সম্প্রতি আমার এক শুভাকাঙ্ক্ষী কাছ থেকে টিক টক এর এই ভিডিওটি পেলাম যদিও আমি tiktok ব্যবহার করি না কিন্তু ক্রিপ্টো রিলেটেড নিউজ হয় ভিডিওটি দেখলাম-বাংলাদেশ এখনো বিটকয়েনকে মোকাবেলা করার জন্য যথেষ্ট প্রস্তুত নন। বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশেও আলোচনা হচ্ছে এটা ভালো খবর তবে যতই আলোচনা হোক এটা বাংলাদেশে বৈধতা পেতে আরো অনেক দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বালো না। আর ব্যাংকের সিকিউরিটি অনেক কঠিন থাকা সত্তেও বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান টাকা পাচার হয় বিটকয়েন বৈধতা এখন দিলে হিউজ টাকা বাচার হবে এটা ট্রাকও করা যাবে না। কারন এটা ডিসেন্ট্রালাইসড। তাই এমন বক্তব্য শুনে খুব বেশি খুশি সবার কারন নেই ভাই। দেখেননা শেষ বয়স অবধি বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেখতে পান কি না।বিটকয়েনের পক্ষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী ? (https://www.tiktok.com/@top32bd/video/7376837667243298064?_r=1&_t=8mxtXd066Lq)আর শেষে যা দেখতে পেলাম তাহলে আমাদের আইসিটি মন্ত্রী জুনায়েদ ইসলাম পদক আবারো বিটকয়েন বা ক্রিপ্ত কারেন্সি নিয়ে পজিটিভ মত প্রকাশ করতেছে। কি মনে হয় এখন তো নতুন বাজেটে অলরেডি সরকার ৩০% ট্যাক্স করে ফেলেছে, আর যদি ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে তাহলে ট্যাক্স কত হতে পারে আমাদের জন্য?
বাংলাদেশ এখনো বিটকয়েনকে মোকাবেলা করার জন্য যথেষ্ট প্রস্তুত নন। বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশেও আলোচনা হচ্ছে এটা ভালো খবর তবে যতই আলোচনা হোক এটা বাংলাদেশে বৈধতা পেতে আরো অনেক দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বালো না। আর ব্যাংকের সিকিউরিটি অনেক কঠিন থাকা সত্তেও বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান টাকা পাচার হয় বিটকয়েন বৈধতা এখন দিলে হিউজ টাকা বাচার হবে এটা ট্রাকও করা যাবে না। কারন এটা ডিসেন্ট্রালাইসড। তাই এমন বক্তব্য শুনে খুব বেশি খুশি সবার কারন নেই ভাই। দেখেননা শেষ বয়স অবধি বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেখতে পান কি না।আমি মনে করি বিটকয়েনকে মোকাবেলার জন্য কোন দেশই যথেষ্ট প্রস্তুত নয় এবং ভবিষ্যতে কখনো প্রস্তুত হবেও না। তবে এই বিষয়টাকে সব সময় মাথায় রেখে ক্রিপ্ত কারেন্সি কে বৈধতা না দিলে বাংলাদেশে পিছিয়ে পড়া ছাড়া আর কিছু করার নেই। কেন বললাম কোন দেশে এটাকে মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত হয় কারণ ট্র্যাক করা সম্ভব না সেটা উন্নত রাষ্ট্র যারা বিট কয়েন কে ক্ষেত্রেও লিগালাইজ করেছে । একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন যদি এটাকে বৈধতা দান করে তখনই দেখতে পারবেন বিভিন্ন মানুষ এটাকে ব্যবহার করা শুরু করবে কে কে ব্যবহার করবে এটাও সরকারের নিকট তথ্য থাকবে কোথা থেকে টাকা উঠাচ্ছে আসছে তার একটা রিপোর্ট মানুষ তখন দিবে আর তখনই যারা এটার অবৈধ ফায়দা লুটতে চায় তাদেরকে ধরা সম্ভব হবে। যদিও আমি জানিনা কবে কখন বিটকয়েন কে বাংলাদেশ বৈধতা দান করা হবে, তবে জুনায়েদ ইসলাম পলক এর এই ধরনের কথাবার্তা আশা জায়গায়।
