আমার মনে হয় ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতে সবচেয়ে বড় প্রেমেন্ট হল দিয়া টকেন। এই টোকেন থেকে ভালো রকমের পেমেন্ট পেয়েছে সবাই যারা জয়েন করেছিল।আমার মনে হয় বর্তমানে এই টোকেন হোল্ড করা সবচেয়ে বুদ্ধিমানের কাজ। কারণ এখন সর্বনিম্ন মাত্রায় চলে গিয়েছে। কিছুদিন পর এর দাম বেড়ে যাবে আশা করছি।

এ বিষয়ে সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই। আপনি টোকেন পেয়েছেন কিন্তু ওয়ালেট এ পান নাই। আমার মনে হয় হয়তো তারা এখনো ডিসট্রিবিউশন করে নাই। যার কারণে আপনি টোকেন গুলো ওয়ালেটে পান নাই। ডিগো ফিনান্স কিভাবে অলেট কানেক্ট করতে হবে সে বিষয় সম্পর্কে আমার কোন জ্ঞান নেই। সিনিয়র ভাইদের মতামত আশা করছি তারা আপনাকে উপকার করতে পারবে।

এ বিষয়ে সম্পর্কে আমার কিছু জানা নেই তাই আমি এ বিষয়ে সম্পর্কে কোন কিছু বলতে পারব না।তবে আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে সব কিছুই সম্ভব। কারণ এটি চলে বিনিয়োগকারীদের উপর নির্ভর করে। বিনিয়োগকারীরা চাইলে যেকোন কয়েন কে টপে তুলে দিতে পারবে। যেমন ওয়াই এফ আই টোকন এ বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ করার জন্য এটি বিটকয়েন এর উপরে চলে যায়। আবার অন্য কোন কয়েন এ যদি বিপুল পরিমাণ বিনিয়োগ বা বাই সেল করা হয় তাহলে সেই কয়েনটি মার্কেটের টপ পজিসন ধরে রাখবে। তবে আমি মনে করি বিটকয়েন কে ছাড়িয়ে কোন কয়েন স্থির অবস্থায় থাকতে পারবে না।

ওয়াই এফ আই টোকন কিছুদিনের মধ্যেই ভালো রকমের জনপ্রিয়তা লাভ করে নিয়েছে। বর্তমানে ওয়াই এফ আই টোকন বিটকয়েন এর উপরে চলে গিয়েছিল। যার কিছুদিন আগে বিটকয়েন এর চেয়ে অনেক বেশি প্রাইজ ছিল। এক ওয়াই এফ আই এর প্রাইজ ছিল 43 হাজার ডলার যা বর্তমান বিটকয়েন এর চেয়ে দ্বিগুণ। আমি মনে করি বিটকয়েন কে কখনো কোন কয়েন ছাড়িয়ে যেতে পারবেনা। যদিও যেতে পারে তাহলে সেটা স্থিতিশীল নয়।যে কোন কয়েন কয়েন বিটকয়েন কে ছাড়িয়ে যেতে পারে। এই কয়েনটি বিটকয়েন এর চেয়ে কখনো ভালো হবে না। এটা আমি মনে করি।

আমি এ পর্যন্ত যতগুলো বাউন্টি করেছি তার মধ্যে পুরাতন প্রজেক্টগুলো সবচেয়ে বেশি প্রেমেন্ট করেছে। আমি মনে করি নতুন প্রজেক্ট গুলো সবচেয়ে বেশি স্কাম করে।আমরা সবাই নতুন প্রজেক্ট এর পিছনে চলে পুরাতন প্রজেক্ট এর পিছনে সময় ব্যয় করি।নতুন প্রজেক্ট গুলো ভালো হয় যদি নতুন ম্যানেজার এবং টিমমেট গুলো ভালো সার্ভিস করে।নতুন প্রজেক্টে থেকে আমি বেশি সময় ব্যয় করি না। পুরাতন ম্যানেজারের যতগুলো বাউন্টি আসে সবগুলোতে জয়েন করি আমি।

আমি মনে করি বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম হোল্ড করাই ভালো হবে। এদুটো কয়েন ক্রিপ্টোকারেন্সি এর রেঙ্কিং এ থাকা কয়েন। বর্তমানে যদি বিট কয়েন হোল্ড করে রাখা হয় ভবিষ্যতে ভালো রকমের প্রফিট পাওয়া যাবে। অন্যদিকে ইথেরিয়াম টু পয়েন্ট জিরো লাঞ্চ হওয়ার পর তার দাম টি অনেক বেরিয়ে নিয়েছে। 600 ডলার ছাড়িয়ে গিয়েছে ইথেরিয়াম।। কিছুদিন আগেই ইথেরিয়াম এর প্রাইজ ছিল 300 ডলার।এতে করে আশা করা যায় বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম দুটো কয়েন হোল্ড করে ভালো রকমের প্রফিট পাওয়া যাবে।

আমার মনে হয় ইথেরিয়াম কখনো বিটকয়েন কে ছাড়িয়ে যেতে পারবেনা। কারণ বর্তমানে বিটকয়েন ভালো একটি প্লাটফর্মে রয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে রেংকিং এক নম্বর স্থানটি দখল করে রেখেছে বিটকয়েন। যার মূল্য বর্তমান 19 হাজার ডলারের বেশি।আবার অন্যদিকে ইথেরিয়াম ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের দ্বিতীয় স্থানটি দখল করে রেখেছে যার মূল্য 600 ডলার মাত্র। যেখানে বিটকয়েন এবং ইথিরিয়াম এর দাম এর মাঝখানে অনেক বড় পার্থক্য। তাই আমি মনে করি ইথেরিয়াম কখনো বিটকয়েন কে ছাড়িয়ে যেতে পারবেনা। বর্তমানে ইথেরিয়াম এর চেয়ে বেশি জনপ্রিয়তা লাভ করে নিয়েছে বিটকয়েন। দিনের-পর-দিন বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পেতে চলেছে। সারা বিশ্বে প্রায় বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা রয়েছে।