(Test match) টেস্ট ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে ভবিষ্যৎবাণী ও আলোচনা 🏏🏏

[JISAN]

টেষ্ট ক্রিকেটের এই থ্রেড টি ১২০ দিনের বেশি সময় ধরে পড়ে থাকার কারনে চোখের সামনে আসেনি, আর পোষ্ট করাও হয়ে ওঠেনি। অথচ বাংলাদেশের সবচাইতে বড় এচিভমেন্টগুলোর মধ্যে একটা হচ্ছে পাকিস্তানকে তাদের নিজেদের মাটিতে টেষ্ট এ হোয়াইটওয়াশ করা। পুরো সিরিজ জুড়ে এই থ্রেড এ কেউ পোষ্ট করেনি। আমি এই থ্রেড টি আবারো বাম্প করে রাখতে চাচ্ছি, কারন সামনেই বাংলাদেশ ভারতে মাটিতে তাদের বিরুদ্ধে খেলতে যাবে। যাই হোক, বাংলাদেশের এই টেষ্ট সিরিজ জয় স্মৃতি হিসেবে রেখে দিতে চাই এই স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে।



সেপ্টেম্বরের ১৯ তারিখে বাংলাদেশ প্রথম টেষ্টে মুখোমুখি হবে ভারতের। দুটি টেষ্ট ছাড়াও বাংলাদেশ ৩ টি টুয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ভারতের বিরুদ্ধে। যখন সারা বাংলাদেশ ভারত বিরোধী হয়ে উঠেছে, এই সময়ে বাংলাদেশ ভারতের ম্যাচে বাড়তি উত্তেজনার সৃষ্টি হবে বলে মনে করি। সিরিজ শিডিউল লিংক https://www.cricbuzz.com/cricket-series/8393/bangladesh-tour-of-india-2024/matches

এই থ্রেড এ পরপর ৪ টা পোষ্ট আমার। আপনারা কি কেউ ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা পছন্দ করেন না?

বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে যেরকম দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছে হয়তো এই সিরিজ জয়টা ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের জন্য বাড়তি একটি অনুপ্রেরণা যোগাবে এমনকি আত্মবিশ্বাস যোগাবে। হয়তো বাংলাদেশের জন্য ভারতের বিপক্ষে ম্যাচগুলো খুব সহজ হবে না কেননা বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে গিয়ে খেলবে। ভারত তাদের নিজেদের মাঠে খুবই শক্তিশালী এমনকি আমরা দেখেছি খুব কম দলই ভারতের বিপক্ষে তাদের নিজেদের দেশের মাটিতে জয়লাভ করতে সক্ষম হয়।

তাছাড়া বর্তমানে বাংলাদেশের সকল খেলোয়াড়রা দারুন পারফর্ম করছে হয়তো সেই আশা নিয়ে আমরা বলতে পারি যে বাংলাদেশ দল ভারতের বিপক্ষে দারুন কিছু একটা করবে।

বাংলাদেশের ২য় স্বাধীনতার পর সবকিছুই অনেক ভালোভাবে চলছে। বাংলাদেশ ক্রিকেট দল অনেক পিছিয়ে পড়েছিল এবং তারা দুর্বল দলগুলোর সাথেও হাড়তে শুরু করেছিল। একটা সময় বাংলাদেশের ক্রিকেট খেলার জন্য অনেক সুনাম ছিল। কিন্তু মাঝখানে তারা অনেক খারাপ খেলেছে। আমার মনে হচ্ছে ক্রিকেট বোর্ডে প্রচুর পরিমাণ দুর্নীতির কারণে প্লেয়ারদের ভালোভাবে প্র্যাকটিস করার সুযোগ ভালো কোচের ব্যবস্থা এবং প্রয়োজনীয় উপকরণ এর ব্যবস্থা করা হতো না যার কারণে প্লেয়াররা অনেক কিছুতেই পিছিয়ে থাকতো। এবং তাদের মনোবল ভেঙে যাওয়ার কারণে প্রায়ই খারাপ খেলতো। কিন্তু এই টেস্ট ম্যাচে বাংলাদেশ খুবই ভালো খেলতেছে যা খুবই প্রশংসনীয়। বাংলাদেশ টিম যদি এভাবেই তাদের মনবল ধরে রাখতে পারে এবং ভালো খেলে যেতে পারেন আবারো বাংলাদেশ ক্রিকেট খেলায় অনেক সুনাম অর্জন করবে। ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ জেতাটা কঠিন হলেও এটা অসম্ভব কিছু নয়। আর যদি বাংলাদেশ ভারতের বিপক্ষে ম্যাচ জিততে পারে তাহলে বাংলাদেশ ক্রিকেট জগতে একটি ভালো পজিশনে যেতে সক্ষম হবে

[Ricardo11]

এই মৌসুমে বাংলাদেশ অনেক ভালো খেলা দেখিয়েছে, তারা পর পর পাকিস্তান এর মতো শক্তিশালী একটি দলের বিপক্ষে ২টি টেস্ট ম্যাচ খেলেছে, এবং ২টি ম্যাচেই পাকিস্তানকে হারিয়েছে, যা বাংলাদেশের জন্য অনেক ভালো একটি অর্জন।

