নতুন বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয়?

[Emon khan]

আসসালামুয়ালাইকুম সকল বড় ভাইদের কাছে আমার অনুরোধ নতুন বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয় এটা আমার জানা নেই। আমি এই ফর্মে নতুন কাজ করতেছি দয়া করে যদি কেউ জেনে থাকেন নতুন বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয় তাহলে আমাকে জানাবেন খুব তাড়াতাড়ি

[saidul2105]

বিটকয়েন মাইনাররা তাদের কম্পিউটার ব্যবহার করে বিটকয়েন  আদান-প্রদানের হ্যাশ তৈরি করে। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে অনেক অনেক বেশি প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হয়। কারণ এই হ্যাশ কে নির্দিষ্ট ফরম্যাট এ হতে হয়। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে যে ডাটাগুলো লাগে তার মধ্যে একটি ডাটা আছে যেটি কম্পিউটারকে নিজে থেকে দিতে হয়।

এবং যেহেতু একটু হ্যাশ পুরো তৈরি না করে বুঝা যায় না হ্যাশটি ঠিক হয়েছে কিনা। তাই বিটকয়েন মাইনারদের কম্পিউটার এক সেকেন্ডে হাজার হাজার হ্যাশ তৈরি করতে থাকে। এবং দেখতে থাকে এই হ্যাশটি বিটকয়েন এর নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন মোতাবেক হয়েছে কিনা। এবং এই হ্যাশ বিটকয়েন এর নিয়ম মানে কিনা। যদি মানে তাহলে এই হ্যাশ গ্রহণ করা হয়। এবং এর উপহার হিসেবে মাইনারকে কিছু পরিমাণ বিটকয়েন দেয়া হয়।

সর্বপ্রথম যখন বিটকয়েন মাইন করা হয়েছিল তখন এই সংখ্যা ছিল ৫০ বিটকয়েন। এবং প্রতি ২১০০০০ ব্লক তৈরির পর এই উপহারের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে যায়। প্রতি ১০ মিনিটে ১টি করে ব্লক তৈরি হয় গড়ে। সেই হিসেবে ২১০০০০ তৈরি হতে প্রায় ৪ বছর লাগে।

ভাই আমি বিটকয়েনের সাথে জড়িত আছি কিছু দিন যাবৎ।    কিন্তু বিটকয়েন সম্পর্কে   আমার তেমন কিছু জানা ছিলো না।  আপনার এই টপিকের মাধ্যমে আমি বিটকয়েন কে তৈরী করেছে, কিভাবে তৈরী করেছে এসব বিষয়ে জানতে পারলাম।  আপনার পোস্ট এবং আপনার পোস্টে করা অভিজ্ঞ ভাইদের মতামত গুলো পড়ে আমি অনেক উপকৃত হয়েছি।  বিটকয়েন সম্পর্কে আমার জানার মাত্রাটা আরও বেড়ে গেলো।                                 

[Riktakhanom]

নতুন হওয়ার জন্য বিটকয়েন সম্পর্কে খুব বেশি ধারণা নেই আপনার পোস্ট এর মাধ্যমে অনেক উপকৃত হলাম ব্লকচেইন প্রযুক্তির মাধ্যমে বিটকয়েন মাইনাররা কম্পিউটার এর সাহায্য বিটকয়েন তৈরী করে এছাড়াও এই কাজটি যে কেউ করতে পারে। কিন্তু মাইনিং ক্ষেত্রে ঐ কাজটিই গ্রহণযোগ্য হয় যেটি খুব কমই পাওয়া যায়।

[Mahindra]

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ জানাই ভাই আমি আগে নতুন বিটকয়েন কিভাবে তৈরি করা হয় এটা জানতাম না কিন্তু আপনার এই মূল্যবান পোষ্টটি পড়ে অনেক কিছু জানতে পারলাম না জানা তথ্য জেনে নিলাম সর্বপ্রথম বিটকয়েন মাইনিং কিভাবে করা হয়েছিল সে সম্পর্কেও পুরোপুরি ধারণা পেলাম আপনি অনেক সুন্দর টপিক তৈরি করেছেন আশা করি ভবিষ্যতে আরো ভাল ভাবে তৈরি করবেন।

[Malam90]

