Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: DYING_S0UL on April 19, 2025, 07:24:18 PM
-
দেখুন কিভাবে আমাদের গোপনীয় তথ্য আলু পটলের মতো পাইকারি রেটে বিক্রি হচ্ছে। আমি এর আগেও এই টপিকটি নিয়ে পোস্ট করেছিলাম, তবে সেবার লিংক হাইড করলেও এবার আর করবো না। কারো কোনো প্রশ্ন থাকলে জানাতে চাইলে বটে মেসেজ করতে পারেন। তবে আমি নিশ্চিত এরা রিপ্লাই না দিয়ে উল্টা পাল্টা কথা বলবে।
কিউরিসিটি থেকে আমি নক করছিলাম। সালায় নাকি আমারে ব্যান করছে, আমি নাকি আজাইরা প্রশ্ন করি, লল। আজকে আবার মেসেজ ব্রডকাস্ট করলো যেখানে লাস্ট ৩ মাসের কললিস্ট বের করে দেয়ার সার্ভিস দিচ্ছে। মানে মগের মুল্লুক সব।
এই বিষয়ে আপনাদের মতামত জানতে চাই!
(এই সেইম পোস্টটি (https://bitcointalk.org/index.php?topic=631891.msg65294655#msg65294655) আমি বিটকয়েনটকেও পোস্ট করেছি। এখানে আবারো পুনরায় করার কারন হলো এখানে এমন অনেকেই আছেন যারা বিটিটি ব্যবহার করেন না। তাদের জন্য মূলত।}
(https://talkimg.com/images/2025/04/19/xDB8N.jpeg)(https://talkimg.com/images/2025/04/19/xD9Y9.jpeg)
-
ভাই এগুলো সাধারণ ব্যাপার আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে ব্লাক মার্কেটে কত ধরনের ডাটা বিক্রি হয়। বিশ্বের সকল ওয়েবসাইট এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য ব্লাক মার্কেটে পাওয়া যায় এবং এগুলো খুবই সস্তা দামে। বড় বড় হ্যাকাররা যখন কারো ডিভাইস হ্যাক করে তখন তার সেই ডিভাইস থেকে সকল ধরনের ডাটা তারা কালেক্ট করে। আরে সেই ডাটা গুলো আলাদা আলাদা ফাইল করে সব তথ্য স্টোর করে রাখে। এবং এরকম হাজার হাজার ডিভাইস হ্যাক করার পর তাদের ডকুমেন্টগুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে ফাইল করে সেগুলোকে কালোবাজারে বিক্রি করে। যেমন আপনি চাইলে Facebook এর ফাইল কিনতে পারবেন যেখানে হাজার হাজার ইউজারের নাম্বার পাসওয়ার্ড থাকবে সেগুলো দিয়ে আপনি যাদের একাউন্ট একসেস করতে পারবেন, যদি সেই একাউন্ট এর মালিক তার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার বিষয়ে না জানে এবং তার পাসওয়ার্ড গুলো চেঞ্জ না করে। এরকম ভাবেই ন্যাশনাল আইডি কার্ড এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য এখন কালোবাজারে উন্মুক্ত। আমরা যে কত ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে রয়েছি তা এগুলো থেকে চিন্তা করেন
-
ভাই এগুলো সাধারণ ব্যাপার আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে ব্লাক মার্কেটে কত ধরনের ডাটা বিক্রি হয়। বিশ্বের সকল ওয়েবসাইট এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য ব্লাক মার্কেটে পাওয়া যায় এবং এগুলো খুবই সস্তা দামে। বড় বড় হ্যাকাররা যখন কারো ডিভাইস হ্যাক করে তখন তার সেই ডিভাইস থেকে সকল ধরনের ডাটা তারা কালেক্ট করে। আরে সেই ডাটা