Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: CoinHolder on January 21, 2025, 01:55:50 PM
-
এই নিউজটি দেখার পর আমার খুব ভালো লাগতেছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন এক চমক আসতে চলেছে। আমার অনুরোধ রইলো আপনারা এই ভিডিওটি দেখবেন এবং এটার বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি অভিজ্ঞদের।।।।
i=zzszeNzrxWFlROtj
-
এই নিউজটি দেখার পর আমার খুব ভালো লাগতেছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন এক চমক আসতে চলেছে। আমার অনুরোধ রইলো আপনারা এই ভিডিওটি দেখবেন এবং এটার বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি অভিজ্ঞদের।।।।
এগুলো করে তারা ক্রিপ্টো একটা হাসির পাত্র বানাচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজের নামে meme coin বাজারে এনেছিল সেটি ঠিক ছিল তবে মেলানিয়া নামে আরেকটি meme coin বাজারে আনা ঠিক হয়নি। এই কয়েন গুলো অনেক বেশি ভোলাটাইল আর এই কয়েনগুলো থেকে অনেকে অনেক বড় বড় লস করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামের কয়েনে যারা আর্লি ইনভেস্টমেন্ট করেছিল তারা ভালো একটা প্রফিট পেলেও মেলানিয়া তে যারা ইনভেস্ট করেছিল তার অধিকাংশ ইনভেস্টর অনেক বড় লসের মধ্যে আছে। আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কয়েন এদিকে যারা উচ্চ দামে বিনিয়োগ করেছে $১০০ তে হিট করবে এই প্রেডিকশন করে তারা এখন অনেক বড় লসে আছে। তাই আমি বলব এসব meme কয়েনে বিনিয়োগ না করতে
-
এই নিউজটি দেখার পর আমার খুব ভালো লাগতেছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন এক চমক আসতে চলেছে। আমার অনুরোধ রইলো আপনারা এই ভিডিওটি দেখবেন এবং এটার বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি অভিজ্ঞদের।।।।
এগুলো করে তারা ক্রিপ্টো একটা হাসির পাত্র বানাচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজের নামে meme coin বাজারে এনেছিল সেটি ঠিক ছিল তবে মেলানিয়া নামে আরেকটি meme coin বাজারে আনা ঠিক হয়নি। এই কয়েন গুলো অনেক বেশি ভোলাটাইল আর এই কয়েনগুলো থেকে অনেকে অনেক বড় বড় লস করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামের কয়েনে যারা আর্লি ইনভেস্টমেন্ট করেছিল তারা ভালো একটা প্রফিট পেলেও মেলানিয়া তে যারা ইনভেস্ট করেছিল তার অধিকাংশ ইনভেস্টর অনেক বড় লসের মধ্যে আছে। আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কয়েন এদিকে যারা উচ্চ দামে বিনিয়োগ করেছে $১০০ তে হিট করবে এই প্রেডিকশন করে তারা এখন অনেক বড় লসে আছে। তাই আমি বলব এসব meme কয়েনে বিনিয়োগ না করতে
এবার লও ঠেলা, ট্রাম্পের পর তার স্ত্রী মেলা নিয়া তার নামেও মিমি টোকেন বাজারে লঞ্চ করেছে। ট্রাম কয়েন ও মেলা নিয়া কয়েন হঠাৎ অনেক দাম বাড়লেও খুব অল্প সময়ের ভিতর আবার এর দাম অনেক কমে গেছে । এটা অত্যন্ত স্বাভাবিক একটা বিষয় ছিল বলে আমি মনে করি যারা এই বিষয়টি বুঝতে ভুল করেছে তারা অনেক লস এর মধ্যে আছে কিন্তু যারা চালাক ট্রেডার তারা ঠিকই প্রফিট নিয়ে বের হয়ে গেছে। আমি মনে করি আমাদের বিনিয়োগের ক্ষেত্রে আরো সচেতন হওয়া উচিত।
-
এগুলো করে তারা ক্রিপ্টো একটা হাসির পাত্র বানাচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজের নামে meme coin বাজারে এনেছিল সেটি ঠিক ছিল তবে মেলানিয়া নামে আরেকটি meme coin বাজারে আনা ঠিক হয়নি। এই কয়েন গুলো অনেক বেশি ভোলাটাইল আর এই কয়েনগুলো থেকে অনেকে অনেক বড় বড় লস করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামের কয়েনে যারা আর্লি ইনভেস্টমেন্ট করেছিল তারা ভালো একটা প্রফিট পেলেও মেলানিয়া তে যারা ইনভেস্ট করেছিল তার অধিকাংশ ইনভেস্টর অনেক বড় লসের মধ্যে আছে। আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কয়েন এদিকে যারা উচ্চ দামে বিনিয়োগ করেছে $১০০ তে হিট করবে এই প্রেডিকশন করে তারা এখন অনেক বড় লসে আছে। তাই আমি বলব এসব meme কয়েনে বিনিয়োগ না করতে
