follow us on twitter . like us on facebook . follow us on instagram . subscribe to our youtube channel . announcements on telegram channel . ask urgent question ONLY . Subscribe to our reddit . Altcoins Talks Shop Shop


This is an Ad. Advertised sites are not endorsement by our Forum. They may be unsafe, untrustworthy, or illegal in your jurisdiction. Advertise Here Ads bidding Bidding Open

Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - Jan

Pages: 1 [2] 3 4
16
এটি ১০০% রিয়েল। আমি এখানে ইতিমধ্যে কাজ করেছি এবং পেমেন্ট পেয়েছি।  চাইলে আপনিও করত পারবেন

আপনি কিভাবে কাজ করবেন?
• সর্বপ্রথম এপসটি ডাউনলোড করতে হবে এখান থেকে Download Real Research app and earn rewards by completing surveys!!
https://realresearch.page.link/rbJFc899A5Dv48FS7
• তার পর রেজিষ্ট্রেশন করবেন। ইমেইল কনফারমিশন,  ফোন নম্বর ভেরিফিকেশন।
• তার পরে ইমেইল এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে একাউন্ট লংইন করেন নিবেন।
• KYC Level ২৩ পর্যন্ত কমপ্লিট করবেন।  সুন্দর ভাবে প্রশ্ন পড়ে পড়ে উওর দিবেন।
• KYC কমপ্লিট গেলে আপনার একটা টাস্ক দিবে।  সেই টাস্ক কমপ্লিট করে ৩-৫ সেকেন্ড ভিডিও দেখতে হবে। তার আপনি আপনার রিওয়ার্ড পাবেন।
• প্রতি SURVEY  কমপ্লিট করলে আপনি 5 TNC টোকেন পাবেন।  আপনি প্রতিদিন Servey পাবেন না।  ২-৩ পর পর তারা Survey দিয়ে থাকে। 
• কাজ করতে করতে যখন আপনার বড় একটা এমাউন্ট হবে যাবে তখন আপনি TNC withdraw দিয়ে Hotbit exchanger এ সেল দিতে পারবেন

আপনার ভালো লাগলে এখানে কাজ করতে পারবেন ✔️✅
টিএনসি সম্পর্কে আমার তেমন কোন ধারণা নেই এয়ার্ড্রপ সম্পর্কেও ধারণা নেই আমি শুধু বাউন্টি শিখেছি নতুন হিসেবে আমার এত কিছু জানা নেই তবে আপনাকে অনেক ধন্যবাদ পোস্টটি করার জন্য মাঝেমাঝে এ রকম পোস্ট করলে আমরা নতুন যারা আছি আপনাদের দ্বারা অনেক উপকৃত হব ।

17
পলকাডট দিচ্ছে  50 $PBR টোকেন। পলকাডটের সব টোকেন এখন সুপার হিট।
যারা করেন নি তারা মিস করবেন না। কারণ ৫০টা টোকেনের দাম কত ডলার না জানি হবে মার্কেটে। কারণ পলকাডট এখন বুম। ফর্মটা ফিল আপ করুন।
ফর্ম: https://docs.google.com/forms/d/e/1FAIpQLSdl_JB1OyM3_EzTRo-NmoZKljTiKEqUHBP4VlQnN_LAf6bLZQ/viewform

সবশেষে Referral Telegram (@example): @munalam0 এখানে এটা দিবেন।

কুইক জয়েন হতে পারেন।
শুভ কামনা রইলো।
আমি নতুন হিসেবে যতটুকু জানি পলকা ডট কম ভালো আরে ইয়ার ড্রপ কাম হওয়ার কোনো পরিকল্পনা নেই আমি মনে করি নিঃসন্দেহে এটা তে জয়েন হতে পারেন কিন্তু আমি এখন পর্যন্ত অ্যাডোব এর কাজ শিখতে পারিনি ।এডভোকেট চেষ্টায় আছে শেখার জন্য এবং বাউন্টি করে যাচ্ছি ধন্যবাদ আপনাকে ।

18
বান্টি ডিটেকটিভ difo network (2 round) নতুন একটি এয়ার্ড্রপএনেছে এয়ার্ড্রপটিতে আপনারা সবাই জয়েন করতে পারেন ।
নিচে লিংক দেওয়া হল:
https://t.me/BountyDetective/478110
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ এয়ারড্রপ নিয়ে পোস্টটি করার জন্য আমি নতুন হিসেবে এখনো এয়ারড্রপ সম্পর্কে কাজ শিখতে পারিনি তবে সিনিয়র ভাইদের পরামর্শ অনুযায়ী কাজ করতে চাইতেছি দেখি কি হয় আপনাদের মত সিনিয়র ভাইরা মাঝে মাঝে এরকম পোস্ট করলে আমরা অনেক উপকৃত হব ধন্যবাদ আপনাকে ।

19
Prostarter বাউন্টি পাবলিশ হয়েছে।
যারা কাজ করতে চান তারা দ্রুত জয়েন করুন।
টুইটার, মিডিয়াম, আর্টিকেল, সিগনেচার ও টেলিগ্রামে কাজ করতে পারবেন।

বাউন্টি লিংক: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=200193.0
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ বাহনটির ইনফরমেশন দেওয়ার জন্য আমি নতুন আমি এখন পর্যন্ত অনেক কিছু জানতে বা বুঝতে পারেনি ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ যে এতকিছু বুঝিয়ে দেয়ার জন্য আসলে টুইটার লিঙ্কডইন আর্টিকেল এগুলোর কাজ আমি এখন পর্যন্ত শিখতে পারেনি তবে আপনাদের সাহায্য সহযোগিতা পেলে অবশ্যই করতে পারব ।

20

আমার মনে হয় এই প্রথম বাংলাদেশে এরকম একটি পদক্ষেপ গ্রহণ করার প্রস্তাব তুলেছে আর আমি মনে করি এরকম পদক্ষেপ যদি বাংলাদেশে বাস্তবায়িত হয় তাহলে অবশ্যই আমাদের ক্রিপ্টোকারেন্সি জন্য ভালো এবং আমাদের জন্য অনেক ভালো আমি আশা করব এরকম পদক্ষেপ খুব দ্রুত আমাদের বাংলাদেশের বাস্তবায়িত হবে ।