বিটকয়েন ডিসেন্ট্রালাইসড এটাকে কোনো দেশ কন্ট্রোল করতে পারবে না এটা সম্ভাবও না। তবে উন্নতদেশগুলো অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী। যদি কখনো দূর্ভাগ্যবশত বিটকয়ে উদাও হয়ে যায় বা বিটকয়েন পুরোপুরি ডাইন হয়ে যায় তবুও সেই দেশগুলো তাদের এই লসকে মোকাবেলা করতে পারবে। কিন্তু বাংলাদেশ তা মোকাবেলা করার জন্য এখনো যথেষ্ট নয়। আমি এরকমটা বোঝাতে চেয়েছি। যদিও আমরা বিশ্বাস করি যে বিটকয়েন কখনই মারা যাবে না এটা স্কাম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে যখন এটা একটা দেশে বৈধতা দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন ওঠে তখন এগুলোও চিন্তা করতে হয়। দেখি আমাদের জীবনে আমরা বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেখে যেতে পারি কি না।বাংলাদেশ এখনো বিটকয়েনকে মোকাবেলা করার জন্য যথেষ্ট প্রস্তুত নন। বিটকয়েন নিয়ে বাংলাদেশেও আলোচনা হচ্ছে এটা ভালো খবর তবে যতই আলোচনা হোক এটা বাংলাদেশে বৈধতা পেতে আরো অনেক দীর্ঘ সময় অপেক্ষা করতে হবে। বাংলাদেশের অর্থনৈতিক অবস্থা বালো না। আর ব্যাংকের সিকিউরিটি অনেক কঠিন থাকা সত্তেও বাংলাদেশ থেকে যে পরিমান টাকা পাচার হয় বিটকয়েন বৈধতা এখন দিলে হিউজ টাকা বাচার হবে এটা ট্রাকও করা যাবে না। কারন এটা ডিসেন্ট্রালাইসড। তাই এমন বক্তব্য শুনে খুব বেশি খুশি সবার কারন নেই ভাই। দেখেননা শেষ বয়স অবধি বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেখতে পান কি না।আমি মনে করি বিটকয়েনকে মোকাবেলার জন্য কোন দেশই যথেষ্ট প্রস্তুত নয় এবং ভবিষ্যতে কখনো প্রস্তুত হবেও না। তবে এই বিষয়টাকে সব সময় মাথায় রেখে ক্রিপ্ত কারেন্সি কে বৈধতা না দিলে বাংলাদেশে পিছিয়ে পড়া ছাড়া আর কিছু করার নেই। কেন বললাম কোন দেশে এটাকে মোকাবেলা করার জন্য প্রস্তুত হয় কারণ ট্র্যাক করা সম্ভব না সেটা উন্নত রাষ্ট্র যারা বিট কয়েন কে ক্ষেত্রেও লিগালাইজ করেছে । একটা জিনিস খেয়াল করে দেখবেন যদি এটাকে বৈধতা দান করে তখনই দেখতে পারবেন বিভিন্ন মানুষ এটাকে ব্যবহার করা শুরু করবে কে কে ব্যবহার করবে এটাও সরকারের নিকট তথ্য থাকবে কোথা থেকে টাকা উঠাচ্ছে আসছে তার একটা রিপোর্ট মানুষ তখন দিবে আর তখনই যারা এটার অবৈধ ফায়দা লুটতে চায় তাদেরকে ধরা সম্ভব হবে। যদিও আমি জানিনা কবে কখন বিটকয়েন কে বাংলাদেশ বৈধতা দান করা হবে, তবে জুনায়েদ ইসলাম পলক এর এই ধরনের কথাবার্তা আশা জায়গায়।
বিটকয়েন ডিসেন্ট্রালাইসড এটাকে কোনো দেশ কন্ট্রোল করতে পারবে না এটা সম্ভাবও না। তবে উন্নতদেশগুলো অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী। যদি কখনো দূর্ভাগ্যবশত বিটকয়ে উদাও হয়ে যায় বা বিটকয়েন পুরোপুরি ডাইন হয়ে যায় তবুও সেই দেশগুলো তাদের এই লসকে মোকাবেলা করতে পারবে। কিন্তু বাংলাদেশ তা মোকাবেলা করার জন্য এখনো যথেষ্ট নয়। আমি এরকমটা বোঝাতে চেয়েছি। যদিও আমরা বিশ্বাস করি যে বিটকয়েন কখনই মারা যাবে না এটা স্কাম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে যখন এটা একটা দেশে বৈধতা দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন ওঠে তখন এগুলোও চিন্তা করতে হয়। দেখি আমাদের জীবনে আমরা বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেখে যেতে পারি কি না।ভাই আপনি যেভাবে বললেন তাহলে এভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে বাংলাদেশে বা বাংলাদেশের মতন থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি কখনোই বিটকয়েনকে বৈধতা দান করার ডিজার্ভ রাখে না। তবে থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি এর অনেক দেশ ক্রিপ্ট কারেন্সিকে বৈধতা দান করেছে এবং তারা বিভিন্নভাবে এই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে বেকারত্ব দূর করতেছে। ফলাফলস্বরূপ আমরা ইন্ডিয়া কেউ ধরতে পারি।
