ডাঃ ইউনুস ফাইন্যান্স অনেক ভালো বুঝেন এবং তিনি জানেন যে একমাত্র ব্যবসায়ই পারে একজন ব্যক্তিকে ধনী করতে এবং সেই সাথে সাথে দেশের বেকারত্ব কমাতে এবং দেশকে উন্নত করতে এর কারণে তিনি সব সময় তরুণদের উদ্যোক্তা হবার জন্য পরামর্শ দেন। আর যেহেতু তিনি ইন্টারন্যাশনাল পর্যায়ে অনেক খ্যাতি অর্জন করেছে এর মানে তিনি সব দিকেই তার নজর রাখেন যে কোন দেশ কিসের জন্য কতটা ভালো করেছে। বিটকয়েন ব্লকচেইন ভবিষ্যতের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ টেকনোলজি যা প্রত্যেকটি দেশকে জন্যই খুব গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশ ব্লকচেইন নিয়ে কিছুটা কাজ শুরু করেছে তারা এটিও জানে যে ব্লকচেইন নিয়ে কাজ করতে হলে অবশ্যই ক্রিপ্টো প্রয়োজন হবে তবে তারা এখনো ক্রিপ্টকে বৈধতা দিতে চাচ্ছে না তবে অবশ্যই খুব দ্রুতই বাংলাদেশে বিটকয়েন বৈধতা পেতে পারে এটা আশা করা যায়
আসলে মেইন সমস্যা কি আমাদের দেশে ক্রিপ্টো কারেন্সি অবৈধ হওয়াতে আমরা যারা এসব নিয়ে কাজ করি তারা ক্রিপ্টো কারেন্সি ছড়াবো যে এটাও একটা রিস্কের ব্যাপার।
তাছাড়া ক্রিপ্টো কারেন্সি যারা কাজ করে তারা অন্যান্য ছিনতাইকারী, কিডন্যাপার এদের চোখে থাকে। আর জেনারেল পিপল যারা ক্রিপ্টো কারেন্সি নিয়ে হালকা-পাতলা জানে তারা কেউই এ বিষয়ে অ্যাওয়ারনেস ছড়ানোর জন্য অতটা তৎপর নয়। আর দুঃখজনকভাবে আমাদের বেশিরভাগই ইনফ্লুয়েন্সাররাও এ বিষয়ে খুব বেশি একটা কথা বলে না হয়তো বা তাদের এ বিষয়ে নলেজও কম।
এখন জানিনা উপরের মহলে তাদের এ বিষয়ে নলেজ কেমন রয়েছে তবে তাদের পর্যন্ত যদি এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যাপারটা ভালোভাবে পৌঁছানো যেত তাহলে হয়তো ভালো কোনো উদ্যোগ দেখা যেত। ক্রিপ্টো কারেন্সি সম্পর্কে শুধুমাত্র তখনই কথাবার্তা বলা হয় যখন বুল সিজন আসে পরবর্তীতে যখন বিটকয়েনের দাম কমে যায় তখন আর এ বিষয় নিয়ে তেমন তৎপরতা দেখা যায় না।