।ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ পর্যন্ত লড়াই করে জয়লাভ করতে পারে নাই। ২১৩ রানের টার্গেটে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আজকে হারলেও তারা শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পেরেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলোয়াড়েরা যদি আরও একটু ভালো করতে পারতো তাহলে তারা জয়লাভ করতে পারতো। ইন্ডিজ শেষ পর্যন্ত ২০২ রান করতে পেরেছেন, অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১১ রানে অস্ট্রেলিয়া জয় পেয়েছে।
edited
ওয়েস্ট ইন্ডিজ শেষ পর্যন্ত লড়াই করে জয়লাভ করতে পারে নাই। ২১৩ রানের টার্গেটে দিয়েছিল অস্ট্রেলিয়া। ওয়েস্ট ইন্ডিজ আজকে হারলেও তারা শেষ পর্যন্ত প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পেরেছে। ওয়েস্ট ইন্ডিজের খেলোয়াড়েরা যদি আরও একটু ভালো করতে পারতো তাহলে তারা জয়লাভ করতে পারতো। ইন্ডিজ শেষ পর্যন্ত ২০২ রান করতে পেরেছেন, অস্ট্রেলিয়া মাত্র ১১ রানে অস্ট্রেলিয়া জয় পেয়েছে।আমি ভাবছিলাম হয়তো আন্দ্রে রাসেল ভালো কিছু একটা করবে আজকের ম্যাচে তবে সেটা সে করতে ব্যর্থ হয়েছে। তার প্রতি আমার অনেক আত্মবিশ্বাস ছিল এজন্য যে আমি তার অনেক আইপিএলে ম্যাচ দেখেছি যেগুলোতে সে অবিশ্বাস্যভাবে ব্যাটিং করেছে এমনকি অনেক প্রায় হেরে যাওয়া ম্যাচ সে তার ভয়াবহ ব্যাটিং দিয়ে জিতিয়েছে। তবে আজকের ম্যাচে ছিল সে একেবারে নিস্প্রবো। তাদের দল ভালো খেলেছে সেটা বলতে হবে কারণ অস্ট্রেলিয়া খুবই ভালো একটি সংগ্রহ দাড় করিয়েছিল ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে।
ওয়েস্ট ইন্ডিজ বনাম অস্ট্রেলিয়া এর টি-টোয়েন্টি সিরিজ এর দ্বিতীয় নাম্বার ম্যাচটি অলরেডি শুরু হয়েছে, পারফরমেন্স বিবেচনা করলে অস্ট্রেলিয়া বর্তমানে খুবই দারুণ অবস্থানে রয়েছে। ১৩ আবার বল শেষ হওয়ার পরে অস্ট্রেলিয়া বর্তমানে ১৪৩ রান নিয়েছে এবং মাত্র 3 উইকেট হারিয়েছে। আর তাদের কারেন্ট রান রেট হচ্ছে ১১। রান রেট দেখেই বুঝা যাচ্ছে যে অস্ট্রেলিয়া আজকে অনায়াসে ২০০ রান অতিক্রম করবে।অস্ট্রেলিয়ার সাথে ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর তুলনা হয় না ভাই। অস্ট্রেলিয়ার প্রতিটা দল অনেক প্রশিক্ষিত আর তারা অনেক ভালো খেলে আজকের ম্যাচেই দেখেন অস্ট্রেলিয়া ১৪ ওভারেই রান করছে ১৫৭ আর তারা যেভাবে খেলতেছে তাতে তারা যে ২০০ রান অতিক্রম করবে এর ভূল নাই। আর একটা টি-টোয়েন্টি ম্যাচে ২০০ রান অতিক্রম করা কতটা বড় স্কোর সেটা তো বিঝতেছেন। কারন ODI ম্যাচেই একটা ভালো দল ৩৫০ রান অতিক্রম করতে সহজে পারে না। সেখানে একটা T20 ম্যাচে ২০০+ রানে টার্গেট দিলে ওয়েস্ট ইন্ডিজের মতো কোনো দল তা অতিক্রম করতে পারবো আপনার মনে হয়? দেখা যাক কি করে অস্ট্রেলিয়া আমি মনে করি তারা ২০০ রান অতিক্রম করতে পারবে আর এই রান অতিক্রম করে ম্যাচ জেতা ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর পক্ষে সম্ভব হওয়ার কথা না
গ্লেন ম্যাক্সওয়েল এবং মার্কাস স্টয়নিস ক্রিজে রয়েছে ম্যাক্স ওয়েল দারুন পারফরম্যান্স করতেছে তার স্ট্রাইক রেট বর্তমানে 200 সে মাত্র 29 বলে 58 রান নিয়ে এখনো স্ট্রাইকের রয়েছে। তা ছাড়াও আরো কয়েকজন বড় ব্যাটসম্যান রয়েছে যারা অস্ট্রেলিয়াকে ২০০ রান টাচ করতে ইজিলি পুশ করবে। আমার মনে হচ্ছে আজকেও অস্ট্রেলিয়া জিতবে। যদিও ওয়েস্ট ইন্ডিজের নিকট এখনো চান্স রয়েছে যদি না তারা তাড়াতাড়ি কয়েকটি উইকেট ফালাতে পারে। তবে আমার মনে হয় না সেটি ওয়েস্ট ইন্ডিজ এর দ্বারা সম্ভব হবে।
অস্ট্রেলিয়া ম্যাক্সওয়েল দুর্দান্ত পারফরমেন্সের জন্য বিশাল লক্ষ দাঁড় করিয়েছিল। ম্যাক্সওয়েল আজকে চমৎকার পারফরম্যান্স দেখিয়েছে, ৫৫ বলে করেছেন ১২০ রান যা প্রশংসনীয় পারফরমেন্স। অস্ট্রেলিয়া শেষ পর্যন্ত নির্ধারিত বিষ ওভারে ২৪১ রান করে যা যেকোনো দলের পক্ষে এই তাড়া করে জয়লাভ করা অসম্ভব ছিলো।✂️✂️✂️✂️✂️
আজকে অস্ট্রেলিয়া বনাম নিউজিল্যান্ড এর টি-টোয়েন্টি সিরিজের প্রথম ম্যাচটি শুরু হয়েছে। আর 18.1 বল শেষে নিউজিল্যান্ড ১৯০ রান নিতে সক্ষম হয়েছে আর তাদের হাতে এখনো বাকি রয়েছে। এবং তাদের রান রেট এখনও ১০.৩৫ এর উপরে। আমার মনে হচ্ছে নিউজিল্যান্ড আজকে ২০০ উপরে। যাইহোক আজকে কনওয়ে ওয়ে এবং রাচীন রাবীন্দ্র দারুন পারফরমেন্স দেখিয়েছে তারা দুইজনে ১১৩ রানের একটি বিশাল পার্টনারশিপ তৈরি করেছে মাত্র ৬৪ বলে। রবিন্দ্র পয়ত্রিশ বলে ৬৮ রান নিয়েছে এবং কনওয়ে ২৯ বলে ৩৭ রান নিয়েছে।ভাই খেলাটি দেখে অনেক মজা লেগেছে যে উভয় দলের ব্যাটসম্যানরা খুবই ভালো করেছে। আজকে আমি ফেভারিট হিসেবে অস্ট্রেলিয়া বেছে নিয়েছিলাম। নিউজিল্যান্ড ২১৫ রান করেছিলো শেষে এসে তারা পরাজিত হলো এটা সত্যিই তাদের জন্য দুর্ভাগ্য। অস্ট্রেলিয়ার ভাগ্য ভালো ছিল যার ফলে শেষ বলে ৪ রান দরকার ছিলো ফিল্ডিং মিস হয়ে বল বাউন্ডারি লাইনের বাইরে চলে যায় এবং চার হয়ে অস্ট্রেলিয়া জায়লাভ করেছে।
পারফরমেন্সের বিবেচনায় আমার মনে হচ্ছে আজকে অস্ট্রেলিয়া টিম জিততে যাচ্ছে ।তাছাড়া অস্ট্রেলিয়ার গত পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে মাত্র দুইটিতে জিতেছে আর অন্যদিকে নিউজিল্যান্ড পাঁচটি ম্যাচের মধ্যে চারটি জয় অর্জন করেছে।
আপনাদের কি মনে হয় কে জিতবে আজকের ম্যাচে?
বাংলাদেশ বোর্ড এর ক্রিকেট নিয়ে তো দেখি কোনো আলোচনাই হচ্ছে না, অথচ বাংলাদশে বনাম শ্রীলংকার একটা সিরিজ শেষ হয়ে গেলো। যদিও সিরিজে শ্রীলংকা জিতে গেলো, বাংলাদেশ খুব খারাপ খেলেনি। আজকের ম্যাচে টপ অর্ডার ব্যাটার রা আরো ভালো করতে পারলে আজকের ম্যাচ টা জেতা সম্ভব হতো। ৩২ রানে ৬ উইকেট পড়ে যাওয়ার পর ম্যাচে এরকম ফাইট করা সম্ভব হয়েছে শুধুমাত্র রিসাদ এবং তাসকিনের জন্য।হ্যাঁ আজ রিশাদ এবং তাসকিনের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের মান সম্মানটা আপাতত রক্ষা পেল। ৩৬ রানে ৬ উইকেট চলে যাওয়ার পর আমি মনে করেছিলাম আমাদের জন্য একটা অসম্মানজনক হার অপেক্ষা করছে। কিন্তু সপ্তম এবং অষ্টম উইকেটে ব্যাট করতে এসে রিশাদ এবং তাসকিন আহমেদ যে অসাধারণ ব্যাটিং করলো তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আজ তাদের জন্য বাংলাদেশ তাদের ইজ্জত বাঁচালো মূলত তারা দুজন ব্যাটিং নয় বলার কিন্তু আজ তারা অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। আমি মনে করি তাদেরকে নার্সিং করলে তারা ভবিষ্যতে আরো ভালো ব্যাট করবে।
বাংলাদেশের তাসকিন এমন একজন খেলোয়ার, আমার মনে হয় সে ব্যাটিংয়ে ভালো সময় দিলে পেইস বোলিং অলরাউন্ডার হতে পারতো। অনেকটা মাশরাফির মতো এখনি ব্যাট করতে পারে। লংকানরা অতিরিক্ত সেলিব্রেশন করে ফেলেছে আজকে। এই সেলিব্রেশন বাংলাদেশ কে অোরো বেশি তাতিয়ে দিবে।
হ্যাঁ আজ রিশাদ এবং তাসকিনের জন্য বাংলাদেশ ক্রিকেট দলের মান সম্মানটা আপাতত রক্ষা পেল। ৩৬ রানে ৬ উইকেট চলে যাওয়ার পর আমি মনে করেছিলাম আমাদের জন্য একটা অসম্মানজনক হার অপেক্ষা করছে। কিন্তু সপ্তম এবং অষ্টম উইকেটে ব্যাট করতে এসে রিশাদ এবং তাসকিন আহমেদ যে অসাধারণ ব্যাটিং করলো তা বলার অপেক্ষা রাখে না। আজ তাদের জন্য বাংলাদেশ তাদের ইজ্জত বাঁচালো মূলত তারা দুজন ব্যাটিং নয় বলার কিন্তু আজ তারা অসাধারণ ব্যাটিং করেছে। আমি মনে করি তাদেরকে নার্সিং করলে তারা ভবিষ্যতে আরো ভালো ব্যাট করবে।
বাংলাদেশের তাসকিন এমন একজন খেলোয়ার, আমার মনে হয় সে ব্যাটিংয়ে ভালো সময় দিলে পেইস বোলিং অলরাউন্ডার হতে পারতো। অনেকটা মাশরাফির মতো এখনি ব্যাট করতে পারে। লংকানরা অতিরিক্ত সেলিব্রেশন করে ফেলেছে আজকে। এই সেলিব্রেশন বাংলাদেশ কে অোরো বেশি তাতিয়ে দিবে।ভাই বাংলাদেশের ওপেনিং ব্যাটসম্যানের দুর্বলতা রয়েছে, তৃতীয় ম্যাচে সৌম্য সরকারের পরিবর্তে এনামুল হক বিজয় কে খেলানো উচিত ছিল। তৌহিদ হৃদয় কে নিয়ে আশা করেছিলাম ভালো খেলবে, কিন্তু এই সিরিজে ভালো করতে পারে নাই। তৃতীয় ম্যাচটি বাংলাদেশের হাতেই ছিল, টপ অর্ডারে কিছু ব্যাটসম্যানরা ভালো করে যেতে পারলে অবশ্যই বাংলাদেশ জিততে পারতো।
ভাই বাংলাদেশের ওপেনিং ব্যাটসম্যানের দুর্বলতা রয়েছে, তৃতীয় ম্যাচে সৌম্য সরকারের পরিবর্তে এনামুল হক বিজয় কে খেলানো উচিত ছিল। তৌহিদ হৃদয় কে নিয়ে আশা করেছিলাম ভালো খেলবে, কিন্তু এই সিরিজে ভালো করতে পারে নাই। তৃতীয় ম্যাচটি বাংলাদেশের হাতেই ছিল, টপ অর্ডারে কিছু ব্যাটসম্যানরা ভালো করে যেতে পারলে অবশ্যই বাংলাদেশ জিততে পারতো।
তাসকিন কত কত সময় ভালো ব্যাটিং করে থাকেন, বড় বড় ছয় মারতে পারেন। তাসকিনের ব্যাটিং দেখতে আমার খুবই ভালো লাগে, প্রায় বলেই বাউন্ডারি খেলতে চায়। টি-টোয়েন্টি সিরিজ জেতা হলো না, আশা করি বাংলাদেশ ওডিআই ফরমেটে ভালো করতে পারবে।বোলার রা কিন্তু প্রতিদিন ভালো ব্যাট করে না। তাসকিন আস্তে আস্তে আমাদের মাশরাফি হয়ে যাচ্ছে। মাশরাফি কিন্তু মাঠে নেমেই বিগ হিট খেলতো। তাসকিন সেরকম টাইপেরই খেলছে। লোয়ার অর্ডারে আমাদের এরকম কিছু বোলার দরকার যারা প্রয়োজনে ব্যাট করতে পারে।
টি-টোয়েন্টি ম্যাচগুলো সাধারণত অনেক আক্রমণাত্মক ভাবেই ব্যাটিং করতে দেখা যায়, মাত্র ২০টি ওভারের খেলা যারা ধৈর্য সহকারে টিকে থাকতে পারে তারাই একমাত্র ভালো ব্যাটিং পারফরমেন্স করে এবং জয় লাভ করে। বিশেষ করে এবার আইপিএল ম্যাচে সর্বোচ্চ ভালো পারফরমেন্স করে যাচ্ছে রাজস্থান রয়েলস এবং কলকাতা নাইট রাইডার্স দল। এবং সানরাইজ হায়দ্রাবাদ ব্যাপক পারফরমেন্স ভালো করে যাচ্ছে এই তিনটি দল এর মধ্যেই যেকোনো দুই দল ২০২৪ সালের আইপিএল ম্যাচে সেরা হবে।T20 খেলা অনেক ক্রিটিকাল পরিকল্পনা করে খেলতে হয় কারন এখানে ওভার কম কোনো দল যখন তাদের উইকেট বাচিয়ে খেলতে চায় তখন ৪/৬ এর পরমান কমে যায় এ কারনে তারা বেশি রান কালেক্ট করতে পারে না আর বেশি রান না করতে পারলে অবশ্যই এর জন্য অপর দল তাদের অতিক্রম করে ম্যাচ জিতবে। আর উইকেটের কথা চিন্তা না করে খেললে সেক্ষেত্রে এবং ৪/৬ এর এর প্রতি বেশি ফোকাস দিলে দ্রুত উইকেট হারাবে এর জন্য পুরো ২০ ওভার খেলতে সক্ষম হবে না তারা। তাই বড় ধরনের রান এবং উইকেট বাচানো উভয় দিলেই নজর রাখতে হয় T20 ম্যাচগুলোতে। এসব দিক বিবেচনা করলে রাজস্থান রয়েলস এবং কলকাতা নাইট রাইডার্স সত্যিই ভালো করছেন এখন পর্যন্ত
T20 খেলা অনেক ক্রিটিকাল পরিকল্পনা করে খেলতে হয় কারন এখানে ওভার কম কোনো দল যখন তাদের উইকেট বাচিয়ে খেলতে চায় তখন ৪/৬ এর পরমান কমে যায় এ কারনে তারা বেশি রান কালেক্ট করতে পারে না আর বেশি রান না করতে পারলে অবশ্যই এর জন্য অপর দল তাদের অতিক্রম করে ম্যাচ জিতবে। আর উইকেটের কথা চিন্তা না করে খেললে সেক্ষেত্রে এবং ৪/৬ এর এর প্রতি বেশি ফোকাস দিলে দ্রুত উইকেট হারাবে এর জন্য পুরো ২০ ওভার খেলতে সক্ষম হবে না তারা। তাই বড় ধরনের রান এবং উইকেট বাচানো উভয় দিলেই নজর রাখতে হয় T20 ম্যাচগুলোতে। এসব দিক বিবেচনা করলে রাজস্থান রয়েলস এবং কলকাতা নাইট রাইডার্স সত্যিই ভালো করছেন এখন পর্যন্ত
আমাদের লোকাল ফোরামে তো দেখছি খেলাধুলা নিয়ে তেমন কোনো পোস্ট ই হচ্ছে না। সবাই আগ্রহ হারিয়ে ফেলেছেন নাকি? শুধু খেলা ধুলা না, লোকাল বোর্ড এ প্রায় কোনো পোস্ট ই দেখা যায় না। সপ্তাহে মনে হয় ২০ টা পোস্ট আমাদের লোকাল বোর্ড এ হচ্ছে কি না সন্দেহ আছে। যাই হোক, আসল কথায় আসি। আই পি এলে এবার মনে হচ্ছে বোলারদের ক্যারিয়ার নষ্ট করার মতো একটা সিজন এটা। প্রতি ম্যাচেই ২০০+ রান হচ্ছে। কোনো কোনো ম্যাচে ২৫০+ হয়ে যাচ্ছে। এই আই পি এলে যেসব বোলারদেরকে তুলোধুনো করা হচ্ছে, তারা তো তাদের ক্যারিয়ার হারিয়ে ফেলবে মনে হচ্ছে। আপনি কোন ব্যাটার কে রেখে কার কথা বলবেন? আজকে রিসভ প্যান্ট যে একটা ইনিংস খেলেছে, এই ইনিংস বাংলাদেশি কোনো ব্যাটার খেললে আগামী ২০ ম্যাচ দলে তার স্পট কনফার্ম হয়ে থাকতো।হ্যা প্রায় প্রতিটা ম্যাচে ২০০+ রান হইতেছে T20 ম্যাচে এমন স্কোর আগে খুব কমই দেখা গেছে। বুঝতে পারতেছি না যে বোলাররা খেলা ভূলে গেলো নাকি ব্যাটসম্যানরা আগের থেকে বেশি শক্তিশালী হলো হা হা। তবে ভাই এবারের IPL এর প্রায় প্রতিটা ম্যাচেই উভয় দল অনেক ভালো খেলতেছেন কারন মাত্র কয়েন রানের ব্যবধানে দলগুলো জিততেছে এবং হাড়তেছে। উভয় দলগুলো প্রায় সমান সমান স্কোর করে ম্যাচ শেষ করছে৷ এমন হাড্ডাহাড্ডি খেলাগুলো অনেক মজায় মজায় উপভোগ করা যাচ্ছে।
হ্যা প্রায় প্রতিটা ম্যাচে ২০০+ রান হইতেছে T20 ম্যাচে এমন স্কোর আগে খুব কমই দেখা গেছে। বুঝতে পারতেছি না যে বোলাররা খেলা ভূলে গেলো নাকি ব্যাটসম্যানরা আগের থেকে বেশি শক্তিশালী হলো হা হা। তবে ভাই এবারের IPL এর প্রায় প্রতিটা ম্যাচেই উভয় দল অনেক ভালো খেলতেছেন কারন মাত্র কয়েন রানের ব্যবধানে দলগুলো জিততেছে এবং হাড়তেছে। উভয় দলগুলো প্রায় সমান সমান স্কোর করে ম্যাচ শেষ করছে৷ এমন হাড্ডাহাড্ডি খেলাগুলো অনেক মজায় মজায় উপভোগ করা যাচ্ছে।
কোটভাই একটা জিনিস জানার ছিল, অল্টকয়েনটকে কি একজন পরপর দুইবার পোস্ট করতে পারবে? Learn Bitcoin ভাই হয়তো ভুলে দুইবার পোস্ট করে ফেলেছে। বিটকয়েনটকে পরপর একইজন পোস্ট করতে পারে না, করলেও মডারেটর সেটা দেখলে পোস্ট দুটি মার্জ করে একটা করে দিতো।
কোটবদ্দা, দুইবার পোস্ট করে ফেলেছো ::)
বদ্দা, দুইবার পোস্ট করে ফেলেছো ::)
আমাকে আপনারা এটা বলেন যে এই সেকার কার্ড দেখার জন্য কয়জন প্রস্তুত ছিলেন? আর আপনারা কি জানেন যে আমেরিকার বর্তমান দলে অন্যান্য দেশের জাতীয় দলের সাবেক খেলোয়ার রা চান্স পেয়েছে এবং খেলছে?প্রথম ম্যাচের হার যাও মেনে নিয়েছিলাম দ্বিতীয় ম্যাচে আরও মানতে পারছি না। আসলে এবার মনে হচ্ছে বাংলাদেশের দল বিদেশের মাটিতে শুধু বনভোজন করতেই যায়। আর বুঝতে পারতেছি না কেউই ব্যালেন্স পারফরম্যান্স করতে পারছে না ধরেন আগের ম্যাচে মাহমুদুল্লাহ ৩০ রান নিলে দ্বিতীয় ম্যাচে সে জিরো রান নিয়ে আউট হয়ে যাচ্ছে। এরকমটি অন্যান্য প্লেয়ারদের ক্ষেত্রেও বোলিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে দুটোতেই বাংলাদেশের অবস্থা খারাপ দেখা যাচ্ছে আর বাংলাদেশের এই পারফরমেন্স দিয়ে বোঝা যাচ্ছে যে এবারের টি-টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ডকাপে তারা কি পারফরমেন্স করতে যাচ্ছে।