সঠিক বলছেন ভাই, প্রথম দিকে যখন দেখলাম শুধুমাত্র ট্রাম তার নিজের নামে কয়েন লাঞ্চ করতে যাচ্ছে তখন ভাবলাম এটা কোন খারাপ কিছু না সবাই মার্কেট থেকে টাকা নিতে চায় সেও টাকা নেওয়ার জন্যই আরেকটা মীম কয়েন তৈরি করেছে, কিন্তু পরবর্তীতে যখন তার বউ মেলানিয়া তারাও নিজের নামে কয়েন লাঞ্চ করে তখন ভাবলাম এগুলা আসলে ওপেন সিক্রেট হিসেবে রাগ-পুল করবে।
যদিও আমি ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের আগের দিন ৪৯ এ ট্রাম্প কিনে পরবর্তীতে আবার ৬০ ডলার এর উপরে সেল করে দিয়েছি। তবে লস হয়নি আমার 12 ডলারের মতন। ;D
-
এগুলো করে তারা ক্রিপ্টো একটা হাসির পাত্র বানাচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজের নামে meme coin বাজারে এনেছিল সেটি ঠিক ছিল তবে মেলানিয়া নামে আরেকটি meme coin বাজারে আনা ঠিক হয়নি। এই কয়েন গুলো অনেক বেশি ভোলাটাইল আর এই কয়েনগুলো থেকে অনেকে অনেক বড় বড় লস করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামের কয়েনে যারা আর্লি ইনভেস্টমেন্ট করেছিল তারা ভালো একটা প্রফিট পেলেও মেলানিয়া তে যারা ইনভেস্ট করেছিল তার অধিকাংশ ইনভেস্টর অনেক বড় লসের মধ্যে আছে। আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কয়েন এদিকে যারা উচ্চ দামে বিনিয়োগ করেছে $১০০ তে হিট করবে এই প্রেডিকশন করে তারা এখন অনেক বড় লসে আছে। তাই আমি বলব এসব meme কয়েনে বিনিয়োগ না করতে
সঠিক বলছেন ভাই, প্রথম দিকে যখন দেখলাম শুধুমাত্র ট্রাম তার নিজের নামে কয়েন লাঞ্চ করতে যাচ্ছে তখন ভাবলাম এটা কোন খারাপ কিছু না সবাই মার্কেট থেকে টাকা নিতে চায় সেও টাকা নেওয়ার জন্যই আরেকটা মীম কয়েন তৈরি করেছে, কিন্তু পরবর্তীতে যখন তার বউ মেলানিয়া তারাও নিজের নামে কয়েন লাঞ্চ করে তখন ভাবলাম এগুলা আসলে ওপেন সিক্রেট হিসেবে রাগ-পুল করবে।
যদিও আমি ট্রাম্পের শপথ গ্রহণের আগের দিন ৪৯ এ ট্রাম্প কিনে পরবর্তীতে আবার ৬০ ডলার এর উপরে সেল করে দিয়েছি। তবে লস হয়নি আমার 12 ডলারের মতন। ;D
ভাই ট্রাম্প কয়েন কিনে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে অনেকে অনেক গুপ প্রফিট করেছে এবং অনেকে অনেক লজের শিকার হয়েছে। আবার মার্কেটে যেমনটি লক্ষ্য করলাম মেলানিয়ার নামেও একটা মিমি টোকেন মার্কেটে এসেছে। এটাতে আমি কিছু পরিমাণ লচ এ আছি। আশা করি সমনের বুল রানে সেটা পুসিয়ে নেওয় সম্ভব হবে।
-
ভাই ট্রাম্প কয়েন কিনে খুবই অল্প সময়ের মধ্যে অনেকে অনেক গুপ প্রফিট করেছে এবং অনেকে অনেক লজের শিকার হয়েছে। আবার মার্কেটে যেমনটি লক্ষ্য করলাম মেলানিয়ার নামেও একটা মিমি টোকেন মার্কেটে এসেছে। এটাতে আমি কিছু পরিমাণ লচ এ আছি। আশা করি সমনের বুল রানে সেটা পুসিয়ে নেওয় সম্ভব হবে।
আমি আসলে রিস্ক কম নেই তারপরেও এই ট্রাম্প কয়েনে মাত্র ৫০ ডলার ইনভেসমেন্ট করেছিলাম যদি ইনভেসমেন্ট করার ইচ্ছা ছিল ১০০ ডলার প্রথমে ৫০ ডলার ইনভেস্টমেন্ট করে দেখলাম অবস্থা খুব একটা ভালো না তারপরে শপথ গ্রহণের দিন আমি সেল করে দিয়েছি। যেহেতু আমার ১২ ডলার প্রফিট হয়েছে আমি এ নিয়ে খুশি রয়েছি। এই ধরনের হাইপের উপরে ভিত্তি করে মিম কয়েন গুলোকে আমি কখনো বিশ্বাস করিনা লং টাইম এর ক্ষেত্রে।
আর দেখতে গেলে তাদের 80 পারসেন্ট সাপ্লাই এখনো তাদের হাতেই রয়েছে তাই আমি বলতে চাই যে এই কয়েনটা খুব সহজেই তারা ম্যানুপুলেশন করবে তাই এখানে ইনভেস্টমেন্ট না রাখাই ভালো যদি রিকভার করতে পারেন সাথে সাথেই বের হয়ে যায়েন এখান থেকে বেশি এক্সপেক্টেশন রাখবেন না। তবে আমি মনে করি রিকভার করতে পারবেন কারণ ট্রাম্প এখনো আরো চার বছর ক্ষমতায় থাকবে।