বাংলাদেশ এবং ভারত যখন মুখোমুখি হবে তখন বাংলাদেশের জন্য একটি মোটেও সহজ হবে না, কারণ ভারত এমনিতেও অনেক শক্তিশালী একটি দল, এবং তার ওপর বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে গিয়ে ম্যাচটি খেলবে, তবে বাংলাদেশ যদি নিজেদের সেরাটি দিয়ে খেলতে পারে, এবং নিজেদের মনোবল অটুট রাখতে পারে, তবে কিছুটা কঠিন হলেও ম্যাচটি বাংলাদেশ জিতে যেতে পারে। তবে তার জন্য এই মুহূর্তে বাংলাদেশের প্রয়োজন সবচেয়ে ভালো অনুশীলনী, এবং তাদের মনোবল, বাংলাদেশ যদি ভারত এর বিপক্ষে ম্যাচটি জিতে যায় তবে এক নতুন ইতিহাস লিখিত হবে, এবং বাংলাদেশ বিশ্বব্যাপী সুনাম অর্জন করবে। যা বাংলাদেশের জন্য এক গৌরব ময় বিষয় হবে.

[God Of Thunder]

ভারত যে বাংলাদেশ থেকে ভালো দল, সেটা আমরা সবাই জানি। জানার পরেও কি আমরা কখনো এটা আশা করি যে বাংলাদেশ ভারতের সাথে হেরে যাক? আমরা সেটা কখনোই চাই না। বাংলাদেশের মানুষ আস্তে আস্তে ভারত বিদ্বেষী হচ্ছে। এর পেছনে কারণ হলো, সীমান্তে মানুষ হত্যা, শুস্ক সিজনে নদীর পানি না দেয়া, আর বর্ষা সিজনে পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশে বন্যা ঘটানো, এছাড়াও আরো অনেক কারনেই বাংলাদেশের মানুষ ভারত বিদ্বেষী হতে শুরু করেছে। ৫ই আগস্টের পর সেটার মাত্রা আরো অনেক আকারে বেড়ে গেছে। ঠিক এই সময়ে বাংলাদেশ বনাম ভারত ম্যাচ অবশ্যই একটা বাড়তি উত্তেজনা তৈরি করবে মাঠে এবং মাঠের বাইরে। প্লেয়ারদের ভেতরেও একটা চাপ কাজ করবে।

[Crypto Library]

ভারত যে বাংলাদেশ থেকে ভালো দল, সেটা আমরা সবাই জানি। জানার পরেও কি আমরা কখনো এটা আশা করি যে বাংলাদেশ ভারতের সাথে হেরে যাক? আমরা সেটা কখনোই চাই না। বাংলাদেশের মানুষ আস্তে আস্তে ভারত বিদ্বেষী হচ্ছে। এর পেছনে কারণ হলো, সীমান্তে মানুষ হত্যা, শুস্ক সিজনে নদীর পানি না দেয়া, আর বর্ষা সিজনে পানি ছেড়ে দিয়ে বাংলাদেশে বন্যা ঘটানো, এছাড়াও আরো অনেক কারনেই বাংলাদেশের মানুষ ভারত বিদ্বেষী হতে শুরু করেছে। ৫ই আগস্টের পর সেটার মাত্রা আরো অনেক আকারে বেড়ে গেছে। ঠিক এই সময়ে বাংলাদেশ বনাম ভারত ম্যাচ অবশ্যই একটা বাড়তি উত্তেজনা তৈরি করবে মাঠে এবং মাঠের বাইরে। প্লেয়ারদের ভেতরেও একটা চাপ কাজ করবে।

আসলে বাংলাদেশ যে দলের সাথেই খেলুক না কেন কখনোই আমরা চাই না যে ওই দলের সাথে ম্যাচে হেরে যাক। আর বিষয়টা যখন ভারতের হয় তখন এটার মাত্রা একটু অন্য লেভেলে থাকে।

ভারতের সাথে যে কোন কিছুতেই বাংলাদেশ যদি অগ্রস্থান পায় সকল কিছুতেই যেন কেমন একটা মনের প্রশান্তি ঘটে আমরা পরস্পর দুইটি দেশের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বা দ্বিপাক্ষিক চুক্তির কথা শুনেছি কিন্তু যতবারই ভারতের সাথে যখন এরকম কিছু হয়েছে আমার নিকট এগুলোকে শুধুমাত্র একপাক্ষিক চুক্তি মনে হয়েছে যেটা শুধু ভারতের পক্ষে।
আর আজ পর্যন্ত এটা দিয়ে আসছিল আমাদের ফ্যাসিস্ট সরকার।  যাইহোক ম্যাচ আসতে আসতে আরো ১০-১৫ দিন সময় রয়েছে কেমন জানি মনে হয় বাংলাদেশ জিতবে না তারপরও আশা রইল ভালো কিছু দেখার।

[God Of Thunder]

