follow us on twitter . like us on facebook . follow us on instagram . subscribe to our youtube channel . announcements on telegram channel . ask urgent question ONLY . Subscribe to our reddit . Altcoins Talks Shop Shop


This is an Ad. Advertised sites are not endorsement by our Forum. They may be unsafe, untrustworthy, or illegal in your jurisdiction. Advertise Here Ads bidding Bidding Open

Show Posts

This section allows you to view all posts made by this member. Note that you can only see posts made in areas you currently have access to.


Messages - ttcsalam

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 75
46
আজ সকালে ভিডিওটি দেখলাম। ভিডিওটি সবার দেখা উচিৎ বলে মনে করছি তাই  ভিডিওটা শেয়ার করলাম। ভিডিওটা দেখেন অনেক কিছু তথ্য পাবেন।


খুবই সুন্দর তথ্য বহুল একটি ভিডিও আশা করা যায় যারা নতুন ভাবে দেখছেন এবং দেকবেন অনেক কিছু নতুন নতুন ভাবে শিক্ষা গ্রহন করতে পারবেন। তাই আমি বলব  ইন্ডিয়া বাংলাদেশ কাছাকাছি রাষ্ট তাই হন্ডিয়া পজিটিভ কিছু করলে বাংলাদেশ তার বাহিরে থাকবে না।

47
আর্থিক এবং লেনদেন প্রতিষ্ঠানকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কিত লেনদেন সেবা দেওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে চীন। বিনিয়োগকারীদেরও ধারণার উপর নির্ভর করে ক্রিপ্টো বাণিজ্য করার ব্যাপারে সতর্ক করেছে দেশটি। যৌথ বিবৃতি প্রদানকারী তিন শিল্প কর্তৃপক্ষ ‘ন্যাশনাল ইন্টারনেট ফাইন্যান্স অ্যাসোসিয়েশন অফ চায়না’, ‘চায়না ব্যাংকিং অ্যাসোসিয়েশন’ এবং ‘পেমেন্ট অ্যান্ড ক্লিয়ারিং অ্যাসোসিয়েশন অফ চায়না’ বলে প্রতিবেদনে জানিয়েছে রয়টার্স।

সূত্র ও বিস্তারিত......
এরা প্রতি বছরই নতুন নতুন নাটক শুরু করে এবং এভাবে তাদের নিজেদের অর্থনৈতিক প্রতিষ্ঠান ‍গুলো কে চাঙ্গা করে থাকেন।সে জন্য এদের নিউজ কে এখন সবাই হাস্যকর মনে করে থাকেন।

48
বর্তমানে আমাদের পাশাপাশি দেশ ইন্ডিয়া বিটকয়েন ব্যাংক অনুমোদন দিয়েছে ইন্ডিয়ান সরকার। বিটকয়েনে জনবহুল দেশ হিসেবে ইন্ডিয়ার অবদান অনস্বীকার্য। ইতোমধ্যে একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে।

এটা তো এই মার্কেটের জন্য অনেক বড় একটা সুখবর।সে জন্য আশা করা যায় কারেনসী মার্কেট এ ইন্ডিয়া অরেক বেশি ভালো করবে এবং বর্তমানে ও ইন্ডিয়ার অনেক বেশি প্রজেক্ট আছে যে গুলো থেকে অনেক বেশি সুবিধা তারা গ্রহন করছেন।

49
সোনার বিকল্প হিসাবে ধরা যাইতে পারে কেননা এটা কে এখন সবাই ভবিষ্যৎ বিনিয়োগ এর মাধ্যম হিসাবে গ্রহন করেছেন।এবং অর্থৗনতিক ভাবে সলভেন্ট দেশ গুলো এখানে বিনিয়োগ করে তাদের বিনিয়োগের নিষ্চয়তা গ্রহন করছেন।

50
 #PROOF OF REGISTRATION

Forum Username: ttcsalam

Forum Profile Link: https://www.altcoinstalks.com/index.php?action=profile;area=forumprofile;u=53128

Telegram Username: @ttcsalam

Participated Campaigns: Signature,Articles

TRX Wallet Address (TRC20 compatible): TN9ShfGd5m1tR6FbZdvZ68KCnHhLBAYkWH

51
Chainlink Forum / Re: Is LINK going to a $100?
« on: November 09, 2021, 02:03:16 PM »
LINK is currently trading at $27,93 with 0.1% gains in the 24-hour chart. In the past weeks, LINK records 2.4% gains and 6.2% in the past month . Highly bullish on LINK’s performance, trader Michaël van de Popper predicts a possible bull-run towards $100. Claiming LINK’s price is close to “bottoming out”, he recommended investors keep an eye on the $19,5 to $20,74. source
If they try to do very good marketing and if they try to make lots of projects published then it can pump hard otherwise it's very hard to pump this token cause lots of people waiting for this upcoming project chin by chinlink.

