Altcoins Talks - Cryptocurrency Forum
Local => বাংলা (Bengali) => Topic started by: totol02 on September 07, 2018, 07:11:08 AM
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
-
২০০৮ সালের মে মাসের দিকে সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সির (বিটকয়েন এর) ব্যাবহার শুরু হয়, আর তাই এত কম সময়ের মধ্যেই ব্যাপক সাড়া জাগানোর ফলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দ্রুতই এটি বিশ্বের অর্থনিতির বাহক হয়ে দাঁড়াবে। কোন কিছুর জনপ্রিয়তার জন্য কিছু কারন থাকে, তেমনি ক্রিপ্টোকারেন্সিরও আছে কিছু গুরুত্বপুর্ন বৈশিষ্ট যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যৎকে “গ্রীন লাইট ফিউচার” বলা চলে। কারণগুলো হলোঃ
১. এটি সবথেকে নিরাপদ লেনদেন মাধ্যম যাতে শুধু মাত্র পাবলিক কি ছাড়া, আপনার কোন অপ্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানের সম্ভাবনা নেই।
২. ব্যাংকিং সিস্টেম সেন্ট্রালাইজড হওয়ায় তা সহজেই হ্যাকারদের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে, কিন্তু ব্লকচেইন সিস্টেমে হ্যাকারকে একইসময়য়ে মিলিয়ন-মিলিয়ন ব্লক হ্যাক করে তারপর আপনার এ্যাকাউন্ট একসেস পেতে হবে যা পুরোপুরি অসম্ভব।
৩. অর্থ আদান প্রদানের জন্য আপনাকে কোন প্রতিষ্ঠানে যেতে হবেনা, যেকোন স্থান থেকে, যেকোন সময়ে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবেন।
আশাকরি কন্টেন্টটি পড়ে আপনাদের ধারনা হয়েছে, ক্রিপ্টকারেন্সি কি, এটি কিভাবে কাজ করে এবং এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে ঘুরে আসুন উইকির পেজ থেকে।
ক্রিপ্টকারেন্সি কেনা বেচা করতে চাইলে https://noshortlink/qJ7yoY লিংকটি ভিসিট করতে পারেন, Coinbase ক্রিপ্টকারেন্সি কেনা বেচা করার অন্যতম একটি প্লাটফর্ম।এছাড়াও, coinsquare (https://noshortlink/tNyX8c এই লিংক ফলো করে সাইন আপ করতে পারেন) আরেকটি অন্যতম প্লাটফর্ম, বিশেষত কানাডিয়ান গ্রাহকদের জন্যে।
-
আমাদের প্রচলিত মুদ্রার মত ক্রিপ্টোকারেন্সি ও এক প্রকার মুদ্রা বা বিনিময় মাধ্যম। অর্থাৎ প্রচলিত মুদ্রা যেমন, ডলার, পাউন্ড, টাকা ইত্যাদি দিয়ে যে কাজ করা যায়, ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়েও সেই একই কাজ করা যায়। ব্লকচেইন টেকনোলজির মাধ্যমে লেনদেনের জন্য এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করা হয়। এইরকম মুদ্রা অনেক আছে, যেমন বিটকয়েন, বিটক্যাশ, মোনেরো, লাইটকয়েন ইত্যাদি। আমাদের মুদ্রা যেমন, ডলার, পাউণ্ড, টাকা ইত্যাদির দাম বিভিন্ন সময় ওঠানামা করে, এগুলোর ক্ষেত্রেও তাই, অর্থাৎ ক্রয়/বিক্রয় মূল্য ওঠানামা করে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভালো পোষ্ট আগে আমি কখনও দেখেনি । ভালো লাগল আপনার এই পোষ্টটি পড়ে। আমি আশা করি এরকম পোষ্ট পড়লে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের ক্রেপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। তাই আপনি ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো পোষ্ট করে আপনি আমাদের সাথে থাকবেন।
ধন্যবাদ
-
আমি মনে করি এরকম ভালো ভালো পোষ্ট আমাদের বাংলাদেশের মানুষের জন্য অনেক উপকারে আসবে। কারন আমরা ক্রিপ্টো জগতে কাজ করতে হলে । ক্রিপ্টো সম্পর্কে জানা আবশ্যক । তাই সবাই চেষ্টা করবেন যে ক্রিপ্টো সম্পর্কে ভালো ভালো পোষ্ট করার জন্য।
সকলকে ধন্যবাদ।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা। যা ধরা যায় না ছোয়া যায় না কিন্তু online মাধ্যমে লেনদেন করা যায়। মার্কেটে এরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেনি আছে । আর এক এক ক্রিপ্টোকারেন্সির এক এক মূল্য। এটিতে লেনদেন সেক্রেন্ডের মাধ্যমে হয়ে থাকে ।
-