যদি বাংলাদেশ এটিকে এফোর্ড করতে পারে তাহলে ভালো বৈধতা পেলে আমাদের জন্যও ভালো। এখনতো বিটকয়েন আর্ন করে লুকিয়ে লুকিয়ে এগুলোকে ভোগ করতে হয়। ওপেনলি বলাও যায় না যে আমি বিটকয়েন আর্ন করি, বিটকয়েন হোল্ড করি, বিটকয়েনে ইনভেস্টমেন্ট করি। বিটকয়েন আসলে ভবিষ্যতের একটা রত্ন বলতে পারেন। যারা বা যে দেশ বিটকয়েন থেকে দূরে থাকবে তারাই পিছিয়ে পড়বে। আমাদের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ভাই বিটকয়েন নিয়ে চিন্তা করেন কিন্তু এখনো তার এই প্রস্তাব নিয়ে অন্য কেউ মাথা ঘামান না। এর জন্য এখনো বাংলাদেশ বিটকয়েন থেকে দূরে।বিটকয়েন ডিসেন্ট্রালাইসড এটাকে কোনো দেশ কন্ট্রোল করতে পারবে না এটা সম্ভাবও না। তবে উন্নতদেশগুলো অর্থনৈতিক দিক দিয়ে অনেক শক্তিশালী। যদি কখনো দূর্ভাগ্যবশত বিটকয়ে উদাও হয়ে যায় বা বিটকয়েন পুরোপুরি ডাইন হয়ে যায় তবুও সেই দেশগুলো তাদের এই লসকে মোকাবেলা করতে পারবে। কিন্তু বাংলাদেশ তা মোকাবেলা করার জন্য এখনো যথেষ্ট নয়। আমি এরকমটা বোঝাতে চেয়েছি। যদিও আমরা বিশ্বাস করি যে বিটকয়েন কখনই মারা যাবে না এটা স্কাম হওয়ার কোনো সুযোগ নেই। তবে যখন এটা একটা দেশে বৈধতা দেওয়ার বিষয়ে প্রশ্ন ওঠে তখন এগুলোও চিন্তা করতে হয়। দেখি আমাদের জীবনে আমরা বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেখে যেতে পারি কি না।ভাই আপনি যেভাবে বললেন তাহলে এভাবে চিন্তা করলে দেখা যাবে বাংলাদেশে বা বাংলাদেশের মতন থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি কখনোই বিটকয়েনকে বৈধতা দান করার ডিজার্ভ রাখে না। তবে থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি এর অনেক দেশ ক্রিপ্ট কারেন্সিকে বৈধতা দান করেছে এবং তারা বিভিন্নভাবে এই প্রযুক্তিকে ব্যবহার করে বেকারত্ব দূর করতেছে। ফলাফলস্বরূপ আমরা ইন্ডিয়া কেউ ধরতে পারি।
ভাই বিটকয়েন ডিসেন্ট্রালাইসড পাশাপাশি এটি ওপেন ব্লগ চেইন সো এটা কে ট্র্যাক করা যাবে কিন্তু কন্ট্রোল করা যাবে না ট্র্যাক করে যদি কন্ট্রোল করতে চান সে ক্ষেত্রে যদি হ্যাকাররা বা ইসকেমাররা কোনোমতে বিটকয়েন মিক্সিং এর মাধ্যমে বিটকয়েন একবার ট্রান্সফার করে ফেলায় তাহলে সেটাকে অনেক সময় আর ট্র্যাক করা পসিবল হয় না। এর জন্য দেখতে পাবেন প্রতিবছর বা পূর্বেও বিশাল বিশাল ক্রিপ্টো স্ক্যামিং এর খোঁজ আজকেও পাওয়া যায়নি।
যদি বাংলাদেশ এটিকে এফোর্ড করতে পারে তাহলে ভালো বৈধতা পেলে আমাদের জন্যও ভালো। এখনতো বিটকয়েন আর্ন করে লুকিয়ে লুকিয়ে এগুলোকে ভোগ করতে হয়। ওপেনলি বলাও যায় না যে আমি বিটকয়েন আর্ন করি, বিটকয়েন হোল্ড করি, বিটকয়েনে ইনভেস্টমেন্ট করি। বিটকয়েন আসলে ভবিষ্যতের একটা রত্ন বলতে পারেন। যারা বা যে দেশ বিটকয়েন থেকে দূরে থাকবে তারাই পিছিয়ে পড়বে। আমাদের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ভাই বিটকয়েন নিয়ে চিন্তা করেন কিন্তু এখনো তার এই প্রস্তাব নিয়ে অন্য কেউ মাথা ঘামান না। এর জন্য এখনো বাংলাদেশ বিটকয়েন থেকে দূরে।আসলে ভাই এ বিষয়ে আমি বলবো যে এফোর্ড করার জন্য যতটুকু নলেজ দরকার অথবা এটিকে লিগাল হিসেবে পাশ করার জন্য যতটুকু নলেজ প্রয়োজন ততটুকু আমাদের মাননীয় মন্ত্রী মিনিস্টারদের মাথায় নেই এর সাথে তাদের চালাপেয়লাদের মাথায়ও নেই।
