ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে কে এগিয়ে ?

[mahid]

কিছু কিছু দেশ আছে যারা অর্থনৌতিক ভাবে ভাল শক্ত না থাকলেও টেকনোলোজিতে অনেক এগিয়ে আছে। তার একটি উদাহরন হচ্ছে নাইযেররিয়া। এই দেশটি তে এত লোক ক্রিপ্টো ইউজ করে জানতাম ই না। যাদের মনে করতাম যে এর কিছু বোঝে না কিন্তু তারাই এত এগিয়ে আছে না দেখলে বিশ্বাস হত না।

[Bitrab]

বর্তমান বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে লেনদেনের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন এক দেশ থেকে অন্য দেশে কোনো মালামাল পরিবহন করতে সেই দেশে যেতে হয় না, লেনদেন বিটকয়েনের মাধ্যমে সম্ভব করা সম্ভব হচ্ছে। কারণ যে কোন দেশের মালামাল পাঠিয়ে দিলেই ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে লেনদেন সম্ভব হচ্ছে। তাই যারা ব্যবসায়ী রয়েছে তারা বিটকয়েন কে গ্রহণ করেছে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশে বিটকয়েনের ব্যবহার হয়ে থাকে। তার মধ্যে আমাদের বাংলাদেশের অবস্থানও খারাপ নয়।

[Tamsialu$$]

শুধু যদি এ দেশগুলোকেই বলি তাহলে হবে না আমরা যদি দেখি সারা বিশ্বে প্রায় অনেক উন্নয়নশীল দেশে বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছেন।তারা সচারাচার বিটকয়েনের লেনদেন করছে যেকোনো জিনিস কেনা কাটি করার জন্য এবং ব্যাংকিংয়ের লেনদেনের ক্ষেত্রে ব্যবহার করছে বিটকয়েন।আমাদের বাংলাদেশে এখন পর্যন্ত বিটকয়েনের কোন বৈধতা পায় নি তার সত্বেও দেখা যায় আমাদের দেশে অনেক লোক এই ফোরামে কাজ করে ইনকাম করছে।

[Tamsialu$$]

বর্তমান বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে লেনদেনের জন্য বিটকয়েন ব্যবহার সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। যেমন এক দেশ থেকে অন্য দেশে কোনো মালামাল পরিবহন করতে সেই দেশে যেতে হয় না, লেনদেন বিটকয়েনের মাধ্যমে সম্ভব করা সম্ভব হচ্ছে। কারণ যে কোন দেশের মালামাল পাঠিয়ে দিলেই ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে লেনদেন সম্ভব হচ্ছে। তাই যারা ব্যবসায়ী রয়েছে তারা বিটকয়েন কে গ্রহণ করেছে। বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশে বিটকয়েনের ব্যবহার হয়ে থাকে। তার মধ্যে আমাদের বাংলাদেশের অবস্থানও খারাপ নয়।

হ্যাঁ ঠিক বলেছেন আসলে বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে বর্তমানে বিটকয়েনের ব্যবহার খুবই বেশি হচ্ছে।এক দেশ থেকে অন্য দেশে মালামাল নিতে আমরা আগে ব্যাংকের মাধ্যমে টাকা দিয়ে দিতাম কিন্তু বর্তমানে সেটা না করে ব্লকচেইন প্রযুক্তি ব্যবহার করে সেই টাকা পরিশোধ করা হয়েছে ডলারের মাধ্যমে।বেশ কিছুদিন আগে যেহেতু ইন্ডিয়া বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে অতএব আমাদের বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা পেতে খুব একটা সময় লাগবে না।

[NANCY]

বর্তমানে এই বাণিজ্যের ক্ষেত্রে বিটকয়েনের গুরুত্বপূর্ণ অপরিসীম কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকে অনেকটাই এগিয়ে নিয়ে গিয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে এগিয়ে রয়েছে চায়না ইন্দোনেশিয়া যুক্তরাষ্ট্র রাশিয়া ভারত ইত্যাদি দেশগুলো অনেক উন্নত হয়েছে তাই বলা যায় বিটকয়েন অনেকটাই গুরুত্বপূর্ণ।

