Everything about Points and token distribution Everything about Ranks and Ranking>> Teleport your account from Bitcointalk Latest news: Community Awards Winners
আইসল্যান্ড একটি উন্নয়নশীল দেশ। বিটকয়েন মাইনিং এর জন্য অবিরত বিদ্যুৎ প্রয়োজন হয়। তবে এ কারণে আইসল্যান্ডে বিদ্যুতের একেবারে ঘাটতি পরার কথা নয়।যদি বিটকয়েন মাইনিং এর জন্য অতিরিক্ত বিদ্যুৎ খরচ হয় তারা অবশ্যই তা ম্যানেজ করতে পারবে।
আইসল্যান্ডে বড় বড় ডাটা সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে বিটকয়েন খোঁজার যে হিড়িক পড়েছে তাতে দেশটি এখন বিদ্যুৎ সঙ্কটে পড়তে পারে।দেশটির জ্বালানি কোম্পানি এইচএস ওরকা জানিয়েছে, এসব ডাটা সেন্টার চালাতে গিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে।কোম্পানিটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ বছর আইসল্যান্ডে সব বাড়িতে যত বিদ্যুৎ খরচ হবে, তার চেয়ে হয়তো বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে এসব ডাটা সেন্টারে।তিনি জানান, আরো অনেকে এখন এসব ডাটা সেন্টার স্থাপনের দিকে ঝুঁকছে। সব প্রকল্প যদি বাস্তবায়িত হয়, সেগুলো চালানোর মতো বিদ্যুৎ আইসল্যান্ডে থাকবে না।আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা খুব কম, মাত্র তিন লাখ ৪০ হাজার। কিন্তু সম্প্রতি এই দ্বীপে নতুন ডাটা সেন্টার গড়ার হিড়িক পড়েছে। যেসব কোম্পানি এসব ডাটা সেন্টার স্থাপন করছে তারা দেখাতে চায় যে তারা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করছে।আইসল্যান্ডে উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ১০০ ভাগই আসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।
Quote from: Psycho on November 04, 2020, 05:13:21 AMআইসল্যান্ডে বড় বড় ডাটা সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে বিটকয়েন খোঁজার যে হিড়িক পড়েছে তাতে দেশটি এখন বিদ্যুৎ সঙ্কটে পড়তে পারে।দেশটির জ্বালানি কোম্পানি এইচএস ওরকা জানিয়েছে, এসব ডাটা সেন্টার চালাতে গিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে।কোম্পানিটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ বছর আইসল্যান্ডে সব বাড়িতে যত বিদ্যুৎ খরচ হবে, তার চেয়ে হয়তো বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে এসব ডাটা সেন্টারে।তিনি জানান, আরো অনেকে এখন এসব ডাটা সেন্টার স্থাপনের দিকে ঝুঁকছে। সব প্রকল্প যদি বাস্তবায়িত হয়, সেগুলো চালানোর মতো বিদ্যুৎ আইসল্যান্ডে থাকবে না।আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা খুব কম, মাত্র তিন লাখ ৪০ হাজার। কিন্তু সম্প্রতি এই দ্বীপে নতুন ডাটা সেন্টার গড়ার হিড়িক পড়েছে। যেসব কোম্পানি এসব ডাটা সেন্টার স্থাপন করছে তারা দেখাতে চায় যে তারা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করছে।আইসল্যান্ডে উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ১০০ ভাগই আসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।আইসল্যান্ডে উন্নয়ন রাস্ট্র হয়তবা বিদ্যুৎ খরচ বেড়ে যেতে পারে তাদের দেশে। কিন্তু অভাব দেখা দেবে না। কারন তারা প্রয়োজনের চেয়ে বেশি বিদ্যুৎ সবসময় আমদানি করে থাকে।
