Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: JISAN on February 04, 2024, 02:23:02 PM
-
আমরা কমবেশি সবাই ক্রিকেট খেলা পছন্দ করি এবং এগুলো নিয়ে আলোচনা করতেও অনেক পছন্দ করি তাই এই আলোচনা যদি হয় লোকাল ভাষায় তাহলে তা আরো অনেক ভালো হয় ও আমরা মনের ভাব অনেক ভালোভাবে প্রকাশ করতে পারবো। তাই আপনারা এখানে ODI ম্যাচগুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। আমাদের যেহেতু লোকাল বোর্ড আছে তাই T-20, Test এগুলো নিয়ে আলাদা টপিক করবো। তাগলে আলোচনা করতে আরো সুবিধা হবে। তাহলে চলুন আলোচনা করি...
BPL ম্যাচ ডিস্কাসন টপিক - https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=314425.0
T-20 ম্যাচ ডিস্কাসন টপিক- https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=317322.0
Test ম্যাচ ডিস্কাসন টপিক- https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=317037.0
-
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই যে আপনি আলাদাভাবে টপিক ক্রিয়েট করেছেন।
যাইহোক আজকে একটি আকর্ষণীয় ম্যাচ হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ শেষ হয়েছে। আজকে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরা ভালো করতে পারেনি, কিন্তু বোলাররা অনেক ভালো করেছে। অস্ট্রেলিয়ার বোলার Josh Hazlewood নিয়েছেন ৩ উইকেট ও Sean Abbott তিনিও ৩ উইকেট নিয়েছেন। যাই হোক ৩য় ম্যাচ ৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আশা করা যায় অস্ট্রেলিয়া তৃতীয় ম্যাচেও জিতবে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইট ওয়াশ করবে।
-
আমরা কমবেশি সবাই ক্রিকেট খেলা পছন্দ করি এবং এগুলো নিয়ে আলোচনা করতেও অনেক পছন্দ করি তাই এই আলোচনা যদি হয় লোকাল ভাষায় তাহলে তা আরো অনেক ভালো হয় ও আমরা মনের ভাব অনেক ভালোভাবে প্রকাশ করতে পারবো। তাই আপনারা এখানে ODI ম্যাচগুলো নিয়ে আলোচনা করতে পারেন। আমাদের যেহেতু লোকাল বোর্ড আছে তাই T-20, Test এগুলো নিয়ে আলাদা টপিক করবো। তাগলে আলোচনা করতে আরো সুবিধা হবে। তাহলে চলুন আলোচনা করি...
BPL ম্যাচ ডিস্কাসন টপিক - https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=314425.0
T-20 ম্যাচ ডিস্কাসন টপিক- আপডেট করা হবে
Test ম্যাচ ডিস্কাসন টপিক- আপডেট করা হবে
যাহোক মডারেটর ভাইকে অনেক ধন্যবাদ না জানিয়ে থাকতে পারছি না। এখানে Cricket নিয়ে আলোচনা করার অনেক প্রয়োজন ছিল তাই আপাতত মডারেটর ভাইকে প্রয়োজন ছিল এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ টপিক খোলা। আজ থেকে আমরা বিভিন্ন ক্রিকেট সংক্রান্ত বিষয়ে খোলামেলা আলাপ করতে পারবো। ক্রিকেট নিয়ে আমাদের মনের ভাব ও অনুভূতি এখানে শেয়ার করতে পারব।
-
India 106 রান এ ২য় টেষ্ট জিতে সিরিজ এ সমতায় ফিরলো। Jaisawal এর অসধারন ডাবল হান্ড্রেড এ বিশাল ব্যবধানে ইন্ডিয়া ম্যাচটি জিতে নিলো।
২য় ইনিংস এ Jasprit Bumrah এবং Aswin দুজলে মিলে নিয়েছে ৩ উইকেট করে এবং মুকেশ কুমার, কুলডিব, Axal patel এরা মিলে নিয়েছে ১ উইকেট করে।
IND 396,255
ENG 253' 292
IND Won BY 106 Runs
আপনি কী এই টিপিকের শিরোনাম পড়েছেন? যাইহোক এই টিপিক টা মুলত ODI ম্যাচ নিয়ে আলোচনা করার জন্য খোলা হয়েছে। এর পরবর্তীতে পোস্ট করলে অবশ্যই শিরোনাম দেখে পোস্ট করবেন। আমি ইতিপুর্বে টেস্ট ম্যাচ নিয়ে আলোচনা করার জন্য টপিক খুলেছি। টপিক লিংক: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=317037.0
মডারেটর ভাইকে অনুরোধ করবো আমার এই টপিক লিংক টা আপনার পোস্টে এড করে দিবেন।
-
প্রথমে আপনাকে ধন্যবাদ জানাই যে আপনি আলাদাভাবে টপিক ক্রিয়েট করেছেন।
যাইহোক আজকে একটি আকর্ষণীয় ম্যাচ হয়েছে। অস্ট্রেলিয়া ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের মধ্যকার দ্বিতীয় ওয়ানডে ম্যাচ শেষ হয়েছে। আজকে অস্ট্রেলিয়ার ব্যাটসম্যানরা ভালো করতে পারেনি, কিন্তু বোলাররা অনেক ভালো করেছে। অস্ট্রেলিয়ার বোলার Josh Hazlewood নিয়েছেন ৩ উইকেট ও Sean Abbott তিনিও ৩ উইকেট নিয়েছেন। যাই হোক ৩য় ম্যাচ ৬ ফেব্রুয়ারি অনুষ্ঠিত হবে। আশা করা যায় অস্ট্রেলিয়া তৃতীয় ম্যাচেও জিতবে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজকে হোয়াইট ওয়াশ করবে।
আসলে ক্রিকেট খেলার মধ্যে ইন্ডিয়া, অস্ট্রেলিয়া এবং সাউথ আফ্রিকা অনেক বেশি পারদর্শী এবং তাদেরকে প্রায় সকল ম্যাচে অনেক ভালো খেলতে দেখা যায়। অস্ট্রেলিয়া এই ম্যাচ জিতবে তা অনেকটা নিশ্চিত ছিলো আর তার অনেক রানের ব্যবধানে ম্যাচ জিতেছে। ODI ম্যাচ হিসেবে এই ম্যাচে টার্গেট হওয়া উচিত ছিলো ৩০০ রানের উপরে তবে অস্ট্রেলিয়া মাত্র ২৫৮ রানে টার্গেট দিছিলো কিন্তু ওয়েস্ট ইন্ডিজ এই সুযোগ কাজে লাগাতে পারেনাই। তারা করতে পেরেছিল মাত্র ১৭৫ রান এর থেকে বেশি রান T20 ম্যাচেও দেখা যায়
India 106 রান এ ২য় টেষ্ট জিতে সিরিজ এ সমতায় ফিরলো। Jaisawal এর অসধারন ডাবল হান্ড্রেড এ বিশাল ব্যবধানে ইন্ডিয়া ম্যাচটি জিতে নিলো।
২য় ইনিংস এ Jasprit Bumrah এবং Aswin দুজলে মিলে নিয়েছে ৩ উইকেট করে এবং মুকেশ কুমার, কুলডিব, Axal patel এরা মিলে নিয়েছে ১ উইকেট করে।
IND 396,255
ENG 253' 292
IND Won BY 106 Runs
আপনি কী এই টিপিকের শিরোনাম পড়েছেন? যাইহোক এই টিপিক টা মুলত ODI ম্যাচ নিয়ে আলোচনা করার জন্য খোলা হয়েছে। এর পরবর্তীতে পোস্ট করলে অবশ্যই শিরোনাম দেখে পোস্ট করবেন। আমি ইতিপুর্বে টেস্ট ম্যাচ নিয়ে আলোচনা করার জন্য টপিক খুলেছি। টপিক লিংক: https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=317037.0
মডারেটর ভাইকে অনুরোধ করবো আমার এই টপিক লিংক টা আপনার পোস্টে এড করে দিবেন।
এড়া আছে পোস্ট তারাতারি বাড়িয়ে র্যাংক বাড়ানোর ধান্দায় কারন এখনে সিগনেচার আশা শুরু হইছে। তবে এরকম স্পামিং করে লাভ নাই পোস্ট ডিলেট করে দেওয়া হয়। তার এই পোস্টও ডিলেটের লিস্টে পড়ে গেছে
-
(https://www.talkimg.com/images/2024/02/06/vRVJc.jpeg)
ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ বনাম সাউথ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব ১৯ সেমি ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। যেহেতু দুই দলই এখন পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে ভালো খেলে আসছে। এবং শক্তির বিচারে আমি মনে করি ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দলের জয়ের সম্ভাবনা বেশি থাকবে। আপনারা কি মনে করতেছেন? এই দুই দলের মধ্যে কোন দল জিতবে?
-
(https://www.talkimg.com/images/2024/02/06/vRVJc.jpeg)
ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ বনাম সাউথ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব ১৯ সেমি ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। যেহেতু দুই দলই এখন পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে ভালো খেলে আসছে। এবং শক্তির বিচারে আমি মনে করি ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দলের জয়ের সম্ভাবনা বেশি থাকবে। আপনারা কি মনে করতেছেন? এই দুই দলের মধ্যে কোন দল জিতবে?
খারাপ বলেন নি আপনি আজকে ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ এবং সাউথ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব ১৯ দুইটি দলই প্রায় শক্তি মাত্রা দিক থেকে কাছাকাছি। দুই দলই তাদের গ্রুপ চ্যাম্পিয়ন হয়েই সেমিফাইনালে এসেছে। তবে সাউথ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব ১৯ তাদের তিনটি ম্যাচের মধ্যে দুইটিতে জয় অর্জন করেছিল এবং একটিতে ইংল্যান্ডের সাথে ডি এল এস মেথড এর কারণে হেরেছিল। যদিও ভারতের বর্তমান পারফরমেন্স অন্যান্য টিমগুলোর থেকে ভালো তারপরেও আমি বলব আজকের ম্যাচটি অনেকটাই অনেকটাই আনপ্রেডিক্টেবল।
দেখা যাক আজকে কে যেতে তবে আজকের ম্যাচে যে টিম জিতবে সেই টিমই মনে হচ্ছে এবারের আই সি সি অনূর্ধ্ব ১৯ কার্ডটি নিতে যাচ্ছে।
-
(https://www.talkimg.com/images/2024/02/06/vRVJc.jpeg)
ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ বনাম সাউথ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব ১৯ সেমি ফাইনাল ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে। যেহেতু দুই দলই এখন পর্যন্ত এই টুর্নামেন্টে ভালো খেলে আসছে। এবং শক্তির বিচারে আমি মনে করি ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দলের জয়ের সম্ভাবনা বেশি থাকবে। আপনারা কি মনে করতেছেন? এই দুই দলের মধ্যে কোন দল জিতবে?
আমি ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে সাপোর্ট করি কারণ ভারত দলে রয়েছে অনেক বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য খেলোয়ার যাদের পারফর্মেন্স প্রত্যেক ম্যাচেই ভালো। অনেক ভালো পারফরম্যান্স করে ভারত দলকে সেমিফাইনালে নিয়ে এসেছে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব ১৯ দল আজকে ভালো পারফরমেন্স করতে পারছে না যদিও উইকেট হাতে রয়েছে কিন্তু রান সংগ্রহের দিক থেকে এগিয়ে যেতে পারেনি।
-
আমি ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দলকে সাপোর্ট করি কারণ ভারত দলে রয়েছে অনেক বিশ্বস্ত এবং নির্ভরযোগ্য খেলোয়ার যাদের পারফর্মেন্স প্রত্যেক ম্যাচেই ভালো। অনেক ভালো পারফরম্যান্স করে ভারত দলকে সেমিফাইনালে নিয়ে এসেছে। কিন্তু দক্ষিণ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব ১৯ দল আজকে ভালো পারফরমেন্স করতে পারছে না যদিও উইকেট হাতে রয়েছে কিন্তু রান সংগ্রহের দিক থেকে এগিয়ে যেতে পারেনি।
আজকে ইন্ডিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ দল টসে জিতে বোলিং নিয়েছিলো। যাই হোক সাউথ আফ্রিকা অনূর্ধ্ব ১৯ দল নির্ধারিত ওভারে ২৪৪ রান সংগ্রহ করেছে। সাউথ আফ্রিকায় যেহেতু শক্তিশালী দল, তাই আমার মনে হয় এই স্কোরে তারা প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারবে। তবে ইন্ডিয়া ব্যাটিং লাইন আপ দল, তাই ইন্ডিয়ার ২৪৫ রানের টার্গেট তাড়া করতে সক্ষমতা রয়েছে। তবে আমি মনে করি টার্গেটে ইন্ডিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ দল জিততে পারবে। দেখা যাক আজকে কোন দল ফাইনালে উঠতে পারে।
-
India U19 এখন মোটামুটি অনেক ভালো পজিশন এ আছে। তাদের জেতার জন্য ১৭ ওভারে ৯৮ রানের প্রয়োজন এবং হাতে আছে ৬ উইকেট।
যদি বড় কোনো সমস্যা না হয় তাহলে অনায়াসে ইন্ডিয়া ম্যাচটি জিতে নিতে পারে।
তবে আমি একজন বাংলাদেশি হিসাবে কখনোই ভারত কে সাপোর্ট করি না। আমি অবশ্যই চাইবো সাউথ আফ্রিকা ম্যাচটি জিতে ফাইনাল এ উঠুক।
-
India U19 এখন মোটামুটি অনেক ভালো পজিশন এ আছে। তাদের জেতার জন্য ১৭ ওভারে ৯৮ রানের প্রয়োজন এবং হাতে আছে ৬ উইকেট।
যদি বড় কোনো সমস্যা না হয় তাহলে অনায়াসে ইন্ডিয়া ম্যাচটি জিতে নিতে পারে।
তবে আমি একজন বাংলাদেশি হিসাবে কখনোই ভারত কে সাপোর্ট করি না। আমি অবশ্যই চাইবো সাউথ আফ্রিকা ম্যাচটি জিতে ফাইনাল এ উঠুক।
ম্যাচটিতে অবশেষে ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলই জয় অর্জন করেছে অতএব সেমিফাইনাল ম্যাচ কমপ্লিট করে ভারত এখন ফাইনালে টিকিট হাতে পেয়ে গিয়েছে। আজকের এই ম্যাচটা ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা মূলক হয়েছে আমি দুই দলের পারফরমেন্স কে ভালো বলবো তবে সাউথ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব ১৯ দল যদি ব্যাটিং এর সময় আরো কিছু রান বেশি দিতে পারতো তাহলে ইন্ডিয়ার জন্য এই ম্যাচটি যেটা কঠিন হতো ।
কারণ ইন্ডিয়া অনেকটা ম্যাচের শেষের দিকে জিতেছে কারণ বল আর মাত্র সাতটি বাকি ছিল আর অন্যদিকে তাদের উইকেট আটটি পড়ে গিয়েছিল যাই হোক এবারের ওয়ার্ল্ডকাপে মোস্ট ফেভারিট টিম ইন্ডিয়া অনূর্ধ্ব 19 আর আমি মনে করি এবারে কাপটিও ইন্ডিভিরা নিতে পারবে।
-
ম্যাচটিতে অবশেষে ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলই জয় অর্জন করেছে অতএব সেমিফাইনাল ম্যাচ কমপ্লিট করে ভারত এখন ফাইনালে টিকিট হাতে পেয়ে গিয়েছে। আজকের এই ম্যাচটা ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা মূলক হয়েছে আমি দুই দলের পারফরমেন্স কে ভালো বলবো তবে সাউথ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব ১৯ দল যদি ব্যাটিং এর সময় আরো কিছু রান বেশি দিতে পারতো তাহলে ইন্ডিয়ার জন্য এই ম্যাচটি যেটা কঠিন হতো ।
কারণ ইন্ডিয়া অনেকটা ম্যাচের শেষের দিকে জিতেছে কারণ বল আর মাত্র সাতটি বাকি ছিল আর অন্যদিকে তাদের উইকেট আটটি পড়ে গিয়েছিল যাই হোক এবারের ওয়ার্ল্ডকাপে মোস্ট ফেভারিট টিম ইন্ডিয়া অনূর্ধ্ব 19 আর আমি মনে করি এবারে কাপটিও ইন্ডিভিরা নিতে পারবে।
ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন, যেহেতু ভারত সেমিতে জিতেছে, আশা করা এবারের চ্যাম্পিয়ন হবে। ভারত এখন পর্যন্ত এক ম্যাচেও পরাজিত হয় নাই। ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দল এবার চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে অপরাজিতা চ্যাম্পিয়ন হবে। তবে দেখা যাক দ্বিতীয় দল হিসেবে কোন দল ফাইনালে উঠতে পারে।
-
ম্যাচটিতে অবশেষে ভারতের অনূর্ধ্ব ১৯ দলই জয় অর্জন করেছে অতএব সেমিফাইনাল ম্যাচ কমপ্লিট করে ভারত এখন ফাইনালে টিকিট হাতে পেয়ে গিয়েছে। আজকের এই ম্যাচটা ভালোই প্রতিদ্বন্দ্বিতা মূলক হয়েছে আমি দুই দলের পারফরমেন্স কে ভালো বলবো তবে সাউথ আফ্রিকার অনূর্ধ্ব ১৯ দল যদি ব্যাটিং এর সময় আরো কিছু রান বেশি দিতে পারতো তাহলে ইন্ডিয়ার জন্য এই ম্যাচটি যেটা কঠিন হতো ।
কারণ ইন্ডিয়া অনেকটা ম্যাচের শেষের দিকে জিতেছে কারণ বল আর মাত্র সাতটি বাকি ছিল আর অন্যদিকে তাদের উইকেট আটটি পড়ে গিয়েছিল যাই হোক এবারের ওয়ার্ল্ডকাপে মোস্ট ফেভারিট টিম ইন্ডিয়া অনূর্ধ্ব 19 আর আমি মনে করি এবারে কাপটিও ইন্ডিভিরা নিতে পারবে।
ভাই আপনি ঠিকই বলেছেন, যেহেতু ভারত সেমিতে জিতেছে, আশা করা এবারের চ্যাম্পিয়ন হবে। ভারত এখন পর্যন্ত এক ম্যাচেও পরাজিত হয় নাই। ভারত অনূর্ধ্ব ১৯ দল এবার চ্যাম্পিয়ন হতে পারলে অপরাজিতা চ্যাম্পিয়ন হবে। তবে দেখা যাক দ্বিতীয় দল হিসেবে কোন দল ফাইনালে উঠতে পারে।