প্রথম ম্যাচের হার যাও মেনে নিয়েছিলাম দ্বিতীয় ম্যাচে আরও মানতে পারছি না। আসলে এবার মনে হচ্ছে বাংলাদেশের দল বিদেশের মাটিতে শুধু বনভোজন করতেই যায়। আর বুঝতে পারতেছি না কেউই ব্যালেন্স পারফরম্যান্স করতে পারছে না ধরেন আগের ম্যাচে মাহমুদুল্লাহ ৩০ রান নিলে দ্বিতীয় ম্যাচে সে জিরো রান নিয়ে আউট হয়ে যাচ্ছে। এরকমটি অন্যান্য প্লেয়ারদের ক্ষেত্রেও বোলিংয়ের ক্ষেত্রে ব্যাটিংয়ের ক্ষেত্রে দুটোতেই বাংলাদেশের অবস্থা খারাপ দেখা যাচ্ছে আর বাংলাদেশের এই পারফরমেন্স দিয়ে বোঝা যাচ্ছে যে এবারের টি-টোয়েন্টি ওয়ার্ল্ডকাপে তারা কি পারফরমেন্স করতে যাচ্ছে।
ভাই আমি নাকে এবং কানে ধরছি এবার বাংলাদেশ টিমের একটি খেলাও দেখব না।
কি একটা আইপিএল গেলো এবার। সানরাইজারস হায়দ্রাবাদ পুরোটা আইপিএল জুড়ে যেভাবে ব্যাট করেছে, কখনোই মনে হয়নি ফাইনাল ম্যাচে তাদের ব্যাটিং এভাবে তাশের ঘরের মতো ভেঙে যাবে। আইপিএলের এবারের সিজনের প্রায় বেশিরভাগ ম্যাচ গুলো হয়েছে হাই স্কোরিং। আর প্রায় প্রতি ম্যাচেই ট্রাভিস হেড বোলারদেরকে তুনোধুনো করে ফেলেছে। ফাইনালে এসে সানরাইজারস হায়দ্রাবাদ এভাবে বসে যাবে সেটা মনে হয় কেউ কল্পনাই করেনি। যাই হোক, কোলকাতা এবার আইপিএলের চ্যাম্পিয়ন হলো যার সবচাইতে বড় অবধান সম্ভবত সুনিল নারিনের। এই পোলায় ৪৮৮ রানের পাশাপাশি ১৭ টা উইকেট নিয়েছে। ম্যাসিভ না?ফাইনাল ম্যাচে অনেক হাড্ডাহাড্ডি খেলা আশা ছিলো কিন্তু হায়দ্রাবাদ ফাইনাল ম্যাচে এসে কেমম যেনো অসহায়ের মতো খেললো। কলকাতা কোঠিক খেলা দেখিয়েছে। হায়দ্রাবাদ ১১৩ রান করতে পেরেছিলো ১৮.৩ ওভার পর্যন্ত টিকে থেকে। সেখানে কলকাতার দিমে মাত্র ২ জন প্লেয়ার সেই ১১৩ রান অতিক্রম করে কলকাতাকে ফাইনাল ম্যাচ জিতিয়ে দিলো। এবারের IPL এর অধিকাংশ ম্যাচে অনেক বড় বড় স্কোরে খেলা শেষ হলেও ফাইল খেলা সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রমী হলো যা কেউ অনুমান করেনি। খেলা একঘেয়েমি হয়েছে। পুরো খেলার সম্পূর্ণ কন্ট্রোল ছিলো কলকাতার হাতে। যাইহোক। কলকাতাকে অভিনন্দন এবারের ipl এর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য
ফাইনাল ম্যাচে অনেক হাড্ডাহাড্ডি খেলা আশা ছিলো কিন্তু হায়দ্রাবাদ ফাইনাল ম্যাচে এসে কেমম যেনো অসহায়ের মতো খেললো। কলকাতা কোঠিক খেলা দেখিয়েছে। হায়দ্রাবাদ ১১৩ রান করতে পেরেছিলো ১৮.৩ ওভার পর্যন্ত টিকে থেকে। সেখানে কলকাতার দিমে মাত্র ২ জন প্লেয়ার সেই ১১৩ রান অতিক্রম করে কলকাতাকে ফাইনাল ম্যাচ জিতিয়ে দিলো। এবারের IPL এর অধিকাংশ ম্যাচে অনেক বড় বড় স্কোরে খেলা শেষ হলেও ফাইল খেলা সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রমী হলো যা কেউ অনুমান করেনি। খেলা একঘেয়েমি হয়েছে। পুরো খেলার সম্পূর্ণ কন্ট্রোল ছিলো কলকাতার হাতে। যাইহোক। কলকাতাকে অভিনন্দন এবারের ipl এর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্যসত্যি বলতে আমি আগে থেকেই আশা করেছিলাম যে এই ম্যাচে কলকাতা নাইট রাইডার্স জিতবে কিন্তু এত সহজে যে জিতবে এটা আশা করিনি। যাই হোক ছোটবেলা থেকে কলকাতাকে সাপোর্ট করতাম এরা যেটাতে খুব ভালোই লাগলো।
ফাইনাল ম্যাচে অনেক হাড্ডাহাড্ডি খেলা আশা ছিলো কিন্তু হায়দ্রাবাদ ফাইনাল ম্যাচে এসে কেমম যেনো অসহায়ের মতো খেললো। কলকাতা কোঠিক খেলা দেখিয়েছে। হায়দ্রাবাদ ১১৩ রান করতে পেরেছিলো ১৮.৩ ওভার পর্যন্ত টিকে থেকে। সেখানে কলকাতার দিমে মাত্র ২ জন প্লেয়ার সেই ১১৩ রান অতিক্রম করে কলকাতাকে ফাইনাল ম্যাচ জিতিয়ে দিলো। এবারের IPL এর অধিকাংশ ম্যাচে অনেক বড় বড় স্কোরে খেলা শেষ হলেও ফাইল খেলা সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রমী হলো যা কেউ অনুমান করেনি। খেলা একঘেয়েমি হয়েছে। পুরো খেলার সম্পূর্ণ কন্ট্রোল ছিলো কলকাতার হাতে। যাইহোক। কলকাতাকে অভিনন্দন এবারের ipl এর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য
ফাইনাল ম্যাচে অনেক হাড্ডাহাড্ডি খেলা আশা ছিলো কিন্তু হায়দ্রাবাদ ফাইনাল ম্যাচে এসে কেমম যেনো অসহায়ের মতো খেললো। কলকাতা কোঠিক খেলা দেখিয়েছে। হায়দ্রাবাদ ১১৩ রান করতে পেরেছিলো ১৮.৩ ওভার পর্যন্ত টিকে থেকে। সেখানে কলকাতার দিমে মাত্র ২ জন প্লেয়ার সেই ১১৩ রান অতিক্রম করে কলকাতাকে ফাইনাল ম্যাচ জিতিয়ে দিলো। এবারের IPL এর অধিকাংশ ম্যাচে অনেক বড় বড় স্কোরে খেলা শেষ হলেও ফাইল খেলা সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রমী হলো যা কেউ অনুমান করেনি। খেলা একঘেয়েমি হয়েছে। পুরো খেলার সম্পূর্ণ কন্ট্রোল ছিলো কলকাতার হাতে। যাইহোক। কলকাতাকে অভিনন্দন এবারের ipl এর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য
যাই হোক, হায়দ্রাবাদ কিন্তু খুব আহামরি কোনো দল হিসাবে গন্য হতো না। এই সিজনে তাদের প্লেয়ারের মধ্যে শুধু তাদের ক্যাপ্টেন আর ট্রাভিস হেড ছাড়া আর সবাই আগের সিজনের প্লেয়ার। এই দুই অজি ছিলো এই সিজনে তাদের দলে নতুন প্লেয়ার। আর এরা দুইজনই এই সিজন পুরো দমে হায়দ্রাবাদের জন্য বদলে দিয়েছে। ক্যাপ্টেনের কথা আর কি বলবেন, একদম পুরোটা সিরিজ জুড়ে যেভাবে দলকে চালিয়েছে, যার কারনে তারা ফাইনাল অব্দি যেতে পারছে।
যাই হোক, সব কিছু ছাপিয়ে আইপিএলে আবারো বাংলাদেশ, আর সেটা হলো সেই ফানি কোয়েশ্নচন > ফাইনাল ম্যাচ, ইউর পারফরম, হোয়াট হ্যাপেনিং? কলকাতা নাইট রাইডারস এর অফিশিয়াল ফেইসবুক পেইজে এই ভিডিও পোষ্ট করা হয়েছে। এখন প্রায় প্রতিটা টুরনামেন্টে এই প্রশ্ন করা হচ্ছে খেলোয়ারদেরকে। বাংলাদেশ কি একটা আজব দেশে পরিনত হয়েছে।
বাংলাদেশের পারফরম্যান্স কেমন যেনো হয়ে গেছে আর বাংলাদেশ টিম থেকে কনফিডেন্স নিয়ে এখন কিছু আশা করা যায় না। বাংলাদেশ ক্রিকেট দুনিয়ায় অনেক পপুলার ছিলো একটা সময়। বাংলাদেশকে অনেক দেশের মানুষ চিনতো না এই ক্রিকেটের জন্য অনেক যায়গায় অনেকের কাছে বাংলাদেশের পরিচয় হয়েছে আর সেই বাংলাদেশ এখন কেমন যেনো হয়ে গেছে। আমি একজন বাংগালী হয়ে বাংলাদেশ নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। খেলোয়াড়রা এখন আছে পলেটিক্স নিয়ে। আবার কবে যে আমরা বাংলাদেশকে ভালো খেলতে দেখবো এই আসায় থাকতে থাকতে চুল পাইকা যাচ্ছে।ফাইনাল ম্যাচে অনেক হাড্ডাহাড্ডি খেলা আশা ছিলো কিন্তু হায়দ্রাবাদ ফাইনাল ম্যাচে এসে কেমম যেনো অসহায়ের মতো খেললো। কলকাতা কোঠিক খেলা দেখিয়েছে। হায়দ্রাবাদ ১১৩ রান করতে পেরেছিলো ১৮.৩ ওভার পর্যন্ত টিকে থেকে। সেখানে কলকাতার দিমে মাত্র ২ জন প্লেয়ার সেই ১১৩ রান অতিক্রম করে কলকাতাকে ফাইনাল ম্যাচ জিতিয়ে দিলো। এবারের IPL এর অধিকাংশ ম্যাচে অনেক বড় বড় স্কোরে খেলা শেষ হলেও ফাইল খেলা সম্পূর্ণ ব্যাতিক্রমী হলো যা কেউ অনুমান করেনি। খেলা একঘেয়েমি হয়েছে। পুরো খেলার সম্পূর্ণ কন্ট্রোল ছিলো কলকাতার হাতে। যাইহোক। কলকাতাকে অভিনন্দন এবারের ipl এর চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য
যাই হোক, হায়দ্রাবাদ কিন্তু খুব আহামরি কোনো দল হিসাবে গন্য হতো না। এই সিজনে তাদের প্লেয়ারের মধ্যে শুধু তাদের ক্যাপ্টেন আর ট্রাভিস হেড ছাড়া আর সবাই আগের সিজনের প্লেয়ার। এই দুই অজি ছিলো এই সিজনে তাদের দলে নতুন প্লেয়ার। আর এরা দুইজনই এই সিজন পুরো দমে হায়দ্রাবাদের জন্য বদলে দিয়েছে। ক্যাপ্টেনের কথা আর কি বলবেন, একদম পুরোটা সিরিজ জুড়ে যেভাবে দলকে চালিয়েছে, যার কারনে তারা ফাইনাল অব্দি যেতে পারছে।
যাই হোক, সব কিছু ছাপিয়ে আইপিএলে আবারো বাংলাদেশ, আর সেটা হলো সেই ফানি কোয়েশ্নচন > ফাইনাল ম্যাচ, ইউর পারফরম, হোয়াট হ্যাপেনিং? কলকাতা নাইট রাইডারস এর অফিশিয়াল ফেইসবুক পেইজে এই ভিডিও পোষ্ট করা হয়েছে। এখন প্রায় প্রতিটা টুরনামেন্টে এই প্রশ্ন করা হচ্ছে খেলোয়ারদেরকে। বাংলাদেশ কি একটা আজব দেশে পরিনত হয়েছে।
আমিও ভাই আপনার সাথে একমত পোষণ করবো। এবার পুরো আইপিএল সিজন জুড়ে ট্রাবিস হেড যে পারফরম্যান্স দেখিয়েছেন তার ছিল আনবিলিভেবল। আর একটা জিনিস কি খেয়াল করেছেন যে যেসব ম্যাচে ট্রাবিস হেড ভালো রান করতে পারিনি বা ভালো পারফরম্যান্স করতে পারেনি প্রায় সেসব ম্যাচের সবগুলোতেই সানরাইজার্স হায়দ্রাবাদ টিম হেরেছে। আমি তো বলব যে হায়দ্রাবাদ টিম ফাইনালে খেলতে পারার একমাত্র কারণ হচ্ছে ট্রাবিস হেড ।
যাইহোক কালকের ভারত বাংলাদেশ ম্যাচের কথা কি বলবেন আমার তো মনে হয় বাংলাদেশের পারফরম্যান্স উপরের সাংবাদিক এর ইংলিশ স্পিকিং পারফরমেন্স এর মতন হবে ;D
বাংলাদেশের পারফরম্যান্স কেমন যেনো হয়ে গেছে আর বাংলাদেশ টিম থেকে কনফিডেন্স নিয়ে এখন কিছু আশা করা যায় না। বাংলাদেশ ক্রিকেট দুনিয়ায় অনেক পপুলার ছিলো একটা সময়। বাংলাদেশকে অনেক দেশের মানুষ চিনতো না এই ক্রিকেটের জন্য অনেক যায়গায় অনেকের কাছে বাংলাদেশের পরিচয় হয়েছে আর সেই বাংলাদেশ এখন কেমন যেনো হয়ে গেছে। আমি একজন বাংগালী হয়ে বাংলাদেশ নিয়ে আর কিছু বলতে চাই না। খেলোয়াড়রা এখন আছে পলেটিক্স নিয়ে। আবার কবে যে আমরা বাংলাদেশকে ভালো খেলতে দেখবো এই আসায় থাকতে থাকতে চুল পাইকা যাচ্ছে।বাংলাদেশের টিমের স্বর্ণযুগ ততদিন পর্যন্তই ছিল যতদিন পর্যন্ত পঞ্চপান্ডব বলে খ্যাতি মাশরাফি বিন মুরতাজা, মুশফিকুর রহিম , সাকিব আল হাসান, তামিম ইকবাল এবং মাহমুদুল্লাহ রিয়াদ একত্রে খেলতো।
-----
আসলে ভাই আপনার আমার বলার ভাষা হারিয়ে গেছে। টপ ওয়ার্ডাররা যেমন দায়িত্বশীল ব্যাটিং করার কথা তারা তার ধারে কাছে ও যেতে পারছেনা। ফলে এ ধরনের ছোট স্কোর তাড়া করতে নেমেও আমাদের ব্যাটসম্যানরা জয়ের কাছাকাছি ও যেতে পারছে না। এভাবে চলতে থাকলে আমরা আমাদের ক্রিকেটের ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলবো। তাই আমাদের এখনি সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা করে এগিয়ে যেতে হবে।-----
এরকম হার আসলে মেনে নেয়া কস্টকর ভাই। আইসিসির নিয়মের কারনে আর ভূল আম্পায়ারিং এর জন্য বাংলাদেশ যে কতো ম্যাচ হেরে গেলো, তার হিসাব আমরা হয়তো রাখি না। আসলে সবই কপালে ছিলো। এক মাহমুদুল্লাহ আর হৃদয় বাংলাদেশকে আর কতো তেনে নিয়ে যাবে বলেন তো ভাই? বাকি যারা টিমে খেলে, তাদের কি কোনো কাজ নাই? ব্যাটিং এ টপ অর্ডার ব্যাটারদের এই লাগাতার ব্যারথতার দায় কে নিবে বলেন তো? শান্ত, লিটন, তামিম রা কি করছে? সাকিবের কি হলো? তিনি না বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় স্টার? এরকম সময়ে তার এরকম বাজে শট সিলেকশন অন্তত সাকিবের থেকে কেউ আশা করে না।
যাই হোক, আইসিসির সময় এসেছে এসব নিয়ম কানুন আবার ঘেটে দেখা। আম্পায়ার সিদ্ধান্ত দেয়ার পর সেটা ভূল প্রমান হলেও বলটাকে ডেড বল কাউন্ট করা হয়। যেকারনে বাংলাদেশ ৪ টি রান থেকে বঞ্চিত হলো আর হারের ব্যাবধান ছিলো এই ৪ টি রান। তাহলে বাংলাদেশের ম্যাচের রেজাল্ট অন্যরকম হতে পারতো।
আসলে ভাই আপনার আমার বলার ভাষা হারিয়ে গেছে। টপ ওয়ার্ডাররা যেমন দায়িত্বশীল ব্যাটিং করার কথা তারা তার ধারে কাছে ও যেতে পারছেনা। ফলে এ ধরনের ছোট স্কোর তাড়া করতে নেমেও আমাদের ব্যাটসম্যানরা জয়ের কাছাকাছি ও যেতে পারছে না। এভাবে চলতে থাকলে আমরা আমাদের ক্রিকেটের ঐতিহ্য হারিয়ে ফেলবো। তাই আমাদের এখনি সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা করে এগিয়ে যেতে হবে।আসলে বাংলাদেশের ভালো কোনো ক্রিকেট ঐতিহ্য নেই মনে হয়। বাংলাদেশের একটা ঐতিহ্য আছে, সেটা হলো একজন আউট হয়ে গেলে বাকিরা তার দেখাদেখি আউট হয়ে যাওয়া। মজা করলাম। যাই হোক, সবচাইতে বড় সমস্যা ম্যানেজমেন্ট এ। বাংলাদেশ এর যেই স্কোয়াড নিয়ে খেলতে গেলো, এটাকে আপনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার যোগ্য মনে করেন? লিটন, শান্ত, শুন্য সরকার, এরা কোন পারফর্মেন্স এর ভিত্তিতে দলে টিকে আছে? মিরাজ জাতীয় দলে নেই কেনো? শান্ত একের পর এক ম্যাচ খেলে যাচ্ছে অধিনায়ক কোটায়। সে কি কোনো পারফরমেন্স করছে? তবুও সে দলে কেনো? ভেবেছিলাম যে নান্নু নির্বাচক থেকে বাদ হলে হয়তো ভালো প্লেয়ার রা সুযোগ পাবে, কিন্তু এই লিপু এগুলা কি শুরু করলো? আর এই হাথুরি ধইঞ্চার বাচ্চা কি শুরু করলো? এর শেষ কোথায়, কেউ জানে না।
আসলে বাংলাদেশের ভালো কোনো ক্রিকেট ঐতিহ্য নেই মনে হয়। বাংলাদেশের একটা ঐতিহ্য আছে, সেটা হলো একজন আউট হয়ে গেলে বাকিরা তার দেখাদেখি আউট হয়ে যাওয়া। মজা করলাম। যাই হোক, সবচাইতে বড় সমস্যা ম্যানেজমেন্ট এ। বাংলাদেশ এর যেই স্কোয়াড নিয়ে খেলতে গেলো, এটাকে আপনি আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার যোগ্য মনে করেন? লিটন, শান্ত, শুন্য সরকার, এরা কোন পারফর্মেন্স এর ভিত্তিতে দলে টিকে আছে? মিরাজ জাতীয় দলে নেই কেনো? শান্ত একের পর এক ম্যাচ খেলে যাচ্ছে অধিনায়ক কোটায়। সে কি কোনো পারফরমেন্স করছে? তবুও সে দলে কেনো? ভেবেছিলাম যে নান্নু নির্বাচক থেকে বাদ হলে হয়তো ভালো প্লেয়ার রা সুযোগ পাবে, কিন্তু এই লিপু এগুলা কি শুরু করলো? আর এই হাথুরি ধইঞ্চার বাচ্চা কি শুরু করলো? এর শেষ কোথায়, কেউ জানে না।আমি ভাই আপনার সাথে একমত পোষণ করতে চাই যে বাংলাদেশের ক্রিকেটের ঐতিহ্য তেমন ভালো ছিল না পূর্ব থেকে তবে একটা জিনিস খেয়াল করবেন গত পাঁচ বছর পূর্বেও যখন বাংলাদেশের একটা ক্রিকেট ম্যাচ অনুষ্ঠিত হতো যেমন স্পৃহা নিয়ে খেলা দেখতেন বা আমরা দেখতাম সেটা কি আর এখন আছে?
