#PROOF OF REGISTRATION
Altcoinstalks Username: Centus
Telegram Username: @centus11
Participated Campaigns: Signature Campaign

আগে দেখা যেত একটা বাউন্টি ক্যাম্পেইন আসলে 100 থেকে 200 জন ইউজার জয়েন হতো। কিন্তু বর্তমানে একটা বাউন্টি ক্যাম্পেইন আসলে 1000 থেকে 2000 পর্যন্ত সদস্য জয়েন হচ্ছে। তাই আমি মনে করি আগের দিন আর নেই, আগে কম সংখ্যক লোক ক্যাম্পেইনে জয়েন হওয়ার কারণে ভালো পেমেন্ট পাওয়া গেছে। কিন্তু বর্তমানে সদস্য বেশি হওয়ায় পেমেন্ট খুব একটা পাওয়া যাচ্ছে না। তাই বাউন্টি ম্যানেজারদের উচিত পার্টিসিপেন্ট লিমিট করে দেওয়া। যাতে কাজ করলে সবাই কিছু না কিছু পায়

ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের নিয়ন্ত্রণ কখনোই নির্দিষ্ট কোন ব্যক্তির কাছে যাবে না। আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সির নিয়ন্ত্রণ সারা বিশ্বের সব ইউজারদের কাছেই রয়েছে। কিন্তু ইলন মাস্ক হচ্ছে বিশ্বের সবথেকে ধনী ব্যক্তি। এবং ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সবচেয়ে বড় একজন বিনিয়োগকারী। হয়তো ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে তার নেগেটিভ কথাবার্তায় মার্কেটের কিছুটা দরপতন হতে পারে। কারণ তিনি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের সবচেয়ে বড় বিনিয়োগকারী।

বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। এই মুদ্রা অনলাইনের মাধ্যমে লেনদেন হয়। প্রায় অনেক দেশেই এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন করা বৈধ। কিন্তু আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত এই ভার্চুয়াল মুদ্রা লেনদেন করা বৈধ ঘোষণা করেনি। বিভিন্ন সংবাদ মাধ্যম গুলোতে বলা হয়েছে কেউ যদি ভার্চুয়াল মুদ্রাগুলো লেনদেন করে থাকে তাদেরকে আইনের আওতায় আনা হবে এরকম কথা বার্তা শোনা গেছে। আবার এই ভিডিওর মাধ্যমে জানতে পারলাম অবৈধ বিটকয়েন লেনদেন কারীদের খোঁজে নেমেছে গোয়েন্দা সংস্থার লোক। তাই আমরা যারা বিটকয়েন লেনদেন করে যাচ্ছি তাদেরকে অনেক সতর্কভাবে লেনদেন করতে হবে।

আমি মনে করি বর্তমানে ফোরামে যতগুলো বাউন্টি রয়েছে প্রায় সবগুলোই অনেক ভালো। আগের থেকে বর্তমানে বাউন্টি ক্যাম্পেইন গুলোর আরো জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেয়েছে। কোন বাউন্টি প্রজেক্ট সাকসেস হবে তা আগে থেকেই কিছু বলা যায় না। তাই ফোরামে যতগুলো বাউন্টি রয়েছে তার সবগুলোই করতে পারলে ভবিষ্যতে ভালো প্রফিট পাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। কাজ করার আগেই যদি লাভের চিন্তা করেন তাহলে কিছুই পাওয়ার সম্ভাবনা নেই। তাই যতগুলো বাউন্টি আসে সবগুলোই করতে থাকুন সাকসেস হলে কিছু না কিছু পাবেন।

বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। যা অনলাইনের মাধ্যমে লেনদেন হয়ে থাকে। বর্তমানে সারা বিশ্বে অনেক জনপ্রিয়তা পেয়েছে এই মুদ্রাটি। এবং আগের থেকে এই মুদ্রার লেনদেন আরো দ্বিগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে ‌। বিটকয়েন দিয়ে অনেক পন্য ক্রয় করা যায়। এমন একটা সময় আসবে তখন‌ সারা বিশ্বের মানুষ বিটকয়েনের মাধ্যমে বিভিন্ন নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্য গুলো ক্রয় করবে। এবং বিটকয়েন দিয়ে তারা নিত্য প্রয়োজনীয় সব চাহিদা পূরণ করবে।

আমি মনে করি বাংলাদেশে খুব দ্রুত ব্লকচেইন অনুমোদন দিতে পারে। বর্তমানে অনেক সরকারি লোকেরা রয়েছে যারা  প্রতিনিয়ত ব্লকচেইন সম্পর্কে নানান ধরনের কথাবার্তা বলে যাচ্ছে। বর্তমানে অনেক দেশেই ব্লকচেইন এর মাধ্যমে লেনদেন করে যাচ্ছে। বাংলাদেশেও হয়তো কিছুদিনের মধ্যে ব্লকচেইন বৈধতা দিতে পারে। কারণ বাংলাদেশে ব্লকচেইন প্রযুক্তি নিয়ে অনেক সমালোচনা।