ভারতের সাথে যে কোন কিছুতেই বাংলাদেশ যদি অগ্রস্থান পায় সকল কিছুতেই যেন কেমন একটা মনের প্রশান্তি ঘটে আমরা পরস্পর দুইটি দেশের দ্বিপাক্ষিক আলোচনা বা দ্বিপাক্ষিক চুক্তির কথা শুনেছি কিন্তু যতবারই ভারতের সাথে যখন এরকম কিছু হয়েছে আমার নিকট এগুলোকে শুধুমাত্র একপাক্ষিক চুক্তি মনে হয়েছে যেটা শুধু ভারতের পক্ষে।
আর আজ পর্যন্ত এটা দিয়ে আসছিল আমাদের ফ্যাসিস্ট সরকার।  যাইহোক ম্যাচ আসতে আসতে আরো ১০-১৫ দিন সময় রয়েছে কেমন জানি মনে হয় বাংলাদেশ জিতবে না তারপরও আশা রইল ভালো কিছু দেখার।

বাংলাদেশ ভারতের রাজনৈতিক উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। ভারতেও বাংলাদেশ বিরোধী স্লোগান হচ্ছে বিভিন্ন যায়গায়। ম্যাচ শুরু হতে যদিও আরো ১০ দিন বাকি, আগে থেকেই কানপুরের কিছু উগ্রবাদী ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে। যে কারনে বাংলাদেশ টিম এই পুরো সিরিজ জুড়েই একটা সিকিউরিটি থ্রেড এর মধ্যে থাকবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ভারত সরকার বা ভারত পুলিশের পক্ষ থেকে তেমন কোনো বক্তব্য আমার চোখে পরেনি। কানপুরের কোনো একটা রাজনৈতিক দল অথবা একতা উগ্রবাদী হিন্দু গ্রুপ ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে গেছে। যদিও এর সত্যতার জন্য মেইন স্ট্রিম মিডিয়া গুলো দেখতে হবে। এই সিরিজ আসলেই একটা আগুন ঝড়ানো সিরিজ হবে বলে আমি মনে করি।

[Crypto Library]

বাংলাদেশ ভারতের রাজনৈতিক উত্তেজনা এখন তুঙ্গে। ভারতেও বাংলাদেশ বিরোধী স্লোগান হচ্ছে বিভিন্ন যায়গায়। ম্যাচ শুরু হতে যদিও আরো ১০ দিন বাকি, আগে থেকেই কানপুরের কিছু উগ্রবাদী ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে। যে কারনে বাংলাদেশ টিম এই পুরো সিরিজ জুড়েই একটা সিকিউরিটি থ্রেড এর মধ্যে থাকবে বলে মনে হচ্ছে। যদিও ভারত সরকার বা ভারত পুলিশের পক্ষ থেকে তেমন কোনো বক্তব্য আমার চোখে পরেনি। কানপুরের কোনো একটা রাজনৈতিক দল অথবা একতা উগ্রবাদী হিন্দু গ্রুপ ২য় টেস্ট এ হামলা করার ঘোষণা দিয়েছে বলে সোশ্যাল মিডিয়ায় ছড়িয়ে গেছে। যদিও এর সত্যতার জন্য মেইন স্ট্রিম মিডিয়া গুলো দেখতে হবে। এই সিরিজ আসলেই একটা আগুন ঝড়ানো সিরিজ হবে বলে আমি মনে করি।

গোমুত্র খোররা এর চাইতে বেশি আর কি করতে পারবে।

আমার মতে বাংলাদেশ ম্যানেজমেন্ট টিম এর এখন উচিত ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট বোর্ড এ এই বিষয়গুলো নিয়ে অভিযোগ করা। ইন্ডিয়া যেমন বিভিন্ন অভিযোগ করে অন্যান্য দেশে খেলতে  যেতে অনিচ্ছুক প্রকাশ করে, ঠিক বাংলাদেশের ও এখন এই অভিমত প্রকাশ করা উচিত। এর আগে দেখেছি পাকিস্তানে কোন টুর্নামেন্ট  হওয়ার কথা থাকলে তারা সিকিউরিটি এর দোহাই দিয়ে সেখানে যায়নি।

যাই হোক তা ছাড়া আমি মনে করি ভারত এর ওই উগ্রবাদী হিন্দু গোমুত্র খোরদের দিয়ে ভরসা নেই, কারণ এখানে শুধু খেলোয়াড়দের সিকিউরিটি এর কথা বিবেচনা করলে হবে না এর আগে দেখা গিয়েছে বাংলাদেশী দর্শকদের ওপর তারা হামলা করেছে, এবং বাংলাদেশকে সমর্থন করার জন্য বাঘের আকৃতির পুতুল এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ছিড়ে ফেলে ফেলছে। যাই হোক খেলোয়াড়রা যে কতটুকু নিরাপত্তার মধ্যে থাকবে এটা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে।

[God Of Thunder]