আপনার কথাগুলো খুবই প্রাসঙ্গিক এবং বাস্তবমুখী। ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা এবং এর সঠিক ব্যবহারের বিষয়ে নীতি নির্ধারকদের পর্যাপ্ত জ্ঞান ও সচেতনতা থাকা অত্যন্ত জরুরি। অনেক দেশেই ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে এখনো ভুল ধারণা রয়েছে, বিশেষত এটি কেবল অপরাধমূলক কাজের সাথে সম্পর্কিত বলে মনে করা হয়। তবে, এর বৈধ ব্যবহার এবং এর সম্ভাবনা অনেক গভীর।যদি নীতি নির্ধারকরা ক্রিপ্টোকারেন্সির সুবিধাগুলি যথাযথভাবে বোঝেন এবং সঠিক নীতিমালা প্রণয়ন করেন, তবে এটি অর্থনৈতিক উন্নয়নে সহায়ক হতে পারে। অপরাধমূলক কর্মকাণ্ড রোধ করার জন্য প্রযুক্তিগত সমাধান এবং সঠিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা গড়ে তোলাও সম্ভব। অনেক উন্নত দেশ ইতিমধ্যে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধতা দিয়ে এর সুবিধা নিচ্ছে, যেমন ডিজিটাল সম্পদের লেনদেনের গতি, স্বচ্ছতা, এবং দক্ষতা।তাই, ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা এবং সঠিক নিয়ন্ত্রণ ব্যবস্থা প্রবর্তনের জন্য নীতি নির্ধারকদের মধ্যে আরও সচেতনতা এবং জ্ঞানের প্রসার হওয়া উচিত। এতে সাধারণ জনগণও বৈধ উপায়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করতে পারবে এবং মানিলন্ডারিংয়ের ভয় থেকে মুক্ত থাকবে।যদি বাংলাদেশ এটিকে এফোর্ড করতে পারে তাহলে ভালো বৈধতা পেলে আমাদের জন্যও ভালো। এখনতো বিটকয়েন আর্ন করে লুকিয়ে লুকিয়ে এগুলোকে ভোগ করতে হয়। ওপেনলি বলাও যায় না যে আমি বিটকয়েন আর্ন করি, বিটকয়েন হোল্ড করি, বিটকয়েনে ইনভেস্টমেন্ট করি। বিটকয়েন আসলে ভবিষ্যতের একটা রত্ন বলতে পারেন। যারা বা যে দেশ বিটকয়েন থেকে দূরে থাকবে তারাই পিছিয়ে পড়বে। আমাদের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ভাই বিটকয়েন নিয়ে চিন্তা করেন কিন্তু এখনো তার এই প্রস্তাব নিয়ে অন্য কেউ মাথা ঘামান না। এর জন্য এখনো বাংলাদেশ বিটকয়েন থেকে দূরে।আসলে ভাই এ বিষয়ে আমি বলবো যে এফোর্ড করার জন্য যতটুকু নলেজ দরকার অথবা এটিকে লিগাল হিসেবে পাশ করার জন্য যতটুকু নলেজ প্রয়োজন ততটুকু আমাদের মাননীয় মন্ত্রী মিনিস্টারদের মাথায় নেই এর সাথে তাদের চালাপেয়লাদের মাথায়ও নেই।
আর ভবিষ্যতে যে কয়েকটা কারেন্সি রেভুলেশন হতে যাচ্ছে এটা যদি তাদের মাথায় ঢুকতো তাহলে এরা অনেক আগেই নিজেদের মনে করতো এফোর্ড করে এই ক্রিপ্টো কারেন্সি বৈধ করার জন্য। আমি মনে করে যে এই ক্রিপ্টো কারেন্সি দিয়ে যেসব অপরাধ ঘটিত হয় সেগুলো রোধ করার জন্য হলেও এটিকে পারমিশন দেওয়া উচিত। আর আমাদের কথা কি বলব আমরা লিগাল ভাবে টাকা কামাই করেও অন্তরে ভয় থাকে মানিলন্ডারিং করতেছি।
