বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম বাড়বে।

[babu10]

বর্তমান সময়ে অর্থনৈতিক বাজারে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো বিটকয়েন। তাই আমার মনে হচ্ছে বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম বাড়বে যেমন অপহরন, গুম ইত্যাদি। কারন হার্ড মানি দিয়ে পুলিশ যেইকোন সময় যে কাউকেই ট্রেস করতে পারে কিন্তু বিটকয়েন যদি গুম, অপহরনের বিপরীতে চাহিদা হয় তবে তার কোন রেকর্ড থাকবেনা এবং অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যাবে।

আপনাদের মূল্যবান মতামত আশাকরছি।

[Angel jara]

ক্রিপ্টোকারেন্সি জগতের রাজত্ব করছে বিটকয়েন।বর্তমান সময়ে অর্থনৈতিক বাজারে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো বিটকয়েন। বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম-এর সংখ্যা বাড়বে। বিটকয়েনের দাম প্রচুর পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে কিছুদিন আগেও বিটকয়েনের দাম ছিল হাজার 19 হাজার ডলার সেটা এসে দাঁড়িয়েছিল 40 হাজার ডলারে। বর্তমান সময়ে বিটকয়েন নিয়ে অনেক ক্রাইম বাড়ছে। যখন বিটকয়েনের দাম একশ হাজার ডলার হবে তখন ক্রাইম এর সংখ্যা প্রচুর পরিমাণ বাড়বে। বলে আমি মনে করি কারণ সবাই টাকার নেশা সবকিছুই করতে পারে।

[Azharul]

বর্তমান সময়ে বাজারে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো বিটকয়েন।আর আমার মনে হয় বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম বাড়বে।বিটকয়েন যদি গুম, অপহরনের বিপরীতে চাহিদা হয় তবে তার কোন রেকর্ড থাকবেনা এবং অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যাবে।তাই আমার মনে হয় বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম বাড়বে।

[Casual]

আসলে আমরা যদি লক্ষ্য করি যে বিষয়টার ভালো দিক রয়েছে আবার সেই বিষয়টা খারাপ দিকটা ও কিছু রয়েছে। পৃথিবীতে এমন কোন বিষয় নেই যে জিনিসটার ভালো দিক শুধু রয়েছে কিন্তু খারাপ দিক নেই। তাই বিটকয়েনের বৈধতা দিলে যেমন বাংলাদেশ বেকারত্ব সমস্যাটা সমাধান হতো তেমনি করে আবার অপরাধমূলক কাজ গুলো বেড়ে যাবে। বিভিন্ন দিকে চিন্তাভাবনা করে দেখাযায় বাংলাদেশ গভমেন্ট বিটকয়েনের বৈধতা এখন পর্যন্ত দেয়নি।

[Lutera94]

আসলে আমরা যদি লক্ষ্য করি যে বিষয়টার ভালো দিক রয়েছে আবার সেই বিষয়টা খারাপ দিকটা ও কিছু রয়েছে। পৃথিবীতে এমন কোন বিষয় নেই যে জিনিসটার ভালো দিক শুধু রয়েছে কিন্তু খারাপ দিক নেই। তাই বিটকয়েনের বৈধতা দিলে যেমন বাংলাদেশ বেকারত্ব সমস্যাটা সমাধান হতো তেমনি করে আবার অপরাধমূলক কাজ গুলো বেড়ে যাবে। বিভিন্ন দিকে চিন্তাভাবনা করে দেখাযায় বাংলাদেশ গভমেন্ট বিটকয়েনের বৈধতা এখন পর্যন্ত দেয়নি।

হ্যা আমি ও তাই মনে করি। সব কিছুরই ভালো খারাপ দিল আছে। স্পেশালি কেউ যদি কোন বিষয় আটকে দিয়ে মুক্তপণ দাবি করে ও সেটা যদি হয় বিটকয়েনে তাহলে তার জন্য ব্যাপারটা অনেক নিরাপদ। কারণ কেউ তার পরিচয় জানবে না।

[ttcsalam]