আমার মতে বাংলাদেশ ম্যানেজমেন্ট টিম এর এখন উচিত ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট বোর্ড এ এই বিষয়গুলো নিয়ে অভিযোগ করা। ইন্ডিয়া যেমন বিভিন্ন অভিযোগ করে অন্যান্য দেশে খেলতে  যেতে অনিচ্ছুক প্রকাশ করে, ঠিক বাংলাদেশের ও এখন এই অভিমত প্রকাশ করা উচিত। এর আগে দেখেছি পাকিস্তানে কোন টুর্নামেন্ট  হওয়ার কথা থাকলে তারা সিকিউরিটি এর দোহাই দিয়ে সেখানে যায়নি।

যাই হোক তা ছাড়া আমি মনে করি ভারত এর ওই উগ্রবাদী হিন্দু গোমুত্র খোরদের দিয়ে ভরসা নেই, কারণ এখানে শুধু খেলোয়াড়দের সিকিউরিটি এর কথা বিবেচনা করলে হবে না এর আগে দেখা গিয়েছে বাংলাদেশী দর্শকদের ওপর তারা হামলা করেছে, এবং বাংলাদেশকে সমর্থন করার জন্য বাঘের আকৃতির পুতুল এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ছিড়ে ফেলে ফেলছে। যাই হোক খেলোয়াড়রা যে কতটুকু নিরাপত্তার মধ্যে থাকবে এটা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে।

ভাই আপনার লেখার ধরণ দেখে মনের অজান্তেই হাসি চলে আসলো। আসলে কি বলবো, আমরা একাধিক বার দেখেছি আইসিসি নিজেরাও সব সময় ভারতের পক্ষেই থাকে যে কারনে আইসিসি কে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল বলা হয়ে থাকে। অনেক বড় বড় ম্যাচে ইন্ডিয়া হোস্ট না হওয়ার পরেও তারা বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে থাকে। যেমন ম্যাচের আগে মেইন পিচে কোনো ভাবেই প্র্যাক্টিস করা যাবে না, কিন্তু ইন্ডিয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম ভিন্ন, তারা ঠিকই মেইন পিচে প্র্যাক্টিস করে থাকে। ম্যাচে আম্পায়ারিং বিতর্কে না গেলাম, এটাও সবাই বুঝে।

শেষ ওয়ার্ল্ড কাপে বাংলাদেশ আর ইন্ডিয়ার খেলায় ভিরাট কোহলির সেঞ্চুরির মুহূর্তে নাসুমের একটা বলকে ওয়াইট দেয়া হয় নাই। যেটা দেখে খোদ ইন্ডিয়ান প্লেয়ার রা ড্রেসিং রুমে হাসাহাসি করছিলো। এসব মুহূর্ত গুলোর কথা মনে পড়লেই মনে হয় যে ইন্ডিয়া মূলত আইসিসি কন্ট্রোল করে। আর দাদাদের কথা কি বলবো, এরা গো মূত্র খেতে খেতে মাথা শেষ করে ফেলছে। এরা যে আসলে টেরোরিস্ট, এরা নিজেরাও জানে না।

[Crypto Library]

আমার মতে বাংলাদেশ ম্যানেজমেন্ট টিম এর এখন উচিত ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট বোর্ড এ এই বিষয়গুলো নিয়ে অভিযোগ করা। ইন্ডিয়া যেমন বিভিন্ন অভিযোগ করে অন্যান্য দেশে খেলতে  যেতে অনিচ্ছুক প্রকাশ করে, ঠিক বাংলাদেশের ও এখন এই অভিমত প্রকাশ করা উচিত। এর আগে দেখেছি পাকিস্তানে কোন টুর্নামেন্ট  হওয়ার কথা থাকলে তারা সিকিউরিটি এর দোহাই দিয়ে সেখানে যায়নি।

যাই হোক তা ছাড়া আমি মনে করি ভারত এর ওই উগ্রবাদী হিন্দু গোমুত্র খোরদের দিয়ে ভরসা নেই, কারণ এখানে শুধু খেলোয়াড়দের সিকিউরিটি এর কথা বিবেচনা করলে হবে না এর আগে দেখা গিয়েছে বাংলাদেশী দর্শকদের ওপর তারা হামলা করেছে, এবং বাংলাদেশকে সমর্থন করার জন্য বাঘের আকৃতির পুতুল এবং অন্যান্য জিনিসপত্র ছিড়ে ফেলে ফেলছে। যাই হোক খেলোয়াড়রা যে কতটুকু নিরাপত্তার মধ্যে থাকবে এটা নিয়ে আমার সন্দেহ রয়েছে।

ভাই আপনার লেখার ধরণ দেখে মনের অজান্তেই হাসি চলে আসলো। আসলে কি বলবো, আমরা একাধিক বার দেখেছি আইসিসি নিজেরাও সব সময় ভারতের পক্ষেই থাকে যে কারনে আইসিসি কে ইন্ডিয়ান ক্রিকেট কাউন্সিল বলা হয়ে থাকে। অনেক বড় বড় ম্যাচে ইন্ডিয়া হোস্ট না হওয়ার পরেও তারা বিভিন্ন সুবিধা নিয়ে থাকে। যেমন ম্যাচের আগে মেইন পিচে কোনো ভাবেই প্র্যাক্টিস করা যাবে না, কিন্তু ইন্ডিয়ার ক্ষেত্রে নিয়ম ভিন্ন, তারা ঠিকই মেইন পিচে প্র্যাক্টিস করে থাকে। ম্যাচে আম্পায়ারিং বিতর্কে না গেলাম, এটাও সবাই বুঝে।