আর আমিও আপনার সাথে পুরোপুরি একমত সময় এসেছে ক্রিকেটের বাজো রুলসগুলোর পরিবর্তন আনার তা না হলে এধরণের ভূল সিদ্ধান্তের কারনে এরকম ম্যাচের রেজাল্ট পরিবর্তন হয়ে যাবে ভুল ভাবে।
বাংলাদেশের কথা তো অলরেডি বলে ফেলছি এ নিয়ে আমার কিছু বলার নেই।বাংলাদেশ বনাম নেদারল্যান্ডস
অভিনন্দন বাংলাদেশ টিম। আজ এই জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ সুোর এইটে যাওয়ার আশা বাচিয়ে রাখার জন্য। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ দল নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৫৯/৫ রান সংগ্রহ করে। জবাবে নেদারল্যান্ডস দল ১৬০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে১৩৪/৮ করতে সক্ষম হয়। ফলে বাংলাদেশ দল ২৫ রানে জয় লাভ করে। আর সুপার এইটে যাওয়ার সম্ভবনা বাচিয়ে রাখে।
এই ম্যাচের সাকিব আল হাসান অনেক ভালো ব্যাটিং করেছে এবং তিনি একাই ৬৪ রান করে ৪৬ বল খেলে এবং শেষ ওভার পর্যন্ত আউট না হয়ে মাঠে টিকে থাকে। এবং Tanzid Hasan ও Mahmudullah মোটামুটি ভালো রান কালেক্ট করে। এই ৩ জনের ক্রেডিট ব্যাটিং এর দিক থেকে বেশি থাকা উচিত। বোলিং এর ক্ষেত্তে Mosaddek Hossain অনেক ভালো করেছে সে ৩ টা উইকেট ফেলেছিলো। যাইহোক বাংলাদেশ টিম আবারো আমাদের প্রতি তাদের আস্থা রাখার সাহস দিচ্ছে। এমন খেলা দেখা ভালো লাগছে অনেক। আমি এই ম্যাচ পুরোটাই ইনজয় করেছি।বাংলাদেশ বনাম নেদারল্যান্ডস
অভিনন্দন বাংলাদেশ টিম। আজ এই জয়ের মাধ্যমে বাংলাদেশ সুোর এইটে যাওয়ার আশা বাচিয়ে রাখার জন্য। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে বাংলাদেশ দল নির্ধারিত ২০ ওভারে ১৫৯/৫ রান সংগ্রহ করে। জবাবে নেদারল্যান্ডস দল ১৬০ রানের টার্গেটে ব্যাট করতে নেমে ২০ ওভারে১৩৪/৮ করতে সক্ষম হয়। ফলে বাংলাদেশ দল ২৫ রানে জয় লাভ করে। আর সুপার এইটে যাওয়ার সম্ভবনা বাচিয়ে রাখে।
এই ম্যাচের সাকিব আল হাসান অনেক ভালো ব্যাটিং করেছে এবং তিনি একাই ৬৪ রান করে ৪৬ বল খেলে এবং শেষ ওভার পর্যন্ত আউট না হয়ে মাঠে টিকে থাকে। এবং Tanzid Hasan ও Mahmudullah মোটামুটি ভালো রান কালেক্ট করে। এই ৩ জনের ক্রেডিট ব্যাটিং এর দিক থেকে বেশি থাকা উচিত। বোলিং এর ক্ষেত্তে Mosaddek Hossain অনেক ভালো করেছে সে ৩ টা উইকেট ফেলেছিলো। যাইহোক বাংলাদেশ টিম আবারো আমাদের প্রতি তাদের আস্থা রাখার সাহস দিচ্ছে। এমন খেলা দেখা ভালো লাগছে অনেক। আমি এই ম্যাচ পুরোটাই ইনজয় করেছি।বলতে গেলে শাকিব আল হাসান এর জন্যই এই ম্যাচটিতে বাংলাদেশ যাওয়ার জন্য করতে পেরেছে যদিও মাহমুদুল্লাহ হাসান এই ম্যাচে এভারেজ পারফরম্যান্স করেছে ২১ বলে ২৫ রান t20 ফরম্যাট এর ক্ষেত্রে খুব একটা বেশি না। যদি এই ম্যাচে সাকিবার আল হাসান এই ৬৪ রান না নিতে পারত তাহলে বাংলাদেশের হারার সম্ভাবনা থাকতো।
যদিও বাংরাদেশের সুপার এইটে যাওয়া অনেকটা সময়ের ব্যাপার মাত্র। তবে নেদারল্যান্ডের আশা এখনো আছে। বাংলাদেশ যদি কোনো ভাবে পরের ম্যাচ নেপালের সাথে হেরে যায় আর নেদারল্যান্ডে পরের ম্যাচ শ্রীলংকার সাথে জিতে এবং ভালো রানের ব্যাবধানে, তাহলেই কেবল তারা সুপার এইটে যেতে পারবে। তবে আশা করি বাংলাদেশ নেপালের সাথে পরের ম্যাচটা হারবে না। আর শ্রীলংকাও নেদারল্যান্ডসকে পরের ম্যাচটা দিয়ে দিবে না।নেদারল্যান্ডের সে আশায় গুরেবালি। বাংলাদেশ অলরেডি সুপার এইটে চলে গিয়েছে। তো দুঃখের বিষয় হচ্ছে গিয়ে বাংলাদেশ ও গ্রুপ ওয়ান এ পড়েছে আর এখানে রয়েছে ইন্ডিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া এবং আফগানিস্তান আর আমার মনে হচ্ছে এই গ্রুপের মধ্যে বর্তমানে সবচাইতে দল হচ্ছে বাংলাদেশ। সো আমার কেন যেন মনে হচ্ছে বাংলাদেশের খেলা এই সুপার এইট পর্ব পর্যন্তই ছিল কারণ বাংলাদেশ দলের যে অবস্থা এতে করে আমার মনে হচ্ছে এরা আফগানিস্তানের কাছেও থাকবে।
আর আইসিসির যে গ্রুপ সিস্টেম করা হয়েছে, সেটা নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা হচ্ছে। তারা অলরেডি কয়েকটা টিমকে পরের রাউন্ডের জন্য সিলেক্ট করেই রেখেছে। সমিকরনটা এমন ভাবে করা হয়েছে, যে ফাইনালের আগে অষ্ট্রেলিয়া এবং ভারতের মধ্যে কোনো ম্যাচ হবে না। এভাবে আগে থেকেই সিলেক্ট করে রাখার কারনে একটা গ্রুপে তুলনা মূলক শক্তিশালী প্রতিপক্ষ পড়ছে। অন্যটায় দূর্বল।
নেদারল্যান্ডের সে আশায় গুরেবালি। বাংলাদেশ অলরেডি সুপার এইটে চলে গিয়েছে। তো দুঃখের বিষয় হচ্ছে গিয়ে বাংলাদেশ ও গ্রুপ ওয়ান এ পড়েছে আর এখানে রয়েছে ইন্ডিয়া এবং অস্ট্রেলিয়া এবং আফগানিস্তান আর আমার মনে হচ্ছে এই গ্রুপের মধ্যে বর্তমানে সবচাইতে দল হচ্ছে বাংলাদেশ। সো আমার কেন যেন মনে হচ্ছে বাংলাদেশের খেলা এই সুপার এইট পর্ব পর্যন্তই ছিল কারণ বাংলাদেশ দলের যে অবস্থা এতে করে আমার মনে হচ্ছে এরা আফগানিস্তানের কাছেও থাকবে।
তাছাড়া কালকের ম্যাচ অস্ট্রেলিয়ার সাথে হতে যাচ্ছে ডেফিনেটলি বাংলাদেশ হারবে।
২০২৪ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে এখন খেলছে ভারত বনাম ইংল্যান্ড দল। ভারত প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেট খরচায় ১৭১ রান কত সক্ষম হয়। বৃষ্টি ভেজা মাঠে ১৭১ রান মান সম্মত বলে আমি মনে করি। আমি মনে করি বর্তমান মাঠের অবস্থা বিবেচনা করলে এই রান তাড়া করেছে জয়লাভ করা ইংল্যান্ডের পক্ষে সহজ হবে না। এবং যে কথা সেই কাজ ইংল্যান্ড ব্যাক করতে নেমেই ব্যাটিং বিপর্যে পড়েছে। এখন ব্যাট করছে ইংল্যান্ড এবং শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইংল্যান্ড দলের সংগ্রহ পাঁচ ওভারে তিন উইকেটে ৩৫ রান। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে ইংল্যান্ড দল খুব বেশি দূর এগোতে পারবে না। আমি এখন মনে করছি ইংল্যান্ড দল ১৩০ থেকে ১৪০ সনের মধ্যে অলআউট হয়ে যেতে পারে।এখন স্কোর ৩৫/৩।ইংল্যান্ড দল ১৩০ থেকে ১৪০ রানের মধ্যে নয় তারা ১০৩ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছে। বিষয়টি বড়ই দুঃখজনক ইংল্যান্ড টিমের জন্য। কালকে ইংল্যান্ড টি ব্যাটে এবং বোলিংয়ে যেমনটি খারাপ খেলেছে ঠিক তার উল্টো টা ফেলেছে ইন্ডিয়া টিম প্রথমত তারা ব্যাটিং করতে নেমে ইন্টারন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হিসেবে ১৭১ রান ভালো একটা স্কোর করেছে, এবং দ্বিতীয়ত তারা বোলিংয়ের সময় দারুন বল করেছে বিশেষ করে কুলদীপ যাদব এবং Axar Patel অসাধারণ করেছে আর আমার কাছে বুমরাহ এর সরাসরি বোল্ড আউটটা দারুন লেগেছে।
গভীর সমবেদনা ইংলিশ টিমের জন্য। বরাবরই তোদের ভাগ্য খারাপ। তারা হট ফেভারিট টিম হলেও বড় ম্যাচগুলোতে তাদের তেমন পারফরম্যান্স করতে দেখতে পাইনা। অপরদিকে ইন্ডিয়া টিম বরাবরই ভালো খেলতে দেখি। তাদের ব্যাটিং লাইন বিশ্বের সেরা ব্যাটিং লাইন। বোলিং ও তারা এখন অনেক উন্নতি করে ফেলেছে। তবে আমি চাই দক্ষিণ আফ্রিকা টিম বিশ্বকাপ ট্রফিটা নিক। আমি ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার একজন ভক্ত, সেই হিসেবে আমি চাইব আমার প্রিয় টিম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে জিতে যাক।২০২৪ বিশ্বকাপের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে এখন খেলছে ভারত বনাম ইংল্যান্ড দল। ভারত প্রথমে ব্যাট করতে নেমে নির্ধারিত ২০ ওভারে সাত উইকেট খরচায় ১৭১ রান কত সক্ষম হয়। বৃষ্টি ভেজা মাঠে ১৭১ রান মান সম্মত বলে আমি মনে করি। আমি মনে করি বর্তমান মাঠের অবস্থা বিবেচনা করলে এই রান তাড়া করেছে জয়লাভ করা ইংল্যান্ডের পক্ষে সহজ হবে না। এবং যে কথা সেই কাজ ইংল্যান্ড ব্যাক করতে নেমেই ব্যাটিং বিপর্যে পড়েছে। এখন ব্যাট করছে ইংল্যান্ড এবং শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত ইংল্যান্ড দলের সংগ্রহ পাঁচ ওভারে তিন উইকেটে ৩৫ রান। অবস্থা দেখে মনে হচ্ছে ইংল্যান্ড দল খুব বেশি দূর এগোতে পারবে না। আমি এখন মনে করছি ইংল্যান্ড দল ১৩০ থেকে ১৪০ সনের মধ্যে অলআউট হয়ে যেতে পারে।এখন স্কোর ৩৫/৩।ইংল্যান্ড দল ১৩০ থেকে ১৪০ রানের মধ্যে নয় তারা ১০৩ রানে অলআউট হয়ে গিয়েছে। বিষয়টি বড়ই দুঃখজনক ইংল্যান্ড টিমের জন্য। কালকে ইংল্যান্ড টি ব্যাটে এবং বোলিংয়ে যেমনটি খারাপ খেলেছে ঠিক তার উল্টো টা ফেলেছে ইন্ডিয়া টিম প্রথমত তারা ব্যাটিং করতে নেমে ইন্টারন্যাশনাল টি-টোয়েন্টি ম্যাচ হিসেবে ১৭১ রান ভালো একটা স্কোর করেছে, এবং দ্বিতীয়ত তারা বোলিংয়ের সময় দারুন বল করেছে বিশেষ করে কুলদীপ যাদব এবং Axar Patel অসাধারণ করেছে আর আমার কাছে বুমরাহ এর সরাসরি বোল্ড আউটটা দারুন লেগেছে।
যাই হোক আপনি মনে হয় গ্লোবাল একটি টপিকে ফ্রি প্রেডিকশন করেছিলেন যে সাউথ আফ্রিকা এবং ইংল্যান্ড টিম ফাইনাল খেলবে তা আর হচ্ছে না। দেখে মনে হচ্ছে এবারের কাপ ইন্ডিয়াই নিতে যাচ্ছে।
গভীর সমবেদনা ইংলিশ টিমের জন্য। বরাবরই তোদের ভাগ্য খারাপ। তারা হট ফেভারিট টিম হলেও বড় ম্যাচগুলোতে তাদের তেমন পারফরম্যান্স করতে দেখতে পাইনা। অপরদিকে ইন্ডিয়া টিম বরাবরই ভালো খেলতে দেখি। তাদের ব্যাটিং লাইন বিশ্বের সেরা ব্যাটিং লাইন। বোলিং ও তারা এখন অনেক উন্নতি করে ফেলেছে। তবে আমি চাই দক্ষিণ আফ্রিকা টিম বিশ্বকাপ ট্রফিটা নিক। আমি ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার একজন ভক্ত, সেই হিসেবে আমি চাইব আমার প্রিয় টিম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে জিতে যাক।আসলে আমি এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড টিমকে হট ফেভারিট টিম ভুলনা কারণ তারা এই টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পূর্ব থেকেই বাজে ফর্মে ছিল আর এই বিশ্বকাপে শুধুমাত্র দুর্বল টিম গুলোর বিপক্ষে তারা জয় অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে কিন্তু অন্যান্য তাদের competitor team এর সাথে জিততে পারেনি.
অভিনন্দন ইন্ডিয়া ক্রিকেট টিম কে। টি-টোয়েন্টি ২০২৪ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য। আমি ভারতীয় দলকে সাপোর্ট করি না তারপরও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য অভিনন্দন। তবে আজকের খেলা কি হলো বুঝলাম না, দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইচ্ছাকৃতভাবে হারলো নাকি তারা পারলো না কোন কিছু বুঝে উঠতে পারছি না।একবারে জেতা ম্যাচ তাদের হাতছাড়া হয়ে গেল। লাস্ট ত্রিশ বলে ত্রিশ রানের প্রয়োজন ছিলো, যেটা দক্ষিণ আফ্রিকা দলের জন্য মোটেও কঠিন ছিল বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু তারা পারলো না অবশেষে ইন্ডিয়া দল সাতরানে জয়লাভ করলো। ইন্ডিয়া দলের ভাগ্য সাপোর্ট দিছে বলে আমার মনে হয় তা না হলে এই ম্যাচ তাদের জেতার কথা না। দক্ষিণ আফ্রিকা দলের ভাগ্য খারাপ, সেই সুযোগে এবারের বিশ্বকাপে ভারতীয় দল চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেল।গভীর সমবেদনা ইংলিশ টিমের জন্য। বরাবরই তোদের ভাগ্য খারাপ। তারা হট ফেভারিট টিম হলেও বড় ম্যাচগুলোতে তাদের তেমন পারফরম্যান্স করতে দেখতে পাইনা। অপরদিকে ইন্ডিয়া টিম বরাবরই ভালো খেলতে দেখি। তাদের ব্যাটিং লাইন বিশ্বের সেরা ব্যাটিং লাইন। বোলিং ও তারা এখন অনেক উন্নতি করে ফেলেছে। তবে আমি চাই দক্ষিণ আফ্রিকা টিম বিশ্বকাপ ট্রফিটা নিক। আমি ক্রিকেটে দক্ষিণ আফ্রিকার একজন ভক্ত, সেই হিসেবে আমি চাইব আমার প্রিয় টিম ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে জিতে যাক।আসলে আমি এবারের বিশ্বকাপে ইংল্যান্ড টিমকে হট ফেভারিট টিম ভুলনা কারণ তারা এই টি টোয়েন্টি বিশ্বকাপ শুরু হওয়ার পূর্ব থেকেই বাজে ফর্মে ছিল আর এই বিশ্বকাপে শুধুমাত্র দুর্বল টিম গুলোর বিপক্ষে তারা জয় অর্জন করতে সক্ষম হয়েছে কিন্তু অন্যান্য তাদের competitor team এর সাথে জিততে পারেনি.
