নাম পরিবর্তন করে তারা চলেন। তাহলে কিভাবে দেশের চাঁদাবাজি , দখলবাজি, লুটপাট এগুলো থামবে। কখনো দেখেছেন এসব কাজ কোন কেন্দ্রীয় বা বড় নেতা সরাসরি করেন এগুলো তো মাঠ পর্যায়ের কর্মীরাই করেন বড় নেতারা শুধুমাত্র এখান থেকে কমিশন খান। আর যখনই মাঠ পর্যায়ের এসব কর্মীদের এসব কর্মকান্ড করতে বাধা দিবে প্রশ্রয় না দিবে তখন তারা সেই নেতার পিছনে থাকবে না আর এই কারণেই নেতারা এদের প্রশ্রয় দেন।
সরকারের দরকার এমপি মন্ত্রীর- এমপি মন্ত্রীর দরকার মেয়র কাউন্সিলর চেয়ারম্যান মেম্বার- আর এদের দরকার মাঠ পর্যায়ের কর্মী - আর মাঠ পর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন চাঁদাবাজি দখলবাজি ছিনতাই ইত্যাদি কারণ উপর লেভেলের নেতারা সরকারের থেকে বেতন পায় এবং বিভিন্ন বাজেট থেকে টাকা পেলেও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কোন বেতন নেই তাই তাদের পেট তারা এভাবেই চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতি একদম নষ্ট রাজনীতি যার কারণে এই অবস্থা। আর এটি পরিবর্তন হবে বলে আমি মনে করি না তাই যুদ্ধ করে এক স্বৈরাচার বিদায় করলেও দেশ কখনো পরিপূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব হবে না যদি না উপর লেভেলের নেতাকর্মী সহ মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মী সবাই ভালো না হয়।
-
সরকারের দরকার এমপি মন্ত্রীর- এমপি মন্ত্রীর দরকার মেয়র কাউন্সিলর চেয়ারম্যান মেম্বার- আর এদের দরকার মাঠ পর্যায়ের কর্মী - আর মাঠ পর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন চাঁদাবাজি দখলবাজি ছিনতাই ইত্যাদি কারণ উপর লেভেলের নেতারা সরকারের থেকে বেতন পায় এবং বিভিন্ন বাজেট থেকে টাকা পেলেও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কোন বেতন নেই তাই তাদের পেট তারা এভাবেই চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতি একদম নষ্ট রাজনীতি যার কারণে এই অবস্থা। আর এটি পরিবর্তন হবে বলে আমি মনে করি না তাই যুদ্ধ করে এক স্বৈরাচার বিদায় করলেও দেশ কখনো পরিপূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব হবে না যদি না উপর লেভেলের নেতাকর্মী সহ মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মী সবাই ভালো না হয়।
সেদিন মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব একটা ওয়াজে শুধু বলেছেন, একদল খাইছে, আরেকদল খাওয়ার জন্য রেডি হইছে। শুধুমাত্র এই একটা কথায় বিএনপি নেতাদের পাছায় আগুন জলে গেছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতারা এটা নিয়ে কমেন্ট করেছে। মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের নাম কে তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল করে বলেছেনে ”কি যেনো আজহারী না মাজহারী” এই বক্তব্য আমি নিউজে দেখেছি।