-
এই নিউজটি দেখার পর আমার খুব ভালো লাগতেছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন এক চমক আসতে চলেছে। আমার অনুরোধ রইলো আপনারা এই ভিডিওটি দেখবেন এবং এটার বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি অভিজ্ঞদের।।।।
এগুলো করে তারা ক্রিপ্টো একটা হাসির পাত্র বানাচ্ছে। ডোনাল্ড ট্রাম্প তার নিজের নামে meme coin বাজারে এনেছিল সেটি ঠিক ছিল তবে মেলানিয়া নামে আরেকটি meme coin বাজারে আনা ঠিক হয়নি। এই কয়েন গুলো অনেক বেশি ভোলাটাইল আর এই কয়েনগুলো থেকে অনেকে অনেক বড় বড় লস করেছে। ডোনাল্ড ট্রাম্পের নামের কয়েনে যারা আর্লি ইনভেস্টমেন্ট করেছিল তারা ভালো একটা প্রফিট পেলেও মেলানিয়া তে যারা ইনভেস্ট করেছিল তার অধিকাংশ ইনভেস্টর অনেক বড় লসের মধ্যে আছে। আর ডোনাল্ড ট্রাম্পের যে কয়েন এদিকে যারা উচ্চ দামে বিনিয়োগ করেছে $১০০ তে হিট করবে এই প্রেডিকশন করে তারা এখন অনেক বড় লসে আছে। তাই আমি বলব এসব meme কয়েনে বিনিয়োগ না করতে
Trump কয়েন মার্কেটে আসা মাত্রই সকল মিমি কয়েনের দাম কমতে শুরু করেছে। তবে এই সকল ভোলাটাইল কয়েন গুলো মার্কেটে হাইপ হওয়ার পর যদি দাম কমতে শুরু করে তাহলে দাম কমতে কমতে এমন একটি পজিশনে গিয়ে থেমে যায় যেখান থেকে আর দাম পরবর্তীতে বৃদ্ধি পায় না। মেলোনিয়া তার স্ত্রী হিসেবে কয়েন মার্কেটে লাঞ্চ করাতেই পারে তবে খুব সম্ভবত তার ছেলে মেয়েরা মার্কেটে কয়েন লাঞ্চ করাতে চেয়েছিল সেটা ভবিষ্যতে হবে কিনা এটাও দেখার বিষয়।
-
এই নিউজটি দেখার পর আমার খুব ভালো লাগতেছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন এক চমক আসতে চলেছে। আমার অনুরোধ রইলো আপনারা এই ভিডিওটি দেখবেন এবং এটার বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি অভিজ্ঞদের।।।।
বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার ওপর বিশ্বাস রাখতে যাইয়েন না। তারা যা বুঝে সেটাও নিউজ করে, যা বুঝে না, সেটাও নিউজ করে। এদেরকে কে জানাইছে যে মেলানিয়া এটা নিজে নিয়ে আসছে? ইভেন ট্রাম্প এর নিজের কয়েন কি সে নিজে কন্ট্রোল করে? রিউমার আছে যে ট্রাম্পের ছেলে মূলত দুইটা কয়েনই কন্ট্রোল করে। সে শুধু তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাবহার করে এবং তাদের অফিশিয়াল একাউন্ট গুলো ব্যাবহার করে বিলিয়ন ডলার ইনকাম করছে।
মার্কেটে যে কতো বড় স্ক্যাম হয়েছে এই দুইটা মিম কয়েন নিয়ে, সেটা পাবলিক এখনো বুঝতে পারেনি। ট্রাম্পের ছেলের হাতে যে টোকেন গুলো রয়েছে, সেগুলো সে কিছুদিন পর পর সার্কুলেশনে নিয়ে এসে মার্কেটে ডাম্প করবে। পাবলিকের কিছুই করার থাকবে না। আর ট্রাম্প এর ক্ষমতা শেষ হলে এটা নিয়ে সে আইনি জটিলতায় ও পড়তে পারে।
-
এই নিউজটি দেখার পর আমার খুব ভালো লাগতেছে কারণ ক্রিপ্টোকারেন্সি নতুন এক চমক আসতে চলেছে। আমার অনুরোধ রইলো আপনারা এই ভিডিওটি দেখবেন এবং এটার বিস্তারিত আলোচনা করার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি অভিজ্ঞদের।।।।
বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার ওপর বিশ্বাস রাখতে যাইয়েন না। তারা যা বুঝে সেটাও নিউজ করে, যা বুঝে না, সেটাও নিউজ করে। এদেরকে কে জানাইছে যে মেলানিয়া এটা নিজে নিয়ে আসছে? ইভেন ট্রাম্প এর নিজের কয়েন কি সে নিজে কন্ট্রোল করে? রিউমার আছে যে ট্রাম্পের ছেলে মূলত দুইটা কয়েনই কন্ট্রোল করে। সে শুধু তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাবহার করে এবং তাদের অফিশিয়াল একাউন্ট গুলো ব্যাবহার করে বিলিয়ন ডলার ইনকাম করছে।
