আসলে বিটকয়েনের মতো যে কোনও ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারই খুব ঝুঁকিপূর্ণ, কেননা এর দাম যেমন হু-হু করে বেড়ে যায় তেমনি হঠাৎ করে দাম অনেকটা কমেও যায়। ক্রিপ্টোকারেন্সির গত ১১ বছরের ইতিহাস দেখলে দেখা যাবে ২০১৭ এর শেষদিকে, এই ভার্চুয়াল মুুদ্রার দাম মাত্র ৩৫ দিনের মধ্যে সাড়ে তিনগুণ বেড়ে প্রায় ২০,০০০ মার্কিন ডলারে পৌঁছে যায়, আবার তারপরেই দেখা যায় তার ৭ সপ্তাহ পর এর দাম কমে যায় প্রায় ৭০ শতাংশ।
যদিও বিশ্বের অনেক দেশেই বিটকয়েনের মতো মুদ্রার বিনিময়ে ব্যবসা করার বিরুদ্ধে সতর্কতা অবলম্বন করা হয়েছে, বহু দেশে নিষিদ্ধও করা হয়েছে এই ক্রিপ্টোকারেন্সিকে। আবার কেউ কেউ এই ভার্চুয়াল মুদ্রাকে সমর্থন জানিয়েছে। ২০১৭ সালে, জাপান বিটকয়েনকে আইনি মুদ্রা হিসাবে গ্রহণ করেছে এবং এমনকি বিটকয়েনের বিনিময়ে ব্যবসা বাণিজ্য করাকেও সরকারিভাবে স্বীকৃতি দিয়েছে ওই দেশ।