21
বর্তমানে আমাদের পাশাপাশি দেশ ইন্ডিয়া বিটকয়েন ব্যাংক অনুমোদন দিয়েছে ইন্ডিয়ান সরকার। বিটকয়েনে জনবহুল দেশ হিসেবে ইন্ডিয়ার অবদান অনস্বীকার্য। ইতোমধ্যে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এক্ষেত্রে আমি বলতে চাই ইন্ডিয়া যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে সেটি বাস্তবায়িত হলে বহুগুণে ইন্ডিয়ার অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন হয়ে যাবে । আমি ব্যাক্তিগত ভাবে বলতে চাই মোদি যে পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে এটা ইন্ডিয়ার জন্য বহু ভালো। আর আসলে কথা হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশে যে এরকম পদক্ষেপ কবে আসবে তখন আমরা আস্তার সাথে কাজ করতে পারবো ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি তথ্য তুলে ধরার জন্য ।

22
ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের বৃহস্পতি এখন যেন তুঙ্গে। চলতি মাসেই এই মুদ্রার দাম বেড়েছে প্রায় ৮৩ শতাংশ। গতকাল এই প্রতিবেদন লেখার সময় বিটকয়েনের দাম ছিল ৩৪ হাজার ৭৯৭ মার্কিন ডলার। দিনের মধ্যভাগে বিটকয়েনের দাম ইতিহাসে এই প্রথম ৩৫ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। এর আগে গত রোববার বিটকয়েনের দাম ৩৪ হাজার ডলারে উঠেছিল।

করোনা মহামারি শুরুর পর থেকেই যেন বিটকয়েনের দাম বেড়ে চলেছে। ২০২০ সালে ডিজিটাল মুদ্রার দাম বেড়েছে ৩০০ শতাংশ। শুধু বিটকয়েন নয়, অন্যান্য ডিজিটাল মুদ্রার দামও বেশ বাড়ছে। বিটকয়েনের পর সবচেয়ে বহুল ব্যবহৃত ডিজিটাল মুদ্রা হচ্ছে ইথেরিয়াম। ২০২০ সালে এই মুদ্রার দাম বেড়েছে ৪৬৫ শতাংশ।

২০১৩ সালে প্রথম নজরে আসে বিটকয়েন। সে বছর বিটকয়েনের দাম ওঠে সর্বোচ্চ ৪০০ ডলারে। ২০১৭ সালে এসে এ মুদ্রায় বড় পরিবর্তন আসে, তাতে দাম উঠে যায় ২০ হাজার ডলারে। তবে সেই দাম কমতেও খুব একটা সময় লাগেনি। ২০১৮ সালের ডিসেম্বরে এসে দাম কমে দাঁড়ায় ৩ হাজার ২০০ ডলারে। এমনকি ২০২০ সালের অক্টোবর মাসেও এ মুদ্রার দাম ছিল ১০ হাজার ৬০০ ডলার। এরপর থেকেই রকেট গতিতে বাড়তে শুরু করে দাম। তাতে ৩ জানুয়ারি প্রতিটি মুদ্রার দাম বেড়ে দাঁড়ায় ৩৪ হাজার ডলার। পরদিনই তা আবার কমে আসে।

বিটকয়েনের বাজার গত কয়েক বছরে বড় হয়েছে। বাজারে ইথেরিয়ামের মতো নতুন মুদ্রাও যুক্ত হয়েছে, চালু হয়েছে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও।
গত সাত-আট বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে। বাজারে নতুন নতুন মুদ্রা যেমন এসেছে, তেমনি অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে। এতে বিনিয়োগ করে বিপুল অর্থের মালিকও হয়েছেন বহু মানুষ। দিন দিন এটির জনপ্রিয়তা এতই বাড়ছে যে যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় ফুটবল লিগের খেলোয়াড় রাসেল ওকুংকে বিটকয়েনে সম্মানী পরিশোধ করা হচ্ছে ক্লাবের পক্ষ থেকে।

বিশ্বের বেশির ভাগ দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ। কিছু কিছু দেশে সরাসরি নিষিদ্ধ না হলেও বিটকয়েন ব্যবহারে নানা রকম বিধিনিষেধ আছে।

বিশ্লেষকেরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে আর্থিক প্রতিষ্ঠানগুলো বিটকয়েনের দিকে ঝুঁকছে। বিটকয়েন ব্যবহারকারীরা মনে করছেন, সম্পদ হিসেবে সোনার জায়গা নিয়ে নিচ্ছে বিটকয়েন। বিশ্লেষকেরা ধারণা করছেন, মার্কিন ডলারের দাম ২০২১ সালে কমতে পারে—এই আশঙ্কায় বিটকয়েনের দাম এ বছর আরও বাড়তে পারে। করোনা মহামারির শুরুতে বিনিয়োগকারীরা অনিশ্চয়তার মধ্যে নিশ্চয়তা খুঁজে পেতে ডলারের দিকে ঝুঁকে পড়েন। এতে ডলারের মূল্য বেড়ে যায়। কিন্তু পরবর্তীকালে বেশ কয়েকটি প্রণোদনা প্যাকেজের কারণে ডলারের মূল্য পড়ে যায়। পাশাপাশি পে পলের মতো লেনদেন বা পেমেন্ট গেটওয়ে এখন ডিজিটাল মুদ্রা গ্রহণ করতে শুরু করায় বিটকয়েনের গ্রহণযোগ্যতা বেড়ে গেছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ বিটফিনেক্সের প্রধান প্রযুক্তি কর্মকর্তা পাওলো আরডিওনো আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানকে বলেন, ‘ডিজিটাল মুদ্রার বাজারে এত তেজি ভাব আগে কখনো দেখা যায়নি। ফলে বিটকয়েনের মালিকদের ভবিষ্যৎ খুব উজ্জ্বল।’

শুরুটা ২০০৮ সালে
সাতোসি নাকামোতো নামের প্রতিভাবান জাপানি এক নাগরিক ২০০৮ সালের শেষে জাপানে কম্পিউটারনির্ভর একটি লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করেন। যেটি প্রথাগত মুদ্রার বিকল্প ছিল না। তিনি এমন একটা লেনদেন ব্যবস্থা তৈরি করতে চেয়েছিলেন, যেখানে লেনদেনের ক্ষেত্রে তৃতীয় পক্ষের কোনো হস্তক্ষেপের প্রয়োজন হবে না, হিসাব থাকবে কম্পিউটারে। আর এই লেনদেনের হিসাব রাখতে একটা সূচকের ব্যবহার করা হবে। এই সূচকই বর্তমানে বিটকয়েন নামে পরিচিত, যা ডিজিটাল মুদ্রা হিসেবেই পরিচিত হয়ে উঠেছে। সাতোসি নাকামোতো ডিজিটাল লেনদেন ব্যবস্থাটি তৈরি করেন ব্লক চেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে। পরে সময়ের সঙ্গে সঙ্গে নানা শাখা–প্রশাখা যুক্ত হয়েছে।

