Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => ক্রিপ্টোকুরেন্সি খবর => Topic started by: JISAN on October 15, 2024, 10:09:23 PM
-
ইতিমধ্যেই কিছু কিছু দেশের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে এবং কিছু কিছু দেশ অন্য দেশের সাপোর্ট নিয়ে যুদ্ধে সহায়তা করার চেষ্টা করছে। এখন আমার কথা হচ্ছে যেহেতু এখন পুরো বিশ্ব নেটওয়ার্ক সিস্টেমের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল এবং বিটকয়েনও পুরোপুরি ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল তাই যখন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে তখন সব দেশের টার্গেট থাকবে অন্য দেশের নেটওয়ার্ক সিস্টেমকে ধ্বংস করে দেওয়া এক্ষেত্রে সেই দেশ তাদের রাডারের মাধ্যমে কোন প্রকার আক্রমণ ঠিক আছে পারবেনা এবং কোন দিক থেকে কি হামলা হচ্ছে সেটি ট্রাক করতে পারবে না। তখন ইন্টারনেটের ওপর একটি বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। তাহলে সেই সময় বিটকয়েনের কি অবস্থা হবে এটিকি তখন সারভাইভ করতে পারবে ? আপনি কি মনে করেন ? আর কেন আপনি বিটকয়েন কে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করছেন এবং ভবিষ্যৎ অ্যাসেট হিসেবে সঞ্চয় করছেন ?
-
ব্যাক্তিগত ভাবে আমি মনে করি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আরব কান্ট্রি গুলো আস্তে আস্তে যুদ্ধে অংশ নিতে শুরু করেছে। যেহেতু ইউ ইস সরাসরি ভাবে ইসরায়েল কে সমর্থন করে, তারা যদি দেখে ইসরায়েলের অবস্থা খারাপ, তাহলে হয়তো তারা সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেবে। আর এমনটা হলে রাশিয়াও এই যুদ্ধে অংশ নিতে পারে। কারন রাশিয়া ইরানের বন্ধু দেশ বলেই জেনে আসছে সবাই। চিন ও ইউ এস এর একটা বড় প্রতিদ্বন্দ্বী, আমার মনে হয় যুদ্ধ এভাবে শুরু হয়ে গেলে চিন ও রাশিয়ার সাথে মিলে যাবে।
এখন আসি নেটওয়ার্ক এর ব্যাপারে। একটা পুরো দেশের নেটওয়ার্ক স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া এতোটা সহজ না। বাংলাদেশে মাত্র দুই যায়গা দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন আসছে। কিন্তু অন্যান্য দেশ গুলোতে তারা কোনো দুই একটা যায়গার ওপর নিরভর করে নেটওয়ার্ক সিস্টেম ডেভেলপ করে না। তাছাড়া এখন সেটেলাইট ইন্টারনেট এর যুগ চলে আসছে। মানুষ স্টারলিংক ব্যাবহার করা শুরু করেছে। যদিও আমাদের দেশে এখনো আসেনি। যুদ্ধ যদি বড় আকার ধারন করে, তাহলে ইলন মাস্ক তার স্যাটেলাইট ইন্টারনেট বন্ধ করবে কি না, সেটা নিয়েও ভাবার দরকার আছে।
এখন আসি বিটকয়েনেদের দামের ব্যাপারে। বিটকয়েন নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হবে না। কারণ প্রায় সব দেশেই বিটকয়েন ফুল নোড রানিং আছে। এখন ৭ হাজারের মতো ফুলো নোড রানিং আছে। আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেলেও, একেবারে সব দেশ এতে অংশ নেবে না। আর দামের কথা যদি বলি, এটাতে অনেক বেশি ইফেক্ট পড়বে। অন্যান্য প্রায় সকল কিছুর মতো। যুদ্ধ বড় হয়ে গেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল কিছুর দাম অনেক বেড়ে যাবে এবং বিটকয়েন সহ অনেক কিছুর দাম কমতে থাকবে।
-
ব্যাক্তিগত ভাবে আমি মনে করি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে। আরব কান্ট্রি গুলো আস্তে আস্তে যুদ্ধে অংশ নিতে শুরু করেছে। যেহেতু ইউ ইস সরাসরি ভাবে ইসরায়েল কে সমর্থন করে, তারা যদি দেখে ইসরায়েলের অবস্থা খারাপ, তাহলে হয়তো তারা সরাসরি যুদ্ধে অংশ নেবে। আর এমনটা হলে রাশিয়াও এই যুদ্ধে অংশ নিতে পারে। কারন রাশিয়া ইরানের বন্ধু দেশ বলেই জেনে আসছে সবাই। চিন ও ইউ এস এর একটা বড় প্রতিদ্বন্দ্বী, আমার মনে হয় যুদ্ধ এভাবে শুরু হয়ে গেলে চিন ও রাশিয়ার সাথে মিলে যাবে।