[Azharul]

ক্রিপ্টোকারেন্সি তে বিটকয়েন অনেক গুরুত্তপূর্ণ।বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন দেশে বিটকয়েনের ব্যবহার হচ্ছে।বর্তমানে চায়না, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভেনিজুয়েলা, নাইজেরিয়া, ভারত এবং ইন্দোনেশিয়ার পরেই বাংলাদেশ বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে জড়িত।তবে আমার মনে হয় ২০২১ সালে চায়না এবং ইন্ডিয়াও বিটকয়েন ব্যাবহারে এগিয়ে যাচ্ছে।

[babu10]

আমি মনে করি বর্তমানে যারা এগিয়ে আছে তারা সামনেও এগিয়ে থাকবে কারন এই প্রযুক্তিতে যেই সরকার আগে তার জনগণের জন্য গ্রহণ করবে তাতে তাদের জনগণ এতে অংশগ্রহন করবে এবং অন্যদের তুলনায় অনেক সামনে থাকেবে। এই প্রযুক্তি অনেক উন্নত মানের তাই নতুন সরকার বা জনগন বুঝতে কিছুদিন সময় লাগবে।

[Herry]

বর্তমানে বিটকয়েন লেনদেন এখন পেপাল অনুমোদন দিয়েছে। বিশ্বের অনেক দেশে পেপাল বিটকয়েন লেনদেন অনুমোদন দেওয়ায় বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা আরো বৃদ্ধি পেয়েছে। যদি আমাদের দেশেও পেপাল সাপোর্ট করতো ।তাহলে আমার মনে হয় বিটকয়েনের জন্য জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে আমরাও অনেক ভূমিকা রাখতে পারতাম।আমি মনে করি বর্তমানে নাইজেরিয়ার সবচেয়ে বেশি বিটকয়েন লেনদেন করেছে। যেহেতু ভারতে বিটকয়েন ব্যাংক খোলা হয়েছে তোর পরবর্তীতে ভারত ও এগিয়ে যেতে পারেন নাইজেরিয়ার থেকে।

[Mj joy]

পিয়ার টু পিয়ার ফোন পেমেন্ট এবং রেমিট্যান্সের উপর ভিত্তি করে স্ট্যাটিস্টা গ্লোবাল কনজিউমার (2020) সমীক্ষায় দেখা গেছে যে নাইজেরীয়ানরা অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে চায়না এবং ইন্ডিয়াও এগোচ্ছে তবে আপনি কি মনে করেন যে 2021 সালে কে বা কারা এগিয়ে থাকতে পারে ?
[/img]

  বর্তমান বিশ্বে  ক্রিপ্টোকারেন্সি সকল দেশেই বহুল পরিচিত হয়ে গেছে  ওরকম নির্দিষ্ট করে বলা যাচ্ছে না এখনো যে কোন দেশ  2021 সালে এগিয়ে যাবে  অস্ট্রেলিয়া ব্রাজিল  চায়না নাইজেরিয়া ভারত আমাদের বাংলাদেশ  এরকম অনেক দেশে বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি পরিচালিত হচ্ছে ।  তবে আমি মনে করি নাইজেরিয়া এবং ভিয়েতনামকে টপকানো এত সহজ ব্যাপার না ।  কারণ নাইজেরিয়ানরা বিটকয়েন জগতে দুই নম্বরে আছে ।

[Angel jara]

বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের ব্যবহার দিন দিন বেড়েই চলেছে। সময়ের সাথে পাল্লা ধরে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে এগিয়ে চলেছে। কিন্তু বর্তমান সময় পর্যন্ত বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। ক্রিপ্টোকারেন্সি দিক থেকে বাংলাদেশ অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ তার জন্য। আশা করি খুব তাড়াতাড়ি ক্রিপ্টোকারেন্সি বাংলাদেশি বৈধতা করা হবে।

[Niloy]

ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে বিটকয়েন হলো সবচেয়ে সেরা কয়েন। দিন দিন বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা অনেক বৃদ্ধি পাচ্ছে। ইতিমধ্যে দেখা গেছে ভারতে বিটকয়েন কে বৈধতা ঘোষণা করছে ।এবং ভারতে বিটকয়েনের লেনদেন চালু হয়েছে। তাই আমার কাছে মনে হয় বর্তমানে চায়না ও ভারত অনেক এগিয়ে যাচ্ছে।

[Casual]

Cryptocurrency তে যে দেশগুলো সবথেকে বেশি এগিয়ে রয়েছে এবং সবথেকে বেশি ব্যবহার করা হয় সে দেশগুলো হচ্ছে আমেরিকা, চায়না, জাপান, দক্ষিণ কোরিয়া, সিঙ্গাপুর, মালয়েশিয়া ইত্যাদি এসমস্ত দেশগুলোতে সচারাচার ব্যবহার করা হয়। এছাড়াও বর্তমানে নতুন যে দেশটিতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করা হয় সেটি হচ্ছে ভারত। এভাবে চলতে চলতে প্রায় দেশগুলোতেই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার শুরু করে দেবে।

[Monster5]

বর্তমানে সারা বিশ্বব্যাপী ক্রিপ্টোকারেন্সি এর বিপুল সংলাপ রয়েছে। বর্তমানে বিশ্বের মধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে সবচেয়ে এগিয়ে আছে নাইজেরিয়া , বিয়েত নাম, চায়না , যুক্তরাষ্ট্র, ভারত এবং কি আরও অনেক দেশ। তবে বাংলাদেশে এখনো পর্যন্ত বিটকয়েন কে বৈধ করা হলো না। যার কারণে আমাদের দেশ খুব একটা এগিয়ে যেতে পারছে না। ভবিষ্যতে যদি বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অনুমোদন চালু করা হয় তাহলে অনেকটা সুবিধা হবে।

[Bony11]

পিয়ার টু পিয়ার ফোন পেমেন্ট এবং রেমিট্যান্সের উপর ভিত্তি করে স্ট্যাটিস্টা গ্লোবাল কনজিউমার (2020) সমীক্ষায় দেখা গেছে যে নাইজেরীয়ানরা অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে চায়না এবং ইন্ডিয়াও এগোচ্ছে তবে আপনি কি মনে করেন যে 2021 সালে কে বা কারা এগিয়ে থাকতে পারে ?
[/img]

হ্যাঁ দিন দিন ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার অনেক গুণ বৃদ্ধি পাচ্ছে।   ক্রিপ্টো
কারেন্সিি মার্কেটে সবচেয়ে জনপ্রিয় কয়েন এবং এক নম্বর কয়েন হলো বিটকয়েন। যেসব দেশগুলোতে বিটকয়েনের ব্যবহার বৈধ তা পেয়েছে ।এবং যেসব দেশগুলো বিটকয়েন মাধ্যমে তারা লেনদেন করতে পারে সেই সমস্ত দেশগুলোতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার আরও অনেক গুণ এগিয়ে যাচ্ছে । চায়না ও ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার অনেক এগিয়ে যাচ্ছে বলে আমি মনে করি।

[iRan Chy]

এটি আসলে একটা পরিসংখ্যান যা গুটিকয়েক মানুষের তথ্য থেকে নেওয়া। বাস্তবতা হচ্ছে চায়না, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভেনিজুয়েলা, নাইজেরিয়া, ভারত এবং ইন্দোনেশিয়ার পরেই বাংলাদেশ বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে জড়িত। প্রকৃত তথ্য সেই দেশ থেকে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে হলে তখন বুঝা যেত আসলে কোন দেশের অবস্থান কততম।

আমি আপনার সাতে একমত ভাই। যদি সঠিকভাবে জরিপ চালানো হয়। বাংলাদেশ ও এই তালিকায় থাকবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় আমরা র‍্যাংকে থাকতে পারছি তবুও সরকারের অবৈধ ট্যাগ লাগানো থাকার কারণে তা পারছিনা। কবে যে বৈধতা পাবে এই অপেক্ষায় আছি। আমি মনে করি বাংলাদেশে একদিন বৈধতা পাবে। এবং আমরাই এই র‍্যাংকের মধ্যে উঠে আসব।