কোটা সংস্কার আন্দোলনে নিহতদের মধ্যে রয়েছেন:
❤️আবু সাঈদ (২২) — বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ব্যাচের শিক্ষার্থী ও তার বিশ্ববিদ্যালয়ের কোটা আন্দোলনের অন্যতম সমন্বয়ক ছিলেন।[২]
❤️মো. ফারুক — একটি আসবাবের দোকানের কর্মচারী ছিলেন।[৩]
❤️ওয়াসিম আকরাম — চট্টগ্রাম কলেজের ছাত্র ও কলেজ শাখা ছাত্রদলের যুগ্ম আহ্বায়ক ছিলেন।[৩]
❤️ফয়সাল আহমেদ শান্ত (২৪) — ওমরগনি এম.ই.এস কলেজের ছাত্র ছিলেন।[৪]
❤️মীর মাহফুজুর রহমান মুগ্ধ - বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব প্রফেশনালস-এর (বিইউপি) ছাত্র।[৫]
তাহির জামান প্রিয়- সাংবাদিক[৫]
❤️রিদোয়ান শরীফ রিয়াদ - টঙ্গী সরকারি কলেজে ইংরেজি বিভাগের ১ম বর্ষের শিক্ষার্থী।[৫]
❤️শেখ ফাহমিন জাফর (১৮) - টঙ্গী সরকারি কলেজে এইচএসসি বিজ্ঞান বিভাগের ২য় বর্ষের শিক্ষার্থী। সুত্র- ২০ জুলাই ২০২৪ ইং (শনিবার) দৈনিক প্রথম আলো, উত্তারা ক্রিসেন্ট হাসপাতালের তথ্য।
❤️মো. শাহজাহান (২৫) — তিনি নিউমার্কেট এলাকার হকার ছিলেন।[৬]
❤️সিয়াম (১৮) — তিনি গুলিস্তানের একটি ব্যাটারির দোকানের কর্মচারী ছিলেন।[৭]
❤️আসিফ ও সাকিল — নর্দান ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থী। [৮][৯][১০][১১]
দিপ্ত দে — মাদারীপুর সরকারি কলেজের প্রাণিবিদ্যা বিভাগের দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী।[১২][১৩]
❤️দুলাল মাতবর — গাড়ি চালক।[১৩]
❤️ফারহান ফাইয়াজ — ঢাকা রেসিডেনসিয়াল মডেল কলেজের একাদশ শ্রেণির ছাত্র।[১৪]
❤️ইয়ামিন — মিলিটারি ইন্সটিটিউট অব সায়েন্স অ্যান্ড টেকনোলজির।[১৫]
❤️মো. জিল্লুর শেখ — ঢাকা ইম্পেরিয়াল কলেজ।[১৬]
❤️শাইখ আশহাবুল ইয়ামিন — মিরপুর এমআইএসটির কম্পিউটার সায়েন্সের শিক্ষার্থী[১১]
❤️হাসান মেহেদী — নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা টাইমস[১৭]
❤️রিয়া গোপ (৬) — বাসার ছাদে খেলতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যায়।[১৮]
❤️সাফকাত সামির (১১) — একটি মাদ্রাসার পঞ্চম শ্রেণির শিক্ষার্থী।[১৯]
❤️আবদুল আহাদ (৪) - বাসার বারান্দায় বাবা মায়ের সামনেই গুলিবিদ্ধ হন এবং ❤️❤️পরবর্তীতে মৃত্যুবরণ করেন।[২০]
❤️রাকিব হাসান (১২) - রাজধানীর মোহাম্মদপুরের আইটিজেড স্কুল অ্যান্ড কলেজের সপ্তম শ্রেণির শিক্ষার্থী। [২১]
❤️তাহমিদ ভুঁইয়া(১৫) — নরসিংদী শহরের নাছিমা কাদির মোল্লা হাইস্কুল অ্যান্ড হোমসের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী।[১১]