দ্বিতীয় দল হিসাবে অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ ফাইনালে উঠেছে। গতকালকে পাকিস্তানে অনূর্ধ্ব ১৯ কে মাত্র এক উইকেটে পরাজিত করে দ্বিতীয় দল হিসেবে ফাইনালে উন্নীত হয়েছে। কালকে অল্পের জন্য জয় পাওয়া অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ ফাইনালে মনে হচ্ছে ভারতকে হারাতে পারবে না। তাদের খেলার গতিপ্রকৃতি দেখে মনে হচ্ছে এবারের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারত অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হবে। যদি ভারত অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয় তাহলে ২০২৩ বিশ্বকাপে ভারতকে হারানোর নীরব প্রতিশোধ নিতে পারবে। এখন ফাইনালে রেজাল্ট দেখার জন্য অপেক্ষা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই।
-
দ্বিতীয় দল হিসাবে অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ ফাইনালে উঠেছে। গতকালকে পাকিস্তানে অনূর্ধ্ব ১৯ কে মাত্র এক উইকেটে পরাজিত করে দ্বিতীয় দল হিসেবে ফাইনালে উন্নীত হয়েছে। কালকে অল্পের জন্য জয় পাওয়া অস্ট্রেলিয়া অনূর্ধ্ব ১৯ ফাইনালে মনে হচ্ছে ভারতকে হারাতে পারবে না। তাদের খেলার গতিপ্রকৃতি দেখে মনে হচ্ছে এবারের অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারত অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হবে। যদি ভারত অপরাজিত চ্যাম্পিয়ন হয় তাহলে ২০২৩ বিশ্বকাপে ভারতকে হারানোর নীরব প্রতিশোধ নিতে পারবে। এখন ফাইনালে রেজাল্ট দেখার জন্য অপেক্ষা ছাড়া অন্য কোন উপায় নেই।
ঠিক ২০২৩ সালের বিশ্বকাপের মত অবস্থা হতে চলেছে, আমরা দেখেছি বিশ্বকাপে ইন্ডিয়া ন্যাশনাল টিম অপরাজিত থেকে ফাইনালে উঠেছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত ফাইনালে এসে ট্রফি জিততে পারে নাই। অনূর্ধ্ব ১৯ বিশ্বকাপে আমরা একই পরিস্থিতি দেখতে পারি মনে হয়। দেখা যাক ২০২৩ সালের ন্যাশনাল টিমের ব্যর্থতা, অনূর্ধ্ব ১৯ দল পূরণ করতে পারে কিনা।
-
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তানের ম্যাচ হলো আজকে শ্রীলঙ্কার একজন প্লেয়ার দুরদান্ত খেলে চমকে দিয়ে একটি রেকর্ড গড়ছে। P Silva একাই ১৩৯ বল খেলে ২১০ রান করে তবুও আউট হয়নাই ৫০ ওভার শেষ না হলে সে আরো রান করতে পারতো। এমন ব্যাটিং পারফরম্যান্স অনেক কমই দেখা যায়। সে একাই শ্রীলঙ্কার অর্ধেকের বেশি রান করে দিছে। ৩৮১ রানে টার্গেট দিছিলো শ্রীলঙ্কা আফগানিস্তানকে যা আফগানিস্তান কোনোভাবেই পুরন করতে পারবে না। আফগানিস্তানের আর মাত্র ৩ বল আছে খেলার জন্য তবে তাদের করতে হবে ৫০ রান যদি ম্যাচ জিততে চায়। যা দুনিয়া উইলটা গেলেও করা সম্ভব না। এর জন্য শ্রীলঙ্কা গেরান্টি দিয়া এই ম্যাচ জিতবে। আফগান পুরা ৫০ ওভার খেলতে পারলেও তারা রান কালেক্ট করতে পারেনাই সঠিক সময়ে সঠিক পরিমান। এটা আফগানিস্তানের ব্যার্থতা
-
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তানের ম্যাচ হলো আজকে শ্রীলঙ্কার একজন প্লেয়ার দুরদান্ত খেলে চমকে দিয়ে একটি রেকর্ড গড়ছে। P Silva একাই ১৩৯ বল খেলে ২১০ রান করে তবুও আউট হয়নাই ৫০ ওভার শেষ না হলে সে আরো রান করতে পারতো। এমন ব্যাটিং পারফরম্যান্স অনেক কমই দেখা যায়। সে একাই শ্রীলঙ্কার অর্ধেকের বেশি রান করে দিছে। ৩৮১ রানে টার্গেট দিছিলো শ্রীলঙ্কা আফগানিস্তানকে যা আফগানিস্তান কোনোভাবেই পুরন করতে পারবে না। আফগানিস্তানের আর মাত্র ৩ বল আছে খেলার জন্য তবে তাদের করতে হবে ৫০ রান যদি ম্যাচ জিততে চায়। যা দুনিয়া উইলটা গেলেও করা সম্ভব না। এর জন্য শ্রীলঙ্কা গেরান্টি দিয়া এই ম্যাচ জিতবে। আফগান পুরা ৫০ ওভার খেলতে পারলেও তারা রান কালেক্ট করতে পারেনাই সঠিক সময়ে সঠিক পরিমান। এটা আফগানিস্তানের ব্যার্থতা
খেলাটি আমার কাছে বেশ প্রতিযোগিতামূলক মনে হয়েছে, যদিও আফগানিস্তান হেরেছে কিন্তু তারা ৩৩৯ রান সংগ্রহ করেছিল। যদি আফগানিস্তানে প্রথম চারজন ব্যাটসম্যান ভালো করে যেতে পারতো তাহলে হয়তো কিছুটা চমক দেখা যেতে। তবে ৩৮১ চেঞ্জ করে জয়লাভ করা যেকোনো দলের পক্ষেই কঠিন। আফগানিস্তানের হয়ে Mohammad Nabi ও Azmatullah Omarzai দুজনে ভালো খেলেছে, দুজনে যথাক্রমে ১৩৬ ও ১৫৯ রান করেছে। শ্রীলঙ্কা বিশাল রানের টার্গেট দিয়ে মাত্র ৪৯ রানে জিতেছে।
-
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তানের ম্যাচ হলো আজকে শ্রীলঙ্কার একজন প্লেয়ার দুরদান্ত খেলে চমকে দিয়ে একটি রেকর্ড গড়ছে। P Silva একাই ১৩৯ বল খেলে ২১০ রান করে তবুও আউট হয়নাই ৫০ ওভার শেষ না হলে সে আরো রান করতে পারতো। এমন ব্যাটিং পারফরম্যান্স অনেক কমই দেখা যায়। সে একাই শ্রীলঙ্কার অর্ধেকের বেশি রান করে দিছে। ৩৮১ রানে টার্গেট দিছিলো শ্রীলঙ্কা আফগানিস্তানকে যা আফগানিস্তান কোনোভাবেই পুরন করতে পারবে না। আফগানিস্তানের আর মাত্র ৩ বল আছে খেলার জন্য তবে তাদের করতে হবে ৫০ রান যদি ম্যাচ জিততে চায়। যা দুনিয়া উইলটা গেলেও করা সম্ভব না। এর জন্য শ্রীলঙ্কা গেরান্টি দিয়া এই ম্যাচ জিতবে। আফগান পুরা ৫০ ওভার খেলতে পারলেও তারা রান কালেক্ট করতে পারেনাই সঠিক সময়ে সঠিক পরিমান। এটা আফগানিস্তানের ব্যার্থতা
খেলাটি আমার কাছে বেশ প্রতিযোগিতামূলক মনে হয়েছে, যদিও আফগানিস্তান হেরেছে কিন্তু তারা ৩৩৯ রান সংগ্রহ করেছিল। যদি আফগানিস্তানে প্রথম চারজন ব্যাটসম্যান ভালো করে যেতে পারতো তাহলে হয়তো কিছুটা চমক দেখা যেতে। তবে ৩৮১ চেঞ্জ করে জয়লাভ করা যেকোনো দলের পক্ষেই কঠিন। আফগানিস্তানের হয়ে Mohammad Nabi ও Azmatullah Omarzai দুজনে ভালো খেলেছে, দুজনে যথাক্রমে ১৩৬ ও ১৫৯ রান করেছে। শ্রীলঙ্কা বিশাল রানের টার্গেট দিয়ে মাত্র ৪৯ রানে জিতেছে।
আফগানিস্তান 42 রানে পরাজিত হয়েছে এবং সে ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের কোন কিছুই করার ছিল না। ৫৫ রানে ৫ উইকেটের পতনের পর একটি দল আর কত ভালো পারফরম্যান্স করবে। বাংলাদেশ হলে ১০০ রান নিতে পারতো কিনা সন্দেহ আছে তবে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নাবি ও আজমতুল্লাহ ওমরজাই এরা দুজনে যথাক্রমে ১৩৬ রান ও 149 রানের ইনিংস খেলে আফগানিস্তানকে একটি বিশাল ব্যবধানের পরাজয় থেকে রেহাই দিয়েছেন। এদের ২৪২ রানের জুটিটি আমার মনে হয় আফগানিস্তানের একটু উল্লেখযোগ্য রেকর্ড হয়েছে কিনা বলতে পারলাম না। আফগানিস্তান পরবর্তী দুটো ম্যাচে যদি জয়ের দ্বারা ফিরতে পারে তাহলে হয়তো খারাপ কিছু হবে না।
-
শ্রীলঙ্কা বনাম আফগানিস্তানের ম্যাচ হলো আজকে শ্রীলঙ্কার একজন প্লেয়ার দুরদান্ত খেলে চমকে দিয়ে একটি রেকর্ড গড়ছে। P Silva একাই ১৩৯ বল খেলে ২১০ রান করে তবুও আউট হয়নাই ৫০ ওভার শেষ না হলে সে আরো রান করতে পারতো। এমন ব্যাটিং পারফরম্যান্স অনেক কমই দেখা যায়। সে একাই শ্রীলঙ্কার অর্ধেকের বেশি রান করে দিছে। ৩৮১ রানে টার্গেট দিছিলো শ্রীলঙ্কা আফগানিস্তানকে যা আফগানিস্তান কোনোভাবেই পুরন করতে পারবে না। আফগানিস্তানের আর মাত্র ৩ বল আছে খেলার জন্য তবে তাদের করতে হবে ৫০ রান যদি ম্যাচ জিততে চায়। যা দুনিয়া উইলটা গেলেও করা সম্ভব না। এর জন্য শ্রীলঙ্কা গেরান্টি দিয়া এই ম্যাচ জিতবে। আফগান পুরা ৫০ ওভার খেলতে পারলেও তারা রান কালেক্ট করতে পারেনাই সঠিক সময়ে সঠিক পরিমান। এটা আফগানিস্তানের ব্যার্থতা
খেলাটি আমার কাছে বেশ প্রতিযোগিতামূলক মনে হয়েছে, যদিও আফগানিস্তান হেরেছে কিন্তু তারা ৩৩৯ রান সংগ্রহ করেছিল। যদি আফগানিস্তানে প্রথম চারজন ব্যাটসম্যান ভালো করে যেতে পারতো তাহলে হয়তো কিছুটা চমক দেখা যেতে। তবে ৩৮১ চেঞ্জ করে জয়লাভ করা যেকোনো দলের পক্ষেই কঠিন। আফগানিস্তানের হয়ে Mohammad Nabi ও Azmatullah Omarzai দুজনে ভালো খেলেছে, দুজনে যথাক্রমে ১৩৬ ও ১৫৯ রান করেছে। শ্রীলঙ্কা বিশাল রানের টার্গেট দিয়ে মাত্র ৪৯ রানে জিতেছে।
আফগানিস্তান 42 রানে পরাজিত হয়েছে এবং সে ক্ষেত্রে আফগানিস্তানের কোন কিছুই করার ছিল না। ৫৫ রানে ৫ উইকেটের পতনের পর একটি দল আর কত ভালো পারফরম্যান্স করবে। বাংলাদেশ হলে ১০০ রান নিতে পারতো কিনা সন্দেহ আছে তবে আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নাবি ও আজমতুল্লাহ ওমরজাই এরা দুজনে যথাক্রমে ১৩৬ রান ও 149 রানের ইনিংস খেলে আফগানিস্তানকে একটি বিশাল ব্যবধানের পরাজয় থেকে রেহাই দিয়েছেন। এদের ২৪২ রানের জুটিটি আমার মনে হয় আফগানিস্তানের একটু উল্লেখযোগ্য রেকর্ড হয়েছে কিনা বলতে পারলাম না। আফগানিস্তান পরবর্তী দুটো ম্যাচে যদি জয়ের দ্বারা ফিরতে পারে তাহলে হয়তো খারাপ কিছু হবে না।
খেলার প্রথম দিকে তাদের পারফরম্যান্স ভালো ছিলো না এর জন্য তাদের এমন পরিস্থিতিতে পারতে হয়েছে। আর যখন তারা মাত্র ৫৫ রানেই উইকেট হারিয়েছে ৫ টা তখন তারা চার/ছয় এর চিন্তা বাদ দিয়া উইকেট বাচাইয়া খেলার দিকে বেশি নজর দেয় যার কারনে এদিকে ওভার শেষ হইয়া যায় কিন্তু তাদের টার্গেট পুরন করতে পারে না। প্রথমেই তাদের উইকেট দ্রুত হারানোর জন্য তাদের কনফিডেন্স যায় নষ্ট হইয়া। এর ফলাফল তাদের ম্যাচ হারতে হয়। এমনিতেও শ্রীলঙ্কার অনেক ভালো খেলে এর মধ্যে যখন আফগানিস্তান উইকেট হারাইয়া দুর্বল হইয়া পরে তখন শ্রীলঙ্কার মধ্যে আরো বেশি কনফিডেন্স আসে ও ভালো বোলিং করে ম্যাচ একটা ভালো রানের ব্যবধানে জিতে যায়।
-
খেলার প্রথম দিকে তাদের পারফরম্যান্স ভালো ছিলো না এর জন্য তাদের এমন পরিস্থিতিতে পারতে হয়েছে। আর যখন তারা মাত্র ৫৫ রানেই উইকেট হারিয়েছে ৫ টা তখন তারা চার/ছয় এর চিন্তা বাদ দিয়া উইকেট বাচাইয়া খেলার দিকে বেশি নজর দেয় যার কারনে এদিকে ওভার শেষ হইয়া যায় কিন্তু তাদের টার্গেট পুরন করতে পারে না। প্রথমেই তাদের উইকেট দ্রুত হারানোর জন্য তাদের কনফিডেন্স যায় নষ্ট হইয়া। এর ফলাফল তাদের ম্যাচ হারতে হয়। এমনিতেও শ্রীলঙ্কার অনেক ভালো খেলে এর মধ্যে যখন আফগানিস্তান উইকেট হারাইয়া দুর্বল হইয়া পরে তখন শ্রীলঙ্কার মধ্যে আরো বেশি কনফিডেন্স আসে ও ভালো বোলিং করে ম্যাচ একটা ভালো রানের ব্যবধানে জিতে যায়।
আমার মনে হয় শ্রীলঙ্কা খুব একটা বেশি ব্যবধানে জয়লাভ করতে পারে নাই তারা মাত্র ৪২ রানে জয়লাভ করছে আফগানিস্তানের বিপক্ষে। আমি যখন এই ম্যাচটা টিভিতে উপভোগ করছিলাম তখন খুবই ভালো লাগছিল বিশেষ করে শ্রীলংকান ব্যাটসম্যানদের ব্যাটিং দেইখা। যেখানে আবিষ্কা ফের্নান্দ অত্যন্ত মারমুখী ভূমিকায় অবতীর্ণ হইছিল যার ফলস্বরূপ সে ২১০ রানের একটি বিশাল ইনিংস খেলেছে হয়তো তার এই ব্যাটিং এর সুবাদে শ্রীলঙ্কা দল ৩০০ প্লাস রান করতে সক্ষম হইছে।
তারপরে ব্যাটিং করতে আসে আফগানিস্তান দল তাদের প্রথম দিকে খুবই খারাপ অবস্থা ছিল। তারপর পরবর্তীতে তাদের দলের হাল ধরেন আজমত উল্লাহ এবং মোহাম্মদ নাবী। তারা দুজনে যদি সেঞ্চুরি পূর্ণ না করতে পারতো হয়তো আফগানিস্তান বিশাল ব্যবধানে এই ম্যাচে শ্রীলঙ্কার কাছে পরাজিত হতো। তবে দুই দলই ভালো রান করেছে দুইটি দলই ৩০০ প্লাস রান সংগ্রহ করেছে।
-
আজকে ওডিআই সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। শ্রীলংকা আজকে টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। শ্রীলঙ্কা এখন পর্যন্ত ৪৫ ওভারে ৫ উইকেট হাড়িয়ে ২৫৯ রান সংগ্রহ করেছেন। আজকে শ্রীলংকার ব্যাটিং প্রথম ম্যাচের মত জ্বলে উঠতে পারে নাই। খেলার আরো ৫ ওভার বাকী রয়েছেন আমার মনে হয় শ্রীলংকা 300 প্লাস রান করতে পারবে। দেখা যাক শ্রীলংকা কত রান করতে পারে।
-
আজকে ওডিআই সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে মাঠে নেমেছে শ্রীলঙ্কা ও আফগানিস্তান। শ্রীলংকা আজকে টস জিতে ব্যাটিং করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল। শ্রীলঙ্কা এখন পর্যন্ত ৪৫ ওভারে ৫ উইকেট হাড়িয়ে ২৫৯ রান সংগ্রহ করেছেন। আজকে শ্রীলংকার ব্যাটিং প্রথম ম্যাচের মত জ্বলে উঠতে পারে নাই। খেলার আরো ৫ ওভার বাকী রয়েছেন আমার মনে হয় শ্রীলংকা 300 প্লাস রান করতে পারবে। দেখা যাক শ্রীলংকা কত রান করতে পারে।
এক মাসের ব্যাবধানে শ্রীলঙ্কা টিম এখন বাংলাদেশে। গতকাল বাংলাদেশ বনাম শ্রীলঙ্কার ওয়ানডে ম্যাচ হলো। আসলে খেলার খবর তেমন একটা রাখা হয়নি। দুপুরে ম্যাচ শুরু হয়েছে তখন অল্প একটু দেখেছিলাম, কিন্তু বাকি ম্যাচ ব্যাস্ততার কারনে দেখা হয়নি। আর তারাবির টাইমে ম্যাচ হওয়ায় মাঠে তেমন দর্শকের উপস্থিতিও ছিলো না। আমিও খেলা দেখেছি তারাবির পরে, যখন বাংলাদেশের অল্প কিছু রান প্রয়োজন ছিলো।
স্কোর কার্ড দেখে যা বুঝলাম, বাংলাদেশ গত কালকেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিলো। ০, ৩, ৩ রান করে তিন জন ব্যাটার আউট হয়েছে। মাহমুদুল্লাহ আউট হওয়ার পর শান্তকে সাপোর্ট দিয়েছে মুশফিকুর রহিম। দুজনের এই বড় পার্টনারশীপ বাংলাদেশকে প্রথম ওডিআই ম্যাচে জয় এনে দিতে সহায়তা করেছে।
-
স্কোর কার্ড দেখে যা বুঝলাম, বাংলাদেশ গত কালকেও ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়েছিলো। ০, ৩, ৩ রান করে তিন জন ব্যাটার আউট হয়েছে। মাহমুদুল্লাহ আউট হওয়ার পর শান্তকে সাপোর্ট দিয়েছে মুশফিকুর রহিম। দুজনের এই বড় পার্টনারশীপ বাংলাদেশকে প্রথম ওডিআই ম্যাচে জয় এনে দিতে সহায়তা করেছে।
হ্যাঁ ভাই গতকাল বাংলাদেশ ব্যাটিং বিপর্যযয়ে পড়ে গিয়েছিল। শুরুতেই তিনটি উইকেট হারিয়ে ফেলে শেষ পর্যন্ত বাংলাদেশ জয় লাভ করতে পেরেছে এটাই অনেক কিছু। টি-টোয়েন্টি ম্যাচে একজন ব্যাটসম্যান জ্বলে উঠলে বড় একটা স্কোর করা যায়। কিন্তু ওডিআই ফরমেটে একজন ব্যাটসম্যান ভালো খেলে বড় স্কোর করা সম্ভব নয়। নাজমুল হোসেন শান্ত মুশফিকুর রহিম ও মাহমুদুল্লাহ তিনজনেই ভালো করেছিলেন যার ফলে বাংলাদেশ জয় লাভ করতে পেরেছে। বাংলাদেশ ওয়ানডে ফরম্যাটে শক্তিশালী, টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলার জন্য হার্ড হিটার ব্যাটসম্যান বাংলাদেশে নেই বললেই চলে, কিন্তু ওডিআই ফরমেটে সকল খেলোয়ার ভালো পারফর্ম করতে পারে। বাংলাদেশ প্রথম ম্যাচে জিতে এগিয়ে রয়েছে, অডিআই সিরিজ বাংলাদেশ জিততে পারে
-
প্রথম ম্যাচ বাংলাদেশ জিতে গেলেও, ২য় ম্যাচ হারতে হয়েছে। যেমনটা তাওহীদ হৃদয় বলছিলো যে, এই পিচে বাংলাদেশের আরো বেশি রান করা উচিৎ ছিলো। এই নিয়ে টানা ১০ ম্যাচে লিটন দাশ পারফর্ম করতে পারেনি। এভাবে বার বার ফেইল করার পর লিটন দাশের একটু কাজ করা প্রয়োজন বলে আমি মনে করি। স্কোয়াডে কেউ অটো চয়েজ না। মুস্তাফিজের মতো বোলার স্কোয়াডে ছিলো না, তবুও বাংলাদেশের পেইস ইউনিট একেবারে খারাপ বলা চলে না। মাহমুদুল্লাহ আগের ম্যাচ ভারো করলেও, এই ম্যাচে আউট টা ছিলো দৃষ্টি কটু। ব্যাটিংয়ে নামার পর ২য় বলেই ডাউন দ্যা গ্রাউন্ড এ এসে স্পিনার কে খেলার চেষ্টা। ফলাফল স্ট্যাম্পিং এর ফাদে পড়ে আউট। ম্যাচ একবারেই খারাপ হয়েছে বলা যাবে না, তবে বাংলাদেশ আরেকটু ভালো করতে পারতো।
-
(https://i.postimg.cc/s2g6v2Zr/screenshot.png)
ইয়া হাবিবি, ওডিআই টেস্ট ফরম্যাট এর থ্রেড দেখা যায় একবারে ডেড হয়ে গেছে।
কে কে আজকে ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়ার ম্যাচটি দেখেছেন?
