Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => রাজনৈতি ও সমাজ => Topic started by: JISAN on September 16, 2024, 07:12:45 PM
-
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং তার উপদেষ্টাদের নিয়ে দেশের উন্নয়ন এবং দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ চেষ্টা করছে তবে আমি একটি বিষয় লক্ষ্য করতেছি যে বিভিন্ন জায়গার গাড়ি ভাড়া কমানো হলেও এখন পর্যন্ত কার্যকর হয়নি এবং দিন দিন জিনিসপত্রের দাম আরো বেড়ে চলেছে। ডিমের দাম অনেক বেড়ে গেছে আমি গতকাল ৬০৳ হালি ডিম কিনেছি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বাজার তদারকিতে নামলেও কোন কাজ হচ্ছে না। এখনো সিন্ডিকেট চলছে বাজারে। তাহলেকি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ চালাতে ব্যর্থ হচ্ছে? আপনাদের মতামত কী? এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোন বিষয়গুলোর উপর বেশি ফোকাস দেওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি সবার আগে নজর দেওয়া উচিত খাদ্যপন্যের উপর। সঠিক পরিমাণে আমদানি এবং রপ্তানি করে খাদ্য পণ্যের দাম কমিয়ে এনে দেশের মানুষকে স্বস্তি ফিরিয়ে দেওয়ার দিকে বেশি নজর রাখা উচিত।
-
আমি মনেকরি এখন মাত্র ১ মাস পার হলো এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের। এখনি তাদের সফলতা ব্যাথরতা বিচার করার সময় এসেছে বলে আমি মনেকরি না। আমি মনেকরি এই সরকারকে সঠিক ভাবে বিচরের জন্য আরো কিছু সৃয় দেওয়া প্রয়োজন।
তার পরও আমার মনেহয় এই সরকারের কাধে অনেক দায়িত্ব। তারা এই দেশকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলতে আরো অনেক সময়ের প্রোয়োজন। আমি মনেকরি ড. ইউনুস অত্যন্ত যোগ্য লোক তাকে সবাই মিলে সহোযোগিতা করা উচিত।
-
আমি মনেকরি এখন মাত্র ১ মাস পার হলো এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের। এখনি তাদের সফলতা ব্যাথরতা বিচার করার সময় এসেছে বলে আমি মনেকরি না। আমি মনেকরি এই সরকারকে সঠিক ভাবে বিচরের জন্য আরো কিছু সৃয় দেওয়া প্রয়োজন।
তার পরও আমার মনেহয় এই সরকারের কাধে অনেক দায়িত্ব। তারা এই দেশকে খাদের কিনারা থেকে টেনে তুলতে আরো অনেক সময়ের প্রোয়োজন। আমি মনেকরি ড. ইউনুস অত্যন্ত যোগ্য লোক তাকে সবাই মিলে সহোযোগিতা করা উচিত।
হ্যাঁ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে অবশ্যই সময় দেওয়া উচিত তার মতো করে দেশকে স্থিতিশীল করার জন্য। যেহেতু সবাই মিলে তাকে সিলেক্ট করা হয়েছে সেহেতু অবশ্যই তার পর্যাপ্ত যোগ্যতা রয়েছে দেশকে পরিচালনা করার।
বাংলাদেশকে দ্বিতীয়বারের জন্য স্বাধীন করার জন্য সবচাইতে বেশি ক্রেডিট হচ্ছে ছাত্রদের এবং ছাত্ররাই প্রথম কিছুদিন সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করেছে আর তারই সুযোগ নিয়ে অনেক সমন্বয়ক বের হয়েছে এবং মন চুক্তি যাকে মন চাচ্ছে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান বিভিন্ন সংস্থা থেকে পদত্যাগ করানোর জন্য আন্দোলন করছে চাপ দিচ্ছে। এগুলো যদি চলতে থাকে তাহলে দেশটা তো মগের মূল্যুকে পরিণত হবে। আমি আজ সকালে দেখলাম এই বিষয় নিয়ে ভিপি নুরকে কথা বলতে। ডাঃ ইউনূসকে যেহেতু দেশ পরিচালনা করার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এবং তিনি আরো কিছু উপদেষ্টা সাথে নিয়ে দেশকে পরিচালনা করা শুরু করেছে সে তো সবকিছু তাদের হাতে ছেড়ে দেওয়া উচিত এবং যদি কারো ব্যক্তিগত কোন মতামত থাকে তাহলে সবার আগে তাদেরকে জানানো উচিত। আশা করি তারা ন্যায়ের দিকে কথা বলবে। আর এরকম হলে দেশের অস্থিতিশীলতা খুব দ্রুতই ছেড়ে যাবে।
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
এটা সত্য যে হাসিনা সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কারণে দেশে প্রচুর পরিমাণে টাকা ছাপানো হয়েছে কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাড়া যখন তখন ঋণ নেওয়ার কোন আইন্নি তবে সেই আইনগুলো মানা হয়নি। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিনিয়ত নতুন টাকা ছাপিয়ে ছাপিয়ে ঋণ দিয়েছেন আর সেই টাকাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে আর সবাই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হওয়ার কারণে টাকার ভেলু অনেক কমে গেছে। এই বিষয়ে আমি একমত
অভ্যন্তরীণ সরকার ডাক্তার মোঃ ইউনুস এর এখন অনেক বয়স হয়েছে তাই তার পক্ষে পরবর্তী পাঁচ বছরের দায়িত্ব সামলানো সম্ভব হবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে তাই আমি মনে করি অন্তত দুই বছর সে ক্ষমতায় থেকে দেশকে স্থিতিশীল করে তারপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা আর তখনই দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন যোগ্যপাত থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাবেন। যুদ্ধে জয়লাভ করার পর কিছুদিন দেশটা অনেকটা সভ্য হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে আবারো কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে কারণ সাধারণ শিক্ষার্থীরা এখন আর মাঠে নেই। আর পড়ালেখা বাদ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঠে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই কিছু কিছু বিষয় আমরা মেনে নিতে বাধ্য
-
এটা সত্য যে হাসিনা সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কারণে দেশে প্রচুর পরিমাণে টাকা ছাপানো হয়েছে কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাড়া যখন তখন ঋণ নেওয়ার কোন আইন্নি তবে সেই আইনগুলো মানা হয়নি। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিনিয়ত নতুন টাকা ছাপিয়ে ছাপিয়ে ঋণ দিয়েছেন আর সেই টাকাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে আর সবাই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হওয়ার কারণে টাকার ভেলু অনেক কমে গেছে। এই বিষয়ে আমি একমত
একটা দেশের রিজার্ভ এবং আমদানী রপ্তানী সব কিছু মিলিয়ে হিসাব করে টাকা ছাপানের বিধান রয়েছে। যদিও আমি এই ব্যাপারে বিস্তারিত তেমন কিছুই জানি না। কিন্তু ডলারের বিপরীতে যখন আপনি অনেক বেশি টাকা ছাপানো শুরু করবেন, ডলারের বিপরীতে টাকার মান আস্তে আস্তে কমতে শুরু করবে। এতে করে শুধুমাত্র সরকার লাভবান হবে বা যারা এই টাকা দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছে তারা লাভবান হবেন। কিন্তু সাধারন মানুষ হিসাবে এতে করে আমাদের লসে পড়তে হয়। ২০১৮ সালে আপনার কাছে ১ লক্ষ টাকা থাকলে সেটার ভ্যালু ছিলো ১২৮২ ডলার (ডলার রেট ৭৮)। কিন্তু আজকে আপনার ১ লক্ষ টাকার ভ্যালু হচ্ছে ৮৩৩ ডলার (ডলার রেট ১২০)। এবার হিসাব করে দেখেন আপনার লস কতো হলো।
অভ্যন্তরীণ সরকার ডাক্তার মোঃ ইউনুস এর এখন অনেক বয়স হয়েছে তাই তার পক্ষে পরবর্তী পাঁচ বছরের দায়িত্ব সামলানো সম্ভব হবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে তাই আমি মনে করি অন্তত দুই বছর সে ক্ষমতায় থেকে দেশকে স্থিতিশীল করে তারপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা আর তখনই দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন যোগ্যপাত থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাবেন। যুদ্ধে জয়লাভ করার পর কিছুদিন দেশটা অনেকটা সভ্য হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে আবারো কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে কারণ সাধারণ শিক্ষার্থীরা এখন আর মাঠে নেই। আর পড়ালেখা বাদ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঠে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই কিছু কিছু বিষয় আমরা মেনে নিতে বাধ্য
নেলসন ম্যান্ডেলার কথা মনে আছে আপনার? সে যদি এতো বেশি বয়সেও দেশের নেতৃত্ব দিতে পারে, ড. ইউনুস ও পারবে। যাদের ব্রেইন বয়স হলেও কাজ করে, তাদের ক্ষেত্রে বয়স কোনো ব্যাপার না, এটা শুধুই একটা সংখ্যা। যাই হোক, ২ বছর বা ৫ বছর কোনো কথা নয়, দেশ টা ভালো একটা পজিশনে নিয়ে যেতে যতোদিন লাগে, ততোদিন তারা কাজ করুক। মেট্রোরেল এর কাজীপাড়া ষ্টেশন ঠিক করতে নাকি ১০০ কোটি টাকা লাগবে। সেই ষ্টেশন ২০ লাখ টাকায় ঠিক হয়ে গেছে। ৯৯ কোটি ৮০ লাখ টাকা মেরে দেয়ার ধান্দা এখান থেকেই বন্ধ হয়ে গেছে। এসব বড় বড় প্রকল্প দেখিয়ে ব্যাংক থেকে টাকা ছাপিয়ে লোন নিয়ে মানুষকে ফকির বানিয়ে দিলো। আর আমাদের আজ কিছুই করার নেই।
-
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এবং তার উপদেষ্টাদের নিয়ে দেশের উন্নয়ন এবং দেশের স্থিতিশীলতা ফিরিয়ে আনার জন্য যথেষ্ট পরিমাণ চেষ্টা করছে তবে আমি একটি বিষয় লক্ষ্য করতেছি যে বিভিন্ন জায়গার গাড়ি ভাড়া কমানো হলেও এখন পর্যন্ত কার্যকর হয়নি এবং দিন দিন জিনিসপত্রের দাম আরো বেড়ে চলেছে। ডিমের দাম অনেক বেড়ে গেছে আমি গতকাল ৬০৳ হালি ডিম কিনেছি। সাধারণ শিক্ষার্থীরা বাজার তদারকিতে নামলেও কোন কাজ হচ্ছে না। এখনো সিন্ডিকেট চলছে বাজারে। তাহলেকি অন্তর্বর্তীকালীন সরকার দেশ চালাতে ব্যর্থ হচ্ছে? আপনাদের মতামত কী? এবং অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কোন বিষয়গুলোর উপর বেশি ফোকাস দেওয়া উচিত বলে আপনি মনে করেন। আমি ব্যক্তিগতভাবে মনে করি সবার আগে নজর দেওয়া উচিত খাদ্যপন্যের উপর। সঠিক পরিমাণে আমদানি এবং রপ্তানি করে খাদ্য পণ্যের দাম কমিয়ে এনে দেশের মানুষকে স্বস্তি ফিরিয়ে দেওয়ার দিকে বেশি নজর রাখা উচিত।
আসলে এই ক্ষেত্রে বলতে গেলে একই কথা আমি আজকেও আমার বন্ধু-বান্ধবদের সাথে বলে এসেছি যে দুর্নীতি আমাদের শিরায় শিরায় পৌঁছে গিয়েছে এটা বর্তমানে ক্যান্সারে পরিণত হয়েছে যা কেমোথেরাপি তারাও দূর করা সম্ভব না।
আমার এই কথার উদ্দেশ্য হচ্ছে আমাদের মধ্যে দুর্নীতি এমনভাবে বসে গিয়েছে যে এটা হুট করে একটা সরকার এসে রাতারাতি বদলে ফেলতে পারবে এটা আসলে বিলাসিতা এবং এটা শুধু স্বপ্নেই সম্ভব। অন্তর্বর্তীকালীন সরকার এর উপদেষ্টা গুলোকে নিয়ে আমারও কিছু প্রশ্ন রয়েছে তাদের মধ্যে অনেকে রয়েছে যারা আওয়ামী লীগ এর সরকার থাকাকালীন সময় আওয়ামী লীগের গুণগান করত এবং এদের মধ্যে অনেকের ইসলামোফোবিয়া রয়েছে যা আমাদের মতন মুসলিম সংখ্যাগরিষ্ঠ দেশের জন্য কখনোই শুভকর নয়। ত তাছাড়া তাদের অনেক সিদ্ধান্ত সাথে আমার দ্বিমত রয়েছে এই যেমন ইন্ডিয়াতে তিন হাজার টন ইলিশ পাঠানো। হয়তো এই সরকার মনে করতেছে যে এই তিন হাজার টন ইলিশ পাঠিয়ে ইন্ডিয়ার সাথে সম্পর্ক ভালো হবে। এটা যদি মনে করে থাকে তারা ভুল ধারণায় রয়েছে ইন্ডিয়ার মতন স্বার্থপর দেশ এইসব উপহারে কখনোই খুশি হবে না।
যাইহোক তারপরও এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রতি আশা রয়েছে দরকার পড়লে উপদেষ্টা গুলোকেও চেঞ্জ করে ঠিক থাকতে পারলে ঠিক থাকুক।
-
হ্যাঁ ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত তারা দেশটাকে একদম ধ্বংস করে দিয়ে গেছে এবং দেশের অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে যাইহোক আমারও তাই মনে হয় বর্তমান সরকার ডক্টর মোঃ ইউনুস এর কথা কে গুরুত্ব দিতে হবে। একটি সুন্দর বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে।
-
হ্যাঁ ভাই আমি আপনার কথার সাথে একমত তারা দেশটাকে একদম ধ্বংস করে দিয়ে গেছে এবং দেশের অর্থনৈতিকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে যাইহোক আমারও তাই মনে হয় বর্তমান সরকার ডক্টর মোঃ ইউনুস এর কথা কে গুরুত্ব দিতে হবে। একটি সুন্দর বাংলাদেশকে গড়ে তুলতে হবে।
দেশে অতীতে এক হাজার টাকা কেজি কাঁচা মরিচ ও ৭০ টাকা হালি ডিম কেনার অভিজ্ঞতা রয়েছে তাই আপাতত ৬০ টাকা হালি হলেও এখন আর জনগণ ঘাবড়ায় না। দেশটা এমন একটা হাল করে গেছে যে কোন সরকার এসে দেশ চালাতে গেলে হিমশিমি খাবে। যেখানে সরকারদলীয় পক্ষে লোক ও রিক্সাচালক হয়েও কোটি কোটি টাকার মালিক হয়ে গেছে সেখানে বড় বড় আমলারা দেশটাকে ডিমের খোসা বানিয়ে খেয়েছে। তাই যতই দুরবস্থা আসুক না কেন বাংলার জনগণ ঘাবড়ায় না বরং যেকোনো পরিস্থিতি সামলানোর ক্ষমতা বাংলাদেশের জনগণের কাছে কোন বিষয় না। যা হোক যতই খারাপ পরিস্থিতি আসুক না কেন দেশের জনগণ আপাতত স্বস্তির নিঃশ্বাস ফেলেছে।
-
সেদিন কোথায় যেনো এক প্রতিবেদন দেখলাম যে বাংলাদেশ দেউলিয়া হতে পারে। সে কথা বাদ দিলাম। একটা সরকার ২-৪ মাসে একটা দেশ পরিবর্তন করে দিতে পারে না। বিশেষ করে যখন প্রতিটা যায়গা করাপটেড! করাপশন দূর করাই সরকারের প্রাথমিক চ্যালেন্জ হবে। দ্রব্য মূল্যের কথা যদি বলি, দেশের প্রায় এক তৃতীয়াংশ জুড়ে এবার বন্যায় কবলিত হয়েছে। শাক সবজী চাষ সহ সকল প্রকার ফসল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। যে কারনে বাজারে বাইরে থেকে তেমন কোনো আমদানী নেই। যেসব সবজি বাজারে আছে, তার সব কিছুই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। ৭০ টাকা কেজি মিষ্টি কুমড়ো। ৪.৫ কেজির একটা কুমড়ো নিতে হয়েছে ৩১০ টাকায়। কাচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি। বেগুন ১০০ টাকা কেজি। এটা হচ্ছে একটা গ্রামের বাজারের বর্তমান অবস্থা!