বিটকয়েনের মূল বৈশিষ্ট্য হচ্ছে, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নজরদারি ছাড়াই এটি লেনদেন করা যায়। কর্তৃত্বপরায়ণ সরকারের নজরদারির বাইরে গিয়ে ভালো কাজ করা যাবে, এই ছিল সাতোসির আশা। এই যে পৃথিবীজুড়ে দুই পক্ষের মধ্যে সরাসরি লেনদেনের একটি ব্যবস্থা তৈরি হয়ে গেল, তার সুদূরপ্রসারী নেতিবাচক ফল হলো কালোবাজারি। লেনদেন যেহেতু দুই পক্ষের মধ্যেই হয়, তাই তা ধরাও মুশকিল। ধরা যাক, আপনি বিটকয়েন কিনলেন কারও কাছ থেকে, প্রচলিত মুদ্রার বিনিময়ে। যার কাছ থেকে কিনলেন, তার লেজারে বিটকয়েন কমে গেল। তৈরি হলো আপনার লেজার, যে কয়টা বিটকয়েন কিনলেন, তা সেখানে জমা হলো। যাঁরা বিটকয়েন কেনেন, তাঁদের বলা হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনার, বিক্রির সময় বিক্রেতার সিলমোহর লাগে। তবে কোনো সরকারি সংস্থার কোনো স্বীকৃতির দরকার হয় না। এ কারণে বিটকয়েনের মাধ্যমে অপরাধমূলক কার্যক্রম বেড়ে যাওয়ার আশঙ্কায় অনেক দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক এটির ব্যবহার নিষিদ্ধ করেছে।

তবে বিটকয়েন বিনিয়োগ মাধ্যম হিসেবে সোনার চেয়েও বেশি অস্থির। কারণ, হিসেবে বিনিয়োগ বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বিটকয়েনের কোনো মৌল ভিত্তি নেই। ফলে এটির বাজারে বুদ্‌বুদ তৈরি হলে তা খুব সহজেই ফেটে যাবে। তাতে পুঁজি হারাতে পারেন অনেকে। তাই এটি কখনো সোনার বিকল্প হতে পারে না বলে মনে করছেন বিশ্লেষকদের বড় একটি অংশ।  সূত্রঃ প্রথম আলো
আমি নতুন হিসেবে এতকিছু জানি না ও বুঝি না  বিটকয়েন সোনার বিকল্প হবে কিনা সেটা জানিনা তবে এটা বলতে পারি যে এখন মানুষ শোনার উপর বিনিয়োগ না করে বিটকয়েন এর উপর প্রচুর হারে বিনিয়োগ করা শুরু করেছে এবং ক্রিপ্টোকারেন্সিতে মানুষ আস্থার সাথে কাজ করতে শুরু করেছে ধন্যবাদ আপনাকে ।

23
লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়ছে বিটকয়েনের দাম। আজ মঙ্গলবার ভার্চ্যুয়াল এই মুদ্রাবাজারের সর্বমোট মূল্য আবার ১ লাখ কোটি ডলার ছাড়িয়েছে। গণমাধ্যম সিএনবিসি কয়েনডেস্কের তথ্য দিয়ে জানায়, আজ মঙ্গলবার এশিয়ার বাজারে লেনদেনের পর এই ডিজিটাল মুদ্রার বাজারমূল্য এক ট্রিলিয়ন ডলারের ওপরে চলে আসে। (১ ট্রিলিয়ন= ১ লাখ কোটি)। গত এক বছরে বিটকয়েনের দাম বেড়েছে ৫৭০ শতাংশ।

আজ সিঙ্গাপুরের বাজারে গতকাল সোমবারের চেয়ে ৭ শতাংশ বেড়েছে বিটকয়েনের দাম। ৫৪ হাজার ডলারের বেশিতে গিয়ে ঠেকেছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম। এর আগেও লাখ কোটি ডলারের মাইলফলক ছুঁয়েছিল বিটকয়েন। গত ২১ ফেব্রুয়ারি ভার্চ্যুয়াল এই মুদ্রার সর্বমোট বাজারমূল্য ১ লাখ কোটি ডলার ছাড়ায়। ওই দিন বিটকয়েনের মূল্য ৫৮ হাজার মার্কিন ডলার হয়। পরে অবশ্য তা আবার কমে যায়। চলতি বছরের শুরু থেকে এখন পর্যন্ত এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ৮০ শতাংশেরও বেশি বেড়েছে।


ক্রিপ্টোকারেন্সি নিউজ সাইট কয়েনডেস্কের তথ্য অনুযায়ী, বিটকয়েন এ বছর ২৮ হাজার ৯০০ ডলারে শুরু করেছিল। জানুয়ারির শুরুতে দাম ৪০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। পরে আবার কমে ৩০ হাজারে নামে। পরে বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলার বিনিয়োগের পর আবারও দাম বাড়তে থাকে দাম। ১৬ ফেব্রুয়ারি ৫০ হাজার ডলারের মাইলফলক স্পর্শ করে বিটকয়েন। টেসলার প্রধান নির্বাহী ইলন মাস্ককে ডিজিটাল মুদ্রার একজন অন্যতম প্রবক্তা বলা হয়।

তবে এখন অনেক প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠানই ডিজিটাল মুদ্রার দিকে ঝুঁকছে। নিউইয়র্কের স্কয়ার ইনকরপোরেশন, মাইক্রোস্ট্র্যাটেজি কোম্পানিও বিটকয়েন কিনেছে। গত রোববার মেটু নামে একটি চীনা অ্যাপ্লিকেশন কোম্পানি জানায়, তারা কেবল বিটকয়েনই কিনছে, সেই সঙ্গে ইথার নামে পরিচিত আরও একটি ক্রিপ্টোকারেন্সিও কিনেছে। এটির দামও দিনদিন বাড়ছে। সূত্র: প্রথম আলো
হ্যাঁ ভাই আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সুন্দর একটি তথ্য তুলে ধরার জন্য আমি যতটুকু জানি ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে বিটকয়েন যে 570 শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে এরকম বৃদ্ধির হার আমি অন্য কোন কয়েনে দেখিনি মনে হয় আজ পর্যন্ত । আর আশা করা যাচ্ছে 2021 সালে বিটকয়েনের প্রাইস আরো অনেক হারে বৃদ্ধি পাবে ।