ভাইরে ভাই এই অস্ট্রেলিয়া টিম নাকি প্রথম এবং সেকেন্ড ম্যাচে ইংল্যান্ড টিমকে খুব কমফোর্টটিবলি হারিয়েছে। তারা আজকে বোলিং এর ক্ষেত্রেও খারাপ করেছে।
তা না হলে মাত্র ৩৯ ওভারে ইংল্যান্ড টিম কিভাবে ৩১২ রান নেয় তারপরেও পাঁচ উইকেট হাতে ছিল তাদের। হ্যারি ব্রোক এবং লিয়াম লিভিংস্টোন অসাধারণ পারফরম্যান্স দেখিয়েছে বলতে গেলে এরা মনে হয় আজকে টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলতে নেমেছিল।
দুঃখের বিষয় পছন্দের টিম অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১২৬ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছে এটা মানতে পারছি না অন্তত 200 রান করতো তাও মনকে সান্তনা দিতাম। যাই হোক ইংল্যান্ড টিম এবার এই ওডিআই সিরিজে সমতা আনলো নেক্সট ম্যাচটি এখন হাই ভোল্টেজ হতে যাচ্ছে কারণ এটাই এই সিরিজের ফলাফল প্রকাশ করবে।
-
ইয়া হাবিবি, ওডিআই টেস্ট ফরম্যাট এর থ্রেড দেখা যায় একবারে ডেড হয়ে গেছে।
আসলে ভাই বাংলাদেশের ম্যাচ না থাকলে ক্রিকেট খেলা তেমন একটা দেখা হয় না। আমার মনে হয় বেশিরভাগ বাংলাদেশীদের একই অবস্থা। বাংলাদেশেরে খেলা হলে, তবেই টিভির সামনে বসা হয়। যে কারনে এই ডিসকাশন থ্রেড অনেকটা ডেড হয়ে আছে। বাংলাদেশের খেলা হলে আমি টুকিটাকি পোষ্ট করি। সামনে বাংলাদেশের কোনো ওডিআই সিরিজ আছে কি না জানিনা, দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে হোম সিরিজ আছে, সেখানে ওডিআই আছে কি না, চেক করি নাই।
দুঃখের বিষয় পছন্দের টিম অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১২৬ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছে এটা মানতে পারছি না অন্তত 200 রান করতো তাও মনকে সান্তনা দিতাম। যাই হোক ইংল্যান্ড টিম এবার এই ওডিআই সিরিজে সমতা আনলো নেক্সট ম্যাচটি এখন হাই ভোল্টেজ হতে যাচ্ছে কারণ এটাই এই সিরিজের ফলাফল প্রকাশ করবে।
যে কোনো ভালো দলের ও ব্যাটিং কোলাপ্স হতে পারে। আর আমরা দোষ দেই খালি আমাদের দেশের। যদিও বাংলাদেশের ব্যাটিং কোলাপ্স একটা নিয়মিত ঘটনা। মনে আছে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাক্সওয়েলের সেই ইনিংস? কে ভেবেছিলো অষ্ট্রেলিয়া সেদিন ম্যাচ জিতে যাবে? বাংলাদেশের বেলায় আমরা এরকম কিছু তেমন একটা দেখতে পাই না। যাই হোক, আমি এদের কাউকেই সাপোর্ট করি না। দুই দলকেই শুভ কামনা।
-
ইয়া হাবিবি, ওডিআই টেস্ট ফরম্যাট এর থ্রেড দেখা যায় একবারে ডেড হয়ে গেছে।
আসলে ভাই বাংলাদেশের ম্যাচ না থাকলে ক্রিকেট খেলা তেমন একটা দেখা হয় না। আমার মনে হয় বেশিরভাগ বাংলাদেশীদের একই অবস্থা। বাংলাদেশেরে খেলা হলে, তবেই টিভির সামনে বসা হয়। যে কারনে এই ডিসকাশন থ্রেড অনেকটা ডেড হয়ে আছে। বাংলাদেশের খেলা হলে আমি টুকিটাকি পোষ্ট করি। সামনে বাংলাদেশের কোনো ওডিআই সিরিজ আছে কি না জানিনা, দক্ষিন আফ্রিকার বিরুদ্ধে হোম সিরিজ আছে, সেখানে ওডিআই আছে কি না, চেক করি নাই।
ক্রিকেট খেলাটা বরাবরই আমার পছন্দের যদিও সব সময় সকল দলের ম্যাচ দেখা হয় না তবুও আমি চেষ্টা করি একবার হলেও কোন কোন দলের ম্যাচ হচ্ছে এবং কেমন চলতেছে।
যাই হোক সেটা বিষয় না বিষয় হল খবর দেখলাম মেহেদী মিরাজ ৮ মাস নাকি কয় মাস পরে আবার টি-টোয়েন্টি টিমে ব্যাক করতেছে। এবং অন্যদিকে আমাদের এমপি সাব সব খেলা থেকে সামনের মাসে মধ্যে রিটায়ারমেন্টে চলে আসতেছে।
আর হ্যাঁ ভাই সামনে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই ভারতের সাথে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হয়েছে আমি তো আগে থেকেই গেস করতেছি বাংলাদেশ এই সিরিজেও হোয়াইটওয়াশ হতে যাচ্ছে।
যে কোনো ভালো দলের ও ব্যাটিং কোলাপ্স হতে পারে। আর আমরা দোষ দেই খালি আমাদের দেশের। যদিও বাংলাদেশের ব্যাটিং কোলাপ্স একটা নিয়মিত ঘটনা। মনে আছে আফগানিস্তানের বিরুদ্ধে ম্যাক্সওয়েলের সেই ইনিংস? কে ভেবেছিলো অষ্ট্রেলিয়া সেদিন ম্যাচ জিতে যাবে? বাংলাদেশের বেলায় আমরা এরকম কিছু তেমন একটা দেখতে পাই না। যাই হোক, আমি এদের কাউকেই সাপোর্ট করি না। দুই দলকেই শুভ কামনা।
ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে এই সিরিজটিতে আমার একটু ভালো নজর ছিল কারণ আমি ছোটবেলা থেকেই অস্ট্রেলিয়া সাপোর্টার ছিলাম আর তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়াকে সাপোর্ট করার আরেকটা মেইন রিজন হচ্ছে তাবিজ হেড এই ব্যক্তি টা সত্যিই আসলে একটা রাক্ষস ক্রিকেট বিশ্বের এই রাক্ষসটি যখন ক্ষেপে যায় তখন কোন দলেরই রেহাই থাকে না । আর এজন্যই হয়তো ইংল্যান্ড দলের লাস্টের দিকে এসে জাদু দেখিয়েও কাজ হলো না আজকের ম্যাচটিতে অস্ট্রেলিয়া জয়ী হয়ে এই সিরিজটি জয় করে নিল।
-
ইংল্যান্ড এবং অস্ট্রেলিয়া এর মধ্যে এই সিরিজটিতে আমার একটু ভালো নজর ছিল কারণ আমি ছোটবেলা থেকেই অস্ট্রেলিয়া সাপোর্টার ছিলাম আর তার মধ্যে অস্ট্রেলিয়াকে সাপোর্ট করার আরেকটা মেইন রিজন হচ্ছে তাবিজ হেড এই ব্যক্তি টা সত্যিই আসলে একটা রাক্ষস ক্রিকেট বিশ্বের এই রাক্ষসটি যখন ক্ষেপে যায় তখন কোন দলেরই রেহাই থাকে না । আর এজন্যই হয়তো ইংল্যান্ড দলের লাস্টের দিকে এসে জাদু দেখিয়েও কাজ হলো না আজকের ম্যাচটিতে অস্ট্রেলিয়া জয়ী হয়ে এই সিরিজটি জয় করে নিল।
ক্রিকেট বিশ্বে অস্ট্রেলিয়া একটি দানবের নাম যেখানেই দানবটা থাবা দিয়েছে সেখানে এই দানব জয় হয়েছে। প্রথম দুটো ম্যাচে অস্ট্রেলিয়া পরপর জয় লাভ করে এবং তৃতীয় ও চতুর্থ ম্যাচ ে ইংল্যান্ডের কাম ব্যাক হয়ে আসাটা সত্যিই অসাধারণ ছিল। পারস্পরিক প্রতিশোধ মূলক এই চারটি ম্যাচ দেখে দর্শকরা সত্যিই দ্বিধায় পড়ে গিয়েছিল কোন দল শেষের ম্যাচটা জিতবে। এজন্য অর্ধেক সমর্থক ইংল্যান্ড সাপোর্ট করেছিল এবং অস্ট্রেলিয়া সাপোর্ট করেছিল পরবর্তী বাকি অর্ধেক। অবশ্যই ইংল্যান্ড ধিরগতিতে রান তুললেও ৩০০ প্লাস রান করে ফেলে কিন্তু সেই রানকে বৃদ্ধ আঙ্গুল দেখিয়ে travis Head ও Matthew Short পুরোটাই নিজেদের দখলে নিয়ে যায়। এবং শেষ পর্যন্ত বৃষ্টি এসেও যদি ক্রিকেটকে থামিয়ে দিয়েছিল কিন্তু জটিল ড্রাক লুইস পদ্ধতিতে 49 রানে এগিয়ে থাকলে অস্ট্রেলিয়াকে জয়ী ঘোষণা করা হয়। এবং শেষ পর্যন্ত অস্ট্রেলিয়া সিরিজ জিতে যায়।
-
যাই হোক সেটা বিষয় না বিষয় হল খবর দেখলাম মেহেদী মিরাজ ৮ মাস নাকি কয় মাস পরে আবার টি-টোয়েন্টি টিমে ব্যাক করতেছে। এবং অন্যদিকে আমাদের এমপি সাব সব খেলা থেকে সামনের মাসে মধ্যে রিটায়ারমেন্টে চলে আসতেছে।
আর হ্যাঁ ভাই সামনে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই ভারতের সাথে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হয়েছে আমি তো আগে থেকেই গেস করতেছি বাংলাদেশ এই সিরিজেও হোয়াইটওয়াশ হতে যাচ্ছে।
এম পি সাব তো খেলোয়ার হিসেবে ভালো সেটা সবাই জানি এবং মানি। কিন্তু ব্যাক্তি হিসেবে যে কি জঘন্য, সেটাও আমরা অনেকেই জানি। তবে সেসব বাদ দিয়ে তার বিরুদ্ধে যে মামলা করা হলো, সেটা যে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে মামলা করা হয়েছে, সেটাও আশা করি সকলেই জানে। সাকিব রাজনীতি তে যুক্ত হয়েছে শুধুমাত্র নিজের লাভের জন্য। এই ব্যাক্তি আওয়ামীলীগ এর লাভ হবে ভেবে রাজনীতি তে যায়নি। তার দরকার আরো টাকা। আর টাকার জন্য এই পাওয়ার তার দরকার ছিলো।
তার বিরুদ্ধে অন্যান্য কারনে মামলা করা যেতে পারে। যেমন সে নাকি শেয়ার বাজার ক্যালেংকারী কে জড়িত। সে কাকড়া ব্যাবসায়ীদের সাথে প্রতারণা করছে। সে ক্যাসিনোর সাথে চুক্তি করছে। এসব কারনে তার বিরুদ্ধে মামলা দেয়া যেতে পারে কারন সে এগুলো করেছে। কিন্তু শুধুমাত্র আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতো, এজন্য তাকে মামলা দিয়ে হয়রানি করানো, এগুলো শুধুমাত্র বাংলাদেশের মতো থার্ড ক্লাস দেশেই সম্ভব। আজব দুনিয়া।
আর সামনের টি টুয়েন্টি সিরিজের কথা যদি বলেন, একটা ম্যাচ জেতার আশা তো করতেই পারি। ২০ ওভারের ম্যাচ, কখন কি হয়ে যাবে কেউ তো বলতে পারে না।
-
যাই হোক সেটা বিষয় না বিষয় হল খবর দেখলাম মেহেদী মিরাজ ৮ মাস নাকি কয় মাস পরে আবার টি-টোয়েন্টি টিমে ব্যাক করতেছে। এবং অন্যদিকে আমাদের এমপি সাব সব খেলা থেকে সামনের মাসে মধ্যে রিটায়ারমেন্টে চলে আসতেছে।
আর হ্যাঁ ভাই সামনে অক্টোবরের প্রথম সপ্তাহেই ভারতের সাথে বাংলাদেশের টি-টোয়েন্টি সিরিজ হয়েছে আমি তো আগে থেকেই গেস করতেছি বাংলাদেশ এই সিরিজেও হোয়াইটওয়াশ হতে যাচ্ছে।
এম পি সাব তো খেলোয়ার হিসেবে ভালো সেটা সবাই জানি এবং মানি। কিন্তু ব্যাক্তি হিসেবে যে কি জঘন্য, সেটাও আমরা অনেকেই জানি। তবে সেসব বাদ দিয়ে তার বিরুদ্ধে যে মামলা করা হলো, সেটা যে হয়রানি করার উদ্দেশ্যে মামলা করা হয়েছে, সেটাও আশা করি সকলেই জানে। সাকিব রাজনীতি তে যুক্ত হয়েছে শুধুমাত্র নিজের লাভের জন্য। এই ব্যাক্তি আওয়ামীলীগ এর লাভ হবে ভেবে রাজনীতি তে যায়নি। তার দরকার আরো টাকা। আর টাকার জন্য এই পাওয়ার তার দরকার ছিলো।
তার বিরুদ্ধে অন্যান্য কারনে মামলা করা যেতে পারে। যেমন সে নাকি শেয়ার বাজার ক্যালেংকারী কে জড়িত। সে কাকড়া ব্যাবসায়ীদের সাথে প্রতারণা করছে। সে ক্যাসিনোর সাথে চুক্তি করছে। এসব কারনে তার বিরুদ্ধে মামলা দেয়া যেতে পারে কারন সে এগুলো করেছে। কিন্তু শুধুমাত্র আওয়ামীলীগের রাজনীতি করতো, এজন্য তাকে মামলা দিয়ে হয়রানি করানো, এগুলো শুধুমাত্র বাংলাদেশের মতো থার্ড ক্লাস দেশেই সম্ভব। আজব দুনিয়া।
আসলে সাকিব আল হাসানকে কোন মামলা করা হয়েছে আমি সম্পর্কে এখনো জানিনা।
এটা ঠিক যে শুধুমাত্র আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করতো এজন্য মামলা করাটা চক্ষুশুল বিষয় তবে সে যদি আওয়ামীলীগ এর রাজনীতির সাথে না যুক্ত তাহলে হয়তো যেসব দুর্নীতি সে করেছে সেসব করতে পারত না, আর আওয়ামী লীগ দল যদি সেইসব অবৈধ কর্মকান্ডে যদি তাকে সাপোর্ট না দিত তাহলেও সে এইগুলো করতে পারত না, এখানে একটা জায়গায়ই তাকে আটকানো যেতে পারে সেটা হল সে ভোট চোর আওয়ামী লীগ এ জয়েন করে নির্বাচন করে এমপি হয়েছে। কোন দলই এটা তো আমরা সবাই জানি দিন যাবে খালি সার্কেলে এইসব কাহিনী ঘুরপাক খাবে তবে তার বিরুদ্ধে যে মামলাই করা হোক না কেন বিচার কোন পর্যন্ত হয় এটা হলো আসল কথা।
আর সামনের টি টুয়েন্টি সিরিজের কথা যদি বলেন, একটা ম্যাচ জেতার আশা তো করতেই পারি। ২০ ওভারের ম্যাচ, কখন কি হয়ে যাবে কেউ তো বলতে পারে না।
হা হা হাসাইলেন ভাই এই ধ্বজভঙ্গ বাংলাদেশি টিম নিয়ে ইন্ডিয়ার সাথে ম্যাচ জেতার আশা করবেন তাও আবার ইন্ডিয়ার মাটিতে? আমি তো এই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে দিয়েছি আমি যেটা আশা করতেছি সেটা হল মান সম্মান নিয়ে যেন তারা হারে এমনভাবে না হারুক যেন মান-সম্মান একদমই বিসর্জন দেয়।
-
এটা ঠিক যে শুধুমাত্র আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করতো এজন্য মামলা করাটা চক্ষুশুল বিষয় তবে সে যদি আওয়ামীলীগ এর রাজনীতির সাথে না যুক্ত তাহলে হয়তো যেসব দুর্নীতি সে করেছে সেসব করতে পারত না, আর আওয়ামী লীগ দল যদি সেইসব অবৈধ কর্মকান্ডে যদি তাকে সাপোর্ট না দিত তাহলেও সে এইগুলো করতে পারত না
এই ধারনা সঠিক না। সাকিব আওয়ামী লীগের রাজনীতি শুরু করেছে ১ বছর ধরে। কিন্তু সে আকাম কুকাম করে আসতেছে বিগত ৮-১০ বছর ধরে। শেয়ার বাজারের আকাম কবে করসে আমি জানি না। কিন্তু এই যে জুয়ার সাথে সম্পৃক্ততা, বেটিং সাইট প্রমোট করা, কাকড়া ব্যাবসায়ীদের সাথে প্রতারনা করা, এসব কাজ সে অনেক আগে থেকেই করে আসছে। এতোদিন এসব কাজ সে তার নিজের ক্ষমতা ব্যাবহার করে করেছে। শেষে সে চেয়েছিলো ইমরান খানের মতো প্রধানমন্ত্রী হতে, যদিও এটা একটা রিউমার। তারপর একপ্রকার বাধ্য হয়ে রাজনৈতিক ক্ষমতার লোভে সে আওয়ামী লীগের রাজনীতি তে যোগ দেয়।
হা হা হাসাইলেন ভাই এই ধ্বজভঙ্গ বাংলাদেশি টিম নিয়ে ইন্ডিয়ার সাথে ম্যাচ জেতার আশা করবেন তাও আবার ইন্ডিয়ার মাটিতে? আমি তো এই স্বপ্ন দেখা বন্ধ করে দিয়েছি আমি যেটা আশা করতেছি সেটা হল মান সম্মান নিয়ে যেন তারা হারে এমনভাবে না হারুক যেন মান-সম্মান একদমই বিসর্জন দেয়।
আশা তো ভাই করতেই পারি। ইন্ডিয়ার মাটিতেও বাংলাদেশ এর আগে বেশ কয়েকবার এমন কিছু টাইট ম্যাচ খেলেছে, যেখানে একটু অভিজ্ঞ হলেই তারা হয়তো ম্যাচ বের করে আনতে পারতো। তবে আমি অনেকটা আবেগী। যে কারনে অন্তত একটা ম্যাচ জেতার কথা ভাবছি। তবে খেলা হলেই বুঝা যাবে তারা আসলে কোন অবস্থায় আছে। টি টুয়েন্টি টিম টা একদম ইয়ং। দেখা যাক কি হয়।
-
তারপর বলেন, কেমন আছেন সবাই?
কয়েকদিন পড়েই আফগানিস্তানের সাথে ওয়ান ডে শুরু হবে। এবার আপনাদের কি মনে হয়, দেশের বাইরে গিয়ে বাংলাদেশ আফগানিস্তানের সাথে ম্যাচ জিততে পারবে? আমার তো মনে হয় এখন কানাডার সাথে খেলা হলেও ভেতরে কোনো কনফিডেন্স থাকবে না। এভাবে গো হারা হারার পর, কারো ভেতরেই কনফিডেন্স থাকার কথা নয়। আপাতত আমি আর খেলা দেখার কোনো প্রকার প্ল্যান করছি না। আমি টিকটকারদের মতো পানিতে ডুব দিলাম, বাংলাদেশ জিতলে আমারে ডাক দিয়েন।
-
আজকের Afghanistan vs Bangladesh টিমের প্রথম ODI ম্যাচটিতে Afghanistan টিম জিতবে দেখে মনে হচ্ছে।প্রথমে ব্যাট করার জন্য মাঠে নেমেছিল Afghanistan টিম মাঠে নেমে ২৩৫ রানের টার্গেট দিয়েছে।তবে বাংলাদেশ টিম বোলিং লাইনে আরেকটু ভালো করতে পারলে হয়তো Afghanistan টিম ২০০ রানের মধ্যে অলআউট হয়ে যেতো।বাংলাদেশ টিম এখন ব্যাট করার জন্য মাঠে নেমে ৩৪.১ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপের মধ্যে বাংলাদেশ টিম।বাংলাদেশ টিম বলিং এবং ব্যাটিং এ খারাব করার জন্য এই ম্যাচটিতে এমন বাজে ভাবে হারতে হচ্ছে বাংলাদেশ টিমের।
-
আজকের Afghanistan vs Bangladesh টিমের প্রথম ODI ম্যাচটিতে Afghanistan টিম জিতবে দেখে মনে হচ্ছে।প্রথমে ব্যাট করার জন্য মাঠে নেমেছিল Afghanistan টিম মাঠে নেমে ২৩৫ রানের টার্গেট দিয়েছে।তবে বাংলাদেশ টিম বোলিং লাইনে আরেকটু ভালো করতে পারলে হয়তো Afghanistan টিম ২০০ রানের মধ্যে অলআউট হয়ে যেতো।বাংলাদেশ টিম এখন ব্যাট করার জন্য মাঠে নেমে ৩৪.১ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে বেশ চাপের মধ্যে বাংলাদেশ টিম।বাংলাদেশ টিম বলিং এবং ব্যাটিং এ খারাব করার জন্য এই ম্যাচটিতে এমন বাজে ভাবে হারতে হচ্ছে বাংলাদেশ টিমের।
আপনি সঠিক বলেছেন বাংলাদেশ টিমের বোলিং যদি আরেকটু ভালো হতো তাহলে আফগানিস্তান টিমকেও ২০০ রানের নিচেই অলআউট করা সম্ভবত কারণ তাদের ওপেনার্স গুলো ফেল করেছিল পারফরমেন্স করতে তবে বাংলাদেশী বোলারসরা তো নতুন তাই সোনামণি টা বোঝেনি যে লোয়ার অর্ডার এর ব্যাটসম্যান গুলো 84 রান নিতে পারবে। যাই হোক 234 রান কিন্তু ওডিআই সিরিজে খুব বেশি একটা রান না। যেকোনো একটা নরমাল টিম এ রানে জয় অর্জন করতেই পারে তাও যেখানে আফগানিস্তানের মতন টিম।
যাই হোক বাংলাদেশ টিম থেকে আমার আশা ভরসা সবকিছু উঠিয়ে নিয়েছি এবং সামনেও কোন আশা রাখবো না যে তারা জিতবে। বাংলাদেশের বোলাররা যাও একটু পারফরম্যান্স করে আমাদের বেটারসরা একটু পারফরম্যান্স করতে পারে না।
বাংলাদেশ দেখা যাবে ১০ রেংকিং এর বাইরে খুব দ্রুত যাবে।
-
কি ব্যাপার এখানে কোন উত্তেজনা দেখতে পাচ্ছি না সবাই কি ঘুমিয়ে পড়েছে নাকি আমি কি একাই শুধু বাংলাদেশের খেলা দেখতেছি?!!!