যাই হোক আমি বলব এই ম্যাচটি আনপ্রেডিক্টেবল হতে যাচ্ছে সাউথ আফ্রিকা আফগানিস্তানের সাথে যেমন তাদের ১০০ পার্সেন্ট দিয়ে খেলেছে এই ম্যাচে যদি তারা সেই পারফরমেন্স দিয়ে খেলে তাহলে আমি মনে করি তাদের জেতার সম্ভাবনা রয়েছে। তাছাড়া ইন্ডিয়া টিম বর্তমানে ভয়ংকর ফর্মে রয়েছে।
অভিনন্দন ইন্ডিয়া ক্রিকেট টিম কে। টি-টোয়েন্টি ২০২৪ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য। আমি ভারতীয় দলকে সাপোর্ট করি না তারপরও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য অভিনন্দন। তবে আজকের খেলা কি হলো বুঝলাম না, দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইচ্ছাকৃতভাবে হারলো নাকি তারা পারলো না কোন কিছু বুঝে উঠতে পারছি না।একবারে জেতা ম্যাচ তাদের হাতছাড়া হয়ে গেল। লাস্ট ত্রিশ বলে ত্রিশ রানের প্রয়োজন ছিলো, যেটা দক্ষিণ আফ্রিকা দলের জন্য মোটেও কঠিন ছিল বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু তারা পারলো না অবশেষে ইন্ডিয়া দল সাতরানে জয়লাভ করলো। ইন্ডিয়া দলের ভাগ্য সাপোর্ট দিছে বলে আমার মনে হয় তা না হলে এই ম্যাচ তাদের জেতার কথা না। দক্ষিণ আফ্রিকা দলের ভাগ্য খারাপ, সেই সুযোগে এবারের বিশ্বকাপে ভারতীয় দল চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেল।অভিনন্দন ইন্ডিয়া টিমকে উইন হওয়ার জন্য। আমি ইন্ডিয়া টিম জেতার থেকে সাউথ আফ্রিকা জেতার আশায় ছিলাম বেশি কারন সাউথ আফ্রিকা অনেক কষ্ট করে এতো দূর আসছিলো। খেলাও খারাপ খেলে নি কিন্তু হঠাৎ করে সব এলোমেলো হয়ে গেলো ২৮ বলে যখন দেখলাম ২৭রানের দরকার তখন ভাবছিলাম খেলা খেলা জিতবে এটা সিওর কিন্তু বিষয়টা কি হলো পুরো বিষয়টা উল্টো হয়ে গেলো। একটু বাইরে থেকে আসলাম দেখি কি একটা অবস্থা খেলার মোরটা ঘুরে গেলো। খেলাটা খুবই টান টান উত্তেজনা নিয়ে খেলা দেখা হয়েছে আজকে। খুব কষ্ট পাইছি খেলায় দেখে।
অভিনন্দন ইন্ডিয়া টিমকে উইন হওয়ার জন্য। আমি ইন্ডিয়া টিম জেতার থেকে সাউথ আফ্রিকা জেতার আশায় ছিলাম বেশি কারন সাউথ আফ্রিকা অনেক কষ্ট করে এতো দূর আসছিলো। খেলাও খারাপ খেলে নি কিন্তু হঠাৎ করে সব এলোমেলো হয়ে গেলো ২৮ বলে যখন দেখলাম ২৭রানের দরকার তখন ভাবছিলাম খেলা খেলা জিতবে এটা সিওর কিন্তু বিষয়টা কি হলো পুরো বিষয়টা উল্টো হয়ে গেলো। একটু বাইরে থেকে আসলাম দেখি কি একটা অবস্থা খেলার মোরটা ঘুরে গেলো। খেলাটা খুবই টান টান উত্তেজনা নিয়ে খেলা দেখা হয়েছে আজকে। খুব কষ্ট পাইছি খেলায় দেখে।
আমিও আশায় ছিলাম সাউথ আফ্রিকা টিম জয় লাভ করবে, কিন্তু বরাবরের মতোই আশাহতো হলাম। সাউথ আফ্রিকা টিমের ভাগ্যই তেমন সাপোর্ট করে না। তারা বড় বড় ম্যাচগুলোতে এসে হেরে যায়। আমি এমন অনেকবারই দেখেছি তারা সেমিফাইনালে এসে বা ফাইনালে এসে হেরে যায়। অথচ তারা হট ফর্মে থাকে। কিন্তু তাদের ফিনিশিংটা ভালো হয় না। ভাগ্য তাদের সাপোর্ট করে না নাকি তারা নার্ভাস হয়ে যায়, বুঝেই উঠতে পারিনা। যাই হোক তারা ভবিষ্যতে আবার ভালো খেলবে এবং তারা বিশ্বকাপ নিবে। এই প্রত্যাশাই করি।অভিনন্দন ইন্ডিয়া ক্রিকেট টিম কে। টি-টোয়েন্টি ২০২৪ বিশ্বকাপে চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য। আমি ভারতীয় দলকে সাপোর্ট করি না তারপরও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার জন্য অভিনন্দন। তবে আজকের খেলা কি হলো বুঝলাম না, দক্ষিণ আফ্রিকা দল ইচ্ছাকৃতভাবে হারলো নাকি তারা পারলো না কোন কিছু বুঝে উঠতে পারছি না।একবারে জেতা ম্যাচ তাদের হাতছাড়া হয়ে গেল। লাস্ট ত্রিশ বলে ত্রিশ রানের প্রয়োজন ছিলো, যেটা দক্ষিণ আফ্রিকা দলের জন্য মোটেও কঠিন ছিল বলে আমার মনে হয় না। কিন্তু তারা পারলো না অবশেষে ইন্ডিয়া দল সাতরানে জয়লাভ করলো। ইন্ডিয়া দলের ভাগ্য সাপোর্ট দিছে বলে আমার মনে হয় তা না হলে এই ম্যাচ তাদের জেতার কথা না। দক্ষিণ আফ্রিকা দলের ভাগ্য খারাপ, সেই সুযোগে এবারের বিশ্বকাপে ভারতীয় দল চ্যাম্পিয়ন হয়ে গেল।অভিনন্দন ইন্ডিয়া টিমকে উইন হওয়ার জন্য। আমি ইন্ডিয়া টিম জেতার থেকে সাউথ আফ্রিকা জেতার আশায় ছিলাম বেশি কারন সাউথ আফ্রিকা অনেক কষ্ট করে এতো দূর আসছিলো। খেলাও খারাপ খেলে নি কিন্তু হঠাৎ করে সব এলোমেলো হয়ে গেলো ২৮ বলে যখন দেখলাম ২৭রানের দরকার তখন ভাবছিলাম খেলা খেলা জিতবে এটা সিওর কিন্তু বিষয়টা কি হলো পুরো বিষয়টা উল্টো হয়ে গেলো। একটু বাইরে থেকে আসলাম দেখি কি একটা অবস্থা খেলার মোরটা ঘুরে গেলো। খেলাটা খুবই টান টান উত্তেজনা নিয়ে খেলা দেখা হয়েছে আজকে। খুব কষ্ট পাইছি খেলায় দেখে।
T-20 World Cup এর পরেই আফগানিস্তানের সাথে বাংলাদেশের একটা ওয়ানডে এবং একটা T-20 সিরিজ খেলার কথা ছিলো। যেহেতু সেটা আফগানিস্তানের হোম সিরিজ হতে যাচ্ছিলো, তাই আফগানিস্তান ভ্যানু সিলেক্ট করার কথা ছিলো। ৩ মাস আগেই নাকি বিসিবি চিঠি দিয়ে জানতে চেয়েছে যে ভ্যান্যু কোনটা হবে, তবে আফগানিস্তান নাকি দেড়িতে জানিয়েছে যে তারা ভারতে খেলতে চায়। এ কারনে বিসিবি আপাতত সিরিজ টি স্থগিত ঘোষণা করে দিয়ে ক্রিকেটারদেরকে অন্যান্য লিগ গুলো খেলার জন্য ছুটি দিয়ে দিয়েছে। একজন বাংলাদেশি হিসেবে এটাকে আপনারা কিভাবে দেখেন? শোনা যাচ্ছে যে প্লেয়াররা অন্যান্য লিগে খেলার জন্যই নাকি সিরিজ স্থগিত করা হয়েছে।বিষয়টি সম্পর্কে আমি জানতাম না আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমি এই বিষয় সম্পর্কে জানলাম।
বিষয়টি সম্পর্কে আমি জানতাম না আপনার পোষ্টের মাধ্যমে আমি এই বিষয় সম্পর্কে জানলাম।
কিন্তু আমার এখন এই বিষয়ে মতামত দিতে হলে এক হিসেবে মিশ্র প্রতিক্রিয়া দিতে হবে। আফগানিস্তান দেশ হিসেবে ভালো লাগে তবে এদের ক্রিকেট টিমকে আমার একদম পছন্দ হয় না কারণ তারা এক হিসেবে ইন্ডিয়ার দালাল মনে হয়। এই দিক থেকে বিবেচনা করলে বিসিবি এই সিরিজ স্থগিত ঘোষণা করে নিজেদের একটু ওপরে উঠিয়ে রাখল। তবে আমাদের ক্রিকেটারদের লাগাতার ম্যাচ এর উপরে থাকা উচিত কারণ তাদের ব্যাটিংয়ে জং ধরে গিয়েছে এখন সে জং যদি লীগ খেলে ছাড়ে তাহলেও ভালো
সামনে যেহেতু টি টুয়েন্টি সিরিজ চলে আসছে, সময় হয়ে গেছে এই থ্রেড টাও বাম্প করার। আগামীকাল থেকে ভারতের বিরুদ্ধে বাংলাদেশ এর টি টুয়েন্টি সিরিজ শুরু হতে যাচ্ছে। যদিও বাংলাদেশ ভারতের মাটিতে একটা ম্যাচ ও জিততে পারবে কি না এটা নিয়ে সবারই কিচছু সন্দেহ আচছে, তবুও আমি আশা করছি বাংলাদেশ অন্তত একতা ম্যাচ জিতবে। আমাদের বর্তমান যে টি টুয়েন্টি টিম টা আচছে, সেখাঁনে এখন প্রায় অর্ধেক প্লেয়ার আন্ডার নাইন্টিন ওয়ার্ল্ড কাপ জেতা প্লেয়ার। আমার এখনো মনে আছে বাংলাদেশ কিভাবে ভারতকে হারিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো। সেই দলের প্লেয়ার গুলো এখন জাতীয় দলে খেলছে। আশা করবো টেস্ট সিরিজের মতো এখানে এমন ভরাডুবি হবে না।টেস্ট সিরিজে তাদের পারফরম্যান্স দেখার পর আমি অলরেডি আপনাকে নাকি অন্য কাউকে মনে হয় রিপ্লাই করেছিলাম টি-টোয়েন্টি সিরিজে আরো লজ্জাজনক হার হাঁরতে পারে আর এখন যদি আমরা দেখি আসলে সেটাই হয়েছে।
টেস্ট সিরিজে তাদের পারফরম্যান্স দেখার পর আমি অলরেডি আপনাকে নাকি অন্য কাউকে মনে হয় রিপ্লাই করেছিলাম টি-টোয়েন্টি সিরিজে আরো লজ্জাজনক হার হাঁরতে পারে আর এখন যদি আমরা দেখি আসলে সেটাই হয়েছে।
বাংলাদেশের বলতে গেলে প্রায় সকল ব্যাটসম্যানগুলোই আজকে ইন্ডিয়ান বোলারদের সামনে দাঁড়াতে ব্যর্থ হয়েছে যদিও মেহেদী মিরাজ একটু ব্যাট হাতে ৩৫ রান নিয়েছিল তাছাড়া লক্ষণীয় পারফরমেন্স কারণেই আমাদের সাইলেন্ট কিলার মাহমুদুল্লাহ ভাই মাত্র এক রান নিয়ে আউট হয়ে গিয়েছে। যাই হোক আমি ভেবেছিলাম বাংলাদেশ আজকে ১০০ রানের নিচে অলআউট হবে তবে সেটা হয়নি।
বর্তমানে ইন্ডিয়া ব্যাটিং করছে তাদের ব্যাটিং দেখে মনে হচ্ছে 10 ওভার এর মধ্যেই ম্যাচ শেষ করে তারা মাঠ ছাড়বে।
ভাই আমাকেই রিপ্লাই করছিলেন। বাংলাদেশের খেলা দেখে মনে হয়েছে এটা বোলিং পিচ, যেখানে ব্যাটারদের জন্য আসলে কিছু নেই। বাংলাদেমের ব্যাটার রা এখানে তাদের বোলিং এর সামনে দাড়াতেই পারছিলো না। মনে হচ্ছে তারা বল চোখে দেখতে পাচ্ছে না। কিন্তু যখনই ইন্ডিয়া ব্যাটিং করতে নামলো, দেখে মনে হচ্ছে এই পিচে বোলারদের জন্য আসলে কোনো প্রকার হেল্প নেই। এই পিচে ২০ ওভারে ২৫০ থেকে ৩০০ রান করা যাবে। ১১ ওভারে ইন্ডিয়া এই রান চেজ করে ফেলছে। তাইলে চিন্তা করে দেখেন আমরা কোন লেভেলে গেলাম।এমনই হবে বাংলাদেশ যখন ব্যাটিং করবে পিচ দেখে মনে হবে বোলিং পিচ আবার যখন ইন্ডিয়া ব্যাটিং করবে তখন দেখে মনে হবে পিচটি ব্যাটিং ফ্রেন্ডলি।
আমার অনেক আশা ছিলো যে আমরা অন্তত একটা ম্যাচ ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে জিতবো। কারন যদি এই স্কোয়াড দেখেন, এখানে সব নতুন নতুন প্লেয়ার যাদের ভালো সামর্থ আছে। কিন্তু তাদের পারফরমেন্স দেখে মনে হলো তারা ২-৪ বল খেলার জন্যই মাঠে আসছে। একজন যদি দাড়িয়ে যায় টি টুয়েন্টিতে, তাহলেই হতো। কিন্তু কেউ সেরকম ভাবে দাড়াতে পারলো না।আসলে ভাই বর্তমান বাংলাদেশের টিম স্কোয়াড দেখে আমার আশা ভরসা কোন কিছুই নাই বলতে গেলে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যেই ম্যাচগুলো দেখেছি সেই ম্যাচগুলো দেখার জন্য মনের ভেতর একটা উত্তেজনার কাজ করতো এবং প্রতিটা ম্যাচে দেখার চেষ্টা করতাম। বর্তমানে এইসব এর কারণে বাংলাদেশের ম্যাচ নিয়ে ভিতরে আর কোন ক্রেজ কাজ করে না। আর জানিনা এই স্কোয়াড দিয়ে ভবিষ্যতে কি করবে কারণ এর আগে সিলেক্টর যারা ছিল বা যাদের হুকুম আকামে স্কোয়াড সাজানো হয়েছে তাদেরকে দিয়ে একটু ভরসা নেই।
আসলে ভাই বর্তমান বাংলাদেশের টিম স্কোয়াড দেখে আমার আশা ভরসা কোন কিছুই নাই বলতে গেলে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যেই ম্যাচগুলো দেখেছি সেই ম্যাচগুলো দেখার জন্য মনের ভেতর একটা উত্তেজনার কাজ করতো এবং প্রতিটা ম্যাচে দেখার চেষ্টা করতাম। বর্তমানে এইসব এর কারণে বাংলাদেশের ম্যাচ নিয়ে ভিতরে আর কোন ক্রেজ কাজ করে না। আর জানিনা এই স্কোয়াড দিয়ে ভবিষ্যতে কি করবে কারণ এর আগে সিলেক্টর যারা ছিল বা যাদের হুকুম আকামে স্কোয়াড সাজানো হয়েছে তাদেরকে দিয়ে একটু ভরসা নেই।
বাংলাদেশ টিমে রাজনীতি ঢোকার কারণে পাকিস্তানের মতো অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি মনে করি। কল্পনা করা যায় দুইজন রানিং টপ প্লেয়ার জাতীয় সংসদের সদস্য। তাহলে তারা খেলার দিকে মনোযোগী হবে কিভাবে। যাইহোক পুরনো কথা বাদ দেই। তবে আমাদের এই পরিস্থিতি থেকে ফিরে আসতে হবে। আমি মনে করি সাকিব আল হাসান অনেক চাপের ভিতর থেকে খেলা করেছে। এখন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে ক্রিয়া অঙ্গল কে রাজনীতি মুক্ত করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর যদি সেটা করতে পারে তাহলে ২৬ এর বিশ্বকাপে আমরা ভালো করতে পারব বলে আমি মনে করি।আসলে ভাই বর্তমান বাংলাদেশের টিম স্কোয়াড দেখে আমার আশা ভরসা কোন কিছুই নাই বলতে গেলে ২০১৫ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যেই ম্যাচগুলো দেখেছি সেই ম্যাচগুলো দেখার জন্য মনের ভেতর একটা উত্তেজনার কাজ করতো এবং প্রতিটা ম্যাচে দেখার চেষ্টা করতাম। বর্তমানে এইসব এর কারণে বাংলাদেশের ম্যাচ নিয়ে ভিতরে আর কোন ক্রেজ কাজ করে না। আর জানিনা এই স্কোয়াড দিয়ে ভবিষ্যতে কি করবে কারণ এর আগে সিলেক্টর যারা ছিল বা যাদের হুকুম আকামে স্কোয়াড সাজানো হয়েছে তাদেরকে দিয়ে একটু ভরসা নেই।
কি বলবো আসলে বুঝতেছি না। বর্তমানে যারা টিমে আছে, বেশিরভাগ ইয়্যাং প্লেয়ারস। তাদের তেমন কোনো অভিজ্ঞতা নেই। কিন্তু শান্ত সেদিন বলছিলো যে তারা ২০২৬ বিশ্বকাপ সামনে রেখে টিম গুছানোর চেষ্টা করছে। ২০১৫ থেকে ২০২০ এর মধ্যে বাংলাদেশ দলে মাশরাফি ছিলো। যে নিজে পারফর্ম করুক আর না করুক, দলকে একদিকে টেনে নিয়ে গেছে। বোলার হিসেবে সে যে খুব ভালো ছিলো, তা বলবো না। মাঝে মাঝে দরকারি সময়ে ভালো স্ট্রাইকরেট এ ব্যাট করেও দলের কাজে আসছে।
আমি মনে করি দলের ক্যাপ্টেন সব সময় ম্যাচিউরড একজন প্লেয়ার থাকা উচিৎ। যিনি সবাইকে একটা বন্ডিং এ রাখতে পারবে। এই হাথুরু আবার ফেরত আসার পর থেকে দলে যে কোন্দল হয়েছে, সেখান থেকে অনেকেই যারা সুযোগ পাওয়া উচিৎ ছিলো, তারা হারিয়ে গেছে। আবার ভালো তেমন প্লেয়ার ও তৈরি হয় নাই। যে কারনে বছরের পর বছর চলে যায়, কিন্তু আমরা হারের বৃত্ত থেকে বের হতে পারি না।
রিয়াদ ভােই আজকে টি টুয়েন্টি থেকে অবসর নিলো। সিদ্ধান্ত আরো আগে নেয়া যেতো। তবে আমি মনে করি উনি এখনো ২-৩ বছর ওয়ান ডে খেলতে পারে। টি টুয়েন্টির জন্য যুবকদের বানানো হোক ভালো করে।
বাংলাদেশ টিমে রাজনীতি ঢোকার কারণে পাকিস্তানের মতো অবস্থা সৃষ্টি হয়েছে বলে আমি মনে করি। কল্পনা করা যায় দুইজন রানিং টপ প্লেয়ার জাতীয় সংসদের সদস্য। তাহলে তারা খেলার দিকে মনোযোগী হবে কিভাবে। যাইহোক পুরনো কথা বাদ দেই। তবে আমাদের এই পরিস্থিতি থেকে ফিরে আসতে হবে। আমি মনে করি সাকিব আল হাসান অনেক চাপের ভিতর থেকে খেলা করেছে। এখন পরিবর্তিত পরিস্থিতিতে বাংলাদেশে ক্রিয়া অঙ্গল কে রাজনীতি মুক্ত করবে বলে আমি বিশ্বাস করি। আর যদি সেটা করতে পারে তাহলে ২৬ এর বিশ্বকাপে আমরা ভালো করতে পারব বলে আমি মনে করি।
আর এই টি-টোয়েন্টি সিরিজে ইন্ডিয়ার কাছে আমাদের পরাজয় হবে এটা আমার মনে হয়েছিল কিন্তু এরকম চরম হার হবে এটা কল্পনা করিনি।
আর আপনি যথার্থই বলেছেন একজন ভালো অধিনায়ক দরকার। মাশরাফি বিন মুর্তজা খুবই ভালো মানের একজন অধিনায়ক ছিল। তার টিম পরিচালনা অত্যন্ত ভালো ছিল বলে আমি মনে করি। আমাদের বর্তমান নীতি নির্ধারকরা সকল বিষয় বিবেচনা করে অধীরেরহাট নির্বাচন করবেন বলে আমি মনে করি।