52
Polkadot Forum / Re: Parachain auction
« on: November 09, 2021, 02:00:41 PM »
Which project do you submit your DOT coins to and why?


At the moment i've transferred my dot only to the Acala project. So far i don't really want to transfer my coins to other projects as i'm sure that Acala will win the first slot.
We are expecting good something from the preaching auction I think DOT project now hit lots of time wait we are so upcoming day we are very excited too see very good something.

53
:D Everyone here knows about polkalokr and the amazing project running on the protocol. Sure, what makes it a standing network is simply the projets running on it.

Not usually the mere coin leveraging possibilities to increase
the growth of Dot but projects like polkalokr and others escrow decentralized platform built on it to provide transparency, consistency in tokenomic following up. As well as Dapp,  or bridgr set on it to cross tokens on different network.

Polkalokr os dressing a way up polkalokr users to trust the ecosystem. Itself was audited by Hacken and keeps snowing partnership everyday. A must check out project.by project creators, owners or investors questing for safety.
I have seen of finance exchange makes another option for polka dot so DOT future is very good I think. upcoming day DOT-related project can hit so we have to wait see for good something.

54
Solana Forum / Re: Top Updates From The Solana Ecosystem June Week 2
« on: November 09, 2021, 01:55:01 PM »
There are so many DEFI projects from Solana and almost every week or month a new project comes out of the Solana blockchain network, which Solana will certainly feel strongly supported by the ecosystem.
I hope that Solana's DEFI will continue to rise again quickly so that Solana can continue to be in the best realm to be in the top 10 of Coinmarketcap.
Yes, there are many defi projects made by SOl so the upcoming day we can expect SOL will take the palace of eth for the grass fee. excess gas fee lots of new project making by SOL and BSC.

55
Solana Forum / Re: SOLANA can overtake Cardano?
« on: November 09, 2021, 01:52:30 PM »
Solana is one of the hot cryptocurrency nowadays, this project creat a good community for Their development. Many new project launching under Solana blockchain system. So that, this project may be Threat for cardano project. Right now solana rank is 13 & cardano is 5. So what are you thinking Can solana overtake cardano?
Yes, it can be easy I am seeing upcoming lots of projects by SOL but ADA is not a very good project. So we have to wait to see the upcoming update but I can assure you that SOL is a very strong project.

56
Solana Forum / Re: The Solana Coin Future
« on: November 09, 2021, 01:50:22 PM »
We all discuss what Solana Coin might look like in the future.  Because solana coins have become very popular in cryptocurrency nowadays.  As a platform, Solana has taken a huge place in cryptocurrency.  What is the future of I? You must express your opinion.
Lots of updates are seeing day by day I don't know-how will turn SOL but I can guess some it can be ETh killer, Cause eth is too much transaction fee and SOL is a fast and low gas fee.

57
Binance Coin (BNB) / Re: Investment of BNB
« on: November 09, 2021, 10:30:16 AM »
I bought BNB coins for $391 two days ago.  But now the current price is $361.  Honestly I am very disappointed.  All of the investments we have made this month are more likely to be losses.  If this continues I will have to refrain from investing.  What do you think about BNB?

Best wish for you when BNB was 100$ I was collect 10 BNB on my wallet but now I have no sufficient balance on BNB so I am trying to hold some BNB for future Hold. I think BNB will hot very soon.

58
পশ্চিমা বিশ্বে যাকে ডিজিটাল কারেন্সি বলা হয় । যদিও পৃথিবীর কোন দেশের স্বীকৃত বা বৈধ মুদ্রা নয় এই বিটকয়েন। বাংলাদেশেও এই মুদ্রা অবৈধ। কিন্তু তারপরও হচ্ছে লেনদেন। খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, বেশ কয়েকটি ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুক পেজের মাধ্যমে এ ধরনের লেনদেন চলছে। বেশ কয়েকটি সংঘবদ্ধ চক্র অর্থ লেনদেন করছে দেশে কার্যরত বিভিন্ন ব্যাংকের ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড এবং মোবাইল ব্যাংকিং বিকাশ, রকেট ও নগদের মাধ্যমে। ২০১৪ সাল থেকে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তারপরও এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন চলছে, আর এতে বড় অঙ্কের আর্থিক ক্ষতির শঙ্কা করছেন বাংলাদেশের তথ্য প্রযুক্তিবিদরা। তারা বলছেন, সাবধান, লেনদেনে সতর্ক হতে হবে। ইতোমধ্যে কয়েক দফায় বিটকয়েন লেনদেন নিয়ে সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। কেন্দ্রীয় ব্যাংকও বলছে, এ ধরনের মুদ্রায় লেনদেন ঝুঁকিপূর্ণ। এটি পুরোপুরি অবৈধ। এই মুদ্রার লেনদেন নিষিদ্ধ এবং মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন উল্লেখ করে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার।