Quote from: Psycho on November 04, 2020, 05:13:21 AMআইসল্যান্ডে বড় বড় ডাটা সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে বিটকয়েন খোঁজার যে হিড়িক পড়েছে তাতে দেশটি এখন বিদ্যুৎ সঙ্কটে পড়তে পারে।দেশটির জ্বালানি কোম্পানি এইচএস ওরকা জানিয়েছে, এসব ডাটা সেন্টার চালাতে গিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে।কোম্পানিটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ বছর আইসল্যান্ডে সব বাড়িতে যত বিদ্যুৎ খরচ হবে, তার চেয়ে হয়তো বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে এসব ডাটা সেন্টারে।তিনি জানান, আরো অনেকে এখন এসব ডাটা সেন্টার স্থাপনের দিকে ঝুঁকছে। সব প্রকল্প যদি বাস্তবায়িত হয়, সেগুলো চালানোর মতো বিদ্যুৎ আইসল্যান্ডে থাকবে না।আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা খুব কম, মাত্র তিন লাখ ৪০ হাজার। কিন্তু সম্প্রতি এই দ্বীপে নতুন ডাটা সেন্টার গড়ার হিড়িক পড়েছে। যেসব কোম্পানি এসব ডাটা সেন্টার স্থাপন করছে তারা দেখাতে চায় যে তারা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করছে।আইসল্যান্ডে উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ১০০ ভাগই আসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।ভাই আমার মনে হয় কি এই দেশটিতে আর বাংলাদেশের মতো নয় যে বিদ্যুৎ সংকট পড়লে তারা আর পাবেনা। তারা অবশ্যই অল্প কিছুদিনের মধ্যেই এই সংকট থেকে বেরিয়ে আসবে।
Quote from: Psycho on November 04, 2020, 05:13:21 AMআইসল্যান্ডে বড় বড় ডাটা সেন্টার প্রতিষ্ঠা করে বিটকয়েন খোঁজার যে হিড়িক পড়েছে তাতে দেশটি এখন বিদ্যুৎ সঙ্কটে পড়তে পারে।দেশটির জ্বালানি কোম্পানি এইচএস ওরকা জানিয়েছে, এসব ডাটা সেন্টার চালাতে গিয়ে বিপুল পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ হচ্ছে।কোম্পানিটির মুখপাত্র জানিয়েছেন, এ বছর আইসল্যান্ডে সব বাড়িতে যত বিদ্যুৎ খরচ হবে, তার চেয়ে হয়তো বেশি বিদ্যুৎ খরচ হবে এসব ডাটা সেন্টারে।তিনি জানান, আরো অনেকে এখন এসব ডাটা সেন্টার স্থাপনের দিকে ঝুঁকছে। সব প্রকল্প যদি বাস্তবায়িত হয়, সেগুলো চালানোর মতো বিদ্যুৎ আইসল্যান্ডে থাকবে না।আইসল্যান্ডের জনসংখ্যা খুব কম, মাত্র তিন লাখ ৪০ হাজার। কিন্তু সম্প্রতি এই দ্বীপে নতুন ডাটা সেন্টার গড়ার হিড়িক পড়েছে। যেসব কোম্পানি এসব ডাটা সেন্টার স্থাপন করছে তারা দেখাতে চায় যে তারা পরিবেশবান্ধব জ্বালানি ব্যবহার করছে।আইসল্যান্ডে উৎপাদিত বিদ্যুতের শতকরা ১০০ ভাগই আসে নবায়নযোগ্য উৎস থেকে।ভাই এটা কি ধরনের পোস্ট করলেন বুঝতে পারলাম না আপনি কি শিওর জানেন যে বিটকয়েন তৈরীর জন্য বিদ্যুৎ সংকট করেছে।কারণ আমরা যেটা জানি যে প্রতিবছর বাজেটের সময় বিটকয়েন তৈরি হয় যেমন আমাদের দেশে টাকার বাজেট হয় তেমনি বিটকয়েনের ওরকম বাজেট রয়েছে।
আসলে ভাই আপনি যে পোস্টটা দিয়েছেন এটা আদৌ সত্য কিনা আমি জানিনা। তবে বিদ্যুৎ সংকট সব সময় থাকে না তাই এটা অবাস্তব বলে মনে হয়।
আসলে, বিটকয়েন mining হার্ডওয়্যার উচ্চ বিদ্যুৎ খরচ করে। এছাড়াও, এটি প্রক্রিয়াটিতে খুব উচ্চ হিট জেনারেট করে। সুতরাং miners সেই হার্ডওয়্যারটি শীতল করার জন্য একটি উপায় খুঁজে পাওয়া দরকার। অন্য দেশে miners এটি করতে এয়ার কুলার ব্যবহার করে এবং এতে ব্যয় আরও বেড়ে যায়। সুতরাং আইসল্যান্ড, নরওয়ের, ডেনমার্কের মতো একটি দেশ তাদের ঠান্ডা আবহাওয়ার কারণে mining র জন্য খুব ভাল জায়গা হয়ে উঠেছে। উত্তর মেরুতে পর্যাপ্ত বিদ্যুৎ পাওয়া গেলে সম্ভবত তারা সেখানে স্থানান্তরিত হত!