এ বিষয়ের সাথে আমার মনে হয় না কেউ দ্বিমত পোষণ করবে যে ইন্ডিয়ার একটা অদৃশ্য হাত বলতে গেলে ইন্টারন্যাশনাল  ক্রিকেট বোর্ড কে নিয়ন্ত্রণ করে। তবে আমার মাঝেমধ্যে অবাক লাগে যে ইন্ডিয়ার মতন একটা থার্ড ওয়ার্ল্ড কান্ট্রি এর দেশ যার জনসংখ্যার বিশাল একটা অংশ মানুষজন বাথরুম করে রাস্তা ঘাটে, এই এরা কিভাবে ইন্টারন্যাশনাল ক্রিকেট বোর্ডে  আধিপত্য পায়। এর পিছনে আসলে কল কাটে কে নারে। এটা কি শুধুমাত্র তাদের পৃথিবীর বৃহত্তম জনসংখ্যার দেশ হওয়ার কারণেই ? 

শেষ ওয়ার্ল্ড কাপে বাংলাদেশ আর ইন্ডিয়ার খেলায় ভিরাট কোহলির সেঞ্চুরির মুহূর্তে নাসুমের একটা বলকে ওয়াইট দেয়া হয় নাই। যেটা দেখে খোদ ইন্ডিয়ান প্লেয়ার রা ড্রেসিং রুমে হাসাহাসি করছিলো। এসব মুহূর্ত গুলোর কথা মনে পড়লেই মনে হয় যে ইন্ডিয়া মূলত আইসিসি কন্ট্রোল করে। আর দাদাদের কথা কি বলবো, এরা গো মূত্র খেতে খেতে মাথা শেষ করে ফেলছে। এরা যে আসলে টেরোরিস্ট, এরা নিজেরাও জানে না।

বিষয়টা হচ্ছে কি ভাই এই থ্রেডটা হল ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে আলোচনার থ্রেড তবে বর্তমানে এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করতে বাধ্য হচ্ছি কারণ ক্রিকেট ম্যাচ কে কেন্দ্র করেই সেই গো মূত্র খোররা উত্তেজনা তৈরি করেছে। যাই হোক লিটন দাসকে বিবৃতি  দিতে দেখেছি বাংলাদেশ টিম এর আগের পাকিস্তান সিরিজ থেকে আত্মবিশ্বাসী রয়েছে এখন দেখার বিষয় তারা ইন্ডিয়ার সাথে কি করতে পারে ইন্ডিয়ার সাথে যদি একটা ভালো জয় অর্জন করতে পারতো তাহলে এইসব একটিভিটির দাঁতভাঙ্গা জবাব পেতো।

[God Of Thunder]

বিষয়টা হচ্ছে কি ভাই এই থ্রেডটা হল ক্রিকেট ম্যাচ নিয়ে আলোচনার থ্রেড তবে বর্তমানে এখানে রাজনৈতিক আলোচনা করতে বাধ্য হচ্ছি কারণ ক্রিকেট ম্যাচ কে কেন্দ্র করেই সেই গো মূত্র খোররা উত্তেজনা তৈরি করেছে। যাই হোক লিটন দাসকে বিবৃতি  দিতে দেখেছি বাংলাদেশ টিম এর আগের পাকিস্তান সিরিজ থেকে আত্মবিশ্বাসী রয়েছে এখন দেখার বিষয় তারা ইন্ডিয়ার সাথে কি করতে পারে ইন্ডিয়ার সাথে যদি একটা ভালো জয় অর্জন করতে পারতো তাহলে এইসব একটিভিটির দাঁতভাঙ্গা জবাব পেতো।

মাশরাফির বাড়ি যখন জনতা আগুন দিয়ে পুড়িয়ে দেয়, ইন্ডিয়ান মিডিয়া সেটা লিটন দাসের বাড়ি বলে তাদের দেশে এক প্রকার আন্দোলন শুরু করে দেয়। কিন্তু পরে লিটন দাস নিজেই পোষ্ট করে জানান যে তার বাড়ি ঘরে কোনো আগুন দেয়া হয়নি। জানিনা কেনো দাদা ভাই গুলো আমাদের দোষ ত্রুটি খুজে বেড়ায়। বিশ্বকাপে তানজিম সাকিব দারুন বোলিং করে এবং তার এগ্রেশন ছিলো দেখার মতো। কিন্তু ভারতীয় দাদারা ফেইসবুক সয়লাভ করে ফেলতেছিলো এটা লিখে যে তারা অপেক্ষা করছে তানজিম সাকিব কখন বিরাট কোহলির বিরুদ্ধে বোলিং করবে। ভাগ্যের কি খেলা দেখুন, সেই বিরাট কোহলি বাংলাদেশের বিপক্ষে তানজিম সাকেবর বলে ক্লিন বোল্ড হয়ে ফিরলো। কিন্তু দাদাদের কি লজ্জা হয়েছে? হয়নি বোধহয়। যাই হোক, আমাকে একটু সংযত হতে হবে এখন। বুঝতেই পারছেন কেনো।