ভাই, সারা অঙ্গে ব্যাথা, ঔষদ লাগাবেন কোথা?খারাপ বলেননি বাংলাদেশের এই সংস্কৃতি যে কবে চেঞ্জ হবে আল্লাহ মাবুদ ভালো জানে যখন যে সরকার আসে তখন সে সরকারের লোকজনই ফিল্ডে থাকে।
আমাদের ক্রিকেট আসলে এরকম হয়ে গেছে। সব সেক্টরে সমস্যা। আমাদের লোকাল থেকে যে প্লেয়ার উঠে আসবে, তার কোনো উপায় আসলে নেই। জেলা পর্যায়ের ষ্টেডিয়ামগুলোতে কোনো প্রকার খেলা হয় না। ভালো কোনো দল নাই। বিসিবির জেলা পর্যায়ে কোনো কার্যক্রম নাই। আমাদের সকল কিছু হয়ে গেছে ঢাকা কেন্দ্রীক। গ্রামে একটা ছেলে ভালো ক্রিকেট খেলে। কিন্তু সে চাইলেই দেশের জন্য খেলতে পারবে না। সে কোনো কোচদের নজরে আসার কোনো চান্স নেই।
রাজনীতি ক্রিকেটে আগে থেকেই ছিলো। বোর্ড প্রেসিডেন্ট যখন নিজেই একজন এম পি, ক্রিকেটার এম পি, সেখানের অন্যান্য কর্মকর্তাগুলোও নিজেরা রাজনৈতিক দলের সাথে যুক্ত। বাংলাদেশে গত ১৫ বছরে যারা আওয়ামীলীগ করেছে, তারাই কেবল বিভিন্ন পোষ্ট এ জয়েন করতে পেরেছে। খোজ নিলে দেখবেন যারা মাঠ পরিস্কার করার কাজ করে, তারাও আসলে আওয়ামীলীগ করে এজন্য চাকরি পেয়েছে। রাজনীতি সব যায়গায়।
এখন আসি আসল কথায় আপনারা সবাই কি ক্রিকেট খেলা দেখা ভুলে গিয়েছেন ? নাকি আমার মতন হতভাগা যে বাংলাদেশ এর ম্যাচ হচ্ছে কিনা এই সম্পর্কেও অবগত বা খেয়াল রাখছেন না? ভাইরে ভাই মানুষ বাংলাদেশ টিমকে যা পচাচ্ছে আর সামনে যে কিভাবে পচাবে আজকের ম্যাচের পরে আমি এটা চিন্তা করতেছি। ভাবা যায় টি-টোয়েন্টি ম্যাচে 300 রান ৩০০ রান বলতেছি কারণ 297 রান কে ৩০০ রান বলা খারাপ হবে না। ব্যাটিং ফ্রেন্ডলি পিচ বলে তাই এত রান? শেষ ভাই বাংলাদেশ টিম শেষ এই টিম থেকে আর কোন কিছু আশা করার নাই।
Learn Bitcoin কিছু বলে যান ভাই এই ম্যাচ দেখে আপনার কি মতামত।
গরিবের আবার মতামত, মুখ ঢাকতে গেলে পু*কি বের হয়ে যায় ;Dএ ভাই এখন তো কিছু কন না।
আমার মতামত তো আমি বিটকয়েনটকে পোষ্ট করেছিলাম। আপনি সেটাকে আবার কোট করেছিলেন দেখলাম। ইন্ডিয়ার ব্যাটার রা মূলত বাংলাদেশী বোলারদের ক্যারিয়ার নষ্ট করার জন্য মাঠে নেমেছিলো। রিশাদকে ১ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে একদম নাস্তানাবুদ করে দিয়েছে। তাছাড়া বাংলাদেশের প্রতিটা বোলারকে একদম সাবান ছাড়া আছড়ে আছড়ে ধুয়ে সাফ করে দিয়েছে বলে মনে হচ্ছে।
আমার তো লজ্জা নাই। লজ্জা থাকলে আবার এই টিম নিয়ে ইন্ডিয়ার বিপক্ষে ম্যাচ জেতার কথা ভাবতে পারি? প্রতিটা ম্যাচ যেভাবে গো হারা হেরেছে, এরপর আসলে তেমন কিছু বলার থাকে না। আমি মনে করেছিলাম আমরা ব্যাটিং এ দূর্বল হতে পারি। কিন্তু আমাদের বোলিং লাইন আপ আগের থেকে ভালো হয়েছে। কিন্তু শেষ ম্যাচে বোলারদেরকে যা করলো, এরা মনে হয় না এই ম্যাচের কথা কখনো ভূলতে পারবে। ওরা হয়তো মনে মনে বলছিলো, এই ম্যাচ শেষ করতে পারলেই বাচি।
এ ভাই এখন তো কিছু কন না।
এখন যে আমাদের বাঘের দল রয়েল বেঙ্গল টাইগার এর মতন পারফরম্যান্স করে আসলো ওয়েস্ট ইন্ডিজের সাথে যেখানে আমরা জানি ওয়েস্ট ইন্ডিজ হচ্ছে ওয়ান অফ দা শক্তিশালী দল টি-টোয়েন্টি ফরম্যাটে।
সত্যি কথা বলতে আমি বাংলাদেশের এই ওয়েস্ট ইন্ডিজ সিরিজে একটু বাল পাকনামি করেছিলাম ওডিআই সিরিজের প্রথম ম্যাচে এবং বাল পাকনামির ফলাফল পেয়েছিলাম তারপরে রাগ করে আর সামনের একটি ম্যাচও দেখিনি।
আর সত্যি কথা বলতে তার সবগুলোতেই এরা অর্জন করল। বিষয়টা অনেকটাই এরকম হয়েছে আমি যেসব কয়েন এ ইনভেস্টমেন্ট করি সেসব কয়েনের দাম কমে যায় আবার যখন ইনভেস্টমেন্ট করি না তখন বেড়ে যায়। হাহাহাহ। ;D
আমি চিন্তা করতেছি এলাকার লোকাল জুয়ারী গুলোর কি অবস্থা! এরা প্রতিটা ম্যাচে হাজার হাজার টাকা বাজি ধরে। আমি শিওর ওরা ওয়েষ্ট ইন্ডিজ এর পক্ষে ৩ ম্যাচেই টাকা লাগাইছে। আমার ধারন সব গুলো তলপি তলপা নিয়া পালাইছে টাকা দেওয়ার ভয়ে। টাইগার মামারা কামডা করলো কি ভাই? আশা করিনি যে তারা ওয়েষ্ট ইন্ডিজ এর বিপক্ষে একটা ম্যাচ ও জিততে পারবে। যে দলে নিকোলাস পুরানের মতো হার্ড হিটার ভুরি ভুরি, সেই দল ১৩০ চেজ করতে পারবে না, এই কথা কি বিশ্বাস করার মতো? কিন্তু বাস্তবতা দেখেন, সেটাই হলো।
শেখ মাহাদি কে ক্রেডিট না দিলেই নয়। এই ব্যাচারা গুরুত্বপূর্ণ সময়গুলোতে ব্রেক থ্রু এনে দিয়েছে দলকে। জাকের আলি লং রানে ভালো একটা প্রোডাক্ট হবে মনে হচ্ছে। শামীম, জাকের, রিশাদ কে এই ফরম্যাটে স্পেশালাইজ করা দরকার। আমরাও চাই মাসেল পাওয়ারের কিছু হিটার!
খালি লোকাল জুয়ারীদের কথা কেন বলবেন গ্লোবালি যদি চেক করেন দেখবেন বিশেষ করে যদি বিটকয়েন টক এর টি-টোয়েন্টি ক্রিকেট রিলেটেড ডিসকাশনটাতে যদি দেখেন অথবা অন্যান্য যেখানে চাইলে দেখতে পারেন এই কথাটাই বারবার পাবেন যে বেশিরভাগ জুয়ারিরাই যারা এই ম্যাচগুলোতে বাজি ধরেছিল তারা তাদের বাজিতে হেরেছে।
কে জানে বাংলাদেশ যেসব ম্যাচে জেতার প্রথম পারফরম্যান্স করে সেইসব ম্যাচে হারে আবার যেসব ম্যাচে হারার মতন পারফরম্যান্স করে সেইসব ম্যাচে যেতে।
আর হ্যাঁ আপনার সাথে একমত পোষণ করব শেখ মাহাদী ক্রেডিট পাওয়ার যোগ্য । আর শামীম, জাকের, রিশাদ হ্যাঁ এদের পারফরম্যান্স ইম্প্রেসিভ ছিল এখন দেখার বিষয় তারা সামনের ম্যাচগুলোতে কি করে।সমস্যা হলো আমাদের দেশের ক্রিকেটার একটু ভালো খেললে মনে করে আমার যায়গা পাক্কা হয়ে গেছে। আমাকে আর সরায় কে? এই চিন্তা করে যখন খেলা শুরু করে, তখনই তাদের পারফরম্যান্স আস্তে আস্তে খারাপ হতে শুরু করে। একারনেই অনেক নতুন খেলোয়ার আসে, আবার ঝড়ে পড়ে।
বাংলাদেশ, পাকিস্তান আর ওয়েষ্ট ইন্ডিজ, এই ৩ টা দলের ম্যাচে কখনোই বাজি ধরা উচিৎ না। এরা একদম আন প্রেডিক্টেবল। আপনি ধরে নিবেন যে এরা হেরে গেছে, সেখান থেকে ম্যাচ জিতে যেতে পারে। যদিও বাংলাদেশ তেমন কোনো হারা ম্যাচ জিততে পারে নাই। আবার ধরে নিবেন এই দল গুলো একটা ম্যাচ অনায়াসেই জিতে যাবে, ম্যাচ শেষে স্কোর চেক করতে গিয়ে দেখবেন ম্যাচ হেরে গেছে। বাংলাদেশ আর পাকিস্তানের সাথে এরকম সিচুয়েশন অসংখ্য বার হয়েছে। এজন্যই পাকিস্তানকে আন প্রেডিক্টেবল বলা হয়। তবে আমি সাথে বাংলাদেশ এবং ওয়েষ্ট ইন্ডিজ কে এড করে দিলাম।খারাপ বলেননি এই যে দেখেন বর্তমানে পাকিস্তান এবং সাউথ আফ্রিকান টিম এর ওডিআই সিরিজ এর তিন নম্বর ওডিআই ম্যাচ টি রানিং চলতেছে।
সমস্যা হলো আমাদের দেশের ক্রিকেটার একটু ভালো খেললে মনে করে আমার যায়গা পাক্কা হয়ে গেছে। আমাকে আর সরায় কে? এই চিন্তা করে যখন খেলা শুরু করে, তখনই তাদের পারফরম্যান্স আস্তে আস্তে খারাপ হতে শুরু করে। একারনেই অনেক নতুন খেলোয়ার আসে, আবার ঝড়ে পড়ে।এটা তো ভাই আমাদের জাতীয় সমস্যা আমরা কোন না কোন এক জায়গায় একটা পজিশন ক্রিয়েট করার পূর্বে আমরা নিজেদেরকে এমন ভাবি মুই কি হইলুমরে। আশা করি এরা এরকম কোন কিছু একটা করবে না।
বিপিএল এর কোনো উন্মাদনা আমাদের লোকাল বোর্ড এ নাই বললেই চলে। আজকে অলরেডি ২য় দিন। যদিও আমিও একটা ম্যাচ ও দেখিনি। কিন্তু স্কোরকারড দেখে মনে হচ্ছে পিচ ব্যাটিং ফ্রেন্ডলি। ভালোই স্কোর হচ্ছে দেখা যায়। আজকের প্রথম ম্যাচে খুলনা যেভাবে ব্যাট করে ২০০+ রান করেছে, মনে হচ্ছে এই পিচে ভালোই খেলা হবে। আর স্কোর কার্ড দেখে আমি চিন্তা করছি এই মাহিদুল ইসলাম অংকন টা আসলে কে? আগে কখনো নাম শুনেছি বলে মনে হচ্ছে না। কিন্তু সে যেভাবে ২২ বলে ৫৯ রান করেছে, মনে হচ্ছে এই বিপিএল শেষ হলে দলে ডাক পেতেও পারে। সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশী ব্যাটারদের পারফর্মেন্স ধারাবাহিক হয় না। আশা করি এই ব্যাটার ধারাবাহিক হওয়ার চেষ্টা করবে।আপনি একদম সঠিক কথা উল্লেখ করেছেন এখানে বিপিএল এর কোন আলোচনা হচ্ছে না বললেই চলে এর মানে হলো এখানে ক্রিকেটপ্রেমী লোক কম রয়েছে এবং যাও আছে তাও ইন অ্যাক্টিভ। নতুন নতুন কিছু ক্লিয়ার জন্ম নিয়েছে এবার বিপিএলে তারা অনেক ভালো পারফরমেন্স দেখাচ্ছে পুরাতন প্লেয়ার থেকে
আপনি একদম সঠিক কথা উল্লেখ করেছেন এখানে বিপিএল এর কোন আলোচনা হচ্ছে না বললেই চলে এর মানে হলো এখানে ক্রিকেটপ্রেমী লোক কম রয়েছে এবং যাও আছে তাও ইন অ্যাক্টিভ। নতুন নতুন কিছু ক্লিয়ার জন্ম নিয়েছে এবার বিপিএলে তারা অনেক ভালো পারফরমেন্স দেখাচ্ছে পুরাতন প্লেয়ার থেকে
এখান থেকে নতুন নতুন প্লেয়ার জাতীয় দলের ডাক পেতে পারে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে।
আপনি যে কথাটি উল্লেখ করেছেন যে বিদেশি প্লেয়ারদের টাকা পরিষদের ব্যাপারটা এটা আসলে বাংলাদেশের একটা খারাপ দিক কারণ বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষই তাদের কাজ হয়ে যাওয়ার পরে তাদের মূল্য পরিশোধ করতে সময় নেয় এবং এটা অত্যন্ত জঘন্যতম কাজ তাই বাংলাদেশের মানুষের আজ এ অবস্থা আমি বলবো বাংলাদেশের প্রত্যেকটি মানুষকে তাদের নিজ নিজ জায়গা থেকে তাদের এই মন মানসিকতা পরিবর্তন করতে হবে এবং সৎ ভাবে জীবন যাপন করতে হবে এতে করে বাংলাদেশের মুখ উজ্জ্বল হবে বলে আমি মনে করি।আপনি একদম সঠিক কথা উল্লেখ করেছেন এখানে বিপিএল এর কোন আলোচনা হচ্ছে না বললেই চলে এর মানে হলো এখানে ক্রিকেটপ্রেমী লোক কম রয়েছে এবং যাও আছে তাও ইন অ্যাক্টিভ। নতুন নতুন কিছু ক্লিয়ার জন্ম নিয়েছে এবার বিপিএলে তারা অনেক ভালো পারফরমেন্স দেখাচ্ছে পুরাতন প্লেয়ার থেকে
এখান থেকে নতুন নতুন প্লেয়ার জাতীয় দলের ডাক পেতে পারে বলে আশঙ্কা করা যাচ্ছে।
ক্রিকেট প্রেমী কমের ব্যাপার না, আসলে আমাদের লোকাল বোর্ড এ মেম্বার সংখ্যাই কম। আমরা হাতে গোনা ৫-৬ জন লোক এখানে নিয়মিত। এছাড়া কিছু মেম্বার আছে, যারা নিয়মিত পোষ্ট করে না। আর সবাই ক্রিকেট একরকম ভাবে পছন্দ করে না। সবচাইতে বড় কথা বিপিএল তেমন কোনো হাইপ ক্রিয়েট করতে পারে নি। আইপিএল আসলে মানুষ যেভাবে ক্রিকেট নিয়ে মেতে ওঠে, বিপিএলে তেমনটা হয় না।
এটাকে আমি বিসিবির ব্যার্থতা বলবো। বিপিএল যে সময়ে শুরু হয়েছে, তার অনেক পড়ে আরো ক্রিকেট লীগ শুরু হলেও সেগুলোর জনপ্রিয়তা বিপিএলের চাইতে বেশি। বিদেশী খেলোয়ার রা আস্তে আস্তে বিপিএল থেকে মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। এর পেছনে বড় কারন হলো সময় মতো টাকা পরিষোধ না করা।
বিপিএল এর কোনো উন্মাদনা আমাদের লোকাল বোর্ড এ নাই বললেই চলে। আজকে অলরেডি ২য় দিন। যদিও আমিও একটা ম্যাচ ও দেখিনি। কিন্তু স্কোরকারড দেখে মনে হচ্ছে পিচ ব্যাটিং ফ্রেন্ডলি। ভালোই স্কোর হচ্ছে দেখা যায়। আজকের প্রথম ম্যাচে খুলনা যেভাবে ব্যাট করে ২০০+ রান করেছে, মনে হচ্ছে এই পিচে ভালোই খেলা হবে। আর স্কোর কার্ড দেখে আমি চিন্তা করছি এই মাহিদুল ইসলাম অংকন টা আসলে কে? আগে কখনো নাম শুনেছি বলে মনে হচ্ছে না। কিন্তু সে যেভাবে ২২ বলে ৫৯ রান করেছে, মনে হচ্ছে এই বিপিএল শেষ হলে দলে ডাক পেতেও পারে। সমস্যা হচ্ছে, বাংলাদেশী ব্যাটারদের পারফর্মেন্স ধারাবাহিক হয় না। আশা করি এই ব্যাটার ধারাবাহিক হওয়ার চেষ্টা করবে।আসলে বাহিরের দেশগুলোতে যেভাবে প্রোমোশন করা হয় সেভাবে প্রোমোশন আমাদের বিপিএলে হয় না এবং তাছাড়া আপনি অলরেডি অন্য আরেকটা পোস্টে মেনশন করেছেন টিমগুলো সঠিক সময়ে প্লেয়ারদের টাকা প্রদান করে না এর জন্য নামি দামি প্লেয়ার গুলা এই লীগ থেকে তাদের মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আর এর জন্য হাইপ অটোমেটিক্যালি কমে যাচ্ছে।
আসলে বাহিরের দেশগুলোতে যেভাবে প্রোমোশন করা হয় সেভাবে প্রোমোশন আমাদের বিপিএলে হয় না এবং তাছাড়া আপনি অলরেডি অন্য আরেকটা পোস্টে মেনশন করেছেন টিমগুলো সঠিক সময়ে প্লেয়ারদের টাকা প্রদান করে না এর জন্য নামি দামি প্লেয়ার গুলা এই লীগ থেকে তাদের মুখ ফিরিয়ে নিচ্ছে। আর এর জন্য হাইপ অটোমেটিক্যালি কমে যাচ্ছে।
যাইহোক আমার বিষয়টা একটু ভিন্ন ছিল মাঝখানে কয়েকদিন একটু ব্যস্ততার কারণে বিপিএলের স্কোর দেখার সময়টাও পায়নি।
তবে আজকে চেক করলাম খুলনা টাইগার এবং রংপুর টাইগার্স এই দুটোকে দেখে মনে হচ্ছে এবার তারা বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের মোস্ট ফেভারিট টিম। এখন দেখার বিষয় তারা এই পারফরম্যান্স ভবিষ্যতে কেমন কন্টিনিউ করতে পারে। অলরেডি খুলনা আপনার করা এই পোস্টের পর আরেকটা ম্যাচ জিতে নিল।
গতকাল ফেইসবুক স্ক্রল করার সময় একটা পোষ্ট চোখে পড়লো। সেই পোস্ট এ উল্লেখ করা হয়েছে বিপিএল এর মান কেনো খারাপ। তাদের মতে, বিশ্বের প্রায় সকল দেশের লীগে ক্যাসিনো ওয়েবসাইটের প্রমোশন একসেপ্ট করা হয়। সেসব টুর্নামেন্ট এ হিউজ পরিমানে ইনভেষ্ট করে থাকে ক্যাসিনো গুলো। যেখান থেকে আয়োজন অনেক টাকা পায়, এবং সেই টাকা ব্রডকাষ্টিং থেকে শুরু করে অন্যান্য যায়গায় খরচ করা হয়।মূল কথা সেটা না মূল কথা হচ্ছে গিয়ে আমরা গরীব এবং সেই সাথে সাথে বাটপার মানে কথার সাথে কাজে মিল রাখি না।
কিন্তু, বাংলাদেশে তারা কোনো ক্যাসিনো কোম্পানীর প্রমোশন একসেপ্ট করছে না। যেসব লোকাল ব্র্যান্ড গুলো দলের বা বিপিএল এর স্পন্সর করে, তারা সেসব ক্যাসিনো বা ইন্টারন্যাশনাল ব্র্যান্ড এর মতো টাকা পয়সা দেয় না। যে কারনে, দল গুলোও ঠিকমতো টাকা পরিশোধ করতে পারে না, কতৃপক্ষ বেশি টাকা ব্যায় করতে পারে না। যদিও আমি মনে করি, কে ইনভেষ্ট করলো, কে করলো না, সেটার ওপর খেলোয়ারের পেমেন্ট ডিপেন্ড করে না। প্রতিটা দলের উচিৎ, সঠিক সময়ে খেলোয়ারদের পেমেন্ট করা।
যাই হোক সামনের ম্যাচ দুটি নিয়ে আপনার মতামত কি?আপনারা সবাই রংপুর, সিলেট, বরিশাল, রাজশাহী এগুলো নিয়ে ভাবতেছেন অথচ ঢাকা এখন পর্যন্ত কোন ম্যাচে জয়লাভ করতে পারেনি। ঢাকা ক্যাপিটালে দুজন স্বনামধন্য খেলোয়াড় রয়েছে যারা জাতীয় দলেও খারাপ পারফরম্যান্স করে এবং ঘরোয়া ক্রিকেটে বিপিএলে খারাপ পারফরম্যান্স করতেছে। এদের আইকন খেলোয়ার করে ঢাকাকে ডুবানোর চেষ্টা করা হচ্ছে।
আমার তো মনে হচ্ছে রাজশাহীর সাথে ম্যাচটিতে বরিশাল জয় অর্জন করবে এবং সিলেটের সাথে অবশ্যই রংপুর।