মার্কেটে যে কতো বড় স্ক্যাম হয়েছে এই দুইটা মিম কয়েন নিয়ে, সেটা পাবলিক এখনো বুঝতে পারেনি। ট্রাম্পের ছেলের হাতে যে টোকেন গুলো রয়েছে, সেগুলো সে কিছুদিন পর পর সার্কুলেশনে নিয়ে এসে মার্কেটে ডাম্প করবে। পাবলিকের কিছুই করার থাকবে না। আর ট্রাম্প এর ক্ষমতা শেষ হলে এটা নিয়ে সে আইনি জটিলতায় ও পড়তে পারে।
আমার মনে হয় আপনি ঠিক কথা বলেছেন কারণ বাংলাদেশি মিডিয়াগুলো তৃপ্ত করার যে সম্পর্কে এতটা ধারণা নেই তারা শুধু একজন এটা দেখে দেখে প্রচার করে তাই তাদের কথায় কান না দিয়ে নিজেকে কাজে লাগান এবং নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনি মার্কেটগুলোতে গিয়ে এনালাইসিস এর মাধ্যমে নিজের জ্ঞান লাভ করে তারপর আপনি বিনিয়োগে চেষ্টা করবেন তাহলে আপনি সাকসেস হতে পারবেন ইনশাল্লাহ আর যদি আপনি অন্যের কথায় মার্কেটে বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনি অবশ্যই বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন এর জন্য প্রতিনিয়ত মার্কেট যাচাই-বাছাই করার মাধ্যমে আপনি বিনিয়োগে আসতে পারেন। এবং এই ফোরামের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞ ব্যক্তি রয়েছে সে এখানে আপনি পোস্ট করতে পারেন পোস্ট করার মাধ্যমে আপনাকে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা পরামর্শ দেবে সে পরামর্শ অনুযায়ী আপনি যদি মার্কেটে ভিডিও করেন তাহলে ১০০% এর মধ্যে ৯০% আপনি লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তাই অন্যের কথায় কান্না দিয়ে নিজে চেষ্টা করুন এবং সামনের দিকে অগ্রসর হন। এটাই ভালো হবে আমার মনে হয়।
-
আমার মনে হয় আপনি ঠিক কথা বলেছেন কারণ বাংলাদেশি মিডিয়াগুলো তৃপ্ত করার যে সম্পর্কে এতটা ধারণা নেই তারা শুধু একজন এটা দেখে দেখে প্রচার করে তাই তাদের কথায় কান না দিয়ে নিজেকে কাজে লাগান এবং নিজের অভিজ্ঞতা দিয়ে আপনি মার্কেটগুলোতে গিয়ে এনালাইসিস এর মাধ্যমে নিজের জ্ঞান লাভ করে তারপর আপনি বিনিয়োগে চেষ্টা করবেন তাহলে আপনি সাকসেস হতে পারবেন ইনশাল্লাহ আর যদি আপনি অন্যের কথায় মার্কেটে বিনিয়োগ করেন তাহলে আপনি অবশ্যই বিপদের সম্মুখীন হতে পারেন এর জন্য প্রতিনিয়ত মার্কেট যাচাই-বাছাই করার মাধ্যমে আপনি বিনিয়োগে আসতে পারেন। এবং এই ফোরামের মাধ্যমে অনেক অভিজ্ঞ ব্যক্তি রয়েছে সে এখানে আপনি পোস্ট করতে পারেন পোস্ট করার মাধ্যমে আপনাকে অভিজ্ঞ ব্যক্তিরা পরামর্শ দেবে সে পরামর্শ অনুযায়ী আপনি যদি মার্কেটে ভিডিও করেন তাহলে ১০০% এর মধ্যে ৯০% আপনি লাভবান হওয়ার সম্ভাবনা থাকবে। তাই অন্যের কথায় কান্না দিয়ে নিজে চেষ্টা করুন এবং সামনের দিকে অগ্রসর হন। এটাই ভালো হবে আমার মনে হয়।
Shit post at it's best.
ভাই শিটপোষ্টিং এর একটা ক্যাটাগরি থাকে। এগুলো কোন ক্যাটাগরির শিটপোষ্টিং? আপনি কিসের মধ্যে কিসের উপদেশ দিচ্ছেন? কিসের তৃপ্ত করার ধারনা? কার পরামর্শ অনুযায়ী ভিডিও করবো? কিসের ভিডিও করবো? মেয়াদোত্তীর্ন গাজা সেবন বন্ধ করুন এবং কন্সট্রাক্টিভ পোষ্ট করুন। আমি কোনো ভিডিও কন্টেন্ট ক্রিয়েটর না। আর আমি এসব শিটকয়েনে তেমন ইনভেষ্ট করিও না।
বাংলাদেশী মিডিয়া কি ক্রিপ্টো ব্যাবসা বুঝে? একজনের নামে একটা ক্রিপ্টো ক্রিয়েট হয়েছে মানে কি সে ক্রিপ্টো ব্যাবসা করে? পুরাই আজব।
-
বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার ওপর বিশ্বাস রাখতে যাইয়েন না। তারা যা বুঝে সেটাও নিউজ করে, যা বুঝে না, সেটাও নিউজ করে। এদেরকে কে জানাইছে যে মেলানিয়া এটা নিজে নিয়ে আসছে? ইভেন ট্রাম্প এর নিজের কয়েন কি সে নিজে কন্ট্রোল করে? রিউমার আছে যে ট্রাম্পের ছেলে মূলত দুইটা কয়েনই কন্ট্রোল করে। সে শুধু তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাবহার করে এবং তাদের অফিশিয়াল একাউন্ট গুলো ব্যাবহার করে বিলিয়ন ডলার ইনকাম করছে।