এখন আসি নেটওয়ার্ক এর ব্যাপারে। একটা পুরো দেশের নেটওয়ার্ক স্থাপনা গুড়িয়ে দেওয়া এতোটা সহজ না। বাংলাদেশে মাত্র দুই যায়গা দিয়ে ইন্টারনেট কানেকশন আসছে। কিন্তু অন্যান্য দেশ গুলোতে তারা কোনো দুই একটা যায়গার ওপর নিরভর করে নেটওয়ার্ক সিস্টেম ডেভেলপ করে না। তাছাড়া এখন সেটেলাইট ইন্টারনেট এর যুগ চলে আসছে। মানুষ স্টারলিংক ব্যাবহার করা শুরু করেছে। যদিও আমাদের দেশে এখনো আসেনি। যুদ্ধ যদি বড় আকার ধারন করে, তাহলে ইলন মাস্ক তার স্যাটেলাইট ইন্টারনেট বন্ধ করবে কি না, সেটা নিয়েও ভাবার দরকার আছে।
এখন আসি বিটকয়েনেদের দামের ব্যাপারে। বিটকয়েন নেটওয়ার্ক বিচ্ছিন্ন হবে না। কারণ প্রায় সব দেশেই বিটকয়েন ফুল নোড রানিং আছে। এখন ৭ হাজারের মতো ফুলো নোড রানিং আছে। আর তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেলেও, একেবারে সব দেশ এতে অংশ নেবে না। আর দামের কথা যদি বলি, এটাতে অনেক বেশি ইফেক্ট পড়বে। অন্যান্য প্রায় সকল কিছুর মতো। যুদ্ধ বড় হয়ে গেলে নিত্যপ্রয়োজনীয় সকল কিছুর দাম অনেক বেড়ে যাবে এবং বিটকয়েন সহ অনেক কিছুর দাম কমতে থাকবে।
আমার মনে হয় এত সহজে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে না। কারণ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাঁধলে তার পরিণতি কি হবে সবাই কি পরিমান ক্ষতিগ্রস্ত হবে তা সবাই মোটামুটি অবগত। এজন্যই আমেরিকা বারবার ইসালকে ইরানের নিউক্লিয়ার কর্মসূচিতে এবং তেল উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা করতে সরাসরি বাধা দিয়েছে।
আর যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধেও যায় তাহলে আমেরিকা অত সহজে জিতে যেতে পারবে না। কারণ বর্তমানে রাশিয়া, চীন, উত্তর কোরিয়া এরা পরমাণু অস্ত্রের দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী এবং এরা সবাই আমেরিকার শত্রু। এরা যেকোনো সময় আমেরিকার বিরুদ্ধে এক হতে প্রস্তুত। আর এখন নতুন করে ইরান ও পরমাণু অস্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
যাইহোক আমি মনে করি এই মুহূর্তে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। আর যদিও হয়েও যায় সেক্ষেত্রে বিশ্ব রাজনীতি বিশ্ব নেত্রিত্বে বড় ধরনের পরিবর্তন দেখা যাবে। আমেরিকার একক আধিপত্য আর থাকবে না। আমি আশা করব সবাই এই বিধ্বংসী তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কে এড়িয়ে যাবে।
-
আমার মনে হয় এত সহজে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাধবে না। কারণ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাঁধলে তার পরিণতি কি হবে সবাই কি পরিমান ক্ষতিগ্রস্ত হবে তা সবাই মোটামুটি অবগত। এজন্যই আমেরিকা বারবার ইসালকে ইরানের নিউক্লিয়ার কর্মসূচিতে এবং তেল উৎপাদন কেন্দ্রে হামলা করতে সরাসরি বাধা দিয়েছে।
আর যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বেধেও যায় তাহলে আমেরিকা অত সহজে জিতে যেতে পারবে না। কারণ বর্তমানে রাশিয়া, চীন, উত্তর কোরিয়া এরা পরমাণু অস্ত্রের দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী এবং এরা সবাই আমেরিকার শত্রু। এরা যেকোনো সময় আমেরিকার বিরুদ্ধে এক হতে প্রস্তুত। আর এখন নতুন করে ইরান ও পরমাণু অস্ত্র তৈরি করতে সক্ষম হয়েছে।