গ্রামের বাজারগুলোতে যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে শহরে কি অবস্থা হবে একবার ভেবে দেখেন। শাক সব্জি তো আর আমদানি করে দাম কমানো সম্ভব না। মুরগির ডিম দেশে বিপুল চাহিদা। প্রতিদিন প্রায় ৩ কোটি ডিম লাগে। ২-৪ কোটি ডিম যেগুলো আমদানি করা হয় সেগুলোতে ১ দিন ও যায় না। ডিম এর উৎপাদন আছে দেশে। কিন্তু সিন্ডিকেট এর কাছে আমরা পরাজিত। এটা তে সরকারের দায় আছে।
-
সেদিন কোথায় যেনো এক প্রতিবেদন দেখলাম যে বাংলাদেশ দেউলিয়া হতে পারে। সে কথা বাদ দিলাম। একটা সরকার ২-৪ মাসে একটা দেশ পরিবর্তন করে দিতে পারে না। বিশেষ করে যখন প্রতিটা যায়গা করাপটেড! করাপশন দূর করাই সরকারের প্রাথমিক চ্যালেন্জ হবে। দ্রব্য মূল্যের কথা যদি বলি, দেশের প্রায় এক তৃতীয়াংশ জুড়ে এবার বন্যায় কবলিত হয়েছে। শাক সবজী চাষ সহ সকল প্রকার ফসল বন্যায় ক্ষতিগ্রস্থ হয়েছে। যে কারনে বাজারে বাইরে থেকে তেমন কোনো আমদানী নেই। যেসব সবজি বাজারে আছে, তার সব কিছুই চড়া দামে বিক্রি হচ্ছে। ৭০ টাকা কেজি মিষ্টি কুমড়ো। ৪.৫ কেজির একটা কুমড়ো নিতে হয়েছে ৩১০ টাকায়। কাচা মরিচ ৪০০ টাকা কেজি। বেগুন ১০০ টাকা কেজি। এটা হচ্ছে একটা গ্রামের বাজারের বর্তমান অবস্থা!
ঢাকাতে কোন সবজি ১০০ টাকা কেজির নিচে নাই। তবে মিষ্টি কুমড়া আমি ৬০ টাকা কেজিতে পেয়েছি। হ্যাঁ আপনি কাঁচা বাজারের দাম বাড়ার পেছনে বন্যাকে দায়ী করতে পারেন তবে শুধুমাত্র খাদ্য পণ্য নয় প্রায় সবকিছুর দামই দিন দিন অনেক বেড়ে যাচ্ছে কারণ সিন্ডিকেট দের হাতে আমরা সবাই বন্দি যে পর্যন্ত এই সিন্ডিকেট গুলোকে খুঁজে বের করে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেওয়া হবে সে পর্যন্ত এরকমই চলতে থাকবে। যারা এখন সিন্ডিকেট রয়েছে তারা সবাই চাচ্ছে বর্তমান অভ্যন্তরীণ সরকারকে চাপে ফেলে দেশের জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করা যেন জনগণ এই সরকারকে দোষারোপ করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করে অথবা আওয়ামী লীগ সরকারকে আবারো চায়। এখানে অনেক ধরনের পলিটিক্স কাজ করতেছি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। বাংলাদেশ কখনোই সম্ভব হবে না ভাই। তাই এগুলো বলে লাভ নাই কারণ আমাদের রক্তে দুর্নীতি রয়েছে আমরা বাঙালি জাতি কখনোই সম্ভব হতে পারবো না।
গ্রামের বাজারগুলোতে যদি এই অবস্থা হয়, তাহলে শহরে কি অবস্থা হবে একবার ভেবে দেখেন। শাক সব্জি তো আর আমদানি করে দাম কমানো সম্ভব না। মুরগির ডিম দেশে বিপুল চাহিদা। প্রতিদিন প্রায় ৩ কোটি ডিম লাগে। ২-৪ কোটি ডিম যেগুলো আমদানি করা হয় সেগুলোতে ১ দিন ও যায় না। ডিম এর উৎপাদন আছে দেশে। কিন্তু সিন্ডিকেট এর কাছে আমরা পরাজিত। এটা তে সরকারের দায় আছে।
আমরা সত্যিই সিন্ডিকেট দের হাতে পরাজিত । বাঙালি কখনোই ভালো হবে না এক্ষেত্রে শুধুমাত্র মধ্যবিত্ত এবং নিম্নবিত্ত ফ্যামিলির মানুষদের কষ্টের জীবন পার করতে হবে তাছাড়া আর কোন উপায় নেই
-
ঢাকাতে কোন সবজি ১০০ টাকা কেজির নিচে নাই। তবে মিষ্টি কুমড়া আমি ৬০ টাকা কেজিতে পেয়েছি। হ্যাঁ আপনি কাঁচা বাজারের দাম বাড়ার পেছনে বন্যাকে দায়ী করতে পারেন তবে শুধুমাত্র খাদ্য পণ্য নয় প্রায় সবকিছুর দামই দিন দিন অনেক বেড়ে যাচ্ছে কারণ সিন্ডিকেট দের হাতে আমরা সবাই বন্দি যে পর্যন্ত এই সিন্ডিকেট গুলোকে খুঁজে বের করে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেওয়া হবে সে পর্যন্ত এরকমই চলতে থাকবে। যারা এখন সিন্ডিকেট রয়েছে তারা সবাই চাচ্ছে বর্তমান অভ্যন্তরীণ সরকারকে চাপে ফেলে দেশের জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করা যেন জনগণ এই সরকারকে দোষারোপ করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করে অথবা আওয়ামী লীগ সরকারকে আবারো চায়। এখানে অনেক ধরনের পলিটিক্স কাজ করতেছি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। বাংলাদেশ কখনোই সম্ভব হবে না ভাই। তাই এগুলো বলে লাভ নাই কারণ আমাদের রক্তে দুর্নীতি রয়েছে আমরা বাঙালি জাতি কখনোই সম্ভব হতে পারবো না।
ভালো মানুষ একেবারেই নাই এমন কথা আমি বলবো না। কারন ভালো মানুষ একেবারে না থাকলে হয়তো আমাদের অবস্থা আরো খারাপ হয়ে যেতো। দেশের এরকম পরিস্থিতিতে তো আমরা সবাই ডাকাতির কথা শুনেছি। যখন থানায় পুলিশ ছিলো না, তখন সারা দেশেই রাত ভরা মানুষ ডাকাতের আতংকে পার করেছে। সেই দেশেই আবার এলাকার সবাই মিলে রাত ভর পাহাড়া দিয়েছে যেনো এলাকায় ডাকাত হামলা করতে না পারে।
এটা আপনি ঠিক বলেছেন যে কিছু মানুষ চায় সরকারকে চাপে ফেলে নতুন করে দ্রুত নির্বাচন দিতে। এতে করে তারা সহজে অতি দ্রুত আবার ভোগ দখল শুরু করতে পারবে। আওয়ামী লীগ সরকারের বড় বড় নেতারা পালিয়ে গেলেও, দেশে যে তারা হাজার হাজার কুত্তা বিলাই রেখে গেছে, এগুলো তো আর পালিয়ে যায় নাই। সরকার পতনের পরেও তারা ফেইসবুকে চামচামি করে করে পোষ্ট দেয়। তারা কি এতো সহজেই দেশ চালাতে দিবে? প্রত্তেকটা যায়গায় এসব দালাল লুকিয়ে আছে।
-
ঢাকাতে কোন সবজি ১০০ টাকা কেজির নিচে নাই। তবে মিষ্টি কুমড়া আমি ৬০ টাকা কেজিতে পেয়েছি। হ্যাঁ আপনি কাঁচা বাজারের দাম বাড়ার পেছনে বন্যাকে দায়ী করতে পারেন তবে শুধুমাত্র খাদ্য পণ্য নয় প্রায় সবকিছুর দামই দিন দিন অনেক বেড়ে যাচ্ছে কারণ সিন্ডিকেট দের হাতে আমরা সবাই বন্দি যে পর্যন্ত এই সিন্ডিকেট গুলোকে খুঁজে বের করে উপযুক্ত ব্যবস্থা না নেওয়া হবে সে পর্যন্ত এরকমই চলতে থাকবে। যারা এখন সিন্ডিকেট রয়েছে তারা সবাই চাচ্ছে বর্তমান অভ্যন্তরীণ সরকারকে চাপে ফেলে দেশের জনগণকে বোঝানোর চেষ্টা করা যেন জনগণ এই সরকারকে দোষারোপ করে দ্রুত নির্বাচনের ব্যবস্থা করে অথবা আওয়ামী লীগ সরকারকে আবারো চায়। এখানে অনেক ধরনের পলিটিক্স কাজ করতেছি বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের পক্ষ থেকে। বাংলাদেশ কখনোই সম্ভব হবে না ভাই। তাই এগুলো বলে লাভ নাই কারণ আমাদের রক্তে দুর্নীতি রয়েছে আমরা বাঙালি জাতি কখনোই সম্ভব হতে পারবো না।
এটা আপনি ঠিক বলেছেন যে কিছু মানুষ চায় সরকারকে চাপে ফেলে নতুন করে দ্রুত নির্বাচন দিতে। এতে করে তারা সহজে অতি দ্রুত আবার ভোগ দখল শুরু করতে পারবে। আওয়ামী লীগ সরকারের বড় বড় নেতারা পালিয়ে গেলেও, দেশে যে তারা হাজার হাজার কুত্তা বিলাই রেখে গেছে, এগুলো তো আর পালিয়ে যায় নাই। সরকার পতনের পরেও তারা ফেইসবুকে চামচামি করে করে পোষ্ট দেয়। তারা কি এতো সহজেই দেশ চালাতে দিবে? প্রত্তেকটা যায়গায় এসব দালাল লুকিয়ে আছে।
ছোটবেলায় একটি গল্প শুনতাম যদিও গল্পটি পুরোপুরি মনে নেই তবে এটুকু মনে আছে যে চোর ধরার জন্য একটি দেশের একটি কোম্পানিতে একটি মেশিন রাখা হয় সব দেশের কর্মীরা যতটুকু চুরির সাথে যুক্ত ছিল ততটুকু ধরা পড়ে তবে যখন বাঙালি চেক করার সময় আসে তখন নাকি বাঙালিরা সেই চোর ধরার মেশিনটাই চুরি করে নিয়ে যায়। এরকম একটি গল্প ছিল যদিও গল্পটি স্পেসিফিকভাবে মনে নেই। বাঙালি সবসময় প্রস্তুত থাকে কখন কার সময় আসবে তার লুটতে শুরু করবে। এগুলো নিত্যদিনের কার্যকলাপ। তাই কিছু করার নাই যেহেতু বাঙালি হয়ে জন্মেছি এগুলো এভাবে সহ্য করে যেতে হবে। কারণ দেশের সিস্টেম এমন ভাবে সবার মধ্যে ইন্সটল হয়েছে যে যত যাই বলেন না কেন কোন লাভ নেই। কোথায় আছে না যেই বনে যায় সেই বাঘ হয়।
-
ছোটবেলায় একটি গল্প শুনতাম যদিও গল্পটি পুরোপুরি মনে নেই তবে এটুকু মনে আছে যে চোর ধরার জন্য একটি দেশের একটি কোম্পানিতে একটি মেশিন রাখা হয় সব দেশের কর্মীরা যতটুকু চুরির সাথে যুক্ত ছিল ততটুকু ধরা পড়ে তবে যখন বাঙালি চেক করার সময় আসে তখন নাকি বাঙালিরা সেই চোর ধরার মেশিনটাই চুরি করে নিয়ে যায়। এরকম একটি গল্প ছিল যদিও গল্পটি স্পেসিফিকভাবে মনে নেই। বাঙালি সবসময় প্রস্তুত থাকে কখন কার সময় আসবে তার লুটতে শুরু করবে। এগুলো নিত্যদিনের কার্যকলাপ। তাই কিছু করার নাই যেহেতু বাঙালি হয়ে জন্মেছি এগুলো এভাবে সহ্য করে যেতে হবে। কারণ দেশের সিস্টেম এমন ভাবে সবার মধ্যে ইন্সটল হয়েছে যে যত যাই বলেন না কেন কোন লাভ নেই। কোথায় আছে না যেই বনে যায় সেই বাঘ হয়।
সবাই যার যার নিজের লাভ খোজে। আওয়ামীরীগ বিগত ১৬ বছর দেশ টা শাসন করেছে। এই ১৬ বছরে দেশের আনাচে কানাচে কতো শত নেতা কর্মী তারা বানিয়ে রেখেছে। এখন হাসিনা পালিয়ে গেলেও সেই নেতা কর্মীরা কিন্তু রয়ে গেছে। এরাই এখন সাধারন মানুষকে বুঝানোর চেষ্টা করবে যে আওয়ামীলীগ আসলেই ভালো ছিলো। তারা প্রমান করতে চাইছে যে আওয়ামীলীগের আমলে সব কিছু কন্ট্রোলে ছিলো, আর এখন সব নিয়ন্ত্রনের বাইরে।
দেশে যদি এখন শুধু আওয়মী পন্থীরা সিন্ডিকেট করে সব কিছুর দাম বাড়ানোর চেষ্টা করে, তাহলে এটা কিন্তু আসলেই কাজ করবে। দেশে ২০ জন বড় বড় আওয়ামীপন্থী ব্যাবসায়ী যদি চাল স্টক করে বসে, ১০ জন যদি পেয়াজ স্টক করে, ১০ জন যদি আলু স্টক করে, দেশের বাজার অস্থীতিশীল হয়ে যাবে। সরকারের উচৎ বাজার মনিটরিং বাড়ানো। দ্রব্য মূল্য বেড়ে গেলে সাধারন মানুষ ক্ষেপে যাবে।
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
এটা সত্য যে হাসিনা সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কারণে দেশে প্রচুর পরিমাণে টাকা ছাপানো হয়েছে কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাড়া যখন তখন ঋণ নেওয়ার কোন আইন্নি তবে সেই আইনগুলো মানা হয়নি। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিনিয়ত নতুন টাকা ছাপিয়ে ছাপিয়ে ঋণ দিয়েছেন আর সেই টাকাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে আর সবাই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হওয়ার কারণে টাকার ভেলু অনেক কমে গেছে। এই বিষয়ে আমি একমত
অভ্যন্তরীণ সরকার ডাক্তার মোঃ ইউনুস এর এখন অনেক বয়স হয়েছে তাই তার পক্ষে পরবর্তী পাঁচ বছরের দায়িত্ব সামলানো সম্ভব হবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে তাই আমি মনে করি অন্তত দুই বছর সে ক্ষমতায় থেকে দেশকে স্থিতিশীল করে তারপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা আর তখনই দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন যোগ্যপাত থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাবেন। যুদ্ধে জয়লাভ করার পর কিছুদিন দেশটা অনেকটা সভ্য হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে আবারো কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে কারণ সাধারণ শিক্ষার্থীরা এখন আর মাঠে নেই। আর পড়ালেখা বাদ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঠে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই কিছু কিছু বিষয় আমরা মেনে নিতে বাধ্য