গুলো আলাদা আলাদা ফাইল করে সব তথ্য স্টোর করে রাখে। এবং এরকম হাজার হাজার ডিভাইস হ্যাক করার পর তাদের ডকুমেন্টগুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে ফাইল করে সেগুলোকে কালোবাজারে বিক্রি করে। যেমন আপনি চাইলে Facebook এর ফাইল কিনতে পারবেন যেখানে হাজার হাজার ইউজারের নাম্বার পাসওয়ার্ড থাকবে সেগুলো দিয়ে আপনি যাদের একাউন্ট একসেস করতে পারবেন, যদি সেই একাউন্ট এর মালিক তার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার বিষয়ে না জানে এবং তার পাসওয়ার্ড গুলো চেঞ্জ না করে। এরকম ভাবেই ন্যাশনাল আইডি কার্ড এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য এখন কালোবাজারে উন্মুক্ত। আমরা যে কত ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে রয়েছি তা এগুলো থেকে চিন্তা করেন
ন্যাশনাল আইডি কাডের হিসাবটা নাহয় বুঝলাম, সার্ভার বারবার হ্যাক হইছে, ডাটাবেজ লিক হইছে ইত্যাদি কিন্তু লিস্টে বাকি যে যে সার্ভিসগুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলোরে কি বলবেন? বাংলাদেশের সকল দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত সার্ভারগুলো তুলনামূলক দুর্বল বা আউটডেটেড আমরা সবাই জানি, কিন্তু সিম কোম্পানিগুলোর, বিকাশ, নগদের তো এমনটা হবার কথা না। লাস্ট ৩ মাসের কললগ, আইএমইআই থেকে লোকেশন ট্রাক, বিকাশ নগদের ফুল ইনফরমেশন এগুলো বের করা তো চাট্টিখানা বিষয় না। এগুলো অনেক বড় মাপের কারোর কাজ, যার হাত প্রশাসন থেকে সব প্রান্তে আছে। জাস্ট IMEI দিয়ে লোকেশন বের করা যাবে, বা কললগ বের করা যাবে তাও আবার লাস্ট ৩ মাসের, আপনার কি মনে হয়? ভয়ানক সহজ ভাষায় বল্লে
-
ভাই এগুলো সাধারণ ব্যাপার আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে ব্লাক মার্কেটে কত ধরনের ডাটা বিক্রি হয়। বিশ্বের সকল ওয়েবসাইট এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য ব্লাক মার্কেটে পাওয়া যায় এবং এগুলো খুবই সস্তা দামে। বড় বড় হ্যাকাররা যখন কারো ডিভাইস হ্যাক করে তখন তার সেই ডিভাইস থেকে সকল ধরনের ডাটা তারা কালেক্ট করে। আরে সেই ডাটা গুলো আলাদা আলাদা ফাইল করে সব তথ্য স্টোর করে রাখে। এবং এরকম হাজার হাজার ডিভাইস হ্যাক করার পর তাদের ডকুমেন্টগুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে ফাইল করে সেগুলোকে কালোবাজারে বিক্রি করে। যেমন আপনি চাইলে Facebook এর ফাইল কিনতে পারবেন যেখানে হাজার হাজার ইউজারের নাম্বার পাসওয়ার্ড থাকবে সেগুলো দিয়ে আপনি যাদের একাউন্ট একসেস করতে পারবেন, যদি সেই একাউন্ট এর মালিক তার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার বিষয়ে না জানে এবং তার পাসওয়ার্ড গুলো চেঞ্জ না করে। এরকম ভাবেই ন্যাশনাল আইডি কার্ড এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য এখন কালোবাজারে উন্মুক্ত। আমরা যে কত ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে রয়েছি তা এগুলো থেকে চিন্তা করেন