এখন লেনদেন মানেই অনলাইনে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধমে হয়। আর ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক প্রকার ডিজিটাল মুদ্রা যা অনলাইনের মাধ্যমে আমরা করে থাকি। এখন ক্রিপ্টোকারেন্সির বিটকয়েন এর মাধ্যমে প্রায় সবই ক্রয় করা হয়। আপনি একটি গাড়ি ক্রয় করতে হলেও বিটকয়েনের মাধ্যমে ক্রয় করা যায় । আপনি যা চাইবেন যদি আপনার কাছে বিটকয়েন থাকে তাহলে আপনি তা পেয়ে যাবেন।
-
এখন লেনদেন কেনাকাটি অনলাইনে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধমে হয়।এখনকার সমায়ে লোকজন হাতে করে টাকা লেনদেন করা একদম পছন্দ না তাই সবাই অনলাইনের বা ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে কেনা কাটা করে থাকে।আমাদের বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন ওপেনে খুলে দেয়া হয় তা হলে সব বেকার তরুণেরা টাকা ইনকাম করে সংসার চালাতে সক্ষম হবে।আশা করি আমাদের সরকার বুঝবে একদিন খুলেও দেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি।
-
অনেক সুন্দর একটি পোস্টের জন্য আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভাল পোস্ট আগে পড়িনি। মাঝে মাঝে ক্রিপ্টোকারেন্সি বিষয়ে ভালো ভালো পোস্ট করলে
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারব ।তাই এরকম পোস্ট বেশি বেশি আশা করছি।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। এটি ধরা যায় না ছোয়া যায়না দেখা যায় না শুধু অনুভব করা যায়। আপনি শুধু স্বাদ গ্রহণ করতে পারবেন।
-
এখন লেনদেন কেনাকাটি অনলাইনে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধমে হয়।এখনকার সমায়ে লোকজন হাতে করে টাকা লেনদেন করা একদম পছন্দ না তাই সবাই অনলাইনের বা ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে কেনা কাটা করে থাকে।আমাদের বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন ওপেনে খুলে দেয়া হয় তা হলে সব বেকার তরুণেরা টাকা ইনকাম করে সংসার চালাতে সক্ষম হবে।আশা করি আমাদের সরকার বুঝবে একদিন খুলেও দেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি।
আপনার কোন এক পোস্ট এ আমি দেখেছিলাম যে bitcoin এর দৈহিক রূপ আছে। তাই আমি মনে করি আপনার পোস্ট গুলোর মধ্যে কোন মূল্যবান তথ্য নেই। আপনার যদি পোস্ট বাড়ানোর ইচ্ছে থাকে তাহলে আপনি বাউন্টি করে পোস্ট বৃদ্ধি করুন। অযথা অপ্রাসঙ্গিক আলোচনা করবেন না।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
বর্তমান বিশ্বের সাথে তালমিলিয়ে চলতে হলে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কেসবারই কিছু না কিছু ধারনা থাকা দরকার। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভালো পোষ্ট আগে আমি কখনও দেখেনি । ভালো লাগল আপনার এই পোষ্টটি পড়ে। আমি আশা করি এরকম পোষ্ট পড়লে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের ক্রেপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। তাই আপনি ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো পোষ্ট করে আপনি আমাদের সাথে থাকবেন। ভবিষ্যতে এটি হবে অর্থনীতির একমাত্র চালিকা শক্তি
-
আমাদের প্রচলিত মুদ্রার মত ক্রিপ্টোকারেন্সি ও এক প্রকার মুদ্রা বা বিনিময় মাধ্যম। অর্থাৎ প্রচলিত মুদ্রা যেমন, ডলার, পাউন্ড, টাকা ইত্যাদি দিয়ে যে কাজ করা যায়, ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়েও সেই একই কাজ করা যায়। ব্লকচেইন টেকনোলজির মাধ্যমে লেনদেনের জন্য এই ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করা হয়। এইরকম মুদ্রা অনেক আছে, যেমন বিটকয়েন, বিটক্যাশ, মোনেরো, লাইটকয়েন ইত্যাদি। আমাদের মুদ্রা যেমন, ডলার, পাউণ্ড, টাকা ইত্যাদির দাম বিভিন্ন সময় ওঠানামা করে, এগুলোর ক্ষেত্রেও তাই, অর্থাৎ ক্রয়/বিক্রয় মূল্য ওঠানামা করে।