মন্ত্রী মিনিস্টারদের মাথায় ছিলো শুধু কিভাবে কত টাকা বিদেশে পাচার করা যায়। এরাই বিভিন্ন সময় ক্রিপ্টোকারেন্সি কিনে কিনে পাচার করেছে আবার এরাই দরবেশ শেজে শেজে ভাসস দিয়েছে। এখন সব কুকির্তি বের হচ্ছে এদের আমলে ক্রিপ্টোকারেন্সিকে বৈধ না করাটাই ভালো ছিলো তা না হলে এখন যদি টাকা পাচার করে থাকে ৯৩ বিলিয়ন ডলার তখন পাচার হতো ২০০ বিলিয়ন ডলার। পুরা দেশটাই বাচার করে দিতো। তবে ভবিষ্যতে নতুন দল ক্ষমতায় আসার পর তারা বিটকয়েনকে কতটা প্রাধান্য দেবে তাও অনুমান করা যাচ্ছে না। কারন যে দেশে লাখ লাখ ফ্রিলান্সাররা বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার বাংলাদেশে আনতেছে অথর্চ paypal কে এখনো আনা হলো না সেখা বিটকয়েন বা ক্রিপ্টোকারেন্সির বৈধতা আশা করাটাও এখন বোকামি বলে মনে হচ্ছে।যদি বাংলাদেশ এটিকে এফোর্ড করতে পারে তাহলে ভালো বৈধতা পেলে আমাদের জন্যও ভালো। এখনতো বিটকয়েন আর্ন করে লুকিয়ে লুকিয়ে এগুলোকে ভোগ করতে হয়। ওপেনলি বলাও যায় না যে আমি বিটকয়েন আর্ন করি, বিটকয়েন হোল্ড করি, বিটকয়েনে ইনভেস্টমেন্ট করি। বিটকয়েন আসলে ভবিষ্যতের একটা রত্ন বলতে পারেন। যারা বা যে দেশ বিটকয়েন থেকে দূরে থাকবে তারাই পিছিয়ে পড়বে। আমাদের প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক ভাই বিটকয়েন নিয়ে চিন্তা করেন কিন্তু এখনো তার এই প্রস্তাব নিয়ে অন্য কেউ মাথা ঘামান না। এর জন্য এখনো বাংলাদেশ বিটকয়েন থেকে দূরে।আসলে ভাই এ বিষয়ে আমি বলবো যে এফোর্ড করার জন্য যতটুকু নলেজ দরকার অথবা এটিকে লিগাল হিসেবে পাশ করার জন্য যতটুকু নলেজ প্রয়োজন ততটুকু আমাদের মাননীয় মন্ত্রী মিনিস্টারদের মাথায় নেই এর সাথে তাদের চালাপেয়লাদের মাথায়ও নেই।
আর ভবিষ্যতে যে কয়েকটা কারেন্সি রেভুলেশন হতে যাচ্ছে এটা যদি তাদের মাথায় ঢুকতো তাহলে এরা অনেক আগেই নিজেদের মনে করতো এফোর্ড করে এই ক্রিপ্টো কারেন্সি বৈধ করার জন্য। আমি মনে করে যে এই ক্রিপ্টো কারেন্সি দিয়ে যেসব অপরাধ ঘটিত হয় সেগুলো রোধ করার জন্য হলেও এটিকে পারমিশন দেওয়া উচিত। আর আমাদের কথা কি বলব আমরা লিগাল ভাবে টাকা কামাই করেও অন্তরে ভয় থাকে মানিলন্ডারিং করতেছি।
সম্প্রতি আমার এক শুভাকাঙ্ক্ষী কাছ থেকে টিক টক এর এই ভিডিওটি পেলাম যদিও আমি tiktok ব্যবহার করি না কিন্তু ক্রিপ্টো রিলেটেড নিউজ হয় ভিডিওটি দেখলাম-আমি মনে করি একদিন না একদিন বাংলাদেশে ক্রিপটো কারেন্সি বৈধতা পাবে। ক্রিপ্ট কারেন্সি দিন দিন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিভিন্ন দেশ বিটকয়েন কে বৈধতা দিচ্ছে। বিটকয়েন বর্তমান বিশ্বে দ্রুত গতিতে তার অবস্থান তৈরি করে নিচ্ছে ফলে যারা এটার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে তারা বিশ্ব অর্থনীতিতে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারবে। আর যারা এটা থেকে দূরে থাকবে তারা অর্থনীতিতে অনেক পিছিয়ে পড়বে বলে আমি মনে করি। তাই আমার ধারণা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ ও এর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবে এবং এর বৈধতা দিবে।বিটকয়েনের পক্ষে আইসিটি প্রতিমন্ত্রী ? (https://www.tiktok.com/@top32bd/video/7376837667243298064?_r=1&_t=8mxtXd066Lq)আর শেষে যা দেখতে পেলাম তাহলে আমাদের আইসিটি মন্ত্রী জুনায়েদ ইসলাম পদক আবারো বিটকয়েন বা ক্রিপ্ত কারেন্সি নিয়ে পজিটিভ মত প্রকাশ করতেছে। কি মনে হয় এখন তো নতুন বাজেটে অলরেডি সরকার ৩০% ট্যাক্স করে ফেলেছে, আর যদি ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করে তাহলে ট্যাক্স কত হতে পারে আমাদের জন্য?