ন্যাশনাল আইডি কাডের হিসাবটা নাহয় বুঝলাম, সার্ভার বারবার হ্যাক হইছে, ডাটাবেজ লিক হইছে ইত্যাদি কিন্তু লিস্টে বাকি যে যে সার্ভিসগুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলোরে কি বলবেন? বাংলাদেশের সকল দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত সার্ভারগুলো তুলনামূলক দুর্বল বা আউটডেটেড আমরা সবাই জানি, কিন্তু সিম কোম্পানিগুলোর, বিকাশ, নগদের তো এমনটা হবার কথা না। লাস্ট ৩ মাসের কললগ, আইএমইআই থেকে লোকেশন ট্রাক, বিকাশ নগদের ফুল ইনফরমেশন এগুলো বের করা তো চাট্টিখানা বিষয় না। এগুলো অনেক বড় মাপের কারোর কাজ, যার হাত প্রশাসন থেকে সব প্রান্তে আছে। জাস্ট IMEI দিয়ে লোকেশন বের করা যাবে, বা কললগ বের করা যাবে তাও আবার লাস্ট ৩ মাসের, আপনার কি মনে হয়? ভয়ানক সহজ ভাষায় বল্লে
ভাই আপনি ঘটনার খুব কাছাকাছি এসেছেন, আমি আপনার সাথে একমত এই ধরনের কাজ গুলোর সাথে ভেতরকার লোকজন জড়িত বলে আমি মনে করি। সরকারের ভেতরের লোকজনের সহযোগিতায় এই কঠিন কাজগুলো অত্যন্ত সহজেই হ্যাকাররা করতে সক্ষম হয়।
আসলেই আমরা বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিশেষ করে বাংলাদেশে কেউই নিরাপদ নয়। একদিকে আমরা সত্যিই হ্যাকিং এর দুঃখিত আছি আবার অন্যদিকে যাদের মাধ্যমে নিরাপদ থাকার কথা সেই প্রশাসনের ভিতরের লোকদের দ্বারা প্রতারণার শিকার হচ্ছি। সব মিলিয়ে আমাদেরকে অনেক সচেতন থাকতে হবে এর বিকল্প নাই।
-
ন্যাশনাল আইডি কাডের হিসাবটা নাহয় বুঝলাম, সার্ভার বারবার হ্যাক হইছে, ডাটাবেজ লিক হইছে ইত্যাদি কিন্তু লিস্টে বাকি যে যে সার্ভিসগুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলোরে কি বলবেন? বাংলাদেশের সকল দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত সার্ভারগুলো তুলনামূলক দুর্বল বা আউটডেটেড আমরা সবাই জানি, কিন্তু সিম কোম্পানিগুলোর, বিকাশ, নগদের তো এমনটা হবার কথা না। লাস্ট ৩ মাসের কললগ, আইএমইআই থেকে লোকেশন ট্রাক, বিকাশ নগদের ফুল ইনফরমেশন এগুলো বের করা তো চাট্টিখানা বিষয় না। এগুলো অনেক বড় মাপের কারোর কাজ, যার হাত প্রশাসন থেকে সব প্রান্তে আছে। জাস্ট IMEI দিয়ে লোকেশন বের করা যাবে, বা কললগ বের করা যাবে তাও আবার লাস্ট ৩ মাসের, আপনার কি মনে হয়? ভয়ানক সহজ ভাষায় বল্লে
সর্ষের ভিতর ভূত, বিষয়টা কি আপনি ভুলে গিয়েছেন নাকি?
আমি বলব এইসব বিষয়ে অথেনটিকেশন ব্যবস্থা মনে হয় একদম সহজ করে দেওয়া হয়েছে আর এই ধরনের পার্টি গুলা সেটার সুযোগ নিচ্ছে।
ধরেন আপনার বড় ভাই এমন কোন পদে রয়েছে যেখানে সে ডিভাইস ট্রাকিং থেকে শুরু করে মানুষের কল লগ দেখতে পায় এখন আপনি আপনার সেই ভাইয়ের সাথে চুক্তি করে, আলাদা টেলিগ্রাম গ্রুপ বা চ্যানেল খুলে সেই ডাটা গুলো আবার বিক্রি করা শুরু করলেন, ইজি পিজি, তাইনা ?
