তাছাড়া জার্মানি সরকার এর বিটকয়েন সেল করা তাছাড়া আমেরিকা এর জব্দকৃত একটা বিশাল পরিমাণ বিটকয়েন কয়েনবেস এক্সচেঞ্জারে ট্রান্সফার হওয়া সব কিছু কিসের ইঙ্গিত দিচ্ছে এটা আসলে বলা মুশকিল।
তাছাড়া আর একটা রুমোর শুনলাম যে, চায়না নাকি আরেকটা ভাইরাস বানিয়েছে covid-19 এর থেকেও বেশি ডেঞ্জারাস হবে, আর এজন্য অনেক দেশ বুঝতে পেরে যে সামনে পৃথিবীর অর্থনৈতিক অবস্থা মন্দা যেতে চলেছে তাই তারা বিটকয়েন গুলো সেল করতেছে।
আমি আসলে এগুলোতে এখনো বিশ্বাস করতেছি না তবে সামান্য ভয়ে বুকের ভেতর রয়েছে। কিন্তু এখনই সেল করবো না। আরও এড অপশন করব।
আমি বিটকয়েনের ব্যাপারে বলবো, এই ব্যাপারে আমি এখন আপাতত তেমন একটা চিন্তা আর করছি না। কারন, বিটকয়েন যদি ৪০ হাজারেও চলে যায়, তাহলে হয়তো আবার রিকোভার করে ফেলবে। বিটকয়েন প্রথম যখন ৬৯ হোজারে টাচ করেছিলো, সেই সময়ে আমি আমার এক বন্ধুর সাথে বলছিলাম যে বিটকয়েন না কিনে ভুল হয়েছে। আমার মনে হয় না আমরা আবার কোনো দিন বিটকয়েন কে ৫০ হাজারের নিচে দেখতে পারবো।
কিন্তু রিয়েলিটি দেখেন, বিটকয়েন ১৭ হাজারে অব্দি চলে এসেছিলো। যদিও একচুয়াল ফিগারটা আমার মনে নাই। সেই বিটকয়েন এখন আবার ৭০ হাজারে ঘোড়াফেরা করছে। এই একই বিটকয়েন আবারো ৪০ হাজারের রেন্জ এ আসলে আমি একবারো অবাক হবো না। কারন এই মার্কেট অনেক বেশি আনপ্রেডিকটেবল।
আর চায়নার ভাইরাসের কথা যদি বলেন, আমার কাছে এগুলো বিশ্বাস যোগ্য মনে হয় না। যদি কোনো গোয়েন্দা তথ্য থাকে, সেক্ষেত্রে সেটা নিউজ আকারে সামনে আসলে হয়তো ভেবে দেখবো। কিন্তু এমনিতে এটাকে গুজব বলেই মনে হচ্ছে। তবে যদি আবারো প্যান্ডামিক সিচুয়েশন হয়, তাহলে আবারো ক্রিপ্টো মার্কেটে টাকা ঢুকতে পারে।