শুধু ম্যাটিক এর কথা আমি বলবো না। ম্যাটিক নিয়ে আমি তেমন একটা ঘাটাঘাটি করি নাই। আসলে আমি কোনো প্রজেক্ট নিয়েই ঘাটাঘাটি করি নাই। তবে ম্যাটিক আমার কাছেও ভালো এর লো ট্রান্সজেকশন ফির জন্য। ম্যাটিকের ইকোসিস্টেমে আহামরি তেমন কিছু আমার চোখে পড়ে নাই। এমনকি আমি তেমন কোনো নতুন প্রজেক্ট দেখি না যারা ম্যাটিক ইকোসিস্টেমে লঞ্চ করেছে। অন্য দিকে আপনি যদি টুন কয়েনের দিকে তাকান, যেটা টেলিগ্রামের নিজেদের একটা প্রজেক্ট, এরা পুরো একটা ইকোসিস্টেম দাড় করিয়ে ফেলেছে। যে কয়েনের ইউজ যতো বেশি, তাদের গ্রো করার পটেনশিয়াল ততো বেশি। আমি তো মনে করি ২০৩০ সালে টুন কয়েন ৩০০ ডলার ছাড়িয়ে যেতে পারে। যেটার বর্তমান দাম মাত্র ৬-৭ ডলারের ভেতর। টেলিগ্রামে যে কি পরিমান মিনি এপ্স লঞ্চ হচ্ছে, এটা দেখে বুঝা উচিৎ যে টেলিগ্রাম নিজেই বাইনান্স এর মতো একটা ইকোসিস্টেম বানিয়ে ফেলেছে। টুন নিয়ে আমি অনেক বুলিশ! যদিও এখনো ইনভেস্ট করি নাই।
আপনি আসলে খারাপ বলেননি লং টার্ম ইনভেস্টমেন্ট হিসেবে টন কোন খারাপ না।
টেলিগ্রামের যে অগ্রগতি যেসব ফিচার আনতেছে দেখছি ভবিষ্যতে অতিশীঘ্রই টেলিগ্রাম সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়াকে টক্কর দিবে। টেলিগ্রামের মিনি অ্যাপস ফিচারস টা রেভ্যুলেশন তৈরি করতে যাচ্ছে। আমরা অলরেডি দেখতেছি অনেক ক্রিপ্ট বেসড প্রজেক্টগুলো টেলিগ্রাম মুখী হচ্ছে ।
আর যেহেতু সোশ্যাল মিডিয়া হিসেবে ইউজার বাড়বে সেখানেও অভিয়াসলি তাদের টোন কয়েনের দাম বাড়বে। বর্তমানে আমরা বি এন বিকে যে অবস্থানে দেখছি হয়তো আর পাঁচ ছয় বছর পর টন কে সেখানে দেখতে পারি বা তারও ওপরে গেলেও আমিও অবাক হবো না।
মজার বিষয় হচ্ছে আমার কিছু ফ্রেন্ড এই টোন কয়েন কে ৫০ সেন্ট এর কমেউ সেল করেছে।
দেখি আমি পলিগনের কিছু ইনভেস্টমেন্ট করেছি সামনে প্ল্যান করতেছি টোন কয়েনে ইনভেস্টমেন্ট করব।