আসলে বিগত সরকার দুর্নীতি করতে করতে ব্যাংকগুলোকে প্রায় দেউলিয়া বানিয়ে রেখে গেছে। বর্তমান সরকার এ কারণে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তবে আমি মনে করি এই সমস্যা দ্রুত কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে এই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস অত্যন্ত ঝানু একজন সংগঠক। এবং তার বহির বিশ্বে অনেক পরিচিতি রয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের পর সেখান থেকে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনতে সমারথ হয়েছেন ডঃ মোঃ ইউনুস। আমি মনে করি তারা ফেইলওয়ার না। তবে তারা রাজনীতিবিদ না হওয়ার কারণে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতায় ভুগছে। আমি আশা করি তারা খুব দ্রুত সবকিছুতে গুছিয়ে উঠতে সমস্যা হবে।
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
এটা সত্য যে হাসিনা সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কারণে দেশে প্রচুর পরিমাণে টাকা ছাপানো হয়েছে কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাড়া যখন তখন ঋণ নেওয়ার কোন আইন্নি তবে সেই আইনগুলো মানা হয়নি। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিনিয়ত নতুন টাকা ছাপিয়ে ছাপিয়ে ঋণ দিয়েছেন আর সেই টাকাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে আর সবাই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হওয়ার কারণে টাকার ভেলু অনেক কমে গেছে। এই বিষয়ে আমি একমত
অভ্যন্তরীণ সরকার ডাক্তার মোঃ ইউনুস এর এখন অনেক বয়স হয়েছে তাই তার পক্ষে পরবর্তী পাঁচ বছরের দায়িত্ব সামলানো সম্ভব হবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে তাই আমি মনে করি অন্তত দুই বছর সে ক্ষমতায় থেকে দেশকে স্থিতিশীল করে তারপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা আর তখনই দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন যোগ্যপাত থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাবেন। যুদ্ধে জয়লাভ করার পর কিছুদিন দেশটা অনেকটা সভ্য হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে আবারো কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে কারণ সাধারণ শিক্ষার্থীরা এখন আর মাঠে নেই। আর পড়ালেখা বাদ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঠে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই কিছু কিছু বিষয় আমরা মেনে নিতে বাধ্য
আসলে বিগত সরকার দুর্নীতি করতে করতে ব্যাংকগুলোকে প্রায় দেউলিয়া বানিয়ে রেখে গেছে। বর্তমান সরকার এ কারণে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তবে আমি মনে করি এই সমস্যা দ্রুত কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে এই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস অত্যন্ত ঝানু একজন সংগঠক। এবং তার বহির বিশ্বে অনেক পরিচিতি রয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের পর সেখান থেকে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনতে সমারথ হয়েছেন ডঃ মোঃ ইউনুস। আমি মনে করি তারা ফেইলওয়ার না। তবে তারা রাজনীতিবিদ না হওয়ার কারণে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতায় ভুগছে। আমি আশা করি তারা খুব দ্রুত সবকিছুতে গুছিয়ে উঠতে সমস্যা হবে।
পুরো দেশটাকে এমন হয়ে গেছে যে টাকার ভ্যালু নাই বললেই চলে। সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে প্রচুর পরিমান ঋন নিয়েছিলেন যেখানে বিশেষ কারন ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যংক থেকে ঋন নেওয়ার কোনো আইন নাই সেখানে মন চুক্তিভাবে টাকা নেওয়া হইছে। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো টাকা থাকে না। যখন কোনো ব্যাংক এর ঋন প্রয়োজন হয় তখন তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋন নেন তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে লোন দিয়ে থাকে। তার মানে কেন্দ্রীয় ব্যংক থেকে যত ঋন নেওয়া হবে সব নতুন সব নতুন নোট ছাপানো হবে। সেখানে সরকার বিভিন্ন কারন দেখিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋন নিয়েছে। এদিকে নতুন টাকা ছাপানো হয়েছে অন্যদিকে টাকা মান কমতে শুরু করেছে। পুরো দেশের এখন একটা করুন অবস্থা। এই সবকিছু কাটিয়ে উঠতে অবশ্যই অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে ও একটা দীর্ঘ সময় লাগবে।
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
এটা সত্য যে হাসিনা সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কারণে দেশে প্রচুর পরিমাণে টাকা ছাপানো হয়েছে কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাড়া যখন তখন ঋণ নেওয়ার কোন আইন্নি তবে সেই আইনগুলো মানা হয়নি। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিনিয়ত নতুন টাকা ছাপিয়ে ছাপিয়ে ঋণ দিয়েছেন আর সেই টাকাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে আর সবাই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হওয়ার কারণে টাকার ভেলু অনেক কমে গেছে। এই বিষয়ে আমি একমত
অভ্যন্তরীণ সরকার ডাক্তার মোঃ ইউনুস এর এখন অনেক বয়স হয়েছে তাই তার পক্ষে পরবর্তী পাঁচ বছরের দায়িত্ব সামলানো সম্ভব হবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে তাই আমি মনে করি অন্তত দুই বছর সে ক্ষমতায় থেকে দেশকে স্থিতিশীল করে তারপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা আর তখনই দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন যোগ্যপাত থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাবেন। যুদ্ধে জয়লাভ করার পর কিছুদিন দেশটা অনেকটা সভ্য হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে আবারো কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে কারণ সাধারণ শিক্ষার্থীরা এখন আর মাঠে নেই। আর পড়ালেখা বাদ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঠে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই কিছু কিছু বিষয় আমরা মেনে নিতে বাধ্য
আসলে বিগত সরকার দুর্নীতি করতে করতে ব্যাংকগুলোকে প্রায় দেউলিয়া বানিয়ে রেখে গেছে। বর্তমান সরকার এ কারণে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তবে আমি মনে করি এই সমস্যা দ্রুত কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে এই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস অত্যন্ত ঝানু একজন সংগঠক। এবং তার বহির বিশ্বে অনেক পরিচিতি রয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের পর সেখান থেকে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনতে সমারথ হয়েছেন ডঃ মোঃ ইউনুস। আমি মনে করি তারা ফেইলওয়ার না। তবে তারা রাজনীতিবিদ না হওয়ার কারণে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতায় ভুগছে। আমি আশা করি তারা খুব দ্রুত সবকিছুতে গুছিয়ে উঠতে সমস্যা হবে।
পুরো দেশটাকে এমন হয়ে গেছে যে টাকার ভ্যালু নাই বললেই চলে। সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে প্রচুর পরিমান ঋন নিয়েছিলেন যেখানে বিশেষ কারন ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যংক থেকে ঋন নেওয়ার কোনো আইন নাই সেখানে মন চুক্তিভাবে টাকা নেওয়া হইছে। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো টাকা থাকে না। যখন কোনো ব্যাংক এর ঋন প্রয়োজন হয় তখন তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋন নেন তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে লোন দিয়ে থাকে। তার মানে কেন্দ্রীয় ব্যংক থেকে যত ঋন নেওয়া হবে সব নতুন সব নতুন নোট ছাপানো হবে। সেখানে সরকার বিভিন্ন কারন দেখিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋন নিয়েছে। এদিকে নতুন টাকা ছাপানো হয়েছে অন্যদিকে টাকা মান কমতে শুরু করেছে। পুরো দেশের এখন একটা করুন অবস্থা। এই সবকিছু কাটিয়ে উঠতে অবশ্যই অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে ও একটা দীর্ঘ সময় লাগবে।
আসলে বিগত সরকার আর তার দোসররা নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই ইচ্ছে মতো সব কিছু করছে। তারা দেশটাকে তাদের বাপের দেশ মনে করছিল। তাই যা ইচ্ছে তাই করছিলো। দেশের অধিকাংশ ব্যাংক ই দেউলিয়ার পথে চলে গিয়েছিল। দেখা যাক আশা করতেছি সবকিছু আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাংকগুলোকে নিয়মের ভিতরে আনার জন্য এবং অনিয়মগুলো দূর করার জন্য অর্থ সংস্কার কমিটি গঠন করেছে আশা করতেছি এই কমিটি ব্যাংকিং ক্ষেত্রে দুর্বলতা গুলো চিহ্নিত করে এর সমাধানের উপায় বের করে আনবেন। এবং পরবর্তীতে ব্যাংকগুলো এই ধরনের ঝুকির হাত থেকে রক্ষা পাবে। এবং এই ধরনের অনিয়ম এর হাত থেকে ব্যাংকগুলো রক্ষা পাবে।
-
আসলে বিগত সরকার আর তার দোসররা নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই ইচ্ছে মতো সব কিছু করছে। তারা দেশটাকে তাদের বাপের দেশ মনে করছিল। তাই যা ইচ্ছে তাই করছিলো। দেশের অধিকাংশ ব্যাংক ই দেউলিয়ার পথে চলে গিয়েছিল। দেখা যাক আশা করতেছি সবকিছু আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাংকগুলোকে নিয়মের ভিতরে আনার জন্য এবং অনিয়মগুলো দূর করার জন্য অর্থ সংস্কার কমিটি গঠন করেছে আশা করতেছি এই কমিটি ব্যাংকিং ক্ষেত্রে দুর্বলতা গুলো চিহ্নিত করে এর সমাধানের উপায় বের করে আনবেন। এবং পরবর্তীতে ব্যাংকগুলো এই ধরনের ঝুকির হাত থেকে রক্ষা পাবে। এবং এই ধরনের অনিয়ম এর হাত থেকে ব্যাংকগুলো রক্ষা পাবে।
আজকে সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ চ্যানেল ২৪ এর একটা ফটো কার্ড শেয়ার করেছে, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরকারের বকেয়া ছিলো ২.৫ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে ২ মাসেই ১.৮ বিলিয়ন ডলার সরকার পরিশোধ করে ফেলেছেন। আরো বাকি ৭০০ মিলিয়ন ডলার। উল্লেখ্য, এই টাকা পরিশোধ করার জন্য সরকার রিজার্ভে হাতে দেয়নি। তিনি আরো উল্লেখ করেছেন যে, প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর কারনেই এটা করা সম্ভব হয়েছে।