আমার কাছে এ ছাড়া ভিন্ন কিছু মনে হয় না।
-
ভাই এগুলো সাধারণ ব্যাপার আপনি কল্পনাও করতে পারবেন না যে ব্লাক মার্কেটে কত ধরনের ডাটা বিক্রি হয়। বিশ্বের সকল ওয়েবসাইট এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য ব্লাক মার্কেটে পাওয়া যায় এবং এগুলো খুবই সস্তা দামে। বড় বড় হ্যাকাররা যখন কারো ডিভাইস হ্যাক করে তখন তার সেই ডিভাইস থেকে সকল ধরনের ডাটা তারা কালেক্ট করে। আরে সেই ডাটা গুলো আলাদা আলাদা ফাইল করে সব তথ্য স্টোর করে রাখে। এবং এরকম হাজার হাজার ডিভাইস হ্যাক করার পর তাদের ডকুমেন্টগুলো নিয়ে আলাদা আলাদা ভাবে ফাইল করে সেগুলোকে কালোবাজারে বিক্রি করে। যেমন আপনি চাইলে Facebook এর ফাইল কিনতে পারবেন যেখানে হাজার হাজার ইউজারের নাম্বার পাসওয়ার্ড থাকবে সেগুলো দিয়ে আপনি যাদের একাউন্ট একসেস করতে পারবেন, যদি সেই একাউন্ট এর মালিক তার অ্যাকাউন্ট হ্যাক হওয়ার বিষয়ে না জানে এবং তার পাসওয়ার্ড গুলো চেঞ্জ না করে। এরকম ভাবেই ন্যাশনাল আইডি কার্ড এবং সকল ধরনের ব্যক্তিগত তথ্য এখন কালোবাজারে উন্মুক্ত। আমরা যে কত ভয়ংকর অবস্থার মধ্যে রয়েছি তা এগুলো থেকে চিন্তা করেন
ন্যাশনাল আইডি কাডের হিসাবটা নাহয় বুঝলাম, সার্ভার বারবার হ্যাক হইছে, ডাটাবেজ লিক হইছে ইত্যাদি কিন্তু লিস্টে বাকি যে যে সার্ভিসগুলোর কথা বলা হয়েছে সেগুলোরে কি বলবেন? বাংলাদেশের সকল দাপ্তরিক কাজে ব্যবহৃত সার্ভারগুলো তুলনামূলক দুর্বল বা আউটডেটেড আমরা সবাই জানি, কিন্তু সিম কোম্পানিগুলোর, বিকাশ, নগদের তো এমনটা হবার কথা না। লাস্ট ৩ মাসের কললগ, আইএমইআই থেকে লোকেশন ট্রাক, বিকাশ নগদের ফুল ইনফরমেশন এগুলো বের করা তো চাট্টিখানা বিষয় না। এগুলো অনেক বড় মাপের কারোর কাজ, যার হাত প্রশাসন থেকে সব প্রান্তে আছে। জাস্ট IMEI দিয়ে লোকেশন বের করা যাবে, বা কললগ বের করা যাবে তাও আবার লাস্ট ৩ মাসের, আপনার কি মনে হয়? ভয়ানক সহজ ভাষায় বল্লে
ভাই সব সম্ভব এবং আমি প্রমাণ দেখেছি। এই সার্ভিসগুলো অনেক গ্রুপে গ্রুপে বিক্রি করা হয়। আমি কয়েকটা মেসেঞ্জার গ্রুপে এসব পোস্ট দেখেছি যে তারা এই সার্ভিসগুলো প্রোভাইড করে। এবংকি এটি পরীক্ষা করার জন্য আমি একজনের ডিটেলস বের করেছিলাম কারণ সে আমার ৩৫০০ টাকা স্কাম করেছিল। পরবর্তিতে থাকে সেই ডিটেলস গুলো শেয়ার করার পর ভয়ে আমার টাকা ফেরত দিয়েছিল। আমি তাকে হুমকি দেয় যে যদি টাকা ফেরত না দেন তাহলে আমি কল হিস্ট্রি থেকে নাম্বার নিয়ে তার বাবা মা ও আরোও যে নিকট আত্মীয় আছে তাদের কল করে বিষয়টা জানাবো। তখন সে নিজের মান সন্মান রক্ষার্থে টাকা ফেরত দিয়েছিল। আমি তখন থেকে আরও শিওর হই যে এই সবগুলো ডকুমেন্টস সত্য। তাহলে চিন্তা করেন কোন ডকুমেন্ট সেই , সরকারি বেসরকারি সকল প্রতিষ্ঠানের তথ্য এখন উন্মুক্ত