আজকে তো ভেবেছিলাম পূর্বেই বাংলাদেশ টিম হেরে যাবে কিন্তু আমাদের নতুন সোনা মনিরা পূর্বের ম্যাচগুলো থেকে অনেকটাই ভালো পারফরমেন্স করেছে । এবং বর্তমানে আফগানিস্তান টিমকে অনেকটাই প্রেসারে ফেলে দিয়েছে ।
আমি ভেবেছিলাম উপরের উইকেট গুলো পড়ে গেল আফগানিস্তানের মোঃ নাভি একাই বাংলাদেশের প্লেয়ারদের জন্য দানব হয়ে দাঁড়াবে তবে তা আর হতে দেয়নি আমাদের মেহেদী হাসান মিরাজ ।
এখন আফগানিস্তানের আরডি উইকেট পড়ে গিয়েছে যদিও অলরাউন্ডার রশিদ খান এখনো ব্যাটিংয়ে রয়েছে তারপরও আমার মনে হয় না তার একার পক্ষে এত প্রেসার ফুল একটা ম্যাচ ে আফগানিস্তানে সে যেতাতে পারবে ।
যেহেতু ২৪ ঘন্টা হয়ে গিয়েছে তাই পরপরই পোস্ট করলাম।
-
আজকের Afghanistan vs Bangladesh টিমের দিতীয় ODI ম্যাচে বাংলাদেশ টিম ব্যাট করতে মাঠে নেমে ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫২ রানের টার্গেট দিয়েছিলো Afghanistan টিমকে।আজকের ম্যাচে Afghanistan টিমের ব্যাটসম্যান গুলো Bangladesh টিমের বলার দের কাছে আটকা পরে গিয়েছিলো।Afghanistan টিমের সকল ব্যাটসম্যান ৪৩.৩ ওভারে সবাই আউট হয়ে মাঠ এর বাহিরে চলে গিয়ে ছিলো এই সুযোগে বাংলাদেশ টিম আজকে ৬৮ রানে জয় পেয়েছে।
-
আজকের Afghanistan vs Bangladesh টিমের দিতীয় ODI ম্যাচে বাংলাদেশ টিম ব্যাট করতে মাঠে নেমে ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫২ রানের টার্গেট দিয়েছিলো Afghanistan টিমকে।আজকের ম্যাচে Afghanistan টিমের ব্যাটসম্যান গুলো Bangladesh টিমের বলার দের কাছে আটকা পরে গিয়েছিলো।Afghanistan টিমের সকল ব্যাটসম্যান ৪৩.৩ ওভারে সবাই আউট হয়ে মাঠ এর বাহিরে চলে গিয়ে ছিলো এই সুযোগে বাংলাদেশ টিম আজকে ৬৮ রানে জয় পেয়েছে।
সমানে সমান হয়ে গেছে, আমার মনে হয় বাংলাদেশ যদি টসে জিতে আগে ব্যাট করতে পারে তাহলে অবশ্যই তৃতীয় ম্যাচটা বাংলাদেশ জয়লাভ করতে পারে। কিন্তু টসে জয়লাভ করতে হবে তা না হলে শেষের দিকে পিচ কন্ডিশন খুব খারাপ হয়ে যায় এই কারণে ব্যাটিং করতে অসুবিধা হয়ে যায়। আগের ম্যাচে বাংলাদেশ পরে ব্যাটিং করে পরাজিত হয়েছে পরের ম্যাচে আফগানিস্তান পরে ব্যাটিং করে পরাজিত হয়েছে।
-
আজকের Afghanistan vs Bangladesh টিমের দিতীয় ODI ম্যাচে বাংলাদেশ টিম ব্যাট করতে মাঠে নেমে ৫০ ওভারে ৭ উইকেট হারিয়ে ২৫২ রানের টার্গেট দিয়েছিলো Afghanistan টিমকে।আজকের ম্যাচে Afghanistan টিমের ব্যাটসম্যান গুলো Bangladesh টিমের বলার দের কাছে আটকা পরে গিয়েছিলো।Afghanistan টিমের সকল ব্যাটসম্যান ৪৩.৩ ওভারে সবাই আউট হয়ে মাঠ এর বাহিরে চলে গিয়ে ছিলো এই সুযোগে বাংলাদেশ টিম আজকে ৬৮ রানে জয় পেয়েছে।
আমার তো কোনো ভাবেই মনে হয় নাই যে বাংলাদেশ এই ম্যাচ জিতে যাবে। কারন আফগানিস্তান ঠিক বাংলাদেশের আগের ম্যাচের সিচুয়েশনে ছিলো। এরকম সিচুয়েশন থেকে ম্যাচ হেরে যাওয়া খুবই কষ্টকর ব্যাপার। সেটা যে কোনো টিমের জন্যেই হোক না কেনো। পিচ দেখে মনে হচ্ছিলো যে সেটা স্পিন ফ্রেন্ডলি হবে। কিন্তু যেহেতু আমি খেলা দেখিনি, তাই বলতে পারছি না আসলে এটা কেমন পিচ। তবে এরকম আয়নার মতো পিচ আমি আগে দেখেছি বলে মনে হচ্ছে না।
বাইরের দেশগুলোতে মূলত বাউন্সি উইকেট বানানো হয়। কিন্তু শারজাহ তে বাউন্সি উইকেট হয় কি না, তা আগে কখনো খেয়াল করিনি। যেহেতু সিরিজের হোষ্ট আফগানিস্তান, সেখানে পিচ তাদের মন মতোই বানানো হয়েছে। প্রথমে আমি বাংলাদেশের ব্যাটারদের এই স্লো ব্যাটিংয়ের সমালোচনা করেছিলাম। কিন্তু এই পিচে এটাই আসলে সঠিক এপ্রোচ ছিলো বলে মনে হচ্ছে এখন।
যাই হোক, আপনাকে হুট করেই বাংলাদেশ বোর্ড এ দেখা যাচ্ছে। আপনি তো বিটকয়েনটকে কোনোদিন বাংলাদেশ থ্রেড এ পোষ্ট করেন নাই? আপনার একাউন্ট সব সময় একটা হ্যাক করা বা সেল করা একাউন্ট বলেই মনে হয়েছে। আপনার নতুন করে ফিরে আসা, আর বাংলাদেশ বোর্ড এ পোষ্ট করা নতুন করে কিছু সন্দেহ নিয়ে আসবে। কয়েকদিন আগে হুট করেই একজন জিজ্ঞাসা করলো আমি আপনাকে চিনি কি না। আমার কাছে ব্যাপারটা রহস্যজনক মনে হয়েছে।
-
আমার তো কোনো ভাবেই মনে হয় নাই যে বাংলাদেশ এই ম্যাচ জিতে যাবে। কারন আফগানিস্তান ঠিক বাংলাদেশের আগের ম্যাচের সিচুয়েশনে ছিলো। এরকম সিচুয়েশন থেকে ম্যাচ হেরে যাওয়া খুবই কষ্টকর ব্যাপার। সেটা যে কোনো টিমের জন্যেই হোক না কেনো। পিচ দেখে মনে হচ্ছিলো যে সেটা স্পিন ফ্রেন্ডলি হবে। কিন্তু যেহেতু আমি খেলা দেখিনি, তাই বলতে পারছি না আসলে এটা কেমন পিচ। তবে এরকম আয়নার মতো পিচ আমি আগে দেখেছি বলে মনে হচ্ছে না।
বাইরের দেশগুলোতে মূলত বাউন্সি উইকেট বানানো হয়। কিন্তু শারজাহ তে বাউন্সি উইকেট হয় কি না, তা আগে কখনো খেয়াল করিনি। যেহেতু সিরিজের হোষ্ট আফগানিস্তান, সেখানে পিচ তাদের মন মতোই বানানো হয়েছে। প্রথমে আমি বাংলাদেশের ব্যাটারদের এই স্লো ব্যাটিংয়ের সমালোচনা করেছিলাম। কিন্তু এই পিচে এটাই আসলে সঠিক এপ্রোচ ছিলো বলে মনে হচ্ছে এখন।
আরে ভাই এত কিছু বলতেছেন কেন, এরা আসলে ভালো খেলে নাই ওই যে কথায় আছে না ঝরে বক মরে ফকিরের কেরামতি বাড়ে ঠিক এমনই এরা এই ম্যাচে একটু ভালো খেলে ফেলেছে।
দেখেন নাই পরের ম্যাচে কেমন নাকা নিচু বাণী হয়েছে আফগানিস্তান মাত্র ২৩৫ রান টার্গেট দিল সেটার বিপরীতে ব্যাটিং করতে গিয়ে আমাদের টপ অর্ডার এর ব্যাটারটা চাও একটু আদামাদা খেলল চার নম্বর উইকেট পড়ার পর একজন ব্যাটসম্যানও আফগানিস্তানের বর্ডারদের সামনে দাঁড়াতে পারেনি। আর ফলাফল শুরু মাত্র 143 রানে আমাদের সোনামণিরা অলআউট হয়ে গিয়েছে। যাই হোক মাঝখানের ম্যাচটি দেখে মনে করেছিলাম হয়তো বাংলাদেশ আফগানিস্তানের সাথে তাদের রিকভারি টা সেরে নিবে কিন্তু ভুল ভেবেছিলাম।
-
ইতিপূর্বে যারা মডারেটর ছিল তারা এর এ ধরনের কোন সিদ্ধান্ত গ্রহণ করেন নি। দিন যত যাচ্ছে তত স্মার্ট হচ্ছে আমাদের এই লোকাল ফোরাম টি । আর সেই স্মার্ট অস্তের ছোঁয়া জিসান ভাইয়ের মাধ্যমে হচ্ছে।
তাই বাংলা ফোরামের মডার ভাইদেরকে অনেক ধন্যবাদ জানাচ্ছি এরকম একটি ব্যতিক্রম ধর্মী পদক্ষেপ গ্রহণ করার জন্য। যেখানে আমরা আমাদের খেলাধুলার নিয়ে আলোচনা করতে পারব।
-
ধুর বাল,,,,বালের জন্য খেলা দেখতে বসছিলাম। যতক্ষণ খেলা দেখতে ছিলাম না ততক্ষণ বাংলাদেশ ভালো খেলতে ছিল যখনই খেলা দেখতে আসছি তখনই তাদের চতুরবতর পারফরমেন্স শুরু করে দিছে।
প্রথমে আজকের ম্যাচটারে একদমই গুরুত্ব দিয়েছিলাম না কিন্তু যখন দেখলাম বাংলাদেশ ব্যাটিং ভালো করতেছে এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ শুরুতে তাদের তিন উইকেট হারিয়ে ফেলেছে ভেবেছিলাম বাংলাদেশ যেহেতু একটু ভালো খেলতেছে তাহলে ম্যাচটা দেখি আর তখনই শুরু হলো বাংলাদেশের খারাপ বোলিং করা যদিও মেহেদী মেরাজ এর লাস্ট শাই হোপ এর উইকেট নেওয়া টা একটু আসা জাগিয়ে ছিল কিন্তু তারা ভাই ওয়েস্ট ইন্ডিজ বেটারস যদি তাদের পর্যাপ্ত উইকেট থাকে হাতে তাহলে যত বড় টার্গেটই হোক না কেন সেটাকে টাচ করতে পারবে আর সেটাই হতে যাচ্ছে। যেখানে রিকোয়ার রান রেট ৮এর উপরে ছিল সেখানে এটি ছয়ের মধ্যে চলে এসেছে অলরেডি। তাছাড়া গত ৫ ওভারে রান রেট ১০ এর উপরে।
ভাই বাংলাদেশকে আর কখনো বিশ্বাস করব না
-
BAN VS WI
গত ম্যাচটা ফাইটিং একটা ম্যাচ ছিলম।ভাল স্কোর তুলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। আজকেও তানজিদ তামিম ভাল শুরু করেছে। আগের মতই সৌম্য এবং লিটন রান তুলতে ব্যার্থ্য। আমি বুঝতে পারলাম না এদের সমসাময়িক ইন্টারনেশন্যাল ম্যাচ পারপরম্যান্স এত খারাপ হওয়া সত্বেও এদের যায়গায় অন্য কেউ সুযোগ কেন পাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত এরা খারাপ করে যাচ্ছে। সর্বশেষ আফিফ এবং সিনিয়র মাহমুদউল্লাহ ক্রিজে আছেন। আশা করব তারা একটা ভাল পার্টনারশিপ দিবে এবং ভাল একটা চ্যালেন্জিং স্কোর হবে। দেখি কি হয় শেষ পর্যন্ত।
-
BAN VS WI
গত ম্যাচটা ফাইটিং একটা ম্যাচ ছিলম।ভাল স্কোর তুলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। আজকেও তানজিদ তামিম ভাল শুরু করেছে। আগের মতই সৌম্য এবং লিটন রান তুলতে ব্যার্থ্য। আমি বুঝতে পারলাম না এদের সমসাময়িক ইন্টারনেশন্যাল ম্যাচ পারপরম্যান্স এত খারাপ হওয়া সত্বেও এদের যায়গায় অন্য কেউ সুযোগ কেন পাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত এরা খারাপ করে যাচ্ছে। সর্বশেষ আফিফ এবং সিনিয়র মাহমুদউল্লাহ ক্রিজে আছেন। আশা করব তারা একটা ভাল পার্টনারশিপ দিবে এবং ভাল একটা চ্যালেন্জিং স্কোর হবে। দেখি কি হয় শেষ পর্যন্ত।
বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলা দেখতে দেখতে আমি ক্লান্ত কারণ আমি যখনই খেলা দেখতে বসি তখনই বাংলাদেশ হেরে বসে। আর এ কারণে বাংলাদেশের খেলা আমি দেখা বাদ দিয়ে দিয়েছি।
-
BAN VS WI
গত ম্যাচটা ফাইটিং একটা ম্যাচ ছিলম।ভাল স্কোর তুলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। আজকেও তানজিদ তামিম ভাল শুরু করেছে। আগের মতই সৌম্য এবং লিটন রান তুলতে ব্যার্থ্য। আমি বুঝতে পারলাম না এদের সমসাময়িক ইন্টারনেশন্যাল ম্যাচ পারপরম্যান্স এত খারাপ হওয়া সত্বেও এদের যায়গায় অন্য কেউ সুযোগ কেন পাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত এরা খারাপ করে যাচ্ছে। সর্বশেষ আফিফ এবং সিনিয়র মাহমুদউল্লাহ ক্রিজে আছেন। আশা করব তারা একটা ভাল পার্টনারশিপ দিবে এবং ভাল একটা চ্যালেন্জিং স্কোর হবে। দেখি কি হয় শেষ পর্যন্ত।
প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স দেখে আমার আর এই সিরিজের প্রতি আসা ভরসা সবই বাতিল হয়ে গিয়েছিল দ্বিতীয় ম্যাচটির ধারেও ঘিরিনি এজন্য।
যেখানে ২৯৫ টার্গেট দিয়ে জিততে পারেনি সেখানে কিভাবে মাত্র 227 রান নিয়ে জিততে পারবে।
আগামীকাল মানে আজকে অলরেডি তো ১২ তারিখ পড়ে গিয়েছে, মানে আজকে আমাদের সোনার বাংলা টিমের তৃতীয় নম্বর খেলা শুরু হবে, আশা করি সবাই দোয়া করবেন যেন আমাদের সোনার ছেলেরা ম্যাচটি তে তাড়াতাড়ি করে নিজেদেরকে জয় বাংলা করে দিয়ে বউ বাচ্চা নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বীপ গুলোতে ঘুরে ফিরে আনন্দ উপভোগ করতে পারে।
-
BAN VS WI
গত ম্যাচটা ফাইটিং একটা ম্যাচ ছিলম।ভাল স্কোর তুলতে পেরেছিল বাংলাদেশ। আজকেও তানজিদ তামিম ভাল শুরু করেছে। আগের মতই সৌম্য এবং লিটন রান তুলতে ব্যার্থ্য। আমি বুঝতে পারলাম না এদের সমসাময়িক ইন্টারনেশন্যাল ম্যাচ পারপরম্যান্স এত খারাপ হওয়া সত্বেও এদের যায়গায় অন্য কেউ সুযোগ কেন পাচ্ছে না। প্রতিনিয়ত এরা খারাপ করে যাচ্ছে। সর্বশেষ আফিফ এবং সিনিয়র মাহমুদউল্লাহ ক্রিজে আছেন। আশা করব তারা একটা ভাল পার্টনারশিপ দিবে এবং ভাল একটা চ্যালেন্জিং স্কোর হবে। দেখি কি হয় শেষ পর্যন্ত।
প্রথম ম্যাচে বাংলাদেশের পারফরম্যান্স দেখে আমার আর এই সিরিজের প্রতি আসা ভরসা সবই বাতিল হয়ে গিয়েছিল দ্বিতীয় ম্যাচটির ধারেও ঘিরিনি এজন্য।
যেখানে ২৯৫ টার্গেট দিয়ে জিততে পারেনি সেখানে কিভাবে মাত্র 227 রান নিয়ে জিততে পারবে।
আগামীকাল মানে আজকে অলরেডি তো ১২ তারিখ পড়ে গিয়েছে, মানে আজকে আমাদের সোনার বাংলা টিমের তৃতীয় নম্বর খেলা শুরু হবে, আশা করি সবাই দোয়া করবেন যেন আমাদের সোনার ছেলেরা ম্যাচটি তে তাড়াতাড়ি করে নিজেদেরকে জয় বাংলা করে দিয়ে বউ বাচ্চা নিয়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজের দ্বীপ গুলোতে ঘুরে ফিরে আনন্দ উপভোগ করতে পারে।
আসলে হার জয় খেলার অংশ। প্রথম ম্যাচটিতে ভালই করেছিল এবং দ্বিতীয় ম্যাচের তো আরও করুন দশা। একটা জিনিস বোলাররা দুই দিনই ব্যার্থ হয়েছে। বাংলাদেশ এমন অনেক লো-স্কোরিং ম্যাচ জিতেছে কিন্তু গত ম্যাচটাতে সম্ভব হয় নি। আরেকটি জিনিস খেয়াল করেছেন ওপেনিং ব্যাটসমেন তানজিদ তামিম ছাড়া আমাদের সোনার ছেলে সৌম্য এবং লিটন দাস বরাবরই ব্যার্থ। এদেরকে গ্রাউন্ডে দেখতে আর ভাল লাগে না। টপ অর্ডারের এমন সমস্যা আর কবে দুর হবে বাংলাদেশের বলতে পারেন কেউ? যাই হোক আজকে বাংলাদেশের তৃতীয় এবং সর্বশেষ ম্যাচ। বাংলাদেশের ব্যাটিং এর যে অবস্থা তাতে অনায়াসে বলা যায় টিম বাংলাদেশ হোয়াইট ওয়াশ হবে। এই টিম কম্বিনেশনে আসলে ম্যাচ জয় করা খুবই কঠিন। আমার মনে হয় বাংলাদেশ দলটা ঢেলে সাজানো উচিত। হারতে হারতে হার দেখতে আর ভাল লাগে না। বিগ টিম গুলার সাথে তো হারেই, ছোট টিম গুলার সাথেও বাঁশ খয়। এইভাবে আর কত। এবার বাংলাদেশ টিমেও সংস্কার করা দরকার। আপনাদের মতামত আশা করি। ধন্যবাদ
-
আসলে হার জয় খেলার অংশ। প্রথম ম্যাচটিতে ভালই করেছিল এবং দ্বিতীয় ম্যাচের তো আরও করুন দশা। একটা জিনিস বোলাররা দুই দিনই ব্যার্থ হয়েছে। বাংলাদেশ এমন অনেক লো-স্কোরিং ম্যাচ জিতেছে কিন্তু গত ম্যাচটাতে সম্ভব হয় নি। আরেকটি জিনিস খেয়াল করেছেন ওপেনিং ব্যাটসমেন তানজিদ তামিম ছাড়া আমাদের সোনার ছেলে সৌম্য এবং লিটন দাস বরাবরই ব্যার্থ। এদেরকে গ্রাউন্ডে দেখতে আর ভাল লাগে না। টপ অর্ডারের এমন সমস্যা আর কবে দুর হবে বাংলাদেশের বলতে পারেন কেউ? যাই হোক আজকে বাংলাদেশের তৃতীয় এবং সর্বশেষ ম্যাচ। বাংলাদেশের ব্যাটিং এর যে অবস্থা তাতে অনায়াসে বলা যায় টিম বাংলাদেশ হোয়াইট ওয়াশ হবে। এই টিম কম্বিনেশনে আসলে ম্যাচ জয় করা খুবই কঠিন। আমার মনে হয় বাংলাদেশ দলটা ঢেলে সাজানো উচিত। হারতে হারতে হার দেখতে আর ভাল লাগে না। বিগ টিম গুলার সাথে তো হারেই, ছোট টিম গুলার সাথেও বাঁশ খয়। এইভাবে আর কত। এবার বাংলাদেশ টিমেও সংস্কার করা দরকার। আপনাদের মতামত আশা করি। ধন্যবাদ
আমি ভাই আপনার সাথে একমত না বাংলাদেশের বেলায় শুধু হার খেলার অংশ আরো অন্যান্য দলের ক্ষেত্রে হয়তোবা হার জিত দুটোই খেলার অংশ হতে পারে।
এতদিন শুধু বলতাম যে বাংলাদেশ টিমের ব্যাটিং লাইনআপ অত্যন্ত দুর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে দেখতেছি ব্যাটিং লাইন আপে ভালো পারফরম্যান্স করলেও বোলিংয়ে গিয়ে ডাব্বা মারতেছে। যেমনটা প্রথম ম্যাচে হয়েছে দ্বিতীয় ম্যাচে তো ব্যাটিং এবং বোলিং উভয় দিকেই খারাপ খেলেছে।
আর সৌম্য সরকার এবং লিটন দাস এর কথা বলতে গেলে সৌম্য সরকার যাও একটু খেলেছে লিটন দাসের তো মনে হচ্ছিল ফিল্ডে নেমে যত তাড়াতাড়ি প্যাভিলিয়নে যায় তার জন্য ভালো হবে।
যাইহোক আজকে কিন্তু সৌম্য সরকার ভালো একটা ইনিংস খেলেছে।
তারপরও আমার কেন যেন মনে হচ্ছে আজকের ম্যাচেও বাংলাদেশ দল হারবে যদিও ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের 50 রানের পূর্বেই তিন উইকেট পড়ে গিয়েছে। প্রথম ম্যাচে প্রায় এরকমই হয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমই জিতেছিল।
-
আসলে হার জয় খেলার অংশ। প্রথম ম্যাচটিতে ভালই করেছিল এবং দ্বিতীয় ম্যাচের তো আরও করুন দশা। একটা জিনিস বোলাররা দুই দিনই ব্যার্থ হয়েছে। বাংলাদেশ এমন অনেক লো-স্কোরিং ম্যাচ জিতেছে কিন্তু গত ম্যাচটাতে সম্ভব হয় নি। আরেকটি জিনিস খেয়াল করেছেন ওপেনিং ব্যাটসমেন তানজিদ তামিম ছাড়া আমাদের সোনার ছেলে সৌম্য এবং লিটন দাস বরাবরই ব্যার্থ। এদেরকে গ্রাউন্ডে দেখতে আর ভাল লাগে না। টপ অর্ডারের এমন সমস্যা আর কবে দুর হবে বাংলাদেশের বলতে পারেন কেউ? যাই হোক আজকে বাংলাদেশের তৃতীয় এবং সর্বশেষ ম্যাচ। বাংলাদেশের ব্যাটিং এর যে অবস্থা তাতে অনায়াসে বলা যায় টিম বাংলাদেশ হোয়াইট ওয়াশ হবে। এই টিম কম্বিনেশনে আসলে ম্যাচ জয় করা খুবই কঠিন। আমার মনে হয় বাংলাদেশ দলটা ঢেলে সাজানো উচিত। হারতে হারতে হার দেখতে আর ভাল লাগে না। বিগ টিম গুলার সাথে তো হারেই, ছোট টিম গুলার সাথেও বাঁশ খয়। এইভাবে আর কত। এবার বাংলাদেশ টিমেও সংস্কার করা দরকার। আপনাদের মতামত আশা করি। ধন্যবাদ
আমি ভাই আপনার সাথে একমত না বাংলাদেশের বেলায় শুধু হার খেলার অংশ আরো অন্যান্য দলের ক্ষেত্রে হয়তোবা হার জিত দুটোই খেলার অংশ হতে পারে।