সরকারের কিছু দূর্বলতা তো আছেই। দেশের একটা জনগোষ্ঠী কোনোদিনই অন্যের ভালোর জন্য কাজ করে না। তারা শুধুমাত্র নিজেদের প্রফিটের জন্যই কাজ করে। ভোক্তা অধিদপ্তরের রিসেন্ট ভিডিওগুলো দেখলেই আপনারা বুঝতে পারবেন দেশে কি হচ্ছে। সেদিন এক ভিডিওতে দেখলাম ১১ টাকায় কেনা ডিম ১৫ টাকা করে বিক্রি করছে। যার হালি প্রতি দাম দাড়াচ্ছে ৬০ টাকা। অথচ তাদের কেনা ৪৪ টাকা। এবং এটা সকল খরচ সহ। এই ডিমের সর্বোচ্চ বিক্রয় মূল্য হতে পারে ৪৮ টাকা হালি। ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকজন দাড়িয়ে থেকে সেখানে ৪৮ টাকা হালি ডিম বিক্রি করেছে।
একই ভাবে, প্রতিটা সেক্টরে নতুন করে অডিট করে স্বচ্ছতা আনা উচিৎ।
-
আজকে সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ চ্যানেল ২৪ এর একটা ফটো কার্ড শেয়ার করেছে, যেখানে উল্লেখ করা হয়েছে যে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে সরকারের বকেয়া ছিলো ২.৫ বিলিয়ন ডলার, যার মধ্যে ২ মাসেই ১.৮ বিলিয়ন ডলার সরকার পরিশোধ করে ফেলেছেন। আরো বাকি ৭০০ মিলিয়ন ডলার। উল্লেখ্য, এই টাকা পরিশোধ করার জন্য সরকার রিজার্ভে হাতে দেয়নি। তিনি আরো উল্লেখ করেছেন যে, প্রবাসীদের বৈধ পথে রেমিটেন্স পাঠানোর কারনেই এটা করা সম্ভব হয়েছে।
যাইহোক এইটা তো খুশির সংবাদ, তবে এখনো বড় ধাক্কা গুলো আমাদের জন্য ওয়েট করতেছে। রাশিয়া এবং চীন কখন যে তাদের চাপ বৃদ্ধি করে সেই ভয়ে দিন যাচ্ছে এখন শ্রীলংকার মতন দেউলিয়ার খাতায় নাম না লিখলে হচ্ছে। যেভাবে টাকার দরপতন হচ্ছে তাদের খুব বেশি একটা আশা পাচ্ছি না তার মধ্যে শেখ হাসিনা যাওয়ার আগে জুলাই মাসে ২৫ হাজার কোটি না কত কোটি টাকা ছাপিয়ে গিয়েছে।
দুই মাস আগেও গোল্ড ক্রয় করার সময় দেখেছি ভরি ছিল এক লক্ষ আঠার হাজার টাকা সেটা এখন বেড়ে এক লক্ষ 38 হাজার হয়ে গিয়েছে।
সরকারের কিছু দূর্বলতা তো আছেই। দেশের একটা জনগোষ্ঠী কোনোদিনই অন্যের ভালোর জন্য কাজ করে না। তারা শুধুমাত্র নিজেদের প্রফিটের জন্যই কাজ করে। ভোক্তা অধিদপ্তরের রিসেন্ট ভিডিওগুলো দেখলেই আপনারা বুঝতে পারবেন দেশে কি হচ্ছে। সেদিন এক ভিডিওতে দেখলাম ১১ টাকায় কেনা ডিম ১৫ টাকা করে বিক্রি করছে। যার হালি প্রতি দাম দাড়াচ্ছে ৬০ টাকা। অথচ তাদের কেনা ৪৪ টাকা। এবং এটা সকল খরচ সহ। এই ডিমের সর্বোচ্চ বিক্রয় মূল্য হতে পারে ৪৮ টাকা হালি। ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকজন দাড়িয়ে থেকে সেখানে ৪৮ টাকা হালি ডিম বিক্রি করেছে।
একই ভাবে, প্রতিটা সেক্টরে নতুন করে অডিট করে স্বচ্ছতা আনা উচিৎ।
আসলে এই সিন্ডিকেট গুলো বন্ধ করার জন্য সরকার এর তাদের শক্তি প্রয়োগ করতে হবে এবং আইনকে আরো কঠিন করতে হবে যেন একজন লোক গরিব এবং ইনকাম কম এর জন্য সে ছারা না পায়, কারণ আমাদের দেশে ধনীর চাইতে গরিবের সংখ্যা বেশি এবং তাদের সংখ্যাকে যদি মাল্টিপ্লাই করি তাইলে দেখা যাবে এদের কারণেও এই সিন্ডিকেটগুলো বহুত টাকা হাতিয়ে নিচ্ছে। না আমি গোডাউন মালিকদের কে বাদ দিব না এদেরকে আগে বাঁশ দেওয়া উচিত দেশের এই খারাপ পরিস্থিতির জন্য এরাও অনেকাংশে দায়ী।
তাছাড়াও আমি আরেকটা কথা বলতে চাই যে নিত্য প্রয়োজনীয় পণ্য দ্রব্য এর অতিরিক্ত দাম বাড়ার পেছনে আবার শুধুমাত্র সিন্ডিকেটগুলোই দায়ী না অতিরিক্ত ঋণের বোঝা মূল্যস্ফীতি, রিজার্ভে না টাকা থাকা এগুলোও দায়ী।
তবে এখন রিজার্ভে টাকা বাড়ানোর জন্য সিন্ডিকেটগুলো ভাঙ্গার অতিশয় প্রয়োজন।
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
এটা সত্য যে হাসিনা সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে বিপুল পরিমাণ ঋণ নেওয়ার কারণে দেশে প্রচুর পরিমাণে টাকা ছাপানো হয়েছে কারণ কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে কোন গুরুত্বপূর্ণ কারণ ছাড়া যখন তখন ঋণ নেওয়ার কোন আইন্নি তবে সেই আইনগুলো মানা হয়নি। যার কারণে বাংলাদেশ ব্যাংক প্রতিনিয়ত নতুন টাকা ছাপিয়ে ছাপিয়ে ঋণ দিয়েছেন আর সেই টাকাগুলো ছড়িয়ে পড়েছে সাধারণ জনগণের মধ্যে আর সবাই বিপুল পরিমাণ টাকার মালিক হওয়ার কারণে টাকার ভেলু অনেক কমে গেছে। এই বিষয়ে আমি একমত
অভ্যন্তরীণ সরকার ডাক্তার মোঃ ইউনুস এর এখন অনেক বয়স হয়েছে তাই তার পক্ষে পরবর্তী পাঁচ বছরের দায়িত্ব সামলানো সম্ভব হবে কিনা তাতে সন্দেহ আছে তাই আমি মনে করি অন্তত দুই বছর সে ক্ষমতায় থেকে দেশকে স্থিতিশীল করে তারপর একটি সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠিত করা আর তখনই দেশের জনগণ তাদের মূল্যবান ভোট দিয়ে একজন যোগ্যপাত থেকে দেশের প্রধানমন্ত্রীর আসনে বসাবেন। যুদ্ধে জয়লাভ করার পর কিছুদিন দেশটা অনেকটা সভ্য হয়েছিল কিন্তু ধীরে ধীরে আবারো কেমন জানি হয়ে যাচ্ছে কারণ সাধারণ শিক্ষার্থীরা এখন আর মাঠে নেই। আর পড়ালেখা বাদ দিয়ে সাধারণ শিক্ষার্থীদের মাঠে থাকার কোনো সুযোগ নেই। তাই কিছু কিছু বিষয় আমরা মেনে নিতে বাধ্য
আসলে বিগত সরকার দুর্নীতি করতে করতে ব্যাংকগুলোকে প্রায় দেউলিয়া বানিয়ে রেখে গেছে। বর্তমান সরকার এ কারণে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তবে আমি মনে করি এই সমস্যা দ্রুত কাটিয়ে উঠতে সক্ষম হবে এই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ডঃ মুহাম্মদ ইউনুস অত্যন্ত ঝানু একজন সংগঠক। এবং তার বহির বিশ্বে অনেক পরিচিতি রয়েছে। সম্প্রতি জাতিসংঘের অধিবেশনে যোগদানের পর সেখান থেকে প্রায় ৭ বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগ আনতে সমারথ হয়েছেন ডঃ মোঃ ইউনুস। আমি মনে করি তারা ফেইলওয়ার না। তবে তারা রাজনীতিবিদ না হওয়ার কারণে কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমন্বয়হীনতায় ভুগছে। আমি আশা করি তারা খুব দ্রুত সবকিছুতে গুছিয়ে উঠতে সমস্যা হবে।
পুরো দেশটাকে এমন হয়ে গেছে যে টাকার ভ্যালু নাই বললেই চলে। সরকার কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে প্রচুর পরিমান ঋন নিয়েছিলেন যেখানে বিশেষ কারন ছাড়া কেন্দ্রীয় ব্যংক থেকে ঋন নেওয়ার কোনো আইন নাই সেখানে মন চুক্তিভাবে টাকা নেওয়া হইছে। আর কেন্দ্রীয় ব্যাংকে কোনো টাকা থাকে না। যখন কোনো ব্যাংক এর ঋন প্রয়োজন হয় তখন তারা কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে ঋন নেন তখন কেন্দ্রীয় ব্যাংক নতুন নোট ছাপিয়ে লোন দিয়ে থাকে। তার মানে কেন্দ্রীয় ব্যংক থেকে যত ঋন নেওয়া হবে সব নতুন সব নতুন নোট ছাপানো হবে। সেখানে সরকার বিভিন্ন কারন দেখিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংক থেকে হাজার হাজার কোটি টাকা ঋন নিয়েছে। এদিকে নতুন টাকা ছাপানো হয়েছে অন্যদিকে টাকা মান কমতে শুরু করেছে। পুরো দেশের এখন একটা করুন অবস্থা। এই সবকিছু কাটিয়ে উঠতে অবশ্যই অনেক চ্যালেঞ্জ মোকাবেলা করতে হবে ও একটা দীর্ঘ সময় লাগবে।
আসলে বিগত সরকার আর তার দোসররা নিয়ম নীতির তোয়াক্কা না করেই ইচ্ছে মতো সব কিছু করছে। তারা দেশটাকে তাদের বাপের দেশ মনে করছিল। তাই যা ইচ্ছে তাই করছিলো। দেশের অধিকাংশ ব্যাংক ই দেউলিয়ার পথে চলে গিয়েছিল। দেখা যাক আশা করতেছি সবকিছু আস্তে আস্তে ঠিক হয়ে যাবে। এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যাংকগুলোকে নিয়মের ভিতরে আনার জন্য এবং অনিয়মগুলো দূর করার জন্য অর্থ সংস্কার কমিটি গঠন করেছে আশা করতেছি এই কমিটি ব্যাংকিং ক্ষেত্রে দুর্বলতা গুলো চিহ্নিত করে এর সমাধানের উপায় বের করে আনবেন। এবং পরবর্তীতে ব্যাংকগুলো এই ধরনের ঝুকির হাত থেকে রক্ষা পাবে। এবং এই ধরনের অনিয়ম এর হাত থেকে ব্যাংকগুলো রক্ষা পাবে।
গত ১৫ থেকে ১৬ বছরের মধ্যে যে দুর্নীতিগুলো হয়েছে দেশে এগুলো ঠিক হতে এখনো প্রায় কয়েক বছর লেগে যেতে পারে।দেশের এমন অবস্থা হয়েছে যেটা বলার মত নয় এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কতটা নিয়ন্ত্রণ করতে পারবে দেশটা এখন দেখার বিষয় কারণ দেশের পরিস্থিতি খুবই ভয়াবহ।টেলিভিশন বিবি না সোশ্যাল মিডিয়া ঢুকলেই দেখা যায় প্রতিনিয়ত আন্দোলন বিভিন্ন পেশার লোকজন তাদের দাবি গুলো নিয়ে আন্দোলন করছে।এবং কি প্রতিনিয়ত এখন বিভিন্ন এলাকায় বিভিন্ন মহল্লায় চুরি থেকে শুরু করে চিন্তায় বেড়েই চলেছে এগুলো বলার মত নয় এমন একটি পরিস্থিতির মধ্যে দেশটা রয়েছে।
-
বাংলাদেশের সিন্ডিকেট কখনোই শেষ হবে না আর সিন্ডিকেট শেষ না হলে দ্রব্যমূল্যের দাম কখনই কমবে না। বাংলাদেশ হচ্ছে একটি চোরের দেশ এখানে চুরি চলবেই। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কার্যকর হচ্ছে না বলে দেখতে পাচ্ছি। সরকারকে আরো কঠোর পরিস্থিতি গড়ে তুলতে হবে। এবং সকল জালিয়াতির রহস্য উদঘাটন করে শিকর থেকে গোরা উপড়ে ফেলতে হবে। এর জন্য বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আরো কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে বলে আমি মনে করি।
-
বাংলাদেশের সিন্ডিকেট কখনোই শেষ হবে না আর সিন্ডিকেট শেষ না হলে দ্রব্যমূল্যের দাম কখনই কমবে না। বাংলাদেশ হচ্ছে একটি চোরের দেশ এখানে চুরি চলবেই। বাংলাদেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও তা কার্যকর হচ্ছে না বলে দেখতে পাচ্ছি। সরকারকে আরো কঠোর পরিস্থিতি গড়ে তুলতে হবে। এবং সকল জালিয়াতির রহস্য উদঘাটন করে শিকর থেকে গোরা উপড়ে ফেলতে হবে। এর জন্য বাংলাদেশ অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে আরো কঠোর পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে বলে আমি মনে করি।
রাজনৈতিক দল ক্ষমতায় না আসলে সবকিছু কন্ট্রোল করা সম্ভব হবে না কারণ একটি রাজনৈতিক দলের প্রত্যেকটা জেলায় জেলায় এবং প্রত্যেকটা পৌরসভা ইউনিয়ন ওয়ার্ড পর্যন্ত কর্মী রয়েছে তাই তারা চাইলে যে কোন পদক্ষেপকে বাস্তবায়িত করতে পারবে। কিন্তু অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের শক্তি হচ্ছে সাধারণ জনগণ কিন্তু আমরা জানি যে বাংলাদেশের জনগণ কখনোই সভ্য হবে না। এরা অতি আবেগপ্রবণ তাই আবেগ দিয়ে অনেক কিছুই করতে পারে কিন্তু দীর্ঘদিন তাদের সে আবেগ আর থাকে না। আন্দোলনের সময় সবাই একত্রিত হয়েছিল আবেগ আর এখন সবাই সেগুলো ভুলে যাচ্ছে। সবাই স্বাধীনতা অর্জন করেছি কিন্তু রক্ষা করার জন্য চেষ্টা করতেছে না সেরকম ভাবে।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কিছু ভালো ভালো পদক্ষেপ নিচ্ছেন যার কারণে তিনি অনেক সমালোচরিত হচ্ছেন। ইতিমধ্যেই দেখতে পাচ্ছেন ভারত আমাদের কতটা খেপে আছে। তাদের ক্ষ্যাপার কারণ হচ্ছে তারা আমাদের কিছু পণ্য দেওয়া বন্ধ করলে যখন আমরা পাকিস্তান থেকে পণ্য আনা শুরু করেছি তখন তাদের চুলকানি শুরু হয়ে গেছে আবার এদিকে লালমনিরহাটে বন্ধ থাকা এয়ারপোর্ট চালু করা হচ্ছে যা ভারতের শিলিগুড়ি করিডোরের ১২ কিলোমিটার এর মধ্যে অবস্থিত। এই বিষয়গুলো থেকে ভারত খুব ভয়ে আছে এবং উল্টাপাল্টা নিউজ প্রচার করতেছে। তবে যাই হোক আমাদের অন্তর্বর্তীকালীন সরকার খুবই ভালো ভালো সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতেছে যদি আমরা সাধারণ জনগণ তার পাশে থাকি তাহলে অবশ্যই দেশে ভালো কিছু হবে