[God Of Thunder]

পুরান চাউল ভাতে বাড়ে বলে একটা বাংলা প্রবাদ আছে। সেটা আসলে যে কোনো যায়গায় প্রযোজ্য হতে পারে। যেমন আজকে ইন্ডিয়ার ব্যাটিং দেখুন। ১৪৪ রানের মধ্যে ৬ উইকেট নাই। হুট করেই দুই স্পিনার জুটি এমন ভাবে মাঠ কামড়ে ধরলো, তাদের কে আজকে সারাদিনেও আর আউট করা গেলো না। ১৯৫ রানের এক জুটি যেটা আগামী কালকেও আবার নামবে ব্যাট করতে। ক্রিকবাজের কমেন্টেটর রা প্রেডিংকশন করছিলো যে ইন্ডিয়া হয়তো ২৪০-৫০ রানে গিয়ে থামতে পারে। কিন্তু এই পুরাতন চাউল গুলো যে এভাবে মাঠ কামড়ে থাকবে, সেটা তারা বুঝতে পারে নি।

কামড়ে ছিলো সেটাও বলা যাবে না। কারণ তারা টেস্ট খেলেছে ওয়ানডে ম্যাচ এর মতো করে। স্ট্রাইক রেট যদি দেখেন, একজনের ৯১, অপরজনের ৭৩+। ওয়ানডে ম্যাচেই তো ব্যাটার রা এই স্ট্রাইক রেট নিয়ে ব্যাট করে থাকে। সেখানে টেস্ট এ এটাকে কোনো ভাবেই মন্থর ব্যাটিং বলা চলে না। তবে হাসান মাহমুদের প্রশংসা না করলেই নয়। টপ অর্ডারে এভাবে কাপন ধরিয়ে দিয়েছে ছেলেটা। এক কথা অসাধারণ।

[Crypto Library]

পুরান চাউল ভাতে বাড়ে বলে একটা বাংলা প্রবাদ আছে। সেটা আসলে যে কোনো যায়গায় প্রযোজ্য হতে পারে। যেমন আজকে ইন্ডিয়ার ব্যাটিং দেখুন। ১৪৪ রানের মধ্যে ৬ উইকেট নাই। হুট করেই দুই স্পিনার জুটি এমন ভাবে মাঠ কামড়ে ধরলো, তাদের কে আজকে সারাদিনেও আর আউট করা গেলো না। ১৯৫ রানের এক জুটি যেটা আগামী কালকেও আবার নামবে ব্যাট করতে। ক্রিকবাজের কমেন্টেটর রা প্রেডিংকশন করছিলো যে ইন্ডিয়া হয়তো ২৪০-৫০ রানে গিয়ে থামতে পারে। কিন্তু এই পুরাতন চাউল গুলো যে এভাবে মাঠ কামড়ে থাকবে, সেটা তারা বুঝতে পারে নি।

কামড়ে ছিলো সেটাও বলা যাবে না। কারণ তারা টেস্ট খেলেছে ওয়ানডে ম্যাচ এর মতো করে। স্ট্রাইক রেট যদি দেখেন, একজনের ৯১, অপরজনের ৭৩+। ওয়ানডে ম্যাচেই তো ব্যাটার রা এই স্ট্রাইক রেট নিয়ে ব্যাট করে থাকে। সেখানে টেস্ট এ এটাকে কোনো ভাবেই মন্থর ব্যাটিং বলা চলে না। তবে হাসান মাহমুদের প্রশংসা না করলেই নয়। টপ অর্ডারে এভাবে কাপন ধরিয়ে দিয়েছে ছেলেটা। এক কথা অসাধারণ।

ভাইরে ভাই আজকের বাংলাদেশের ব্যাটিং পারফরম্যান্স নিয়ে একটু কিছু বলে যান।
না হলে ইন্ডিয়ান বোলারদের প্রতি না ইনসাফি হবে। মানুষ মজা করে বলে বাংলাদেশ টিমের খেলা দেখতে হলে মাথায় বড় এবং হাতে প্রেসার এর ট্যাবলেট নিয়ে খেতে হবে। কারণ বাংলাদেশ টিম আমাদেরকে একটু বেশি উত্তেজনাপূর্ণ খেলা উপহার দেয় যেমন এই ম্যাচের শুরুর দিকে তারা এমনভাবে বোলিং পারফরম্যান্স করলো মনে হচ্ছিল যে পাকিস্তান সিরিজের রিপিট ইন্ডিয়ান সিরিজেও হতে চলেছে।
তারপর আবার ওই দুই স্পিনার জুটি এর সামনে বাংলাদেশ বলাররা এমন ভাবে দুর্বল হয়ে পড়ল এতে করে আমাদের হাতের প্রেসার এর মেডিসিন এবং মাথায় বরফ রাখাটা কাজে  লেগে গেল।
এরপর আবার ব্যাটিং পারফরম্যান্স এর মাধ্যমে আমাদেরকে এটা রিপিট করতে। হবে যাই হোক বাংলাদেশের কাছ থেকে ইন্ডিয়ার সাথে এই সিরিজে ভালো কিছু আর আশা করতেছি না।