মার্কেটে যে কতো বড় স্ক্যাম হয়েছে এই দুইটা মিম কয়েন নিয়ে, সেটা পাবলিক এখনো বুঝতে পারেনি। ট্রাম্পের ছেলের হাতে যে টোকেন গুলো রয়েছে, সেগুলো সে কিছুদিন পর পর সার্কুলেশনে নিয়ে এসে মার্কেটে ডাম্প করবে। পাবলিকের কিছুই করার থাকবে না। আর ট্রাম্প এর ক্ষমতা শেষ হলে এটা নিয়ে সে আইনি জটিলতায় ও পড়তে পারে।
ট্রাম্পের কয়েন এবং মিলেনিয়া এর কয়েন এই দুটো কয়েন এর মার্কেটে আসার পর আমার ভেতরে অনেকটা এমন ফিল হয়েছে যে এরা meme কয়েন এর মাধ্যমে ক্রিপ্টো মার্কেট থেকে বৈধ উপায়ে অবৈধ কাজ মানে কয়েক বিলিয়ন ডলার স্ক্যাম করে নিল। আমি জানিনা যে ভবিষ্যতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বা তার ছেলের বিরুদ্ধে কোন লিগাল একশন হবে কিনা, অন্তত সে প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় তো কোন কিছু আশা করা যাচ্ছে না। কিন্তু দেখতে গেলে তার বিরুদ্ধে অলরেডি অনেক মামলা হয়ে গেছে এখন দেখার বিষয়, আসলে সেই বিষয়গুলো কতটুকু দৌড়াতে পারে।
মিম মূলত scam করার জন্যই মার্কেটে আসে, মনে আছে ভাই আমি dogs কে কিছু ইনভেস্টমেন্ট করেছিলাম? সেখানে এখন আমি প্রায় ৮০% এর মতন লসে রয়েছি।
-
বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার ওপর বিশ্বাস রাখতে যাইয়েন না। তারা যা বুঝে সেটাও নিউজ করে, যা বুঝে না, সেটাও নিউজ করে। এদেরকে কে জানাইছে যে মেলানিয়া এটা নিজে নিয়ে আসছে? ইভেন ট্রাম্প এর নিজের কয়েন কি সে নিজে কন্ট্রোল করে? রিউমার আছে যে ট্রাম্পের ছেলে মূলত দুইটা কয়েনই কন্ট্রোল করে। সে শুধু তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাবহার করে এবং তাদের অফিশিয়াল একাউন্ট গুলো ব্যাবহার করে বিলিয়ন ডলার ইনকাম করছে।
মার্কেটে যে কতো বড় স্ক্যাম হয়েছে এই দুইটা মিম কয়েন নিয়ে, সেটা পাবলিক এখনো বুঝতে পারেনি। ট্রাম্পের ছেলের হাতে যে টোকেন গুলো রয়েছে, সেগুলো সে কিছুদিন পর পর সার্কুলেশনে নিয়ে এসে মার্কেটে ডাম্প করবে। পাবলিকের কিছুই করার থাকবে না। আর ট্রাম্প এর ক্ষমতা শেষ হলে এটা নিয়ে সে আইনি জটিলতায় ও পড়তে পারে।
ট্রাম্পের কয়েন এবং মিলেনিয়া এর কয়েন এই দুটো কয়েন এর মার্কেটে আসার পর আমার ভেতরে অনেকটা এমন ফিল হয়েছে যে এরা meme কয়েন এর মাধ্যমে ক্রিপ্টো মার্কেট থেকে বৈধ উপায়ে অবৈধ কাজ মানে কয়েক বিলিয়ন ডলার স্ক্যাম করে নিল। আমি জানিনা যে ভবিষ্যতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বা তার ছেলের বিরুদ্ধে কোন লিগাল একশন হবে কিনা, অন্তত সে প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় তো কোন কিছু আশা করা যাচ্ছে না। কিন্তু দেখতে গেলে তার বিরুদ্ধে অলরেডি অনেক মামলা হয়ে গেছে এখন দেখার বিষয়, আসলে সেই বিষয়গুলো কতটুকু দৌড়াতে পারে।
মিম মূলত scam করার জন্যই মার্কেটে আসে, মনে আছে ভাই আমি dogs কে কিছু ইনভেস্টমেন্ট করেছিলাম? সেখানে এখন আমি প্রায় ৮০% এর মতন লসে রয়েছি।
হাইপ এর সময় ট্রাম্প কয়েন যারা ইনভেস্ট করেছিল আর যারা এই কয়েনের দাম $১০০ তে যাওয়ার অপেক্ষায় হোল্ডিং করে রেখেছে তাদের অবস্থা একবারেই বাজে। $৭৭ এর জিনিস এখন $১৫ কি পরিমাণে ডাউন করেছে ভাবা যায়। এই কয়েন নিয়ে অনেকের অনেক বড় বড় এক্সপেক্টেশন ছিলো আর সেই প্রেসিডেন্টের কয়েনের এই অবস্থা। একটা বিষয় এখানে পরিষ্কার যে ট্রাম্প এখন থেকে বিলিয়ন ডলার স্কম করে নিচে। কারণ যেখানে ৮০% হোল্ড ছিল ট্রাম্প এর কাছে যেখানে এটার দাম এত ডাউন হয়ে কেমনে যদি ট্রাম্প মার্কেটে কয়েন ছেড়ে না দেয়। ট্রাম্প নির্বাচনের জন্য যে টাকা খরচ করেছে তার অর্ধেক এখন থেকে তুলে নিয়েছে।
-
