Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: CoinHolder on April 08, 2025, 07:42:44 PM
-
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চাইছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দিক জর্ডান ও মিশর
(https://talkimg.com/images/2025/04/08/xAfVv.jpeg)
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা 'খালি' করার পরিকল্পনার কথা বলেছেন। তিনি গাজাবাসীদের মিশর এবং জর্ডান পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
শনিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে এ বিষয়টি নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
সেখানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে বলেছেন, "আমি চাই আপনি আরও বেশি দায়িত্ব নিন, কারণ আমি গাজার পুরো চিত্র দেখছি। এটি একেবারেই লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে।"
রোববার মিশরের প্রেসিডেন্টকেও একই ধরনের প্রস্তাব দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
link (https://www.bbc.com/bengali/articles/ceve2p308peo)
এবং আমার ভয় হচ্ছে যে এই যুদ্ধ এর কারণে বিটকয়েনের ওপর কি প্রভাব পড়বে কিনা? যখন বিশ্বজুড়ে মহামারী শুরু হয়েছিল তখন কিন্তু বিট কয়েনের দাম অনেক কমে গিয়েছিল করোনা ভাইরাসের সময়। এখন গাজায় ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধের কারণে আমার মনে হচ্ছে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বিটকয়েন সেটা আমি ইতিমধ্যে লক্ষ্য করতেছি মার্কেটে আপনাদের কি মনে হয়?
-
এবং আমার ভয় হচ্ছে যে এই যুদ্ধ এর কারণে বিটকয়েনের ওপর কি প্রভাব পড়বে কিনা? যখন বিশ্বজুড়ে মহামারী শুরু হয়েছিল তখন কিন্তু বিট কয়েনের দাম অনেক কমে গিয়েছিল করোনা ভাইরাসের সময়। এখন গাজায় ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধের কারণে আমার মনে হচ্ছে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বিটকয়েন সেটা আমি ইতিমধ্যে লক্ষ্য করতেছি মার্কেটে আপনাদের কি মনে হয়?
আমার ভাই বিটকয়েন যদি ক্র্যাশ করে সেটাতেও কোন সমস্যা থাকবে না যদি ফিলিস্তিনের ছোট ছোট শিশু থেকে সকল মানুষগণ সেই জালেমদের হাত থেকে রক্ষা পেত।
আর বর্তমানে যে ক্রিপ্ত মার্কেট সহ সকল স্টক মার্কেট থেকে শুরু করে অন্যান্য যত অর্থনৈতিক খাত রয়েছে সকল খাতে টালমাটাল অবস্থা এটা শুধুমাত্র ফিলিস্তিন এবং ইসরাইল যুদ্ধের কারণে হচ্ছে না।
এটা মূলত সংঘটিত হয়েছে ইউনাইটেড স্টেট অফ আমেরিকা এর প্রেসিডেন্ট এর পাগলা ট্যাক্সনীতি এর কারণে। সামনে আরো খারাপ অবস্থা আসতে পারে চীন যুক্তরাষ্ট্রের উপর উল্টো ভাবে ট্যাক্সনীতি প্রণয়ন করেছে বলতে গেলে ট্যাক্স আরোপের যুদ্ধ চলছে।
-
আমার ভয় হচ্ছে যে এই যুদ্ধ এর কারণে বিটকয়েনের ওপর কি প্রভাব পড়বে কিনা? যখন বিশ্বজুড়ে মহামারী শুরু হয়েছিল তখন কিন্তু বিট কয়েনের দাম অনেক কমে গিয়েছিল করোনা ভাইরাসের সময়। এখন গাজায় ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধের কারণে আমার মনে হচ্ছে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বিটকয়েন সেটা আমি ইতিমধ্যে লক্ষ্য করতেছি মার্কেটে আপনাদের কি মনে হয়?