কি পরিমান ট্রিগার্ড হইলে ওনারা হুজুরকে ক্রিটিসাইজ করেন। ওনারা যে খাওয়ার জন্য রেডি এবং অলরেডি খাচ্ছে, সেটা সারা বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট দেখলেই বুঝা যায়। আরেকজন নেতা সেদিন বলছে যে এই আন্দোলনের ৮০% বিএনপি করেছে, ছাত্রদের এখানে কোনো ক্রেডিট নেই। কি পরিমানে নির্লজ্জ হলে মানুষ এসব কথা বলতে পারে।
-
সরকারের দরকার এমপি মন্ত্রীর- এমপি মন্ত্রীর দরকার মেয়র কাউন্সিলর চেয়ারম্যান মেম্বার- আর এদের দরকার মাঠ পর্যায়ের কর্মী - আর মাঠ পর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন চাঁদাবাজি দখলবাজি ছিনতাই ইত্যাদি কারণ উপর লেভেলের নেতারা সরকারের থেকে বেতন পায় এবং বিভিন্ন বাজেট থেকে টাকা পেলেও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কোন বেতন নেই তাই তাদের পেট তারা এভাবেই চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতি একদম নষ্ট রাজনীতি যার কারণে এই অবস্থা। আর এটি পরিবর্তন হবে বলে আমি মনে করি না তাই যুদ্ধ করে এক স্বৈরাচার বিদায় করলেও দেশ কখনো পরিপূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব হবে না যদি না উপর লেভেলের নেতাকর্মী সহ মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মী সবাই ভালো না হয়।
সেদিন মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব একটা ওয়াজে শুধু বলেছেন, একদল খাইছে, আরেকদল খাওয়ার জন্য রেডি হইছে। শুধুমাত্র এই একটা কথায় বিএনপি নেতাদের পাছায় আগুন জলে গেছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতারা এটা নিয়ে কমেন্ট করেছে। মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের নাম কে তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল করে বলেছেনে ”কি যেনো আজহারী না মাজহারী” এই বক্তব্য আমি নিউজে দেখেছি।
এটা নিয়ে আর কি বলবো ভাই যশোরের মাহফিলে এমন মন্তব্য করেছিল মিজানুর রহমান আজহারী আর সেটি নিয়ে যে পরিমাণ তোলপাড় শুরু হইছে। তিনি কোন দলের নাম উল্লেখ করে বলেনি আর তুমি সত্য কথা বলেছেন আমি তাকে সমর্থন করি কারণ বাংলাদেশের মানুষের রক্তের সাথে দুর্নীতি মিশ্রিত তাই যে দলের ক্ষমতায় আসুক তারাই পেট ভরে খাবে। তবে এমন সত্য কথা বলার পর যদি কোন নির্দিষ্ট দলের গায়ে এখনই লেগে যায় যেখানে এখন পর্যন্ত নির্বাচনই শুরু হয়নি তাহলে এই দলগুলোর এবং এই নেতাকর্মী গুলোর অবস্থা তখন কেমন হবে যখন তারা ক্ষমতায় আসবে। এখনই তারা যেমন শুরু করছে তাতে কারো বাক স্বাধীনতা নেই তাহলে যুদ্ধ করে লাভ কি আমরা আমাদের মত মনের ভাব প্রকাশ করতে পারি নাই কথা বলার স্বাধীনতা ছিল না এ কারণেই যুদ্ধ করে একদল তাড়ানো হলো এখন দেখি ক্ষমতায় আসার আগেই কোন দল আমাদের বাক স্বাধীনতা কেড়ে নিতে চায়। কি আর বলবো ভাই কিছুই বলার নেই
-