বাংলাদেশের নিউজ মিডিয়ার ওপর বিশ্বাস রাখতে যাইয়েন না। তারা যা বুঝে সেটাও নিউজ করে, যা বুঝে না, সেটাও নিউজ করে। এদেরকে কে জানাইছে যে মেলানিয়া এটা নিজে নিয়ে আসছে? ইভেন ট্রাম্প এর নিজের কয়েন কি সে নিজে কন্ট্রোল করে? রিউমার আছে যে ট্রাম্পের ছেলে মূলত দুইটা কয়েনই কন্ট্রোল করে। সে শুধু তাদের জনপ্রিয়তা ব্যাবহার করে এবং তাদের অফিশিয়াল একাউন্ট গুলো ব্যাবহার করে বিলিয়ন ডলার ইনকাম করছে।
মার্কেটে যে কতো বড় স্ক্যাম হয়েছে এই দুইটা মিম কয়েন নিয়ে, সেটা পাবলিক এখনো বুঝতে পারেনি। ট্রাম্পের ছেলের হাতে যে টোকেন গুলো রয়েছে, সেগুলো সে কিছুদিন পর পর সার্কুলেশনে নিয়ে এসে মার্কেটে ডাম্প করবে। পাবলিকের কিছুই করার থাকবে না। আর ট্রাম্প এর ক্ষমতা শেষ হলে এটা নিয়ে সে আইনি জটিলতায় ও পড়তে পারে।
ট্রাম্পের কয়েন এবং মিলেনিয়া এর কয়েন এই দুটো কয়েন এর মার্কেটে আসার পর আমার ভেতরে অনেকটা এমন ফিল হয়েছে যে এরা meme কয়েন এর মাধ্যমে ক্রিপ্টো মার্কেট থেকে বৈধ উপায়ে অবৈধ কাজ মানে কয়েক বিলিয়ন ডলার স্ক্যাম করে নিল। আমি জানিনা যে ভবিষ্যতে ট্রাম্পের বিরুদ্ধে বা তার ছেলের বিরুদ্ধে কোন লিগাল একশন হবে কিনা, অন্তত সে প্রেসিডেন্ট থাকা অবস্থায় তো কোন কিছু আশা করা যাচ্ছে না। কিন্তু দেখতে গেলে তার বিরুদ্ধে অলরেডি অনেক মামলা হয়ে গেছে এখন দেখার বিষয়, আসলে সেই বিষয়গুলো কতটুকু দৌড়াতে পারে।
মিম মূলত scam করার জন্যই মার্কেটে আসে, মনে আছে ভাই আমি dogs কে কিছু ইনভেস্টমেন্ট করেছিলাম? সেখানে এখন আমি প্রায় ৮০% এর মতন লসে রয়েছি।
হাইপ এর সময় ট্রাম্প কয়েন যারা ইনভেস্ট করেছিল আর যারা এই কয়েনের দাম $১০০ তে যাওয়ার অপেক্ষায় হোল্ডিং করে রেখেছে তাদের অবস্থা একবারেই বাজে। $৭৭ এর জিনিস এখন $১৫ কি পরিমাণে ডাউন করেছে ভাবা যায়। এই কয়েন নিয়ে অনেকের অনেক বড় বড় এক্সপেক্টেশন ছিলো আর সেই প্রেসিডেন্টের কয়েনের এই অবস্থা। একটা বিষয় এখানে পরিষ্কার যে ট্রাম্প এখন থেকে বিলিয়ন ডলার স্কম করে নিচে। কারণ যেখানে ৮০% হোল্ড ছিল ট্রাম্প এর কাছে যেখানে এটার দাম এত ডাউন হয়ে কেমনে যদি ট্রাম্প মার্কেটে কয়েন ছেড়ে না দেয়। ট্রাম্প নির্বাচনের জন্য যে টাকা খরচ করেছে তার অর্ধেক এখন থেকে তুলে নিয়েছে।
আমি তার সঙ্গে একমত কারণ ডোনাল্ড ট্রাম্প এটা একটা রাজনৈতিক চালের মত ছিল কারণ এ ধরনের কয়েন তারা মার্কেটে লঞ্চ করে শুধু তাপমাত্রা তাদের স্বার্থ হাসিল করার জন্য আমাদের মত হোল্ডারদের কথা মাথায় থাকে না তাদের কারণ তাদের নিজেদের পকেট ভরতে পারলেই হলো। শুধু ডোনাল্ড ট্রাম্প এর মোট কয়েন নয় এরকম হাজারো কয়েন আছে যারা মার্কেটে শুধু হাইট সৃষ্টি করে সৃষ্টি করার পর নির্দিষ্ট পরিমাণ তাদের স্বার্থ হাসিল হলেই তারা সেখান থেকে কেটে পড়ে এরকম হাজার হাজার নজির রয়েছে। তাই আপনারা যারা মিম কয়েনে বিনিয়োগ করেন তারা অবশ্যই সতর্ক হয়ে বিনিয়োগ করবেন এবং প্রতিনিয়ত এরকম ইসকামিং এর শিকার হচ্ছে সাধারণ বিনিয়োগকারীরা।
-
হাইপ এর সময় ট্রাম্প কয়েন যারা ইনভেস্ট করেছিল আর যারা এই কয়েনের দাম $১০০ তে যাওয়ার অপেক্ষায় হোল্ডিং করে রেখেছে তাদের অবস্থা একবারেই বাজে। $৭৭ এর জিনিস এখন $১৫ কি পরিমাণে ডাউন করেছে ভাবা যায়। এই কয়েন নিয়ে অনেকের অনেক বড় বড় এক্সপেক্টেশন ছিলো আর সেই প্রেসিডেন্টের কয়েনের এই অবস্থা। একটা বিষয় এখানে পরিষ্কার যে ট্রাম্প এখন থেকে বিলিয়ন ডলার স্কম করে নিচে। কারণ যেখানে ৮০% হোল্ড ছিল ট্রাম্প এর কাছে যেখানে এটার দাম এত ডাউন হয়ে কেমনে যদি ট্রাম্প মার্কেটে কয়েন ছেড়ে না দেয়। ট্রাম্প নির্বাচনের জন্য যে টাকা খরচ করেছে তার অর্ধেক এখন থেকে তুলে নিয়েছে।