ধন্যবাদ আপনার ব্যাপারটা সহজ ভাবে বুঝিয়ে বলার জন্য. l তাহলে আরও সহজভাবে বলা যায় কিপটে কারেন্সি আর ডলার বা টাকা একই জিনিস. ডলার বা টাকা তুলছে বাহ্যিকভাবে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে জায়গা প্রচলন আছে একটুখানি হচ্ছে বিভিন্ন ওয়ালেট এর মাধ্যমে চ্যাটিং করার জন্য ব্যবহৃত মুদ্রা
-
২০০৮ সালের মে মাসের দিকে সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সির (বিটকয়েন এর) ব্যাবহার শুরু হয়, আর তাই এত কম সময়ের মধ্যেই ব্যাপক সাড়া জাগানোর ফলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দ্রুতই এটি বিশ্বের অর্থনিতির বাহক হয়ে দাঁড়াবে। কোন কিছুর জনপ্রিয়তার জন্য কিছু কারন থাকে, তেমনি ক্রিপ্টোকারেন্সিরও আছে কিছু গুরুত্বপুর্ন বৈশিষ্ট যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যৎকে “গ্রীন লাইট ফিউচার” বলা চলে। কারণগুলো হলোঃ
১. এটি সবথেকে নিরাপদ লেনদেন মাধ্যম যাতে শুধু মাত্র পাবলিক কি ছাড়া, আপনার কোন অপ্রয়োজনীয় তথ্য প্রদানের সম্ভাবনা নেই।
২. ব্যাংকিং সিস্টেম সেন্ট্রালাইজড হওয়ায় তা সহজেই হ্যাকারদের দ্বারা আক্রান্ত হতে পারে, কিন্তু ব্লকচেইন সিস্টেমে হ্যাকারকে একইসময়য়ে মিলিয়ন-মিলিয়ন ব্লক হ্যাক করে তারপর আপনার এ্যাকাউন্ট একসেস পেতে হবে যা পুরোপুরি অসম্ভব।
৩. অর্থ আদান প্রদানের জন্য আপনাকে কোন প্রতিষ্ঠানে যেতে হবেনা, যেকোন স্থান থেকে, যেকোন সময়ে লেনদেন সম্পন্ন করতে পারবেন।
আশাকরি কন্টেন্টটি পড়ে আপনাদের ধারনা হয়েছে, ক্রিপ্টকারেন্সি কি, এটি কিভাবে কাজ করে এবং এর ভবিষ্যৎ সম্পর্কে। আরো বিস্তারিত জানতে চাইলে ঘুরে আসুন উইকির পেজ থেকে।
ক্রিপ্টকারেন্সি কেনা বেচা করতে চাইলে https://noshortlink/qJ7yoY লিংকটি ভিসিট করতে পারেন, Coinbase ক্রিপ্টকারেন্সি কেনা বেচা করার অন্যতম একটি প্লাটফর্ম।এছাড়াও, coinsquare (https://noshortlink/tNyX8c এই লিংক ফলো করে সাইন আপ করতে পারেন) আরেকটি অন্যতম প্লাটফর্ম, বিশেষত কানাডিয়ান গ্রাহকদের জন্যে।
অনেক ধন্যবাদ ভাই আপনাকে আপনার কাছ থেকে আমি অনেক লিংক কালেক্ট করতে পারলাম যে লিংক গুলো আমার কাছে ছিল না অনেক দরকারী লিংক গুলো এগুলো ।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভালো পোষ্ট আগে আমি কখনও দেখেনি । ভালো লাগল আপনার এই পোষ্টটি পড়ে। আমি আশা করি এরকম পোষ্ট পড়লে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের ক্রেপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। তাই আপনি ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো পোষ্ট করে আপনি আমাদের সাথে থাকবেন।
ধন্যবাদ
হ্যাঁ ভাই আমিও বলি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভাল পোষ্ট কোথাও দেখিনিপোস্টটি পড়ে অনেক কিছু শিখতে পেরেছি অনেক কিছু আমি জানতাম না এই পোস্টটি পড়ে সব কিছু ক্লিয়ার হয়ে গেছে
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
ভাই আপনি আসলে অনেক সুন্দর ভাবে এই সম্পর্কে বুঝিয়ে বলেছেন।এই ফোরামের যারা নতুন ইউজার তাদের জন্য অনেক বুঝতে সহজ হয়েছে ক্রিপ্টো কারেন্সি আসলে কিভাবে কাজ করে।
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমি একদমই নতুন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসলে কিভাবে কাজ করে আপনার পোস্টটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পারলাম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমি একদমই নতুন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসলে কিভাবে কাজ করে আপনার পোস্টটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পারলাম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি সিনিয়রদের থেকে জানার চেষ্টা করুন। আপনি সিনিয়রদের পোস্ট বেশি পড়ুন। আর রুলস গুলো পড়েন। সময় দিন। তাহলে সবকিছু জানতে ও শিখতে পারবেন।