সরকারের দরকার এমপি মন্ত্রীর- এমপি মন্ত্রীর দরকার মেয়র কাউন্সিলর চেয়ারম্যান মেম্বার- আর এদের দরকার মাঠ পর্যায়ের কর্মী - আর মাঠ পর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন চাঁদাবাজি দখলবাজি ছিনতাই ইত্যাদি কারণ উপর লেভেলের নেতারা সরকারের থেকে বেতন পায় এবং বিভিন্ন বাজেট থেকে টাকা পেলেও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কোন বেতন নেই তাই তাদের পেট তারা এভাবেই চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতি একদম নষ্ট রাজনীতি যার কারণে এই অবস্থা। আর এটি পরিবর্তন হবে বলে আমি মনে করি না তাই যুদ্ধ করে এক স্বৈরাচার বিদায় করলেও দেশ কখনো পরিপূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব হবে না যদি না উপর লেভেলের নেতাকর্মী সহ মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মী সবাই ভালো না হয়।
সেদিন মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব একটা ওয়াজে শুধু বলেছেন, একদল খাইছে, আরেকদল খাওয়ার জন্য রেডি হইছে। শুধুমাত্র এই একটা কথায় বিএনপি নেতাদের পাছায় আগুন জলে গেছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতারা এটা নিয়ে কমেন্ট করেছে। মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের নাম কে তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল করে বলেছেনে ”কি যেনো আজহারী না মাজহারী” এই বক্তব্য আমি নিউজে দেখেছি।
কি পরিমান ট্রিগার্ড হইলে ওনারা হুজুরকে ক্রিটিসাইজ করেন। ওনারা যে খাওয়ার জন্য রেডি এবং অলরেডি খাচ্ছে, সেটা সারা বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট দেখলেই বুঝা যায়। আরেকজন নেতা সেদিন বলছে যে এই আন্দোলনের ৮০% বিএনপি করেছে, ছাত্রদের এখানে কোনো ক্রেডিট নেই। কি পরিমানে নির্লজ্জ হলে মানুষ এসব কথা বলতে পারে।
সত্যি কথা বলতে বিষয়টা আসলে ভালোই হয়েছে।
দিন দিন আমরা যারা বিএনপি কে দুধে ধোয়া সাধু বাবা মনে করতাম তাদের নিকট বিএনপির স্বার্থপর শুধুমাত্র ক্ষমতায় এবং টাকার দাস এর নেতা কর্মীগুলো এর আসল মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে। আর বেশি দিন না বিএনপি যেই আওয়ামী লীগের কাছে হো*গা মারা খেয়েছে এতদিন ধরে আবার দেখবেন তাদের সাথে স*ঙ্গম করতে যাবে কয়দিন পরে ক্ষমতায় আসার জন্য।
বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। আর আমি চাই সে বিষয়গুলো সামনে আরো ভালোভাবে বাংলাদেশের জনগণের নিকট পরিষ্কার হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ যেমন আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে শহীদ করেছে ঠিক তেমনি বিএনপি মিজানুর রহমান আজহারী কেউ করাতে দ্বিধাবোধ করবে না, যদি তাদের সাথে গিয়ে আঘাত লাগে।
-
সরকারের দরকার এমপি মন্ত্রীর- এমপি মন্ত্রীর দরকার মেয়র কাউন্সিলর চেয়ারম্যান মেম্বার- আর এদের দরকার মাঠ পর্যায়ের কর্মী - আর মাঠ পর্যায়ের কর্মীর প্রয়োজন চাঁদাবাজি দখলবাজি ছিনতাই ইত্যাদি কারণ উপর লেভেলের নেতারা সরকারের থেকে বেতন পায় এবং বিভিন্ন বাজেট থেকে টাকা পেলেও মাঠ পর্যায়ের কর্মীদের কোন বেতন নেই তাই তাদের পেট তারা এভাবেই চালায়। বাংলাদেশের রাজনীতি একদম নষ্ট রাজনীতি যার কারণে এই অবস্থা। আর এটি পরিবর্তন হবে বলে আমি মনে করি না তাই যুদ্ধ করে এক স্বৈরাচার বিদায় করলেও দেশ কখনো পরিপূর্ণভাবে ভালো করা সম্ভব হবে না যদি না উপর লেভেলের নেতাকর্মী সহ মাঠ পর্যায়ের নেতা কর্মী সবাই ভালো না হয়।