বাংলাদেশে এটা সম্ভব নয় বলে আমার মনে হয়। যদিও সবাই এখন সচেতন হচ্চেন তবে বেশির ভাগই বিটকয়েন সর্ম্পকে ধারনা রাখেন না। যারা ফ্রিলান্সিং করেন তারাই একটু বেশি পরিচিত বিটকয়েন এর সাথে সে হিসাবে আমার ব্যাক্তি গত মতামত বিটকয়েন এর দাম বাড়া কমার সাথে ক্রাইম এর কোন সর্ম্পক নেই।

[saidul2105]

বর্তমান সময়ে অর্থনৈতিক বাজারে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো বিটকয়েন। তাই আমার মনে হচ্ছে বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম বাড়বে যেমন অপহরন, গুম ইত্যাদি। কারন হার্ড মানি দিয়ে পুলিশ যেইকোন সময় যে কাউকেই ট্রেস করতে পারে কিন্তু বিটকয়েন যদি গুম, অপহরনের বিপরীতে চাহিদা হয় তবে তার কোন রেকর্ড থাকবেনা এবং অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যাবে।

আপনাদের মূল্যবান মতামত আশাকরছি।

বিটকয়েন হলো ক্রিপ্টো জগতে সকল কয়েনের রাজা।  বিটকয়েনের দাম এখন যে পরিমান পাম্প করতেছে তাতে করে এটা সকলের আকর্ষনের কেন্দ্রবিন্দুতে পরিনত হয়েছে।  তাই আমারও মনে হয় যে এটা ক্রাইমের ক্ষেত্রে অনেকটা ভুমিকা রাখবে।                         
বিটকয়েন হলো একটা ভার্চুয়াল মুদ্রা যা লেনদেন করার জন্য কোন প্রকার তৃতীয় পক্ষের হস্তক্ষেপ থাকে না।  এখানে যদি কেউ কোন গুম বা অপহরণের মুক্তিপণ হিসেবে বিটকয়েন দাবি করে বসে তবে সেক্ষেত্রে প্রশাসন মুক্তিপণ আদায়ের কোন প্রকার প্রমান খুজে পাবে না। এখান থেকে অপহরণকারী খুব সহজেই পার পেয়ে যাবে।       
কিন্তু এই বিষয়টি নিয়ে আমদের বাংলাদেশীদের চিন্তা না করলেও চলবে বলে আমার মনে হয়।  কারণ আমাদের বাংলাদেশের সিংহভাগ মানুষই বিটকয়েনের নামও শোনেনি বলে আমার মনে হয়। তাই আমাদের দেশে ক্রাইমের ক্ষেত্রে বিটকয়েন স্থান নিতে পারবে বলে আমার মনে হয় না।                                                           

[Magepai]

বিটকয়েনের প্রাইস দাম বৃদ্ধি পাওয়ার সাথে কিন্তু ক্রাইম এর কোন সম্পর্ক নেই আমি যেটা মনে করি। কিন্তু যখন বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেয়া হবে তখন হয়তো অপরাধ বেড়ে যাবে। বর্তমানে আমরা অনেক জায়গায় খোঁজ খবর শুনতে পাই যে কোন এক ব্যক্তিকে অপহরণ করে অনেকগুলো টাকা চাচ্ছে কিন্তু যখন বিটকয়েনের বৈধতা হবে বাংলাদেশে তখন কিন্তু অপহরণকারীরা টাকা নাচে বিটকয়েনের লেনদেন যাবে। বিটকয়েনের লেনদেন করতে যেহেতু তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন পড়ে না সেহেতু তারা সরকারি লোকের ধরাছোঁয়ার বাইরে থাকবে যে কারণে তারা অপরাধমূলক কাজ আরো বেশি তোড়জোড় ভাবে করবে। এজন্য আমি মনে করি আমাদের বাংলাদেশের সরকার যদি আইন মূলক ব্যবস্থা একটু কঠোর করে তাহলে হয়তো এ সমাধান থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব হবে।

[kulkhan]