আমি মনে করি একদিন না একদিন বাংলাদেশে ক্রিপটো কারেন্সি বৈধতা পাবে। ক্রিপ্ট কারেন্সি দিন দিন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিভিন্ন দেশ বিটকয়েন কে বৈধতা দিচ্ছে। বিটকয়েন বর্তমান বিশ্বে দ্রুত গতিতে তার অবস্থান তৈরি করে নিচ্ছে ফলে যারা এটার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে তারা বিশ্ব অর্থনীতিতে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারবে। আর যারা এটা থেকে দূরে থাকবে তারা অর্থনীতিতে অনেক পিছিয়ে পড়বে বলে আমি মনে করি। তাই আমার ধারণা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ ও এর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবে এবং এর বৈধতা দিবে।বাংলাদেশে ক্রিপটো কারেন্সি তো অবশ্যই বৈধতা পাবে কিন্তু ব্যাপার হইলো আসলে কবে পাবে?
ভাই আমিও আশা করি ২০২৮ বা ২০২৯ সালের মধ্যে ক্রিপ্ত কারেন্সি বাংলাদেশে বৈধ হিসেবে গণ্য হবে। আমাদের দেশে অবৈধ হওয়ার কারণ হল আমরা ক্রিপ্ত কারেন্সির প্রয়োজনীয়তা এবং উপকারিতা সম্পর্কে অবগত না এমনকি আমাদের সরকারও এটা নিয়ে আগ্রহী না।আমি মনে করি একদিন না একদিন বাংলাদেশে ক্রিপটো কারেন্সি বৈধতা পাবে। ক্রিপ্ট কারেন্সি দিন দিন বিশ্বব্যাপী জনপ্রিয় হয়ে উঠছে। বিভিন্ন দেশ বিটকয়েন কে বৈধতা দিচ্ছে। বিটকয়েন বর্তমান বিশ্বে দ্রুত গতিতে তার অবস্থান তৈরি করে নিচ্ছে ফলে যারা এটার সাথে তাল মিলিয়ে চলতে পারবে তারা বিশ্ব অর্থনীতিতে ভালো অবস্থান তৈরি করতে পারবে। আর যারা এটা থেকে দূরে থাকবে তারা অর্থনীতিতে অনেক পিছিয়ে পড়বে বলে আমি মনে করি। তাই আমার ধারণা বাংলাদেশের কর্তৃপক্ষ ও এর গুরুত্ব অনুধাবন করতে পারবে এবং এর বৈধতা দিবে।বাংলাদেশে ক্রিপটো কারেন্সি তো অবশ্যই বৈধতা পাবে কিন্তু ব্যাপার হইলো আসলে কবে পাবে?
আসলে ভাই সময় মত আমাদের দেশে এত বড় ঘটনা ঘটেছে মানে স্বৈরাচার কে আমরা সরাইতে পারছি জিনিসটা যদি আরো এক বছর আগে হতো অথবা নতুন একটা সরকার বর্তমানে ক্ষমতায় থাকতো তাহলে হয়তোবা এসব বিষয় নিয়ে তারা একটু মাথা খাটাইতেন। বর্তমানে অন্তর্বর্তী কালীন সরকারের দেশের সংস্কার করতে করতেই সময় শেষ হয়ে যাচ্ছে আর বাকিগুলোতে মাথা কাটানোর সময় পাবেই না।
বেশিরভাগ সময় যখন বুল সিজন আসে তখন এটা নিয়ে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশ বিভিন্ন সংস্থা পজেটিভ স্টেপগুলো নিয়ে থাকে আর বর্তমানে বুল সিজন কিন্তু আমাদের সেই অবস্থা নেই। যাইহোক এবারের সিজনে তো আর পসিবল না তবে আশা রাখছি সামনের সিজন ২০২৮ বা ২০২৯ সালে আমাদের দেশেও ক্রিপটো কারেন্সি কে বৈধ হিসেবে দেখতে পারবো।
ভাই আমিও আশা করি ২০২৮ বা ২০২৯ সালের মধ্যে ক্রিপ্ত কারেন্সি বাংলাদেশে বৈধ হিসেবে গণ্য হবে। আমাদের দেশে অবৈধ হওয়ার কারণ হল আমরা ক্রিপ্ত কারেন্সির প্রয়োজনীয়তা এবং উপকারিতা সম্পর্কে অবগত না এমনকি আমাদের সরকারও এটা নিয়ে আগ্রহী না।একচুয়ালি ভাই আমি সেদিন ডঃ ইউনুস এর একটি ভাষণ দেখতে পেলাম এবং সেখানে সে বলেছে যে আমাদের দেশকে সংস্কার করতে হবে সেই সাথে সাথে নির্বাচন দিতে হবে এবং নতুনদের দেশ সংস্কার করার কাজে আসার জন্য অপরচুনিটি দিতে হবে। কথাটি মনে হয় এরকমই ছিল।
আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন যখন বুল সেশন শুরু হয় তখন এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে দেখি, আবার যখন বিয়ার মার্কেট চলে আসে তখন এটা নিয়ে আর কেউ তেমন আলোচনা করেন। এজন্য বাংলাদেশ সরকার ও তেমন আগ্রহী না। যাইহোক আমি মনে করি খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ ক্রিপ্ত কারেন্সি বৈধ বলে গণ্য হবে।