মো. ইমন মিয়া (২২) — শিবপুরের সরকারি শহীদ আসাদ কলেজের শিক্ষার্থী।[১১]
হৃদয় চন্দ্র তরুয়া (২২) - চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।[২২]
মো. ফয়েজ (৩২) - স্যানিটারি মিস্ত্রির (পাইপ ফিটার) কাজ করতেন।[২৩]
মাহামুদুর রহমান (১৯) - ১৯ জুলাই কোটা সংস্কার আন্দোলন ঘিরে রাজধানীর মোহাম্মদপুরের নূরজাহান রোডের মাথায় (মোহাম্মদপুর বাসস্ট্যান্ডের দিকে) সংঘর্ষের মধ্যে পুলিশের গুলিতে নিহত হন।[২৪]
ইমতিয়াজ আহমেদ জাবির - সাউথইস্ট বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী।[২৫]
রনি প্রামাণিক (২৮) - ব্যাটরিচালিত অটোরিকশা চালাতেন।[২৬]
রাকিবুল হাসান (২৭) - প্রকৌশলী হিসেবে একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে চাকরি করতেন। [২৭]
মোবারক(১৩) - গাভির দুধ বিক্রি করেই সংসার চালাতেন। ক্রেতাদের বাসায় দুধ পৌঁছে দিতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[২৮]
নাইমা সুলতানা (১৫) - ঢাকার মাইলস্টোন কলেজের দশম শ্রেণির শিক্ষার্থী। [২৮]
হোসেন মিয়া (১০) - পপকর্ন, আইসক্রিম ও চকলেট ফেরি করত।[২৯]
মো. আলমগীর হোসেন - ঢাকার রামপুরা এলাকায় একটি বেসরকারি ওষুধ কোম্পানিতে গাড়িচালকের চাকরি করতেন।[৩০]
নুর আলম (২২) - নির্মাণশ্রমিক[৩১]
আবু সায়েদ (৪৫) - ঢাকার মোহাম্মদপুরের বছিলা এলাকায় ছোট একটি মুদিদোকান চালাতেন।[৩২]
শেখ শাহরিয়ার বিন মতিন - ঈশ্বরগঞ্জ পৌর এলাকার আইডিয়াল কলেজের মানবিক বিভাগ থেকে চলমান এইচএসসি পরীক্ষায় অংশ নিয়েছিলেন তিনি।[৩৩]
ইমরান খলিফা (৩৩) - গুলশান-২-এর চারুলতা নামের একটি প্রতিষ্ঠানে নিরাপত্তাকর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৩৪]
জসিম উদ্দীন (৩৫) - উত্তরায় একটি অটোমোবাইলসের দোকানে চাকরি করতেন।[৩৫]
সাব্বির হোসেন - জ্বর হওয়ায় অসুস্থ শরীরে ওষুধ কিনতে গিয়ে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৩৬]
ইফাত হোসেন (১৬) - যাত্রাবাড়ীর এ কে হাইস্কুলের নবম শ্রেণির শিক্ষার্থী ছিলেন। [৩৭]
মিজানুর রহমান ওরফে মিলন (৪৮) - ঢাকার নর্দা এলাকায় একটি বিউটি পার্লারে কাজ করতেন।[৩৮]
মোস্তফা জামান ওরফে সমুদ্র (১৭) - চলতি বছরের এসএসসি পরীক্ষায় ঢাকার আইডিয়াল স্কুল অ্যান্ড কলেজের ব্যবসা শাখা থেকে জিপিএ-৪.৯৫ পেয়ে উত্তীর্ণ হয় সে।[৩৯]
মো. রাসেল (১৫) - নারায়ণগঞ্জে একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। [৪০]
জাকির হোসেন (৩৮) - ভীমবাজার এলাকায় ‘কাজী ভিআইপি গার্মেন্টস’ নামের একটি কারখানায় উৎপাদন কর্মকর্তা হিসেবে কাজ করতেন।[৪১]