সেদিন মিজানুর রহমান আজহারী সাহেব একটা ওয়াজে শুধু বলেছেন, একদল খাইছে, আরেকদল খাওয়ার জন্য রেডি হইছে। শুধুমাত্র এই একটা কথায় বিএনপি নেতাদের পাছায় আগুন জলে গেছে। বিএনপির কেন্দ্রীয় পর্যায়ের নেতারা এটা নিয়ে কমেন্ট করেছে। মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরের নাম কে তুচ্ছ তাচ্ছিল্ল করে বলেছেনে ”কি যেনো আজহারী না মাজহারী” এই বক্তব্য আমি নিউজে দেখেছি।
কি পরিমান ট্রিগার্ড হইলে ওনারা হুজুরকে ক্রিটিসাইজ করেন। ওনারা যে খাওয়ার জন্য রেডি এবং অলরেডি খাচ্ছে, সেটা সারা বাংলাদেশের বর্তমান প্রেক্ষাপট দেখলেই বুঝা যায়। আরেকজন নেতা সেদিন বলছে যে এই আন্দোলনের ৮০% বিএনপি করেছে, ছাত্রদের এখানে কোনো ক্রেডিট নেই। কি পরিমানে নির্লজ্জ হলে মানুষ এসব কথা বলতে পারে।
সত্যি কথা বলতে বিষয়টা আসলে ভালোই হয়েছে।
দিন দিন আমরা যারা বিএনপি কে দুধে ধোয়া সাধু বাবা মনে করতাম তাদের নিকট বিএনপির স্বার্থপর শুধুমাত্র ক্ষমতায় এবং টাকার দাস এর নেতা কর্মীগুলো এর আসল মুখোশ উন্মোচন হচ্ছে। আর বেশি দিন না বিএনপি যেই আওয়ামী লীগের কাছে হো*গা মারা খেয়েছে এতদিন ধরে আবার দেখবেন তাদের সাথে স*ঙ্গম করতে যাবে কয়দিন পরে ক্ষমতায় আসার জন্য।
বিএনপি এবং আওয়ামী লীগের মধ্যে কোন পার্থক্য নেই। আর আমি চাই সে বিষয়গুলো সামনে আরো ভালোভাবে বাংলাদেশের জনগণের নিকট পরিষ্কার হয়ে যায়। আওয়ামী লীগ যেমন আল্লামা দেলোয়ার হোসেন সাঈদীকে শহীদ করেছে ঠিক তেমনি বিএনপি মিজানুর রহমান আজহারী কেউ করাতে দ্বিধাবোধ করবে না, যদি তাদের সাথে গিয়ে আঘাত লাগে।
আসলে মুল কথা হচ্ছে অনেকে ড.মিজানুর রহমান আজাহারীর জনপ্রিয়তা দেখে অনেকে ঈশ্বারন্বিত হয়ে তার বিরুদ্ধে উলৃটা পাল্টা বলছে, তবে আমি মনেকরি এটা বিএনপির দলীয় কোন অবস্থান না। আমি বিশ্বাস করি মিজানুর রহমান আজাহারী কোন দলের হয়ে যাবেন না। তিনি দল মত নির্বিশেষে সকলের হয়ে থাকবেন। তাহলে সকল মানুষ তাকে সমান ভাবে ভালো বাসবেন।
-
আসলে মুল কথা হচ্ছে অনেকে ড.মিজানুর রহমান আজাহারীর জনপ্রিয়তা দেখে অনেকে ঈশ্বারন্বিত হয়ে তার বিরুদ্ধে উলৃটা পাল্টা বলছে, তবে আমি মনেকরি এটা বিএনপির দলীয় কোন অবস্থান না। আমি বিশ্বাস করি মিজানুর রহমান আজাহারী কোন দলের হয়ে যাবেন না। তিনি দল মত নির্বিশেষে সকলের হয়ে থাকবেন। তাহলে সকল মানুষ তাকে সমান ভাবে ভালো বাসবেন।
আসলে এখনো পর্যন্ত আমাদের বাংলাদেশে সকল রাজনৈতিক দলই যখন দেখতেছে একজন লোক বা একজন আলমের ওয়াজে লক্ষ লক্ষ লোক হচ্ছে তখন তারা ওই আলেম বা বিশিষ্ট ব্যক্তিকে যে কোন উপায়ে হয় সমাজের নিকট নিচে নামাতে চেয়েছে অথবা নানান ফোন দিয়ে ফিকির করে হাজতে বন্দী করে রেখেছে।