24
জেরাল্ড কটেন, বছর তিরিশের নববিবাহিত কানাডিয়ান। গত ৮ ডিসেম্বর তাঁর স্ত্রী জেনিফারকে নিয়ে জয়পুরে এসে পৌঁছন। মধুচন্দ্রিমা যাপন ছাড়াও উদ্দেশ্য ছিল তেলঙ্গানার একটি গ্রামের অনাথ ছেলেমেয়েদের কাছে টেডি বিয়ার পৌঁছে দেওয়া। দুই উদ্দেশ্যের কোনওটা সফল হয়নি, কারণ জয়পুরে পৌঁছনোর চব্বিশ ঘণ্টার মধ্যে হোটেলের ঘর থেকে উদ্ধার হয় জেরাল্ডের মৃতদেহ। বিদেশি যুবকের মৃত্যুর খবর যতটুকু আলোড়ন তুলতে পারত, তার চেয়ে ঢের বেশি হইচই পড়ে গেল এই খবরে।

সঙ্গে সঙ্গেই নয়, জেরাল্ডের মৃত্যু আন্তর্জাতিক খবর হতে সময় নিল আরও দুটো মাস। ফেব্রুয়ারির প্রথম সপ্তাহে বিশ্বের প্রথম সারির প্রায় সব ক’টি সংবাদপত্রে জানা গেল, জেরাল্ডের মৃত্যুতে ক্ষতিগ্রস্ত শুধু তাঁর আত্মীয়-বন্ধুবান্ধব বা তেলঙ্গানার অনাথাশ্রমই হয়নি, হয়েছেন শ’য়ে শ’য়ে বিনিয়োগকারীও। এঁদের প্রত্যেকেই জেরাল্ডের ক্রিপটোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ কোম্পানিতে বিনিয়োগ করেছিলেন। আমেরিকান ডলারে যার সর্বমোট মূল্য প্রায় সাড়ে উনিশ কোটি টাকা। এই পুরো টাকাটিই রাখা ছিল বিটকয়েন-এ, যার পাসওয়ার্ড জেরাল্ড আর কোনও ব্যক্তিকে জানিয়ে যাননি।

সে টাকা ফেরত পাওয়া যাবে কি না পরের প্রশ্ন— সবার আগে জানা দরকার সে টাকার বাস্তবে কোনও অস্তিত্ব আছে, নাকি বৈদ্যুতিন জগতের গোলকধাঁধায় সে টাকা হারিয়ে গিয়েছে চির দিনের মতো।