প্রায় প্রতি ১০ মিনিট (কম বেশিও হতে পারে) পরপর নতুন নতুন ব্লক তৈরি হয়। আর মাইনাররা সেই ব্লককে কনফার্ম বা ভেরিফাই করে থাকেন এবং সেটা পাবলিক ডিস্টিবিউটেড লেজার ভুক্ত হয় যা সবাই দেখতে পারে যাকে বলি ব্লক চেইন। এভাবে প্রতি ব্লক কনফার্ম করার জন্য মাইনাররা মূলত দুই ভাবে রিওয়ার্ড বা পুরস্কার পেয়ে থাকেন যাকে বলা হয় ব্লক রিওয়ার্ড। প্রথমত তারা আমাদের ট্রান্সফার যে ফি কাটে সেটা থেকে পান, আবার মাইনিং এর জন্য ফ্রেশ বিটকয়েনের অংশ বিশেষ পেয়ে থাকেন যেটা হচ্ছে নতুন বিটকয়েন। এভাবে মাইনাররা নতুন বিটকয়েন তৈরি করেন যা তাদের পুরস্কার। সর্বচ্চ ২১ মিলিয়ন পর্যন্ত মাইনিং করা যাবে যা হতে এখনও প্রায় ২৪,১৫,৮৫০ বিটকয়েন বাকি আছে।

[Triple333]

বিটকয়েন মাইনাররা তাদের কম্পিউটার ব্যবহার করে বিটকয়েন  আদান-প্রদানের হ্যাশ তৈরি করে। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে অনেক অনেক বেশি প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হয়। কারণ এই হ্যাশ কে নির্দিষ্ট ফরম্যাট এ হতে হয়। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে যে ডাটাগুলো লাগে তার মধ্যে একটি ডাটা আছে যেটি কম্পিউটারকে নিজে থেকে দিতে হয়।

এবং যেহেতু একটু হ্যাশ পুরো তৈরি না করে বুঝা যায় না হ্যাশটি ঠিক হয়েছে কিনা। তাই বিটকয়েন মাইনারদের কম্পিউটার এক সেকেন্ডে হাজার হাজার হ্যাশ তৈরি করতে থাকে। এবং দেখতে থাকে এই হ্যাশটি বিটকয়েন এর নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন মোতাবেক হয়েছে কিনা। এবং এই হ্যাশ বিটকয়েন এর নিয়ম মানে কিনা। যদি মানে তাহলে এই হ্যাশ গ্রহণ করা হয়। এবং এর উপহার হিসেবে মাইনারকে কিছু পরিমাণ বিটকয়েন দেয়া হয়।

সর্বপ্রথম যখন বিটকয়েন মাইন করা হয়েছিল তখন এই সংখ্যা ছিল ৫০ বিটকয়েন। এবং প্রতি ২১০০০০ ব্লক তৈরির পর এই উপহারের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে যায়। প্রতি ১০ মিনিটে ১টি করে ব্লক তৈরি হয় গড়ে। সেই হিসেবে ২১০০০০ তৈরি হতে প্রায় ৪ বছর লাগে।

।



ক্রিপ্টোকারেন্সি  আমি প্রায় নতুন বিটকয়েন সম্পর্কে খুব একটা আমার জানা ছিল না ।আপনার কাছ থেকে বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয় কত সাল পর্যন্ত এভাবে তৈরী হতে পারে এবং কতগুলো তৈরি হবে তা জানতে পারলাম আমার মত যারা নতুন ইউজার রয়েছে যারা বিজ্ঞান সম্পর্কে জানত না আপনার মাধ্যমে জানতে পারবে।

[Niloy]

বিটকয়েন মাইনাররা তাদের কম্পিউটার ব্যবহার করে বিটকয়েন  আদান-প্রদানের হ্যাশ তৈরি করে। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে অনেক অনেক বেশি প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হয়। কারণ এই হ্যাশ কে নির্দিষ্ট ফরম্যাট এ হতে হয়। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে যে ডাটাগুলো লাগে তার মধ্যে একটি ডাটা আছে যেটি কম্পিউটারকে নিজে থেকে দিতে হয়।

এবং যেহেতু একটু হ্যাশ পুরো তৈরি না করে বুঝা যায় না হ্যাশটি ঠিক হয়েছে কিনা। তাই বিটকয়েন মাইনারদের কম্পিউটার এক সেকেন্ডে হাজার হাজার হ্যাশ তৈরি করতে থাকে। এবং দেখতে থাকে এই হ্যাশটি বিটকয়েন এর নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন মোতাবেক হয়েছে কিনা। এবং এই হ্যাশ বিটকয়েন এর নিয়ম মানে কিনা। যদি মানে তাহলে এই হ্যাশ গ্রহণ করা হয়। এবং এর উপহার হিসেবে মাইনারকে কিছু পরিমাণ বিটকয়েন দেয়া হয়।

সর্বপ্রথম যখন বিটকয়েন মাইন করা হয়েছিল তখন এই সংখ্যা ছিল ৫০ বিটকয়েন। এবং প্রতি ২১০০০০ ব্লক তৈরির পর এই উপহারের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে যায়। প্রতি ১০ মিনিটে ১টি করে ব্লক তৈরি হয় গড়ে। সেই হিসেবে ২১০০০০ তৈরি হতে প্রায় ৪ বছর লাগে।