-
একটি প্রতিবেদনে দেখলাম বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে জনমত জরিপে দেশের প্রায় ৬১% এর উপরে মানুষ খুব দ্রুত নির্বাচন চায় এবং সংস্কার শেষে নির্বাচন চায় দেশে ৬৩% এর উপরে মানুষ। তবে এদেশে সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে সাধারণত সুশীল সমাজের মানুষ থাকবে না। এদেশে এখনো ভারতের দালালরা ওত পেতে রয়েছে যখন তখন এ দেশটাকে একটা অসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে পারে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার দাঙ্গা সৃষ্টি করার জন্য চেষ্টা করেছে কিন্তু এদেশের জনগণ প্রত্যেকবারই সেই চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে। বলা বাহুল্য যারা এদেশের স্বৈরাচারের দোসর তারাই কেবল ইউনুস সরকারকে ভালো চোখে দেখছে না।
-
একটি প্রতিবেদনে দেখলাম বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে জনমত জরিপে দেশের প্রায় ৬১% এর উপরে মানুষ খুব দ্রুত নির্বাচন চায় এবং সংস্কার শেষে নির্বাচন চায় দেশে ৬৩% এর উপরে মানুষ। তবে এদেশে সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে সাধারণত সুশীল সমাজের মানুষ থাকবে না। এদেশে এখনো ভারতের দালালরা ওত পেতে রয়েছে যখন তখন এ দেশটাকে একটা অসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে পারে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার দাঙ্গা সৃষ্টি করার জন্য চেষ্টা করেছে কিন্তু এদেশের জনগণ প্রত্যেকবারই সেই চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে। বলা বাহুল্য যারা এদেশের স্বৈরাচারের দোসর তারাই কেবল ইউনুস সরকারকে ভালো চোখে দেখছে না।
দেশকে স্থিতিশীল না করে নির্বাচন দিলে কিভাবে একটি সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে। বাংলাদেশ পুলিশ এবং অন্যান্য আইন শৃঙ্খলা বাহিনী এখনো বিভিন্ন দলের সাথে জড়িত আছে। BNP অনেক বড় রাজনৈতিক দল এবং তাদের নেতা কর্মীদের সাথে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর অনেক ভালো সম্পর্ক আছে যার কারণে তারা বিভিন্নভাবে জালিয়াতি করতে পারবে শুধু বিএনপি নয় সকল দলেরই নেতা কর্মীদের আমার সাথে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর একটি কানেকশন রয়েছে যার কারণে দেশ পুরো অস্থিতিশীল না হলে দেশের নির্বাচন কখনোই সুষ্ঠু হবে না যে দলের পাওয়ার বেশি থাকবে সেই দল বিভিন্নভাবে জ্বালিয়ে দেওয়ার চেষ্টা করবে। তাই এখনও নির্বাচন দেওয়ার সঠিক সময় নয়। দেশের আইনকে পাকাপোক্ত করে তারপর নির্বাচন দিতে হবে আর এদিকেই সুশীল সমাজ সাপোর্ট করবে। বিভিন্ন দল থেকে বিভিন্ন রকম মতামত আসবে এটাই স্বাভাবিক তবে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কাজ করতে হবে নিজের টেকনিকে যেন তার কার্যকলাপের প্রশংসা সবাই করে
-
একটি প্রতিবেদনে দেখলাম বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে জনমত জরিপে দেশের প্রায় ৬১% এর উপরে মানুষ খুব দ্রুত নির্বাচন চায় এবং সংস্কার শেষে নির্বাচন চায় দেশে ৬৩% এর উপরে মানুষ। তবে এদেশে সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে সাধারণত সুশীল সমাজের মানুষ থাকবে না। এদেশে এখনো ভারতের দালালরা ওত পেতে রয়েছে যখন তখন এ দেশটাকে একটা অসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে পারে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার দাঙ্গা সৃষ্টি করার জন্য চেষ্টা করেছে কিন্তু এদেশের জনগণ প্রত্যেকবারই সেই চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে। বলা বাহুল্য যারা এদেশের স্বৈরাচারের দোসর তারাই কেবল ইউনুস সরকারকে ভালো চোখে দেখছে না।
আপনি অনুগ্রহ করে প্রতিবেদনের লিংক শেয়ার করেন। এরকম গাজাখুরি এন্যালাইসিস করে কারা? আর ৬১% আর ৬৩% যোগ করলে কতো হয়? ১২৪%! শতাংশ আবার ১২৪ হয় কেমনে? যাই হোক, ইউনুস সরকারকে আগামী ২ থেকে ৩ বছর দেশ পরিচালনা করতে হবে। দেশ সংস্কার না করে কিসের নির্বাচন হবে? দেশের প্রতিটা সেক্টরে দুর্নীতি করে করে নষ্ট করে দিয়ে গেছে। আগে আওয়ামীলীগ খাইতো, এখন ক্ষমতা পাওয়ার আগেই বিএনপি খাচ্ছে। আর ক্ষমতায় গেলে যে দেশে কি তান্ডব হবে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাধারন মানুষ এখনি বুঝতে পারতেছে যে বি এন পি যে কি করবে। আমাদের বাজারে কয়েক দোকানে বি এনপি নেতারা ১ লাখ করে চাদা চেয়ে গেছে। না দিলে ব্যাবসা বন্ধ।
-
একটি প্রতিবেদনে দেখলাম বাংলাদেশের নির্বাচন নিয়ে জনমত জরিপে দেশের প্রায় ৬১% এর উপরে মানুষ খুব দ্রুত নির্বাচন চায় এবং সংস্কার শেষে নির্বাচন চায় দেশে ৬৩% এর উপরে মানুষ। তবে এদেশে সংস্কার ছাড়া নির্বাচন দেওয়ার পক্ষে সাধারণত সুশীল সমাজের মানুষ থাকবে না। এদেশে এখনো ভারতের দালালরা ওত পেতে রয়েছে যখন তখন এ দেশটাকে একটা অসাম্প্রদায়িক দাঙ্গা সৃষ্টি করতে পারে। ইতিমধ্যে বেশ কয়েকবার দাঙ্গা সৃষ্টি করার জন্য চেষ্টা করেছে কিন্তু এদেশের জনগণ প্রত্যেকবারই সেই চেষ্টাকে ব্যর্থ করে দিয়েছে। বলা বাহুল্য যারা এদেশের স্বৈরাচারের দোসর তারাই কেবল ইউনুস সরকারকে ভালো চোখে দেখছে না।
আপনি অনুগ্রহ করে প্রতিবেদনের লিংক শেয়ার করেন। এরকম গাজাখুরি এন্যালাইসিস করে কারা? আর ৬১% আর ৬৩% যোগ করলে কতো হয়? ১২৪%! শতাংশ আবার ১২৪ হয় কেমনে? যাই হোক, ইউনুস সরকারকে আগামী ২ থেকে ৩ বছর দেশ পরিচালনা করতে হবে। দেশ সংস্কার না করে কিসের নির্বাচন হবে? দেশের প্রতিটা সেক্টরে দুর্নীতি করে করে নষ্ট করে দিয়ে গেছে। আগে আওয়ামীলীগ খাইতো, এখন ক্ষমতা পাওয়ার আগেই বিএনপি খাচ্ছে। আর ক্ষমতায় গেলে যে দেশে কি তান্ডব হবে, সেটা বলার অপেক্ষা রাখে না। সাধারন মানুষ এখনি বুঝতে পারতেছে যে বি এন পি যে কি করবে। আমাদের বাজারে কয়েক দোকানে বি এনপি নেতারা ১ লাখ করে চাদা চেয়ে গেছে। না দিলে ব্যাবসা বন্ধ।
ভাই আমি আপনার সাথে পুরোপুরি একমত যে ইউনুস সরকারকে মিনিমাম আরো দুই তিন বছর সময় দিতে হবে। দেশে যে ধরনের অনিয়ম, দুর্নীতিতে ছেয়ে গিয়েছিল সেটা থেকে মুক্তি পেতে সংস্কার করতে সময় তো দিতেই হবে তা না হলে বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি ও স্বৈরাচারী হয়ে যাবে বলে আমি মনে করি। তাই সর্বোপরি দেশের ভালোর জন্য এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দিতে হবে এবং সহযোগিতা করতে হবে তাহলে ২৪ এর অভ্যুত্থানের শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হবে। আর যদি তড়িঘড়ি করে এখনই নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয় তাহলে আগের মত অন্ধকার যুগে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাবে।
-
ভাই আমি আপনার সাথে পুরোপুরি একমত যে ইউনুস সরকারকে মিনিমাম আরো দুই তিন বছর সময় দিতে হবে। দেশে যে ধরনের অনিয়ম, দুর্নীতিতে ছেয়ে গিয়েছিল সেটা থেকে মুক্তি পেতে সংস্কার করতে সময় তো দিতেই হবে তা না হলে বর্তমানে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক দল বিএনপি ও স্বৈরাচারী হয়ে যাবে বলে আমি মনে করি। তাই সর্বোপরি দেশের ভালোর জন্য এই অন্তর্বর্তী সরকারকে সময় দিতে হবে এবং সহযোগিতা করতে হবে তাহলে ২৪ এর অভ্যুত্থানের শহীদদের স্বপ্ন পূরণ করা সম্ভব হবে। আর যদি তড়িঘড়ি করে এখনই নির্বাচন দিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে ক্ষমতা হস্তান্তর করা হয় তাহলে আগের মত অন্ধকার যুগে ফিরে যাওয়ার সম্ভাবনা থেকে যাবে।
বিগত বছরগুলোতে, আওয়ামীলীগ যেভাবে দমন পীড়ন চালিয়েছে, আপনার কি মনে হয় সবাই সেটা ভুলে গেছে? তারা মেতে ছিলো বিরোধী দল উধাও করে দেয়ার নেশায়। সারা দেশে কেউ নিজেকে বিএনপি সমর্থক বলে পরিচয় দিতে ভয় পেতো। এখন, ক্ষমতায় আসার আগেই বিএনপি সেই প্রতিশোধ নেয়ার নেশায় মেতে গেছে। প্রতিটা এলাকায় আওয়ামী সমর্থক কাউকে পেলেই ধরে ধরে পেটাচ্ছে। অবৈধ ক্ষমতা ব্যাবহার করে জমি দখল করছে, মানুষের দোকান, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে চাদাবাজি শুরু করেছে।
বি এনপির উচিৎ ছিলো ওপর মহল থেকে সেগুলো তদারকি করা। তারা আপনাদেরকে মেরেছে, আপনারা বিচার পাননি। এখন আপনারা তাদের মারছেন, তারাও বিচার পাবে না। ২০ বছর পর আপনি আবার মার খাবেন কিন্তু বিচার পাবেন না, এ ধরনের সাইকেল কতো যুগ ধরে চলতে থাকবে? আমি বলি এর পেছনের কারন হলো অশিক্ষিতরা রাজনীতি করে এজন্য। এরা ক্ষমা বুঝে না, আপোষ বুঝে না। বুঝে প্রতিশোধ।
-
বিগত বছরগুলোতে, আওয়ামীলীগ যেভাবে দমন পীড়ন চালিয়েছে, আপনার কি মনে হয় সবাই সেটা ভুলে গেছে? তারা মেতে ছিলো বিরোধী দল উধাও করে দেয়ার নেশায়। সারা দেশে কেউ নিজেকে বিএনপি সমর্থক বলে পরিচয় দিতে ভয় পেতো। এখন, ক্ষমতায় আসার আগেই বিএনপি সেই প্রতিশোধ নেয়ার নেশায় মেতে গেছে। প্রতিটা এলাকায় আওয়ামী সমর্থক কাউকে পেলেই ধরে ধরে পেটাচ্ছে। অবৈধ ক্ষমতা ব্যাবহার করে জমি দখল করছে, মানুষের দোকান, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে চাদাবাজি শুরু করেছে।
আমি আপনার সাথে পুরোপুরি ভাবে একমত। বাংলাদেশের রাজনীতি মানেই একে অন্যকে ধ্বংস করার রাজনীতি। এই জিনিষটা থেকে কিভাবে বের হওয়া যায় এটা কেউ কখনো ভাবে না। আমি তো মনে করি বাংলাদেশে কেউ জনগনের স্বার্থে রাজনীতি করে না সবাই নিজের স্বার্থে, নিজের ক্ষমতার জন,টাকার জন্য রাজনীতি করে। যদি জনগনের স্বার্থে রাজনীতি করত তাহলে এমনটা হত না। আসলে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছিল জনগনের জন্য আর এখন তা হয়েছে রাজনৈতিক নেতা ও দলের জন্য। জনগন কেবল দর্শক ছাড়া কিছুইনা। গত ১৫ বছর ভোটের রাজনীতি হয় নাই বিদ্বেষের রাজনীতি হয়েছে এখন আবার তার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। এগুলোর শেষ কোথায় আমরা আসলে কেউই জানি না।
