ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে কে এগিয়ে ?

[ranaprime]

পিয়ার টু পিয়ার ফোন পেমেন্ট এবং রেমিট্যান্সের উপর ভিত্তি করে স্ট্যাটিস্টা গ্লোবাল কনজিউমার (2020) সমীক্ষায় দেখা গেছে যে নাইজেরীয়ানরা অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে চায়না এবং ইন্ডিয়াও এগোচ্ছে তবে আপনি কি মনে করেন যে 2021 সালে কে বা কারা এগিয়ে থাকতে পারে ?
[/img]

[Princeraju]

পেপাল যখন বিটকয়েনের অনুমোদন দিয়েছিল, কখন থেকে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়ে। বিভিন্ন দেশে বিটকয়েনের অনুমোদন বিটকয়েনের লেনদেন কে আরো বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। ইদানিং চায়না yuan ও ইন্ডিয়ায় বিটকয়েন অনুমোদন, বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করছে। প্রত্যেকটা দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

[saidul2105]

পিয়ার টু পিয়ার ফোন পেমেন্ট এবং রেমিট্যান্সের উপর ভিত্তি করে স্ট্যাটিস্টা গ্লোবাল কনজিউমার (2020) সমীক্ষায় দেখা গেছে যে নাইজেরীয়ানরা অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে চায়না এবং ইন্ডিয়াও এগোচ্ছে তবে আপনি কি মনে করেন যে 2021 সালে কে বা কারা এগিয়ে থাকতে পারে ?
[/img]

বিশ্বের বিভিন্ন দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সির জনপ্রিয়তা রয়েছে।  বিভিন্ন দেশে এর বৈধতাও রয়েছে।  যে সকল দেশে এর বৈধতা রয়েছে সে সকল দেশে বিটকয়েনের মাধ্যমে সরাসরি লেনদেনও হয়। 
সম্প্রতি আমাদের পাশাপাশি দেশ ইন্ডিয়াতে বিটকয়েনের বৈধতা দেওয়া হয়েছে এবং তার পরপরই বিটকয়েন ব্যাংক চালু করারও সিদ্ধান্ত নিয়েছে।  আমি মনে করি এটা ভারতের জন্য একটা যুগান্তকারী পদক্ষেপ যা তাদের অর্থনৈতিক পরিবর্তনে ব্যাপক ভুমিকা রাখবে।  তারা হয়তো ২০২১ সালের মধ্যেই ক্রিপ্টোতে অনেকটা এগিয়ে যাবে।   

[Malam90]

এটি আসলে একটা পরিসংখ্যান যা গুটিকয়েক মানুষের তথ্য থেকে নেওয়া। বাস্তবতা হচ্ছে চায়না, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভেনিজুয়েলা, নাইজেরিয়া, ভারত এবং ইন্দোনেশিয়ার পরেই বাংলাদেশ বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে জড়িত। প্রকৃত তথ্য সেই দেশ থেকে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে হলে তখন বুঝা যেত আসলে কোন দেশের অবস্থান কততম।

[Crypto Banglu]

ক্রিপ্টোকারেন্সি এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধির সাথে সাথে এর ব্যবহারও দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ব্যবহারের দিক থেকে বিভিন্ন দেশ বিভিন্নভাবে এগিয়ে রয়েছে। এখনো সারাবিশ্ব ক্রিপ্টোকারেন্সি কে বৈধ করে নি গোটা কয়েকটি দেশ ব্যতীত। বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ থাকা সত্ত্বেও আমি মনে করি ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে বাংলাদেশেও তেমন একটা পিছিয়ে নয়।

[Rony]

আমি ফোরামের নতুন সদস্য। নতুন সদস্য হওয়ার কারণে আমার অনেক সমস্যা মোকাবেলা করতে হয়। এই ফোরামে পোস্ট করার সময় অনেক সময় ভুল মন্তব্য হয় সঠিক জ্ঞান না থাকার কারণে যদি কোন ভুল মন্তব্য করি তাহলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ হওয়া সত্বেও বাংলাদেশ ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারে পিছিয়ে নেই। বর্তমান সময়ে ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটের বিস্তার দিন দিন বৃদ্ধি পাচ্ছে। ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে যারা কাজ করে তারা সবাই কিপটা কারেন্সি মার্কেট কে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছে।