ডাঃ ইউনুস ফাইন্যান্স অনেক ভালো বুঝেন এবং তিনি জানেন যে একমাত্র ব্যবসায়ই পারে একজন ব্যক্তিকে ধনী করতে এবং সেই সাথে সাথে দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং দেশকে উন্নত করতে এর কারণে তিনি সব সময় তরুণদের উদ্যোক্তা হবার জন্য পরামর্শ দেন। আর যেহেতু তিনি ইন্টারন্যাশনাল পর্যায়ে অনেক খ্যাতি অর্জন করেছে এর মানে তিনি সব দিকেই তার নজর রাখেন যে কোন দেশ কিসের জন্য কতটা ভালো করেছে। বিটকয়েন ব্লকচেইন ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি যা প্রত্যেকটি দেশকে জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ব্লকচেইন নিয়ে কিছুটা কাজ শুরু করেছে তারা এটিও জানে যে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই ক্রিপ্টো প্রয়োজন হবে তবে তারা এখনো ক্রিপ্টকে বৈধতা দিতে চাচ্ছে না তবে অবশ্যই খুব দ্রুতই বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা পেতে পারে এটা আশা করা যায়ভাই আমিও আশা করি ২০২৮ বা ২০২৯ সালের মধ্যে ক্রিপ্ত কারেন্সি বাংলাদেশে বৈধ হিসেবে গণ্য হবে। আমাদের দেশে অবৈধ হওয়ার কারণ হল আমরা ক্রিপ্ত কারেন্সির প্রয়োজনীয়তা এবং উপকারিতা সম্পর্কে অবগত না এমনকি আমাদের সরকারও এটা নিয়ে আগ্রহী না।একচুয়ালি ভাই আমি সেদিন ডঃ ইউনুস এর একটি ভাষণ দেখতে পেলাম এবং সেখানে সে বলেছে যে আমাদের দেশকে সংস্কার করতে হবে সেই সাথে সাথে নির্বাচন দিতে হবে এবং নতুনদের দেশ সংস্কার করার কাজে আসার জন্য অপরচুনিটি দিতে হবে। কথাটি মনে হয় এরকমই ছিল।
আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন যখন বুল সেশন শুরু হয় তখন এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে দেখি, আবার যখন বিয়ার মার্কেট চলে আসে তখন এটা নিয়ে আর কেউ তেমন আলোচনা করেন। এজন্য বাংলাদেশ সরকার ও তেমন আগ্রহী না। যাইহোক আমি মনে করি খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ ক্রিপ্ত কারেন্সি বৈধ বলে গণ্য হবে।
আর এগুলো ইঙ্গিত করে ভবিষ্যতে হয়তো আমরা নতুনদের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আসতে দেখতে পারি এবং যেহেতু ইয়াং জেনারেশন রাজনীতিতে ঢুকবে তাই তাদের মাথায় এই রিলেটেড ব্যবস্থা অবশ্যই থাকবে কারণ " ডঃ ইউনুস এর মুখ থেকেই শোনা যে তরুণদের মধ্যে থাকে সবচাইতে বেশি উৎভাবনীয় শক্তি "।
আর তাছাড়া ব্লক চেইন এর বিভিন্ন কম্পিটিশনে বাংলাদেশ যেভাবে পারফরম্যান্স করে গোল্ড মেডেল পায় সেক্ষেত্রে ক্রিপ্টো কারেন্সি থেকে বৈধতা না করা তাদের প্রতি না ইনসাফি করা হবে যেটা আওয়ামী লীগ সরকার করে গিয়েছে।
ডাঃ ইউনুস ফাইন্যান্স অনেক ভালো বুঝেন এবং তিনি জানেন যে একমাত্র ব্যবসায়ই পারে একজন ব্যক্তিকে ধনী করতে এবং সেই সাথে সাথে দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং দেশকে উন্নত করতে এর কারণে তিনি সব সময় তরুণদের উদ্যোক্তা হবার জন্য পরামর্শ দেন। আর যেহেতু তিনি ইন্টারন্যাশনাল পর্যায়ে অনেক খ্যাতি অর্জন করেছে এর মানে তিনি সব দিকেই তার নজর রাখেন যে কোন দেশ কিসের জন্য কতটা ভালো করেছে। বিটকয়েন ব্লকচেইন ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি যা প্রত্যেকটি দেশকে জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ব্লকচেইন