আমি তো ধরেই নিয়েছিলাম যে ঢাকা ক্যাপিটালস মনে হয় এই বিপিএল এ একটা ম্যাচ ও আর জিততে পারবে না। কারণ প্রায় ২০০ কাছাকাছি রান করেও তারা ম্যাচ জিততে পারে না। একটানা ৬ টা ম্যাচ হারার পর তারা তো অলরেডি বিপিএল থেকে ছিটকে যাওয়ার কথা। যদিও অফিশিয়াল ভাবে এখনো তারা থাকলেও, আন অফিশিয়ালি তারা বিপিএল থেকে ছিটকে গেছে।ঢাকা যতই অফিসিয়ালি টিকে থাকুক না কেন পরবর্তী ম্যাচগুলো প্রত্যেকটিতে প্রায় জয় লাভ করতে হবে তা না হলে পরিসংখ্যানে ও হিসেব-নিকেশে খুব সম্ভবত সেরা চারটি দলের মধ্যে থাকতে পারবে না। আরেকটি ম্যাচ পারলে হয়তো রংপুর রাইডার্স অফিশিয়ালি আনঅফিসিয়ালি কোয়ালিফাই করে ফেলবে। চট্টগ্রাম কিংস ও বরিশাল এই দুটো দলই কোয়ালিফাই করার সম্ভাবনা শতভাগ।সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা এই তিনটি দলের মধ্যে হয়তো একটি দল কোয়ালিফাই করবে। ঢাকার সামনে আরো পাঁচটি ম্যাচ রয়েছে পাঁচটিতে জয়লাভ করতে হবে তা না হলে সেরা চার দলে না ঢুকতে পারলে কোয়ালিফাই করার কোন সম্ভাব্যনাই থাকবে না।
কালকে ঢাকার ম্যাচ দেখার পর মনে হচ্ছে অনেকদিন পর বিস্ফোরক ব্যাটিং দেখলাম। এরকম ব্যাটিং সাধারণত বাংলাদেশি ব্যাটারদের পক্ষ থেকে দেখা যায় না। লিটন দাস অলরেডি চ্যাম্পিয়ন্স ট্রফি থেকে বাদ পরেছে। এরকম ব্যাটিং করার পর বাদ পরা তার জন্য কস্টকর হবে। কিন্তু ১০ ম্যাচে এরকম ১ ম্যাচ পারফর্ম করলে দলে যায়গা না পাওয়াই স্বাভাবিক।
ঢাকা যতই অফিসিয়ালি টিকে থাকুক না কেন পরবর্তী ম্যাচগুলো প্রত্যেকটিতে প্রায় জয় লাভ করতে হবে তা না হলে পরিসংখ্যানে ও হিসেব-নিকেশে খুব সম্ভবত সেরা চারটি দলের মধ্যে থাকতে পারবে না। আরেকটি ম্যাচ পারলে হয়তো রংপুর রাইডার্স অফিশিয়ালি আনঅফিসিয়ালি কোয়ালিফাই করে ফেলবে। চট্টগ্রাম কিংস ও বরিশাল এই দুটো দলই কোয়ালিফাই করার সম্ভাবনা শতভাগ।সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা এই তিনটি দলের মধ্যে হয়তো একটি দল কোয়ালিফাই করবে। ঢাকার সামনে আরো পাঁচটি ম্যাচ রয়েছে পাঁচটিতে জয়লাভ করতে হবে তা না হলে সেরা চার দলে না ঢুকতে পারলে কোয়ালিফাই করার কোন সম্ভাব্যনাই থাকবে না।
ঢাকার সাথে এখন পর্যন্ত সকল দলের খেলা একটি করে হয়ে গেছে রংপুরের সাথে দুটি হয়ে গেছে, কিন্তু এখন পর্যন্ত বরিশালের সাথে ঢাকার কোন ম্যাচ হয়নি। সিডিউল টা ঠিক মতো হয়নি তারা কিভাবে এভাবে সিডিউল করল বুঝতে পারলাম না। কিছু কিছু দলের চারটি করে ম্যাচ হয়েছে আবার কিছু কিছু দলের সাতটি করে ম্যাচ হয়ে গেছে। ঢাকা কে আমরা আপাতত বাদ দিয়ে দিলাম কিন্তু আমার ফেভারিট দল বরিশাল যেন কোয়ালিফাই করতে পারে। আমি মূলত মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের ভক্ত তাই তার দল যাতে কোয়ালিফাই করে সেই প্রত্যাশা কামনা করছি। আমি অন্যান্য বার ঢাকাকে দ্বিতীয় দল হিসেবে সাপোর্ট করেছিলাম কিন্তু এবার ঢাকা কে দ্বিতীয় দল হিসাবে রাখিনি।ঢাকা যতই অফিসিয়ালি টিকে থাকুক না কেন পরবর্তী ম্যাচগুলো প্রত্যেকটিতে প্রায় জয় লাভ করতে হবে তা না হলে পরিসংখ্যানে ও হিসেব-নিকেশে খুব সম্ভবত সেরা চারটি দলের মধ্যে থাকতে পারবে না। আরেকটি ম্যাচ পারলে হয়তো রংপুর রাইডার্স অফিশিয়ালি আনঅফিসিয়ালি কোয়ালিফাই করে ফেলবে। চট্টগ্রাম কিংস ও বরিশাল এই দুটো দলই কোয়ালিফাই করার সম্ভাবনা শতভাগ।সিলেট, রাজশাহী ও খুলনা এই তিনটি দলের মধ্যে হয়তো একটি দল কোয়ালিফাই করবে। ঢাকার সামনে আরো পাঁচটি ম্যাচ রয়েছে পাঁচটিতে জয়লাভ করতে হবে তা না হলে সেরা চার দলে না ঢুকতে পারলে কোয়ালিফাই করার কোন সম্ভাব্যনাই থাকবে না।
সামনের সব গুলো ম্যাচ জেতা ঢাকার জন্য কোনো সহজ কাজ হবে না। যেখানে তারা ৭ ম্যাচের মধ্যে টানা ৬ টি ম্যাচ হেরেছে, সেখানে বাকি ৫ টি ম্যাচ জেতা কল্পনা করার মতো। সিলেট, রাজশাহী ও খুলনার মধ্যে আমি খুলনাকে এগিয়ে রাখবো। কারন তারা ম্যাচ খেলেছে ৫ টি যেখানে বাকি ২ দল ৬ টি করে ম্যাচ খেলেছে। তারা ৫ ম্যাচ খেলেই বাকি দুই দলের সমান পয়েন্ট নিয়ে আছে এবং নেট রান রেট এর দিক থেকেও তারা বাকি দুই দলের থেকে এগিয়ে আছে। অন্যদিকে চিটাগং মাত্র ৪ টি ম্যাচ খেলেছে যেখানে ঢাকা এবং রংপুর ৭ টি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছে। বিপিএল কতৃপক্ষ ম্যাাচের শিডিউল গুলো এরকম করার কারন বুঝতে পারলাম না।
সামনের সব গুলো ম্যাচ জেতা ঢাকার জন্য কোনো সহজ কাজ হবে না। যেখানে তারা ৭ ম্যাচের মধ্যে টানা ৬ টি ম্যাচ হেরেছে, সেখানে বাকি ৫ টি ম্যাচ জেতা কল্পনা করার মতো। সিলেট, রাজশাহী ও খুলনার মধ্যে আমি খুলনাকে এগিয়ে রাখবো। কারন তারা ম্যাচ খেলেছে ৫ টি যেখানে বাকি ২ দল ৬ টি করে ম্যাচ খেলেছে। তারা ৫ ম্যাচ খেলেই বাকি দুই দলের সমান পয়েন্ট নিয়ে আছে এবং নেট রান রেট এর দিক থেকেও তারা বাকি দুই দলের থেকে এগিয়ে আছে। অন্যদিকে চিটাগং মাত্র ৪ টি ম্যাচ খেলেছে যেখানে ঢাকা এবং রংপুর ৭ টি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছে। বিপিএল কতৃপক্ষ ম্যাাচের শিডিউল গুলো এরকম করার কারন বুঝতে পারলাম না।ঢাকা টিমের জন্য জেতা আবার কবে সহজ ছিল? গত কয়েক বছর যাবত তো এদেরকে খালি হারতেই দেখে আসছি। যদিও তারা বিপিএল এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তাও সেটারও মনে হয় ১০-১২ বছরের বেশি হয়ে গেছে।
সামনের সব গুলো ম্যাচ জেতা ঢাকার জন্য কোনো সহজ কাজ হবে না। যেখানে তারা ৭ ম্যাচের মধ্যে টানা ৬ টি ম্যাচ হেরেছে, সেখানে বাকি ৫ টি ম্যাচ জেতা কল্পনা করার মতো। সিলেট, রাজশাহী ও খুলনার মধ্যে আমি খুলনাকে এগিয়ে রাখবো। কারন তারা ম্যাচ খেলেছে ৫ টি যেখানে বাকি ২ দল ৬ টি করে ম্যাচ খেলেছে। তারা ৫ ম্যাচ খেলেই বাকি দুই দলের সমান পয়েন্ট নিয়ে আছে এবং নেট রান রেট এর দিক থেকেও তারা বাকি দুই দলের থেকে এগিয়ে আছে। অন্যদিকে চিটাগং মাত্র ৪ টি ম্যাচ খেলেছে যেখানে ঢাকা এবং রংপুর ৭ টি করে ম্যাচ খেলে ফেলেছে। বিপিএল কতৃপক্ষ ম্যাাচের শিডিউল গুলো এরকম করার কারন বুঝতে পারলাম না।ঢাকা টিমের জন্য জেতা আবার কবে সহজ ছিল? গত কয়েক বছর যাবত তো এদেরকে খালি হারতেই দেখে আসছি। যদিও তারা বিপিএল এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তাও সেটারও মনে হয় ১০-১২ বছরের বেশি হয়ে গেছে।
গত দুইদিন যাবত একদম বিপিএল থেকে সবকিছু থেকে আউট অফ জোন ছিলাম তাই এগুলোর আপডেট দেখা হয়নি।
ম্যাচের শিডিউল যে এরকম হয়েছে আপনার পোস্ট না পড়লে আমি জানতামই না। আবার ওকে গাঁজাখোরদের দ্বারা এইসব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কিনা, নাকি এটার পিছনে অন্য কোন লজিক রয়েছে। দেখা যাক কয়েকটি ম্যাচ পার হোক তারপর বোঝা যাবে।
তবে আপাতত কালকের ম্যাচের জন্য বরিশাল চুস করলাম
ঢাকা টিমের জন্য জেতা আবার কবে সহজ ছিল? গত কয়েক বছর যাবত তো এদেরকে খালি হারতেই দেখে আসছি। যদিও তারা বিপিএল এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তাও সেটারও মনে হয় ১০-১২ বছরের বেশি হয়ে গেছে।
গত দুইদিন যাবত একদম বিপিএল থেকে সবকিছু থেকে আউট অফ জোন ছিলাম তাই এগুলোর আপডেট দেখা হয়নি।
ম্যাচের শিডিউল যে এরকম হয়েছে আপনার পোস্ট না পড়লে আমি জানতামই না। আবার ওকে গাঁজাখোরদের দ্বারা এইসব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কিনা, নাকি এটার পিছনে অন্য কোন লজিক রয়েছে। দেখা যাক কয়েকটি ম্যাচ পার হোক তারপর বোঝা যাবে।
তবে আপাতত কালকের ম্যাচের জন্য বরিশাল চুস করলাম
ঢাকা তখন ইচ্ছামত খেলোয়ার কিনতে পারতো কিন্তু এখন খেলোয়াড় কেনার ক্ষেত্রে ইচ্ছামতো করা যায় না জন্য ঢাকা ক্যাপিটালের জন্য চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা এখন আর সম্ভব হয় না। তবে এবার ঢাকা ক্যাপিটালের স্কোয়াড ঘোষণা মোটেই ভাল হয়নি বিশেষ করে বোলিংয়ে দুর্বল এবং ব্যাটিংয়ে এভারেজ হয়েছে। গত ম্যাচটা বরিশালের সাথে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে ব্যাটিং করছে এবং 139 রানে অলআউট হয়ে গেছে। বোলিংয়ে এসেও ঢাকা ক্যাপিটাল পুরোটাই ব্যর্থ। তবে ঢাকা ক্যাপিটালের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা আপাতত ভবিষ্যতে যদি হয়।ঢাকা টিমের জন্য জেতা আবার কবে সহজ ছিল? গত কয়েক বছর যাবত তো এদেরকে খালি হারতেই দেখে আসছি। যদিও তারা বিপিএল এ চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল তাও সেটারও মনে হয় ১০-১২ বছরের বেশি হয়ে গেছে।
গত দুইদিন যাবত একদম বিপিএল থেকে সবকিছু থেকে আউট অফ জোন ছিলাম তাই এগুলোর আপডেট দেখা হয়নি।
ম্যাচের শিডিউল যে এরকম হয়েছে আপনার পোস্ট না পড়লে আমি জানতামই না। আবার ওকে গাঁজাখোরদের দ্বারা এইসব নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে কিনা, নাকি এটার পিছনে অন্য কোন লজিক রয়েছে। দেখা যাক কয়েকটি ম্যাচ পার হোক তারপর বোঝা যাবে।
তবে আপাতত কালকের ম্যাচের জন্য বরিশাল চুস করলাম
সর্বশেষ তারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো ২০১৬ সালে। প্রথম ৪ আসরের মধ্যে ৩ টাতেই ঢাকা চ্যাম্পিয়ন হয়েছিলো। আমার যতোটুকু মনে পড়ে, তখন আমি ভাবছিলাম অন্যান্য টিম গুলো জিতে না কেনো। কিন্তু সেই থেকে ঢাকা আজ অব্দি আর চ্যাম্পিয়ন হতে পারেনি। সবচাইতে বেশি বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে কুমিল্লা। ৪ বার চ্যাম্পিয়ন হয়েছে তারা। রাজশাহী, বরিশাল এবং রংপুর একবার করে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে।
কিন্তু বিগত বছরে কারা চ্যাম্পিয়ন হয়েছে, সেই ষ্টাটস দিয়ে এখন আর বিচার করা যায় না। কারন প্রতি বছরেই দলের প্লেয়ার পরিবর্তন হতে থাকে। আর বিপিএল এ তো দলের নামই এক থাকে না। প্রতি বছর বছর পাল্টায়। সেখানে প্লেয়ার এক থাকবে কিভাবে। নাম এর দিকটা বিসিবির দেখা উচিৎ বলে আমি মনে করি।
ঢাকা তখন ইচ্ছামত খেলোয়ার কিনতে পারতো কিন্তু এখন খেলোয়াড় কেনার ক্ষেত্রে ইচ্ছামতো করা যায় না জন্য ঢাকা ক্যাপিটালের জন্য চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা এখন আর সম্ভব হয় না। তবে এবার ঢাকা ক্যাপিটালের স্কোয়াড ঘোষণা মোটেই ভাল হয়নি বিশেষ করে বোলিংয়ে দুর্বল এবং ব্যাটিংয়ে এভারেজ হয়েছে। গত ম্যাচটা বরিশালের সাথে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে ব্যাটিং করছে এবং 139 রানে অলআউট হয়ে গেছে। বোলিংয়ে এসেও ঢাকা ক্যাপিটাল পুরোটাই ব্যর্থ। তবে ঢাকা ক্যাপিটালের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা আপাতত ভবিষ্যতে যদি হয়।
কেনো? এখন খেলোয়ার কিনতে না পারার কারন কি? আগে কিভাবে ভালো খেলোয়ার কিনতে পেরেছে? আর অন্যান্য দল গুলো কিভাবে ভালো খেলোয়ার কিনছে? তাহলে ঢাকা কেনো পারবে না? ঢাকা কি অন্যান্য দলের থেকে কোনো সুযোগ সুবিধা কম পাবে? নাকি তাদের আগের মতো টাকা নেই? সাকিব খাঁন তো ঠিকই কোটি কোটি টাকা খরচ করেছে দলের জন্য। তারা চাইলে কি ভালো বোলার নিতে পারতো না? তাদের পুরো স্কোয়াড অব্দি আমি দেখি নাই। দেখার ইচ্ছাও নাই। আশা করি পরবর্তী সিজনে ওরা ভালো টিম সাজাবে, আর ডমিনেট করবে।ঢাকার টিম এর পিছনে যে শাকিব খান ইনভেস্টমেন্ট করতেছে এটা তো জানতামই না।
আমার ভাই সামনের সিজনেও তাদের থেকে তেমন কোন এক্সপেক্টেশন নাই। এখন আমি জানিনা তাদের টিম ম্যানেজমেন্ট এ কে আছে বা যখন নিলাম শুরু হয় নিলামে কারা কারা অংশগ্রহণ করে তবে এইসব ক্ষেত্রে মাথাগুলো চেঞ্জ হওয়া ছাড়া আর কোন উপায় নাই।
দেশীয় খেলোয়াড় গুলো খুব খারাপ না কিন্তু কিন্তু তারা ভালো পারফরমেন্স করতে পারছে না এটা তো আসলে মেনে নেওয়া যায় না। তানজিদ হাসান, লিটন দাস ,শাহাদাত হোসেন দিপু এরা তো খারাপ না। মোটকথা এখানে যদি দু চার জন পাকিস্তানি খেলোয়ার থাকতো তাহলে হয়তো ভালো হতো। রংপুরে কয়েকজন পাকিস্তানী খেলোয়াড় রয়েছে তারা কিন্তু দারুণ খেলছে এবং এখন পর্যন্ত অপরাজিত রয়েছে রংপুর। আগামীতে দু চারজন পাকিস্তানি খেলোয়াড় যদি ঢাকা না কেনে তাহলে হয়তো ঢাকা আগামীতে এরকম নড়ে করে দশা থাকবে।ঢাকা তখন ইচ্ছামত খেলোয়ার কিনতে পারতো কিন্তু এখন খেলোয়াড় কেনার ক্ষেত্রে ইচ্ছামতো করা যায় না জন্য ঢাকা ক্যাপিটালের জন্য চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা এখন আর সম্ভব হয় না। তবে এবার ঢাকা ক্যাপিটালের স্কোয়াড ঘোষণা মোটেই ভাল হয়নি বিশেষ করে বোলিংয়ে দুর্বল এবং ব্যাটিংয়ে এভারেজ হয়েছে। গত ম্যাচটা বরিশালের সাথে স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে ব্যাটিং করছে এবং 139 রানে অলআউট হয়ে গেছে। বোলিংয়ে এসেও ঢাকা ক্যাপিটাল পুরোটাই ব্যর্থ। তবে ঢাকা ক্যাপিটালের চ্যাম্পিয়ন হওয়াটা আপাতত ভবিষ্যতে যদি হয়।
কেনো? এখন খেলোয়ার কিনতে না পারার কারন কি? আগে কিভাবে ভালো খেলোয়ার কিনতে পেরেছে? আর অন্যান্য দল গুলো কিভাবে ভালো খেলোয়ার কিনছে? তাহলে ঢাকা কেনো পারবে না? ঢাকা কি অন্যান্য দলের থেকে কোনো সুযোগ সুবিধা কম পাবে? নাকি তাদের আগের মতো টাকা নেই? সাকিব খাঁন তো ঠিকই কোটি কোটি টাকা খরচ করেছে দলের জন্য। তারা চাইলে কি ভালো বোলার নিতে পারতো না? তাদের পুরো স্কোয়াড অব্দি আমি দেখি নাই। দেখার ইচ্ছাও নাই। আশা করি পরবর্তী সিজনে ওরা ভালো টিম সাজাবে, আর ডমিনেট করবে।