অলীক মুদ্রার নানা কথা
• কাকে বলে ক্রিপ্টোকারেন্সি?
কম্পিউটার বিজ্ঞানের বিশেষ শাখা ক্রিপ্টোলজি ব্যবহার করে যে বৈদ্যুতিন মুদ্রা তৈরি হয়, তারই নাম ক্রিপ্টোকারেন্সি। এই মুদ্রা হাতে ছোঁয়ার উপায় নেই, এর অস্তিত্ব শুধুমাত্র ভার্চুয়াল জগতে। ‘ব্লকচেন’ নামে এক প্রযুক্তি দুনিয়ার বিভিন্ন প্রান্তে ছড়িয়ে থাকা কম্পিউটারে নিয়ন্ত্রণ করে এই অলীক মুদ্রা।
• বিটকয়েন কী?
প্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সির নাম বিটকয়েন। সাতোশি নাকামোতো ২০০৯ সালে বিটকয়েনের প্রথম ব্লকটি তৈরি করেন। বিটকয়েন প্রথম বার বাণিজ্যিক ভাবে ব্যবহৃত হয় ২০১০ সালে।
• কী ভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সির মালিক হওয়া যায়?
কোডিং-এ মারাত্মক দখল থাকলে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাইনিং করা যেতে পারে। তবে, সাধারণ লোকের পক্ষে সেটা কঠিন। এ ছাড়াও নিজের ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্ট ব্যবহার করে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ থেকে কেনা যায় এই মুদ্রা। ব্যবহার করা যায় বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ। কেনা সম্ভব পিয়ার-টু-পিয়ার ডাইরেক্টরি ব্যবহার করেও।
• ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করা যায়?
২০১৮ সালে রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্ক দেশের সব আর্থিক প্রতিষ্ঠানে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন নিষিদ্ধ করে।
রহস্য গুরুতর, সন্দেহ নেই। কিন্তু এ যুগের ফেলু মিত্তিরদের সে রহস্য সমাধান করতে হলে মগজাস্ত্র খাটানোর আগে হাতে তুলে নিতে হবে কম্পিউটার সায়েন্স বা ইনফরমেশন সিস্টেমের পাঠ্যপুস্তক। জানতে হবে, কাকে বলে ক্রিপটোকারেন্সি? বিটকয়েন-ই বা কী বস্তু?
ক্রিপটোকারেন্সি শব্দটির মধ্যে লুকিয়ে আছে আর একটি গুরুত্বপূর্ণ শব্দ ক্রিপটোগ্রাফি। দুই বা ততোধিক ব্যক্তির মধ্যে তথ্য আদানপ্রদানকে সুরক্ষিত করে তোলাই ক্রিপটোগ্রাফির লক্ষ্য। গণিতবিজ্ঞানের এই শাখাটি চর্চিত হচ্ছে প্রায় তিন থেকে চার হাজার বছর ধরে। কিন্তু এ কথা অনস্বীকার্য যে, কম্পিউটার আসার পরে সেই চর্চা হাজার গুণ বেড়েছে। এবং এই চর্চার রূপটি নেহাত বিমূর্ত নয়। প্রতি বার আপনি যখন এটিএম থেকে টাকা তুলছেন, ওয়েবসাইটে গিয়ে আপনার ক্রেডিট কার্ড ব্যবহার করে জিনিসপত্র কেনাকাটি করছেন, ইমেল পাঠাচ্ছেন আপনার গুগল অ্যাকাউন্ট থেকে, ক্রিপটোগ্রাফির দৌলতেই আপনার টাকা বা তথ্য সুরক্ষিত থাকছে। অনলাইনে ঘুরতে থাকা হাজার হাজার ‘ইভল আই’ থেকে বাঁচার কবচ ওই ক্রিপটোগ্রাফিই।
আর এই ক্রিপটোগ্রাফি ব্যবহার করে যদি তৈরি করা যায় এক বিশেষ বৈদ্যুতিন মুদ্রা, যা ব্যবহার করে অতি সহজেই সেরে নেওয়া যাবে ব্যবসায়িক আদানপ্রদান, তাকে আর কী বলেই বা ডাকা যায়? হ্যাঁ, ক্রিপটোকারেন্সি। আর সর্বজনস্বীকৃত প্রথম ক্রিপটোকারেন্সির নাম বিটকয়েন— ‘কয়েন’ তো বুঝতেই পারছেন, আর ইনফরমেশনের ক্ষুদ্রতম এককটির নাম যে ‘বিট’।
কিন্তু ক্রিপটোকারেন্সির সঙ্গে শুধু ইনফরমেশন থিয়োরিই জড়িয়ে নেই, আছে এক চমকপ্রদ রাজনৈতিক ইতিহাসও। বিটকয়েনের জনকের কথাই ধরুন। নাম সাতোশি নাকামোতো। এটি একটি ছদ্মনাম। প্রায় দশ বছর ধরে বিশ্বের তাবড় কম্পিউটার বিজ্ঞানী এবং হ্যাকাররা রহস্যানুসন্ধানে ব্যস্ত থেকেও মুখোশের আড়ালের প্রতিভাবান মুখটিকে খুঁজে বার করতে পারেননি।
সাধারণ মানুষের দৈনন্দিন জীবনের খুঁটিনাটি যাতে বারো ভূতের হাতে গিয়ে না পড়ে, তা নিশ্চিত করতেই এক দল সমমনস্ক বিজ্ঞানী, ইঞ্জিনিয়র, হ্যাকার মিলে নতুন নতুন আইডিয়া নিয়ে আলোচনা চালাতে থাকেন। আর এ রকমই নতুন এক আইডিয়া জানায়, যত দিন সরকারি টাঁকশালের টাকা মানুষের হাতে হাতে ঘুরতে থাকবে, ব্যক্তিগত জীবনের গোপনীয়তা সুরক্ষিত রাখা সম্ভব নয়। বিগ ব্রাদার যদি চায়, প্রতিটি নোটের আদানপ্রদানের ইতিহাস নথিবদ্ধ হওয়া শুধু সময়ের অপেক্ষা। এবং সেই ইতিহাস থেকে খুব সহজেই জেনে নেওয়া যায় একটি মানুষের দৈনন্দিন জীবনের প্রতিটি পদক্ষেপ। অতএব চাই এমন মুদ্রা যাতে সরকারের কোনও ভূমিকাই থাকবে না। সেখান থেকেই সরকারহীন মুদ্রার খোঁজ শুরু। বিটকয়েনে গিয়ে পৌঁছয় যে যাত্রা।
আজকের বিটকয়েন বা অন্য ক্রিপটোকারেন্সি যে পুরোপুরি স্বনির্ভর, সে কথা বলা যায় না। কারণ ডলার, পাউন্ড বা ভারতীয় টাকা খরচ করে বিটকয়েন কেনা যায় (আজকের হিসাবে এক বিটকয়েন কেনা যাবে প্রায় আট লক্ষ বাষট্টি টাকা খরচ করে!)। সুতরাং, দেশি বা বিদেশি সরকার যদি বিটকয়েন বেচাকেনার ওপর আইন চাপায়, তার প্রভাব বিটকয়েনের বাজারে পড়বেই। উল্টো দিকে অর্থনৈতিক বৃদ্ধি, মূল্যস্ফীতি বা রিজ়ার্ভ ব্যাঙ্কের আর্থিক নীতির কোনও প্রভাবই নেই বিটকয়েনের বাজারে, কারণ কোনও কেন্দ্রীয় ব্যাঙ্ক বিটকয়েন তৈরি করে না। বিটকয়েন তৈরি করছে লাখ লাখ কম্পিউটার, তবে আপনার আমার কম্পিউটারের চেয়ে ঢের শক্তিশালী সে সব মেশিন। প্রতিটি বিটকয়েন-নির্ভর ব্যবসায়িক আদানপ্রদান যে সব কম্পিউটার সুষ্ঠু ভাবে সম্পন্ন করতে সাহায্য করছে, তারা পুরস্কার হিসাবে পাচ্ছে নতুন বিটকয়েন, যা আদতে একটি অতীব সুরক্ষিত কম্পিউটার ফাইলমাত্র। আর, যদি দুর্ভাগ্যক্রমে হারিয়ে যায় সে ফাইল? কম্পিউটার ফাইলের পাসওয়ার্ড যদি আর কেউ না জানে, তা হলে সে ফাইলও যে আর কোনও দিন কেউ ব্যবহার করতে পারবে না। ঠিক এমনটিই ঘটেছে জেরাল্ড কটেনের বিনিয়োগকারীদের সঙ্গে।
বাজারে ভারসাম্য বজায় রাখার জন্যই বিটকয়েন বানানো হয়েছে এমন ভাবে যে, যত বেশি কম্পিউটার এক সঙ্গে গাণিতিক সমস্যার সমাধানের চেষ্টা চালাবে, ততই কঠিন হয়ে উঠবে সে সমাধান খুঁজে বার করা। পুঁজিপতিরা যাতে অনায়াসে বিটকয়েনের বাজার নিজেদের হাতে না নিয়ে নিতে পারেন, সেটা নিশ্চিত করার জন্যই এই ব্যবস্থা। কিন্তু উন্নত প্রযুক্তির সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বিটকয়েন মাইনিং চালাতে গেলে যে পুঁজিটুকু নিতান্তই দরকার, তাও সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। তাই ছাপোষা আদমিদের বিটকয়েন নিয়ে সুখস্বপ্ন দেখতে গেলে প্রচলিত কায়দায় বিনিয়োগ ছাড়া উপায় নেই। অর্থাৎ টাকা-ডলার-পাউন্ড ভাঙিয়ে বিটকয়েন কিনে রাখা এবং আশা রাখা বিটকয়েনের মূল্য দিন দিন বাড়বে।
‘বিগ ব্রাদার’-এর হাত থেকে আধুনিক সমাজকে বাঁচানোর সময় নাকামোতো এবং তাঁর সহযোগীরা ভাবেননি, এক দিন পঞ্চাশ শতাংশ ক্রিপটোকারেন্সি ব্যবহার হবে ড্রাগ কেনাবেচা থেকে শুরু করে খুনির পারিশ্রমিক মেটানোর জন্য। আজ সেই সমস্যা ঘোর বাস্তব। উপরন্তু, জেরাল্ডের ঘটনা তৈরি করেছে নতুন বিতর্ক— কতটা গোপনীয়তা আমরা সত্যিই চাই? অদূর ভবিষ্যৎ-এ ক্রিপটোকারেন্সি বাজার থেকে উঠে যাবে না ঠিকই, কিন্তু যত দিন না ওপরের প্রশ্নগুলির উত্তর পাওয়া যাচ্ছে, গাঁধীছাপ নোট বা ভিসাকার্ডও পকেট থেকে হারিয়ে যাবে না।
সোর্স লিংক:https://www.anandabazar.com/science/a-detailed-report-on-bitcoin-the-cryptocurrency-which-gaining-popularity-1.1028170
কেন যে এই বোকামি গুলো করে মানুষ কারণ হচ্ছে আপনি একটি বিষয় দেখবেন এতগুলো পরিমাণ বিটকয়েন ওই দেশের একটু হলেও অর্থনৈতিক অবস্থার পরিবর্তন ঘটতো আর সে এমন কাজটি করে গেছে যে ওই বিটকয়েন গুলো একেবারেই নষ্ট হয়ে গেল আসলে কিছু পার্সোনাল জিনিস কিছু পার্সোনাল মানুষের সাথে শেয়ার করা উচিত বলে আমি মনে করি । যদি শেয়ার করত তাহলে এই ঘটনাটি ঘটতো না এবং এতগুলো বিনিয়োগকারীর ক্ষতি হত না ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি তথ্য তুলে ধরার জন্য ।