[God Of Thunder]

ভাইরে ভাই আজকের বাংলাদেশের ব্যাটিং পারফরম্যান্স নিয়ে একটু কিছু বলে যান। না হলে ইন্ডিয়ান বোলারদের প্রতি না ইনসাফি হবে। মানুষ মজা করে বলে বাংলাদেশ টিমের খেলা দেখতে হলে মাথায় বড় এবং হাতে প্রেসার এর ট্যাবলেট নিয়ে খেতে হবে। কারণ বাংলাদেশ টিম আমাদেরকে একটু বেশি উত্তেজনাপূর্ণ খেলা উপহার দেয় যেমন এই ম্যাচের শুরুর দিকে তারা এমনভাবে বোলিং পারফরম্যান্স করলো মনে হচ্ছিল যে পাকিস্তান সিরিজের রিপিট ইন্ডিয়ান সিরিজেও হতে চলেছে। তারপর আবার ওই দুই স্পিনার জুটি এর সামনে বাংলাদেশ বলাররা এমন ভাবে দুর্বল হয়ে পড়ল এতে করে আমাদের হাতের প্রেসার এর মেডিসিন এবং মাথায় বরফ রাখাটা কাজে  লেগে গেল। এরপর আবার ব্যাটিং পারফরম্যান্স এর মাধ্যমে আমাদেরকে এটা রিপিট করতে। হবে যাই হোক বাংলাদেশের কাছ থেকে ইন্ডিয়ার সাথে এই সিরিজে ভালো কিছু আর আশা করতেছি না।

আসলে কোন দিন কোন প্লেয়ার ভালো খেলবে তা বলা যায় না। ভারতের মতো দলে অনেক কোয়ালিটি প্লেয়ার আছে। তাদের বোলিং অলরাউন্ডার রা সেঞ্চুরী করে ফেলে। আমাদের ক্ষেত্রে এমন দু একবার হয় না তা নয়, তবে আমাদের প্লেয়ার রা এরকম ভাবে নিয়মিত রান করতে পারে না। ভারত আমাদের থেকে অনেক বেশি এগিয়ে এটা তো আমরা সবাই জানি। তবে আমরা চাচ্ছিলাম বাংলাদেশ এবার একটু ভালো করুক। জিততে না পারলেও অন্তত ভালো খেলুক।

পাকিস্তান সিরিজের পারফরমেন্স দেখে অনেকেই মনে করেছিলো সব মনে হয় পাল্টে গেছে। আসলে তেমন কোনো চেন্জ আসেনি। যাই হোক, বিটকয়েনটকে গো মূত্রখোর দাদারা আমাকে ক্রিকেট থ্রেডে ইনসাল্ট করে করে পোষ্ট করতেছে এ কারনে, যে আমি আশা করেছিলাম বাংলাদেশ ভালো খেলবে। যদিও আমি তাদের সাথে তর্কে যাইনি।

[God Of Thunder]

২৮০ রানের বিশাল বড় ব্যাবধানে বাংলাদেশ এই ম্যাচ টা হেরেছে। হেরেছে তাতে কষ্ট নেই। অন্তত ভালো খেলা আশা করেছিলাম। কিছু কিছু আউট আমার কাছে একদম দৃষ্টিকটু লেগেছে। মিরাজ, যে কিনা ৮ নাম্বারে ব্যাটিং করতে নেমেছে এবং শান্ত ৮০ রানে অপরাজিত। এই মুহুর্তে তার দরকার ছিলো শান্ত কে সংগ দিয়ে ক্রিজে টিকে থাকা। বাজে শট সিলেক্ট করে ছক্কা মারতে গিয়ে আউট হওয়া অন্তত টেষ্ট ক্রিকেটে খুবই দৃষ্টিকটু। এই যে কিছু হলেই হিরো হতে চাওয়া, এবং পরে ভিলেন হয়ে যাওয়ার ব্যাপারটা, এটা আমার কাজে খুবই লজ্জাজনক মনে হয়। মিরাজের আউটের পর হাতুুরুর চেহারা দেখার মতো ছিলো। স্পষ্ট বুঝা যাচ্ছিলো যে এই শট সিলেকশনে উনি খুবই বিরক্ত।

পরের ম্যাচেও আশা থাকবে বাংলাদেশ অন্তত ভালো ক্রিকেট খেলবে। অন্তত ভালো ক্রিকেট আমরা আশা করছি। ম্যাচ জিতার কথা হয়তো সবাই বলছে না, ইভেন ড্র করার কথাও বলছে না। কিন্তু এই যে ৫ দিনের ম্যাচ ৪ দিনের এ সেশনে শেষ হয়ে যায়, এর চাইতে লজ্জা আর কি আছে?