এতদিন শুধু বলতাম যে বাংলাদেশ টিমের ব্যাটিং লাইনআপ অত্যন্ত দুর্বল ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে দেখতেছি ব্যাটিং লাইন আপে ভালো পারফরম্যান্স করলেও বোলিংয়ে গিয়ে ডাব্বা মারতেছে। যেমনটা প্রথম ম্যাচে হয়েছে দ্বিতীয় ম্যাচে তো ব্যাটিং এবং বোলিং উভয় দিকেই খারাপ খেলেছে।
আর সৌম্য সরকার এবং লিটন দাস এর কথা বলতে গেলে সৌম্য সরকার যাও একটু খেলেছে লিটন দাসের তো মনে হচ্ছিল ফিল্ডে নেমে যত তাড়াতাড়ি প্যাভিলিয়নে যায় তার জন্য ভালো হবে।
যাইহোক আজকে কিন্তু সৌম্য সরকার ভালো একটা ইনিংস খেলেছে।
তারপরও আমার কেন যেন মনে হচ্ছে আজকের ম্যাচেও বাংলাদেশ দল হারবে যদিও ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের 50 রানের পূর্বেই তিন উইকেট পড়ে গিয়েছে। প্রথম ম্যাচে প্রায় এরকমই হয়েছিল কিন্তু শেষ পর্যন্ত ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমই জিতেছিল।
আপনার প্রেডিকশন একদম ঠিক হয়েছে। বাংলাদেশ ৩য় ম্যাচ হেরেছে এবং সাথে সাথে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে। ০২ টা ম্যাচ হেরেছে ভাল রান তোলার পরও। আবার একটা জিনওস হাসি পেয়েছিল যে আতহার আলী কমেন্ট্রিতে বলতেছি আজকে সৌম্য ভাল করছে ঠিক আছে লিন্তু পরবর্তী দশ টা ম্যাচ নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। সৌম্যের ব্যাটিং স্টাইল ভাল কিন্তু স্কোর লম্বা করতে পারে না। আর অন্যদের কথা বলার নাই। কোন ধারবাহিকতা তো নাই। লিটন দাশ কোন কোটায় জাতীয় দলে টিকে আছে আমার বুঝে আসে না। বাংলাদেশের জন্য বাহিরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হওয়া একটি সহজ ঘটনা। তাই এটা নওয়ে আমি এত হতাশ নই। বাংলাদেশের মত টবার বাংলাদেশ টিমেও সংস্কার হওয়া দরকার। যারা পারপরম্যান্স করতে পারবে না তারা যায়গা হারাবে। যাই হোক, শেষের ম্যাচটার কথায় আসি, ভাল একটা স্কোর বোর্ড দার করিয়েছিল কিন্তু বাজে বোলিং আবারো হতাশায় ডুবালো। আর কত হার হারলে লজ্জা কমবে আমার জানা নাই। তাদের পেশাদারিত্ব বলতে কিছু নেই।
-
আপনার প্রেডিকশন একদম ঠিক হয়েছে। বাংলাদেশ ৩য় ম্যাচ হেরেছে এবং সাথে সাথে হোয়াইটওয়াশ হয়েছে। ০২ টা ম্যাচ হেরেছে ভাল রান তোলার পরও। আবার একটা জিনওস হাসি পেয়েছিল যে আতহার আলী কমেন্ট্রিতে বলতেছি আজকে সৌম্য ভাল করছে ঠিক আছে লিন্তু পরবর্তী দশ টা ম্যাচ নিয়ে আমার সন্দেহ আছে। সৌম্যের ব্যাটিং স্টাইল ভাল কিন্তু স্কোর লম্বা করতে পারে না। আর অন্যদের কথা বলার নাই। কোন ধারবাহিকতা তো নাই। লিটন দাশ কোন কোটায় জাতীয় দলে টিকে আছে আমার বুঝে আসে না। বাংলাদেশের জন্য বাহিরের মাটিতে হোয়াইটওয়াশ হওয়া একটি সহজ ঘটনা। তাই এটা নওয়ে আমি এত হতাশ নই। বাংলাদেশের মত টবার বাংলাদেশ টিমেও সংস্কার হওয়া দরকার। যারা পারপরম্যান্স করতে পারবে না তারা যায়গা হারাবে। যাই হোক, শেষের ম্যাচটার কথায় আসি, ভাল একটা স্কোর বোর্ড দার করিয়েছিল কিন্তু বাজে বোলিং আবারো হতাশায় ডুবালো। আর কত হার হারলে লজ্জা কমবে আমার জানা নাই। তাদের পেশাদারিত্ব বলতে কিছু নেই।
খারাপ বলেননি সৌম্য সরকার যদি একটি ম্যাচ খেলে বাকি ১০ টি ম্যাচে খুব দ্রুত প্যাভিলিয়নের পথে ফেরত যায়।
যাই হোক প্রেডিকশন সঠিক হবে এটা নিয়ে আমিও আত্মবিশ্বাসী ছিলাম আর সেটার কারণ হচ্ছে এই সিরিজের প্রথম ওডিআই ম্যাচ। সেই ম্যাচে আমি ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের টপ অর্ডারের চাইতে মিডল অর্ডার এবং লোয়ার মিডল অর্ডার ব্যাটার্স দের বেশি শক্তিশালী পজিশনে দেখেছি।
তাই এই ম্যাচেও যদিও তারা দ্রুত তাদের প্রথম তিনটি উইকেট হারিয়ে ফেলেছিল তারপরেও আমি তাদের মেডেল অর্ডার এবং লোয়ার অর্ডারের কথা ভেবে বলেছি ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের জেতার সম্ভাবনা রয়েছে।
আর এদের নিয়ে কিছুই বলতে চাই না এরা একবার বোলিং ভালো করলে ব্যাটিংয়ে ডাব্বা মারে আবার ব্যাটিং ভালো করলে বোলিংয়ে ডাব্বা মারে।
-
আর এদের নিয়ে কিছুই বলতে চাই না এরা একবার বোলিং ভালো করলে ব্যাটিংয়ে ডাব্বা মারে আবার ব্যাটিং ভালো করলে বোলিংয়ে ডাব্বা মারে।
আসলে এই পিচে বোলারদের জন্য তেমন কিছু ছিলো না। একমাত্র নতুন বলে যদি কিছু করতে পারে, তাহলে সেটাই দলের জন্য ইফেক্টিভ হতো। এরকম পিচে উইকেট পেতে হলে দরকার এক্সট্রা অর্ডিনারি স্কিল, অথবা ব্যাটারকে ফাদে ফালানোর বুদ্ধিদীপ্ত কৌশল। বাংলাদেশের ক্যাপ্টেন রা সাধারনত এস ইউজুয়াল ফিল্ডিং সেটাপ করে। ব্যাটার ভেদাভেদে তারা তেমন একটা ফিল্ডিং চেন্জ করে না। আমার আসলে জানা নেই যে তারা প্রতিপক্ষের ব্যাটারদেরকে নিযে কোনো রিসার্চ করে কি না। ভিডিও এন্যালিষ্ট আসলে কি কাজ করে। কোন ব্যাটারকে কোন যায়গায় বল করবে, সেগুলো নিয়ে কোনো মাথা ব্যাথা নেই। অথচ জাকের আর মাহমুদুল্লাহ কে গত ২ ম্যাচে ওয়েষ্টইন্ডিজ বোলার রা বাইরে বল করে করে যে পরিমান বিরক্ত করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বাংলাদেশ এমন কিছু করতে পারে না কেনো? প্রতিপক্ষ ব্যাটারের উইক পয়েন্ট খুজে বের করে না কেনো?
-
আসলে এই পিচে বোলারদের জন্য তেমন কিছু ছিলো না। একমাত্র নতুন বলে যদি কিছু করতে পারে, তাহলে সেটাই দলের জন্য ইফেক্টিভ হতো। এরকম পিচে উইকেট পেতে হলে দরকার এক্সট্রা অর্ডিনারি স্কিল, অথবা ব্যাটারকে ফাদে ফালানোর বুদ্ধিদীপ্ত কৌশল। বাংলাদেশের ক্যাপ্টেন রা সাধারনত এস ইউজুয়াল ফিল্ডিং সেটাপ করে। ব্যাটার ভেদাভেদে তারা তেমন একটা ফিল্ডিং চেন্জ করে না। আমার আসলে জানা নেই যে তারা প্রতিপক্ষের ব্যাটারদেরকে নিযে কোনো রিসার্চ করে কি না। ভিডিও এন্যালিষ্ট আসলে কি কাজ করে। কোন ব্যাটারকে কোন যায়গায় বল করবে, সেগুলো নিয়ে কোনো মাথা ব্যাথা নেই। অথচ জাকের আর মাহমুদুল্লাহ কে গত ২ ম্যাচে ওয়েষ্টইন্ডিজ বোলার রা বাইরে বল করে করে যে পরিমান বিরক্ত করেছে, তা বলার অপেক্ষা রাখে না। বাংলাদেশ এমন কিছু করতে পারে না কেনো? প্রতিপক্ষ ব্যাটারের উইক পয়েন্ট খুজে বের করে না কেনো?
এজন্যই মনে হয় আমাদের ব্যাটসম্যানগুলো এত ভাল স্কোর করতে পেরেছে।
যদিও তাদের সেকেন্ড ম্যাচ টি কোন কারণে খারাপ স্কোরিং এর শিকার হল সেটা বুঝলাম না তবে এই দিক থেকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ কিন্তু বোলিং খারাপ করলেও তাদের ব্যাটিং লাইনআপ এর সঠিক ব্যবহার করেছে এই পিচের।
আর যদি বলি এদের প্রতিপক্ষের বেটারদের নিয়ে কোন রিসার্চ করে কিনা আমার তো মনে হয় এরা রিচার্জ করে কিন্তু ভুল সব রিসার্চ করে ভুল ডিসিশন গুলো এপ্লাই করে আর সত্যি কথা বলতে বাংলাদেশের সব লেজেন্ডারি প্লেয়ার গুলো বর্তমানে অবসরে।
যাইহোক আর কয়েক ঘণ্টার মধ্যে টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে কি মনে হয় আপনার ওয়েস্ট ইন্ডিজ যদি ব্যাটিং শুরুতে করে তাহলে স্কোর কতর মধ্যে থাকতে পারে? এবার কিন্তু স্টেডিয়াম চেঞ্জ হচ্ছে
-
আজকে শ্রীলংকা ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে দ্বিতীয় ওডিআই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে শ্রীলংকার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল যাতে এই ম্যাচটাতে জয়লাভ করে নিউজিল্যান্ডের সাথে আপাতত একটি একটি ম্যাচে সমতায় আনতে। কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি বরং ২৫৯ রানে নিউজিল্যান্ড নির্ধারিত ৩৭ ওভারে খেলা শেষ করে যদিও বৃষ্টির কারণে ৫০ ওভারে খেলা কমিয়ে ৩৭ ওভারে এনে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শ্রীলংকা ২৬০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে মাত্র 142 রানে আউট হয়ে যায়। অর্থাৎ তিন ম্যাচের সিরিজে ২-০ তে এগিয়ে থেকে সিরিজ জয় নিশ্চিত করলো নিউজিল্যান্ড।
-
আজকে শ্রীলংকা ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে দ্বিতীয় ওডিআই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে শ্রীলংকার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল যাতে এই ম্যাচটাতে জয়লাভ করে নিউজিল্যান্ডের সাথে আপাতত একটি একটি ম্যাচে সমতায় আনতে। কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি বরং ২৫৯ রানে নিউজিল্যান্ড নির্ধারিত ৩৭ ওভারে খেলা শেষ করে যদিও বৃষ্টির কারণে ৫০ ওভারে খেলা কমিয়ে ৩৭ ওভারে এনে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শ্রীলংকা ২৬০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে মাত্র 142 রানে আউট হয়ে যায়। অর্থাৎ তিন ম্যাচের সিরিজে ২-০ তে এগিয়ে থেকে সিরিজ জয় নিশ্চিত করলো নিউজিল্যান্ড।
সংখ্যা দেশটা বাংলাদেশের আশেপাশেই তো তাই মনে হয় তাদের গায়েও বাংলাদেশের টিমের হাওয়া লেগেছে।
এই শ্রীলঙ্কাকে এদের টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে বাংলাদেশের ভুতে ধরেছে যদিও তাদের লাস্ট টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি ভাল ছিল। তবে ওডিআই সিরিজে এর পূর্বের সিরিজের এক কানি কণা পারফরম্যান্স দেখাতে পারেনি শ্রীলঙ্কান টিম। মানে আমি নিউজিল্যান্ডের সাথেই পূর্বের সিরিজের কথা বলছিলাম।
যাই হোক এক ম্যাচ হাতে রেখে অলরেডি নিউজিল্যান্ড টিম জয়ী হয়ে গিয়েছে আমার মনে হচ্ছে সামনের ম্যাচেও জিতে শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করবে।
-
আজকে শ্রীলংকা ও নিউজিল্যান্ডের মধ্যে দ্বিতীয় ওডিআই ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে যেখানে শ্রীলংকার জন্য একটি চ্যালেঞ্জ ছিল যাতে এই ম্যাচটাতে জয়লাভ করে নিউজিল্যান্ডের সাথে আপাতত একটি একটি ম্যাচে সমতায় আনতে। কিন্তু সেটি সম্ভব হয়নি বরং ২৫৯ রানে নিউজিল্যান্ড নির্ধারিত ৩৭ ওভারে খেলা শেষ করে যদিও বৃষ্টির কারণে ৫০ ওভারে খেলা কমিয়ে ৩৭ ওভারে এনে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু শ্রীলংকা ২৬০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে মাত্র 142 রানে আউট হয়ে যায়। অর্থাৎ তিন ম্যাচের সিরিজে ২-০ তে এগিয়ে থেকে সিরিজ জয় নিশ্চিত করলো নিউজিল্যান্ড।
সংখ্যা দেশটা বাংলাদেশের আশেপাশেই তো তাই মনে হয় তাদের গায়েও বাংলাদেশের টিমের হাওয়া লেগেছে।
এই শ্রীলঙ্কাকে এদের টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকে বাংলাদেশের ভুতে ধরেছে যদিও তাদের লাস্ট টি-টোয়েন্টি ম্যাচটি ভাল ছিল। তবে ওডিআই সিরিজে এর পূর্বের সিরিজের এক কানি কণা পারফরম্যান্স দেখাতে পারেনি শ্রীলঙ্কান টিম। মানে আমি নিউজিল্যান্ডের সাথেই পূর্বের সিরিজের কথা বলছিলাম।
যাই হোক এক ম্যাচ হাতে রেখে অলরেডি নিউজিল্যান্ড টিম জয়ী হয়ে গিয়েছে আমার মনে হচ্ছে সামনের ম্যাচেও জিতে শ্রীলঙ্কাকে হোয়াইটওয়াশ করবে।
হোয়াইটওয়াশ করতে পারবে এটা আমি শতভাগ নিশ্চিত কেননা প্রত্যেক ম্যাচেই কিন্তু শ্রীলংকা অলআউট হয়ে যাচ্ছে বিশেষ করে প্রথম ম্যাচ ১৭৮ রানে অলআউট হয়ে যায় এবং দ্বিতীয় ম্যাচে ১৪২ রানে অলআউট হয়ে যায়। শ্রীলংকার সাথে ওডিআই সিরিজে হোয়াইটওয়াশ করতে হলে অবশ্যই শেষ ম্যাচে নিউজিল্যান্ড চাইবে হোয়াইটওয়াশ করতে তো সেদিন নিউজিল্যান্ড আরো সিরিয়াসলি ব্যাটিং ও বোলিং করবে। এই মুহূর্তে যদি শ্রীলঙ্কা ও বাংলাদেশকে তুলনা করি তাহলে অবশ্যই বলবো বাংলাদেশ অনেক ভালো পারফরম্যান্স করবে। তবে বাংলাদেশের কয়েকজন ব্যাটসম্যানকে বাদ দিয়ে তুলনা করতে হবে বিশেষ করে লিটন দাস। শ্রীলংকায় লিটন দাসের মতো কয়েকজন ব্যাটসম্যান আছে যার কারণে শ্রীলঙ্কার এই অবস্থা।
-
চ্যাম্পিয়ন ট্রফি হয়তো সাকিবের ভাগ্যে নেই বিশেষ করে রাজনৈতিক চাপাকলে পৃষ্ঠ হয়ে তার ক্যারিয়ার শেষ হয়ে গেল। একটি দুর্ভাগ্য ও একটি আকাশছোঁয়া জনপ্রিয় খেলোয়াড়ের ক্যারিয়ার শেষ বাংলাদেশের ভাগ্যকে বিশেষ করে ক্রিকেটকে কতটুকু দিল বা নিলো এটা বাংলাদেশের প্রত্যেকজন খেলোয়ারকে বুঝতে হবে। উজ্জল ক্যারিয়ারে থাকাকালে কেউ যাতে রাজনৈতিক দলের সাথে সম্পৃক্ত হতে না পারে এদিকে খেয়াল রাখতে হবে। সাকিব আল হাসানের জনপ্রিয়তা যেমন ছিল ভবিষ্যতে ঠিক থাকতো কিন্তু তাকে আরও অতিরিক্ত জনপ্রিয় হতে যাওয়াটা কতটুকু ভালো হয়েছে সেটা বাংলাদেশের জনগণ সরকার পতনের পরই বুঝে গেছে। তাকে আর বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করছে না করবেই বা কেন ছাত্র জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালানো সরকারের পক্ষে সব সময় সাফাই গাওয়া জনপ্রিয় খেলোয়ার যতই হোক না কেন বাংলার জন্য তিনি একজন হত্যাকারী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে যাবে।
https://www.thehindu.com/sport/cricket/fresh-blow-for-shakib-fails-second-bowling-action-test-ahead-of-champions-trophy/article69091394.ece
-
সাকিব আল হাসানের জনপ্রিয়তা যেমন ছিল ভবিষ্যতে ঠিক থাকতো কিন্তু তাকে আরও অতিরিক্ত জনপ্রিয় হতে যাওয়াটা কতটুকু ভালো হয়েছে সেটা বাংলাদেশের জনগণ সরকার পতনের পরই বুঝে গেছে। তাকে আর বাংলাদেশের মানুষ গ্রহণ করছে না করবেই বা কেন ছাত্র জনতার উপর নির্বিচারে গুলি চালানো সরকারের পক্ষে সব সময় সাফাই গাওয়া জনপ্রিয় খেলোয়ার যতই হোক না কেন বাংলার জন্য তিনি একজন হত্যাকারী হিসেবে স্বীকৃতি পেয়ে যাবে।
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
-
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
মেইনলি এখানে আমি যে কথাটা বলব সেটা হচ্ছে সাকিব আল হাসান বা অন্যান্য যারা রয়েছে তারা যে আসলে হত্যা করেছে কি করেনি এটা আমরা কেউ জানে না তারা নিজেরা না করলেও যদি তাদের নির্দেশে কোন অ্যাক্টিভিটি এর কারণে কোন লোক মারা যায় তাহলেও সেটার দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে এখন জানিনা কোন দিক থেকে সাকিব আল হাসানকে হত্যাকারী বানানো হয়েছে।
তবে শাকিব আল হাসানকে তার কিছু অ্যাক্টিভিটি এর কারণে আমার আগে থেকেই অপছন্দ আর যেটা আওয়ামী লীগের মতন একটা ফ্যাসিস্ট দলকে চুজ করার জন্য আরো তীব্র হয়ে গিয়েছিল। তবে প্লেয়ার হিসেবে শাকিব আল হাসান আজ অব্দি বাংলাদেশের সবচাইতে বেস্ট প্লেয়ার ছিল এটা মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই।
-
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
মেইনলি এখানে আমি যে কথাটা বলব সেটা হচ্ছে সাকিব আল হাসান বা অন্যান্য যারা রয়েছে তারা যে আসলে হত্যা করেছে কি করেনি এটা আমরা কেউ জানে না তারা নিজেরা না করলেও যদি তাদের নির্দেশে কোন অ্যাক্টিভিটি এর কারণে কোন লোক মারা যায় তাহলেও সেটার দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে এখন জানিনা কোন দিক থেকে সাকিব আল হাসানকে হত্যাকারী বানানো হয়েছে।
তবে শাকিব আল হাসানকে তার কিছু অ্যাক্টিভিটি এর কারণে আমার আগে থেকেই অপছন্দ আর যেটা আওয়ামী লীগের মতন একটা ফ্যাসিস্ট দলকে চুজ করার জন্য আরো তীব্র হয়ে গিয়েছিল। তবে প্লেয়ার হিসেবে শাকিব আল হাসান আজ অব্দি বাংলাদেশের সবচাইতে বেস্ট প্লেয়ার ছিল এটা মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই।
সাকিব আল হাসানকে কম বেশি সবাই ভালোবাসতো বাংলাদেশেও এবং বিদেশেও কারণ ও অনেক ভালো খেলতো বাংলাদেশ টিমের মধ্যে একজন শেরা অলরাউন্ডার ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নাম লেখাইয়া খেলার পারফরমেন্সও যেমন নষ্ট করেছে তেমন নষ্ট করেছে নিজের সন্মান আর ফ্যাসিষ্ট সরকারের কর্মী হয়ে নিজেও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠেছিল। ক্ষমতার নেশা মানুষকে অমানুষ করে তোলে সেটার প্রমাণ আমরা দেখেছি নিজ চোখে এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে। খেলোয়াড়রা রাজনীতিতে যেদিন থেকে নাম লেখানো শুরু করেছে সেদিন থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে গেছে। যতটা শুনাম ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে এখন তার অর্ধেকও নেই। নতুন ক্রিকেট বোর্ড গঠন হয়েছে এখন এরা আবার কতটুকু রিকভার করতে পারবে আল্লাহ্ ভালো জানে।
-
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
