বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জ মার্কেটের অভাব নেই। বর্তমানে কয়েনমার্কেটক্যাপ এর তথ্য অনুযায়ী ১৭,৮১৪ টি ক্রিপ্টো এক্সচেন্জ মার্কেট রয়েছে। এখন বিভিন্ন ICO প্রতিষ্টানের মতো এখানেও অনেক ফ্রড মার্কেট পাবেন। যেখানে IEO তো দূরের কথা ট্রেড করাটাও রিস্কি। তাই, IEO করার জন্য শুধু মাত্র সেই সব ক্রিপ্টো এক্সচেন্জ মার্কেট বাছাই করবেন যেই গুলো ট্রাসটেড এবং সেই সাথে জনপ্রিয়। এই ক্ষেত্রে আপনি নিম্নক্ত ক্রেপ্টো এক্সচেন্জ মার্কেট গুলো বাছাই করতে পারেন।
১) বিন্যন্স (Binance)
২) হাওবি (Huobi Global) বাংলাদেশের জন্য কোন ট্রেডিং এলাও না।
৩) কুকয়েন (KuCoin)
৪) ওক্সে (OKEx) বাংলাদেশের জন্য কোন ট্রেডিং এলাও না।
৫) বিট্রেক্স (Bittrex)
৬) বিটম্যক্স (BitMax) বাংলাদেশের জন্য ট্রেডিং এলাও করে কিন্তু একাউন্ট ভেরিফিকেশন এলাও না।
উপরুক্ত ক্রিপ্টো এক্সচেন্জ গুলো থেকে আপনি যে কোন এক্সচেন্জে হওয়া IEO তে অংশগ্রহন করতে পারেন। কারন উল্লেক্ষিত ক্রিপ্টো এক্সচেন্জ সাইট গুলো বর্তমানে জনপ্রিয় এবং সেই সাথে ট্রাসটেড।
আমি মনে করি IEO তে ইনভেস্ট করলে প্রতারিত হওয়ার সম্ভাবনা জিরো পার্সেন্টে নেমে আসবে। তবে হ্যাঁ IEO করার জন্য ট্রাসটেড এবং জনপ্রিয় ক্রিপ্টোকারেন্সি এক্সচেন্জ মার্কেট বেছে নিতে হবে।
আপনি অনেক সুন্দর পোস্ট করেছেন কিন্তু যদি আপনি ieo টোকন এক্সচেঞ্জ করতে চান তাহলে আপনার সাপোর্টেড এক্সচেঞ্জার এর প্রয়োজন হবে। কিন্তু আপনি যে এক্সচেঞ্জ দিয়েছেন সেগুলো বাংলাদেশ বৈধ নয়। তাছাড়াও ieo কয়েন একচেঞ্জ করতে পারবেন বাইনান্স,latoken এ।
সিনিয়র ভাই Huobi, Okex বাদে বাকি যেই এক্সচেঞ্জ গুলোর (Binance, KuCoin, Bittrex) কথা বলছেন সেগুলো বাংলাদেশে বৈধ।
আর, আপনি যে Latoken এর ieo এর কথা বলছেন, এটা হাই রিস্কি। এসব এক্সচেঞ্জের বেশিরভাগ ieo সাক্সেস হয়না। আর সাক্সেস হলে প্রজেক্ট বেশিদিন মার্কেটে থাকেনা। ieo তে অংশগ্রহণ করে সফল হতে হলে আপনাকে ভাল এক্সচেঞ্জ এবং প্রজেক্ট নির্বাচন করে নিতে হবে।