সব ভালো জিনিসের একটা খারাপ দিক ও থাকে। যে যে ভাবে এটাকে ব্যবহার করে। শুধু বিটকয়েন কেন কাগজের নোট দিয়েও অনেকে ক্রইম করে। যে ক্রাইম করার সে সব ভাবেই করবে। তবে এটা ঠিক যে বিটকয়েন লেনদেন কারিদের সনাক্ত করা না যাওয়ার কারনে এটাতে ক্রইম বাড়ার সম্ভাবনা বেশি। তবে আমি মনেকরি কতৃপক্ষ এটাকে গুরুত্ব দিয়ে এটা থেকে পরিত্রাণের উপায় খুঁজে বের করবে।

[Mj joy]

বর্তমান সময়ে অর্থনৈতিক বাজারে সবচেয়ে আলোচিত বিষয় হলো বিটকয়েন। তাই আমার মনে হচ্ছে বিটকয়েনের দাম বাড়ার সাথে সাথে ক্রাইম বাড়বে যেমন অপহরন, গুম ইত্যাদি। কারন হার্ড মানি দিয়ে পুলিশ যেইকোন সময় যে কাউকেই ট্রেস করতে পারে কিন্তু বিটকয়েন যদি গুম, অপহরনের বিপরীতে চাহিদা হয় তবে তার কোন রেকর্ড থাকবেনা এবং অপরাধীরা সহজেই পার পেয়ে যাবে।

আপনাদের মূল্যবান মতামত আশাকরছি।

আমি মনে করি বিটকয়েনের দাম বাড়লেই ক্রাইম বাড়বে এটা  একদমই ঠিক না।কারণ উন্নত দেশগুলোতে বিটকয়েনের অনুমোদন দেওয়া আছে তাতে কি ওই দেশগুলোর ক্রাইম বাড়ছে। যেমন আমাদের পার্শ্ববর্তী দেশ ভারত ভারতে বিটকয়েনের অনুমোদন দেয়া হয়েছে তাই বলে কি ভারতের ক্রাইম বাড়ছে না তা না।তবে হ্যাঁ এটা বলা যায়, যে কোন একটা জিনিসের ভাল এবং মন্দ দুটো দিকই থাকে।

[Clearman]

ভাই আপনি যেভাবে বলছেন আসলে ঠিক তা নয় অপরাধ বাড়বে কিন্তু এত বেশি নয়। আপনি যদি খোলা ভাবে ঘুরেফিরে তাহলে সবাই আপনাকে দিয়ে সন্দেহ করবে।কারণ যত বিটকয়েন থাকবে সব ওয়ালেটে এটা তো কেউ বলতে পারবে না যদি আপনি অন্য কাউকে না বলে। তাই যার ওয়ালেটে বিটকয়েন থাক না কেন সে যেন গোপন রাখে তাহলে অপরাধ কখনো বেশি বৃদ্ধি পাবে না।

[Markuri33]

আমি এই কথাটার সাথে একমত হতে পারলাম না। বিটকয়েনের প্রাইস বৃদ্ধি পেলে অবশ্যই ক্রিপ্টোকারেন্সি দের জন্য ভালো একটি খবর। ক্রিপ্টোকারেন্সি তে যারা কাজ করছি বিটকয়েন বৃদ্ধি পেলে কিন্তু আমরা সবাই আনন্দিত হই এবং অনেকেই আমরা বিটকয়েন এর মধ্যে ইনভেস্ট করি তারা সব থেকে বেশি আনন্দিত হই। কিন্তু কখনো যদি বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেয়া হয় তাহলে হয়তো ক্রাইম বাড়তে পারে। কারণ বিটকয়েনের লেনদেনের সময় যে দেবে এবং যে গ্রহণ করবে এই দুজনই জানবে তাছাড়া তৃতীয়জন জানার কোন কাদা নেই। যে কারণে বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা পেলে ক্রাইম একটু বৃদ্ধি পাবে।

[Markuri33]