মেইনলি এখানে আমি যে কথাটা বলব সেটা হচ্ছে সাকিব আল হাসান বা অন্যান্য যারা রয়েছে তারা যে আসলে হত্যা করেছে কি করেনি এটা আমরা কেউ জানে না তারা নিজেরা না করলেও যদি তাদের নির্দেশে কোন অ্যাক্টিভিটি এর কারণে কোন লোক মারা যায় তাহলেও সেটার দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে এখন জানিনা কোন দিক থেকে সাকিব আল হাসানকে হত্যাকারী বানানো হয়েছে।
তবে শাকিব আল হাসানকে তার কিছু অ্যাক্টিভিটি এর কারণে আমার আগে থেকেই অপছন্দ আর যেটা আওয়ামী লীগের মতন একটা ফ্যাসিস্ট দলকে চুজ করার জন্য আরো তীব্র হয়ে গিয়েছিল। তবে প্লেয়ার হিসেবে শাকিব আল হাসান আজ অব্দি বাংলাদেশের সবচাইতে বেস্ট প্লেয়ার ছিল এটা মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই।
সাকিব আল হাসানকে কম বেশি সবাই ভালোবাসতো বাংলাদেশেও এবং বিদেশেও কারণ ও অনেক ভালো খেলতো বাংলাদেশ টিমের মধ্যে একজন শেরা অলরাউন্ডার ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নাম লেখাইয়া খেলার পারফরমেন্সও যেমন নষ্ট করেছে তেমন নষ্ট করেছে নিজের সন্মান আর ফ্যাসিষ্ট সরকারের কর্মী হয়ে নিজেও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠেছিল। ক্ষমতার নেশা মানুষকে অমানুষ করে তোলে সেটার প্রমাণ আমরা দেখেছি নিজ চোখে এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে। খেলোয়াড়রা রাজনীতিতে যেদিন থেকে নাম লেখানো শুরু করেছে সেদিন থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে গেছে। যতটা শুনাম ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে এখন তার অর্ধেকও নেই। নতুন ক্রিকেট বোর্ড গঠন হয়েছে এখন এরা আবার কতটুকু রিকভার করতে পারবে আল্লাহ্ ভালো জানে।
ভাই সাকিব আল হাসান যে শুধু ভালো খেলতো তা কিন্তু নয় প্রথমত ভালো পারফরম্যান্সের সাথে সাথে তার ব্যবহার আচার-আচরণ ভালো থাকায় অনেক মানুষের মনে জায়গা করে নিয়ে ছিল। এবং তিনি শুধু যে আমাদের বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার ছিল তা কিন্তু না এক সময় তিনি সর্বত্র ভালো অলরাউন্ডার ছিল। বাইরের দেশের মানুষেরাও তার খেলা দেখার জন্য অনেক আগ্রহী ছিল। কিন্তু তার একটা ভুলের কারণে তিনি আর সবার মন থেকে উঠে গেছে সত্যি বলতে আমারও একটা প্রিয় খেলা ছিল একসময়, কিন্তু এখন তাকে আর দেখার ইচ্ছে হয় না। এ রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে তার সম্মান যতটা ছিল মানুষের কাছে তাও হারিয়েছে এবং ক্রিকেট ইতিহাসে পর্যন্ত গুণগান ছিল মাটির সাথে মিশে গেছে। এখন খেললেও আগের মত ততটা আকৃষ্ট হয়ে খেলাটা দেখা হয় না। কোথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু তার অবস্থা এখন এমন হবে।।
-
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
মেইনলি এখানে আমি যে কথাটা বলব সেটা হচ্ছে সাকিব আল হাসান বা অন্যান্য যারা রয়েছে তারা যে আসলে হত্যা করেছে কি করেনি এটা আমরা কেউ জানে না তারা নিজেরা না করলেও যদি তাদের নির্দেশে কোন অ্যাক্টিভিটি এর কারণে কোন লোক মারা যায় তাহলেও সেটার দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে এখন জানিনা কোন দিক থেকে সাকিব আল হাসানকে হত্যাকারী বানানো হয়েছে।
তবে শাকিব আল হাসানকে তার কিছু অ্যাক্টিভিটি এর কারণে আমার আগে থেকেই অপছন্দ আর যেটা আওয়ামী লীগের মতন একটা ফ্যাসিস্ট দলকে চুজ করার জন্য আরো তীব্র হয়ে গিয়েছিল। তবে প্লেয়ার হিসেবে শাকিব আল হাসান আজ অব্দি বাংলাদেশের সবচাইতে বেস্ট প্লেয়ার ছিল এটা মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই।
সাকিব আল হাসানকে কম বেশি সবাই ভালোবাসতো বাংলাদেশেও এবং বিদেশেও কারণ ও অনেক ভালো খেলতো বাংলাদেশ টিমের মধ্যে একজন শেরা অলরাউন্ডার ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নাম লেখাইয়া খেলার পারফরমেন্সও যেমন নষ্ট করেছে তেমন নষ্ট করেছে নিজের সন্মান আর ফ্যাসিষ্ট সরকারের কর্মী হয়ে নিজেও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠেছিল। ক্ষমতার নেশা মানুষকে অমানুষ করে তোলে সেটার প্রমাণ আমরা দেখেছি নিজ চোখে এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে। খেলোয়াড়রা রাজনীতিতে যেদিন থেকে নাম লেখানো শুরু করেছে সেদিন থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে গেছে। যতটা শুনাম ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে এখন তার অর্ধেকও নেই। নতুন ক্রিকেট বোর্ড গঠন হয়েছে এখন এরা আবার কতটুকু রিকভার করতে পারবে আল্লাহ্ ভালো জানে।
ভাই সাকিব আল হাসান যে শুধু ভালো খেলতো তা কিন্তু নয় প্রথমত ভালো পারফরম্যান্সের সাথে সাথে তার ব্যবহার আচার-আচরণ ভালো থাকায় অনেক মানুষের মনে জায়গা করে নিয়ে ছিল। এবং তিনি শুধু যে আমাদের বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার ছিল তা কিন্তু না এক সময় তিনি সর্বত্র ভালো অলরাউন্ডার ছিল। বাইরের দেশের মানুষেরাও তার খেলা দেখার জন্য অনেক আগ্রহী ছিল। কিন্তু তার একটা ভুলের কারণে তিনি আর সবার মন থেকে উঠে গেছে সত্যি বলতে আমারও একটা প্রিয় খেলা ছিল একসময়, কিন্তু এখন তাকে আর দেখার ইচ্ছে হয় না। এ রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে তার সম্মান যতটা ছিল মানুষের কাছে তাও হারিয়েছে এবং ক্রিকেট ইতিহাসে পর্যন্ত গুণগান ছিল মাটির সাথে মিশে গেছে। এখন খেললেও আগের মত ততটা আকৃষ্ট হয়ে খেলাটা দেখা হয় না। কোথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু তার অবস্থা এখন এমন হবে।।
সাকিবাল হাসান ভালো প্লেয়ার ছিলো তার ভালো রেপুটেশন ছিলো তার ব্যাবহার ভালো ছিলো এতে কোনো সন্দেহ নেই আর সবাই তার ভক্ত ছিলো কিন্তু এক রাজনৈতিক লোভ তার অনেক কিছুই শেষ করে দিছে। জানিনা তার সেই আগের অবস্থা কখনো ফিরে আসবে কি না। সত্য বলতে কোনো প্লেয়ার রাজনৈতি তে আসুক এটা আমার কখনই পছন্দ ছিলো না। যার যার যায়গায় থেকে যার যার কাজ করা উচিৎ। সাকিব আল হাসানের ধন সম্পদ রেপুটেশন এর কোনো অভাব তো ছিলো না , তাহলে রাজনীতিতে আসার তো তার কোনো প্রয়োজন ছিলো না। আসলে সবই আল্লাহ্র খেলা কে কখন কোন অবস্থাতে থাকবে আর কখন ধ্বংস হবে এটা আল্লাহ্ ঠিক করেন হয়তবা সাকিব আল হাসানের ধ্বংস এভাবেই লেখা ছিলো তাই তার এমন অবস্থা হইছে এখন।
-
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
মেইনলি এখানে আমি যে কথাটা বলব সেটা হচ্ছে সাকিব আল হাসান বা অন্যান্য যারা রয়েছে তারা যে আসলে হত্যা করেছে কি করেনি এটা আমরা কেউ জানে না তারা নিজেরা না করলেও যদি তাদের নির্দেশে কোন অ্যাক্টিভিটি এর কারণে কোন লোক মারা যায় তাহলেও সেটার দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে এখন জানিনা কোন দিক থেকে সাকিব আল হাসানকে হত্যাকারী বানানো হয়েছে।
তবে শাকিব আল হাসানকে তার কিছু অ্যাক্টিভিটি এর কারণে আমার আগে থেকেই অপছন্দ আর যেটা আওয়ামী লীগের মতন একটা ফ্যাসিস্ট দলকে চুজ করার জন্য আরো তীব্র হয়ে গিয়েছিল। তবে প্লেয়ার হিসেবে শাকিব আল হাসান আজ অব্দি বাংলাদেশের সবচাইতে বেস্ট প্লেয়ার ছিল এটা মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই।
সাকিব আল হাসানকে কম বেশি সবাই ভালোবাসতো বাংলাদেশেও এবং বিদেশেও কারণ ও অনেক ভালো খেলতো বাংলাদেশ টিমের মধ্যে একজন শেরা অলরাউন্ডার ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নাম লেখাইয়া খেলার পারফরমেন্সও যেমন নষ্ট করেছে তেমন নষ্ট করেছে নিজের সন্মান আর ফ্যাসিষ্ট সরকারের কর্মী হয়ে নিজেও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠেছিল। ক্ষমতার নেশা মানুষকে অমানুষ করে তোলে সেটার প্রমাণ আমরা দেখেছি নিজ চোখে এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে। খেলোয়াড়রা রাজনীতিতে যেদিন থেকে নাম লেখানো শুরু করেছে সেদিন থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে গেছে। যতটা শুনাম ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে এখন তার অর্ধেকও নেই। নতুন ক্রিকেট বোর্ড গঠন হয়েছে এখন এরা আবার কতটুকু রিকভার করতে পারবে আল্লাহ্ ভালো জানে।
ভাই সাকিব আল হাসান যে শুধু ভালো খেলতো তা কিন্তু নয় প্রথমত ভালো পারফরম্যান্সের সাথে সাথে তার ব্যবহার আচার-আচরণ ভালো থাকায় অনেক মানুষের মনে জায়গা করে নিয়ে ছিল। এবং তিনি শুধু যে আমাদের বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার ছিল তা কিন্তু না এক সময় তিনি সর্বত্র ভালো অলরাউন্ডার ছিল। বাইরের দেশের মানুষেরাও তার খেলা দেখার জন্য অনেক আগ্রহী ছিল। কিন্তু তার একটা ভুলের কারণে তিনি আর সবার মন থেকে উঠে গেছে সত্যি বলতে আমারও একটা প্রিয় খেলা ছিল একসময়, কিন্তু এখন তাকে আর দেখার ইচ্ছে হয় না। এ রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে তার সম্মান যতটা ছিল মানুষের কাছে তাও হারিয়েছে এবং ক্রিকেট ইতিহাসে পর্যন্ত গুণগান ছিল মাটির সাথে মিশে গেছে। এখন খেললেও আগের মত ততটা আকৃষ্ট হয়ে খেলাটা দেখা হয় না। কোথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু তার অবস্থা এখন এমন হবে।।
সাকিবাল হাসান ভালো প্লেয়ার ছিলো তার ভালো রেপুটেশন ছিলো তার ব্যাবহার ভালো ছিলো এতে কোনো সন্দেহ নেই আর সবাই তার ভক্ত ছিলো কিন্তু এক রাজনৈতিক লোভ তার অনেক কিছুই শেষ করে দিছে। জানিনা তার সেই আগের অবস্থা কখনো ফিরে আসবে কি না। সত্য বলতে কোনো প্লেয়ার রাজনৈতি তে আসুক এটা আমার কখনই পছন্দ ছিলো না। যার যার যায়গায় থেকে যার যার কাজ করা উচিৎ। সাকিব আল হাসানের ধন সম্পদ রেপুটেশন এর কোনো অভাব তো ছিলো না , তাহলে রাজনীতিতে আসার তো তার কোনো প্রয়োজন ছিলো না। আসলে সবই আল্লাহ্র খেলা কে কখন কোন অবস্থাতে থাকবে আর কখন ধ্বংস হবে এটা আল্লাহ্ ঠিক করেন হয়তবা সাকিব আল হাসানের ধ্বংস এভাবেই লেখা ছিলো তাই তার এমন অবস্থা হইছে এখন।
আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন কারণ যার যার জায়গা থেকে সে সে উত্তম। যখনই আপনি অন্য একটি জায়গায় বুক করতে যাবেন তখনই আপনি বিপদের সম্মুখীন হবেন এবং আপনি হ্যানেস্টার শিকার হবেন যেমন সাকিবুল হাসান। সাকিব আল হাসান যদি নির্বাচনে না আসতো তাহলে সে অনেক ফেমাস থাকতো বাংলাদেশ এরকম পরিস্থিতি আস্তানা কখনোই। এবং সাকিবুল হাসান এর যেই পরিমাণ ভক্ত আছে বাংলাদেশ অন্য কোন প্লেয়ারের কিন্তু নেই এটা আমাদের মানতে হবে। শাকিব আল হাসান এর শুধুমাত্র একটাই ভুল যায় সে নির্বাচনে অংশ নিয়েছে যদি নির্বাচনে অংশ না নিতো তাহলে সে এখনো বাংলাদেশে স্বাস্থ্য এবং বাংলাদেশের বিপিএলেও খেলতে পারতো।
-
সাকিব কে যারা হত্যাকারী বলে, তাদের অপিনিয়ন বায়াসড! হয়তো তারা আওয়ামীলীগ বিরোধী রাজনীতি করে, অথবা তারা পিওর সাকিব হেটার। সাকিব আল হাসান কেনো? সারা বাংলাদেশে অনেক সেলিব্রিটি আছে যারা সে সময়ে কোনো প্রকার মন্তব্য করেনি। আপনি নিজের কথা চিন্তা করেন যে, তার যায়গায় আপনি থাকলে আপনি কি করতেন? একটা সরকার যারা দমন পিড়ন করছে, তাদের বিরুদ্ধে গিয়ে কথা বলতে হলে আপনার বিচি থাকতে হবে। সরকারের বিরুদ্ধে কথা বলে অনেকেই খারাপ পরিনতির দিকে এগিয়ে গেছে।
সাকিব জুলাই মাসে একটা মন্তব্য করলে কি এসব হত্যা বন্ধ হয়ে যেতো? সে একজন এম পি হওয়ার কারনে, বা আওয়ামীলীগ এর রাজনীতি করার কারনেই তিনি হত্যাকারী হয়ে গেলেন? কুকুর পায়ে কামড় দিলে আপনি কি কুকুরের পায়ে কামড় দিবেন নাকি? কেউ জামাতের রাজনীতি করলেই তাকে জঙ্গি বলা হতো, এটা করতো আওয়ামীলীগের লোকজন। এখন যারা আওয়ামীলীগ করতো, তারা সবাই হত্যাকারী। এসব ট্যাগ আপনারাই লাগান। আবার আপনারাই তাদের মাথায় নিয়ে নাচবেন।
একজন প্রকৃত ক্রিকেট প্রেমিক সাকিব আল হাসান কে হত্যাকারী মনে করে না।
মেইনলি এখানে আমি যে কথাটা বলব সেটা হচ্ছে সাকিব আল হাসান বা অন্যান্য যারা রয়েছে তারা যে আসলে হত্যা করেছে কি করেনি এটা আমরা কেউ জানে না তারা নিজেরা না করলেও যদি তাদের নির্দেশে কোন অ্যাক্টিভিটি এর কারণে কোন লোক মারা যায় তাহলেও সেটার দায়িত্ব তাদেরকে নিতে হবে এখন জানিনা কোন দিক থেকে সাকিব আল হাসানকে হত্যাকারী বানানো হয়েছে।
তবে শাকিব আল হাসানকে তার কিছু অ্যাক্টিভিটি এর কারণে আমার আগে থেকেই অপছন্দ আর যেটা আওয়ামী লীগের মতন একটা ফ্যাসিস্ট দলকে চুজ করার জন্য আরো তীব্র হয়ে গিয়েছিল। তবে প্লেয়ার হিসেবে শাকিব আল হাসান আজ অব্দি বাংলাদেশের সবচাইতে বেস্ট প্লেয়ার ছিল এটা মানতে আমার কোন অসুবিধা নেই।
সাকিব আল হাসানকে কম বেশি সবাই ভালোবাসতো বাংলাদেশেও এবং বিদেশেও কারণ ও অনেক ভালো খেলতো বাংলাদেশ টিমের মধ্যে একজন শেরা অলরাউন্ডার ছিল। কিন্তু রাজনীতিতে নাম লেখাইয়া খেলার পারফরমেন্সও যেমন নষ্ট করেছে তেমন নষ্ট করেছে নিজের সন্মান আর ফ্যাসিষ্ট সরকারের কর্মী হয়ে নিজেও ফ্যাসিস্ট হয়ে উঠেছিল। ক্ষমতার নেশা মানুষকে অমানুষ করে তোলে সেটার প্রমাণ আমরা দেখেছি নিজ চোখে এই ফ্যাসিষ্ট সরকারের আমলে। খেলোয়াড়রা রাজনীতিতে যেদিন থেকে নাম লেখানো শুরু করেছে সেদিন থেকে বাংলাদেশ ক্রিকেট ধ্বংস হয়ে গেছে। যতটা শুনাম ছিল বাংলাদেশের ক্রিকেট নিয়ে এখন তার অর্ধেকও নেই। নতুন ক্রিকেট বোর্ড গঠন হয়েছে এখন এরা আবার কতটুকু রিকভার করতে পারবে আল্লাহ্ ভালো জানে।
ভাই সাকিব আল হাসান যে শুধু ভালো খেলতো তা কিন্তু নয় প্রথমত ভালো পারফরম্যান্সের সাথে সাথে তার ব্যবহার আচার-আচরণ ভালো থাকায় অনেক মানুষের মনে জায়গা করে নিয়ে ছিল। এবং তিনি শুধু যে আমাদের বাংলাদেশের সেরা অলরাউন্ডার ছিল তা কিন্তু না এক সময় তিনি সর্বত্র ভালো অলরাউন্ডার ছিল। বাইরের দেশের মানুষেরাও তার খেলা দেখার জন্য অনেক আগ্রহী ছিল। কিন্তু তার একটা ভুলের কারণে তিনি আর সবার মন থেকে উঠে গেছে সত্যি বলতে আমারও একটা প্রিয় খেলা ছিল একসময়, কিন্তু এখন তাকে আর দেখার ইচ্ছে হয় না। এ রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে তার সম্মান যতটা ছিল মানুষের কাছে তাও হারিয়েছে এবং ক্রিকেট ইতিহাসে পর্যন্ত গুণগান ছিল মাটির সাথে মিশে গেছে। এখন খেললেও আগের মত ততটা আকৃষ্ট হয়ে খেলাটা দেখা হয় না। কোথায় আছে লোভে পাপ পাপে মৃত্যু তার অবস্থা এখন এমন হবে।।
সাকিবাল হাসান ভালো প্লেয়ার ছিলো তার ভালো রেপুটেশন ছিলো তার ব্যাবহার ভালো ছিলো এতে কোনো সন্দেহ নেই আর সবাই তার ভক্ত ছিলো কিন্তু এক রাজনৈতিক লোভ তার অনেক কিছুই শেষ করে দিছে। জানিনা তার সেই আগের অবস্থা কখনো ফিরে আসবে কি না। সত্য বলতে কোনো প্লেয়ার রাজনৈতি তে আসুক এটা আমার কখনই পছন্দ ছিলো না। যার যার যায়গায় থেকে যার যার কাজ করা উচিৎ। সাকিব আল হাসানের ধন সম্পদ রেপুটেশন এর কোনো অভাব তো ছিলো না , তাহলে রাজনীতিতে আসার তো তার কোনো প্রয়োজন ছিলো না। আসলে সবই আল্লাহ্র খেলা কে কখন কোন অবস্থাতে থাকবে আর কখন ধ্বংস হবে এটা আল্লাহ্ ঠিক করেন হয়তবা সাকিব আল হাসানের ধ্বংস এভাবেই লেখা ছিলো তাই তার এমন অবস্থা হইছে এখন।
ভাই সাকিবআল হাসান প্রথমত রাজনীতির সাথে যুক্ত হয়েছে এটা তার একটা ভুল এবং এরপরও তিনি যে মানুষের সাথে খারাপ আচরণগুলো করছে এগুলো আরও বেশি ফুটে উঠেছে। কারণ তিনি যখন বাংলাদেশের একজন কুখ্যাত সেরা অলরাউন্ডার ভালো একটা ব্যাটসম্যান ছিল তখন সবার কাছেই তিনি ভালো ছিল। এজন্য সবার মনে একটাই কথা বাংলাদেশ ক্রিকেট দলে থাকার সময় ওর আচরণ যতটা ভালো ছিল সবার কাছ থেকে অনেক সম্মান পেতো এবং তার খেলা দেখার জন্য হাজার হাজার মানুষ আকৃষ্ট ছিল। কিন্তু সত্যি কথা হলো এই যে আমি রাজনীতিতে যাওয়ার পর তার সম্মান নামক জিনিসটা আর কারো কাছ থেকে পায়না হয়তো তারও আফসোস করার সময় এসেছে। তিনি এখন ধ্বংস হওয়ার পথে। লোভ করলে যা হয় আর কি।।
-
কি সব আলাপ চালাইতাছেন আপনারা? কালকে যে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি শুরু হতে যাচ্ছে এটা কি কারো মনে রয়েছে নাকি ভুলে গিয়েছেন?