ঢাকার টিম ম্যানেজ করে গদা সুজন। এবারের অকশনে শাকিব খান নিজে থেকে প্লেয়ার কিনেছে। অবশ্যই সেখানে গদা সুজনের একটা ভুমিকা ছিলো। গদা সুজন শুধু এই সিজনে না, আগের সিজনেও ঢাকার কোচ অথবা টিম ম্যানেজারের কাজ করেছে। কিন্তু গদার ভাগ্য এতোই খারাপ যে সে ঢাকায় ভেরার পর থেকেই ঢাকা একের পর এক ম্যাচ হেরেই যাচ্ছে। এখন আগামী সিজনে তারা কেমন করবে সেটা ডিপেন্ড করে তারা কেমন প্লেয়ার কিনবে এবং কেমন কোচ দিয়ে টিম চালাবে। সব চাইতে বড় সমস্যা হলো তারা বিদেশী ক্যাপ্টেন দিয়ে টিম চালাচ্ছে। দেশি প্লেয়ারদের একটু হলেও ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যারিয়ার তো আছেই। পরবর্তী সিজনে দল যেই কিনুক না কেনো, প্লেয়ার এবং কোচ সিলেক্ট করাই তাদের হার জিত নির্ধারন করে দিবে।এটা আপনি আগে বলবেন না, ঢাকা টিম যে ম্যানেজ করে নাগিন সুজন এটা তো আমি জানতামই না। এর মতন গদা মার্কা মানুষের কাছ থেকে আপনারা ভাই আর কি এক্সপেক্ট করেন? এদের কাছ থেকে ভালো কিছু এক্সপেক্ট করা মানে বা কখনো যদি ভালো কোন রেজাল্ট দেখেন তাহলে বিষয়টি শুধুমাত্রই এমন হবে যে ঝড়ে বক মরেছে ফকিরের কেরামতি বেড়েছে।
আমার কাছেও তাই মনে হয় বিশ তারিখের ম্যাচে ঢাকা বড়সড়ো একটি পরাজয় নিয়ে আসবে বলে আমরা আশা করতেছি হাহাহা কারণ ইতিপূর্বে যতগুলো ম্যাচ খেলেছে ঢাকা তার সবগুলোতেই হেরেছে শুধুমাত্র একটি ম্যাচ ব্যতীত সেই ম্যাচে একটু বিশ্ব রেকর্ড করলেও তার পরের ম্যাচগুলো আবার সেই আগের পরিস্থিতি। ঢাকা বিভাগে আমার বাড়ি তাই ঢাকাতেই সাপোর্ট করি বেশি প্রাধান্য দেই ঠিক সেই জায়গা থেকেই অনেক দুঃখ ভরা ক্লান্ত মন নিয়ে এইসব কথাগুলো বলা হচ্ছে কারণ এবারের টিম ম্যানেজমেন্ট একেবারেই দুর্বল হয়েছিল।ঢাকার টিম ম্যানেজ করে গদা সুজন। এবারের অকশনে শাকিব খান নিজে থেকে প্লেয়ার কিনেছে। অবশ্যই সেখানে গদা সুজনের একটা ভুমিকা ছিলো। গদা সুজন শুধু এই সিজনে না, আগের সিজনেও ঢাকার কোচ অথবা টিম ম্যানেজারের কাজ করেছে। কিন্তু গদার ভাগ্য এতোই খারাপ যে সে ঢাকায় ভেরার পর থেকেই ঢাকা একের পর এক ম্যাচ হেরেই যাচ্ছে। এখন আগামী সিজনে তারা কেমন করবে সেটা ডিপেন্ড করে তারা কেমন প্লেয়ার কিনবে এবং কেমন কোচ দিয়ে টিম চালাবে। সব চাইতে বড় সমস্যা হলো তারা বিদেশী ক্যাপ্টেন দিয়ে টিম চালাচ্ছে। দেশি প্লেয়ারদের একটু হলেও ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যারিয়ার তো আছেই। পরবর্তী সিজনে দল যেই কিনুক না কেনো, প্লেয়ার এবং কোচ সিলেক্ট করাই তাদের হার জিত নির্ধারন করে দিবে।এটা আপনি আগে বলবেন না, ঢাকা টিম যে ম্যানেজ করে নাগিন সুজন এটা তো আমি জানতামই না। এর মতন গদা মার্কা মানুষের কাছ থেকে আপনারা ভাই আর কি এক্সপেক্ট করেন? এদের কাছ থেকে ভালো কিছু এক্সপেক্ট করা মানে বা কখনো যদি ভালো কোন রেজাল্ট দেখেন তাহলে বিষয়টি শুধুমাত্রই এমন হবে যে ঝড়ে বক মরেছে ফকিরের কেরামতি বেড়েছে।
সামনে ২০ তারিখে তাদের সিলেটের সাথে আবারো ম্যাচ রয়েছে এ যাত্রায় আমার মনে হয় তারা আরেকবার তাদের লজ্জা জনক পরাজয় মানুষকে দেখাবে, আর সুজন সাহেব বাহিরে এসে মিডিয়াকে বলবে বিপিএলের বিভিন্ন বিষয় দেখে তার লজ্জা লেগেছে। মানে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার ট্রাই করবে। বাট যারা এখানে টাকা ইনভেস্টমেন্ট করেছে তাদের জন্য খারাপ লাগছে ;D
ঢাকা বিভাগে বাড়ি এজন্য আপনার ঢাকা সাপোর্ট করে ভালো কথা কিন্তু যাদের বাড়ি ঢাকা নয় কিন্তু তবুও ঢাকা সাপোর্ট করে। আগে যখন ঢাকা চ্যাম্পিয়ন হত তখন মূলত মাশরাফি বিন মুর্তজা ঢাকার ক্যাপ্টেন ছিল। অনেকেই মাশরাফির জন্য ঢাকা সাপোর্ট করতো কিন্তু বর্তমানে বাংলাদেশে রাজনৈতিক কারণে মাশরাফির সাপোর্ট কমে গেছে। তবে আমার ক্ষেত্রে যদি এইরকম কথাই বিবেচনা করা যায় তাহলে আমার বাড়ি যদিও ঢাকা বিভাগে কিন্তু আমি মাহমুদুল্লাহ রিয়াদের একজন সাপোর্টার হওয়ার ঢাকা বিভাগে বাড়ি হওয়া সত্ত্বেও আমি কিন্তু ফরচুন বরিশালকে সাপোর্ট করছি। মাহমুদুল্লাহ যদি আগামী বিপিএলে ঢাকায় চলে যায় সেক্ষেত্রে আমি অবশ্যই ঢাকাকেই সাপোর্ট করব। তবে আপাতত বরিশাল কে সাপোর্ট করছি দেখি তারা কতদূর পর্যন্ত যেতে পারে।আমার কাছেও তাই মনে হয় বিশ তারিখের ম্যাচে ঢাকা বড়সড়ো একটি পরাজয় নিয়ে আসবে বলে আমরা আশা করতেছি হাহাহা কারণ ইতিপূর্বে যতগুলো ম্যাচ খেলেছে ঢাকা তার সবগুলোতেই হেরেছে শুধুমাত্র একটি ম্যাচ ব্যতীত সেই ম্যাচে একটু বিশ্ব রেকর্ড করলেও তার পরের ম্যাচগুলো আবার সেই আগের পরিস্থিতি। ঢাকা বিভাগে আমার বাড়ি তাই ঢাকাতেই সাপোর্ট করি বেশি প্রাধান্য দেই ঠিক সেই জায়গা থেকেই অনেক দুঃখ ভরা ক্লান্ত মন নিয়ে এইসব কথাগুলো বলা হচ্ছে কারণ এবারের টিম ম্যানেজমেন্ট একেবারেই দুর্বল হয়েছিল।ঢাকার টিম ম্যানেজ করে গদা সুজন। এবারের অকশনে শাকিব খান নিজে থেকে প্লেয়ার কিনেছে। অবশ্যই সেখানে গদা সুজনের একটা ভুমিকা ছিলো। গদা সুজন শুধু এই সিজনে না, আগের সিজনেও ঢাকার কোচ অথবা টিম ম্যানেজারের কাজ করেছে। কিন্তু গদার ভাগ্য এতোই খারাপ যে সে ঢাকায় ভেরার পর থেকেই ঢাকা একের পর এক ম্যাচ হেরেই যাচ্ছে। এখন আগামী সিজনে তারা কেমন করবে সেটা ডিপেন্ড করে তারা কেমন প্লেয়ার কিনবে এবং কেমন কোচ দিয়ে টিম চালাবে। সব চাইতে বড় সমস্যা হলো তারা বিদেশী ক্যাপ্টেন দিয়ে টিম চালাচ্ছে। দেশি প্লেয়ারদের একটু হলেও ল্যাঙ্গুয়েজ ব্যারিয়ার তো আছেই। পরবর্তী সিজনে দল যেই কিনুক না কেনো, প্লেয়ার এবং কোচ সিলেক্ট করাই তাদের হার জিত নির্ধারন করে দিবে।এটা আপনি আগে বলবেন না, ঢাকা টিম যে ম্যানেজ করে নাগিন সুজন এটা তো আমি জানতামই না। এর মতন গদা মার্কা মানুষের কাছ থেকে আপনারা ভাই আর কি এক্সপেক্ট করেন? এদের কাছ থেকে ভালো কিছু এক্সপেক্ট করা মানে বা কখনো যদি ভালো কোন রেজাল্ট দেখেন তাহলে বিষয়টি শুধুমাত্রই এমন হবে যে ঝড়ে বক মরেছে ফকিরের কেরামতি বেড়েছে।
সামনে ২০ তারিখে তাদের সিলেটের সাথে আবারো ম্যাচ রয়েছে এ যাত্রায় আমার মনে হয় তারা আরেকবার তাদের লজ্জা জনক পরাজয় মানুষকে দেখাবে, আর সুজন সাহেব বাহিরে এসে মিডিয়াকে বলবে বিপিএলের বিভিন্ন বিষয় দেখে তার লজ্জা লেগেছে। মানে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার ট্রাই করবে। বাট যারা এখানে টাকা ইনভেস্টমেন্ট করেছে তাদের জন্য খারাপ লাগছে ;D
এটা আপনি আগে বলবেন না, ঢাকা টিম যে ম্যানেজ করে নাগিন সুজন এটা তো আমি জানতামই না। এর মতন গদা মার্কা মানুষের কাছ থেকে আপনারা ভাই আর কি এক্সপেক্ট করেন? এদের কাছ থেকে ভালো কিছু এক্সপেক্ট করা মানে বা কখনো যদি ভালো কোন রেজাল্ট দেখেন তাহলে বিষয়টি শুধুমাত্রই এমন হবে যে ঝড়ে বক মরেছে ফকিরের কেরামতি বেড়েছে।
সামনে ২০ তারিখে তাদের সিলেটের সাথে আবারো ম্যাচ রয়েছে এ যাত্রায় আমার মনে হয় তারা আরেকবার তাদের লজ্জা জনক পরাজয় মানুষকে দেখাবে, আর সুজন সাহেব বাহিরে এসে মিডিয়াকে বলবে বিপিএলের বিভিন্ন বিষয় দেখে তার লজ্জা লেগেছে। মানে শাক দিয়ে মাছ ঢাকার ট্রাই করবে। বাট যারা এখানে টাকা ইনভেস্টমেন্ট করেছে তাদের জন্য খারাপ লাগছে ;D
শাকিব খাঁন কিন্তু ভালো একটা রাখ ডাক দিয়েই বিপিএলে দল কিনেছিলো। দলের নাম বানানো থেকে শুরু করে জার্সি ডিজাইন, সব কিছুর জন্য কম্পিটিশনের আয়োজন করে করে মানুষের বাছাই করা নাম এবং ডিজাইন করা জার্সি দিয়ে দল সাজিয়েছে। ইভেন ইন্টারন্যাশনাল একটা এয়্যারলাইন্সের স্পন্সর অব্দি ম্যানেজ করেছে। এগুলো শাকিব খানের নিজের ইনিশিয়েটিভ এর কারনেই হয়েছে। শাকিব খানের দল কেনা এবারের একটা চমক ছিলো। কিন্তু সে যেরকম বুক ভরা আশা নিয়ে দল নিয়ে মাঠে নেমেছে, গদা সুজন আর দলের খেলোয়ার রা সেটার প্রতিদান দিতে পারেনি। তারা যাচ্ছে তাই পারফর্ম করে করে এই লোকটাকে মাটিতে নামিয়ে এনেছে। আমার মনে হয় না সে আর কখনো দল কেনার সাহস দেখাবে।আসলে এ ব্যাপারে আমার বাড়তি করে কোন কিছু বলার নাই, কারণ আমি এত ইন ডিটেলস জানতাম না।
আসলে এ ব্যাপারে আমার বাড়তি করে কোন কিছু বলার নাই, কারণ আমি এত ইন ডিটেলস জানতাম না।
তবে এত রাখ ঢাক বাজিয়ে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগে ঢাকা ক্যাপিটালস কে কিনে লাভটা কি হয়েছে? বিষয়টা অনেকটা এরকম হয়েছে যে বিশুদ্ধ পানি খেতে হবে এ বিষয়টি খেয়াল রাখতে গিয়ে বিশুদ্ধ পানি নোংরা পাত্রের মধ্যে ঢেলে পান করতেছে। বিশুদ্ধ পানি বলতে আমি বুঝাইলাম শাকিব খান এর এত রাখ ঢাক আয়োজন করা আর নোংরা পাত্র হিসেবে বুঝাইলাম আমাদের সুজন স্যার।
আর একটু সহজ করে বলতে গেলে বিষয়টা এক বালতি দুধের মধ্যে এক ফোঁটা চুনা মেশানোর মতন।
যাই কিছু বলেন না কেনো, গদা সুজনের কিন্তু ভালো একটা মান সম্মান আছে ক্রিকেট স্পেসে। হয়তো সে আমাদের কাছে তেমন কোনো দাম পায় না, কিন্তু গদারে সম্ভবত ভালো টাকা বেতন দিয়েই হায়ার করা লাগছে। প্রথমত শাকিব খানের জন্য এটা প্রথম বিপিএল। শাহরুখ খানের মতো সে নিজেও একটা দল ওউন করতে চেয়েছে এবং নিজের ব্র্র্যান্ড এবং সিনেমার প্রমোশন করানোর একটা সুযোগ মনে করেছিলো। কিন্তু তার কিছুই হলো না। একটা ম্যাচ জিতে মনে হয় তার একটা মুভির প্রমোশন পোষ্ট করেছিলো।আপনার গদা সুজন এককালে বাংলাদেশ জাতীয় দলের ক্রিকেটার ছিল এবং হয়তোবা সেকালে আমাদের গরিবের এসআরকে সাকিব আল হাসান থুক্কু শাকিব খান এর ফেভারিট একজন প্লেয়ার ছিল আর এ কারণেই হয়তো সে প্রাধান্য পেয়েছে। যাই হোক মুভি প্রোমোশনের কথা শুনে মুভির কথা মনে পড়ে গেল শাকিব খানের "দরদ " মুভিটি গতকাল দেখলাম বিশ্বাস করেন ভাই আমার নিজের উপর দরদ লাগছে সাইড আর্টিস্টদের এক্টিং দেখে এই ধরনের লো কোয়ালিটি সম্পন্ন মুভি আসলে আবার কিসের ব্র্যান্ডিং করবে।
বাই ধা রাস্তা বাপরে বাপ আমাদের দাদারা সাহেব বাবুদের কি নাকানি চুবানি খাওয়াইলো চিন্তা করা যায়? স্কোরটা চেক করে দেখেছেন কি?
বিশ্বাস করেন রাসেল ভাই, এই বি পি এল এর একটা ম্যাচ ও আমি দেখি নাই। মাঝে মাঝে দোকানে বা হসপিটালে খেলা চলাকালীন টিভিতে মিনিট পাচেক এর জন্য হয়তো দেখেছি। কিন্তু বিপিএল এর জন্য আমি কোনো ক্রেজ ফিল করি না। ক্রিকেটের প্রতিই আসলে তেমন কোনো ক্রেজ ফিল করি না এখন আর। তবে গতকাল রাতে বিদেশি একজনের এনালাইসিস দেখলাম যে রংপুরের এবং ঢাকার যে ম্যাচ হয়েছে, সেই ম্যাচে নাকি বোলার ফিক্সিং করেছে। এনালাইসিস দেখে যা বুঝলাম, এখানে মনে হওয়ার কিছু নাই। এটা সরাসরি ফিক্সিং করেছে এবং এতে কোনো সন্দেহ নাই। আবারো বিপিএলে কালো থাবা।ধুর মিয়া আপনি কি কন আবার।
যাই হোক বুঝলাম না কোন প্লেয়ার আবার এই আকাম-কুকাম করে নিল এমনিতেই বদনামের শেষ নাই। রংপুরের সাথে ঢাকার নাকি রংপুরের সাথে রাজশাহীর ম্যাচে? কারণ আমি দেখতেছি রংপুর রাইডার কে রাজশাহী টিম ম্যাচ হারিয়েছে।
সেটা হয়েছে ঢাকার সাথে রংপুরের ম্যাচে সম্ভবত। রংপুর ম্যাচ জিতেছে, কিন্তু এখানে ঢাকার বোলার ম্যাচ ফিক্সিং করেছে। বিশাল বড় বড় ওয়াইড দিয়ে দিয়ে একটা নির্দিষ্ট ওভারের ভেতরে খেলা সমাপ্ত করেছে, যেটা মুলত বেটিং সাইট গুলোতে টার্গেট ছিলো।এটা কি আসলে রুমার নাকি সত্যি সত্যি ঘটেছে। এ নিয়ে কোথাও তো তেমন কোন কিছু সরগম হতে দেখলাম না।
এই শালাদের সারাজীবনের জন্য নিষিদ্ধ করা দরকার।
এটা কি আসলে রুমার নাকি সত্যি সত্যি ঘটেছে। এ নিয়ে কোথাও তো তেমন কোন কিছু সরগম হতে দেখলাম না।
আসলে আর কি কমু এটা আমাদের খাইলৎ, পৃথিবীর মধ্যে যত ম্যাচের ফিক্সিং ঘটে তার বেশিরভাগই মনে হয় এই দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো এর প্লেয়ার দ্বারা হয়ে থাকে। আর বাঙালি আমরা তো আর এক বোকা মনে করি সোনার ডিম পাড়া হাঁসকে জবাই করে একেবারে ভিতরে অনেকগুলো সোনার ডিম পাবো।
ভাই এটা কোনো রিউমার না। এটা আসলেই ঘটেছে। তবে বিসিবি বা আইসিসি সাধারনত এসব ব্যাপার তদন্ত না করে কোনো একশন নেয় না এমন কি কোনো মন্তব্য ও করে না। আপনি এই ব্যাপারে ইন্টারনেটে সার্চ করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন। বেটিং সাইট গুলোতে একটা টার্গেট ছিলো যে এতো ওভারের ভেতর রংপুর এতো রান করবে, এটার ওপর সমানে বেট হচ্ছিলো। কিন্তু একসময় ইকুয়েশন এমন দাড়ায় যে সেই টার্গেট পুরন হতে ১ বলে ১৩ রান বা ৯ রানের দরকার, সঠিক নাম্বার টা আমার মনে নাই। ঠিক সেই মুহুর্তে ঢাকার বোলার এমন ওয়াইড দিলো যেটা বাউন্ডারি পার হয়ে গেছে। এবং পর পর কয়েকটা ওয়াইড দিয়ে ম্যাচ শেষ করে দেয় এবং সেই টার্গেট এর ভেতরেই ম্যাচ শেষ করে। আমি এটা নিয়ে বিস্তারিত পড়েছিলাম।এটা যদি রিউমার না হয়ে থাকে তাহলে অপেক্ষা করুন আইসিসি এর স্যাংসন পাওয়ার জন্য।
শেষের দুই ওভারে 34 রান নিয়েও ম্যাচ জিততে পারল না এটা কি ধরনের ব্যাপার। সাইফুদ্দিন শেষে ২২ রান ২০ নম্বর ওভারে নিয়েও দুই রানে পরাজিত হয়েছে। ব্যাপারটা সত্যি আজব যেখানে টানা সাতটি ম্যাচে জয়লাভ করে, শেষে রাজশাহীর নিকট পরাজিত হতে হলো। বিষয়টা আমার কাছে ম্যাচ ফিক্সিংয়ের মতো মনে হচ্ছে।ভাই এটা কোনো রিউমার না। এটা আসলেই ঘটেছে। তবে বিসিবি বা আইসিসি সাধারনত এসব ব্যাপার তদন্ত না করে কোনো একশন নেয় না এমন কি কোনো মন্তব্য ও করে না। আপনি এই ব্যাপারে ইন্টারনেটে সার্চ করলে বিস্তারিত জানতে পারবেন। বেটিং সাইট গুলোতে একটা টার্গেট ছিলো যে এতো ওভারের ভেতর রংপুর এতো রান করবে, এটার ওপর সমানে বেট হচ্ছিলো। কিন্তু একসময় ইকুয়েশন এমন দাড়ায় যে সেই টার্গেট পুরন হতে ১ বলে ১৩ রান বা ৯ রানের দরকার, সঠিক নাম্বার টা আমার মনে নাই। ঠিক সেই মুহুর্তে ঢাকার বোলার এমন ওয়াইড দিলো যেটা বাউন্ডারি পার হয়ে গেছে। এবং পর পর কয়েকটা ওয়াইড দিয়ে ম্যাচ শেষ করে দেয় এবং সেই টার্গেট এর ভেতরেই ম্যাচ শেষ করে। আমি এটা নিয়ে বিস্তারিত পড়েছিলাম।এটা যদি রিউমার না হয়ে থাকে তাহলে অপেক্ষা করুন আইসিসি এর স্যাংসন পাওয়ার জন্য।
আর তার চাইতে আরো এক্সট্রা বেনিফিট তো হবেই এই দেশের এই লীগে এই ধরনের ম্যাচ ফিক্সিং হয় আর এইভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ সামনে আর দেখতে হবে না এখন তো পাকিস্তান এবং অন্যান্য দেশের কিছু কিছু প্লেয়ার খেলতে আসে সামনে তাও আসবে না।
ভাই আজকের খেলা দেখেছেন রাজশাহী এবং রংপুর রাইডার্স এর মধ্যে?