বি এনপির উচিৎ ছিলো ওপর মহল থেকে সেগুলো তদারকি করা। তারা আপনাদেরকে মেরেছে, আপনারা বিচার পাননি। এখন আপনারা তাদের মারছেন, তারাও বিচার পাবে না। ২০ বছর পর আপনি আবার মার খাবেন কিন্তু বিচার পাবেন না, এ ধরনের সাইকেল কতো যুগ ধরে চলতে থাকবে? আমি বলি এর পেছনের কারন হলো অশিক্ষিতরা রাজনীতি করে এজন্য। এরা ক্ষমা বুঝে না, আপোষ বুঝে না। বুঝে প্রতিশোধ।
মারামারি ছিল এখনো আছে। এই মারামারি আদৌ কি বন্ধ হবে। আমার মতে জামাআত কে একবার ট্রাই করে দেখা যেথে পারে অন্তত পক্ষে এই রকম দুর্নীতি হবে না এটা নিশ্চিত। বাংলাদেশে প্রচুর সম্পত্তি আছে, টাকা আছে কিন্তু জনগনের স্বার্থে এগুলো ব্যবহৃত হয় না। এগুলো রাজনৈতিক নেতাদের পেটে চলে যায়। আমরা এবার একটু পরিবর্তন আশা করতে পারি। এই সাইকেলগুলো অনেক বছর থেকেই চলে আসছে। এবার বন্ধ হওয়া দরকার। আসলে কিভাবে হবে কারও জানা নাই। আমরা জাতি হিসেবেই সমস্যা। এটা কিভাবে দুর হবে, শিক্ষিত সমাজ গড়ে তুললে হয়তবা এটা দুর হতে পারে। জাতি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হলেমহয়তবা এটা দুর হতে পারে।
-
বিগত বছরগুলোতে, আওয়ামীলীগ যেভাবে দমন পীড়ন চালিয়েছে, আপনার কি মনে হয় সবাই সেটা ভুলে গেছে? তারা মেতে ছিলো বিরোধী দল উধাও করে দেয়ার নেশায়। সারা দেশে কেউ নিজেকে বিএনপি সমর্থক বলে পরিচয় দিতে ভয় পেতো। এখন, ক্ষমতায় আসার আগেই বিএনপি সেই প্রতিশোধ নেয়ার নেশায় মেতে গেছে। প্রতিটা এলাকায় আওয়ামী সমর্থক কাউকে পেলেই ধরে ধরে পেটাচ্ছে। অবৈধ ক্ষমতা ব্যাবহার করে জমি দখল করছে, মানুষের দোকান, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে চাদাবাজি শুরু করেছে।
আমি আপনার সাথে পুরোপুরি ভাবে একমত। বাংলাদেশের রাজনীতি মানেই একে অন্যকে ধ্বংস করার রাজনীতি। এই জিনিষটা থেকে কিভাবে বের হওয়া যায় এটা কেউ কখনো ভাবে না। আমি তো মনে করি বাংলাদেশে কেউ জনগনের স্বার্থে রাজনীতি করে না সবাই নিজের স্বার্থে, নিজের ক্ষমতার জন,টাকার জন্য রাজনীতি করে। যদি জনগনের স্বার্থে রাজনীতি করত তাহলে এমনটা হত না। আসলে গনতন্ত্র প্রতিষ্ঠা হয়েছিল জনগনের জন্য আর এখন তা হয়েছে রাজনৈতিক নেতা ও দলের জন্য। জনগন কেবল দর্শক ছাড়া কিছুইনা। গত ১৫ বছর ভোটের রাজনীতি হয় নাই বিদ্বেষের রাজনীতি হয়েছে এখন আবার তার পুনরাবৃত্তি হচ্ছে। এগুলোর শেষ কোথায় আমরা আসলে কেউই জানি না।
বি এনপির উচিৎ ছিলো ওপর মহল থেকে সেগুলো তদারকি করা। তারা আপনাদেরকে মেরেছে, আপনারা বিচার পাননি। এখন আপনারা তাদের মারছেন, তারাও বিচার পাবে না। ২০ বছর পর আপনি আবার মার খাবেন কিন্তু বিচার পাবেন না, এ ধরনের সাইকেল কতো যুগ ধরে চলতে থাকবে? আমি বলি এর পেছনের কারন হলো অশিক্ষিতরা রাজনীতি করে এজন্য। এরা ক্ষমা বুঝে না, আপোষ বুঝে না। বুঝে প্রতিশোধ।
মারামারি ছিল এখনো আছে। এই মারামারি আদৌ কি বন্ধ হবে। আমার মতে জামাআত কে একবার ট্রাই করে দেখা যেথে পারে অন্তত পক্ষে এই রকম দুর্নীতি হবে না এটা নিশ্চিত। বাংলাদেশে প্রচুর সম্পত্তি আছে, টাকা আছে কিন্তু জনগনের স্বার্থে এগুলো ব্যবহৃত হয় না। এগুলো রাজনৈতিক নেতাদের পেটে চলে যায়। আমরা এবার একটু পরিবর্তন আশা করতে পারি। এই সাইকেলগুলো অনেক বছর থেকেই চলে আসছে। এবার বন্ধ হওয়া দরকার। আসলে কিভাবে হবে কারও জানা নাই। আমরা জাতি হিসেবেই সমস্যা। এটা কিভাবে দুর হবে, শিক্ষিত সমাজ গড়ে তুললে হয়তবা এটা দুর হতে পারে। জাতি সু-শিক্ষায় শিক্ষিত হলেমহয়তবা এটা দুর হতে পারে।
আপনি ঠিকই বলেছেন আমরা জাতি হিসেবে এই সমস্যা। আপনি কাকে বিশ্বাস করবেন আওয়ামী লীগ বিএনপি দুটা একই রকম যে যখন সুযোগ পাবে লুটেপুটে খাবে এটাই তাদের চাওয়া পাওয়া থাকে। জামাতকে আপনি একবার ট্রাই করার কথা বলেছেন কিন্তু জামা তো ভালো মানুষ না। আপনি একটু খোঁজ নিলেই জানতে পারবেন। তবে ইসলামিক রাষ্ট্রীয় হিসেবে জামাতকে সাপোর্ট করা আমাদের দায়িত্ব। কিন্তু অনেকেই বলে জামাতকে ক্ষমতায় বসাতে পারলে দেশ বদলাতে পারে আবার কেউ বলে জামাতকে ক্ষমতায় বসালে দেশ রসাদলে যাবে। এটার কতটুকু সত্যতা আছে আমি জানিনা তবে বাংলাদেশ কে যদি সঠিক পথে চালানো যায় তাহলে অনেক দূর পর্যন্ত যেতে পারে দেশ অনেক উন্নত হতে পারে। আমরা ছাত্র সমাজ যদি এক হই তাহলে হয়তো বাংলাদেশকে একটি উচ্চ সম্পূর্ণ দেশ হিসেবে গড়ে তুলতে পারি কিন্তু সেটা মনে হয় সম্ভব না কারণ আমরা ছাত্রদেরকে অলরেডি ক্ষমতায় বসিয়েছি কিন্তু তাদের থেকে কোনো ভালো কিছু আশা করতে পারতেছি না। হয়তো তারা চেষ্টা করতেছে কিন্তু কিছু লোকের কারণে পারতেছে না এরকমও হতে পারে বাংলাদেশ ে কোনদিন ঠিক হবে না আমার মতে আপনাদের কি মনে হয়।
-
বিগত বছরগুলোতে, আওয়ামীলীগ যেভাবে দমন পীড়ন চালিয়েছে, আপনার কি মনে হয় সবাই সেটা ভুলে গেছে? তারা মেতে ছিলো বিরোধী দল উধাও করে দেয়ার নেশায়। সারা দেশে কেউ নিজেকে বিএনপি সমর্থক বলে পরিচয় দিতে ভয় পেতো। এখন, ক্ষমতায় আসার আগেই বিএনপি সেই প্রতিশোধ নেয়ার নেশায় মেতে গেছে। প্রতিটা এলাকায় আওয়ামী সমর্থক কাউকে পেলেই ধরে ধরে পেটাচ্ছে। অবৈধ ক্ষমতা ব্যাবহার করে জমি দখল করছে, মানুষের দোকান, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে চাদাবাজি শুরু করেছে।
বি এনপির উচিৎ ছিলো ওপর মহল থেকে সেগুলো তদারকি করা। তারা আপনাদেরকে মেরেছে, আপনারা বিচার পাননি। এখন আপনারা তাদের মারছেন, তারাও বিচার পাবে না। ২০ বছর পর আপনি আবার মার খাবেন কিন্তু বিচার পাবেন না, এ ধরনের সাইকেল কতো যুগ ধরে চলতে থাকবে? আমি বলি এর পেছনের কারন হলো অশিক্ষিতরা রাজনীতি করে এজন্য। এরা ক্ষমা বুঝে না, আপোষ বুঝে না। বুঝে প্রতিশোধ।
কঠিন কঠিন কথাগুলো অলরেডি বলে ফেলেছেন তবে বিএনপি বর্তমানে যে সব কিছু করতেছে এগুলো একটু বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।
তারা আসলে তাদের পূর্বের কথাগুলো ভুলে গিয়েছে, বলতে গেলে আমার স্বচক্ষে দেখা আমি নিয়মিত একটা ফুড কার্ড থেকে কিছু খাবার খাই তাদের খাবার আমার কাছে খুবই ভালো লাগে কিন্তু কয়েকদিন তাদেরকে তাদের ফুড কার্ড খুলতে দেখলাম না এবং পরবর্তীতে তারা দেখি ফেসবুকে আপডেট দিয়েছে চাঁদাবাজির কারণে তারা তাদের ফুড কার্ড খুলতেছে না, দরকার পড়লে তারা ব্যবসা করবে না কিন্তু চাঁদা দিবে না। চাদাগুলো নিতেছে এলাকার পাতি বিএনপি নেতা গুলো।
ভেবেছিলাম এই সব কিছু শেখ হাসিনা সরকার চলে যাওয়ার পরে এগুলো চলে যাবে দেশ থেকে কিন্তু এগুলো তো আমাদের রক্তে মিশে গিয়েছে ভাই। এগুলো আমাদের দেশ থেকে যাওয়ার নয়।
নতুন সরকার এসেছে ডাক্তার ইউনুস এর সরকার এদের মধ্যে কিছু কিছু লোক ভালো আর বেশিরভাগই ইন্ডিয়ার দালাল দেখা যাচ্ছে দিন দিন প্রমাণ হচ্ছে। এর আগেরজন ছিল প্রকাশ্য শত্রু আর এগুলা হচ্ছে অপ্রকাশ্য শত্রু লাইক মুনাফিক।
-
বিগত বছরগুলোতে, আওয়ামীলীগ যেভাবে দমন পীড়ন চালিয়েছে, আপনার কি মনে হয় সবাই সেটা ভুলে গেছে? তারা মেতে ছিলো বিরোধী দল উধাও করে দেয়ার নেশায়। সারা দেশে কেউ নিজেকে বিএনপি সমর্থক বলে পরিচয় দিতে ভয় পেতো। এখন, ক্ষমতায় আসার আগেই বিএনপি সেই প্রতিশোধ নেয়ার নেশায় মেতে গেছে। প্রতিটা এলাকায় আওয়ামী সমর্থক কাউকে পেলেই ধরে ধরে পেটাচ্ছে। অবৈধ ক্ষমতা ব্যাবহার করে জমি দখল করছে, মানুষের দোকান, ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানে চাদাবাজি শুরু করেছে।
বি এনপির উচিৎ ছিলো ওপর মহল থেকে সেগুলো তদারকি করা। তারা আপনাদেরকে মেরেছে, আপনারা বিচার পাননি। এখন আপনারা তাদের মারছেন, তারাও বিচার পাবে না। ২০ বছর পর আপনি আবার মার খাবেন কিন্তু বিচার পাবেন না, এ ধরনের সাইকেল কতো যুগ ধরে চলতে থাকবে? আমি বলি এর পেছনের কারন হলো অশিক্ষিতরা রাজনীতি করে এজন্য। এরা ক্ষমা বুঝে না, আপোষ বুঝে না। বুঝে প্রতিশোধ।
কঠিন কঠিন কথাগুলো অলরেডি বলে ফেলেছেন তবে বিএনপি বর্তমানে যে সব কিছু করতেছে এগুলো একটু বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।
তারা আসলে তাদের পূর্বের কথাগুলো ভুলে গিয়েছে, বলতে গেলে আমার স্বচক্ষে দেখা আমি নিয়মিত একটা ফুড কার্ড থেকে কিছু খাবার খাই তাদের খাবার আমার কাছে খুবই ভালো লাগে কিন্তু কয়েকদিন তাদেরকে তাদের ফুড কার্ড খুলতে দেখলাম না এবং পরবর্তীতে তারা দেখি ফেসবুকে আপডেট দিয়েছে চাঁদাবাজির কারণে তারা তাদের ফুড কার্ড খুলতেছে না, দরকার পড়লে তারা ব্যবসা করবে না কিন্তু চাঁদা দিবে না। চাদাগুলো নিতেছে এলাকার পাতি বিএনপি নেতা গুলো।
ভেবেছিলাম এই সব কিছু শেখ হাসিনা সরকার চলে যাওয়ার পরে এগুলো চলে যাবে দেশ থেকে কিন্তু এগুলো তো আমাদের রক্তে মিশে গিয়েছে ভাই। এগুলো আমাদের দেশ থেকে যাওয়ার নয়।
নতুন সরকার এসেছে ডাক্তার ইউনুস এর সরকার এদের মধ্যে কিছু কিছু লোক ভালো আর বেশিরভাগই ইন্ডিয়ার দালাল দেখা যাচ্ছে দিন দিন প্রমাণ হচ্ছে। এর আগেরজন ছিল প্রকাশ্য শত্রু আর এগুলা হচ্ছে অপ্রকাশ্য শত্রু লাইক মুনাফিক।
দেশপ্রেম বলতে কারো কাছে কিছু অবশিষ্ট আছে বলে মনে হয় না। একদল জুলুম করে পালিয়ে গিয়েছে আরেকদল জুলুম করার জন্য হাজির হয়ে গিয়েছে। আসলে কেন দলের বৈশিষ্ট্যগত লিখিত সভাব এমন হওয়ার কথা নয়। এগুলো সম্পুর্ন নিজস্ব প্রতিক্রিয়া। আমি মনে করি যারা এই সমস্ত কাজের সাথে জরিত তাদের পারিবারিক কোন শিক্ষা নেই। পুর্বে যারা আওয়ামী লীগ করেছে তাদের তো নেয়ই। তারা মুসলিম ছিল কিনা আমার তাতে সন্দেহ আছে। আমি মনে করি এদের কারো এ দেশে রাজনীতি করার অধিকার নাই যাদের দেশপ্রেম নাই। এইবার কিছু পরিবর্তন আশা করি। আমি আগেই বলেছি জামায়াতকে এইবার সুযোগ দেয়া দরকার। এদের মধ্যে এই সমস্ত বৈশিষ্ট্য দেখা যায় না। আমি তো কখনো জামায়াত, শিবিরের কাউকে চাঁদাবাজি করতে দেখেছেন? আমি পাই নি। যাই হোক দেখা যাক কি হয়। সামনে হয়তোবা আমরা এমন কিছু দেখতে পারি, তাহলে আমরা দেখব নতুন বাংলাদেশ।
-
কঠিন কঠিন কথাগুলো অলরেডি বলে ফেলেছেন তবে বিএনপি বর্তমানে যে সব কিছু করতেছে এগুলো একটু বাড়াবাড়ির পর্যায়ে চলে যাচ্ছে।
তারা আসলে তাদের পূর্বের কথাগুলো ভুলে গিয়েছে, বলতে গেলে আমার স্বচক্ষে দেখা আমি নিয়মিত একটা ফুড কার্ড থেকে কিছু খাবার খাই তাদের খাবার আমার কাছে খুবই ভালো লাগে কিন্তু কয়েকদিন তাদেরকে তাদের ফুড কার্ড খুলতে দেখলাম না এবং পরবর্তীতে তারা দেখি ফেসবুকে আপডেট দিয়েছে চাঁদাবাজির কারণে তারা তাদের ফুড কার্ড খুলতেছে না, দরকার পড়লে তারা ব্যবসা করবে না কিন্তু চাঁদা দিবে না। চাদাগুলো নিতেছে এলাকার পাতি বিএনপি নেতা গুলো।