যেমনটা আমি আমার আগের পোষ্ট এ বলেছি, আমার তো মনে হয় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে এবং এই মুহুর্তে চলছে। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের এটা মাত্র প্রথমদিকের ধাপ, যেটা সময়ের সাথে সাথে বাড়তে থাকবে। আপনি খেয়াল করলে দেখবেন যে ইসরায়েলের ঝামেলা ছিলো শুধুমাত্র ফিলিস্তিনের সাথে। কিন্তু সময়ের সাথে সাথে সেটা বেড়ে, লেবানন এবং ইরানের সাথেও বেড়ে গেছে। যদিও মিশর এখনো তেমন কোনো প্রতিক্রিয়া দেখাচ্ছে না, যুদ্ধ যদি বেড়ে যায় তাহলে মিশর এই যুদ্ধে নেমে যাওয়ার আশংকা আছে। যদিও আমেরিকা সরাসরি ভাবে যুদ্ধে নেই, তারা কিন্তু ইসরায়েল কে ঠিকই মদদ দিয়ে যাচ্ছে।
এদিকে রাশিয়া হচ্ছে ইরানের মিত্র দেশ। যদি ইসরায়েল ইরানের ওপর বড় কোনো হামলা করে বসে, তাহলে রাশিয়া বসে থাকবে না। রাশিয়া বরাবরই আমেরিকা কে দেখতে পারে না কারন আমেরিকা ইউক্রেনকে সাহায্য করে আসছে। আদতে মনে হতে পারে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে না, কিন্তু আমার মনে হয় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে এবং যে কোনো সময় বড় আকার ধারন করতে পারে।
-
আমি আপনার সঙ্গে একমত কারণ আমারও মনে হয় তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে অলরেডি।
যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের মতো বড় ধরনের সংঘর্ষ ঘটে এবং দেশগুলো একে অপরের নেটওয়ার্ক সিস্টেমে আক্রমণ করতে শুরু করে তা হলে ইন্টারনেটের ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। তবে বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি সিস্টেমের ডিজাইন তাদের নির্ভরযোগ্যতার জন্য কিছু গুরুত্বপূর্ণ উপাদান নিয়ে তৈরি হয়েছে। যদিও ইন্টারনেট অবকাঠামোর ওপর আক্রমণ করা হলে কিছু সমস্যা হতে পারে বিটকয়েনের বেশ কিছু বৈশিষ্ট্য এমন যা এটিকে অধিকতর স্থিতিশীল এবং নিরাপদ করতে সাহায্য করতে পারে।
বিটকয়েন একটি পুরোপুরি ডিসেন্ট্রালাইজড সিস্টেম। এর মানে, একক কোনো সার্ভার বা কেন্দ্রীয় সংস্থা না থাকায়, সিস্টেমটি এককভাবে ভেঙে পড়া অসম্ভব। এর নোডগুলি পৃথিবীজুড়ে ছড়িয়ে ছিটিয়ে থাকে ফলে একটি দেশ বা অঞ্চলের ইন্টারনেট ধ্বংস হলেও, অন্যান্য নোডগুলির মাধ্যমে বিটকয়েনের লেনদেন চলতে থাকতে পারে।
যুদ্ধ বা বৈশ্বিক সংঘর্ষের মতো পরিস্থিতিতে বিটকয়েন কিছু সময়ের জন্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে পারে তবে এর ডিসেন্ট্রালাইজড এবং ব্লকচেইন ভিত্তিক সিস্টেম তা পরবর্তীতে পুনরুদ্ধার করতে সক্ষম। বিটকয়েন আমার জন্য একটি নিরাপদ এবং দীর্ঘমেয়াদী সঞ্চয় হিসেবে বিশ্বাসযোগ্য কারণ এটি বৈশ্বিক মুদ্রা সংকট মুদ্রাস্ফীতি এবং অন্যান্য অর্থনৈতিক বিপর্যয়ের মধ্যে একটি সম্ভাব্য নিরাপদ আশ্রয়স্থল হতে পারে।
-
ইতিমধ্যেই কিছু কিছু দেশের মধ্যে যুদ্ধ শুরু হয়ে গেছে এবং কিছু কিছু দেশ অন্য দেশের সাপোর্ট নিয়ে যুদ্ধে সহায়তা করার চেষ্টা করছে। এখন আমার কথা হচ্ছে যেহেতু এখন পুরো বিশ্ব নেটওয়ার্ক সিস্টেমের উপর পুরোপুরি নির্ভরশীল এবং বিটকয়েনও পুরোপুরি ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল তাই যখন তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হবে তখন সব দেশের টার্গেট থাকবে অন্য দেশের নেটওয়ার্ক সিস্টেমকে ধ্বংস করে দেওয়া এক্ষেত্রে সেই দেশ তাদের রাডারের মাধ্যমে কোন প্রকার আক্রমণ ঠিক আছে পারবেনা এবং কোন দিক থেকে কি হামলা হচ্ছে সেটি ট্রাক করতে পারবে না। তখন ইন্টারনেটের ওপর একটি বড় ধরনের প্রভাব পড়বে। তাহলে সেই সময় বিটকয়েনের কি অবস্থা হবে এটিকি তখন সারভাইভ করতে পারবে ? আপনি কি মনে করেন ? আর কেন আপনি বিটকয়েন কে মনেপ্রাণে বিশ্বাস করছেন এবং ভবিষ্যৎ অ্যাসেট হিসেবে সঞ্চয় করছেন ?