আর কারণ একটাই জনসমাগমই হচ্ছে শক্তি, আর এটা অবশ্যই তাদের এইটা ঈশ্বারন্বিত করবেই কারণ তাদের ভিতরে এমন ভয় ঢুকে যায় যদি তারা রাজনীতিতে ঢুকে। হয়তোবা তারা যে রাজনীতির নামে ব্যবসা করে সেগুলো আর করতে পারবেনা।
-
আসলে এখনো পর্যন্ত আমাদের বাংলাদেশে সকল রাজনৈতিক দলই যখন দেখতেছে একজন লোক বা একজন আলমের ওয়াজে লক্ষ লক্ষ লোক হচ্ছে তখন তারা ওই আলেম বা বিশিষ্ট ব্যক্তিকে যে কোন উপায়ে হয় সমাজের নিকট নিচে নামাতে চেয়েছে অথবা নানান ফোন দিয়ে ফিকির করে হাজতে বন্দী করে রেখেছে।
সমস্যা হচ্ছে আলেমরা সত্য কথা বলে। সত্য কথা বললে সব জায়গায়ই সমস্যা হয়। সেটা শুধু যে ওয়াজের মাঠে তা নয়। আমাদের মসজিদের ইমাম কে কিছুদিন আগে বিতারিত করা হয়েছে। এর কারন হলো উনি বলেছেন অই দোকানে বসে যারা গিবত করে, তারা হচ্ছে শয়তান। তারপর থেকে অই দোকানে যারা নিয়মিত বসে আড্ডা মারে এবং সেই দোকানদার, ইমাম সাহেবের পেছনে লাগছে। শেষমেষ ইমামকে মসজিদ থেকে বিতারিত করে নতুন ইমাম রাখছে।
একই ভাবে, সারা পৃথিবীতে সত্য বলার কারনে অনেক মানুষকে হয়রানী করা হচ্ছে। বাংলাদেশের দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব এর উজ্জল দৃষ্টান্ত। সামনে মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরকে নিয়ে এমন কিছু হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
-
আসলে এখনো পর্যন্ত আমাদের বাংলাদেশে সকল রাজনৈতিক দলই যখন দেখতেছে একজন লোক বা একজন আলমের ওয়াজে লক্ষ লক্ষ লোক হচ্ছে তখন তারা ওই আলেম বা বিশিষ্ট ব্যক্তিকে যে কোন উপায়ে হয় সমাজের নিকট নিচে নামাতে চেয়েছে অথবা নানান ফোন দিয়ে ফিকির করে হাজতে বন্দী করে রেখেছে।
সমস্যা হচ্ছে আলেমরা সত্য কথা বলে। সত্য কথা বললে সব জায়গায়ই সমস্যা হয়। সেটা শুধু যে ওয়াজের মাঠে তা নয়। আমাদের মসজিদের ইমাম কে কিছুদিন আগে বিতারিত করা হয়েছে। এর কারন হলো উনি বলেছেন অই দোকানে বসে যারা গিবত করে, তারা হচ্ছে শয়তান। তারপর থেকে অই দোকানে যারা নিয়মিত বসে আড্ডা মারে এবং সেই দোকানদার, ইমাম সাহেবের পেছনে লাগছে। শেষমেষ ইমামকে মসজিদ থেকে বিতারিত করে নতুন ইমাম রাখছে।
একই ভাবে, সারা পৃথিবীতে সত্য বলার কারনে অনেক মানুষকে হয়রানী করা হচ্ছে। বাংলাদেশের দেলোয়ার হোসাইন সাঈদী সাহেব এর উজ্জল দৃষ্টান্ত। সামনে মিজানুর রহমান আজহারী হুজুরকে নিয়ে এমন কিছু হলেও অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
আমদের বাংলাদেশের মানুষদের স্বভাব এ দোষ সবার খাওয়ায় ধান্দা আর যার খওয়ার সামনে কোনো বাধা পড়ে সে তাকেই সত্রু মনে করে। আমরা দেশ ২য় বড় স্বাধীন করার পর ভাবছি দেশ ভালো হবে আমরা স্বাধীনতা পাবো আমাদের চলাফেরায় আমাদের কথা বার্তায় বাগ স্বাধীনতা বাংগালী কখনোই পাবে না। যে দলই ক্ষমতায় আসুক তারাই ক্ষমতার অপব্যবহার করবে। দেশের পরিস্থিতি অনেক খারাপ হবে সামনে। আর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যেরকম শুরু করে দিচ্ছে তাতে এই সুযোগ নিয়ে আওয়ামীলীগ আবারো দেশে কিছু করার চেষ্টা করবে। ক্ষমতার নেশা সব দলকেই পাগল করে তুলেছে। দেশ যেমন ছিল তেমনই থাকবে যে দলই আসবে সেই দলই খাওয়া শুরু করবে। মিজানুর রহমান আযহারী হুজুর এই কথা বলছিল দেইখা সেই কথা নিয়া কত কিছু হলো।