অনুসন্ধানে বাংলাদেশে বিটকয়েন লেনদেনের অন্তত অর্ধশতাধিক ওয়েবসাইটের সন্ধান পাওয়া গেছে। প্যাক্সফুল ডটকম নামে একটি ওয়েবসাইট ঘেটে দেখা গেছে, বাংলাদেশে এরই মধ্যে ৪০ হাজার বিটকয়েন বিক্রি করেছে প্যাক্সফুল ডটকম। ৫৫ হাজার ক্রেতা এই বিটকয়েন কিনেছেন। লোকাল বিটকয়েনস ডটকম নামে অন্য একটি ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং এবং সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যায়। ইতোমধ্যে বেশ কিছু ওয়েবসাইট বিটকয়েন লেনদেনে টোকেন বিক্রি শুরু করেছে। ‘বিটকয়েন বাংলাদেশ’, বিটকয়েন ফোরাম বাংলাদেশ, ‘বিটকয়েন এক্সচেঞ্জ : বিটকয়েন বাই এ্যান্ড সেল বাংলাদেশ’ নামে বেশ কয়েকটি ফেসবুক পেজ খুঁজে পাওয়া যায়। এসব পেজেও বলা হয়েছে, বিকাশ, রকেটসহ মোবাইল ব্যাংকিং ও সাধারণ ব্যাংক হিসাবের মাধ্যমে বাংলাদেশে বিটকয়েন কেনাবেচা করা যাবে। কিন্তু তথ্য প্রযুক্তিবিদরা বলছেন, এই মুহূর্তে বাংলাদেশ বিটকয়েন লেনদেন করাটা অন্তত ঝুঁকিপূর্ণ। অধিকাংশ ক্ষেত্রেই প্রতারণার শিকার হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। তারপরও কেউ যদি এই লেনদেনে খুব বেশি আগ্রহী হন তাহলে সঠিক ওয়েবসাইট খুলে ডাউনলোড করতে হবে সফটওয়্যার। তারপর ওয়ালেট তৈরি করে সংগ্রহ করতে হবে বিটকয়েন।

জানা গেছে, বিট কয়েনের বৈধতা পেতে ২০১৪ সালে উদ্যোগ নেয় এদেশের আগ্রহী কিছু ফ্রিল্যান্সার। এর অংশ হিসেবে ওই সময় তারা বেশকিছু ব্যাংকের শীর্ষ কর্মকর্তাদের সঙ্গে বৈঠক করেন। বিষয়টি অবগত হওয়ার পর একই বছরের ১৫ সেপ্টেম্বর একটি সতর্কতামূলক গণবিজ্ঞপ্তি জারি করে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, বিটকয়েন কোন দেশের ইস্যুকৃত বৈধ মুদ্রা নয়। বিটকয়েন বা বিট কয়েনের মতো কিংবা অন্যকোন কৃত্রিম মুদ্রায় লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা বাংলাদেশ সরকারের কোন সংস্থা দ্বারা স্বীকৃত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্যকোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদন বহির্ভূত এসব লেনদেন বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইন ১৯৪৭ ও মানিলন্ডারিং প্রতিরোধ আইন ২০১২ অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ। বাংলাদেশ ব্যাংকের এ বিজ্ঞপ্তির পর দেশে বিটকয়েন চালুর উদ্যোগ স্তিমিত হয়ে পড়ে।

বাংলাদেশে বিটকয়েন নিষিদ্ধ হলেও বাইরের অনেক প্রতিষ্ঠান এই ভার্চুয়াল মুদ্রায় পেমেন্ট নিয়ে থাকে। দেশে অবৈধ হলেও বিট কয়েনের লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত তারেক জামান (ছদ্মনাম)। তিনি বলেন, বিটকয়েন ডলার কিংবা টাকায় রূপান্তর করা হচ্ছে। অনলাইনে যোগাযোগ করে যে কেউ তাদের কাছ থেকে বিটকয়েন বিনিময় করতে পারেন। এক্ষেত্রে ৫ শতাংশ হারে কমিশন নেন তারা। আর বিক্রেতার কাছ থেকে নেয়া বিটকয়েন পরবর্তীতে অনলাইনেই বিদেশী মার্কেট প্লেসগুলোয় বিক্রি করা হয়। দেশে বিট কয়েনে লেনদেনের সঙ্গে যুক্ত এ ধরনের কয়েকটি চক্রের সন্ধানও পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী। এছাড়া অনলাইনভিত্তিক একাধিক সন্দেহভাজন প্রতিষ্ঠানকে নজরদারির মধ্যে রেখেছে তারা। এ প্রসঙ্গে গবেষণা প্রতিষ্ঠান পলিসি রিসার্চ ইনস্টিটিউটের নির্বাহী পরিচালক আহসান এইচ মনসুর জনকণ্ঠকে বলেন, বিটকয়েন মূলত ইন্টারনেট সিস্টেমে একটা নির্দিষ্ট অঙ্কে প্রোগ্রামিং করা আছে, যা চাইলে কেনা যায়। তবে এটি কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংক বা কোন দেশের জারি করা মুদ্রা নয়। ইন্টারনেট সিস্টেমকে ব্যবহার করে কিছু ব্যক্তি এই সিস্টেমকে ডেভেলপ করেছে। এটাকে এক ধরনের জুয়া খেলা বলা যেতে পারে। তিনি বলেন, এই মুদ্রার সবচেয়ে বড় দুর্বলতা হচ্ছে, এর কোন কর্তৃপক্ষ নেই। এ কারণে এটা অবৈধ। তবে জুয়াড়িদের কাছে এটা জনপ্রিয়। এক সময় এর দাম ছিল এক শ’ ডলার। এক বছরের মধ্যে তা বেড়ে হয় এক হাজার ডলার। এখন এর দাম ১৯ হাজার ডলারে উঠে গেছে। যে কারণে লোভে পড়ে অনেকেই এই মুদ্রায় বিনিয়োগ করছে। কিন্তু হঠাৎ করে এর পেছনের লোকেরা বাজার থেকে সরে গেলে বিপদে পড়বেন অনেকেই।