সত্যি বলতে আমার শুরুতে আমার মিশ্র প্রতিক্রিয়া ছিল এই ট্রাম্পের মিম কয়েন নিয়ে কিন্তু যখন দেখলাম তারা এবং তাদের ফ্যামিলি মিলে এই মিম নিয়ে মার্কেটে সার্কাজম করতেছে। তখন বুঝতে পারছি এটি যে ৭০ ডলারের উঠেছিল আর উঠবে না তবে পরবর্তীতে নির্বাচনের পূর্ববর্তী দিনে মাত্র একটা ট্রাম্প কয়েন কিনেছিলাম এবং পরের দিনেই সেল করে দিয়েছি যখন ৬০ ডলারে উঠেছিল এবং মোটামুটি ১২ ডলার করেছিলাম, আমি অনেকটা ধরে নিয়েছিলাম যে এটি এর অলটাইম হাই প্রাইস ৭০ ডলার এবং এই প্রাইস আর কখনো যাবে না হয়তোবা এজন্য আমি আমার কিছু টাকা নষ্ট যাওয়া হতে থেকে বাঁচাতে পেরেছি।
এটাও ভাই এককথা যেখানে ৮০% কয়েন এখনো তাদের হাতে আর এর মধ্যেই মার্কেটের যে অবস্থা জীবনেও এই কয়েনের কোন ভালো ফিউচার নেই।
-
হাইপ এর সময় ট্রাম্প কয়েন যারা ইনভেস্ট করেছিল আর যারা এই কয়েনের দাম $১০০ তে যাওয়ার অপেক্ষায় হোল্ডিং করে রেখেছে তাদের অবস্থা একবারেই বাজে। $৭৭ এর জিনিস এখন $১৫ কি পরিমাণে ডাউন করেছে ভাবা যায়। এই কয়েন নিয়ে অনেকের অনেক বড় বড় এক্সপেক্টেশন ছিলো আর সেই প্রেসিডেন্টের কয়েনের এই অবস্থা। একটা বিষয় এখানে পরিষ্কার যে ট্রাম্প এখন থেকে বিলিয়ন ডলার স্কম করে নিচে। কারণ যেখানে ৮০% হোল্ড ছিল ট্রাম্প এর কাছে যেখানে এটার দাম এত ডাউন হয়ে কেমনে যদি ট্রাম্প মার্কেটে কয়েন ছেড়ে না দেয়। ট্রাম্প নির্বাচনের জন্য যে টাকা খরচ করেছে তার অর্ধেক এখন থেকে তুলে নিয়েছে।
সত্যি বলতে আমার শুরুতে আমার মিশ্র প্রতিক্রিয়া ছিল এই ট্রাম্পের মিম কয়েন নিয়ে কিন্তু যখন দেখলাম তারা এবং তাদের ফ্যামিলি মিলে এই মিম নিয়ে মার্কেটে সার্কাজম করতেছে। তখন বুঝতে পারছি এটি যে ৭০ ডলারের উঠেছিল আর উঠবে না তবে পরবর্তীতে নির্বাচনের পূর্ববর্তী দিনে মাত্র একটা ট্রাম্প কয়েন কিনেছিলাম এবং পরের দিনেই সেল করে দিয়েছি যখন ৬০ ডলারে উঠেছিল এবং মোটামুটি ১২ ডলার করেছিলাম, আমি অনেকটা ধরে নিয়েছিলাম যে এটি এর অলটাইম হাই প্রাইস ৭০ ডলার এবং এই প্রাইস আর কখনো যাবে না হয়তোবা এজন্য আমি আমার কিছু টাকা নষ্ট যাওয়া হতে থেকে বাঁচাতে পেরেছি।
এটাও ভাই এককথা যেখানে ৮০% কয়েন এখনো তাদের হাতে আর এর মধ্যেই মার্কেটের যে অবস্থা জীবনেও এই কয়েনের কোন ভালো ফিউচার নেই।
যাইহোক ভাই আপনি তা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন কিছু কিছু বিনিয়োগ করে হাজার হাজার ডলার এখানে ইনভেস্ট করে মারা গেছে। আপনি তাও কিছু ডলার লাভ করেছেন আমিও এই কয়েনটি কিনতে চেয়েছিলাম কিন্তু এরকম চিন্তা ভাবনা করে আর কেনা হয়নি এখন মনে হচ্ছে না কিনে ভালই হয়েছে তাহলে আমিও মারা খেতাম। যাইহোক এ ধরনের মিম কয়েন থেকে দূরে থাকা ভালো আস্থাভাজন কিছু কয়েনে বিনিয়োগ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
-
যাইহোক ভাই আপনি তা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন কিছু কিছু বিনিয়োগ করে হাজার হাজার ডলার এখানে ইনভেস্ট করে মারা গেছে। আপনি তাও কিছু ডলার লাভ করেছেন আমিও এই কয়েনটি কিনতে চেয়েছিলাম কিন্তু এরকম চিন্তা ভাবনা করে আর কেনা হয়নি এখন মনে হচ্ছে না কিনে ভালই হয়েছে তাহলে আমিও মারা খেতাম। যাইহোক এ ধরনের মিম কয়েন থেকে দূরে থাকা ভালো আস্থাভাজন কিছু কয়েনে বিনিয়োগ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
একচুয়ালি ভাই আমরা যেভাবে চিন্তা করি বড় বড় হোয়েল ট্রেডাররা কিন্তু সেভাবে চিন্তা করে না আমাদের চিন্তা যেখানে শেষ হয় সেখানেই তাদের চিন্তা শুরু হয়।
বিষয়টা যদি আরেকটু খোলাসা করে বলি তাহলে যখন আমরা ভাবি যে মার্কেট বা কোন কয়েন পাম্প করবে তখনই দেখতে পারব যে সেই কয়েনটি ডাম্প করতেছে।
অন্যদিকে যখন চিন্তা করব যে ডাম্প করবে ঠিক তখনই মার্কেট পাম্প করে। এই সাইকোলজিকাল বিষয়গুলো যদি এভাবে না হত তাহলে ক্রিপ্ট ট্রেডিং কিছু থাকত না কারণ সবাই প্রফিট করলে মার্কেট কিভাবে চলবে। কেউ প্রফিট করবে কেউ লস করবে এভাবেই তো মার্কেট।