প্রায় প্রতিটা এলাকায় ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের একই অবস্থা। আমি যেখানে নতুন দোকান নিলাম, সেই দোকান মালিকের ফ্যামিলির ৩ ছেলে এবং এরা ৩ টা দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত। ছোট ছেলে আওয়ামীলীগ করতো, একারনে সে এখন এলাকা ছাড়া। দোকান ভাড়া নেওয়ার পর যখন দোকানের কাজ করাচ্ছিলাম, কয়েকটা পাতি নেতা আমাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতেছে যে এগুলো সব অবৈধ দোকান, আর খালি কয়েকটা মাস পরে সব ভাগায়া দিমু।
যেহেতু দোকানের মালিক আওয়ামীলীগ করে, এজন্য বিএনপি নেতারা চাচ্ছে এরা আর নিজেদের দোকানের ভাড়া বা এডভান্স পাবে না। এদের এসব দোকান বিএনপি দখল করে তারা এডভান্স এবং ভাড়ার টাকা ভোগ করবে। শুধু আমার দোকান না, আশে পাশে বাজারে যতো আওয়ামী পন্থী ঘর মালিক আছে, সবার একই অবস্থা! হাসিনা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু দেশে তো আর কুত্তার অভাব নাই।
-
প্রায় প্রতিটা এলাকায় ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের একই অবস্থা। আমি যেখানে নতুন দোকান নিলাম, সেই দোকান মালিকের ফ্যামিলির ৩ ছেলে এবং এরা ৩ টা দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত। ছোট ছেলে আওয়ামীলীগ করতো, একারনে সে এখন এলাকা ছাড়া। দোকান ভাড়া নেওয়ার পর যখন দোকানের কাজ করাচ্ছিলাম, কয়েকটা পাতি নেতা আমাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতেছে যে এগুলো সব অবৈধ দোকান, আর খালি কয়েকটা মাস পরে সব ভাগায়া দিমু।
যেহেতু দোকানের মালিক আওয়ামীলীগ করে, এজন্য বিএনপি নেতারা চাচ্ছে এরা আর নিজেদের দোকানের ভাড়া বা এডভান্স পাবে না। এদের এসব দোকান বিএনপি দখল করে তারা এডভান্স এবং ভাড়ার টাকা ভোগ করবে। শুধু আমার দোকান না, আশে পাশে বাজারে যতো আওয়ামী পন্থী ঘর মালিক আছে, সবার একই অবস্থা! হাসিনা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু দেশে তো আর কুত্তার অভাব নাই।
ব্যবসার কথা আর কি বলব যে ফুড কার্ডটার কথা বললাম সেটার চাঁদা না দেওয়ার কারণে অলরেডি আওয়ামী লীগের টাইমে গ্লাস ভেঙে দেওয়া হয়েছিল।
আরে দিকে এলাকায় কাহিনী ঘটেছে নতুন দোকান খুলেছে এবং চাঁদা না দেওয়ার কারণে নানান হুমকি ধামকি দিয়েছিল এবং কিছুদিন আগে দেখা গিয়েছে যে তার দোকানের যত মালপত্র ছিল কাপড়ের দোকান ছিল সব কাপড় ফাঁকা। দেখেন তাহলে দেশটা কোথায় চলে যাচ্ছে, বিএনপি বুঝিনা আওয়ামী লীগ বুঝিনা এইসব চোরের দলগুলোকে কুকুরগুলোকে আগে শায়েস্তা করতে হবে।
এই সরকার যদি এদের ওপর নিজেদের শক্তির প্রভাব না দেখায় তাহলে কখনোই দেশ সংস্কার এই ডঃ ইউনুস সরকার হাজার বছর থাকলেও হবে না। সেদিন বাইক নিয়ে এক এলাকায় গিয়েছিলাম বিশাল বড় একটা ব্রিজ হয়েছে সেখানে ব্রিজের মাথায় এলাকার নেতা গুলো চাঁদা নিচ্ছে বলতেছে যে টোল নিচ্ছে।
-
প্রায় প্রতিটা এলাকায় ব্যাবসা প্রতিষ্ঠানের একই অবস্থা। আমি যেখানে নতুন দোকান নিলাম, সেই দোকান মালিকের ফ্যামিলির ৩ ছেলে এবং এরা ৩ টা দলের রাজনীতির সাথে যুক্ত। ছোট ছেলে আওয়ামীলীগ করতো, একারনে সে এখন এলাকা ছাড়া। দোকান ভাড়া নেওয়ার পর যখন দোকানের কাজ করাচ্ছিলাম, কয়েকটা পাতি নেতা আমাকে শুনিয়ে শুনিয়ে বলতেছে যে এগুলো সব অবৈধ দোকান, আর খালি কয়েকটা মাস পরে সব ভাগায়া দিমু।
যেহেতু দোকানের মালিক আওয়ামীলীগ করে, এজন্য বিএনপি নেতারা চাচ্ছে এরা আর নিজেদের দোকানের ভাড়া বা এডভান্স পাবে না। এদের এসব দোকান বিএনপি দখল করে তারা এডভান্স এবং ভাড়ার টাকা ভোগ করবে। শুধু আমার দোকান না, আশে পাশে বাজারে যতো আওয়ামী পন্থী ঘর মালিক আছে, সবার একই অবস্থা! হাসিনা চলে গেছে ঠিকই, কিন্তু দেশে তো আর কুত্তার অভাব নাই।
ব্যবসার কথা আর কি বলব যে ফুড কার্ডটার কথা বললাম সেটার চাঁদা না দেওয়ার কারণে অলরেডি আওয়ামী লীগের টাইমে গ্লাস ভেঙে দেওয়া হয়েছিল।
আরে দিকে এলাকায় কাহিনী ঘটেছে নতুন দোকান খুলেছে এবং চাঁদা না দেওয়ার কারণে নানান হুমকি ধামকি দিয়েছিল এবং কিছুদিন আগে দেখা গিয়েছে যে তার দোকানের যত মালপত্র ছিল কাপড়ের দোকান ছিল সব কাপড় ফাঁকা। দেখেন তাহলে দেশটা কোথায় চলে যাচ্ছে, বিএনপি বুঝিনা আওয়ামী লীগ বুঝিনা এইসব চোরের দলগুলোকে কুকুরগুলোকে আগে শায়েস্তা করতে হবে।
এই সরকার যদি এদের ওপর নিজেদের শক্তির প্রভাব না দেখায় তাহলে কখনোই দেশ সংস্কার এই ডঃ ইউনুস সরকার হাজার বছর থাকলেও হবে না। সেদিন বাইক নিয়ে এক এলাকায় গিয়েছিলাম বিশাল বড় একটা ব্রিজ হয়েছে সেখানে ব্রিজের মাথায় এলাকার নেতা গুলো চাঁদা নিচ্ছে বলতেছে যে টোল নিচ্ছে।
দেশে এক স্বৈরাচারের পতন হয়েছে আর এদিকে বিএনপি বাংলাদেশের একটি বড় রাজনৈতিক দল হিসেবে তারা নিজেরা নিজেরাই ভাবতে শুরু করেছে পরবর্তী দল ক্ষমতায় আসলে তারাই আসবে। এই ভেবে অলরেডি বিভিন্ন জায়গায় চাঁদাবাজি শুরু হয়ে গেছে। দেশে যে দলই ক্ষমতায় আসুক যদি দেশের আইন শক্ত না করা হয় সেক্ষেত্রে যে দলই ক্ষমতায় আসবে সেই দলে স্বৈরাচার হয়ে উঠবে। কারণ দেশের আইন ঠিক নেই তাই যা খুশি তাই করতে পারে।
আমার মতে বাংলাদেশে পুলিশ সহ সকল প্রশাসন দলকে সাহিত্য শাসিত করা উচিত যেন তাদের কারো অধীনে থাকতে না হয় এবং এমন ধরনের লোককে সব প্রশাসন দলের প্রধান বানাতে হবে যারা কোন দলের হয়ে কাজ করবে না। তাহলেই দেশে নতুন করে স্বৈরাচার জন্ম নেবে না। তা না হলে কোন লাভ নেই।
জানিনা সামনে নতুন দল ক্ষমতায় আসলে দেশের অবস্থা কেমন হবে। কারণ যারাই বনে যায় তারাই বাঘ হয়ে যায়। তবে উন্নত দেশগুলোর মতো যদি এই আইন রাখা হয় যে একই ব্যক্তি পর পর সর্বোচ্চ দুই বারের বেশি সরকার প্রধান হতে পারবে না তাহলে সে ক্ষেত্রে কেউ এ ঘেয়ামী কিছু করতে পারবে না কারণ তার মধ্যেও ভয় থাকবে যে তাকে ক্ষমতা থাকতে হবে আর সেই সময় তার অপকর্মের শাস্তি সে পাবে। এসব আইন পাস না করা হলে দেশ কখনোই ঠিক হবে না। কারণ যে দল একবার ক্ষমতায় যায় তারা মনে করে যে সারা জীবন তারাই ক্ষমতায় এই ভেবে তাদের মত যা ইচ্ছা করতে থাকে। যেমনটা কত ১৬ বছর পরে গেছে আওয়ামী লীগ
-
দেখেন তাহলে দেশটা কোথায় চলে যাচ্ছে, বিএনপি বুঝিনা আওয়ামী লীগ বুঝিনা এইসব চোরের দলগুলোকে কুকুরগুলোকে আগে শায়েস্তা করতে হবে।
এই সরকার যদি এদের ওপর নিজেদের শক্তির প্রভাব না দেখায় তাহলে কখনোই দেশ সংস্কার এই ডঃ ইউনুস সরকার হাজার বছর থাকলেও হবে না। সেদিন বাইক নিয়ে এক এলাকায় গিয়েছিলাম বিশাল বড় একটা ব্রিজ হয়েছে সেখানে ব্রিজের মাথায় এলাকার নেতা গুলো চাঁদা নিচ্ছে বলতেছে যে টোল নিচ্ছে।
সমস্যা হলো দেশের প্রতিটা পরিবারে আওয়ামীলীগ এবং বি এন পির রাজনীতি একদম জড়িয়ে গেছে। দেখবেন আপনি হয়তো এসব রাজনীতি পছন্দ করেন না, কিন্তু আপনার চাচা বা চাচাতো ভাই রাজনীতি করে এবং তারা আপনার ওপর প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করবে। এই দেশে সবাই এক হয়ে অপরাধ দমন করবে এরকম মন মানসিকতার মানুষ খুবই কম আছে। যারাই হাতে ক্ষমতা পায়, তারাই সেটা ব্যাবহার করে নিজে ধনী হওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়। তাহলে এই দেশ সংস্কার হবে কিভাবে? এই সংস্কার করা হবে বলা হচ্ছে, এই মুহুর্তে আপনি চাদাবাজি নিয়ে থানায় মামলা করতে যান, দেখবেন আপনার মামলা নিবে না। তো এভাবেই কি সংস্কার হয় নাকি?
-
আমার কোনো ভাবেই মনে হয় না তারা দেশ চালাতে ব্যার্থ হচ্ছেন। আপনি যদি দ্রব্য মুল্যের কথা বলেন, সেটা মনিটরিং করার জন্য ভোক্তা অধিকারকে দায়িত্ব দেয়া হয়েছে। হাসিনা সরকারের আমলে যারা কাজ করেছেন, এখনো তারাই কাজ করছেন। আমি মনে করি, তারা আগে যেমন কাজ করেছেন, এখন তার চাইতে বেশি কাজ করছেন। হাসিনা সরকার ঢালাও ভাবে টাকা ছাপানোর কারনে টাকার মান কমে গিয়ে দেশের এই অবস্থা হয়েছে।
কোনো একটা থ্রেড এ আমি লিখেছিলাম যে কিভাবে একজনের ১ লক্ষ টাকায় ৫০ হাজার টাকা খোয়া যায়। ২-১ মাসে কখনোই সরকার দেশ পাল্টে দিতে পারবে না। তাদেরকে সময় দিতে হবে। আমার মতে, এই সরাকারের উচিৎ অন্তত ৫ বছর দেশের দ্বায়িত্য নিয়ে কাজ করা। তারপর দেখা যাবে দেশের কি অবস্থা হয়। দ্রব্যমুল্যের দাম শুধূ এই দেশে না, সব দেশেই বেড়েছে।
ভোক্তা অধিকার যথেষ্ট চেষ্টা চালাচ্ছে দ্রব্যমূল্যের দাম কমানোর জন্য বাজার মনিটরিং করার জন্য, তবে কোনোভাবেই দাম কমতেছে না। আর কমবেই বা কিভাবে, একটা জিনিস যদি ৪-৫ হাত বদল হয়, আর প্রতি বদলে যদি ৫ টাকা লাভ রাখে, তাহলে দামতো আকাশছোঁয়াই থাকবে। যেমন ধরেন আলুর কথা বলি, এগুলো কেনা পড়ে ২০-২৫ টাকা দরে, সেটা এলসি হয়ে, উমুক পার্টি তুমুক পার্টি হয়ে থেকে উমুক আড়ত তুমুক আড়ত থেকে এই ভাই ঐ ভাই করতে করতে পাইকারদের কাছে আসে। সেখান থেকে আবার ছোট ছোট দোকানীদের কাছে যায়। মাঝে আরো ২-৩ টা পক্ষ বাদ পড়ছে। এভাবে ২০-৩০ টাকার আলুর দাম হয় ৬০-৭০ টাকা। মজুদ কিন্তু অনেক আছে। কিন্তু ঐ হাত বদল। আর কেউও তো ১-২ টাকা লাভে ছাড়বে না, ৫ টাকা মিনিমাম লাভ সবাই রাখে। সরকারের উচিত মাঠপর্যায়ে কৃষক থেকে সরাসরি যেনো ভোক্তা মাল পায় সেই ব্যবস্থা করার। আমি প্রতিদিন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার স্যারের ভিডিও দেখি, সেখানে একটি প্রডাক্ট মিনিমাম কত টাকায় কেনা পড়ছে আর ভোক্তার কাছে যেতে যেতে কত টাকায় গিয়ে পড়ছে শুনে আবাক হই।
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের যতদিন দরকার সময় নিক। যারা খালি নির্বাচন নির্বাচন করে, তিন মাসে নির্বাচন দেন, অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ তারা প্রকৃতপক্ষে দেশের শত্রু। ১৫ বছরের আগাছা দূর করা চাট্টি খানি কথা নয়। যদি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ৫ বছরও লাগে তাহলেও লাগুক...
এই ভিডিওটা দেখেন একটু,
-
সমস্যা হলো দেশের প্রতিটা পরিবারে আওয়ামীলীগ এবং বি এন পির রাজনীতি একদম জড়িয়ে গেছে। দেখবেন আপনি হয়তো এসব রাজনীতি পছন্দ করেন না, কিন্তু আপনার চাচা বা চাচাতো ভাই রাজনীতি করে এবং তারা আপনার ওপর প্রভাব বিস্তার করার চেষ্টা করবে। এই দেশে সবাই এক হয়ে অপরাধ দমন করবে এরকম মন মানসিকতার মানুষ খুবই কম আছে। যারাই হাতে ক্ষমতা পায়, তারাই সেটা ব্যাবহার করে নিজে ধনী হওয়ার জন্য উঠে পড়ে লেগে যায়। তাহলে এই দেশ সংস্কার হবে কিভাবে? এই সংস্কার করা হবে বলা হচ্ছে, এই মুহুর্তে আপনি চাদাবাজি নিয়ে থানায় মামলা করতে যান, দেখবেন আপনার মামলা নিবে না। তো এভাবেই কি সংস্কার হয় নাকি?