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমি একদমই নতুন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসলে কিভাবে কাজ করে আপনার পোস্টটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পারলাম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
আপনি সিনিয়রদের থেকে জানার চেষ্টা করুন। আপনি সিনিয়রদের পোস্ট বেশি পড়ুন। আর রুলস গুলো পড়েন। সময় দিন। তাহলে সবকিছু জানতে ও শিখতে পারবেন।
শিক্ষনীয় উপদেশ দেওয়ার জন্য আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি কি সেটার কিছুটা ধারণা ছিল কিন্তু আপনার এটি পড়ে বুঝতে পারলাম ক্রিপ্টোকারেন্সি কি। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ধন্যবাদ আপনাকে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে এত সুন্দর একটা পোস্ট করার জন্য। ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে আমার কোন ধারণা ছিল না।আপনার পোস্টটি পড়ে সম্পূর্ণ ধারণা পেলাম ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে।আমরা চাই আপনি এরকম পোস্ট আরও বেশী বেশী করবেন যাতে করে আমরা জুনিয়র মেম্বাররা কিছু শিখতে পারি।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা। যা ধরা যায় না ছোয়া যায় না কিন্তু online মাধ্যমে লেনদেন করা যায়। মার্কেটে এরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেনি আছে । আর এক এক ক্রিপ্টোকারেন্সির এক এক মূল্য। এটিতে লেনদেন সেক্রেন্ডের মাধ্যমে হয়ে থাকে ।
Thanks for information big brother, it’s help me a lot.
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হচ্ছে একটি ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে যেকোনো পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা যায়।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি এক ধরনের সাংকেতিক মুদ্রা। যার কোন বাস্তব রূপ নেই। এর অস্তিত শুধু ইন্টারনেট জগতেই আছে। এটি ব্যবহার করে লেনদেন শুধু অনলাইনেই সম্ভব। যার পুরো কার্যক্রম ক্রিপ্টগ্রাফি নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সাল থেকে এটি একটি উঠতি মার্কেটি পরিণত হয়েছে।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি এক ধরনের সাংকেতিক মুদ্রা। যার কোন বাস্তব রূপ নেই। এর অস্তিত শুধু ইন্টারনেট জগতেই আছে। এটি ব্যবহার করে লেনদেন শুধু অনলাইনেই সম্ভব। যার পুরো কার্যক্রম ক্রিপ্টগ্রাফি নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সাল থেকে এটি একটি উঠতি মার্কেটি পরিণত হয়েছে।
আপনি দিনের পর দিন কপি পেস্ট করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। আপনাকে সংশোধনের সুযোগ দেওয়া সত্ত্বেও আপনি সংশোধন হচ্ছেন না। কপি পেস্ট করেই যাচ্ছেন। এবারও আপনি কপি পেস্ট করেছে উইকিপিডিয়া থেকে। নিচে লিংক ও স্ক্রিনশর্ট দিলাম।
যেখান থেকে কপি করেছেন: https://bn.wikipedia.org/wiki/ক্রিপ্টোকারেন্সি
স্ক্রিনশর্ট:
(https://i.imgur.com/3q9gjGy.png)
-
আমি কিন্তু আগেই এই ইউজারকে সতর্ক দিয়েছি সেটা নিচের লিংকে বিস্তারিত দেখুন:
https://www.altcoinstalks.com/index.php?topic=174615.msg951572#msg951572
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হচ্ছে একটি ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে যেকোনো পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা যায়।
ক্রিপ্টোকারেন্সি হল অনলাইন ভার্চুয়াল ডিজিটাল মুদ্রা যা ডিজিট দিয়ে নিয়ন্ত্রিত। বিভিন্ন দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে সেবা গ্রহণ করা হয়।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভালো পোষ্ট আগে আমি কখনও দেখেনি । ভালো লাগল আপনার এই পোষ্টটি পড়ে। আমি আশা করি এরকম পোষ্ট পড়লে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের ক্রেপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। তাই আপনি ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো পোষ্ট করে আপনি আমাদের সাথে থাকবেন।