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে বিটকয়েনের দামে ধস নামবে এতে কোন সন্দেহ নাই। আমরা যদি বিভিন্ন যুদ্ধের দিখে খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাবো যুদ্ধগুলো যখন শুরু হয় তখন বিটকয়েনের মূল্যে অনেক প্রভাব পড়েছে। যখন রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় তখনো বিটকয়েনের বাজারে ধস নেমেছিল। আর যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিতেও ব্যাপক প্রভাব পড়বে এবং ধস নামবে।
বিটকয়েন এর মূল্যে ধ্বস নামলেও এটি সারভাইভ করতে পারবে। বিটকয়েন এখন অর্থনৈতিক দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত একটি কারেন্সি। এটা বড় কোন দুর্ঘটনাতে মূল্য পতন ঘটতে পারে কিন্তু ধ্বংস হবে না।
-
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে বিটকয়েনের দামে ধস নামবে এতে কোন সন্দেহ নাই। আমরা যদি বিভিন্ন যুদ্ধের দিখে খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাবো যুদ্ধগুলো যখন শুরু হয় তখন বিটকয়েনের মূল্যে অনেক প্রভাব পড়েছে। যখন রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় তখনো বিটকয়েনের বাজারে ধস নেমেছিল। আর যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিতেও ব্যাপক প্রভাব পড়বে এবং ধস নামবে।
বিটকয়েন এর মূল্যে ধ্বস নামলেও এটি সারভাইভ করতে পারবে। বিটকয়েন এখন অর্থনৈতিক দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত একটি কারেন্সি। এটা বড় কোন দুর্ঘটনাতে মূল্য পতন ঘটতে পারে কিন্তু ধ্বংস হবে না।
এমন যদি হতো যে যুদ্ধের কারনে শুধু বিটকয়েনের এফেক্ট পড়বে, তাহলে হয়তো ভয় পেতাম। কিন্তু যুদ্ধ পুরোপরি লেগে গেলে শুধু বিটকয়েন না, সারা বিশ্বের শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে সব জায়গাতেই এটার এফেক্ট পড়বে। সেই সময়ে সাধারন মানুষ কষ্ট করলেও অনেক ধনীরা সেটাকে সুযোগ হিসেবে গ্রহন করবে। যাদের হাতে ফিয়াট মানি মজুদ আছে, তারা সেই সময়ে বিটকয়েন সহ গোল্ড এবং একই ধরনের এ্যাসেটে ইনভেষ্ট করবে।
করোনার সময়ে মনে করেছিলাম বিটকয়েন সহ পুরো ক্রিপ্টো মার্কেট ডাউন হয়ে যাবে। কারন মানুষ ঘরে আটকা পড়ে গেছে। কিন্তু হয়েছে উল্টো। বিটকয়েন সহ প্রায় সব অল্টকয়েন হিউজ পরিমানে পাম্প করেছে। সেই সময়ে ডজ কয়েন প্রায় ৮০ সেন্ট হয়ে গিয়েছিলো। বলা যায় না, যুদ্ধের সময় মানুষ ফিজিক্যাল টাকা হারানোর ভয়ে ক্রিপ্টোতে ইনভেষ্ট করেও রাখতে পারে। এতে করে ক্রিপ্টো মার্কেট আরো পাম্প ও করতে পারে।
-
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে বিটকয়েনের দামে ধস নামবে এতে কোন সন্দেহ নাই। আমরা যদি বিভিন্ন যুদ্ধের দিখে খেয়াল করি তাহলে দেখতে পাবো যুদ্ধগুলো যখন শুরু হয় তখন বিটকয়েনের মূল্যে অনেক প্রভাব পড়েছে। যখন রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হয় তখনো বিটকয়েনের বাজারে ধস নেমেছিল। আর যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় তাহলে বিশ্ব অর্থনীতিতেও ব্যাপক প্রভাব পড়বে এবং ধস নামবে।
বিটকয়েন এর মূল্যে ধ্বস নামলেও এটি সারভাইভ করতে পারবে। বিটকয়েন এখন অর্থনৈতিক দুনিয়ায় প্রতিষ্ঠিত একটি কারেন্সি। এটা বড় কোন দুর্ঘটনাতে মূল্য পতন ঘটতে পারে কিন্তু ধ্বংস হবে না।
এমন যদি হতো যে যুদ্ধের কারনে শুধু বিটকয়েনের এফেক্ট পড়বে, তাহলে হয়তো ভয় পেতাম। কিন্তু যুদ্ধ পুরোপরি লেগে গেলে শুধু বিটকয়েন না, সারা বিশ্বের শেয়ার বাজার থেকে শুরু করে সব জায়গাতেই এটার এফেক্ট পড়বে। সেই সময়ে সাধারন মানুষ কষ্ট করলেও অনেক ধনীরা সেটাকে সুযোগ হিসেবে গ্রহন করবে। যাদের হাতে ফিয়াট মানি মজুদ আছে, তারা সেই সময়ে বিটকয়েন সহ গোল্ড এবং একই ধরনের এ্যাসেটে ইনভেষ্ট করবে।