ভাই বিটকয়েনের দাম কমবে বাড়বে এটাই বিটকয়েনের ধর্ম। এই যুদ্ধের কারণে হোক কিংবা অন্য কারণে হালভিং এরপরে বিটকয়েন সহ পুরো ক্রিপ্টো মার্কেটে অনেক বড় ধরনের ডাউন দেখা যায় এটা বিটকয়েন এর জন্ম থেকেই ঘটে আসছে। তাই আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন যে এটি কোন সমস্যা না যদি আপনি বিটকয়েন সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন।
তবে গাজায় ছোট ছোট শিশুদের উপরে যে অত্যাচার চালানো হচ্ছে এবং ঘন হত্যা করা হচ্ছে এগুলো খুবই দুঃখজনক ঘটনা এগুলো বন্ধ হোক আল্লাহর কাছে শুধুমাত্র এটি প্রার্থনা করতেছি। সবাই ইসরাইলের সকল পণ্য বয়কট করুন এবং তাদের অর্থনৈতিকভাবে দুর্বল করে তুলুন আপনার উদ্বেগ হয়তোবা ইসরাইলের ওপর অনেকটাই প্রভাব ফেলতে পারে। তাই এখন বিটকয়েনের চিন্তা বাদ দিয়ে ফিলিস্তিনের জন্য আল্লাহর কাছে প্রার্থনা করুন যেন এরকম ঘন হত্যা বন্ধ হয় বিশেষ করে শিশুদের উপর অত্যাচার বন্ধ হয়
-
প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প চাইছেন গাজার ফিলিস্তিনিদের আশ্রয় দিক জর্ডান ও মিশর
(https://talkimg.com/images/2025/04/08/xAfVv.jpeg)
সম্প্রতি মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজা 'খালি' করার পরিকল্পনার কথা বলেছেন। তিনি গাজাবাসীদের মিশর এবং জর্ডান পাঠানোর ইচ্ছা প্রকাশ করেছেন।
শনিবার প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জানিয়েছেন, তিনি জর্ডানের রাজা দ্বিতীয় আবদুল্লাহর সঙ্গে এ বিষয়টি নিয়ে টেলিফোনে কথা বলেছেন।
সেখানে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প জর্ডানের বাদশাহ আবদুল্লাহকে বলেছেন, "আমি চাই আপনি আরও বেশি দায়িত্ব নিন, কারণ আমি গাজার পুরো চিত্র দেখছি। এটি একেবারেই লণ্ডভণ্ড হয়ে গেছে।"
রোববার মিশরের প্রেসিডেন্টকেও একই ধরনের প্রস্তাব দেওয়ার পরিকল্পনা করেছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
link (https://www.bbc.com/bengali/articles/ceve2p308peo)
এবং আমার ভয় হচ্ছে যে এই যুদ্ধ এর কারণে বিটকয়েনের ওপর কি প্রভাব পড়বে কিনা? যখন বিশ্বজুড়ে মহামারী শুরু হয়েছিল তখন কিন্তু বিট কয়েনের দাম অনেক কমে গিয়েছিল করোনা ভাইরাসের সময়। এখন গাজায় ফিলিস্তিনিদের যুদ্ধের কারণে আমার মনে হচ্ছে বড় ধরনের প্রভাব পড়তে পারে বিটকয়েন সেটা আমি ইতিমধ্যে লক্ষ্য করতেছি মার্কেটে আপনাদের কি মনে হয়?
আসলে এর মধ্যে ডোনাল্ড ট্রাম্পের অন্য কোন উদ্দেশ্য আছে বলে আমি মনে করি। প্রকৃতপক্ষে ডোনাল্ড ট্রাম্প গাজাকে দখল করে নেয়ার অপচেষ্টা চালাচ্ছে বলে আমি মনে করি। তবে মিশর এবং জর্দান যদি ট্রাম্পের এই ফাঁদে পা দেয় তাহলে তারা অত্যন্ত ভুল করবে বলে আমি মনে করি। আর এটা ফিলিস্তিনের জনগণের সাথে চরম বেইমানি করা হবে এতে কোন সন্দেহ নাই।
আর এ ধরনের কোন কিছু ঘটলে সেটা ক্রিপ্ত কারেন্সির ওপর বড় ধরনের প্রভাব পড়বে এটা শুনে নিশ্চিত। তাই আমি মনে করি এ বিষয়ে আপনার ভয় পাওয়ার যুক্তি কারণ আছে বলে আমি মনে করি।
-
ভাই বিটকয়েনের দাম কমবে বাড়বে এটাই বিটকয়েনের ধর্ম। এই যুদ্ধের কারণে হোক কিংবা অন্য কারণে হালভিং এরপরে বিটকয়েন সহ পুরো ক্রিপ্টো মার্কেটে অনেক বড় ধরনের ডাউন দেখা যায় এটা বিটকয়েন এর জন্ম থেকেই ঘটে আসছে। তাই আপনি নিজেও বুঝতে পারবেন যে এটি কোন সমস্যা না যদি আপনি বিটকয়েন সম্পর্কে ভালো জ্ঞান রাখেন।