[Markuri33]

সময়ের সাথে সাথে দেখা যাচ্ছে বিটকয়েনের জনপ্রিয়তা প্রায় সব দেশেই ছড়িয়ে পড়ছে। নতুনে দেখা যাচ্ছে অনেক অনেক দেশের বিটকয়েনের বৈধতা পেয়েছে। আবার পেপাল কার্ড চালু হওয়ায় বিটকয়েনের ব্যবহার আরও বৃদ্ধি পাচ্ছে। দেখা যায় পেপাল কার্ড চালু হয় তারা যেকোনো সময় বিটকয়েন ব্যবহার করতে পারছে যে কোন কাজে।

[Maxtel]

সম্প্রতি ভারতে ক্রিপ্টোকারেন্সি নিয়ে দুটি গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে একটি হলো সে দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেওয়া হয়েছে অপরটি হল কয়েকদিন আগে ইন্ডিয়াতে বিটকয়েন ব্যাংক চালু করার সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। এটি ইন্ডিয়া ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীদের জন্য একটি যুগান্তকারী পদক্ষেপ। আমি মনে করি এসব কারণে 2021 সালে ইন্ডিয়াতে সবচাইতে ক্রিপ্টোকারেন্সি বেশি ব্যবহারে এগিয়ে যাবে।

[Tunir Baap]

দিন দিন ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। যে সকল দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ সে সকল দেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা বেশি।নাইজেরিয়া জাপান চীন ভারত যুক্তরাষ্ট্র সহ অন্যান্য দেশগুলোতে সাধারণত ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হয়েছে।বাংলাদেশেও ক্রিপ্টোকারেন্সি জনপ্রিয়তা অনেক বেশি কিন্তু বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি অবৈধ। যদি বাংলাদেশে ক্রিপ্টোকারেন্সি বৈধ করা হয় তাহলে আমার মনে হয় বাংলাদেশ অনন্য দেশ কে পিছনে ফেলে টপ রাংকিং গ্রহণ করতে পারে।

[Trumpet]

পেপাল যখন বিটকয়েনের অনুমোদন দিয়েছিল, কখন থেকে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা আরো বেশি বৃদ্ধি পেয়ে। বিভিন্ন দেশে বিটকয়েনের অনুমোদন বিটকয়েনের লেনদেন কে আরো বাড়িয়ে দিতে সাহায্য করে। ইদানিং চায়না yuan ও ইন্ডিয়ায় বিটকয়েন অনুমোদন, বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বাড়াতে সাহায্য করছে। প্রত্যেকটা দেশ এগিয়ে যাচ্ছে।

আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন যখন থেকে বিটকয়েন কে অনুমোদন দিয়েছে বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা অন্য লেভেলে চলে গিয়েছে। এবং এখন পর্যন্ত বিটকয়েন এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। বর্তমানে চায়না বিটকয়েন কে সাপোর্ট করার জন্য নতুন একটি কারেন্সি ক্রিপ্টোকারেন্সি মার্কেটে নিয়ে আসছে যা বিটকয়েনএর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধিতে সাহায্য করবে এবং বিটকয়েন আরো অনেক এগিয়ে যেতে পারবে।

[Dark Knight]

পিয়ার টু পিয়ার ফোন পেমেন্ট এবং রেমিট্যান্সের উপর ভিত্তি করে স্ট্যাটিস্টা গ্লোবাল কনজিউমার (2020) সমীক্ষায় দেখা গেছে যে নাইজেরীয়ানরা অনেক এগিয়ে গিয়েছে। বর্তমানে চায়না এবং ইন্ডিয়াও এগোচ্ছে তবে আপনি কি মনে করেন যে 2021 সালে কে বা কারা এগিয়ে থাকতে পারে ?
[/img]

ক্রিপ্টোকারেন্সি এখন সারাবিশ্বে জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে যেমন বিটকয়েন বিটকয়েন এর দাম দিন দিন ক্রমান্বয়ে বেড়েই চলেছে এ বিটকয়েন উন্নত দেশগুলোতে বৈধ যেসব দেশে বিটকয়েন বৈধ সেসব দেশে প্রায় অনেক ক্ষেত্রে টাকার পরিবর্তে বিটকয়েন লেনদেন করা হয়