করোনার সময়ে মনে করেছিলাম বিটকয়েন সহ পুরো ক্রিপ্টো মার্কেট ডাউন হয়ে যাবে। কারন মানুষ ঘরে আটকা পড়ে গেছে। কিন্তু হয়েছে উল্টো। বিটকয়েন সহ প্রায় সব অল্টকয়েন হিউজ পরিমানে পাম্প করেছে। সেই সময়ে ডজ কয়েন প্রায় ৮০ সেন্ট হয়ে গিয়েছিলো। বলা যায় না, যুদ্ধের সময় মানুষ ফিজিক্যাল টাকা হারানোর ভয়ে ক্রিপ্টোতে ইনভেষ্ট করেও রাখতে পারে। এতে করে ক্রিপ্টো মার্কেট আরো পাম্প ও করতে পারে।
বর্তমান সময়ে বিটকয়েন বিশ্ব অর্থনীতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ হয়ে উঠেছে। বিটকয়েন কে বাদ দিয়ে বিশ্ব অর্থনীতিকে এখন কল্পনা করা অনেকটাই অসম্ভব। তবে এটা সত্য যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ বাদ দে শুধু বিটকয়েনের মূল্য পড়ে যাবে না পুরো বিশ্ব অর্থনীতি জোঁকের মুখে পড়বে এতে কোন সন্দেহ নাই। তাই ভয় পাওয়ার কিছু নাই বলে আমি মনে করি।
আর হ্যাঁ আপনি সঠিক বলেছেন আমরা ভেবেছিলাম বা অনেকেই ভেবেছিল করোনা কালীন বিশ্ব অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এবং ক্রিপ্ত কারেন্সি মার্কেট ও শেষের পথে চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল মানুষ করোনার কারণে নিজের চাকরি ব্যবসা কোন কিছুই ঠিক মতন করতে পারিনি বরং ঘরে বসে বিটকয়েন বা অন্য কারেন্সিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হচ্ছে।
-
আর হ্যাঁ আপনি সঠিক বলেছেন আমরা ভেবেছিলাম বা অনেকেই ভেবেছিল করোনা কালীন বিশ্ব অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এবং ক্রিপ্ত কারেন্সি মার্কেট ও শেষের পথে চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল মানুষ করোনার কারণে নিজের চাকরি ব্যবসা কোন কিছুই ঠিক মতন করতে পারিনি বরং ঘরে বসে বিটকয়েন বা অন্য কারেন্সিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হচ্ছে।
করোনা কালীন সময়ে মানুষ ইনভেষ্ট করেছে ঠিকই। কিন্তু সেই সময়ে সবাই যে বিনিয়োগ করে লাভবান হয়েছে, সেই কথা আমি বলতে যাবো না। কারন, ক্রিপ্টোকারেন্সীতে নতুন অবস্থায় যারা ইনভেষ্ট করে, তাদের বেশিরভাগই প্রথম সিজনে লস করে। অনেক পুরাতন ইনভেষ্টররাও মার্কেট সেন্টিমেন্ট বুঝতে না পেরে লস করে বসে। আর যারা নতুন মার্কেটে আসে, তারা কিন্তু প্রথমেই বুঝতে পারে না যে এখন ইনভেষ্ট করা ঠিক হবে, নাকি সেল করে দেয়া ঠিক হবে।
এসব বুল রানে মুলত প্রফিট করে লং টাইম হোল্ডার রা। যারা নতুন ইনভেষ্ট করে, তারাই সাধারনত লস করে। লাভ লস নিয়েই মূলত ক্রিপ্টো মার্কেট। একজন লস করলেই কেবল অন্যজন লাভ করতে পারবে। এটাই দুনিয়ার নিয়ম।
-
আর হ্যাঁ আপনি সঠিক বলেছেন আমরা ভেবেছিলাম বা অনেকেই ভেবেছিল করোনা কালীন বিশ্ব অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এবং ক্রিপ্ত কারেন্সি মার্কেট ও শেষের পথে চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল মানুষ করোনার কারণে নিজের চাকরি ব্যবসা কোন কিছুই ঠিক মতন করতে পারিনি বরং ঘরে বসে বিটকয়েন বা অন্য কারেন্সিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হচ্ছে।
করোনা কালীন সময়ে মানুষ ইনভেষ্ট করেছে ঠিকই। কিন্তু সেই সময়ে সবাই যে বিনিয়োগ করে লাভবান হয়েছে, সেই কথা আমি বলতে যাবো না। কারন, ক্রিপ্টোকারেন্সীতে নতুন অবস্থায় যারা ইনভেষ্ট করে, তাদের বেশিরভাগই প্রথম সিজনে লস করে। অনেক পুরাতন ইনভেষ্টররাও মার্কেট সেন্টিমেন্ট বুঝতে না পেরে লস করে বসে। আর যারা নতুন মার্কেটে আসে, তারা কিন্তু প্রথমেই বুঝতে পারে না যে এখন ইনভেষ্ট করা ঠিক হবে, নাকি সেল করে দেয়া ঠিক হবে।
এসব বুল রানে মুলত প্রফিট করে লং টাইম হোল্ডার রা। যারা নতুন ইনভেষ্ট করে, তারাই সাধারনত লস করে। লাভ লস নিয়েই মূলত ক্রিপ্টো মার্কেট। একজন লস করলেই কেবল অন্যজন লাভ করতে পারবে। এটাই দুনিয়ার নিয়ম।
