দিন দিন ক্রিপ্টোকারেন্সীর গুরুত্ব বেড়েই চলছে এর ফলশ্রুতিতে অনেক নতুন নতুন ডিজিটাল কারেন্সী মার্কেটে আসছে। আমাদের সবার উচিত সময় থাকতে কিছু নতুন নতুন কয়েন রির্জাভ করা যেমনঃ বিটকয়েন, ডগি কয়েন, লাইট কয়েন, ইথারাম ইত্যাদি। এজন্য মাইনিং হচ্ছে একমাত্র উপায়।
বিশ্বের এক নম্বর মাইনিং সাইট।অ্যালেক্সা রাঙ্ক এ সবার উপরে।
এটার মাইনিং ২০১৩ থেকে শুরু হয়েছিলো। ফ্রিতে মাইনিং করা যায়, আবার ডিপোজিট করেও। কোনো রিস্ক নেই। মাইনিং হবে তাদের মেশিনে। আপনি জাস্ট তাদের মেম্বার হবেন।
তাছাড়া থাকছে ১৯ ঘন্টায় শুধুমাত্র একবার ফসেট ক্লেইম করে বিটিসি রিওয়ার্ড পাওয়ার সুযোগ।
এটা ক্লাউড মাইনিং। এরকম মাইনিং এ আপনি তাদের সাথে চুক্তিভিত্তিক কাজ করবেন। বিনিময়ে তারা তাদের মাইনিং সিপিইউ প্রসেসর ব্যবহারেরর সুযোগ দেবে আপনাকে। তাদের রয়েছে মাইনিং এর বিখ্যাত প্রজেক্ট যা বেস্ট কোয়ালিটির গ্রাফিক্স কার্ড যুক্ত মাইনিং প্রসেসর বা সিপিউ।
মাইনিং করতে পারবেন প্রায় ৩০ প্লাস কয়েন।
রেজিস্টেশন করতে পারবেন যে কেউ। রেজিস্টেশন এর পর বাকি স্টেপগুলো বুঝিয়ে দিতে পারবো।
মাইনিং বিষয়ে কমবেশি হয়ত সবাই জানে। সাধারণত মাইনিং বলতে নিজ কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপের মাধ্যমে একটি মাইনিং সফটওয়্যার চালিয়ে মাইন করাকেই বুঝায়। আর বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ক্রিপ্টোকারেন্সীই মাইন করা হয়ে থাকে। পিসিতে মাইনিং সফটওয়্যার চালিয়ে আয় করা করা সম্ভব কিন্তু এরকম মাইনিং কিছু সমস্যা আছে যেমন পিসি বা ল্যাপটপ যেখানে মাইনিং সফটওয়্যার থাকবে সেটা সবসময় চালিয়ে রাখতে হবে এতে পিসির আয়ু কমে যায় অথবা বিদ্যুৎ বিল বেশী উঠে। ওপরে যে সমস্যাটির কথা বলা হল, সেই সমস্যার সমাধানের জন্যই ক্লাউড মাইনিং এর উৎপত্তি। এখানে মুলত আপনি নিজেই নিজের কম্পিউটার অথবা ল্যাপটপে মাইন না করে, আপনি কোন থার্ড পার্টি প্রতিষ্ঠান মাধ্যমে ওয়েবসাইটে ইনভেস্ট করবেন এবং তারা আপনার জন্য তাদের হার্ডওয়্যার এবং মাইনিং সেটাপ ব্যবহার করে মাইন করবে এবং আপনাকে নির্দিষ্ট পরিমান প্রোফিট দেবে।