ভাই আপনি যেভাবে বলছেন আসলে ঠিক তা নয় অপরাধ বাড়বে কিন্তু এত বেশি নয়। আপনি যদি খোলা ভাবে ঘুরেফিরে তাহলে সবাই আপনাকে দিয়ে সন্দেহ করবে।কারণ যত বিটকয়েন থাকবে সব ওয়ালেটে এটা তো কেউ বলতে পারবে না যদি আপনি অন্য কাউকে না বলে। তাই যার ওয়ালেটে বিটকয়েন থাক না কেন সে যেন গোপন রাখে তাহলে অপরাধ কখনো বেশি বৃদ্ধি পাবে না।

আসলে আমি যেটা মনে করি বিটকয়েন এর প্রাইস বৃদ্ধির সাথে ক্রাইম বাড়ার কোন সম্পর্ক নেই।যদি কখনো বাংলাদেশে বিটকয়েনের বৈধতা দেয় সরকার তাহলে হয়তো যারা কিডনাপিং করে তারা বিটকয়েনের লেনদেন মুক্তিপণ হিসেবে দাবী করবে। কারণ বিটকয়েনের লেনদেন করতে কারো সাথে দেখা করতে হবে না এবং তৃতীয় পক্ষের কোনো প্রয়োজন পড়বে না এজন্য কিন্না পার্কে কখনোই ধরতে পারবো না। এজন্য অবশ্যই যার কাছে বিটকয়েন আছে কখনোই কেউ কারো সাথে এগুলো শেয়ার করব না এতে সবার পরিবার বিপদের মুখে থাকবে।

[babu10]

ভাই আপনি যেভাবে বলছেন আসলে ঠিক তা নয় অপরাধ বাড়বে কিন্তু এত বেশি নয়। আপনি যদি খোলা ভাবে ঘুরেফিরে তাহলে সবাই আপনাকে দিয়ে সন্দেহ করবে।কারণ যত বিটকয়েন থাকবে সব ওয়ালেটে এটা তো কেউ বলতে পারবে না যদি আপনি অন্য কাউকে না বলে। তাই যার ওয়ালেটে বিটকয়েন থাক না কেন সে যেন গোপন রাখে তাহলে অপরাধ কখনো বেশি বৃদ্ধি পাবে না।

আসলে কম বাড়বে বা বেশী বাড়বে তা আমরা কেউ বলতে পারিনা তবে সন্দেহ করতে পারিযে ক্রাইম বাড়তে পারে। কারন একটাই কোন প্রমান থাকবেনা লেনদেন এ। কারন স্বাভাবিক ভাবে গোয়েন্দারা ম্যাক এড্রেস দিয়ে হলেও ট্রেস করতে পারে যে কোথায় কাজ হচ্ছে কিন্তু এখানে যে টিএক্সএন এড্রেস পাওয়া যায় তা দিয়ে কোনভাবেই ম্যাক এড্রেস পাওয়াও সম্ভব না । যেকেউ ক্রাইম করে সহজেই বেড়িয়ে যেতে পারবে।

[Triedboy]

বিটকয়েনের প্রাইস বাড়লে কি হবে বাংলাদেশ যেহেতু বিটকয়েনের বৈধতা নেই তাহলে ক্রিপ্টোকারেন্সি বা বিটকয়েনের লেনদেনের সাথে অপরাধমূলক কাজের কোনো সম্পর্ক নেই। কিন্তু একটা কথা সত্যি যে বাংলাদেশের যখন বিটকয়েনের বৈধতা পাবে তখন অপরাধমূলক কাজ গুলো আরো বেশি পরিমাণ হবে। এমনিতো বাংলাদেশ অনেক দুর্নীতি মূলক দেশ এবং সন্ত্রাস রাহাজানি সবথেকে বেশি হয় এবং সবথেকে বেশি হয় কিডনাপিং। হঠাৎ করে দেখা যাবে কাউকে গুম করে বিটকয়েনের মাধ্যমে লেনদেন চাইবে যেহেতু বিটকয়েনের লেনদেন করতে তৃতীয় পক্ষের কোনো দরকার পড়ে না। সেতো অপরাধমূলক কাজ গুলো করে পার পেয়ে যাবে খুব সহজেই।