আপনি সঠিক বলেছেন কিন্তু আমি মনে করি এখানে আমাদের হালকা কারেকশন আনা দরকার বিটকয়েন হালবিং এরপর এর আগের সিজন গুলোতে দেখা গিয়েছে মার্কেট একটা নির্দিষ্ট প্রতে চলতে চলতে প্রায় এক বছর বুল সিজন আসে আর এর মধ্যে আমরা কয়েক ধরনের বিয়ার ট্রাপ দেখতে পাই মানে এই সময়টায় মানুষ মনে করে বিয়ার সিজন চলে আসতেছে কিন্তু মার্কেট পুরোপুরি ভাবে উল্টো টার্ন নিয়ে নতুন অলটাইম হাই প্রাইস ক্রিয়েট করে।
এবং বর্তমানে আমার মনে হয় বিটকয়েন সেই কারেকশন টাই করতেছে। এক্ষেত্রে আমি বলব বিটকয়েন হালবিং এরপর এর আগের দিনগুলিতে আমরা দেখেছি প্রায় এক বছর পর অল টাইম হাই প্রাইস ক্রিয়েট করে আর এই এপ্রিল মাসে সম্ভবত বিটকয়েন হালবিং এর এক বছর পূর্ণ হবে, সো আমি এখনো ভালো কিছু আশা করতেছি।
-
ট্রাম্প কে নিয়ে আসলে কি বলবো, মনে করছিলাম ও হয়তো ক্রিপ্টোর জন্য ভালো হবে। এখন দেখি ক্রিপ্টো তো পড়ের ব্যাপার, ও আসলে এমন এক যায়গায় আঘাৎ করে বসে আছে, ওরে কি বলবো সেটাই বুঝতে পারছি না। ট্রাম্প যে নিজেই ইহুদী, সেটা আমি জানতাম না। কিছুদি আগে একটা ভিডিও দেখে সন্দেহ হয়, তারপর সার্চ করে দেখি এই শালা নিজেই ইহুদী। যুদ্ধ মূলত ফিলিস্তিনের সাথে ইসরায়েল করছে না, করছে যুক্তরাষ্ট্র। ইসরায়েল শুধু প্রক্সি হিসেবে ব্যাবহার হচ্ছে এখানে।
ওর বিরুদ্ধে কথা বলার মতো নেতা দুনিয়ায় খুব কম। আমরাও তো কিছু করতে পারছি না।
-
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে 'মার্চ ফর গাজা' কর্মসূচিতে যোগ দিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়েছিল বিপুল সংখ্যক মানুষ।
আমি এই মার্চ ফর গাজায় অংশগ্রহণ করে কিছুটা প্রতিবাদ জানানোর চেষ্টা করেছি আসলে মূলত আমরা বাংলাদেশ থেকে কিছু করতে পারবো না এটা সত্য। কিন্তু প্রতিবাদ অবশ্যই করতে পারব। সেই সাথে আমি বলব যারা আমরা বাংলাদেশী রয়েছি তারা ইসরাইলি পণ্যগুলোকে অবশ্যই বয়কট করব ।
বিশ্বাস করবেন না ভাই একটা কথা অবশ্যই আপনাদের বলতেই হবে কারণ ঢাকা সরোয়ারদী উদ্যানে হাজার হাজার কোটি কোটি মানুষ প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন শুধু ঢাকা সরোয়ারদী উদ্যানে নয় বাংলাদেশের সমস্ত অঞ্চল গুলোতে প্রতিবাদ মিছিল হচ্ছে প্রতিনিয়ত এটা দেখে আমি মুগ্ধ যে বাংলাদেশের মানুষ কতটা ইসলাম প্রেমী।
আমি একটি ভিডিওর লিংক শেয়ার করতেছি যারা দেখেনি দেখে নিবেন।
-
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে 'মার্চ ফর গাজা' কর্মসূচিতে যোগ দিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়েছিল বিপুল সংখ্যক মানুষ।
আমি এই মার্চ ফর গাজায় অংশগ্রহণ করে কিছুটা প্রতিবাদ জানানোর চেষ্টা করেছি আসলে মূলত আমরা বাংলাদেশ থেকে কিছু করতে পারবো না এটা সত্য। কিন্তু প্রতিবাদ অবশ্যই করতে পারব। সেই সাথে আমি বলব যারা আমরা বাংলাদেশী রয়েছি তারা ইসরাইলি পণ্যগুলোকে অবশ্যই ভয় করব।