[Cristiano]

সবচেয়ে বেশি  কারেন্সির সাথে সংযুক্ত নাইজেরিয়া। নাইজেরিয়ার বেশির ভাগ মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি সাথে সংযুক্ত। নাইজেরিয়ায় প্রচুর পরিমাণ ইনভেস্টর ও বিনিয়োগকারীর রয়েছে। যার জন্য নাইজেরিয়া ক্রিপ্টোকারেন্সি দিকে সকল দেশের থেকে এগিয়ে।বর্তমানে চায়না ও ইন্ডিয়া এগিয়ে গেলেও 2021 সালে আমার মনে হচ্ছে নাইজেরিয়ার উপরে যেতে পারবেনা। নাইজেরিয়ার প্রচুর পরিমাণ মানুষ ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার করে।ইতিমধ্যে নাইজেরিয়ার বেশির ভাগ দোকানে ক্রিপ্টোকারেন্সি মাধ্যমে লেনদেন করা হয়।

[Kangaro45]

বর্তমানে পাশ্চাত্যের দেশগুলোতে বিটকয়েনের লেনদেন সবচাইতে বেশি। তবে এশিয়ার দেশগুলোতে বর্তমানে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে এশিয়ার বেশিরভাগ দেশগুলোতে বিটকয়েন কে এখনও বৈধতা দেওয়া হয়নি কিন্তু এসব দেশের জনগণ গোপনে এটি ব্যবহার করছে। সম্প্রতি ইন্ডিয়াতে ক্রিপ্টোকারেন্সি লেনদেন বৈধতা দেওয়া হয়েছে এবং বিটকয়েন ব্যাংক চালু করার সিদ্ধান্ত হয়েছে ।এগুলো যদি কার্যকারিতা শুরু হয় তাহলে আমি মনে করি এশিয়াতেই তথা ইন্ডিয়াতে বিটকয়েনে তথা ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহার 2021 সালে সবচাইতে বেশি হবে।

[Expert]

বর্তমানে সব দেশের সাথে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। যদিও বাংলাদেশে অনুমোদন মেলেনি। তবে ক্রিপ্টোকারেন্সি গুলোর ব্যবহার প্রচুর রয়েছে। নাইজেরিয়া, ভিয়েতনাম, সাউথ আফ্রিকা, তুর্কি, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা, অস্ট্রিয়া, রাশিয়া, চীন, জার্মানি, জাপান, শ্রীলংকা, স্পেন এইসব দেশে তুলনামূলকভাবে ক্রিপ্টোকারেন্সি ব্যবহারকারীর সংখ্যা বৃদ্ধি পেয়েছে। আরো এসব দেশের অর্থনীতি অনেকটাই ক্রিপ্টোকারেন্সি ওর উপর নির্ভরশীল। তবে বাংলাদেশেও ক্রিপ্টোকারেন্সি এর ব্যবহার অনেক বেশি, তবে অন্যান্য দেশগুলোর তুলনায় কম।

[Jaya60]

এটি আসলে একটা পরিসংখ্যান যা গুটিকয়েক মানুষের তথ্য থেকে নেওয়া। বাস্তবতা হচ্ছে চায়না, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভেনিজুয়েলা, নাইজেরিয়া, ভারত এবং ইন্দোনেশিয়ার পরেই বাংলাদেশ বিটকয়েন ও ক্রিপ্টোকারেন্সিতে জড়িত। প্রকৃত তথ্য সেই দেশ থেকে প্রকাশিত তথ্যের ভিত্তিতে হলে তখন বুঝা যেত আসলে কোন দেশের অবস্থান কততম।

হ্যাঁ ব্রো ঠিক বলেছেন। আমরা জানি সবথেকে ক্রিপ্টোকারেন্সি তে এগিয়ে রয়েছে চায়না, যুক্তরাষ্ট্র, রাশিয়া, ভারত, ইন্দোনেশিয়া ইত্যাদি আরো কিছু উন্নয়নশীল দেশ রয়েছে সেগুলো দেশে বিটকয়েনের ব্যবহার সচরাচর হয়ে থাকে। কয়েনের প্রাইস যেভাবে বৃদ্ধি পাচ্ছে সেই সাথে তার জনপ্রিয়তা টাও অনেক বাড়ছে।