নিয়ে কিছুটা কাজ শুরু করেছে তারা এটিও জানে যে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই ক্রিপ্টো প্রয়োজন হবে তবে তারা এখনো ক্রিপ্টকে বৈধতা দিতে চাচ্ছে না তবে অবশ্যই খুব দ্রুতই বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা পেতে পারে এটা আশা করা যায়আসলে মেইন সমস্যা কি আমাদের দেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি অবৈধ হওয়াতে আমরা যারা এসব নিয়ে কাজ করি তারা ক্রিপ্টো কারেন্সি ছড়াবো যে এটাও একটা রিস্কের ব্যাপার।
একেবারে সঠিক বলেছেন ভাই ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস অর্থনীতিতে অত্যন্ত পাকা এবং অভিজ্ঞ আমি মনে করি ডঃ মুহাম্মদ ইউনুসকে যদি ক্রিপ্ত কারেন্সির প্রয়োজনীয়তা বুঝানো যায় তাহলে তিনি বাংলাদেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি সম্পর্কে পজিটিভ সিদ্ধান্ত নেবেন কারণ তিনি এর গুরুত্ব বুঝতে সক্ষম হবেন।ডাঃ ইউনুস ফাইন্যান্স অনেক ভালো বুঝেন এবং তিনি জানেন যে একমাত্র ব্যবসায়ই পারে একজন ব্যক্তিকে ধনী করতে এবং সেই সাথে সাথে দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং দেশকে উন্নত করতে এর কারণে তিনি সব সময় তরুণদের উদ্যোক্তা হবার জন্য পরামর্শ দেন। আর যেহেতু তিনি ইন্টারন্যাশনাল পর্যায়ে অনেক খ্যাতি অর্জন করেছে এর মানে তিনি সব দিকেই তার নজর রাখেন যে কোন দেশ কিসের জন্য কতটা ভালো করেছে। বিটকয়েন ব্লকচেইন ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি যা প্রত্যেকটি দেশকে জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ব্লকচেইন নিয়ে কিছুটা কাজ শুরু করেছে তারা এটিও জানে যে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই ক্রিপ্টো প্রয়োজন হবে তবে তারা এখনো ক্রিপ্টকে বৈধতা দিতে চাচ্ছে না তবে অবশ্যই খুব দ্রুতই বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা পেতে পারে এটা আশা করা যায়ভাই আমিও আশা করি ২০২৮ বা ২০২৯ সালের মধ্যে ক্রিপ্ত কারেন্সি বাংলাদেশে বৈধ হিসেবে গণ্য হবে। আমাদের দেশে অবৈধ হওয়ার কারণ হল আমরা ক্রিপ্ত কারেন্সির প্রয়োজনীয়তা এবং উপকারিতা সম্পর্কে অবগত না এমনকি আমাদের সরকারও এটা নিয়ে আগ্রহী না।একচুয়ালি ভাই আমি সেদিন ডঃ ইউনুস এর একটি ভাষণ দেখতে পেলাম এবং সেখানে সে বলেছে যে আমাদের দেশকে সংস্কার করতে হবে সেই সাথে সাথে নির্বাচন দিতে হবে এবং নতুনদের দেশ সংস্কার করার কাজে আসার জন্য অপরচুনিটি দিতে হবে। কথাটি মনে হয় এরকমই ছিল।
আসলে আপনি ঠিকই বলেছেন যখন বুল সেশন শুরু হয় তখন এটা নিয়ে আমরা আলোচনা করতে দেখি, আবার যখন বিয়ার মার্কেট চলে আসে তখন এটা নিয়ে আর কেউ তেমন আলোচনা করেন। এজন্য বাংলাদেশ সরকার ও তেমন আগ্রহী না। যাইহোক আমি মনে করি খুব শীঘ্রই বাংলাদেশ ক্রিপ্ত কারেন্সি বৈধ বলে গণ্য হবে।
আর এগুলো ইঙ্গিত করে ভবিষ্যতে হয়তো আমরা নতুনদের রাজনৈতিক ক্ষেত্রে আসতে দেখতে পারি এবং যেহেতু ইয়াং জেনারেশন রাজনীতিতে ঢুকবে তাই তাদের মাথায় এই রিলেটেড ব্যবস্থা অবশ্যই থাকবে কারণ " ডঃ ইউনুস এর মুখ থেকেই শোনা যে তরুণদের মধ্যে থাকে সবচাইতে বেশি উৎভাবনীয় শক্তি "।
আর তাছাড়া ব্লক চেইন এর বিভিন্ন কম্পিটিশনে বাংলাদেশ যেভাবে পারফরম্যান্স করে গোল্ড মেডেল পায় সেক্ষেত্রে ক্রিপ্টো কারেন্সি থেকে বৈধতা না করা তাদের প্রতি না ইনসাফি করা হবে যেটা আওয়ামী লীগ সরকার করে গিয়েছে।