ধন্যবাদ
আমি আপনার মাধ্যমে সবাইকে একই মেসেজ দিতে চাই।
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
ধন্যবাদ আপনার ইনফরমেটিভ কথা গুলো শেয়ার করার জন্য।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে আপনার এই পোস্টটি পড়ে আসলেই অনেক আনন্দিত হলাম।ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে ধারণা ছিল ঠিক আছে কিন্তু এত ভাল ধারনা ছিল।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি কি এই বিষয়ে আপনি অনেক সুন্দর ভাবে বুঝিয়েছেন। আশা করি এই ফোরামের নতুন যারা সবাই এই পোস্টটি পড়ে কিছুটা হলেও বুঝতে পারবে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি এক ধরনের সাংকেতিক মুদ্রা। যার কোন বাস্তব রূপ নেই। এর অস্তিত শুধু ইন্টারনেট জগতেই আছে। এটি ব্যবহার করে লেনদেন শুধু অনলাইনেই সম্ভব। যার পুরো কার্যক্রম ক্রিপ্টগ্রাফি নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সাল থেকে এটি একটি উঠতি মার্কেটি পরিণত হয়েছে।
আপনি দিনের পর দিন কপি পেস্ট করেই যাচ্ছেন, করেই যাচ্ছেন। আপনাকে সংশোধনের সুযোগ দেওয়া সত্ত্বেও আপনি সংশোধন হচ্ছেন না। কপি পেস্ট করেই যাচ্ছেন। এবারও আপনি কপি পেস্ট করেছে উইকিপিডিয়া থেকে। নিচে লিংক ও স্ক্রিনশর্ট দিলাম।
যেখান থেকে কপি করেছেন: https://bn.wikipedia.org/wiki/ক্রিপ্টোকারেন্সি
স্ক্রিনশর্ট:
(https://i.imgur.com/3q9gjGy.png)
মালাম ভাই আপনি একদম ঠিক ধরেছেন, উনিত পোস্টটা পুরোটাই কপি করেছেন। আসলে উনার মত একজন সিনিয়র পারসন এর কাছে এটা একেবারে মানায়নি।
উনি পোস্টটা করার পরে নিচের সোর্স লিংক দিতে পারতেন সেটাও দেননি।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
আপনার এই পোস্টটি অনেক সুন্দর হয়েছে। এই পোস্টটি পড়ে সম্পূর্ণ ধারণা অর্জন করতে পেরেছি ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে।
-
একটি ক্রিপ্টোকুরেন্স হল একটি ডিজিটাল বা ভার্চুয়াল মুদ্রা যা ক্রিপ্টোগ্রাফি ব্যবহার করে নিরাপত্তার জন্য। এই নিরাপত্তা বৈশিষ্ট্যটির কারণে একটি ক্রিপ্টোকুরেন্স জাল করা কঠিন। একটি cryptocurrency বৈশিষ্ট্য তার সবচেয়ে প্রখর মোহন, তার জৈব প্রকৃতি; এটি কোনও কেন্দ্রীয় কর্তৃপক্ষ কর্তৃক জারি করা হয় না, এটি সরকারের হস্তক্ষেপ বা ম্যানিপুলেশন থেকে তাত্ত্বিকভাবে ইমিউন রূপান্তর করে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা। এটি ধরা যায় না ছোয়া যায়না শুধু অনুভব করা যায়।
-
আসলে কি প্রকারের শিখিয়ে সম্পর্কে আপনি যে টপিক তৈরি করেছেন আমার কাছে অনেক ভালো লেগেছে এটি পড়ে। আশাকরি জুনিয়ার মেম্বারদের সম্পূর্ণ ধারণা পাবে এই পোস্টটি থেকে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো একটি ভার্চুয়াল ডিজিটাল মুদ্রা। বাস্তব ক্ষেত্রে এর কোন অস্তিত্ব নেই শুধু কার্যকলাপগুলো আমরা দেখতে পাই। একই প্রকার এনসিআর টাকা বা ডলার সবগুলো মানে একি। তবে টাকার মান কোন পরিবর্তন হয়না কিন্তু এই কিপটে কারেন্সি মানের পরিবর্তন হয়।
-
এখন লেনদেন কেনাকাটি অনলাইনে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধমে হয়।এখনকার সমায়ে লোকজন হাতে করে টাকা লেনদেন করা একদম পছন্দ না তাই সবাই অনলাইনের বা ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে কেনা কাটা করে থাকে।আমাদের বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন ওপেনে খুলে দেয়া হয় তা হলে সব বেকার তরুণেরা টাকা ইনকাম করে সংসার চালাতে সক্ষম হবে।আশা করি আমাদের সরকার বুঝবে একদিন খুলেও দেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি।