বিশ্বাস করবেন না ভাই একটা কথা অবশ্যই আপনাদের বলতেই হবে কারণ ঢাকা সরোয়ারদী উদ্যানে হাজার হাজার কোটি কোটি মানুষ প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন শুধু ঢাকা সরোয়ারদী উদ্যানে নয় বাংলাদেশের সমস্ত অঞ্চল গুলোতে প্রতিবাদ মিছিল হচ্ছে প্রতিনিয়ত এটা দেখে আমি মুগ্ধ যে বাংলাদেশের মানুষ কতটা ইসলাম প্রেমী।
আমি একটি ভিডিওর লিংক শেয়ার করতেছি যারা দেখেনি দেখে নিবেন।
অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশের সকল জনগণকে, ই"সরাই'লের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্য ঢাকায় একত্রিত হওয়ার জন্য। এখানে বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ, সর্বস্তরের রাজনৈতিক দল, আলেম সমাজ, সাংবাদিক সহ সকল শ্রেণীর জনগণ একত্রিত হয়েছেন গা'জার গণহত্যার বিরুদ্ধে। আমি মনে করি সবাই যদি এভাবে প্রতিবাদ করে তাহলে কোন না কোন সময় অত্যাচারীরা তাদের ভুল পথ থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। তবে এক্ষেত্রে মুসলিম দেশগুলোকে প্রথমে এক হতে হবে। তাহলেই গা"জার নারী ও শিশু হত্যা বন্ধ করা সম্ভব হবে।
-
ফিলিস্তিনের গাজায় ইসরায়েলি গণহত্যা বন্ধের দাবিতে 'মার্চ ফর গাজা' কর্মসূচিতে যোগ দিতে রাজধানীর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে জড়ো হয়েছিল বিপুল সংখ্যক মানুষ।
আমি এই মার্চ ফর গাজায় অংশগ্রহণ করে কিছুটা প্রতিবাদ জানানোর চেষ্টা করেছি আসলে মূলত আমরা বাংলাদেশ থেকে কিছু করতে পারবো না এটা সত্য। কিন্তু প্রতিবাদ অবশ্যই করতে পারব। সেই সাথে আমি বলব যারা আমরা বাংলাদেশী রয়েছি তারা ইসরাইলি পণ্যগুলোকে অবশ্যই ভয় করব।
বিশ্বাস করবেন না ভাই একটা কথা অবশ্যই আপনাদের বলতেই হবে কারণ ঢাকা সরোয়ারদী উদ্যানে হাজার হাজার কোটি কোটি মানুষ প্রতিবাদ মিছিল নিয়ে উপস্থিত হয়েছিলেন শুধু ঢাকা সরোয়ারদী উদ্যানে নয় বাংলাদেশের সমস্ত অঞ্চল গুলোতে প্রতিবাদ মিছিল হচ্ছে প্রতিনিয়ত এটা দেখে আমি মুগ্ধ যে বাংলাদেশের মানুষ কতটা ইসলাম প্রেমী।
আমি একটি ভিডিওর লিংক শেয়ার করতেছি যারা দেখেনি দেখে নিবেন।
অনেক ধন্যবাদ বাংলাদেশের সকল জনগণকে, ই"সরাই'লের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানোর জন্য ঢাকায় একত্রিত হওয়ার জন্য। এখানে বাংলাদেশের সর্বস্তরের জনগণ, সর্বস্তরের রাজনৈতিক দল, আলেম সমাজ, সাংবাদিক সহ সকল শ্রেণীর জনগণ একত্রিত হয়েছেন গা'জার গণহত্যার বিরুদ্ধে। আমি মনে করি সবাই যদি এভাবে প্রতিবাদ করে তাহলে কোন না কোন সময় অত্যাচারীরা তাদের ভুল পথ থেকে সরে আসতে বাধ্য হবে। তবে এক্ষেত্রে মুসলিম দেশগুলোকে প্রথমে এক হতে হবে। তাহলেই গা"জার নারী ও শিশু হত্যা বন্ধ করা সম্ভব হবে।
গাজায় যা ঘটে গেল যা ঘটছে তা ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়। বাংলাদেশের জনগণ যেভাবে প্রতিবাদ জানাচ্ছে এতে করে অনেক দেশেই মানুষই নড়েচড়ে বসেছে। পৃথিবীর সমস্ত মুসলিম দেশগুলো যদি এমন ভাবে অন্যায়ের প্রতিবাদ করে তাহলে ইসরাইলে জালিমদের কঠিন শিক্ষা দেওয়া যাবে কিন্তু পৃথিবীর বড় বড় মুসলিম দেশগুলোই চুপ করে রয়েছে। বিশেষ করে গাজায় নারী ও শিশুদের ওপর যে চরম অন্যায়গুলো করা হয়েছে তা কেউ ভাষায় প্রকাশ করতে পারবে না। শুধুমাত্র মুখে প্রতিবাদ জানালে কাজ হবে না আন্তর্জাতিক কূটনৈতিক চাপে ঐক্যবদ্ধ ভাবে পদক্ষেপ নিতে হবে।