[Paragon2]

টেষ্ট ক্রিকেটের এই থ্রেড টি ১২০ দিনের বেশি সময় ধরে পড়ে থাকার কারনে চোখের সামনে আসেনি, আর পোষ্ট করাও হয়ে ওঠেনি। অথচ বাংলাদেশের সবচাইতে বড় এচিভমেন্টগুলোর মধ্যে একটা হচ্ছে পাকিস্তানকে তাদের নিজেদের মাটিতে টেষ্ট এ হোয়াইটওয়াশ করা। পুরো সিরিজ জুড়ে এই থ্রেড এ কেউ পোষ্ট করেনি। আমি এই থ্রেড টি আবারো বাম্প করে রাখতে চাচ্ছি, কারন সামনেই বাংলাদেশ ভারতে মাটিতে তাদের বিরুদ্ধে খেলতে যাবে। যাই হোক, বাংলাদেশের এই টেষ্ট সিরিজ জয় স্মৃতি হিসেবে রেখে দিতে চাই এই স্ক্রিনশট এর মাধ্যমে।



সেপ্টেম্বরের ১৯ তারিখে বাংলাদেশ প্রথম টেষ্টে মুখোমুখি হবে ভারতের। দুটি টেষ্ট ছাড়াও বাংলাদেশ ৩ টি টুয়েন্টি ম্যাচ খেলবে ভারতের বিরুদ্ধে। যখন সারা বাংলাদেশ ভারত বিরোধী হয়ে উঠেছে, এই সময়ে বাংলাদেশ ভারতের ম্যাচে বাড়তি উত্তেজনার সৃষ্টি হবে বলে মনে করি। সিরিজ শিডিউল লিংক https://www.cricbuzz.com/cricket-series/8393/bangladesh-tour-of-india-2024/matches

এই থ্রেড এ পরপর ৪ টা পোষ্ট আমার। আপনারা কি কেউ ক্রিকেট নিয়ে আলোচনা পছন্দ করেন না?

বর্তমানে বাংলাদেশ ক্রিকেট দল পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে যেরকম দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করেছে হয়তো এই সিরিজ জয়টা ভারতের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে বাংলাদেশের জন্য বাড়তি একটি অনুপ্রেরণা যোগাবে এমনকি আত্মবিশ্বাস যোগাবে। হয়তো বাংলাদেশের জন্য ভারতের বিপক্ষে ম্যাচগুলো খুব সহজ হবে না কেননা বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে গিয়ে খেলবে। ভারত তাদের নিজেদের মাঠে খুবই শক্তিশালী এমনকি আমরা দেখেছি খুব কম দলই ভারতের বিপক্ষে তাদের নিজেদের দেশের মাটিতে জয়লাভ করতে সক্ষম হয়।

তাছাড়া বর্তমানে বাংলাদেশের সকল খেলোয়াড়রা দারুন পারফর্ম করছে হয়তো সেই আশা নিয়ে আমরা বলতে পারি যে বাংলাদেশ দল ভারতের বিপক্ষে দারুন কিছু একটা করবে।

অবশ্যই ভারতের বিপক্ষে বাংলাদেশের জয় পেলে সবচেয়ে বেশি উপযুক্ত জবাব হতো, কারণ নতুন ভাবে বাংলাদেশে দল গড়ে উঠেছে এবং পাকিস্তান দলের সাথে জয় পেয়ে নতুন এক আলোড়ন সৃষ্টি করেছিল। তাই এর জয়টি ভারত দলের বিপক্ষে আশা করেছিলাম কিন্তু আশাটা ভঙ্গ হয়েছে, কারণ ম্যাচটি শুরুর সময় ভারত দলের প্রথম ম্যাচের প্রথম ইনিংসে তিনটি উইকেটের পতন দেখে এতটা খুশি হয়েছিলাম যে অবশ্যই বাংলাদেশ দল ভালো পারফরম্যান্স করবে এবং টাইগার খেলোয়াররা পূর্বের মতো গর্জে উঠবে কিন্তু এটি হয়নি। বরঞ্চ বাংলাদেশ দল ব্যাপক ব্যবধানে হেরে যায়, তবে পরবর্তী ম্যাচে অবশ্যই বাংলাদেশের পক্ষ থেকে ভারতের সাথে এই ম্যাচে অবশ্যই প্রতিযোগিতা হবে এবং বাংলাদেশ দল আরো বেশি ভালো পারফর্মেন্স করবে বলে মনে করি।

[Pastaral]

বাংলাদেশ পাকিস্তানকে যেভাবে হারালো এটা দেখে মনে হল ভারত কেউ অনায়াসে হারিয়ে দিতে পারবে। কিন্তু দুঃখের বিষয় বাংলাদেশ ম্যাচটি জিততে পারবে । দেখা যাক সামনে কি করতে পারে বাংলাদেশ তারা কি ভালো খেলবে?