25
বিশ্বের বিভিন্ন সংস্থা ক্রিপ্টোকে বৈধতা দেওয়া এবং পেমেন্ট হিসেবে বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকে অনুমোদন করা এখন যেন প্রতিদিনের সাধারণ ব্যপার হয়ে দাড়িয়েছে। তারই অংশ হিসেবে Virginia tech firm তাদের কর্মচারীদের বেতন এবং বেতনের অংশ সেভিংস হিসেবে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, বিটকয়েন ক্যাশের মাধ্যমে প্রদান করার সুযোগ দিয়েছে। তারা তাদের আয়ের যে অংশ সেভিং হিসেবে বিটকয়েন, ইথারিয়াম ও বিটকয়েনক্যাশের মাধ্যমে রাখবে সেটা ফিউচারে তারা তাদের মার্কেট রেট হিসেবে ক্যাশ পাবে।
বিস্তারিত জানতে পড়ুন
এরকম খবর শুনলে আসলে ভাই হৃদয়ের স্পন্দন বেড়ে যায় কারণ হচ্ছে মানুষ এত আকৃষ্ট হচ্ছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সির উপোর  তা ভাবা অসম্ভব কারণ হচ্ছে আপনি একটি জিনিস লক্ষ্য করবেন যে 2020 সালে এর প্রতি যে রকম মানুষের বিনিয়োগের হার ছিল 2021 সালে কতদূর এসে দাঁড়িয়েছে । আমি মনে করি 2022 কিংবা 2025 সালের মধ্যে পৃথিবীর উন্নত অনুন্নত  বহু দেশে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ছড়িয়ে-ছিটিয়ে যাবে ।

26
কিরগিজস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ক্রিপ্টো এক্সচেঞ্জের জন্য লাইসেন্স প্রবর্তনের পরিকল্পনা করেছে।  কিরগিজস্তানের কেন্দ্রীয় ব্যাংক  সেদেশের ক্রিপ্টোতে বিনিয়োগকারীদের একই সুরক্ষা দিতে চায় যেটা ইতিমধ্যেই প্রচলিত বিনিয়োগকারীদের জন্য দেওয়া হয়েছে।

কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের কেন্দ্রীয় ব্যাং স্থানীয় বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষার লক্ষ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জের জন্য প্রদানের ব্যবস্থার কথা বলেছে। স্থানীয় অর্থনৈতিক প্রকাশনা তাজাবেক ১২ ই ফেব্রুয়ারি জানিয়েছেন যে, এনবিকেআর চেয়ারম্যান টলকুনবেক আব্দিগুলভ ঘোষণা করেছেন যে দেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক বিটকয়েন (বিটিসি) এর মতো ক্রিপ্টোকারেন্সির সাথে জড়িত এক্সচেঞ্জ কার্যক্রম পরিচালনা করতে শুরু করার পরিকল্পনা করছে।

আবদিগুলভ বলেছেন, যে উদ্যোগটির লক্ষ্য হচ্ছে কিরগিজ প্রজাতন্ত্রের ক্রিপ্টো অপারেশনগুলিকে রক্ষা করা এবং ঐতিহ্যবাহী অর্থায়নের জন্য ইতিমধ্যে যেসব বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষার ব্যবস্থা রয়েছে তার মতো ক্রিপ্টোতে বিনিয়োগকারীদের সুরক্ষা প্রদান করা।  বিস্তারিত খবর
আমি নতুন হিসেবে যতটুকু জানি কিরগিস্থান যে  পদক্ষেপ নিয়েছে যদি এটা বাস্তবায়িত হয় তাহলে অবশ্যই অবশ্যই অনেক দেশে এই ক্রিপ্টোকারেন্সি মানুষের প্রতি আস্থা যোগাবে এবং মানুষ এতে বিনিয়োগ করতে আগ্রহী হবে । তবে রকম খবর শুনলে আসলে আমাদের খারাপ লাগে কারণ হচ্ছে আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত যে বৈধ হয়নি এই ক্রিপ্টোকারেন্সি কবে যে বৈধ হবে এবং এরকম লাইসেন্স আমরা পাব তখন আমাদের অনেক আনন্দ লাগবে ধন্যবাদ আপনাকে ।

27
ফের বিটকয়েনের দর চড়তে শুরু করায় বাজার বিশ্লেষকরা বলছেন ক্রিপ্টোকারেন্সির দাম ৫০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারি। কয়েনডেস্ক নিউজ জানায় সোমবার বিটকয়েনের দাম ৪৭ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায়। কয়েক ঘন্টার মধ্যে বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পায় ৭ হাজার ডলারের বেশি। এটি রেকর্ড মূল্য। ৪৫ হাজার ডলার থেকে কয়েক ঘন্টায় মধ্যে ৪৭ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যায় বিটকয়েনের মূল্য। বিটকয়েনে জানুয়ারিতে মার্কিন বৈদ্যুতিক গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টেসলা দেড় বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের বিষয়টি নিশ্চিত করার পর এ ক্রিপ্টোকারেন্সির দর লাফিয়ে লাফিয়ে বাড়তে থাকে। ফেব্রুয়ারির শুরুতে বিটকয়েনের দর পতনের মধ্যে দিয়ে ৩৩ হাজার ডলারে নেমেছিল। সোমবার তা উঠেছিল ৪০ হাজার ডলারে। এরপর তা আরো বৃদ্ধি পায়।