প্রথম ম্যাচটি সম্পর্কে আপনাদের কি মতামত? পাকিস্তান টিম বনাম নিউজিল্যান্ড টিম?
পয়েন্ট টু বি নোট, পাকিস্তান কিন্তু এই কারাচি স্টেডিয়ামেই কয়েকদিন আগে ওডিআই ফরমেটে নিউজিল্যান্ডের নিকট হেরেছিল। তাই আমার বিবেচনা বলছে নিউজিল্যান্ড তাদের শুরুটা ভালোভাবেই করবে। এককালে নিউজিল্যান্ডের বহুত বড় ফ্যান ছিলাম, চশমা পরা একটা খেলোয়াড় থাকতো নামটাও ভুলে গেছি।
-
কি সব আলাপ চালাইতাছেন আপনারা? কালকে যে চ্যাম্পিয়ন ট্রফি শুরু হতে যাচ্ছে এটা কি কারো মনে রয়েছে নাকি ভুলে গিয়েছেন?
প্রথম ম্যাচটি সম্পর্কে আপনাদের কি মতামত? পাকিস্তান টিম বনাম নিউজিল্যান্ড টিম?
পয়েন্ট টু বি নোট, পাকিস্তান কিন্তু এই কারাচি স্টেডিয়ামেই কয়েকদিন আগে ওডিআই ফরমেটে নিউজিল্যান্ডের নিকট হেরেছিল। তাই আমার বিবেচনা বলছে নিউজিল্যান্ড তাদের শুরুটা ভালোভাবেই করবে। এককালে নিউজিল্যান্ডের বহুত বড় ফ্যান ছিলাম, চশমা পরা একটা খেলোয়াড় থাকতো নামটাও ভুলে গেছি।
ভাই, আর কী আলোচনা করব? অত্যন্ত দুঃখের সাথে বলতে হচ্ছে যে, একসময় ক্রিকেট দলের বেঙ্গল টাইগার আজ ঈদুর নামেও পরিচিত। তাই আল্লাহ যা করেন, ভালোর জন্যই করেন।
আর আপনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচের কথা উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড। হ্যাঁ, আপনি বলেছেন যে পাকিস্তান আগে করাচি স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল, কিন্তু আপনার কি মনে হয় তারা এত সহজে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ছেড়ে দেবে? হ্যাঁ, আমি নিউজিল্যান্ডের একজন খেলোয়াড়কে সত্যিই পছন্দ করেছি, তার নাম ছিল রস টেলরস। তাই আমার মনে হয় না কে জিতবে তার কোন সম্ভাবনা আছে, খেলা দেখার আগে আমি এখনও কিছু বলতে পারছি না।
-
আর আপনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচের কথা উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড। হ্যাঁ, আপনি বলেছেন যে পাকিস্তান আগে করাচি স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল, কিন্তু আপনার কি মনে হয় তারা এত সহজে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ছেড়ে দেবে? হ্যাঁ, আমি নিউজিল্যান্ডের একজন খেলোয়াড়কে সত্যিই পছন্দ করেছি, তার নাম ছিল রস টেলরস। তাই আমার মনে হয় না কে জিতবে তার কোন সম্ভাবনা আছে, খেলা দেখার আগে আমি এখনও কিছু বলতে পারছি না।
যেমনটি পূর্বে বলেছিলাম পাকিস্তান এর আগেও তাদের নিজেদের দেশে নিজেদের স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের সাথে হেরেছিল এবং আজকের ম্যাচেও তারা হেরে গেল।
যদিও তাদের বাবর আজম আজকের ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করেছিল কিন্তু তাদের অন্যান্য টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যান গুলো একটাও ভালো রান করতে পারেনি যার কারনে তারা সহজেই নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গেল।
দেখা যাক সামনে তারা কি করে এর আগের চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে পাকিস্তান প্রথম ম্যাচটি ইন্ডিয়ার সাথে হেরেছিল পরবর্তী তে প্রত্যেকটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে আবার ইন্ডিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
যাইহোক কালকে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের বিড়ালদের সাথে হাসিনার বাপের বাড়ির দেশের সাথে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, খুব সম্ভবত হাসিনার বাপের দেশ এই ম্যাচে জয় অর্জন করবে। কারণ আমাদের বিড়াল ছানারা কখনোই ভালো পারফরম্যান্স করবে না এটা হয়তোবা প্রতিজ্ঞা নিয়েছে তারপরও দেখা যাক কি করে তারা।
-
আর আপনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচের কথা উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড। হ্যাঁ, আপনি বলেছেন যে পাকিস্তান আগে করাচি স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল, কিন্তু আপনার কি মনে হয় তারা এত সহজে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ছেড়ে দেবে? হ্যাঁ, আমি নিউজিল্যান্ডের একজন খেলোয়াড়কে সত্যিই পছন্দ করেছি, তার নাম ছিল রস টেলরস। তাই আমার মনে হয় না কে জিতবে তার কোন সম্ভাবনা আছে, খেলা দেখার আগে আমি এখনও কিছু বলতে পারছি না।
যেমনটি পূর্বে বলেছিলাম পাকিস্তান এর আগেও তাদের নিজেদের দেশে নিজেদের স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের সাথে হেরেছিল এবং আজকের ম্যাচেও তারা হেরে গেল।
যদিও তাদের বাবর আজম আজকের ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করেছিল কিন্তু তাদের অন্যান্য টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যান গুলো একটাও ভালো রান করতে পারেনি যার কারনে তারা সহজেই নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গেল।
দেখা যাক সামনে তারা কি করে এর আগের চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে পাকিস্তান প্রথম ম্যাচটি ইন্ডিয়ার সাথে হেরেছিল পরবর্তী তে প্রত্যেকটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে আবার ইন্ডিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
যাইহোক কালকে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের বিড়ালদের সাথে হাসিনার বাপের বাড়ির দেশের সাথে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, খুব সম্ভবত হাসিনার বাপের দেশ এই ম্যাচে জয় অর্জন করবে। কারণ আমাদের বিড়াল ছানারা কখনোই ভালো পারফরম্যান্স করবে না এটা হয়তোবা প্রতিজ্ঞা নিয়েছে তারপরও দেখা যাক কি করে তারা।
কি ভাই হাসাইলেন আর কত অপমান করবেন ওদের, কথায় আছে না কুকুরের লেজ কখনো সোজা হায়না তেমনি ওদের ও কোনদিন পরিবর্তন হবে না। আমি বুঝিনা বিপিএল লিগ খেলার পরে যা অতি একটা ভালো প্লেয়ার বের হয় সে যদি জাতিয় দলে চান্স পায় তারপর থেকে এই তাদের মাথায় কি যে হয় আল্লাই ভালো জানে। তো যাই হোক দেখি আমাদের বাংলার সোনারা কত সুন্দর পারফরমেন্স দেখায়, শেখ হাসিনার জামাই এর দেশ বলে কথা। আমার মনে হয় আমাদের সোনার বাংলার বাঘেরা সবার আগে বাসায় এসে পড়বে
-
আর আপনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচের কথা উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড। হ্যাঁ, আপনি বলেছেন যে পাকিস্তান আগে করাচি স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল, কিন্তু আপনার কি মনে হয় তারা এত সহজে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ছেড়ে দেবে? হ্যাঁ, আমি নিউজিল্যান্ডের একজন খেলোয়াড়কে সত্যিই পছন্দ করেছি, তার নাম ছিল রস টেলরস। তাই আমার মনে হয় না কে জিতবে তার কোন সম্ভাবনা আছে, খেলা দেখার আগে আমি এখনও কিছু বলতে পারছি না।
যেমনটি পূর্বে বলেছিলাম পাকিস্তান এর আগেও তাদের নিজেদের দেশে নিজেদের স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের সাথে হেরেছিল এবং আজকের ম্যাচেও তারা হেরে গেল।
যদিও তাদের বাবর আজম আজকের ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করেছিল কিন্তু তাদের অন্যান্য টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যান গুলো একটাও ভালো রান করতে পারেনি যার কারনে তারা সহজেই নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গেল।
দেখা যাক সামনে তারা কি করে এর আগের চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে পাকিস্তান প্রথম ম্যাচটি ইন্ডিয়ার সাথে হেরেছিল পরবর্তী তে প্রত্যেকটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে আবার ইন্ডিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
যাইহোক কালকে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের বিড়ালদের সাথে হাসিনার বাপের বাড়ির দেশের সাথে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, খুব সম্ভবত হাসিনার বাপের দেশ এই ম্যাচে জয় অর্জন করবে। কারণ আমাদের বিড়াল ছানারা কখনোই ভালো পারফরম্যান্স করবে না এটা হয়তোবা প্রতিজ্ঞা নিয়েছে তারপরও দেখা যাক কি করে তারা।
কি ভাই হাসাইলেন আর কত অপমান করবেন ওদের, কথায় আছে না কুকুরের লেজ কখনো সোজা হায়না তেমনি ওদের ও কোনদিন পরিবর্তন হবে না। আমি বুঝিনা বিপিএল লিগ খেলার পরে যা অতি একটা ভালো প্লেয়ার বের হয় সে যদি জাতিয় দলে চান্স পায় তারপর থেকে এই তাদের মাথায় কি যে হয় আল্লাই ভালো জানে। তো যাই হোক দেখি আমাদের বাংলার সোনারা কত সুন্দর পারফরমেন্স দেখায়, শেখ হাসিনার জামাই এর দেশ বলে কথা। আমার মনে হয় আমাদের সোনার বাংলার বাঘেরা সবার আগে বাসায় এসে পড়বে
খেলার প্রথম ১০ ওভার দেখে তো আমি পুরাই হতাশ হয়ে পড়েছিলাম যে তখন ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শান্তর মতো একজন ভালো খেলোয়াড় সেও ০ রানে আউট হয়ে যায়। পরবর্তীতে হৃদয় আর অনিক একটু পরিমাণে রান করে ২০০ রান অতিক্রম করতে পেরেছে। যেভাবে উইকেট পড়া শুরু হয়েছিল তখন ভাবছি একশো রানও অতিক্রম করতে পারব না। তবে ২২৮ রানে টার্গেট দিতে পারলেও। এদিকে ইন্ডিয়া ১৪ ওভারেই ৮৩ রান কালেক্ট করে ফেলেছে আর এর মধ্যে মাত্র একটি উইকেট পড়েছে। বাংলাদেশ এই ম্যাচে কোনভাবেই জিততে পারবে না। বাংলা সব বাঘ এখন বিড়ালে পরিণত হয়েছে। ক্রিকেট খেলায় যে পরিমাণ রেপুটেশন ছিল বাংলাদেশের তা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে
-
আর আপনি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির প্রথম ম্যাচের কথা উল্লেখ করেছেন, পাকিস্তান বনাম নিউজিল্যান্ড। হ্যাঁ, আপনি বলেছেন যে পাকিস্তান আগে করাচি স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরেছিল, কিন্তু আপনার কি মনে হয় তারা এত সহজে চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি ছেড়ে দেবে? হ্যাঁ, আমি নিউজিল্যান্ডের একজন খেলোয়াড়কে সত্যিই পছন্দ করেছি, তার নাম ছিল রস টেলরস। তাই আমার মনে হয় না কে জিতবে তার কোন সম্ভাবনা আছে, খেলা দেখার আগে আমি এখনও কিছু বলতে পারছি না।
যেমনটি পূর্বে বলেছিলাম পাকিস্তান এর আগেও তাদের নিজেদের দেশে নিজেদের স্টেডিয়ামে নিউজিল্যান্ডের সাথে হেরেছিল এবং আজকের ম্যাচেও তারা হেরে গেল।
যদিও তাদের বাবর আজম আজকের ম্যাচে হাফ সেঞ্চুরি করেছিল কিন্তু তাদের অন্যান্য টপ অর্ডারের ব্যাটসম্যান গুলো একটাও ভালো রান করতে পারেনি যার কারনে তারা সহজেই নিউজিল্যান্ডের কাছে হেরে গেল।
দেখা যাক সামনে তারা কি করে এর আগের চ্যাম্পিয়ন ট্রফিতে পাকিস্তান প্রথম ম্যাচটি ইন্ডিয়ার সাথে হেরেছিল পরবর্তী তে প্রত্যেকটি ম্যাচ জিতে ফাইনালে আবার ইন্ডিয়াকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল।
যাইহোক কালকে আমাদের স্বাধীন বাংলাদেশের বিড়ালদের সাথে হাসিনার বাপের বাড়ির দেশের সাথে ম্যাচটি অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে, খুব সম্ভবত হাসিনার বাপের দেশ এই ম্যাচে জয় অর্জন করবে। কারণ আমাদের বিড়াল ছানারা কখনোই ভালো পারফরম্যান্স করবে না এটা হয়তোবা প্রতিজ্ঞা নিয়েছে তারপরও দেখা যাক কি করে তারা।
কি ভাই হাসাইলেন আর কত অপমান করবেন ওদের, কথায় আছে না কুকুরের লেজ কখনো সোজা হায়না তেমনি ওদের ও কোনদিন পরিবর্তন হবে না। আমি বুঝিনা বিপিএল লিগ খেলার পরে যা অতি একটা ভালো প্লেয়ার বের হয় সে যদি জাতিয় দলে চান্স পায় তারপর থেকে এই তাদের মাথায় কি যে হয় আল্লাই ভালো জানে। তো যাই হোক দেখি আমাদের বাংলার সোনারা কত সুন্দর পারফরমেন্স দেখায়, শেখ হাসিনার জামাই এর দেশ বলে কথা। আমার মনে হয় আমাদের সোনার বাংলার বাঘেরা সবার আগে বাসায় এসে পড়বে
খেলার প্রথম ১০ ওভার দেখে তো আমি পুরাই হতাশ হয়ে পড়েছিলাম যে তখন ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শান্তর মতো একজন ভালো খেলোয়াড় সেও ০ রানে আউট হয়ে যায়। পরবর্তীতে হৃদয় আর অনিক একটু পরিমাণে রান করে ২০০ রান অতিক্রম করতে পেরেছে। যেভাবে উইকেট পড়া শুরু হয়েছিল তখন ভাবছি একশো রানও অতিক্রম করতে পারব না। তবে ২২৮ রানে টার্গেট দিতে পারলেও। এদিকে ইন্ডিয়া ১৪ ওভারেই ৮৩ রান কালেক্ট করে ফেলেছে আর এর মধ্যে মাত্র একটি উইকেট পড়েছে। বাংলাদেশ এই ম্যাচে কোনভাবেই জিততে পারবে না। বাংলা সব বাঘ এখন বিড়ালে পরিণত হয়েছে। ক্রিকেট খেলায় যে পরিমাণ রেপুটেশন ছিল বাংলাদেশের তা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে
চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফির এই ম্যাচে বাংলাদেশ দলের পারফরম্যান্স দেখে হৃদয় ভেঙে গেল। প্রথম ১০ ওভারেই ৫ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর মনে হচ্ছিল, ১০০ রানও করতে পারবে না দল। শান্তর মতো অভিজ্ঞ ব্যাটসম্যানও শূন্য রানে ফিরে গেছেন! তবুও হৃদয় আর অনিকের কিছুটা লড়াইয়ের ফলে দল ২০০ রানের গণ্ডি পার করতে পেরেছে, আর শেষ পর্যন্ত ২২৮ রানের লক্ষ্য দিতে পেরেছে।কিন্তু সেই লক্ষ্য যে আদৌ প্রতিদ্বন্দ্বিতার জন্য যথেষ্ট ছিল না, সেটা ভারতের ব্যাটিং দেখেই বোঝা গেল। মাত্র ১৪ ওভারেই তারা ৮৩ রান তুলে ফেলেছে, হাতে আছে ৯টি উইকেট! বাংলাদেশি বোলাররা যেন একেবারেই পথ হারিয়ে ফেলেছে। যে দল একসময় বিশ্বের বাঘের মতো গর্জন করত, আজ তারা যেন নিস্তেজ বিড়ালে পরিণত হয়েছে। আর এই কারণে বাংলাদেশের খেলা দেখা বাদ দিয়ে দিয়েছি। তবুও আবার বাংলাদেশী খেলা যখন হয় হৃদয়টাকে পুরোটাই এবং স্কুল না দেখলে আর ভালো লাগেনা আসলে বাংলাদেশের খুব ভালোবাসি তো এজন্যই।
-
খেলার প্রথম ১০ ওভার দেখে তো আমি পুরাই হতাশ হয়ে পড়েছিলাম যে তখন ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শান্তর মতো একজন ভালো খেলোয়াড় সেও ০ রানে আউট হয়ে যায়। পরবর্তীতে হৃদয় আর অনিক একটু পরিমাণে রান করে ২০০ রান অতিক্রম করতে পেরেছে। যেভাবে উইকেট পড়া শুরু হয়েছিল তখন ভাবছি একশো রানও অতিক্রম করতে পারব না। তবে ২২৮ রানে টার্গেট দিতে পারলেও। এদিকে ইন্ডিয়া ১৪ ওভারেই ৮৩ রান কালেক্ট করে ফেলেছে আর এর মধ্যে মাত্র একটি উইকেট পড়েছে। বাংলাদেশ এই ম্যাচে কোনভাবেই জিততে পারবে না। বাংলা সব বাঘ এখন বিড়ালে পরিণত হয়েছে। ক্রিকেট খেলায় যে পরিমাণ রেপুটেশন ছিল বাংলাদেশের তা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে
সত্যি বলতে ভাই, আমি ম্যাচ দেখিনি তবে ম্যাচ এর ফলাফল এবং স্ট্যাস্ট দেখে মনে হল এরা নেমেছে ইন্ডিয়াকে জেতানোর জন্য এরা জেতার জন্য মাঠে নামেনি।
আর এই ম্যাচের ফলাফল কি হবে আগে থেকে চালাচ্ছিল তাই বলে আরে ম্যাচে চোখে রাখিনি যদিও ভার্সিটিতে ক্লাস শুরু হবে দেখে দৌড়াদৌড়ির মধ্যে ছিলাম।
