বিটকয়েনের দাম উঠা-নামা বর্তমান ফান্ডামেন্টাল নিউজ গুলোর উপর নির্ভর করে। এটি বর্তমানে বড় তিমির এর উপর নির্ভর করে। বিশ্বের সব নামিদামি ব্যক্তি বিটকয়েন নিয়ে ব্যবসা করে থাকেন। তাই আমি মনে করি বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধির চাবিকাঠি বিশ্বের সব ধনী ব্যক্তিদের হাতে। গরিব কোন ব্যক্তিরা এই কয়েন হোল্ড করতে পারবে না। ভবিষ্যতে বিটকয়েন এর দাম অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে, যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে বিটকয়েনের চাহিদা অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে এবং লেনদেনের চাহিদা বৃদ্ধি পাবে। তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে বিটকয়েনের মর্যাদা অনেক বেশি। তাই ডাম্পিং হওয়ার হলেও মানুষ বিটকয়েন ধরে রাখে।

অবশ্যই ডগি কয়েন এর ভবিষ্যৎ অনেক উজ্জ্বল। আমি যখন ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেট সম্পর্কে কিছুটা ধারনা রাখি, তখন থেকেই ডগি কয়েন এর দাম প্রতিনিয়ত তো কিছুটা হলেও বৃদ্ধি পাচ্ছে। ফাইভ সেন্ট থেকে 71 থেকে 73 সেন্টে উঠেছিল। ক্রিপ্টোকারেন্সি বাজারে ডগি কয়েন এর হাইপ আমরা দেখেছি। ভবিষ্যতে ইলন মাক্স তার কোম্পানির স্পেস এক্স ও টেসলা এর পণ্যগুলো যখন ডগি কয়েন এর মাধ্যমে বিক্রি করবে এবং সম্পূর্ণ লেনদেন শুরু করবে তখন আশা করা যায় ডগি কয়েন এর দাম বর্তমান দামের থেকে অনেকাংশে বেড়ে যাবে।

#PROOF OF REGISTRATION
Forum username: Bitrab
Forum profile: https://www.altcoinstalks.com/index.php?action=profile;u=74589
Telegram username: @bitrab20
Campaign: signature
Rank: Full member
BSC Address: 0x776d054566a3F51fEf1C2b8008B20C8544dBCD6C

আমি মনে করি ডগি কয়েন এর দাম যে কোন সময় 20 থেকে 30 ডলার হওয়ার সম্ভাবনা আছে। কারণ এটি একটি মিমি কয়েন হলেও বর্তমানে ইউজারদের কাছে অনেক বেশি জনপ্রিয়। তাই পুরনো কয়েন গুলোর মধ্যে যদি কোন কয়েনের দাম রাতারাতি ভাবে বৃদ্ধি পায়, তাহলে ডগি কয়েন এর দাম অনেক বেশি বৃদ্ধি পাবে। তাই আমি মনে করি ডগি কয়েন এর ভবিষ্যৎ অনেক ভালো।

হ্যাঁ। অনেক সময় শুধু বিট কয়েনের দাম বৃদ্ধি পায়। অন্য সকল কয়েনের দাম কমতে থাকে। এবং বিটকয়েনের দাম কিছুদূর বৃদ্ধি পাওয়ার পরে অন্য সকল কয়েনের দাম বৃদ্ধি পেতে থাকে। যেমন এখানে দেখা যাচ্ছে বিটকয়েনের দাম বৃদ্ধি পাচ্ছে এবং ইথিরিয়াম এর দাম কমে যাচ্ছে। আমি মনে করি এটি একে অপরের বিপরীত চিত্র। অনেক সময় বাজারে এরকমই হয়ে থাকে। তবে পরবর্তীতে কোন সময় বাজার পূর্ণবহাল হয়।

বিটকয়েন হচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের প্রধান মুদ্রা। এই মুদ্রাটির জনপ্রিয়তা বর্তমানে অনেক বেশি। তবে ইথেরিয়াম হচ্ছে ভার্চুয়াল জগতের দ্বিতীয় মুদ্রা। অর্থাৎ বিটকয়েন এরপরের অবস্থানে রয়েছে ইথিরিয়াম মুদ্রাটি। তবে বিটকয়েন কখনো কেউ হাইজ্যাক করতে পারে না। কারণ বিটকয়েনের ব্লক কোন হ্যাকার পরিবর্তন করতে পারে না। তবে ইথেরিয়াম অনেক সময় হাইজ্যাক হয়ে থাকে। যেমন ইথেরিয়াম ওয়ালেট হ্যাক হয়ে যায়। কারণ হ্যাকার অতি সহজেই ইথেরিয়াম ওয়ালেট হাইজ্যাক করতে পারে। তাই বিটকয়েন বেশি নিরাপদ।

ইথেরিয়াম এর গ্যাস ফি বর্তমানে অনেক কম। কারণ ইথেরিয়াম প্ল্যাটফর্মের টোকেন গুলো বাণিজ্য করতে বর্তমানে গ্যাস ফি অনেক কম লাগে, তবে ওয়ালেটে ইথেরিয়াম এর পরিমাণ একটু বেশি থাকতে হয়। তাহলে লেনদেন তাড়াতাড়ি সম্পূর্ণ হয়। অন্যথায় যে পরিমাণ গ্যাস প্রয়োজন, সেই পরিমাণ গ্যাস ফি‌ থাকলে লেনদেন বাধাগ্রস্ত হয়। তাই আমি মনে করি প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কিছুটা গ্যাস ফি থাকলে ভালো হয়।

ভবিষ্যতে বিটকয়েন যদি বাংলাদেশে বৈধতা পায়। তাহলে প্রত্যেকটা খাতে বিটকয়েন এর ব্যবহার থাকবে। অর্থাৎ বিভিন্ন সেক্টরে বিটকয়েন লেনদেন করে অনেক বেশি উন্নতি লাভ করবে। এমন কোন বাণিজ্যিক লেনদেন এর জন্য অনেক ট্রানজেকশন ফি লাগে। ক্রিপ্টোকারেন্সি সেগুলো লেনদেন করলে ফি কম লাগবে এবং দ্রুত সময়ে হয়ে যাবে। তাই কম খরচ ও‌ অল্প সময়ের মধ্যে অনেক বেশি লেনদেন ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়েই সম্ভব। তাই বিটকয়েন বাংলাদেশ অনুমোদন পেলে বাংলাদেশের উপকারী হবে।