ব্লুমবার্গের কাছে ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেঞ্জ লুনো ও ব্রোকারেজ ফার্ম ওএসএল বলছে স্বর্ণের চেয়ে ক্রিপ্টোকারেন্সিতে অনেকে বিনিয়োগ করছে বলে এর দাম আরো বাড়বে। এর দর যখন ৪৪ হাজার ডলার ওঠে তখন টেসলা এধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিতে লেনদেনকে স্বীকৃতি দেয়। এই প্রথম কোনো গাড়ি নির্মাতা কোম্পানি বিটকয়েনে লেনদেনকে স্বীকৃতি দিল। টেসলা বলছে এধরনের ডিজিটাল মুদ্রা নমনীয় ও বৈচিত্রময় হওয়ার কারণে এতে বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। টেসলার প্রতিষ্ঠাতা এলন মাস্ক বলছেন তিনিও বিটকয়েনের সমর্থক। বরং ৮ বছর আগেই আমার বিটকয়েন কেনা উচিত ছিল। গত পহেলা ফেব্রুয়ারি এলন মাস্ক বলেন বিটকয়েন ভাল মুদ্রা। বিটকয়েনে বিনিয়োগের পর টেসলার শেয়ার মূল্য ২ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পায়। তবে বিনিয়োগকারীদের বিটকয়েনের দর ওঠা নামা নিয়ে সতর্ক করে দিয়েছে টেসলা। জনপ্রিয় বিটকয়েন ব্যবসায়ী স্কট মেলকার টুইটারে বলেন ওঠা নামার মধ্যেও এবার বিটকয়েনের দর ৬৩ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাবে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ১.৯ ট্রিলিয়ন ডলার কোভিড সহায়তা প্যাকেজ ঘোষণার পর মুদ্রাস্ফীতির শঙ্কায় অনেকে বিটকয়েনে বিনিয়োগ করছেন। গত সপ্তাহে বিশিষ্ট বিনিয়োগকারী বিল মিলার বিটকয়েনে ৪শ মিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ করেন। ফরেক্স ব্রোকার ওনাডা’র সিনিয়র বাজার বিশ্লেষক এডওয়ার্ড মোয়া বলছে খুচরা ও প্রাতিষ্ঠানিক আগ্রহ থাকলে বিটকয়েনের দর আরো বাড়বে।

Source: https://www.amadershomoy.com/bn/2021/02/09/1287317.html
হ্যাঁ ভাই 2021 সালের শুরুতে বিটকয়েনের  প্রাইজ যে রকম অবস্থানে ছিল এখন কিন্তু তার চাইতে অনেক বেশি আর এই বেশি হওয়ার কারণ আমি মনে করি প্রেসার বিনিয়োগও অবশ্যই ভূমিকা রেখেছে 2021 সালের জানুয়ারির দিকে বিটকয়েনের পাঁচটা যেরকম ছিল রেসলার বিনিয়োগ করার পর থেকেই বিটকয়েনের প্রাইস লাফিয়ে বাড়তে শুরু করেছে ।

28
আমরা সবাই জানি বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। কিন্তু সরকারের চোখ ফাঁকি দিয়ে আমরা সবাই একটি ব্যবহার করছি। আমাদের সবাইকে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন নিয়ে সতর্ক থাকতে হবে। কারণ ইতিমধ্যে সাইবার টিম গুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির দিকে বেশি নজর দিচ্ছে।

হ্যাঁ ভাই আমাদের সকলেরই সতর্কতামূলক ভাবে চলা উচিত কারণ হচ্ছে যেহেতু আমাদের বাংলাদেশের বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ নয় । তারপরও ইদানিং আমাদের টিভি চ্যানেল গুলোতে এবং প্রশাসনিক লক ক্রিপ্টোকারেন্সি উপর  খুব বেশি প্রেসার দিয়েছে এবং নজরদারি শুরু করেছে তাদের হাত থেকে রক্ষা করতে অবশ্যই আমাদেরকে সতর্কতা মূলক ভাবে কাজ করতে হবে এবং ট্রানজেকশনের সময় ভালোভাবে বিবেক বিবেচনা করে ট্রানজেকশন করা উচিত ।

29
এখন নতুন বছরের প্রথম মাস। (10Jan-2021)  ইথেরিয়াম এর অবস্থান 1330 ডলার এর উপরে। যেখানে গত বছরের ডিসেম্বর মাসেও ইথেরিয়াম এর মূল্য অবস্থান করছিল 550 থেকে 650 ডলারের মধ্যে। নতুন বছরের শুরুতেই ইথেরিয়াম এর মূল্য প্রায় দ্বিগুণ হয়ে গিয়েছে। ইথেরিয়াম এর দারুন এক অগ্রগতি দেখতে পাচ্ছি। গত মাসেই এই ফোরামের অনেক সিনিয়র ভাই মতামত পোষণ করেছিলেন যে ইথেরিয়াম নতুন বছরের শুরুতেই 1000 ডলারের উপরে অবস্থান করার সম্ভাবনা রয়েছে। তাদের ধারনা ঠিক তারা সঠিক ভবিষ্যৎবাণী করতে পেরেছিলেন। নতুন বছরের শুরুতেই ইথেরিয়াম ভালো পারফরম্যান্স দেখাতে সক্ষম হয়েছে। ইথেরিয়াম কি সারা বছরই এমন পারফরম্যান্স ধরে রাখতে পারবে.?
সবার মতামত আশা করছি।
আমি বলতে চাই ইথেরিয়াম নিয়ে নো টেনশন নো রিক্স 2021 সালে ইথেরিয়াম থেকে খুব ভালো কিছু পাওয়ার আশা করছি আমরা সবাই। কারণ হচ্ছে বিশেষ করে যারা ট্রেডিং  করে তারা নিঃসন্দেহে ইথেরিয়াম এর উপর বিনিয়োগ শুরু করেছে এবং ইথিরিয়াম খুব ভালো একটি জায়গায় গিয়ে পৌঁছেছে। ধন্যবাদ আপনাকে সুন্দর একটি পোষ্ট করার জন্য ।