আবদুল্লাহ আল আবির (২৪) - নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে চাকরি করতেন।[৪২]
রিদওয়ান হোসেন সাগর - ১৯ জুলাই ময়মনসিংহে গুলিবিদ্ধ হয়ে মৃত্যুবরণ করেন।[৪৩]
সজীব সরকার (৩০) - চিকিৎসক। [৪৪]
মো. আহাদুন (১৭) - পূর্ব বাড্ডার ইউসেপ হাজী সিকান্দার আলী টেকনিক্যাল স্কুলের শিক্ষার্থী। [৪৫]
আরিফ হোসেন ওরফে রাজীব (২৬) - গাজীপুরের বোর্ড বাজার এলাকায় ভাঙারি দোকানে শ্রমিকের কাজ করতেন।[৪৬]
জুবাইদ হোসেন (১৫) - রাজধানীর যাত্রাবাড়ীতে একটি মুদিদোকানে চাকরি করত। [৪৭]
জামান মিয়া (১৭) - নরসিংদীর একটি ডাইং কারখানায় কাজ করত। [৪৮]
কাদির হোসেন (২৫) - কুরিয়ার সার্ভিস কোম্পানিতে চাকরি করতেন।[৪৯]
মো. আমিন (১৬) - একটি বৈদ্যুতিক সুইচ নির্মাণ কারখানায় শ্রমিকের কাজ করতেন।[৫০]
সেলিম তালুকদার (৩২) - নারায়ণগঞ্জের একটি পোশাক কারখানায় চাকরি করতেন। [৫১]
সোহাগ মিয়া (১৬) - ঢাকায় রিকশা চালাত [৫২]
মোবারক হোসেন (৩৩) - একটি বৈদ্যুতিক সরঞ্জামের দোকানে বিক্রয়কর্মী হিসেবে কাজ করতেন।[৫৩]
সাগর আহম্মেদ (২২) - মিরপুর সরকারি বাঙলা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের স্নাতক দ্বিতীয় বর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন।[৫৪]
কুরমান শেখ (৪৯) - ঢাকার সাভার বাসস্ট্যান্ডে একটি ছোট্ট ঘরে দৈনিক ভাড়া ভিত্তিতে মুরগির ব্যবসা করতেন।
তুরাব হোসেন, সাংবাদিক, দৈনিক জালালাবাদ, সিলেট[৫৫]
শিশু
সম্পাদনা
রিয়া (৮) — খেলছিলো বাড়ির ছাদে গোলাগুলি শুরু হলে কোলে নেন তার বাবা। হঠাৎ একটা গুলি এসে লাগে তার গায়ে। তৎখানিক মুত্যুর কোলে ঢলে পরেন রিয়া। ( নারায়নগঞ্জ )
মুবারক (১৩) — বাবার সাথে খামারে কাজ করতো মুবারক। দুধ বিক্রি করতো বাসায় বাসায়। ১৯ জুলাই মিছিল দেখতে গিয়ে মুছে গেছে তার জীবন।
সামি (১১) — টিয়ারসেলের ধোয়া ঘরে আসছিলো, তা ঠেকাতে জানালা বন্ধ করতে যায় সামি। তখনি একটি গুলি এসে লাগে তার গায়ে।
হোসেন (১০) — ২০ জুলাই খোঁজ পাওয়া যাচ্ছিলনা হোসাইনকে। রাতে ঢাকার মেডিকেল কলেজে লাশের স্থুবের নিচে পাওয়া যায় তার মরদেহ।
তাহমিদ (১৪) — ১৮ জুলাই নরসিংদীতে গুলি বিদ্ধ হয়ে মারা যায় তাহমিদ।
নাঈমা (১৬) — মায়ের সাথে বারান্দায় দাড়িয়ে দেখছিলো কি হচ্ছে বাহিরে। কিছু বুঝে উঠার আগেই গুলি এসে লাগে তার গায়ে।
রিফাত (১৬) — আহত একজনকে হাসপাতালে নিয়ে যাচ্ছিলো রিফাত। গুলি করা হয় তাকেও, চলে যায় রিফাতের প্রাণটা।
সাদ মাহমুদ (১৪) — ২০ জুলাই এমনি ভাবে প্রাণ যায় মাহমুদের।
প্