আপনি যথার্থই বলেছেন, ফাস্ট টাইম ইনভেস্ট করে অনেকে লসের শিকার হন কারণ তারা মার্কেটের পরিস্থিতি প্রথমেই বুঝে উঠতে পারে না। তবে ভাগ্য ভালো হলে আর মার্কেট আপ ট্রেনে থাকলে তখন লাভ হয়। তবে কেউ যদি ইনভেস্ট করে লং টাইমের জন্য হোল্ড করতে পারে তাহলে লাভের সম্ভাবনাই বেশি থাকে।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে মার্কেট ডাউনে যাবে এতে কোন সন্দেহ নাই। তবে মার্কেট শেষ হয়ে যাবে না। আবার সময়ের প্রেক্ষিতে মার্কেট তার নিজের অবস্থানে ফিরে আসবে। তাই আমি মনে করি যাদের লং টাইম ইনভেস্টমেন্টের মত সক্ষমতা আছে তারাই এই মার্কেটে লাবণ হতে পারবে।
-
আর হ্যাঁ আপনি সঠিক বলেছেন আমরা ভেবেছিলাম বা অনেকেই ভেবেছিল করোনা কালীন বিশ্ব অর্থনীতি শেষ হয়ে যাবে এবং ক্রিপ্ত কারেন্সি মার্কেট ও শেষের পথে চলে যাবে। কিন্তু বাস্তবে দেখা গেল মানুষ করোনার কারণে নিজের চাকরি ব্যবসা কোন কিছুই ঠিক মতন করতে পারিনি বরং ঘরে বসে বিটকয়েন বা অন্য কারেন্সিতে বিনিয়োগ করে লাভবান হচ্ছে।
করোনা কালীন সময়ে মানুষ ইনভেষ্ট করেছে ঠিকই। কিন্তু সেই সময়ে সবাই যে বিনিয়োগ করে লাভবান হয়েছে, সেই কথা আমি বলতে যাবো না। কারন, ক্রিপ্টোকারেন্সীতে নতুন অবস্থায় যারা ইনভেষ্ট করে, তাদের বেশিরভাগই প্রথম সিজনে লস করে। অনেক পুরাতন ইনভেষ্টররাও মার্কেট সেন্টিমেন্ট বুঝতে না পেরে লস করে বসে। আর যারা নতুন মার্কেটে আসে, তারা কিন্তু প্রথমেই বুঝতে পারে না যে এখন ইনভেষ্ট করা ঠিক হবে, নাকি সেল করে দেয়া ঠিক হবে।
এসব বুল রানে মুলত প্রফিট করে লং টাইম হোল্ডার রা। যারা নতুন ইনভেষ্ট করে, তারাই সাধারনত লস করে। লাভ লস নিয়েই মূলত ক্রিপ্টো মার্কেট। একজন লস করলেই কেবল অন্যজন লাভ করতে পারবে। এটাই দুনিয়ার নিয়ম।
আপনি যথার্থই বলেছেন, ফাস্ট টাইম ইনভেস্ট করে অনেকে লসের শিকার হন কারণ তারা মার্কেটের পরিস্থিতি প্রথমেই বুঝে উঠতে পারে না। তবে ভাগ্য ভালো হলে আর মার্কেট আপ ট্রেনে থাকলে তখন লাভ হয়। তবে কেউ যদি ইনভেস্ট করে লং টাইমের জন্য হোল্ড করতে পারে তাহলে লাভের সম্ভাবনাই বেশি থাকে।
তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হলে মার্কেট ডাউনে যাবে এতে কোন সন্দেহ নাই। তবে মার্কেট শেষ হয়ে যাবে না। আবার সময়ের প্রেক্ষিতে মার্কেট তার নিজের অবস্থানে ফিরে আসবে। তাই আমি মনে করি যাদের লং টাইম ইনভেস্টমেন্টের মত সক্ষমতা আছে তারাই এই মার্কেটে লাবণ হতে পারবে।
লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে ৫৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই নিউজ আসার পর থেকেই ক্রিপ্টো মার্কেট কমতে শুরু করেছে এরকম নিউজ এর মত ছোটখাটো স্থির পরিমাণ হবে না তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে তাই সে সময় ক্রিপ্টো এর পুরোই বাজে অবস্থা হবে তবে এর পরে যদি আবার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায় তাহলে আবারও ক্রিপ্টো অনেক শক্তভাবে জেগে উঠবে আর তখন ক্রিপ্টো পুরো পেমেন্ট সিস্টেমে রাজত্ব করবে। যদিও ইতিমধ্যেই বিটকয়েন নিয়ে সব ধরনের উন্নত দেশগুলো অনেক আলোচনা করছেন বিনিয়োগ করছেন এবং এটা নিয়ে পজিটিভ কিছু চিন্তা করছে। তাই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে রাখা এখন পর্যন্ত সব দিক থেকেই সেফ যদি সেটা হয় দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ
-
লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ আশঙ্কাজনকভাবে ৫৭ বিলিয়ন ডলারে পৌঁছানোর সম্ভাবনা রয়েছে। এই নিউজ আসার পর থেকেই ক্রিপ্টো মার্কেট কমতে শুরু করেছে এরকম নিউজ এর মত ছোটখাটো স্থির পরিমাণ হবে না তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধে তাই সে সময় ক্রিপ্টো এর পুরোই বাজে অবস্থা হবে তবে এর পরে যদি আবার সবকিছু স্বাভাবিক হয়ে যায় তাহলে আবারও ক্রিপ্টো অনেক শক্তভাবে জেগে উঠবে আর তখন ক্রিপ্টো পুরো পেমেন্ট সিস্টেমে রাজত্ব করবে। যদিও ইতিমধ্যেই বিটকয়েন নিয়ে সব ধরনের উন্নত দেশগুলো অনেক আলোচনা করছেন বিনিয়োগ করছেন এবং এটা নিয়ে পজিটিভ কিছু চিন্তা করছে। তাই বিটকয়েনে বিনিয়োগ করে রাখা এখন পর্যন্ত সব দিক থেকেই সেফ যদি সেটা হয় দীর্ঘ সময়ের জন্য বিনিয়োগ