-
ভাই আপনি ঘটনার খুব কাছাকাছি এসেছেন, আমি আপনার সাথে একমত এই ধরনের কাজ গুলোর সাথে ভেতরকার লোকজন জড়িত বলে আমি মনে করি। সরকারের ভেতরের লোকজনের সহযোগিতায় এই কঠিন কাজগুলো অত্যন্ত সহজেই হ্যাকাররা করতে সক্ষম হয়।
আসলেই আমরা বর্তমান প্রেক্ষাপটে বিশেষ করে বাংলাদেশে কেউই নিরাপদ নয়। একদিকে আমরা সত্যিই হ্যাকিং এর দুঃখিত আছি আবার অন্যদিকে যাদের মাধ্যমে নিরাপদ থাকার কথা সেই প্রশাসনের ভিতরের লোকদের দ্বারা প্রতারণার শিকার হচ্ছি। সব মিলিয়ে আমাদেরকে অনেক সচেতন থাকতে হবে এর বিকল্প নাই।
প্রতিটি সেক্টরে করোপশান। এনআইডির তথ্য ফাঁস হইছে এতেও আমার কষ্ট নাই, তবে যদি এনআইডি ডাটাবেজ ফাঁস হতে পারে তাহলে আমাদের বায়োমেট্রিক ডাটা হ্যাক হওয়াও পসিবল। একজন মানুষের সবথেকে বড় সিকিউরিটি হলো তার বায়োমেট্রিক তথ্য, কারোর সাথে কারোর মেলে না, চোঁখের রেটিনা স্ক্যান, হাতের আঙ্গুলের ছাপ ইত্যাদি। বিষয়টা যে কত ভয়াভয় তা এখনো অনেকেই বোঝেনা। বাট এসব তথ্য ব্যবহার করে যখন অবৈধ কাজ করা হবে তখন হারে হারে টের পাবে।
সর্ষের ভিতর ভূত, বিষয়টা কি আপনি ভুলে গিয়েছেন নাকি?
আমি বলব এইসব বিষয়ে অথেনটিকেশন ব্যবস্থা মনে হয় একদম সহজ করে দেওয়া হয়েছে আর এই ধরনের পার্টি গুলা সেটার সুযোগ নিচ্ছে।
ধরেন আপনার বড় ভাই এমন কোন পদে রয়েছে যেখানে সে ডিভাইস ট্রাকিং থেকে শুরু করে মানুষের কল লগ দেখতে পায় এখন আপনি আপনার সেই ভাইয়ের সাথে চুক্তি করে, আলাদা টেলিগ্রাম গ্রুপ বা চ্যানেল খুলে সেই ডাটা গুলো আবার বিক্রি করা শুরু করলেন, ইজি পিজি, তাইনা ?
আমার কাছে এ ছাড়া ভিন্ন কিছু মনে হয় না।
না ভাই ভুলি নাই। আপনি কি মিন করছেন আমি বুঝতে পারছি। কললগ, লোকেশন ডাটা এসব বের করা চাট্টিখানি কথা না। আর এরা এসব সার্ভিস দিচ্ছে। নিশ্চয় এদের হাত আছে উপরদের সাথে।
-
না ভাই ভুলি নাই। আপনি কি মিন করছেন আমি বুঝতে পারছি। কললগ, লোকেশন ডাটা এসব বের করা চাট্টিখানি কথা না। আর এরা এসব সার্ভিস দিচ্ছে। নিশ্চয় এদের হাত আছে উপরদের সাথে।
হাত থাকলেও ভাই অবাক হওয়ার কিছু নাই কারণ আমরা এর আগেও দেখেছি খোদ প্রধানমন্ত্রী সুপুত্র সরি কুপুত্র সজীব ওয়াজেদ জয় এই ডাটা স্ক্যামিং এর বিষয়টি শুরু করেছে । আমি এখানে স্ক্যামিং কথা কেন বললাম, কারণ এর আগেও সে কয়েকশো কোটি টাকার তথ্য প্রচার করেছে এখন কে জানে কোন ধরনের তথ্য সে পাচার করেছে বা তার চেলা-পালারা লিক করে বিক্রি করতেছে বা করেছে।
আমার কথা হল এগুলো কি আইনের লোক দেখেনা? নাকি দেখেও না দেখার ভান করে এজ লাইক সর্ষের ভিতর ভূত? যদিও আমার জানা নাই এই ধরনের বিষয়গুলোতে তাদের নিকট কোন অফিসিয়াল কাগজে-কলমে কমপ্লেইন কেউ জানিয়েছে কিনা।