বাংলাদেশ ব্যাংকের

সতর্কতা জারি

বিটকয়েন নিয়ে একাধিকবার সতর্কতা জারি করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। সম্প্রতি বাংলাদেশ ব্যাংকের ওয়েবসাইটে এ সংক্রান্ত একটি সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিভিন্ন ওয়েবসাইট ও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ব্যবহার করে দেশে বিট কয়েনের লেনদেন হচ্ছে, যা কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থা কর্তৃক অনুমোদিত নয়। ফলে মানুষের আর্থিক ক্ষতির সম্ভাবনা রয়েছে। তাই এ ধরনের অবৈধ মুদ্রার লেনদেন না করতে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। এতে আরও বলা হয়েছে, অনলাইনভিত্তিক ভার্চুয়াল মুদ্রা বিটকয়েন, ইথেরিয়াম, রিপ্পেল ও লিটকয়েনসহ বিভিন্ন বিনিময় প্ল্যাটফর্মে লেনদেন হচ্ছে। এসব ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষের ইস্যু করা বৈধ মুদ্রা নয়। ফলে এর বিপরীতে কোন আর্থিক দাবির স্বীকৃতিও নেই। ভার্চুয়াল এসব মুদ্রার লেনদেন বাংলাদেশ ব্যাংক বা অন্য কোন নিয়ন্ত্রক সংস্থার অনুমোদিত না হওয়ায় তা আইন দ্বারা সমর্থিত নয়। বাংলাদেশ ব্যাংকের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নামবিহীন বা ছদ্মনামে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানিলন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে। এছাড়া অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁঁকির সম্মুখীন হতে পারেন। সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকি এড়াতে বিট কয়েনের মতো ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেন বা এসব লেনদেনের প্রচার থেকে বিরত থাকার জন্য অনুরোধ জানিয়েছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’

