DIA কয়েন দেখলাম প্রায় 35 থেকে 40 টা এক্সচেঞ্জার a-list হয়েছে। দিয়ে কয়েকটি যদি কিনে হোল্ড করে রাখা যায় অবশ্যই ভালো ফল দেবে। কেননা DIA বিনান্স লিস্ট হয়েছে যে কয়েন বিনান্স লিস্ট হয় আমার জানামতে সেই কয়েনের দাম কমে না বরং বৃদ্ধি পায়।

সাধারন ব্যাংক এর লেনদেন মুলত সেন্ট্রালাইজড, মানে আপনি অনলাইনে বা সরাসরি যে অর্থ আদান প্রদান করেন, তার তথ্য কতৃপক্ষের ডাটাবেসে সুন্দর করে এন্ট্রি করা থাকে। কিন্তু ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পুর্ন ভিন্নধর্মী এবং যুগান্তকারী উপায়ে লেনদেন সম্পুর্ন করে। ক্রিপ্টকারেন্সির মাধ্যমে আপনি যতবার লেনদেন করবেন, প্রতিবার লেনদেন করবেন, ততবার আপনার কম্পিউটারে সফটওয়্যার এর মাধ্যমে টু-টু-দ্যা-পাওয়ার-২৬০ () সংখ্যার ব্লক তৈরি হবে যার প্রত্যেকটি ব্লক একে অপরের সাথে সংযুক্ত এবং সাথে সাথেই ব্লকগুলো কানেক্টেড অন্য কম্পিউটারে শেয়ার হয়ে যাবে এবং লেনদেন সম্পন্ন হবে। এজন্যই একে ব্লক-চেইন প্রযুক্তি বলা হয়।

ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আমি একদমই নতুন। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে আসলে কিভাবে কাজ করে আপনার পোস্টটি পড়ে ভালোভাবে জানতে পারলাম আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

আমাদের বাংলাদেশ বিটকয়েন পুরোপুরি নিষিদ্ধ। তাই আমরা গোপনে অনেকেই এই কাজ করে থাকি। যদি বাংলাদেশের সরকার বিটকয়েন চালু হওয়ার অনুমতি দেয় তাহলে বিশেষ করে যুবসমাজ আর বেকারত্ব থাকবে না। আশা করি আমাদের বাংলাদেশের সরকার বুঝতে পারবে। এ বেকারত্ব কারণে বাংলাদেশে খুন রাহাজানি বেড়েই চলছে কারণ তারা কি করবে বেকারত্ব কারণে দুবেলা দু'মুঠো খেতেও পায় না এজন্য তারা বাধ্য হয়ে এগুলো খারাপ কাজে লিপ্ত হয়। আশা করি আমাদের সরকার একদিন ঠিকই বুঝতে পারবে আর বিটকয়েন অনুমোদন দিবে।

বিটকয়েনের অবস্থা অনেকটাই ভালো হয়েছিল। কিন্তু বর্তমানে আবারো কমে গিয়েছে আমি আশা করি হয়তো কয়েক মাসের মধ্যেই আবার পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসবে।

বাংলাদেশের ব্লকচেইন এর অনুমোদন দেওয়া হলে বাংলাদেশ অনেকটাই এগিয়ে যাবে। বর্তমানে বাংলাদেশে শিক্ষিত সংখ্যা বেশি। এ দেশের শতকরা 90 শতাংশ মানুষ বেকার তাই বাংলাদেশের যদি এই ব্লকচেইন অনুমোদন দেওয়া হয় বাংলাদেশ থেকে বেকারত্বের সংখ্যা অনেকটাই কমে যাবে।