Everything about Points and token distribution Everything about Ranks and Ranking>> Teleport your account from Bitcointalk Latest news: May the 4th be with you
ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে এত ভালো পোষ্ট আগে আমি কখনও দেখেনি । ভালো লাগল আপনার এই পোষ্টটি পড়ে। আমি আশা করি এরকম পোষ্ট পড়লে আমাদের বাংলাদেশের মানুষের ক্রেপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে অনেক অভিজ্ঞতা অর্জন করতে পারবে। তাই আপনি ভবিষ্যতে আরো ভালো ভালো পোষ্ট করে আপনি আমাদের সাথে থাকবেন। ধন্যবাদ
সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।
Quote from: totol02 on September 07, 2018, 07:13:15 AMসাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমি একদমই নতুন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসলে কিভাবে কাজ করে আপনার পোস্টটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পারলাম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।
Quote from: Magepai on September 10, 2020, 07:11:52 PMQuote from: totol02 on September 07, 2018, 07:13:15 AMসাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমি একদমই নতুন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসলে কিভাবে কাজ করে আপনার পোস্টটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পারলাম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।আপনি সিনিয়রদের থেকে জানার চেষ্টা করুন। আপনি সিনিয়রদের পোস্ট বেশি পড়ুন। আর রুলস গুলো পড়েন। সময় দিন। তাহলে সবকিছু জানতে ও শিখতে পারবেন।
ক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।
ক্রিপ্টোকারেন্সি হলো এক ধরনের ডিজিটাল মুদ্রা। যা ধরা যায় না ছোয়া যায় না কিন্তু online মাধ্যমে লেনদেন করা যায়। মার্কেটে এরকম অনেক ক্রিপ্টোকারেনি আছে । আর এক এক ক্রিপ্টোকারেন্সির এক এক মূল্য। এটিতে লেনদেন সেক্রেন্ডের মাধ্যমে হয়ে থাকে ।
Quote from: totol02 on September 07, 2018, 07:11:08 AMক্রিপ্টকারেন্সি এক ধরনের অর্থ এবং তথ্য আদান প্রদান মাধ্যম যা ব্লকচেইন প্রযুক্তি মেনে চলে। প্রশ্ন আসতে পারে, ব্লকচেইন কি? একটি উদাহরন দেই,ধরুন, আপনি অনলাইনে কোন বিক্রেতার কাছ থেকে একটি পন্য কিনলেন, বা কারো সাথে কোন বিষয় নিয়ে বেইট ধরলেন। এখন, সাধারন ব্যাংকের সিস্টেম অনুযায়ী অর্থ আদান প্রদান করতে এই মুহুর্তে কয়েকটি সমস্যা উঠে আসতে পারে, যেমনঃ১. উক্ত বিক্রেতা হয়তো আপনাকে পন্য না দিয়ে বা অর্থ ফাকি দিয়ে চলে যেতে পারে,২. আপনি হয়তো কনফিউজড হতে পারেন, যে এতোগুলো টাকা একটা অপরিচিত লোকের কাছে কিভাবে হস্তান্তর করি?৩. অথবা, আপনারা দুই পক্ষ আলোচনা করে একটি তৃতীয় পক্ষ ভাড়া করতে পারেন যা কাছে টাকা রাখবেন এবং সময় হলে জয়ী পক্ষ, বা সঠিক উত্তরাধিকারী টাকা নেবে। কিন্তু, এমন হলে, তৃতীয় পক্ষ যে টাকা নিয়ে আপনাদের উভয়পক্ষকে ফাকি দিয়ে পালিয়ে যাবেনা তার নিশ্চয়তা কি?এখানেই আসলো ক্রিপ্টোকারেন্সির প্রয়োজনীয়তা। যেটা দ্বারা উভয় পক্ষ তাদের নিজেদের ব্যাক্তিগত কম্পিউটার বা অন্য ডিভাইস থেকে এ্যাপ্লিকেশনের মাধ্যমে টাকার পরিমান দিয়ে হ্যাস কোড জেনারেট করবেন, এবং একে অপরের সাথে শেয়ার করবেন, প্রসেস চলাকালীন কোন পক্ষই এডিট বা ডিলিট করতে পারবেন না, এবং নির্ধারিত সময়ের পর সঠিক মালিক টাকা সংগ্রহ করবেন।এখনকার সময়মতে সবচেয়ে বেশী আলোড়ন সৃষ্টি করা ক্রিপ্টোকারেন্সির মধ্যে বিটকয়েন, ইথারিয়াম, লাইটকয়েন, মনেরো ইত্যাদি অন্যতম। সব ধরনের ক্রিপ্টোকারেন্সিই একই বেসিক প্রিন্সিপ্যাল অনুসরন করে, কিন্তু বিভিন্ন কোম্পানির নিজেদের তৈরি অতিরিক্ত কিছু রুল যোগ করা থাকে, যাতে গ্রাহকরা একটু বাড়তি সুবিধা পায়। যা বর্তমান সময়ের কম্পিটিটিভ মার্কেটে নিজেদের স্থান পাকা করার একটা পদ্ধতি মাত্র।ক্রিপ্টোকারেন্সি এক ধরনের সাংকেতিক মুদ্রা। যার কোন বাস্তব রূপ নেই। এর অস্তিত শুধু ইন্টারনেট জগতেই আছে। এটি ব্যবহার করে লেনদেন শুধু অনলাইনেই সম্ভব। যার পুরো কার্যক্রম ক্রিপ্টগ্রাফি নামক একটি সুরক্ষিত প্রক্রিয়ায় সম্পন্ন হয়। ২০১৭ সাল থেকে এটি একটি উঠতি মার্কেটি পরিণত হয়েছে।
ক্রিপ্টোকারেন্সি হচ্ছে একটি ডিজিটাল মুদ্রা। ক্রিপ্টোকারেন্সি দিয়ে যেকোনো পণ্য ক্রয়-বিক্রয় করা যায়।