আইনে বিটকয়েন

লেনদেন নিষিদ্ধ

জালনোট চোরাকারবারিসহ বিটকয়েন লেনদেনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ’ আইনের খসড়া চূড়ান্ত করেছে সরকার। নতুন আইনটি পাস হলে এটি হবে দেশে জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধে প্রথম আইন। আইনটি বাস্তবায়নে ‘জাতীয় এবং জেলা’ পর্যায়ে কমিটি থাকবে। কমিটির সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়নে আইনের আওতায় গঠন করা হবে ‘জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ সেল’। জাল নোট সংক্রান্ত খবর দেয়া হলে পুরস্কার দেয়া হবে সংবাদদাতাকে- এ বিধানও থাকছে নতুন আইনে। জাল মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ ও প্রতিরোধ আইনের খসড়ায় অপরাধীদের জন্য পরপর তিন দফা শাস্তি আরোপের বিধান রাখা হয়েছে। প্রথমবার অপরাধ করে শাস্তি ভোগ করে দ্বিতীয়বার একই অপরাধে শাস্তি হবে প্রথমবারের তুলনায় দ্বিগুণ। ফের একই ব্যক্তি এ অপরাধ তৃতীয়বার করলে দ-ের পরিমাণ দ্বিগুণ ও সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন কারাদ- হবে। জানা গেছে, জাল নোটের কার্যক্রম প্রতিরোধ এবং সংঘটিত এ সংক্রান্ত বিচারের জন্য পৃথক কোন আইন দেশে কার্যকর নেই। ফলে দ-বিধি ১৮৬০-এর ৪৮৯(ক)-(ঘ) ধারা এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন ১৯৭৪-এর ২৫(ক) ধারা অনুযায়ী জাল নোট সংক্রান্ত অপরাধের বিচার চলছে। কিন্তু এসব আইনে বিচার করতে নানা ধরনের প্রতিবন্ধকতার মুখোমুখি হতে হচ্ছে। বিশেষ করে বিচারকালে শুনানির নির্ধারিত দিনে প্রায়সই সাক্ষী উপস্থিত না থাকায় মামলার কার্যক্রম ব্যাহত হচ্ছে। নতুন আইনে জাল মুদ্রা প্রস্তুত, ক্রয়-বিক্রয়, খাঁটি বলে ব্যবহার ও লেনদেন, প্রতারণার উদ্দেশে নিজের দখলে রাখা, দেশ থেকে বিদেশ বা বিদেশ থেকে সরবরাহ, পরিবহন ও পাচার, অসৎ উদ্দেশে ইচ্ছাকৃত বিতরণ অপরাধ বলে গণ্য হবে। জাল মুদ্রা তৈরির জন্য যন্ত্রপাতি বা উৎপাদন বা দ্রব্যাদি প্রস্তুত, সরবরাহ, আমদানি, মেরামত, বহন ও ক্রয়-বিক্রয় ও ভার্চুয়াল লেনদেন গুরুতর অপরাধ। মুদ্রা তৈরি সংক্রান্ত পদ্ধতি, তথ্য আদান-প্রদান, ফাইল ক্লিপ, হার্ডডিস্ক, এ সংক্রান্ত কোন গুজব ছড়ানো এ আইনের আওতায় অপরাধী হিসেবে সাব্যস্ত হবে।


সূত্র: দৈনিক জনকণ্ঠ
 
নিশিদ্ধ করে এটার কোন সুষ্টু সমাধান করা যাবে বলে আমার মনে হয় না। সে জন্য আমি এটার বন্ধের পক্ষে নয়।আমি মনে করি সুষ্ঠু কমিঠি গঠন করে এটার ব্যবহারের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে।

59
বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সি বিবিসি বাংলা একটি চমৎকার পোস্ট করেছেন। যেটা বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি ও এর সাথে জড়িতদের জন্য পজিটিভ খবর। সকলের অবগতির জন্য হুবহু তুলে ধরা হলো-


ডিজিটাল মুদ্রা বিটকয়েনের মূল্য গত কিছুদিনে রাতারাতি বহুগুণ বেড়ে গেছে।

মার্কিন বিলিওনিয়ার এলন মাস্কের প্রতিষ্ঠান টেসলা এই ক্রিপ্টোকারেন্সিতে দেড়'শ কোটি ডলার বিনিয়োগের ঘোষণা দেয়ার পর থেকে এই ডিজিটাল মুদ্রার দাম আবার বাড়তে শুরু করেছে।

এ প্রতিবেদনটি যখন প্রকাশিত হচ্ছে, তখন একটি বিটকয়েনের বাংলাদেশের টাকায় মূল্য প্রায় ৪০ লাখ টাকা।

কিন্তু বাংলাদেশের এই ডিজিটাল মুদ্রার কী অবস্থা?

বাংলাদেশে বিটকয়েন

যদিও বাংলাদেশে খুব সীমিত আকারে বিটকয়েন কেনাবেচার কথা জানা যাচ্ছে, তবে বাংলাদেশের আইন অনুযায়ী বিটকয়েন বা অন্য কোন ক্রিপ্টোকারেন্সি কেনাবেচা বা সংরক্ষণ করা বেআইনি বলে জানাচ্ছে বাংলাদেশ ব্যাংক।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বিবিসি বাংলাকে বলছেন, বাংলাদেশে বিটকয়েনের কোন অনুমোদন নেই। যেহেতু অনুমোদন নেই, সুতরাং এই জাতীয় লেনদেন বৈধ নয়।

হ্যাকাররা চুরি করা অর্থ কেন দান করছে

বিটকয়েনের ব্যবসা নিষিদ্ধ করে ফতোয়া জারি

"যদি আমাদের নোটিশে এই জাতীয় লেনদেনের খবর আসে, তাহলে আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নিয়ে থাকি"।

২০১৭ সালে বাংলাদেশ ব্যাংক বিটকয়েনে লেনদেনের ব্যাপারে সতর্কতা জানিয়ে একটি বিজ্ঞপ্তি প্রকাশ করে। সেখানে বলা হয়, ভার্চুয়াল মুদ্রা কোন দেশের বৈধ কর্তৃপক্ষ ইস্যু করে না বিধায় এর বিপরীতে আর্থিক দাবির কোন স্বীকৃতিও নেই।

ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানি লন্ডারিং এবং সন্ত্রাসে অর্থায়ন সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে বলে বাংলাদেশ ব্যাংক সতর্ক করে দিয়েছে।