আমি জানিনা বর্তমানের এই ক্রিপ্টো কারেন্সি মার্কেটের ডাউন মার্কেটের রিয়েল কারণ টা কি। এটা হতেও পারে লস অ্যাঞ্জেলেসের দাবানলে অর্থনৈতিক ক্ষতির পরিমাণ মার্কেটেও ফুড ছড়িয়েছে।
যাইহোক এবার আসে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধের কথা, অনেকের মতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ কখনো শুরু হবে না শুধু প্রক্সি ওয়ার চলবে কারণ তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি শুরু হয় তাহলে সেখানে অবশ্যই অনেকগুলো দেশ পারমাণবিক অস্ত্রের ব্যবহার করবে যেটা পুরো মানবজাতির জন্য হুমকি স্বরূপ এমন কি অনেক বিশেষজ্ঞদের মতে যদি তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ শুরু হয় তাহলে এমনও হতে পারে যে মানবজাতির এতদিন ধরে গড়ে ওঠা এই আধুনিক সভ্যসমাজ এর বিলুপ্তি হবে।
আর এটা কিন্তু নতুন কিছু না এর আগেও হাজার হাজার বছর পূর্বে নানান প্রাকৃতিক দুর্যোগ অনেক সভ্য জাতির ইতিহাস মুছে দিয়েছে। তাই আমার মতে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ যদি শুরু হয় তাহলে ইন্টারনেট ভিত্তিক কোন কিছুই আসলে কাজে আসবে না।
-
আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন। বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। বিটকয়েনের লেনদেন এবং ব্লকচেইন প্রযুক্তি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে। তবে, এটি একটি বিতরণকৃত সিস্টেম, যেখানে বিটকয়েনের তথ্য বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন নোডের মধ্যে ছড়িয়ে থাকে। যদিও এক দেশের বা একটি অঞ্চলের ইন্টারনেট সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হলে, বিটকয়েনের সিস্টেম পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে না, কারণ অন্যান্য অঞ্চল বা নেটওয়ার্কের নোডগুলো কাজ করতে থাকবে। তবে, যদি পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন বিটকয়েন এবং অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন একদম বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
-
আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন। বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। বিটকয়েনের লেনদেন এবং ব্লকচেইন প্রযুক্তি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে। তবে, এটি একটি বিতরণকৃত সিস্টেম, যেখানে বিটকয়েনের তথ্য বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন নোডের মধ্যে ছড়িয়ে থাকে। যদিও এক দেশের বা একটি অঞ্চলের ইন্টারনেট সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হলে, বিটকয়েনের সিস্টেম পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে না, কারণ অন্যান্য অঞ্চল বা নেটওয়ার্কের নোডগুলো কাজ করতে থাকবে। তবে, যদি পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন বিটকয়েন এবং অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন একদম বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
ভাই কদিন আগে যে হয়ে গেল কদিন আগে না তাও প্রায় সাত মাসের মতন হয়ে গেল, ভুলে গেছেন কি অবস্থা হয়েছিল জাস্ট শুধুমাত্র বাংলাদেশের মতন একটা ছোট রাষ্ট্রে ইন্টারনেট বন্ধ করে রেখেছিল?
আমি জানিনা আপনার কি অবস্থা ছিল কিন্তু আমার ক্ষেত্রে প্রতিটা মিনিট প্রতিটা ঘন্টা দম বন্ধকর অবস্থায় চলেছে।
কথা সত্য যে একটি অঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হলে অন্য অঞ্চলে নোডগুলো অক্ষত থাকলে বিটকয়েন এর কিছু হবে না, কিন্তু বিটকয়েনের কিছু হবে না বলতে এইটা কি ভেবে দেখেছেন বিটকয়েনের পজিশন কোন জায়গায় চলে যাবে এর দাম কোথায় চলে যাবে?
