শহীদ আবু সাঈদ এর ভাস্কর্য নির্মাণের জন্য তার বাবার নিকট বলা হলে তার বাবা সরাসরি না করে দেন যে আমার ছেলের কোন ভাস্কর্য যেন তৈরি না হয় বাংলাদেশ।
এটা শুনে অনেক খুশি হলাম। কারন একজন মুসলমান কখনই মূর্তির পক্ষপাতিত্ব করতে পারে না। আবু সাঈদ হলো একজন মুসলমান তার মুর্তি কখনই শোভা পায় না। তার যে ত্যাগ এইটার কথা বাংলার মানুষ এমনিতেই মনে রাখবে এর জন্য ভাস্কর্য বানানোর প্রয়োজন নেই। আমি তার বাবার কথা শুনে অনেক খুশি হলাম।
এ ব্যাপারে শহীদ আবু সাঈদের বাবা বলেছেন
আপনারা যদি আমার ছেলেকে সত্যি ভালোবেসে থাকেন তাহলে তার জন্য এমন কিছু করুন যাতে সে পরকালের শান্তি ভোগ করে এবং পরকালের তার সব পৌঁছায় এ ব্যাপারে তিনি গণমাধ্যমকে বলেছেন।
এটা তিনি অনেক ভালো কথা বলেছেন প্রতিটা মুসলমানের চিন্তাদ্বারা এমনই হওয়া উচিত। যেমন ছিলো আবু সাঈদ তেমনই সৎ তার বাবা। আল্লাহ আবু সাঈদকে জান্নাতুল ফেরদৌস দান করুক। তার তুলনা হয় না এখনো মাঝে মাঝে তার সেই বুক পেতে দেওয়া মুহুর্ত আমার চোখে ভেসে ওঠে।
এই ব্যাপারে আপনাদের গুরুত্বপূর্ণ মতামত আশা করব। এবং আবু সাঈদের বাবার যা বলেছে তা কি ঠিক নাকি ভুল আপনাদের কি মনে হয়।
আমার মতামত হচ্ছে আমি কখনই ভাস্কর্যের পক্ষে থাকবো না বরং তার নামে কোনো মাদ্রাসা মসজিদ বা এতিমখানা বানানো যেতে পারে। আমি তার বাবার সাথে পুরোপুরি একমত। ডা: ইউনুস গতকাল রংপুরে গিয়েছিল এবং তার পরিবারের সঙ্গে কথা বলেছে আশা করি তার পরিবারকে সরকারি অনুদান দেওয়া হবে যেন তার পরিবার ভালোভাবে চলতে পারে কারন আবু সাঈদ ছিলো একমাত্র ইনকামের সোর্স তার পরিবারের জন্য।