এ ধরনের লেনদেনের মাধ্যমে আর্থিক এবং আইনগত ঝুঁকি রয়েছে বলে বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংক উল্লেখ করেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সতর্কীকরণ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, “নামবিহীন বা ছদ্মনামে প্রতিসঙ্গীর সঙ্গে অনলাইনে ভার্চুয়াল মুদ্রায় লেনদেনের দ্বারা মানি লন্ডারিং ও সন্ত্রাসে অর্থায়ন প্রতিরোধ সম্পর্কিত আইনের লঙ্ঘন হতে পারে।”

এছাড়া, অনলাইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে লেনদেনকারী গ্রাহকরা ভার্চুয়াল মুদ্রার সম্ভাব্য আর্থিক ও আইনগত ঝুঁকিসহ বিভিন্ন ঝুঁকির সম্মুখীন হতে পারেন বলে সতর্ক করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

ভবিষ্যতে বিটকয়েনের ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন পদক্ষেপ নেবে কিনা, সেই প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, এখনো বাংলাদেশ ব্যাংকের এই ব্যাপারে কোন পরিকল্পনা নেই।

তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির বিষয়ে সুনির্দিষ্ট কোন আইন নেই। বৈদেশিক মুদ্রা নিয়ন্ত্রণ আইনের আওতায় এবিষয়ে ব্যবস্থা নেয়া হয়।

বিটকয়েন কী?
বিটকয়েন একধরনের ক্রিপ্টো-কারেন্সি বা ভার্চুয়াল মুদ্রা। ইন্টারনেটের মাধ্যমেই এই মুদ্রার লেনদেন হয়ে থাকে।

২০০৮ সালের শেষের দিকে জাপানের একজন নাগরিক সাতোশি নাকামোতো নামের কেউ বা একদল সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এই ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ উদ্ভাবন করেন। যদিও এই ব্যক্তির আসল নাম বা পরিচয় এখনো জানা যায়নি।

নতুন এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে বলা হয় বিটকয়েন।

২০১৩ সালের দিকে এই মুদ্রার দাম ১০ হাজার ডলার ছাড়িয়ে যাওয়ার পর জনপ্রিয় হয়ে উঠতে শুরু করে।

ইন্টারনেট ব্যবহার করে দুইজন ব্যবহারকারীর মধ্যে নিজেদের পরিচয় প্রকাশ না করেও এটা সরাসরি আদান-প্রদান (পিয়ার-টু-পিয়ার) করা হয়। এই লেনদেনের তথ্য ব্লকচেইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে, কিন্তু এই মুদ্রার লেনদেন তদারকির জন্য কোন কেন্দ্রীয় ব্যাংকের মতো কর্তৃপক্ষ থাকে না। এই মাইনারের মাধ্যমে নতুন বিটকয়েন তৈরি হয়।

বিটকয়েন তৈরি বা কেনার পর তা গ্রাহকের হিসাবে জমা থাকে। পরবর্তীতে তিনি সেগুলো ব্যবহার করে পণ্য কিনতে পারেন বা বিক্রি করে দিতে পারেন। বিক্রি করলে বিটকয়েনের পরিবর্তে প্রচলিত অর্থে তা গ্রহণ করা যায়। বিভিন্ন কম্পিউটার ব্যবহার করে লেনদেন করা হলেও সেসব তথ্য কেন্দ্রীয় সার্ভারে হালনাগাদ করা হয়ে থাকে।

বিটকয়েনকে অনেকেই ভবিষ্যতের মুদ্রা বলে মনে করেন।

যেহেতু বিটকয়েনে লেনদেনে কোনো আর্থিক প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজন পড়ে না এবং এর লেনদেনের গতিবিধি অনুসরণ করা যায় না, ফলে এটা মাদক, কালোবাজারি ও অর্থ পাচারে এই ব্যবহার হচ্ছে বলে অনেকেই আশঙ্কা করছেন।

গত কয়েক বছরে বিটকয়েনের ইকোসিস্টেম বা বাজার ব্যবস্থা সম্প্রসারিত হয়েছে, অনলাইনে বিটকয়েন এক্সচেঞ্জও চালু হয়েছে।

বিশ্বের অনেক দেশেই এখন বিটকয়েনের আইনি স্বীকৃতি আছে। তবে বাংলাদেশ, মিসর, আলজেরিয়া, মরক্কো প্রভৃতি দেশে বিটকয়েন এখনো নিষিদ্ধ।

বিটকয়েন এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি
ছবির উৎস,GETTY IMAGES
ছবির ক্যাপশান,
বিটকয়েন এক ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সি

বাংলাদেশে বিটকয়েনের ব্যবহার
বাংলাদেশে বিটকয়েন ব্যবহার অবৈধ হওয়ায় ঠিক কতো জন বিটকয়েন কেনাবেচার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, সে সম্পর্কে আনুষ্ঠানিক কোন তথ্য পাওয়া যায় না।