তবে কেউ কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা কইরেন না আমাদের বাঘের দল থুক্কু আমাদের বিড়ালের দল আমাদেরকে এবার এই গ্রুপের মধ্যে সবচাইতে নিচে রাখবে এটা তাদের কাছ থেকে গ্যারান্টি পাবো।
-
খেলার প্রথম ১০ ওভার দেখে তো আমি পুরাই হতাশ হয়ে পড়েছিলাম যে তখন ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শান্তর মতো একজন ভালো খেলোয়াড় সেও ০ রানে আউট হয়ে যায়। পরবর্তীতে হৃদয় আর অনিক একটু পরিমাণে রান করে ২০০ রান অতিক্রম করতে পেরেছে। যেভাবে উইকেট পড়া শুরু হয়েছিল তখন ভাবছি একশো রানও অতিক্রম করতে পারব না। তবে ২২৮ রানে টার্গেট দিতে পারলেও। এদিকে ইন্ডিয়া ১৪ ওভারেই ৮৩ রান কালেক্ট করে ফেলেছে আর এর মধ্যে মাত্র একটি উইকেট পড়েছে। বাংলাদেশ এই ম্যাচে কোনভাবেই জিততে পারবে না। বাংলা সব বাঘ এখন বিড়ালে পরিণত হয়েছে। ক্রিকেট খেলায় যে পরিমাণ রেপুটেশন ছিল বাংলাদেশের তা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে
সত্যি বলতে ভাই, আমি ম্যাচ দেখিনি তবে ম্যাচ এর ফলাফল এবং স্ট্যাস্ট দেখে মনে হল এরা নেমেছে ইন্ডিয়াকে জেতানোর জন্য এরা জেতার জন্য মাঠে নামেনি।
আর এই ম্যাচের ফলাফল কি হবে আগে থেকে চালাচ্ছিল তাই বলে আরে ম্যাচে চোখে রাখিনি যদিও ভার্সিটিতে ক্লাস শুরু হবে দেখে দৌড়াদৌড়ির মধ্যে ছিলাম।
তবে কেউ কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা কইরেন না আমাদের বাঘের দল থুক্কু আমাদের বিড়ালের দল আমাদেরকে এবার এই গ্রুপের মধ্যে সবচাইতে নিচে রাখবে এটা তাদের কাছ থেকে গ্যারান্টি পাবো।
যদিও এই ম্যাচ কয়েকদিন আগে হয়েছে, তবে বাংলাদেশকে নিয়ে যতটা খারাপ ভেবেছিলাম তারা ইন্ডিয়ার সাথে ততটা খারাপ খেলেনি। আর আমরা একজন বাঙালি হয়ে বাংলাদেশের এভাবে বদনাম করতে পারিনা। ইন্ডিয়া ক্রিকেট খেলায় অনেক ভালো এবং প্রতিনিয়তই তারা এমন ভালো খেলে তাই সে অনুযায়ী অবশ্যই আগে থেকে প্রেডিকশন করা যায় যে ইন্ডিয়ার জেতার সম্ভাবনা বেশি। তাই বলে নিজের দেশকে এভাবে ছোট করা উচিৎ না। প্লেয়াররা অবশ্যই চেষ্টা করে ভালো খেলার জন্য কারণ ম্যাচ জিতলে আমরা যতটা খুশি হই তার থেকে হাজারগুণ খুশি হয় তারা। হাজারো চেষ্টার পর যদি জিততে না পারে তখন তাদের কিছু করার থাকে না। তবে হ্যা তাদের অনেক বেশি পরিমাণে প্রেকটিস করে নিজেদের সকল ধরনের শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলার জন্য প্রস্তুত করা উচিৎ
-
খেলার প্রথম ১০ ওভার দেখে তো আমি পুরাই হতাশ হয়ে পড়েছিলাম যে তখন ৫ উইকেট পড়ে গিয়েছিল। শান্তর মতো একজন ভালো খেলোয়াড় সেও ০ রানে আউট হয়ে যায়। পরবর্তীতে হৃদয় আর অনিক একটু পরিমাণে রান করে ২০০ রান অতিক্রম করতে পেরেছে। যেভাবে উইকেট পড়া শুরু হয়েছিল তখন ভাবছি একশো রানও অতিক্রম করতে পারব না। তবে ২২৮ রানে টার্গেট দিতে পারলেও। এদিকে ইন্ডিয়া ১৪ ওভারেই ৮৩ রান কালেক্ট করে ফেলেছে আর এর মধ্যে মাত্র একটি উইকেট পড়েছে। বাংলাদেশ এই ম্যাচে কোনভাবেই জিততে পারবে না। বাংলা সব বাঘ এখন বিড়ালে পরিণত হয়েছে। ক্রিকেট খেলায় যে পরিমাণ রেপুটেশন ছিল বাংলাদেশের তা ধীরে ধীরে শেষ হয়ে যাচ্ছে
সত্যি বলতে ভাই, আমি ম্যাচ দেখিনি তবে ম্যাচ এর ফলাফল এবং স্ট্যাস্ট দেখে মনে হল এরা নেমেছে ইন্ডিয়াকে জেতানোর জন্য এরা জেতার জন্য মাঠে নামেনি।
আর এই ম্যাচের ফলাফল কি হবে আগে থেকে চালাচ্ছিল তাই বলে আরে ম্যাচে চোখে রাখিনি যদিও ভার্সিটিতে ক্লাস শুরু হবে দেখে দৌড়াদৌড়ির মধ্যে ছিলাম।
তবে কেউ কোনো কিছু নিয়ে চিন্তা কইরেন না আমাদের বাঘের দল থুক্কু আমাদের বিড়ালের দল আমাদেরকে এবার এই গ্রুপের মধ্যে সবচাইতে নিচে রাখবে এটা তাদের কাছ থেকে গ্যারান্টি পাবো।
যদিও এই ম্যাচ কয়েকদিন আগে হয়েছে, তবে বাংলাদেশকে নিয়ে যতটা খারাপ ভেবেছিলাম তারা ইন্ডিয়ার সাথে ততটা খারাপ খেলেনি। আর আমরা একজন বাঙালি হয়ে বাংলাদেশের এভাবে বদনাম করতে পারিনা। ইন্ডিয়া ক্রিকেট খেলায় অনেক ভালো এবং প্রতিনিয়তই তারা এমন ভালো খেলে তাই সে অনুযায়ী অবশ্যই আগে থেকে প্রেডিকশন করা যায় যে ইন্ডিয়ার জেতার সম্ভাবনা বেশি। তাই বলে নিজের দেশকে এভাবে ছোট করা উচিৎ না। প্লেয়াররা অবশ্যই চেষ্টা করে ভালো খেলার জন্য কারণ ম্যাচ জিতলে আমরা যতটা খুশি হই তার থেকে হাজারগুণ খুশি হয় তারা। হাজারো চেষ্টার পর যদি জিততে না পারে তখন তাদের কিছু করার থাকে না। তবে হ্যা তাদের অনেক বেশি পরিমাণে প্রেকটিস করে নিজেদের সকল ধরনের শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলার জন্য প্রস্তুত করা উচিৎ
বাংলাদেশকে নিয়ে আমাদের কিছু বলার নেই কারণ আমরা দেখেছি আমাদের বাংলাদেশ যখন ভালো পারফরম্যান্স করে বা ভাল খেলা দেখায় তখন আমাদের হৃদয়ে আনন্দ উল্লাস উঠে যায়। কিন্তু বাংলাদেশ একটি খেলা ভালো খেলার পর পরবর্তী মেসে জঘন্যতম খারাপ খেলে আমরা দেখতে পাই। সত্যি বলতে তারা একটি ম্যাচ ভালো খেলার পরে তাদের কনফিডেন্স গুলো হারিয়ে ফেলে। বাংলাদেশকে বদনাম করা নিয়ে কিছু আসে যায় না কারণ আমরা খানিক সময় যখন খারাপ খেলে তখন আমরা বদনাম করে বেড়ায়, আবার তারাই যখন ভাল খাবে আমাদের মন জয় করে নেয় তখন আমরা এবার তাদেরকে নিয়ে আনন্দ উল্লাসে মেতে উঠি।
-
যদিও এই ম্যাচ কয়েকদিন আগে হয়েছে, তবে বাংলাদেশকে নিয়ে যতটা খারাপ ভেবেছিলাম তারা ইন্ডিয়ার সাথে ততটা খারাপ খেলেনি। আর আমরা একজন বাঙালি হয়ে বাংলাদেশের এভাবে বদনাম করতে পারিনা। ইন্ডিয়া ক্রিকেট খেলায় অনেক ভালো এবং প্রতিনিয়তই তারা এমন ভালো খেলে তাই সে অনুযায়ী অবশ্যই আগে থেকে প্রেডিকশন করা যায় যে ইন্ডিয়ার জেতার সম্ভাবনা বেশি। তাই বলে নিজের দেশকে এভাবে ছোট করা উচিৎ না। প্লেয়াররা অবশ্যই চেষ্টা করে ভালো খেলার জন্য কারণ ম্যাচ জিতলে আমরা যতটা খুশি হই তার থেকে হাজারগুণ খুশি হয় তারা। হাজারো চেষ্টার পর যদি জিততে না পারে তখন তাদের কিছু করার থাকে না। তবে হ্যা তাদের অনেক বেশি পরিমাণে প্রেকটিস করে নিজেদের সকল ধরনের শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলার জন্য প্রস্তুত করা উচিৎ
আপনি হয়তো কোথাও ভুল করছেন আমি আমার কথার দ্বারা এটা বোঝাতে চাইনি যে, আমি বাংলাদেশের বদনাম করতেছি আমি তো ভাই প্লেয়াররা খারাপ খেলতেছে এটার কথা বললাম।
আর তাছাড়া এখানে বদনাম করার কথা কি হইলো ভাই? আমাদের প্লেয়াররা লাগাতার খারাপ খেলছে, তাদের কোন প্রগ্রেস নেই,
আমাদের ট্যাক্স এর লাখ লাখ টাকা তারা বেতন হিসেবে নিচ্ছে তাদের থেকে তো এট লিস্ট ১/২টা ম্যাচে হলেও আমরা ভালো পারফরম্যান্স আশা করতে পারি। হার জিত খেলায় থাকে কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমরা শুধু হারই পাচ্ছি। আর এর জন্যই তাদের ক্রিয়েটিসিজম আমি করেছি এবং সামনে আরো করবো।
তবে আলহামদুলিল্লাহ আজকে হয়তো পাকিস্তানের সাথে আরেকটা আমরা পরাজয় দেখতে পাইতাম কিন্তু আল্লাহ তাআলা বৃষ্টি দিয়ে আমাদের খেলোয়ারদের মান-সম্মান বাঁচিয়ে দিয়েছে। লোল
-
যদিও এই ম্যাচ কয়েকদিন আগে হয়েছে, তবে বাংলাদেশকে নিয়ে যতটা খারাপ ভেবেছিলাম তারা ইন্ডিয়ার সাথে ততটা খারাপ খেলেনি। আর আমরা একজন বাঙালি হয়ে বাংলাদেশের এভাবে বদনাম করতে পারিনা। ইন্ডিয়া ক্রিকেট খেলায় অনেক ভালো এবং প্রতিনিয়তই তারা এমন ভালো খেলে তাই সে অনুযায়ী অবশ্যই আগে থেকে প্রেডিকশন করা যায় যে ইন্ডিয়ার জেতার সম্ভাবনা বেশি। তাই বলে নিজের দেশকে এভাবে ছোট করা উচিৎ না। প্লেয়াররা অবশ্যই চেষ্টা করে ভালো খেলার জন্য কারণ ম্যাচ জিতলে আমরা যতটা খুশি হই তার থেকে হাজারগুণ খুশি হয় তারা। হাজারো চেষ্টার পর যদি জিততে না পারে তখন তাদের কিছু করার থাকে না। তবে হ্যা তাদের অনেক বেশি পরিমাণে প্রেকটিস করে নিজেদের সকল ধরনের শক্তিশালী দলের বিপক্ষে খেলার জন্য প্রস্তুত করা উচিৎ
আপনি হয়তো কোথাও ভুল করছেন আমি আমার কথার দ্বারা এটা বোঝাতে চাইনি যে, আমি বাংলাদেশের বদনাম করতেছি আমি তো ভাই প্লেয়াররা খারাপ খেলতেছে এটার কথা বললাম।
আর তাছাড়া এখানে বদনাম করার কথা কি হইলো ভাই? আমাদের প্লেয়াররা লাগাতার খারাপ খেলছে, তাদের কোন প্রগ্রেস নেই,
আমাদের ট্যাক্স এর লাখ লাখ টাকা তারা বেতন হিসেবে নিচ্ছে তাদের থেকে তো এট লিস্ট ১/২টা ম্যাচে হলেও আমরা ভালো পারফরম্যান্স আশা করতে পারি। হার জিত খেলায় থাকে কিন্তু এই ক্ষেত্রে আমরা শুধু হারই পাচ্ছি। আর এর জন্যই তাদের ক্রিয়েটিসিজম আমি করেছি এবং সামনে আরো করবো।
তবে আলহামদুলিল্লাহ আজকে হয়তো পাকিস্তানের সাথে আরেকটা আমরা পরাজয় দেখতে পাইতাম কিন্তু আল্লাহ তাআলা বৃষ্টি দিয়ে আমাদের খেলোয়ারদের মান-সম্মান বাঁচিয়ে দিয়েছে। লোল
থাক ভাই আর কিছু বইলেন না। বৃষ্টি না হলে একটু বেশি কষ্ট পাইতাম আর এখন একটু কম পেয়েছি এটাই যথেষ্ট বাংলাদেশের উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছি।
বাংলাদেশকে আমরা বদনাম করিনি বাংলাদেশকে বদনাম করার কিছুই নেই আমরা বাঙালি আমাদেরও মন চায় আমরা অনেক আনন্দ করি। আমাদের বাংলাদেশ একটি ম্যাচ জিততে আমরা অনেক আনন্দের সাথে উপভোগ করব পরবর্তী ম্যাচ দেখার জন্য ঝটপট করব। কিন্তু আমাদের ভবিষ্যৎবাণী খেলোয়াড়রা এত সুন্দর উপহার দেয় খেলা দেখারি ইচ্ছাটা হারিয়ে যায়। তারপরও বাংলাদেশের কোন একটি ম্যাচ থাকলে না দেখে থাকতে পারিনা।
-
থাক ভাই আর কিছু বইলেন না। বৃষ্টি না হলে একটু বেশি কষ্ট পাইতাম আর এখন একটু কম পেয়েছি এটাই যথেষ্ট বাংলাদেশের উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছি।
বাংলাদেশকে আমরা বদনাম করিনি বাংলাদেশকে বদনাম করার কিছুই নেই আমরা বাঙালি আমাদেরও মন চায় আমরা অনেক আনন্দ করি। আমাদের বাংলাদেশ একটি ম্যাচ জিততে আমরা অনেক আনন্দের সাথে উপভোগ করব পরবর্তী ম্যাচ দেখার জন্য ঝটপট করব। কিন্তু আমাদের ভবিষ্যৎবাণী খেলোয়াড়রা এত সুন্দর উপহার দেয় খেলা দেখারি ইচ্ছাটা হারিয়ে যায়। তারপরও বাংলাদেশের কোন একটি ম্যাচ থাকলে না দেখে থাকতে পারিনা।
সেটাই ভাই, আমরা যেমন তারা খারাপ পারফরমেন্স করলে তাদেরকে গালি দেই বা তাদের ক্রিটিসিজম করি ঠিক তেমনি তারা যখন ভালো কিছু ম্যাচ খেলে বা ভালো পারফরমেন্স করে ভালো একটা স্টেজে যায়, তখন আবার বুক ভরা ভালোবাসা দিত আমরা ভুলে যাই না।
এখন আমার মাশরাফি বিন মোর্তজার একটা ডায়লগ এর কথা মনে হল যে তারা যখন ভালো খেলে তাদেরকে আমরা হিরো এর জায়গায় বসিয়ে দেই কিন্তু আসলে তারা হিরো না তারা হলো পারফর্মার তারা ভালো খেললে আমরা উপভোগ করি এবং খারাপ খেললে তাদেরকে নানান কথা শুনাই।
ভালো খেললে যেখানে যারা হচ্ছে শুধুমাত্র পারফর্মার সেখানে তাদেরকে আমরা ন্যাশনাল হিরো এর পর্যায়ে নিয়ে যাই।
সব কথাগুলোই দুঃখ থেকে বলা তারা বিগত কয়েক টুর্নামেন্ট যাবত একটু ভালো পারফরমেন্স করতে পারছে না।
-
থাক ভাই আর কিছু বইলেন না। বৃষ্টি না হলে একটু বেশি কষ্ট পাইতাম আর এখন একটু কম পেয়েছি এটাই যথেষ্ট বাংলাদেশের উপহার হিসেবে গ্রহণ করেছি।
বাংলাদেশকে আমরা বদনাম করিনি বাংলাদেশকে বদনাম করার কিছুই নেই আমরা বাঙালি আমাদেরও মন চায় আমরা অনেক আনন্দ করি। আমাদের বাংলাদেশ একটি ম্যাচ জিততে আমরা অনেক আনন্দের সাথে উপভোগ করব পরবর্তী ম্যাচ দেখার জন্য ঝটপট করব। কিন্তু আমাদের ভবিষ্যৎবাণী খেলোয়াড়রা এত সুন্দর উপহার দেয় খেলা দেখারি ইচ্ছাটা হারিয়ে যায়। তারপরও বাংলাদেশের কোন একটি ম্যাচ থাকলে না দেখে থাকতে পারিনা।
সেটাই ভাই, আমরা যেমন তারা খারাপ পারফরমেন্স করলে তাদেরকে গালি দেই বা তাদের ক্রিটিসিজম করি ঠিক তেমনি তারা যখন ভালো কিছু ম্যাচ খেলে বা ভালো পারফরমেন্স করে ভালো একটা স্টেজে যায়, তখন আবার বুক ভরা ভালোবাসা দিত আমরা ভুলে যাই না।
এখন আমার মাশরাফি বিন মোর্তজার একটা ডায়লগ এর কথা মনে হল যে তারা যখন ভালো খেলে তাদেরকে আমরা হিরো এর জায়গায় বসিয়ে দেই কিন্তু আসলে তারা হিরো না তারা হলো পারফর্মার তারা ভালো খেললে আমরা উপভোগ করি এবং খারাপ খেললে তাদেরকে নানান কথা শুনাই।
ভালো খেললে যেখানে যারা হচ্ছে শুধুমাত্র পারফর্মার সেখানে তাদেরকে আমরা ন্যাশনাল হিরো এর পর্যায়ে নিয়ে যাই।
সব কথাগুলোই দুঃখ থেকে বলা তারা বিগত কয়েক টুর্নামেন্ট যাবত একটু ভালো পারফরমেন্স করতে পারছে না।
আসলে ভাই প্লেয়াররা চায় ভালো খেলতে কারন তারা ভালো খেললে শুধুমাত্র নিজের দেশের মানুষের থেকে প্রশংসা পায় তা নয়। বহীর বিশ্ব থেকেও অনেক প্রশংসা পাবে তাই তারা সবসময় চেষ্টা করে ভালো খেলার জন্য। আসলে আমরা সবসময় তাদের গালি দেই খারাপ খেলতে দেখলে এবং অনেক সমালচনা করি আসলে বাস্তবে মাঠে নামলে বোঝা যাবে ঘেলা কত কঠিন। যাইহোক বাংলাদেশের প্লেয়েররা খারাপ খেললেও সবসময় খারাপ খেলে না মাঝে মাঝে ভালো করতেও দেখা যায় তাই সামনের দিন গুলোতে কিছুটা ইফোর্ট বাড়ালে আরো ভালো করতে পারবে। আর তারা অবশ্যই নিজেদের সর্বচ্চ ইফোর্ট দিয়ে খেলার চেষ্টা করবে। কেনো কেউ উইন হতে পারলে সে খারাপ হেলে ম্যাচ হেরে যেতে চাইবে বলেন।
-
আসলে ভাই প্লেয়াররা চায় ভালো খেলতে কারন তারা ভালো খেললে শুধুমাত্র নিজের দেশের মানুষের থেকে প্রশংসা পায় তা নয়। বহীর বিশ্ব থেকেও অনেক প্রশংসা পাবে তাই তারা সবসময় চেষ্টা করে ভালো খেলার জন্য। আসলে আমরা সবসময় তাদের গালি দেই খারাপ খেলতে দেখলে এবং অনেক সমালচনা করি আসলে বাস্তবে মাঠে নামলে বোঝা যাবে ঘেলা কত কঠিন। যাইহোক বাংলাদেশের প্লেয়েররা খারাপ খেললেও সবসময় খারাপ খেলে না মাঝে মাঝে ভালো করতেও দেখা যায় তাই সামনের দিন গুলোতে কিছুটা ইফোর্ট বাড়ালে আরো ভালো করতে পারবে। আর তারা অবশ্যই নিজেদের সর্বচ্চ ইফোর্ট দিয়ে খেলার চেষ্টা করবে। কেনো কেউ উইন হতে পারলে সে খারাপ হেলে ম্যাচ হেরে যেতে চাইবে বলেন।
কথা আসলে আপনি খারাপ বলেননি কারণ, এটা সঠিক যে যদি প্লেয়াররা ভালো খেলে তাহলে শুধু আমাদের টিমেরই ফায়দা হবে না তাদের নিজেদেরও ফায়দা হবে।
তবে এই বিষয়টা আমি অনেকটা আমাদের ফোরামের সিগনেচার ক্যাম্পেন করার পার্টিসিপেন্টের সাথে তুলনা করব। যেমন অনেক ক্যাম্পেইন পার্টিসিপেটর দেখবেন শুধুমাত্র পোস্ট রিকোয়ারমেন্ট পুরো করার জন্য পোস্ট করে যায় কিন্তু তারা কোয়ালিটি ভলেন্টিয়ারি এর যে একটা বিষয় আছে সেগুলোর খেয়াল রাখে না। তারা যদি শুধু কোয়ালিটি পোস্ট করে তাহলে সে যে সিগনেচার প্রজেক্ট এর প্রমোশন করতেছে সেটার ওই ফায়দা হবে না তাদের নিজের রেপুটেশন বাড়বে ।
ঠিক বাংলাদেশের প্লেয়ারদের বিষয়টা এমনই এখন বর্তমানে তাদের পারফরমেন্স দেখে শুধু মনে হচ্ছে তারা আসবে কোনমতে খেলে মানে হেরে মাঠ থেকে বিদায় নিয়ে মাস শেষে টাকা গ্রহণ করবে।