আমি শুধু জানতাম যে বিটকয়েন একটি ভার্চুয়াল মুদ্রা। কিন্তু ভাই বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয় এই সম্পর্কে এই প্রথম আপনার পোস্টটি পড়ে অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়গুলো বা তথ্য গুলো জানতে পারলাম। আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ‌। এরকম একটি গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য।

[Tamsialu$$]

এই ফোরামে অনেকদিন ধরেই রয়েছি কিন্তু বিটকয়েন কিভাবে তৈরি করতে হয় তার সঠিক ভাবে কখনোই জানতে পারিনি। কিন্তু এটুকু শুনেছি যে বিটকয়েন তৈরি করতে অনেক বিদ্যুৎ খরচের প্রয়োজন হয়। আবার আমি অনেকদিন আগে এক সিনিয়র ভাইয়ের কাছে শুনতে পেয়েছিলাম যে বিটকয়েন খরচ করে নাকি কোন দেশটি যেন বিদ্যুৎ সংকটে পড়ে গিয়েছিল।

[Dark Knight]

বিটকয়েন মাইনাররা তাদের কম্পিউটার ব্যবহার করে বিটকয়েন  আদান-প্রদানের হ্যাশ তৈরি করে। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে অনেক অনেক বেশি প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হয়। কারণ এই হ্যাশ কে নির্দিষ্ট ফরম্যাট এ হতে হয়। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে যে ডাটাগুলো লাগে তার মধ্যে একটি ডাটা আছে যেটি কম্পিউটারকে নিজে থেকে দিতে হয়।

এবং যেহেতু একটু হ্যাশ পুরো তৈরি না করে বুঝা যায় না হ্যাশটি ঠিক হয়েছে কিনা। তাই বিটকয়েন মাইনারদের কম্পিউটার এক সেকেন্ডে হাজার হাজার হ্যাশ তৈরি করতে থাকে। এবং দেখতে থাকে এই হ্যাশটি বিটকয়েন এর নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন মোতাবেক হয়েছে কিনা। এবং এই হ্যাশ বিটকয়েন এর নিয়ম মানে কিনা। যদি মানে তাহলে এই হ্যাশ গ্রহণ করা হয়। এবং এর উপহার হিসেবে মাইনারকে কিছু পরিমাণ বিটকয়েন দেয়া হয়।

সর্বপ্রথম যখন বিটকয়েন মাইন করা হয়েছিল তখন এই সংখ্যা ছিল ৫০ বিটকয়েন। এবং প্রতি ২১০০০০ ব্লক তৈরির পর এই উপহারের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে যায়। প্রতি ১০ মিনিটে ১টি করে ব্লক তৈরি হয় গড়ে। সেই হিসেবে ২১০০০০ তৈরি হতে প্রায় ৪ বছর লাগে।

বিটকয়েন ভার্চুয়াল মুদ্রা হওয়ায় এটি আপনাআপনি তৈরি হয় না। এই ফোরামে নতুন হওয়ায় আমি জানতাম না বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয়। কিন্তু শুনেছি যে বিটকয়েন তৈরি করতে ইলেকট্রিক যন্ত্রের প্রয়োজন হয়।বিটকয়েন কত সাল পর্যন্ত তৈরি হবে সে সম্পর্কে আমার কোন ধারণা নেই।গুরুত্বপূর্ণ পোস্ট টি পড়ে বিটকয়েন সম্পর্কে অনেক কিছু জানতে পারলাম।

[Mental]

বিটকয়েন সাধারন মানুষ তৈরি করতে পারে না। এটি তৈরি করতে এক ধরনে ইলেক্টিক যন্ত্র ব্যবহার হয়। অস্ট্রেলিয়ার নাগরিক শাতোশি নাকামোতো প্রথমে এটি এই যন্ত্রের সাহায্যে তৈরি করেন। তাদের একটি টিম আছে যারা এই বিটকয়েন তৈরি করেন। আর বিটকয়েন তারাই নিয়ন্ত্রন করেন। তানাহলে বিটকয়েন এর অবস্থা বাকি সব কয়েনের মতোই হতে পারে।

সিনিয়র ভাই বিটকয়েন কিভাবে তৈরি হয় আমি জানতাম না। কোথায় থেকে তৈরি হয় তাও জানতাম না। আপনি যেভাবে স্পষ্ট করে বোঝালেন এইভাবে বোঝালে প্রত্যেকটা মানুষ বুঝতে পারবে এবং জানতে পারবে। আমি খুবই উপকৃত আপনার পোস্ট দেখে ধন্যবাদ।

[Mahindra]