তবে বিটকয়েন ও আউটসোর্সিং পেশার সঙ্গে জড়িত রয়েছেন, নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এমন একজন বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘’বাংলাদেশে যারা আউটসোসিং করছেন, তাদের কেউ কেউ বিটকয়েন কেনাবেচা করে থাকেন। কিন্তু অবৈধ হওয়ায় সেটা নিয়ে প্রকাশ্যে কথা বলতে চান না।‘’

তিনি জানান, সাধারণত বিদেশি ক্রেতাদের সঙ্গেই এই লেনদেন হয়ে থাকে। অর্থ আদান-প্রদানে বিদেশে থাকা বন্ধু বা আত্মীয়স্বজনদের সহায়তা নেয়া হয়।

কয়েকবছর আগেও উচ্চ ক্ষমতার কম্পিউটার ব্যবহার করে বিদেশি সহযোগীদের সাথে মিলে বিটকয়েন মাইনিংয়ের কাজও করা হতো। কিন্তু তাতে বিদ্যুৎ বিল বেশি আসা আর বিদ্যুৎ ভোগান্তির কারণে এখন এই প্রবণতা কমে গেছে।

বাংলাদেশে কি বিটকয়েন বৈধ করার সময় এসেছে?
বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের অর্থনীতিবিদ নাজনীন আহমেদ বিবিসি বাংলাকে বলছেন, ‘ক্রিপ্টোকারেন্সির’ ভেতরে বেশ জটিল কিছু বিষয় রয়েছে। যেমন এটার ব্যবসা এখন যেভাবে হচ্ছে, কেউ কিনে রেখে দিচ্ছেন, দাম বাড়লে আবার বিক্রি করছেন। কিন্তু আমাদের দেশে পুঁজিবাজারে যেমনটা হয়েছে, ভালোভাবে না বোঝার কারণে এখানেও কিন্তু প্রতারণার একটা সুযোগ রয়েছে।‘

বিটকয়েন বাংলাদেশে ব্যবহার করতে হলে আরও অনেক পরিবর্তন প্রয়োজন বলে তিনি মনে করেন।

তবে ড. আহমেদ বলছেন, সেই সঙ্গে যেহেতু পৃথিবীতে এই মুদ্রা ক্রমেই জনপ্রিয় হয়ে উঠছে, ফলে পুরোপুরি এটাকে অস্বীকার করারও উপায় নেই।

"ফলে পুরোপুরি বন্ধ না করে রেখে এটার ব্যাপারে বাংলাদেশ ব্যাংকের গবেষণা করা উচিত। কারণ বিশ্বে যদি একসময় এটা প্রচলিত হয়ে ওঠে, তাহলে সেটার সঙ্গেও খাপ খাইয়ে নিতে হবে। সুতরাং সেই জন্য প্রস্তুতি নিতে বাংলাদেশ ব্যাংকের একেবারে মুখ ফিরিয়ে না রেখে তাদের এটা নিয়ে গবেষণা করা, যৌক্তিকতা, অযৌক্তিকতা যাচাই করা তৈরি করা উচিত। বিটকয়েন কোথায় যাচ্ছে, সেটার দিকে নজর রাখা উচিত। তাহলে ভবিষ্যতে যদি বিটকয়েনের ওপর বড় লেনদেন করতে হয়, তখন বিপদে পড়তে হবে না"।

চীন এবং ভারতসহ কয়েকটি দেশ নিজস্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি তৈরির পরিকল্পনা করছে।

তবে বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির অনুমতি দেয়ার আগে এটা নিয়ে আরও ভালো করে গবেষণা করে, পরামর্শ করে সিদ্ধান্ত নেয়া উচিত বলে তিনি মনে করেন।

সেন্টার ফর পলিসি ডায়ালগের জ্যেষ্ঠ গবেষক দেবপ্রিয় ভট্টাচার্য বলছেন, ‘’আমি মনে করি, বাংলাদেশ এখনো এটার জন্য প্রস্তুত নয়। কারণ আমাদের মূল ধারার মুদ্রা ব্যবস্থাপনার বাইরে এটা হচ্ছে। শুধু জাতীয় নয়, আন্তর্জাতিকভাবেও এটার ব্যবস্থাপনার জন্য প্রাতিষ্ঠানিক যে নীতি দরকার, সেটার অভাব রয়েছে। এটার ভেতর এখনো অনেক ধরণের ফটকাবাজি চলছে। এটা নিয়ে আসলে কোন ধরণের প্রাতিষ্ঠানিক, আইনি প্রস্তুতি নেই, তথ্যের অস্বচ্ছতাও আছে।‘’