-
আমদের বাংলাদেশের মানুষদের স্বভাব এ দোষ সবার খাওয়ায় ধান্দা আর যার খওয়ার সামনে কোনো বাধা পড়ে সে তাকেই সত্রু মনে করে। আমরা দেশ ২য় বড় স্বাধীন করার পর ভাবছি দেশ ভালো হবে আমরা স্বাধীনতা পাবো আমাদের চলাফেরায় আমাদের কথা বার্তায় বাগ স্বাধীনতা বাংগালী কখনোই পাবে না। যে দলই ক্ষমতায় আসুক তারাই ক্ষমতার অপব্যবহার করবে। দেশের পরিস্থিতি অনেক খারাপ হবে সামনে। আর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যেরকম শুরু করে দিচ্ছে তাতে এই সুযোগ নিয়ে আওয়ামীলীগ আবারো দেশে কিছু করার চেষ্টা করবে। ক্ষমতার নেশা সব দলকেই পাগল করে তুলেছে। দেশ যেমন ছিল তেমনই থাকবে যে দলই আসবে সেই দলই খাওয়া শুরু করবে। মিজানুর রহমান আযহারী হুজুর এই কথা বলছিল দেইখা সেই কথা নিয়া কত কিছু হলো।
আজকে সকালেই ফেইসবুকে একটা পোষ্ট খেয়াল করেছি, একজন লিখেছেন যে বাংলাদেশ হচ্ছে একটা ডাইনিং টেবিল, যে আসে সেই খেতে বসে পড়ে। কথাটা একদম ঠিকই মনে হয়েছে আমার কাছে। আজ অব্দি দেশ যারা শাষন করেছে, সাবাই আসলে শোষন করেছে। জাতীয় পার্টিও এই দেশের ক্ষমতায় ছিলো, এরশাদ কিছু ভালো কাজ করলেও, সে নিজেও একজন সৈর শাসক ছিলো। হাসিনা তো ১৬ বছরে নিজেও একই কাজ করেছে।
বি এনপি যে দুধে ধোয়া তুলশি পাতা না, সেটা তাদের বক্তব্যগুলো দেখলেই বুঝা যায়। কিন্তু কষ্টের ব্যাপার কি জানেন? মানুষ এই দলগুলো ছাড়া কিছু বুঝে না। তারাও ক্ষমতার ব্যাবহার করতে চায়। কিন্তু তারা এটা বুঝে না যে ভালো একটা দল একটা দেশ পরিবর্তন করে দিতে পারে। দেশে দুুর্নীতি কমলে আমাদের নিজেদেরই লাভ, এটা মানুষ বুঝে না।
-
আমদের বাংলাদেশের মানুষদের স্বভাব এ দোষ সবার খাওয়ায় ধান্দা আর যার খওয়ার সামনে কোনো বাধা পড়ে সে তাকেই সত্রু মনে করে। আমরা দেশ ২য় বড় স্বাধীন করার পর ভাবছি দেশ ভালো হবে আমরা স্বাধীনতা পাবো আমাদের চলাফেরায় আমাদের কথা বার্তায় বাগ স্বাধীনতা বাংগালী কখনোই পাবে না। যে দলই ক্ষমতায় আসুক তারাই ক্ষমতার অপব্যবহার করবে। দেশের পরিস্থিতি অনেক খারাপ হবে সামনে। আর বিভিন্ন রাজনৈতিক দল যেরকম শুরু করে দিচ্ছে তাতে এই সুযোগ নিয়ে আওয়ামীলীগ আবারো দেশে কিছু করার চেষ্টা করবে। ক্ষমতার নেশা সব দলকেই পাগল করে তুলেছে। দেশ যেমন ছিল তেমনই থাকবে যে দলই আসবে সেই দলই খাওয়া শুরু করবে। মিজানুর রহমান আযহারী হুজুর এই কথা বলছিল দেইখা সেই কথা নিয়া কত কিছু হলো।