আপনি ঠিক বলেছেন এখন মানুষ কেনাকাটা করতে অনলাইন মাধ্যম তাই বেশি পছন্দ করেন এবং সাত সন্দ বোধ করেন। আরে জন্য একটি প্ত কারেন্সি এর জনপ্রিয়তা দিন দিন বাড়ছে এবং বাড়তেই থাকবে। আশা করব বিশ্বের সাথে তাল মিলিয়ে আমাদের বাংলাদেশও যেন ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করে দেয়।
-
ধন্যবাদ আপনাকে এত সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলার জন্য। আপনি খুবই সুন্দর ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন। এমন ভাবে বুঝিয়ে বলেছেন জুনিয়ার মেম্বারদের বুঝতে কোন অসুবিধা হবে না। অনেক ধন্যবাদ আপনাকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত সুন্দর একটি তথ্য প্রদান করার জন্য।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ভাই আপনাকে ধন্যবাদ কারন সুন্দরভাবে গুছিয়ে বলেছেন ক্রিপ্টোকারেন্সি কি। তাই আপনার কাছ থেকে জানতে পারলাম ক্রিপ্টোকারেন্সি আরো নিয়ম কানুন সুন্দরভাবে টপিক উপস্থাপন করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।
-
এখন লেনদেন কেনাকাটি অনলাইনে ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধমে হয়।এখনকার সমায়ে লোকজন হাতে করে টাকা লেনদেন করা একদম পছন্দ না তাই সবাই অনলাইনের বা ক্রিপ্টোকারেন্সির মাধ্যমে কেনা কাটা করে থাকে।আমাদের বাংলাদেশে যদি বিটকয়েন ওপেনে খুলে দেয়া হয় তা হলে সব বেকার তরুণেরা টাকা ইনকাম করে সংসার চালাতে সক্ষম হবে।আশা করি আমাদের সরকার বুঝবে একদিন খুলেও দেবে ক্রিপ্টোকারেন্সি।
জ্বি ভাই আপনি ঠিক বলেছেন আমাদের বাংলাদেশের যদি বিটকয়েন ওপেনে খুলে দেওয়া হয় তাহলে বাংলাদেশে বেকার তরুণীর টাকা ইনকাম করে সংসার চালাতে পারবে এবং বাংলাদেশ বেকারত্ব হার কমবে
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে অনেক প্রপিক এবং পোস্ট থাকলেও আপনি ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে অনেক ভালোভাবে আলোচনা করেছেন। আশা করি নতুন ইউজার রা আপনার পোস্ট থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে মোটামুটি ভালো ধারণা পাবে। আশা করবো আপনি এরকম তথ্যবহুল পোস্ট আরও শেয়ার করবেন। আপনার জন্য রইল অসংখ্য শুভকামনা।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ভাই আমি ফোরামে নতুন। আমার ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে তেমন ধারনা নেই। আপনার পোষ্ট থেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে মোটামুটি ধারনা পেলাম। আপনাকে ধন্যবাদ এমন পোষ্ট করার জন্য।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
বর্তমান বিশ্বে ক্রিপ্টোকারেন্সি বহুল পরিচিত। ক্রিপ্টোকারেন্সি এক এধরনের অর্থ।ইতিপূর্বে আমাদের বাংলাদেশী অনেক সিনিয়র ভাইদের পোষ্ট থেকে অনেক কিছু শিখেছি। তবে ভাই আপনার পোষ্টটাও পড়ে অনেক ভলো লাগছে।পোষ্টটা পড়ে আমি অনেক আর তথ্য জানতে পেরেছি। ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ।
-
আপনি খুবই চমৎকার লিখেছেন আমার এই বিষয়ে এত জ্ঞান ছিল না।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো একটি ডিজিটাল কারেন্সি। যার বাস্তবে কোনো লোক নেই।ক্রিপ্টোকারেন্সি ধড়াস হওয়া বা স্পর্শ করা যায় না। শুধুমাত্র ক্রিপ্টোকারেন্সি স্বাদ অনুভব করা যায়।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে আমি এর আগেও অনেক পোস্ট এবং কমেন্ট দেখেছি কিন্তু আপনার এই পোস্ট+কমেন্ট এর মতো স্বয়ংসম্পূর্ণ কোনটা পাইনি আমি। আপনার এই পোস্ট থেকে নতুন এবং পুরাতন সকল মেম্বারদের অনেক কিছু জানার ও শেখার আছে।
১+ কারমা রইলো।
-
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,
ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ
১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,
২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?
৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?
এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।
এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের সাংকেতিক মুদ্রা। এই মুদ্রার বিচরণ শুধু অনলাইনে। অনলাইনের মাধ্যমে ক্রিপ্টোকারেন্সি মুদ্রার অস্তিত্ব লক্ষ করা যায়। তবে সবচেয়ে ভালো খবর হলো এখন মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রতি অনেক বেশি আকৃষ্ট হচ্ছে। যার ফলে এর জনপ্রিয়তা সারা বিশ্বব্যাপী সমাদৃত হয়ে পড়েছে।
-
ব্লকচেইন প্রযুক্তি সারা পৃথিবীব্যাপী অনেক বেশি বিস্তার লাভ করেছে। ব্লকচেইন প্রযুক্তি এর নতুন একটি যুগান্তর হলো ক্রিপ্টোকারেন্সি। নতুন ক্রিপ্টোকারেন্সি ও ব্লকচেইন প্রযুক্তি সারা পৃথিবীব্যাপী টিকে থাকবে। প্রতিনিয়ত ব্লকচেইন প্রযুক্তি উন্নতি লাভ করেছে। তাই ক্রিপ্টোকারেন্সি যুগে যুগে টিকে থাকবে।
-
আমরা জানি ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের অর্থ ও তথ্য আদান প্রদানের মাধ্যম।যার দ্বারা ডিজিটাল মুদ্রা গুলো আদান প্রদান বা বিনিময় করতে পারি।আবার আমরা সাংকেতিক মুদ্রা হিসাবেও চিনে থাকি।এবং আমরা এর অস্তিত্ব শুধু অনলাইন এর মাধ্যমে জানতে পারি।তাই অবশেষে বলা যায় যে ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের ভার্চুয়াল মুদ্রা যার অস্তিত্ব শুধু অনলাইন এ বিদ্যমান রয়েছে।
-
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
ভাই আপনি আসলে অনেক সুন্দর ভাবে এই সম্পর্কে বুঝিয়ে বলেছেন।এই ফোরামের যারা নতুন ইউজার তাদের জন্য অনেক বুঝতে সহজ হয়েছে ক্রিপ্টো কারেন্সি আসলে কিভাবে কাজ করে।
ভাই আপনি একদম সঠিক কথা বলেছেন এবং আমাদের অনেক সুন্দরভাবে বুঝিয়ে দিয়েছেন আপনার কথাগুলো শুনে বুঝে অনেক কিছু শিখতে পারলাম এবং বিভিন্ন বিষয়ে জানতে পারলাম।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো ভারচুয়াল মুদ্রার আদান প্রদানের মাধ্যম। এখানে আমরা অনেক ধরনের ভারচুয়াল মুদ্রা দেখতে পাই যার বাস্তবে কোন মুল্য নেই। ভবিষ্যতে আমাদের বিশ্ব এই ভারচুয়াল মুদ্রার উপর নির্ভর করে চলবে।
-
অনেক সুন্দর একটা পোস্ট। অনেক তথ্য বহুল পোস্ট। অনেক কিছু জানতে পারলাম অনেক কিছু শিখতে পারলাম ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে। আমি ও মনেকরি ক্রিপ্টোকারেন্সি ভবিষ্যৎ পৃথিবীর অর্থনীতিতে ব্যপক প্রভাব ফেলবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো অনলাইনে টাকাপয়সা লেনদেন করার একটি অ্যাকাউন্ট। ওমান সময়ে দেশে এবং দেশের বাইরে লেনদেনের জন্য সবাই অনলাইন ব্যবহার করতেছে। এখন কেউ ক্যাশ টাকা দিয়ে কেনা কাটি করে না। সারাবিশ্বে অনলাইনের মাধ্যমে লেনদেন আদান প্রদান করা হয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি ও অনলাইনের মাধ্যমে আদান প্রদান করা নিরাপদ বলে সকলেই ক্রিপ্টোকারেন্সি অনলাইনের মাধ্যমে লেনদেন করে। যদিও বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি কোনো বৈধতা নেই। যদি বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধতা দেওয়া হতো তাহলে অনেকে বেকারত্ব থেকে মুক্তি পেতে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেকে অনেক সুন্দর ভাবে আলোচনা করেছেন। তবে আপনার ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে আলোচনা টি অনেক সুন্দর হয়েছে। আশাকরছি জুনিয়র ভাইয়েরা এখান থেকে অনেক কিছু শিখতে পারবে। ক্রিপ্টোকারেন্সি হচ্ছে বাস্তবিক মুদ্রাগুলোর মত একপ্রকার ভার্চুয়াল মুদ্রা যা শুধু ইন্টারনেট জগতে ব্যবহৃত। কিন্তু বাস্তবিক মুদ্রাগুলোর মত সবকিছুই করা সম্ভব এই মুদ্রা দিয়ে। পার্থক্য হচ্ছে এই মুদ্রার শুধু বাস্তবে কোন অস্তিত্ব নেই।