বিটকয়েন হলো একটি ইলেকট্রনিক মুদ্রা এই মুদ্রা কে স্পর্শ করা যায় না। শুধু অনুভব করতে হয়। বিটকয়েন সাধারণমানুষ তৈরি করতে পারে নাএডিট করেন তৈরি করতে এক ধরনের ইলেকট্রনিক যন্ত্র ব্যবহার করা হয় যেটার মাধ্যমে বিটকয়েন তৈরি হয়। ফলে এই ভার্চুয়াল মুদ্রাটি তৈরি হয়।

[Crypto Banglu]

আমি যতটুকু জানি বিটকয়েন আসলে মাইনিং করে তৈরি করতে হয়। খুব জটিল গাণিতিক সমস্যা সমাধানের মাধ্যমে বিটকয়েন মাইনিং হয়। বিটকয়েন মাইনিং করতে খুব শক্তিশালী কম্পিউটার লাগে এবং অধিক বিদ্যুতের খরচ হয়। যার কারণে কিছুদিন আগেও আইসল্যান্ড রাষ্ট্রে বিটকয়েন মাইনিং করতে গিয়ে বিদ্যুৎ সংকট দেখা দেওয়ার প্রবণতা হয়েছিল।

[Tunir Baap]

বিটকয়েন মাইনাররা তাদের কম্পিউটার ব্যবহার করে বিটকয়েন  আদান-প্রদানের হ্যাশ তৈরি করে। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে অনেক অনেক বেশি প্রসেসিং পাওয়ার দরকার হয়। কারণ এই হ্যাশ কে নির্দিষ্ট ফরম্যাট এ হতে হয়। এবং এই হ্যাশ তৈরি করতে যে ডাটাগুলো লাগে তার মধ্যে একটি ডাটা আছে যেটি কম্পিউটারকে নিজে থেকে দিতে হয়।

এবং যেহেতু একটু হ্যাশ পুরো তৈরি না করে বুঝা যায় না হ্যাশটি ঠিক হয়েছে কিনা। তাই বিটকয়েন মাইনারদের কম্পিউটার এক সেকেন্ডে হাজার হাজার হ্যাশ তৈরি করতে থাকে। এবং দেখতে থাকে এই হ্যাশটি বিটকয়েন এর নেটওয়ার্ক এর প্রয়োজন মোতাবেক হয়েছে কিনা। এবং এই হ্যাশ বিটকয়েন এর নিয়ম মানে কিনা। যদি মানে তাহলে এই হ্যাশ গ্রহণ করা হয়। এবং এর উপহার হিসেবে মাইনারকে কিছু পরিমাণ বিটকয়েন দেয়া হয়।

সর্বপ্রথম যখন বিটকয়েন মাইন করা হয়েছিল তখন এই সংখ্যা ছিল ৫০ বিটকয়েন। এবং প্রতি ২১০০০০ ব্লক তৈরির পর এই উপহারের পরিমাণ অর্ধেক হয়ে যায়। প্রতি ১০ মিনিটে ১টি করে ব্লক তৈরি হয় গড়ে। সেই হিসেবে ২১০০০০ তৈরি হতে প্রায় ৪ বছর লাগে।

আপনি একদম ঠিক কথা বলেছেন সাধারণ মানুষেরা বিটকয়েন তৈরি করতে পারো না। বিটকয়েন তৈরি করতে একটি ইলেকট্রিক যন্ত্রের প্রয়োজন হয়। অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক সাতোশি  নাকামোতো বিশ্বে প্রথম বিটকয়েন তৈরি করেন এখন পর্যন্ত বিটকয়েন তৈরীর ধারা অব্যাহত আছে।

[Micky]

আমরা সবাই জানি বিটকয়েন তৈরি হয় সাধারণত মাইনিং এর মাধ্যমে। বিটকয়েন মাইনিং সবাই করতে পারে না। বিটকয়েন মাইনিং করতে প্রচুর পরিমাণ অর্থ ব্যয় করতে হয়। প্রচুর পরিমাণ বিদ্যুৎ খরচ করতে হয়। শক্তিশালী কম্পিউটার বিল্ড আপ এর প্রয়োজন হয়। যেটা একজন সাধারণ মানুষের পক্ষে সম্ভব নয়।

[XM8]

বর্তমানে ক্রিপ্টোকারেন্সি সবচেয়ে জনপ্রিয় করেন হলো বিটকয়েন। ব্যাপকহারে এর জনপ্রিয়তা বৃদ্ধি পাচ্ছে। অনেকেই হয়তো জানেন না যে কিভাবে বিটকয়েন তৈরি হয়।সাধারণ কোনো মানুষ বিটকয়েন তৈরি করতে পারেনা বিটকয়েন তৈরীর জন্য একটি ইলেকট্রিক স্বয়ংক্রিয় যন্ত্র আছে যার মাধ্যমে সাধারণত বিটকয়েন তৈরি হয়। অস্ট্রেলিয়ান নাগরিক সর্বপ্রথম বিটকয়েন তৈরি করেন।