আমি হয়তো সে এবার একটু ওইভাবে চিন্তা করছিলাম এই জন্য প্রফিট করতে পারছি। ;D
-
যাইহোক ভাই আপনি তা অল্পের জন্য বেঁচে গেছেন কিছু কিছু বিনিয়োগ করে হাজার হাজার ডলার এখানে ইনভেস্ট করে মারা গেছে। আপনি তাও কিছু ডলার লাভ করেছেন আমিও এই কয়েনটি কিনতে চেয়েছিলাম কিন্তু এরকম চিন্তা ভাবনা করে আর কেনা হয়নি এখন মনে হচ্ছে না কিনে ভালই হয়েছে তাহলে আমিও মারা খেতাম। যাইহোক এ ধরনের মিম কয়েন থেকে দূরে থাকা ভালো আস্থাভাজন কিছু কয়েনে বিনিয়োগ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
একচুয়ালি ভাই আমরা যেভাবে চিন্তা করি বড় বড় হোয়েল ট্রেডাররা কিন্তু সেভাবে চিন্তা করে না আমাদের চিন্তা যেখানে শেষ হয় সেখানেই তাদের চিন্তা শুরু হয়।
বিষয়টা যদি আরেকটু খোলাসা করে বলি তাহলে যখন আমরা ভাবি যে মার্কেট বা কোন কয়েন পাম্প করবে তখনই দেখতে পারব যে সেই কয়েনটি ডাম্প করতেছে।
অন্যদিকে যখন চিন্তা করব যে ডাম্প করবে ঠিক তখনই মার্কেট পাম্প করে। এই সাইকোলজিকাল বিষয়গুলো যদি এভাবে না হত তাহলে ক্রিপ্ট ট্রেডিং কিছু থাকত না কারণ সবাই প্রফিট করলে মার্কেট কিভাবে চলবে। কেউ প্রফিট করবে কেউ লস করবে এভাবেই তো মার্কেট।
আমি হয়তো সে এবার একটু ওইভাবে চিন্তা করছিলাম এই জন্য প্রফিট করতে পারছি। ;D
হ্যা হোয়েলরা সবসময় অপেক্ষায় থাকে যে প্যানিক সেলার কখন মার্কেট থেকে বের হয়ে যাবে। যখন প্যানিক সেলাররা অল্প কিছুদিন অপেক্ষা করার পর কয়েনের দাম না বারার কারনে মার্কেট থেকে বের হয়ে যায় তখন হোয়েলরা সেই কয়েনের মধ্যে ডুকে পড়ে যেনো জেনুয়িন ট্রেডার বা হোল্ডার ব্যাতিত অন্য কেও এখানে ডুকে কোনো প্রকার ঝামেলা না করতে পারে। এর মধ্যে কিছু ভাগ্যবান মানুষ ডুকে যায় যারা প্যানিক সেলার হয়েও প্রফিট করতে পারে কারন তারা সেই সার্কেলের মধ্যে পড়ে যায় যদিও তারা স্ট্রং কোনো ইনভেস্টরস না। তাবে তারা খুব বেশি প্রফিট করতে পারে না কারন কিছু প্রফিট নিয়েই তারা বেড়িয়ে যায়। এভাবেই চলে ক্রিপ্টো মার্কেট। তাই বলা হয় ট্রেডিং সবার জন্য না এবং ক্রিপ্টোও সবার জন্য না।
-
হ্যা হোয়েলরা সবসময় অপেক্ষায় থাকে যে প্যানিক সেলার কখন মার্কেট থেকে বের হয়ে যাবে। যখন প্যানিক সেলাররা অল্প কিছুদিন অপেক্ষা করার পর কয়েনের দাম না বারার কারনে মার্কেট থেকে বের হয়ে যায় তখন হোয়েলরা সেই কয়েনের মধ্যে ডুকে পড়ে যেনো জেনুয়িন ট্রেডার বা হোল্ডার ব্যাতিত অন্য কেও এখানে ডুকে কোনো প্রকার ঝামেলা না করতে পারে। এর মধ্যে কিছু ভাগ্যবান মানুষ ডুকে যায় যারা প্যানিক সেলার হয়েও প্রফিট করতে পারে কারন তারা সেই সার্কেলের মধ্যে পড়ে যায় যদিও তারা স্ট্রং কোনো ইনভেস্টরস না। তাবে তারা খুব বেশি প্রফিট করতে পারে না কারন কিছু প্রফিট নিয়েই তারা বেড়িয়ে যায়। এভাবেই চলে ক্রিপ্টো মার্কেট। তাই বলা হয় ট্রেডিং সবার জন্য না এবং ক্রিপ্টোও সবার জন্য না।
বুল রানের সময় হোয়েল এর এই মানিপুলিশন এ সব সময় যে প্যানিক সেলার বলতে আপনি যাদের বোঝাচ্ছেন যারা অল্প দিনের জন্য ইনভেস্টমেন্ট করে বেরিয়ে যায় এরা একাই কিন্তু অন্তর্ভুক্ত নয় বরং চেলা, পুটি, রাঘববোয়াল এরাও অন্তর্ভুক্ত থাকে এবং তারপরেই তারা মার্কেট থেকে যথেষ্ট পরিমাণ অর্থ লিকুইড করে নেয় এবং পরবর্তীতে আবার তারাই আরেকটা হাইপ সৃষ্টি করে যার মাধ্যমে আসল বুল রান দেখা যায়।
যেমন বর্তমান অবস্থা দেখলে অনেকটা এমনই মনে হয় যে মার্কেট মনে হয় আর সামনে আগাবে না এবং এর জন্য বেশিরভাগ ইউজাররা আমরা সেল করার প্রস্তুতি নিতেছি, কিন্তু বিগত দিনে দেখতে গেলে এরকম সময়ই যখন আমরা সেল করেছি এবং মার্কেট আরও ডাউন করেছে তারপর থেকেই আন ইমাজিনাবল পাম্প করেছে।