খারাপ বলেননি ভাই কথাটি একদম মিলে গেল কারণ আমি নিজে রাজনীতি পছন্দ না করলেও আমার রিলেটিভদের মধ্যে কয়েকজন রয়েছে যারা রাজনীতি করে। বলতে গেলে এতদিন তাদের এক্টিভিটি অতটা ছিল না কিন্তু সরকার বদল হওয়ার পর পর তারা তাদের অ্যাক্টিভিটি আবার চালিয়ে দেওয়া শুরু করেছে।
আসলে আমরা নিজেই ভালো না যখন ক্ষমতা হাতে আসে তখন ক্ষমতার অপব্যবহার করি তাছাড়া যতদিন না পর্যন্ত ক্ষমতা হাতে আসতেছে ততদিন পর্যন্ত অন্যের গীবত গাই।
ভোক্তা অধিকার যথেষ্ট চেষ্টা চালাচ্ছে দ্রব্যমূল্যের দাম কমানোর জন্য বাজার মনিটরিং করার জন্য, তবে কোনোভাবেই দাম কমতেছে না। আর কমবেই বা কিভাবে, একটা জিনিস যদি ৪-৫ হাত বদল হয়, আর প্রতি বদলে যদি ৫ টাকা লাভ রাখে, তাহলে দামতো আকাশছোঁয়াই থাকবে। যেমন ধরেন আলুর কথা বলি, এগুলো কেনা পড়ে ২০-২৫ টাকা দরে, সেটা এলসি হয়ে, উমুক পার্টি তুমুক পার্টি হয়ে থেকে উমুক আড়ত তুমুক আড়ত থেকে এই ভাই ঐ ভাই করতে করতে পাইকারদের কাছে আসে। সেখান থেকে আবার ছোট ছোট দোকানীদের কাছে যায়। মাঝে আরো ২-৩ টা পক্ষ বাদ পড়ছে। এভাবে ২০-৩০ টাকার আলুর দাম হয় ৬০-৭০ টাকা। মজুদ কিন্তু অনেক আছে। কিন্তু ঐ হাত বদল। আর কেউও তো ১-২ টাকা লাভে ছাড়বে না, ৫ টাকা মিনিমাম লাভ সবাই রাখে। সরকারের উচিত মাঠপর্যায়ে কৃষক থেকে সরাসরি যেনো ভোক্তা মাল পায় সেই ব্যবস্থা করার। আমি প্রতিদিন ভোক্তা অধিকারের আব্দুল জব্বার স্যারের ভিডিও দেখি, সেখানে একটি প্রডাক্ট মিনিমাম কত টাকায় কেনা পড়ছে আর ভোক্তার কাছে যেতে যেতে কত টাকায় গিয়ে পড়ছে শুনে আবাক হই।
আপনার সাথে আমি এই বিষয়ে একমত যে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকজন গুলো তাদের চেষ্টা করে যাচ্ছে তবে তাদের লোকবল অনেক কম আর তাছাড়া যদি এই হাতগুলো কমানো না যায় বা এই হাতগুলোর মধ্যেও সিস্টেমিক কোন উপায় না বের করে দেওয়া হয় তাহলে কখনোই দামের ঊর্ধ্বগতি কমানো যাবে না।
যেভাবে সরকার যাচ্ছে এবং বিভিন্ন উপদেষ্টা তাদের নামে কথা শুনে যাচ্ছি সেভাবে মনে হয় না তাদের হাতে যদি পাঁচ বছর ক্ষমতা থাকে তাহলে দেশের জন্য খুব একটা ভালো হবে বরং এমনটা করতে পারে যেসব উপদেষ্টা এর নামে নানান অভিযোগ এসেছে তাদের বিরুদ্ধে যাচাই করা হোক।
-
আপনার সাথে আমি এই বিষয়ে একমত যে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকজন গুলো তাদের চেষ্টা করে যাচ্ছে তবে তাদের লোকবল অনেক কম আর তাছাড়া যদি এই হাতগুলো কমানো না যায় বা এই হাতগুলোর মধ্যেও সিস্টেমিক কোন উপায় না বের করে দেওয়া হয় তাহলে কখনোই দামের ঊর্ধ্বগতি কমানো যাবে না।
জী ভাই এটা ঠিক যে যথেষ্ট লোকবল নাই এসব মনিটরিং করার জন্য। যদিও তাদের চেষ্টাতে কমতি নেই, বাট একজন মানুষ বা টিম কয়দিকেই বা দেখবে।
আরেকটা জিনিস নোটিস করছি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছোট থেকে মাঝারি পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের জড়িমানা করা হচ্ছে। আমার মতে এটা করে তেমন সুফল পাওয়া যাবে না, আর এটা লজিক্যাল ও না।
বিতর্কের খাতিরে ধরেন বাংলাদেশে ২০ কোটি মানুষ, তার মধ্যে ৫ কোটি ছোট-বড় ব্যবসায়ী। অবিয়েসলি, এতো বড় সংখ্যা ভোক্তা অধিকারের পক্ষে কভার করা সম্ভবও না। একটা বাজারে কমপক্ষে ১০০ টা দোকান থাকে, আবার পাড়া মহল্লা এলাকা ভেদে আবার বাজার থাকে। এখন একটা টিম যদি দিনে ১০০ টা দোকানেও রেড মারে, ৫-৭ টা বাজার মনিটরিং করে তাও সব কভার করা সম্ভব না।
কিন্তু যদি বড় বড় রাঘব বোয়ালদের (মেইন সাপ্লাইয়ার) ধরা যায়, ঐ খানে গিয়ে জড়িমানা করা হয়, তাহলে সব লাইনে আসবে। কারন সাপ্লাইয়ের সংখ্যা লিমিটেড, যদিও পরিসংখ্যানটি আমি জানিনা, বাট এটা কমন সেন্স।
আলু পেয়াজের কথা যদি বলি অনেক ব্যবসায়ী আছে যারা "কমিশনে" এসব বিক্রি করে। মানে বস্তা প্রতি ১০০ টাকা বা সামথিং। ১০ বস্তা বেচলেও এরা একই রেটে কমিশন পাবে ১০০ বস্তা বেচলেও সেম। সাপ্লাইয়ার তাকে যে রেটে সেল করতে বলে সেই রেটে সেল করে। না এদের LC এর পেপারস দেয়, কত টাকায় কেনা পড়ছে তাও জানায় না। ভোক্তা অধিকার ঠিকই এদের ২০-৫০ হাজার জরিমানা করে, কিন্ত এদিকে আসল হোতা সেই সাপ্লাইয়ার। ২৫ টাকায় কেনা মাল ৫০-৬০ টাকায় সেল করতে বলে। প্রকৃতপক্ষে এদের ধরে এদের লাইসেন্স রধ করা উচিত, সাথে সর্বোচ্চ দন্ড দেয়া উচিত। শুধু দন্ড না জেল দেয়া উচিত। কিন্তু তাদের শুধু ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের ধরতে দেখি। বড় বড় সাপ্লাইয়ার এদিকে কোটি কোটির ব্যবসা করে চলে যায়।
-
আপনার সাথে আমি এই বিষয়ে একমত যে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকজন গুলো তাদের চেষ্টা করে যাচ্ছে তবে তাদের লোকবল অনেক কম আর তাছাড়া যদি এই হাতগুলো কমানো না যায় বা এই হাতগুলোর মধ্যেও সিস্টেমিক কোন উপায় না বের করে দেওয়া হয় তাহলে কখনোই দামের ঊর্ধ্বগতি কমানো যাবে না।
জী ভাই এটা ঠিক যে যথেষ্ট লোকবল নাই এসব মনিটরিং করার জন্য। যদিও তাদের চেষ্টাতে কমতি নেই, বাট একজন মানুষ বা টিম কয়দিকেই বা দেখবে।
আরেকটা জিনিস নোটিস করছি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছোট থেকে মাঝারি পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের জড়িমানা করা হচ্ছে। আমার মতে এটা করে তেমন সুফল পাওয়া যাবে না, আর এটা লজিক্যাল ও না।
বিতর্কের খাতিরে ধরেন বাংলাদেশে ২০ কোটি মানুষ, তার মধ্যে ৫ কোটি ছোট-বড় ব্যবসায়ী। অবিয়েসলি, এতো বড় সংখ্যা ভোক্তা অধিকারের পক্ষে কভার করা সম্ভবও না। একটা বাজারে কমপক্ষে ১০০ টা দোকান থাকে, আবার পাড়া মহল্লা এলাকা ভেদে আবার বাজার থাকে। এখন একটা টিম যদি দিনে ১০০ টা দোকানেও রেড মারে, ৫-৭ টা বাজার মনিটরিং করে তাও সব কভার করা সম্ভব না।
কিন্তু যদি বড় বড় রাঘব বোয়ালদের (মেইন সাপ্লাইয়ার) ধরা যায়, ঐ খানে গিয়ে জড়িমানা করা হয়, তাহলে সব লাইনে আসবে। কারন সাপ্লাইয়ের সংখ্যা লিমিটেড, যদিও পরিসংখ্যানটি আমি জানিনা, বাট এটা কমন সেন্স।
আলু পেয়াজের কথা যদি বলি অনেক ব্যবসায়ী আছে যারা "কমিশনে" এসব বিক্রি করে। মানে বস্তা প্রতি ১০০ টাকা বা সামথিং। ১০ বস্তা বেচলেও এরা একই রেটে কমিশন পাবে ১০০ বস্তা বেচলেও সেম। সাপ্লাইয়ার তাকে যে রেটে সেল করতে বলে সেই রেটে সেল করে। না এদের LC এর পেপারস দেয়, কত টাকায় কেনা পড়ছে তাও জানায় না। ভোক্তা অধিকার ঠিকই এদের ২০-৫০ হাজার জরিমানা করে, কিন্ত এদিকে আসল হোতা সেই সাপ্লাইয়ার। ২৫ টাকায় কেনা মাল ৫০-৬০ টাকায় সেল করতে বলে। প্রকৃতপক্ষে এদের ধরে এদের লাইসেন্স রধ করা উচিত, সাথে সর্বোচ্চ দন্ড দেয়া উচিত। শুধু দন্ড না জেল দেয়া উচিত। কিন্তু তাদের শুধু ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের ধরতে দেখি। বড় বড় সাপ্লাইয়ার এদিকে কোটি কোটির ব্যবসা করে চলে যায়।
এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হচ্ছে এটা আমি বলবো না কিন্তু প্রতিনিয়ত পতিত সরকারের দোসর ধরে দ্বারা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তারা একের পর এক অপততপ্রতা চালিয়ে যাচ্ছে। এখন নতুন করে তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি করে এই সরকারকে বিব্রত করার বা ব্যর্থ করার অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
এতে করে তাবলীগ জামাতের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য কিছুটা মলিন হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি এদেশের সাধারণ জনগণের এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাইদের বলবো এ সকল চক্রান্তের ফাঁদে পা না দিয়ে সতর্ক থাকার জন্য। আমি আশা করি এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জন্য আশীর্বাদ হয়ে থাকবে। এবং আমরা লক্ষ্য করেছি গতদিনে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচনের একটা সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেছে ২০২৫ সালের শেষে অথবা ২০২৬ সালের শুরুতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করবেন। আমি মনে করি এতে করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে সন্দেহর সৃষ্টি হয়েছিল দাগ কেটে গেছে।
-
আপনার সাথে আমি এই বিষয়ে একমত যে ভোক্তা অধিদপ্তরের লোকজন গুলো তাদের চেষ্টা করে যাচ্ছে তবে তাদের লোকবল অনেক কম আর তাছাড়া যদি এই হাতগুলো কমানো না যায় বা এই হাতগুলোর মধ্যেও সিস্টেমিক কোন উপায় না বের করে দেওয়া হয় তাহলে কখনোই দামের ঊর্ধ্বগতি কমানো যাবে না।
জী ভাই এটা ঠিক যে যথেষ্ট লোকবল নাই এসব মনিটরিং করার জন্য। যদিও তাদের চেষ্টাতে কমতি নেই, বাট একজন মানুষ বা টিম কয়দিকেই বা দেখবে।
আরেকটা জিনিস নোটিস করছি, বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই ছোট থেকে মাঝারি পর্যায়ের ব্যবসায়ীদের জড়িমানা করা হচ্ছে। আমার মতে এটা করে তেমন সুফল পাওয়া যাবে না, আর এটা লজিক্যাল ও না।
বিতর্কের খাতিরে ধরেন বাংলাদেশে ২০ কোটি মানুষ, তার মধ্যে ৫ কোটি ছোট-বড় ব্যবসায়ী। অবিয়েসলি, এতো বড় সংখ্যা ভোক্তা অধিকারের পক্ষে কভার করা সম্ভবও না। একটা বাজারে কমপক্ষে ১০০ টা দোকান থাকে, আবার পাড়া মহল্লা এলাকা ভেদে আবার বাজার থাকে। এখন একটা টিম যদি দিনে ১০০ টা দোকানেও রেড মারে, ৫-৭ টা বাজার মনিটরিং করে তাও সব কভার করা সম্ভব না।
কিন্তু যদি বড় বড় রাঘব বোয়ালদের (মেইন সাপ্লাইয়ার) ধরা যায়, ঐ খানে গিয়ে জড়িমানা করা হয়, তাহলে সব লাইনে আসবে। কারন সাপ্লাইয়ের সংখ্যা লিমিটেড, যদিও পরিসংখ্যানটি আমি জানিনা, বাট এটা কমন সেন্স।
আলু পেয়াজের কথা যদি বলি অনেক ব্যবসায়ী আছে যারা "কমিশনে" এসব বিক্রি করে। মানে বস্তা প্রতি ১০০ টাকা বা সামথিং। ১০ বস্তা বেচলেও এরা একই রেটে কমিশন পাবে ১০০ বস্তা বেচলেও সেম। সাপ্লাইয়ার তাকে যে রেটে সেল করতে বলে সেই রেটে সেল করে। না এদের LC এর পেপারস দেয়, কত টাকায় কেনা পড়ছে তাও জানায় না। ভোক্তা অধিকার ঠিকই এদের ২০-৫০ হাজার জরিমানা করে, কিন্ত এদিকে আসল হোতা সেই সাপ্লাইয়ার। ২৫ টাকায় কেনা মাল ৫০-৬০ টাকায় সেল করতে বলে। প্রকৃতপক্ষে এদের ধরে এদের লাইসেন্স রধ করা উচিত, সাথে সর্বোচ্চ দন্ড দেয়া উচিত। শুধু দন্ড না জেল দেয়া উচিত। কিন্তু তাদের শুধু ছোট ছোট ব্যবসায়ীদের ধরতে দেখি। বড় বড় সাপ্লাইয়ার এদিকে কোটি কোটির ব্যবসা করে চলে যায়।
এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ব্যর্থ হচ্ছে এটা আমি বলবো না কিন্তু প্রতিনিয়ত পতিত সরকারের দোসর ধরে দ্বারা বিভিন্ন সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে। তারা একের পর এক অপততপ্রতা চালিয়ে যাচ্ছে। এখন নতুন করে তাবলীগ জামাতের দুই গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি করে এই সরকারকে বিব্রত করার বা ব্যর্থ করার অপতৎপরতা চালিয়ে যাচ্ছে।
এতে করে তাবলীগ জামাতের দীর্ঘদিনের ঐতিহ্য কিছুটা মলিন হয়ে যাচ্ছে। তাই আমি এদেশের সাধারণ জনগণের এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমান ভাইদের বলবো এ সকল চক্রান্তের ফাঁদে পা না দিয়ে সতর্ক থাকার জন্য। আমি আশা করি এই অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জন্য আশীর্বাদ হয়ে থাকবে। এবং আমরা লক্ষ্য করেছি গতদিনে মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা বাংলাদেশে আগামী জাতীয় নির্বাচনের একটা সম্ভাব্য সময় ঘোষণা করেছে ২০২৫ সালের শেষে অথবা ২০২৬ সালের শুরুতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত করবেন। আমি মনে করি এতে করে রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে যে সন্দেহর সৃষ্টি হয়েছিল দাগ কেটে গেছে।
বর্তমান সরকারের কার্যক্রম এবং রাজনৈতিক পরিস্থিতি সম্পর্কে আপনার মনোভাব প্রকাশ পেয়েছে, যা দেশের জনগণের মধ্যে অস্থিরতা এবং বিভেদ তৈরি করতে পারে। আপনি তাবলীগ জামাতের দুটি গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষ সৃষ্টি করার বিষয়টি তুলে ধরেছেন, যা সমাজের ঐতিহ্য এবং শান্তিপূর্ণ পরিবেশকে ক্ষতিগ্রস্ত করতে পারে। এটি সত্য যে, দেশের জনগণ এবং ধর্মপ্রাণ মুসলমানদের উচিত সতর্ক থাকা এবং কোনো ধরনের চক্রান্তে পা না দেওয়া।অন্তর্বর্তীকালীন সরকার জনগণের জন্য আশীর্বাদ হয়ে থাকবে, সেটি একটি ইতিবাচক মনোভাব। সরকারের দিক থেকে জাতীয় নির্বাচনের সময় নির্ধারণের বিষয়টি রাজনৈতিক স্থিতিশীলতা ও ভবিষ্যতের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ২০২৫ সালের শেষ বা ২০২৬ সালের শুরুতে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠিত হওয়ার ঘোষণা রাজনৈতিক দলের মধ্যে কিছুটা পরিষ্কারতা এবং নিশ্চিততা আনতে পারে।
-
ভাইয়া, আমার ক্ষুদ্র মাথায় যতটুকু জ্ঞান আসে সেই জ্ঞান থেকেই বলছে অন্তবতীক সরকার প্রধান কে ব্যর্থতা করানো হচ্ছে বিশেষ করে কয়েকজন উপদেষ্টা রয়েছে বিশেষ করে আসিফ নজরুল, রেজওয়ানা, ফারুকী এদের মত আওয়ামী মনোভাবী উপদেষ্টা যদি থাকে তাহলে অন্তবর্তী কালীন সরকার কোনভাবেই তার রোডম্যাপ অনুযায়ী দেশ চালাতে পারবে না। এখানে যতটুকু জানা যাচ্ছে -2.0 ফর্মুলা অনুযায়ী বিএনপি ও জামাতের মধ্যে এক প্রকারের সংবাদ সৃষ্টির মাধ্যমে দেশে অস্থিরতা আনতে চেষ্টা করছে।