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো অনলাইনে লেনদেন করার একটি বিষয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি হল বাস্তবিক মুদ্রাগুলোর মত এক প্রকার ভার্চুয়াল মুদ্রা যা শুধু ইন্টারনেট জগতে ব্যবহৃত হয়। হলে আমরা খুব সহজভাবে এ কাজগুলো করতে পারি। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে কোন ক্যাশ টাকা দিয়ে কাজ করতে হয় না। অনলাইনে কাজ করে সেই টাকা দিয়ে কিন্তু কারেন্সি তে কাজ করা হয়। আমাদের বাংলাদেশ সরকার যদি ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধতা করে তাহলে আমাদের বাংলাদেশের অনেক যুবক-যুবতী কে বেকার হিসেবে বসে থাকতে হবে না। তারা কি প্রকারের উপর কাজ করে লাইফে অনেক কিছু করতে পারবে।
-
২০০৮ সালের মে মাসের দিকে সর্বপ্রথম ক্রিপ্টোকারেন্সির (বিটকয়েন এর) ব্যাবহার শুরু হয়, আর তাই এত কম সময়ের মধ্যেই ব্যাপক সাড়া জাগানোর ফলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন, দ্রুতই এটি বিশ্বের অর্থনিতির বাহক হয়ে দাঁড়াবে। কোন কিছুর জনপ্রিয়তার জন্য কিছু কারন থাকে, তেমনি ক্রিপ্টোকারেন্সিরও আছে কিছু গুরুত্বপুর্ন বৈশিষ্ট যার কারনে ক্রিপ্টোকারেন্সির ভবিষ্যৎকে “গ্রীন লাইট ফিউচার” বলা চলে। বর্তমান ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্লকচেইন এবং কয়েন বেস এর মাধ্যমে বেশি বিনিয়োগ করা হয় কারণ ব্লকচেইন এবং কয়েনবেস ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগের জনপ্রিয় একটি মাধ্যম। অনেক বড় বড় ব্যবসায়ীরা এই দুইটি মাধ্যমে কোন ঝামেলা ছাড়াই বিনিয়োগ করা যায়।
-
প্রচলিত মুদ্রার মত ক্রিপ্টোকারেন্সি ও এক প্রকার মুদ্রা বা বিনিময় মাধ্যম। অর্থাৎ প্রচলিত মুদ্রা যেমন, ডলার, পাউন্ড, টাকা ইত্যাদি দিয়ে যে কাজ করা যায়, ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়েও সেই একই কাজ করা যায়। ভালো লাগল আপনার এই পোষ্টটি পড়ে। আমি আশা করি এরকম পোষ্ট পড়লে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের ক্রেপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে।
-
আমার জানামতে ক্রিপটো কারেন্সি হল এক ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা। যার মাধ্যমে মানুষ অতি সহজে অনলাইনে আদান প্রদান করতে পারে। বর্তমানে এই কারেন্সির জন্য মানুষ অনেক সুবিধা অর্জন করছে। তাই বিশ্বের প্রতিটি দেশে এই ডিজিটাল কারেন্সি মাধ্যমে বিভিন্ন বিনিয়োগ আদান প্রদান করা হচ্ছে। আশা করি ভবিষ্যতে ডিজিটাল কারেন্সির মাধ্যমে মানুষ সবকিছু বিনিময় করবে।
-
ক্রিপ্টোকারেন্সি হল ডিজিটাল মার্কেটিং এর বিশেষ এক ধাপ। আমরা সবাই অবগত আছি যে ২০০৮ সালে দিকে ক্রিপ্টোকারেন্সি এর ব্যবহার শুরু হয়।ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো ভার্চুয়াল মুদ্রা যা শুধুমাত্র ডিজিটাল মার্কেটিং বা ইন্টারনেট জগতে ব্যবহৃত হয়। ক্রিপ্টোকারেন্সি হল একটি ডিজিটাল মুদ্রা, যা এনক্রিপশন ব্যবহার করে তৈরি করা হয়েছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি, ভার্চুয়াল কারেন্সি বা ডিজিটাল কারেন্সি নামেও পরিচিত।বর্তমানে এর জনপ্রিয়তা অনেক। ভবিষ্যতে ক্রিপ্টোকারেন্সি অনেক বড় একটা পর্যায়ে যেতে চলেছে।