"বাংলাদেশের কেন্দ্রীয় ব্যাংকের আর্থিক পরিকাঠামো এখনো দুর্বল। শিডিউল ব্যাংকগুলো নাজুক অবস্থায় আছে, দেশ থেকে অর্থ পাচার রোধে বড় ধরণের কোন কার্যকারিতা দেখানো যায়নি। অন্যান্য আর্থিক জালিয়াতি চলছে, তাই এটার ব্যাপারে আমি এখনো অনেক রক্ষণশীল"। বলছেন ড. ভট্টাচার্য। Source Link
অনেক সুন্দর তথ্য বহুল পোষ্ট আশা করা যায় অনেকেই আমার মত এই পোষ্ট টি পড়ে অনেক তথ্য জানতে পারবেন।তবে আমার ব্যাক্তিগত মতামত আশা করা যাচ্ছে অচিরেই বাংলাদেশ এ এটা বৈধতা ঘোষনা করা হতে পারে।

60
বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।
বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।

বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।

সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।

বিটকয়েনের দাম এ ধাক্কায় নেমে এসেছে ৫০ হাজার ডলারের নীচে। বিটকয়েনের ওপর আসন্ন মার্কিন বাজেটের প্রভাব অনুমানের ফলে মূল্যপতন ঘটেছে প্রায় সবগুলো ক্রিপ্টোকারেন্সির।

বাইডেন প্রশাসন আসন্ন মার্কিন বাজেটে করের হার পূনর্বিন্যাস করবে এবং বেশি আয়ের ব্যক্তিদের করের হার প্রায় দ্বিগুণ করা হতে পারে এমন জল্পনার ধাক্কা ক্রিপ্টোকারেন্সির গায়ে এসে লেগেছে বলে প্রতিবেদনে বলছে রয়টার্স।

বড় গুজবটি হলো, বছরে ১০ লাখ ডলারের ওপরে যারা কামাই করবেন, কর কাঠামো নতুন করে বিন্যাসের ফলে তাদের ওপর প্রায় ৩৯.৬ শতাংশ কর ধরা হতে পারে। এমন জল্পনার পরপরই বিটকয়েনের দাম নেমে আসে ৪৮ হাজার আটশ' ৬৭ ডলারে। গেল মার্চে রকেট গতিতে দাম বাড়ার পর এই প্রথম সবচেয়ে জনপ্রিয় এই ডিজিটাল মূদ্রার দাম ৫০ হাজার ডলারের নিচে নামল।

সম্ভাব্য কর পরিকল্পনা বাজারে ভালোই নাড়া দিয়েছে। বিনিয়োগকারীরা ঝটপট স্টক এবং অন্যান্য ঝুঁকিপূর্ণ খাতে নজর দিলেন। লেভি এবং বিনিয়োগ থেকে আয় রেকর্ড ছাড়াবে বলে ইঙ্গিতও মিলছে।


"প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন যখনই আভাস দিলেন যে আর্থিক আয়ের ওপর তিনি কর বাড়াতে আগ্রহী অমনি বিটকয়েন যেন দক্ষিণযাত্রা শুরু করল।" - বলছিলেন ওনাডা'র এশিয়া প্যাসিফিক অঞ্চলের জ্যেষ্ঠ্য বিশ্লেষক জেফরি হ্যালি।

"এখন সেটা আসলেই হবে কি না, সেটি পরের কথা, কিন্তু যারা বেশ কিছুদিন ধরে বিটকয়েনের কারবার করছেন তারা বেশ পুরু একটা লাভের তোষকে বসে আছেন। আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি পরিণত বাজারকে নিয়ন্ত্রণ করার চেষ্টা বা কর বদলানোর বিষয়টি কিপ্টোকারেন্সি বাজারের একটি দুর্বল দিক হিসেবেই আচরণ করবে।"

এই সপ্তাহে বিটকয়েন প্রায় ১৫ শতাংশ ক্ষতিতে আছে, যদিও বছরের শুরু থেকে হিসেব করলে এর মূল্য বেড়েছে শতকরা ৬৫ ভাগ। বিডিনিউজ২৪
ইনকামের উপর ট্রাক্স বৃদ্ধির খবর শুনে সবাই সচেতন হয়ে গেলেন এবং সাথে সাথে মার্কেট ধস নামলো যাই হোক বর্তমানে মার্কেট এর অবস্থা অনেক ভালো এটাই শুভ কামনা সবার জন্য।

Pages: 1 2 3 [4] 5 6 ... 75
ETH & ERC20 Tokens Donations: 0x2143F7146F0AadC0F9d85ea98F23273Da0e002Ab
BNB & BEP20 Tokens Donations: 0xcbDAB774B5659cB905d4db5487F9e2057b96147F
BTC Donations: bc1qjf99wr3dz9jn9fr43q28x0r50zeyxewcq8swng
BTC Tips for Moderators: 1Pz1S3d4Aiq7QE4m3MmuoUPEvKaAYbZRoG
Powered by SMFPacks Social Login Mod