বিটকয়েন ভার্চুয়াল মুদ্রা, এর অস্তিত্ব শুধু ইন্টারনেট জগতেই। বাস্তবে এর কোন অস্তিত্ব নেই। 2008 সালের দিকে জাপানের একজন নাগরিক সাতোশি নাকামোতো কেউ বা একদল সফটওয়্যার বিজ্ঞানী এই ক্রিপ্টোকারেন্সি উদ্ভাবন করেন। যদিও এটি তার আসল নাম নাকি ছদ্মনাম এখনো তা জানা যায়নি।
বিটকয়েন পিয়ার টু পিয়ার ব্যবস্থার মাধ্যমে লেনদেন হয়ে থাকে। এখানে কোন তৃতীয় পক্ষ বা কোন প্রতিষ্ঠানের যুক্ত থাকে না। এই লেনদেন তথ্য ব্লকচেইন নেটওয়ার্কের মাধ্যমে সুরক্ষিত থাকে।
বিটকয়েন ডিজিটাল মুদ্রা হওয়ায়। এর মার্কেট প্লেস 'বিটকয়েন এক্সপ্রেস' নামে পরিচিত। এখানে প্রচলিত মুদ্রার বিনিময় বিটকয়েন কেনাবেচা হয় ।
বিটকয়েন লেনদেন বাংলাদেশে অবৈধ। এখনো আমাদের দেশে বিটকয়েনকে স্বীকৃতি দেওয়া হয়নি।