আজকে সকালেই ফেইসবুকে একটা পোষ্ট খেয়াল করেছি, একজন লিখেছেন যে বাংলাদেশ হচ্ছে একটা ডাইনিং টেবিল, যে আসে সেই খেতে বসে পড়ে। কথাটা একদম ঠিকই মনে হয়েছে আমার কাছে। আজ অব্দি দেশ যারা শাষন করেছে, সাবাই আসলে শোষন করেছে। জাতীয় পার্টিও এই দেশের ক্ষমতায় ছিলো, এরশাদ কিছু ভালো কাজ করলেও, সে নিজেও একজন সৈর শাসক ছিলো। হাসিনা তো ১৬ বছরে নিজেও একই কাজ করেছে।
বি এনপি যে দুধে ধোয়া তুলশি পাতা না, সেটা তাদের বক্তব্যগুলো দেখলেই বুঝা যায়। কিন্তু কষ্টের ব্যাপার কি জানেন? মানুষ এই দলগুলো ছাড়া কিছু বুঝে না। তারাও ক্ষমতার ব্যাবহার করতে চায়। কিন্তু তারা এটা বুঝে না যে ভালো একটা দল একটা দেশ পরিবর্তন করে দিতে পারে। দেশে দুুর্নীতি কমলে আমাদের নিজেদেরই লাভ, এটা মানুষ বুঝে না।
যদি কারো সামনে পোলা মাংস থাকে তাহলে কেন সে এগুলো না খেয়ে নিরামিষ খাবার খাবে বাঙালির স্বপ্ন এবং চাওয়াটাই এটা। তবে তারা এটা মনে করে না যে শুধুমাত্র পোলাও মাংস খেলে একসময় সেগুলোও তাদের জন্য অনেক ক্ষতিকর হয়ে উঠবে।
মাঝে মাঝে এমনও খবর শুনতেছি যে যারা সমন্বয়ক ছিল আর যারা বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে দেশকে পরিচালনা করতেছে দৈনন্দিন একটিভিটি পরিবর্তন হচ্ছে যেমন দৈনন্দিন খরচ, উন্নত ব্যবহার সামগ্রী ইত্যাদি। তবে সেগুলো কতটা সত্য আমি এখনো প্রমাণিত হয়নি। দেশে বিভিন্ন লোক বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্ন দল থেকে নিজেদের দলকে ভালো প্রমাণিত করার জন্য অনেক মিথ্যাচারও প্রচার করতেছে। তবে দেশের জনগণের উচিত সবসময় আবেগে না ভেসে ভালো-মন্দ বিচার করে তারপর কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত এবং কোন কথা বিশ্বাস করা কোন কিছুর বিচার করা উচিৎ
-
মাঝে মাঝে এমনও খবর শুনতেছি যে যারা সমন্বয়ক ছিল আর যারা বর্তমানে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অধীনে দেশকে পরিচালনা করতেছে দৈনন্দিন একটিভিটি পরিবর্তন হচ্ছে যেমন দৈনন্দিন খরচ, উন্নত ব্যবহার সামগ্রী ইত্যাদি। তবে সেগুলো কতটা সত্য আমি এখনো প্রমাণিত হয়নি। দেশে বিভিন্ন লোক বিভিন্ন দিক থেকে বিভিন্ন দল থেকে নিজেদের দলকে ভালো প্রমাণিত করার জন্য অনেক মিথ্যাচারও প্রচার করতেছে। তবে দেশের জনগণের উচিত সবসময় আবেগে না ভেসে ভালো-মন্দ বিচার করে তারপর কোন সিদ্ধান্ত নেওয়া উচিত এবং কোন কথা বিশ্বাস করা কোন কিছুর বিচার করা উচিৎ
আমিও যে এগুলো দেখি না তা নয়, আমিও প্রায়ই দেখি যে সারজিসের একাউন্টে কোটি টাকা কোথা থেকে এলো? এরকম টাইপের পোষ্ট। কিন্তু পরে খোজ নিয়ে দেখি এগুলো মূলত আফসোস লীগের পক্ষ থেকে গুজব ছড়ানো হয়। তবে কিছু কিছু সমন্বয়ক যে নাম ব্যাবহার করে ফায়দা নিচ্ছে না, তা নয়। কেউ কেউ আসলেই ফায়দা লুটে নিচ্ছে। তবে বিএনপির কথা যদি বলি, এরা প্রচুর ক্ষুদার্ত এখন। প্রায় প্রতিটা বাজারে, ফেরি ঘাট এর ইজারা থেকে শুরু করে, ট্রাক ষ্টেশন, বাস ষ্টেশন এমন কি অটো রিক্সা থেকে অব্দি চাদা তুলে তাদের ক্ষুদা মিটাচ্ছে। কিন্তু আফসোসের ব্যাপার হচ্ছে, আবারো নির্বাচন হলে মানুষ ঠিকই বিএনপি অথবা আওয়ামীলীগ কে ভোট দিবে।