যাই হোক তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয় এবং আর সেটাতে যদি পারমাণবিক বোমা এর ব্যবহার করা হয়। তাহলে আমার মনে হয় না পৃথিবীর অবশিষ্ট থাকবে, কারণ এখন শুধুমাত্র দুই একটি দেশের কাছে পারমাণবিক বোমা নয় অনেকগুলো দেশের নিকট এই অস্ত্র রয়েছে।
আর এর জন্যই অনেকে এটা মন্তব্য করেন যে এখন হলে শুধুমাত্র প্রক্সি এবং অর্থনৈতিক যুদ্ধ হবে।
-
আপনি একটি গুরুত্বপূর্ণ তথ্য শেয়ার করেছেন। বিটকয়েন এবং অন্যান্য ক্রিপ্টোকারেন্সি ইন্টারনেটের উপর নির্ভরশীল। বিটকয়েনের লেনদেন এবং ব্লকচেইন প্রযুক্তি ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করে। তবে, এটি একটি বিতরণকৃত সিস্টেম, যেখানে বিটকয়েনের তথ্য বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন নোডের মধ্যে ছড়িয়ে থাকে। যদিও এক দেশের বা একটি অঞ্চলের ইন্টারনেট সংযোগ ক্ষতিগ্রস্ত হলে, বিটকয়েনের সিস্টেম পুরোপুরি বন্ধ হয়ে যাবে না, কারণ অন্যান্য অঞ্চল বা নেটওয়ার্কের নোডগুলো কাজ করতে থাকবে। তবে, যদি পৃথিবীজুড়ে ইন্টারনেট পরিষেবা ব্যাপকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়, তখন বিটকয়েন এবং অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার লেনদেন একদম বাধাগ্রস্ত হতে পারে।
ভাই কদিন আগে যে হয়ে গেল কদিন আগে না তাও প্রায় সাত মাসের মতন হয়ে গেল, ভুলে গেছেন কি অবস্থা হয়েছিল জাস্ট শুধুমাত্র বাংলাদেশের মতন একটা ছোট রাষ্ট্রে ইন্টারনেট বন্ধ করে রেখেছিল?
আমি জানিনা আপনার কি অবস্থা ছিল কিন্তু আমার ক্ষেত্রে প্রতিটা মিনিট প্রতিটা ঘন্টা দম বন্ধকর অবস্থায় চলেছে।
কথা সত্য যে একটি অঞ্চল ক্ষতিগ্রস্ত হলে অন্য অঞ্চলে নোডগুলো অক্ষত থাকলে বিটকয়েন এর কিছু হবে না, কিন্তু বিটকয়েনের কিছু হবে না বলতে এইটা কি ভেবে দেখেছেন বিটকয়েনের পজিশন কোন জায়গায় চলে যাবে এর দাম কোথায় চলে যাবে?
যাই হোক তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হয় এবং আর সেটাতে যদি পারমাণবিক বোমা এর ব্যবহার করা হয়। তাহলে আমার মনে হয় না পৃথিবীর অবশিষ্ট থাকবে, কারণ এখন শুধুমাত্র দুই একটি দেশের কাছে পারমাণবিক বোমা নয় অনেকগুলো দেশের নিকট এই অস্ত্র রয়েছে।
আর এর জন্যই অনেকে এটা মন্তব্য করেন যে এখন হলে শুধুমাত্র প্রক্সি এবং অর্থনৈতিক যুদ্ধ হবে।
সেই কথা আর বইলেন না আমি তখন অন্য আরেকটি ক্যাম্পেনে ছিলাম আর সেই সময় আমি কোনো পোস্ট করতে পারিনাই তাই আমাকে সেই সিগনেচার ক্যাম্পেন থেকে বাদ দেওয়া হয়েছিলো। আর তার থেকে বড় বিষয় হলো আমরা ইন্টারনেটের উপর এতো বেশি নির্ভরশীল যে ১ ঘন্টা ইন্টারনেট থেকে বিচ্ছিন্ন থাকলে দমবন্ধ হয়ে যায়। সেই সময় যে কিভাবে কেটেছে তা বলে বুঝাতে পাড়বো না। এদিকে রাস্তায় বের হতে হয়েছে জীবন হাতে নিয়ে অন্য দিকে কোনো নিউজ জানার সুযোগ ছিলো না। আর ব্যাংক, বিকাশ, নগদ বা ক্রিপ্টোকারেন্সি কোথাও থেকে টাকা ক্যাশ করার সুযোগ ছিলো না। পুরো আদিম যুগে চলে গিয়েছিলাম। এটা থেকেই আন্দাজ করেন যে তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ হলে কেমন হবে। নেটওয়ার্ক বন্ধ হলে সব শেষ কারন আগামির দিনগুলো ইন্টারনেটের উপর আরো বেশি নির্ভরসিল থাকবে। যাইহোক সেই দিনগুলো যেনো আমাদের সামনে না আসে। আল্লাহ্ সবাইকে ধৈর্যশীল করুক।