30
এপ্রিল  ফুল’ অর্থ এপ্রিলের বোকা। এপ্রিলের এই প্রথম দিনটিতে মজা করে মানুষকে বোকা বানানো হয়। এদিনটি তাকে ধোঁকা দেওয়ার দিন। এদিনটিতে মিথ্যে বলে কষ্ট দিয়ে কিংবা প্রতারণা করে হাস্যরস সৃষ্টির চেষ্টা করা হয়। তাই হয়ে আসছে দীর্ঘদিন। প্রশ্ন হল, দিবসটি এল কীভাবে? কারা ছিলো এপ্রিলের বোকা? আমরাই বা কেন পালন করছি এ দিবসটি? তবে কি না জেনে বুঝেই ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করছি আমরা? যদি বলি ‘এপ্রিল ফুল’ মানেই  মুসলমানদের বোকা বানানোর দিন এটি? ১৪৯২ সালের ১ এপ্রিল তাই তো করা হয়েছিল। হ্যাঁ, মুসলমানদের বোকাই বানানো হয়েছিল এপ্রিলের এই দিনটিতে।

এপ্রিল ফুল’ মুসলিম ইতিহাসের এক হৃদয় বিদারক ঘটনা। দুঃখজনক হলেও সত্যি যে, পাশ্চাত্যের কায়দায় মুসলিম দেশ গুলোতেও প্রতিবছর কিছু লোক ‘এপ্রিল ফুল ডে’ পালন করে যাচ্ছে অবলীলায়। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস, আজ বহু মুসলিম সে ইতিহাস ভুলে গিয়ে এপ্রিলের প্রথম দিনটিতে সচ্ছন্দে অংশগ্রহণ করছেন এবং প্রচুর কৌতুক ও রঙ্গরসিকতা উপভোগ করছেন। সেদিনটা ছিল ১৪৯২ সালের ১ লা এপ্রিল। ইউরোপের বুকে খ্রিস্টান বাহিনী ধোঁকা দিয়ে শহরে প্রবেশ করে অসহায় মুসলিম নারী-পুরুষ এবং শিশুদের মসজিদের ভেতর আটকে রাখে। পরে একযোগে শহরের সমস্ত মসজিদে আগুন লাগিয়ে বর্বর উল্লাসে মেতে ওঠে হায়নার দল। ভাগ্যের নির্মম পরিহাস সে দিন স্পেনের কুখ্যাত ফার্ডিন্যান্ড আল্লাহর ঘর পবিত্র মসজিদের চারপাশে আগুন লাগিয়ে নৃশংসভাবে হাজার হাজার নিরপরাধ মুসলমানদের হত্যার মাধ্যমে বিশ্বাস ঘাতকতার পরিচয় দেয় এবং গ্রানাডার রাজপথ রক্তে রঞ্জিত করে তাদের বলপূর্বক খ্রিস্টান বানায়। ফার্ডিন্যান্ড সেদিন আনন্দে আত্মহারা হয়ে বলেছিল ‘হায় মুসলমান’! তোমার এপ্রিলের বোকা।

ডা.উজ্জ্বল কুমার রায়

স্পেনীয়দের দ্বারা মুসলমানদের বোকা বানানোর এই চরম বিশ্বাসঘাতকতা বা নিষ্ঠুর শঠতা স্মরণীয় করে রাখার জন্য খ্রিস্টান জগৎ প্রতি বছর ১ এপ্রিল খেলে থাকে রসিকতার খেলা, যে খেলা বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায়ের কাছে বড় করুণ, বড় বেদনার। ইতিহাসের হৃদয় বিদারক ঘটনা ভুলে না গেলে এপ্রিল ফুল কোনও মুসলিমকে আনন্দ দান করতে পারে না। এখনও মুসলমানরা কি পয়লা এপ্রিল হাসি-আনন্দের- সঙ্গে ‘এপ্রিল ফুল ডে’ উদযাপন করবে.. নাকি ইউরোপের বুকে অসহায় মুসলিম নারী পুরুষ শিশুদের নৃশংস হত্যাকান্ডের স্মরণে কষ্ট পাবে, দুঃখ অনুভব করবে? ‘এপ্রিল ফুল ডে’-র এই মর্মান্তিক ইতিহাস জানারও পর কি বিশ্ব মুসলিম সম্প্রদায় এদিনটিকে আমোদ - প্রমোদ কিংবা আনন্দের দিন হিসেবে পালন করা উচিৎ হবে?? কখনোই না।

দুঃখের সঙ্গে বলতে হয় ‘এপ্রিল ফুল’-এর প্রকৃত ইতিহাস সম্পর্কে না জানার কারণে মুসলমানদের পূর্বসূরিদের দুর্ভাগ্যেকে আনন্দের খোরাক বানিয়ে ‘এপ্রিল ফুল’ পালন করে চলেছে। মুসলিমরা আর কতকাল আত্মবিস্মৃত হয়ে থাকবে? নিজেদের ইতিহাস, ঐতিহ্য সম্পর্কে অজ্ঞতার ধারা আর কতদিন মুসলমানদের মধ্যে বিরাজ করবে? অথচ এই অজ্ঞতাই মুসলিমদের জন্য সবচেয়ে মারাত্মক হয়ে দেখা দিয়েছে।

লেখক: প্রধান সম্পাদক, দৈনিক গড়ব বাংলাদেশ।


More info: https://www.ekushey-tv.com/opinion/news/96184
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ভাই সুন্দর একটি পোস্ট তৈরী করার জন্য এপ্রিল ফুল নিয়ে আমি মনে করি আপনার এই পোস্টটি পড়ে অনেক মুসলমান ভাই যারা আছেন তারা সতর্ক হয়ে যাবেন কারণ হচ্ছে আমাদের নিজেদের টিটকিরি দিব যদি আমরা নিজেরাই পালন করে থাকি তাহলে তো এটা কেমন দেখায় না ।

Pages: 1 [2] 3 4
ETH & ERC20 Tokens Donations: 0x2143F7146F0AadC0F9d85ea98F23273Da0e002Ab
BNB & BEP20 Tokens Donations: 0xcbDAB774B5659cB905d4db5487F9e2057b96147F
BTC Donations: bc1qjf99wr3dz9jn9fr43q28x0r50zeyxewcq8swng
BTC Tips for Moderators: 1Pz1S3d4Aiq7QE4m3MmuoUPEvKaAYbZRoG
Powered by SMFPacks Social Login Mod