বুঝলাম না রংপুর রাইডার্স এর কি হইল রাজশাহীর নিকট এ নিয়ে পরপর তারা দুইবার হারলো তাও টানা সবগুলো ম্যাচ জিতে।
রংপুর রাইডার্স এর ব্যাটারটা কি এতই দুর্বল হয়ে গিয়েছে মাত্র ১১৯ রান এর টার্গেট চেজ করতে পারে না। নাকি কাহিনী এখানেও অন্য কিছু রয়েছে?
বুঝলাম না রংপুর রাইডার্স এর কি হইল রাজশাহীর নিকট এ নিয়ে পরপর তারা দুইবার হারলো তাও টানা সবগুলো ম্যাচ জিতে। রংপুর রাইডার্স এর ব্যাটারটা কি এতই দুর্বল হয়ে গিয়েছে মাত্র ১১৯ রান এর টার্গেট চেজ করতে পারে না। নাকি কাহিনী এখানেও অন্য কিছু রয়েছে?
বাংলাদেশের পেমেন্ট এর ব্যাপারটা নতুন কিছু না বরং প্রত্যেক বছরই কোন না কোনভাবেই এরকম পেমেন্টের বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়। তাছাড়া খেলোয়াড়দের পেমেন্ট না করলে তারা বিদেশ ফিরে গিয়ে এই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করবে ফলে পরবর্তীতে বিপিএলে বিদেশী খেলোয়াড়রা এদেশে আসবেনা। এই সমস্ত ব্যাপার-স্যাপার অবশ্যই আমাদের মানদণ্ডকে খাটো করে দেয় ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের বড় একটা দুর্নাম হয়ে যায়। এই সকল বিষয় থেকে বাংলাদেশের ম্যানেজমেন্টের বেরিয়ে আসতে হবে তা না হলে কোন এক কালে বিপিএল ইতিহাস হয়ে যাবে ।বুঝলাম না রংপুর রাইডার্স এর কি হইল রাজশাহীর নিকট এ নিয়ে পরপর তারা দুইবার হারলো তাও টানা সবগুলো ম্যাচ জিতে। রংপুর রাইডার্স এর ব্যাটারটা কি এতই দুর্বল হয়ে গিয়েছে মাত্র ১১৯ রান এর টার্গেট চেজ করতে পারে না। নাকি কাহিনী এখানেও অন্য কিছু রয়েছে?
জানি না ভাই। আমি একটা ম্যাচ ও দেখিনি আর বিগত কয়েকদিনে কোনো স্কোর কার্ড ও চেক করিনি। তবে রংপুরের মতো দল ১১৯ রান চেজ করতে না পারা একটা অড ব্যাপার। রাজশাহীর বিদেশি খেলোয়ার গুলো দেখলাম পেমেন্ট না পাওয়ার কারনে ম্যাচ বয়কট করেছে। এবারের বিপিএল নাকি সেরা নাকি বিপিএল হওয়ার কথা ছিলো, কিন্তু এগুলো কি হচ্ছে?
সেদিন এক মালিক বলতেছে আমরা ইমনকে টাকা দেইনি ব্যাক্তিগত কারনে। আমার তো টাকা গাছে ধরে না। মনের স্যাটিসফেকশনের একটা দরকার আছে। তারা বুঝাতে চাইছে, ইমন খারাপ খেলেছে এজন্য তাকে পেমেন্ট দেয়নি। কোনো খেলোয়ার কি আগে থেকেই বলতে পারবে যে সে কয়টা ভালো ইনিংস খেলবে?
বাংলাদেশের পেমেন্ট এর ব্যাপারটা নতুন কিছু না বরং প্রত্যেক বছরই কোন না কোনভাবেই এরকম পেমেন্টের বিষয় নিয়ে ঝামেলা হয়। তাছাড়া খেলোয়াড়দের পেমেন্ট না করলে তারা বিদেশ ফিরে গিয়ে এই সকল বিষয় নিয়ে আলোচনা সমালোচনা করবে ফলে পরবর্তীতে বিপিএলে বিদেশী খেলোয়াড়রা এদেশে আসবেনা। এই সমস্ত ব্যাপার-স্যাপার অবশ্যই আমাদের মানদণ্ডকে খাটো করে দেয় ফলে আন্তর্জাতিক অঙ্গনে আমাদের বড় একটা দুর্নাম হয়ে যায়। এই সকল বিষয় থেকে বাংলাদেশের ম্যানেজমেন্টের বেরিয়ে আসতে হবে তা না হলে কোন এক কালে বিপিএল ইতিহাস হয়ে যাবে ।
কালকে দেখলাম একজন বিদেশী খেলোয়ার সংবাদ মাধ্যমে বলছে যে এখানে সোজা হিসাব, আমাদের কাজ হলো খেলা, মালিক পক্ষের কাজ হলো টাকা দেয়া। এখানে কারো যদি টাকা না থাকে, তাহলে তারা দল কিনবে না। আমার মতে, সে সঠিক কথা বলেছে। হিসাব এরকমই সঠিক হওয়ার দরকার ছিলো। এবারের বিপিএল নাকি সেরা বিপিএল হবে। কিন্তু প্রতিটা দল মালিকই নাকি পেমেন্ট বাকি রেখে রেখে খেলাচ্ছে।মান সম্মান দুবাইছেড়ে, শহীদ আফ্রিদি এর মতন একজন লেজেন্ডারি প্লেয়ার কে এনে এরকম অপ্রীতিকর অবস্থায় যে কি ভয়ংকর ক্ষতি হইলো ভাই এটা সময় গেলেই আমরা দেখতে পাইবো।
আরো বড় কেলেংকারির ব্যাপার হলো, চট্রগ্রামের মালিক শহীদ আফ্রিদিকে এনে ১৫ দিন কাজ করিয়ে একটা টাকা অব্দি এখনো পেমেন্ট করেনি। ইভেন আফ্রিদি যোগাযোগ করার চেষ্টা করলেও, তার সাথে কোনো প্রকার যোগাযোগ অব্দি রাখেনি চট্রগ্রাম। এগুলো কি মেনে নেয়ার মতো?
আমরা গতকাল যে ম্যাচটি দেখতে পেলাম খুলনা টাইগার্স বনাম রংপুর রাইডার্স। এই ম্যাচটিতে প্রথমত খুলনা টাইগার টর্চ এ উইন হয় এবং তারা চয়েস করে ব্যাটিংয়ের। আমরা দেখতে পেয়েছি ম্যাচটির ৭ ওভারে গিয়ে নাঈম শেখ এবং রস এদের দুজনে ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে একটি রান আউট হয়ে যায়। কিন্তু তারপরও নাঈম শেখ তাদের দলের জন্য বেস্ট একটা পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। এবং তিনি ৫৫ বল এ সেঞ্চুরি করতে সক্ষম হয়। এবং এর কারণে খুলনা টাইগার্সের অনেকটা প্লাস পয়েন্ট পায়। তারা সবশেষে ৪ উইকেটে ২২১ রানে টার্গেট দিতে সক্ষম হয়।সত্যি বলতে আমি রংপুর রাইডার্স এর পারফরমেন্সে খুবই হতাশ।
মান সম্মান দুবাইছেড়ে, শহীদ আফ্রিদি এর মতন একজন লেজেন্ডারি প্লেয়ার কে এনে এরকম অপ্রীতিকর অবস্থায় যে কি ভয়ংকর ক্ষতি হইলো ভাই এটা সময় গেলেই আমরা দেখতে পাইবো।
দেখতে গেলে একমাত্র পাকিস্তানের প্লেয়ার গুলাই বাংলাদেশের ক্রিকেট লিগ গুলোতে সহায়তা করে থাকে সেটা হোক অংশগ্রহণ করে অথবা অন্য কোন উপায়ে। যাই হোক আশা করি এই বিষয়গুলা সামনে মীমাংসা হবে, কারণ এত বড় তারকার টাকা মাইর দিয়ে অবশ্যই পজেটিভ কোন মার্কেটিং করা পসিবল হবে না।
আমরা গতকাল যে ম্যাচটি দেখতে পেলাম খুলনা টাইগার্স বনাম রংপুর রাইডার্স। এই ম্যাচটিতে প্রথমত খুলনা টাইগার টর্চ এ উইন হয় এবং তারা চয়েস করে ব্যাটিংয়ের। আমরা দেখতে পেয়েছি ম্যাচটির ৭ ওভারে গিয়ে নাঈম শেখ এবং রস এদের দুজনে ভুল বোঝাবুঝির মাধ্যমে একটি রান আউট হয়ে যায়। কিন্তু তারপরও নাঈম শেখ তাদের দলের জন্য বেস্ট একটা পারফরম্যান্স দেখিয়েছে। এবং তিনি ৫৫ বল এ সেঞ্চুরি করতে সক্ষম হয়। এবং এর কারণে খুলনা টাইগার্সের অনেকটা প্লাস পয়েন্ট পায়। তারা সবশেষে ৪ উইকেটে ২২১ রানে টার্গেট দিতে সক্ষম হয়।সত্যি বলতে আমি রংপুর রাইডার্স এর পারফরমেন্সে খুবই হতাশ।
তারা যেভাবে এইবারের বিপিএল লিংক শুরু করেছিল সেইভাবে একটা হ্যাপি এন্ডিং আনতে পারতাছে না তারা টানা চারটে মাছ হেরে গেল তাও দুর্বল দুর্বল টিমগুলোর কাছে।
যেটা হওয়ার ছিল না সেটা হয়ে যাচ্ছে খুলনা টাইগারের ভাগ্য ভালো হওয়ার কারণে এই ম্যাচটিতে তারা প্লাস পয়েন্ট পেয়ে গিয়েছে এবং দুর্বার রাজশাহী এর সাথে একটা কম্পিটিশন পজিশনে রয়েছে। এখন দেখার বিষয় আগামীকাল তারা ঢাকার সাথে জিততে পারে কিনা যদিও ঢাকা টিমের সাথে যেতে আমার মনে হয় না তাদের নিকট খুব আহামরি কষ্ট হবে তাছাড়া এর আগেও তারা ঢাকা এর সাথে একটিবার জিতেছে এই সিজনে।
ধন্যবাদ ভাইয়া আপনি আমার পোস্টের রিপ্লাই দেওয়ার জন্য। আপনি যেটা বলেছেন একদম ঠিক বলেছেন ভাইয়া আমরা দেখতে পাচ্ছি রংপুর রাইডার্স প্রথমত যেভাবে তারা প্রতিটি দলের সাথে যে পারফরমেন্সটি দেখাতে ছিল আমরা ধরে নিয়েছিলাম তাদের সাথে যে কোন দল মোকাবেলা করতে একটু হলেও ভয়ের আশঙ্কায় থাকবে। তাদের সাথে কোন একটি দল মোকাবেলা করে তাদের সামনে টিকতে পারতেছিল না। কিন্তু গত টানা ৭ ৮ মেছ দূরে তারা খুব বাজে পারফরমেন্স করতেছে। যারা তাদের সামনে দাঁড়াতে ভয় পেত তাদের সাথে এখন মোকাবেলা করতে হিমশিম খেয়ে যাচ্ছে। আমরা সবাই হতাশ হয়ে গেছি এইরকম পারফরমেন্স তাদের কাছ থেকে একদমই আশা করিনি। এভাবে চলতে থাকলে তাদের কোয়ালিফাই নাইলে বাদ পড়ার আসংখ্যা অনেকটাই বেশি থাকবে।আজকে আমি একটা ডিসকাশনে দেখলাম রংপুর রাইডার্স এর দুইটা প্লেয়ার অ্যালেক্স হেলস এবং খুসদিল শাহ যাওয়ার পর থেকে রংপুর রাইডার্স এর পারফরমেন্সে এমন অসামঞ্জস্যতা দেখা দিয়েছে বিশেষ করে রানের দিক থেকে এবং উইকেট নেওয়ার দিক থেকে খুসদিল শাহ কিন্তু খুবই ভালো করে আসছিল রংপুর রাইডার্স এর হয়ে।
ভাই এইগুলা কি রংপুর রাইডার্স এন্ড খুলনা টাইগার্স এইগুলা কি করতেছ ওদের লাইভ খেলা দেখতে গিয়ে পাগল হয়ে যাচ্ছি। এগুলা কেমন খেলা ভাই যে দলের সাথে নাকি প্রথমত প্রতিটি দল ভয় পেতো তাদের সাথে মোকাবেলা করতে। আর আজকে সেই দল কিনা মাত্র ৮৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। হয়তোবা ম্যাচ খারাপ হলে ২ থেকে ৩ টা ম্যাচ খারাপ হতে পারে। কিন্তু এর মধ্যে তো ভাই একটা ম্যাচ ভালো হওয়ার কথা। তারা কি আদৌ প্লেয়ারদের পারফমেন্স এর কারণে ম্যাচগুলো এমন হচ্ছে নাকি এর পিছনে অন্য কোন কারণ আছে। আপনাদের এখন কি মনে হয়..??রংপুর রাইডার্স পুরা জঘন্য খেলা খেলেছে। আমি এদের সাপোর্টার ছিলাম এবং আমি প্রস্তুত ছিলাম যে রংপুর রাইডার্স ফাইনালে যাবে আর স্টেডিয়ামে তাদের ফাইনাল খেলা লাইভ উপভোগ করতে যাব। কিন্তু যা খেললো তাতে আর স্টেডিয়ামে খেলা দেখা হবে না। কোন ভালো একটি দল যখন এরকম পারফরমেন্স করে তখন খেলা দেখার ইচ্ছা আর থাকে না। আমি নিজেও ভাই বুঝতে পারতেছি না তাদের প্রশিক্ষণের অভাব ছিল নাকি এখানে অন্য কোন সমস্যা চলতেছে। তা না হলে কিভাবে তারা এই ম্যাচটি হেরে গেল খুলনার সাথে।
ভাই এইগুলা কি রংপুর রাইডার্স এন্ড খুলনা টাইগার্স এইগুলা কি করতেছ ওদের লাইভ খেলা দেখতে গিয়ে পাগল হয়ে যাচ্ছি। এগুলা কেমন খেলা ভাই যে দলের সাথে নাকি প্রথমত প্রতিটি দল ভয় পেতো তাদের সাথে মোকাবেলা করতে। আর আজকে সেই দল কিনা মাত্র ৮৫ রানে অলআউট হয়ে যায়। হয়তোবা ম্যাচ খারাপ হলে ২ থেকে ৩ টা ম্যাচ খারাপ হতে পারে। কিন্তু এর মধ্যে তো ভাই একটা ম্যাচ ভালো হওয়ার কথা। তারা কি আদৌ প্লেয়ারদের পারফমেন্স এর কারণে ম্যাচগুলো এমন হচ্ছে নাকি এর পিছনে অন্য কোন কারণ আছে। আপনাদের এখন কি মনে হয়..??আসলে ভাই অ্যালেক্স হেলস এবং খুসদিল শাহ রংপুর রাইডার্স থেকে চলে যাওয়ার পরপর মনে হচ্ছিল রংপুর রাইডার এ এই দুইটি প্লেয়ারই একা হয়ে খেলেছে এবং এ পর্যন্ত হয়ে আসা সবগুলো ম্যাচে এই দুইজনই রংপুর রাইডার কে জয়ী করেছে।
এটা যদি রিউমার না হয়ে থাকে তাহলে অপেক্ষা করুন আইসিসি এর স্যাংসন পাওয়ার জন্য।
আর তার চাইতে আরো এক্সট্রা বেনিফিট তো হবেই এই দেশের এই লীগে এই ধরনের ম্যাচ ফিক্সিং হয় আর এইভাবে চলতে থাকলে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ সামনে আর দেখতে হবে না এখন তো পাকিস্তান এবং অন্যান্য দেশের কিছু কিছু প্লেয়ার খেলতে আসে সামনে তাও আসবে না।
যদিও ৩ দিন আগের পুরাতন খবর, তবুও শেয়ার করি। মনে আছে তো ফিক্সিং এর কথা বলেছিলাম? ১ ম্যাচে হয়েছে মানে অন্য ম্যাচেও হওয়ার সম্ভাবনা প্রায় ৯০%, এবং এটাই হয়েছে বলে মনে হয়। বিসিবি অলরেডি তদন্ত করা শুরু করে দিয়েছে। মজার ব্যাপার হলো, বিপিএলের এই আসরে মোট ৭ টা দল, এর মধ্যে ৫ টা দলের প্লেয়ার ফিক্সিং করেছে বলে সন্দেহ করছে বিসিবি এবং এসিইউ।জি ভাই বলেছিলেন, এখন বি সি বি এর অফিসিয়াল তদন্তের রিপোর্ট অপেক্ষায় রয়েছি। এখন তারা কি রিপোর্ট দেবে এটাই দেখব, আপনি ভাই সেই ক্রিকবাজ এর নাম বললেন এটা তো একটা ইন্ডিয়ান সাইট মনে হয়।
আপনি চাইলে ক্রিকবাজে রিপোর্ট হওয়া এই আর্টিকেলটি পড়তে পারেন বিস্তারিত তথ্য জানার জন্য https://www.cricbuzz.com/cricket-news/133303/bcb-to-form-independent-inquiry-body-amid-bpl-corruption-allegations
এবার আমাকে বলেন, এটাই কি সর্বকালের সেরা বিপিএল কি না।
জি ভাই বলেছিলেন, এখন বি সি বি এর অফিসিয়াল তদন্তের রিপোর্ট অপেক্ষায় রয়েছি। এখন তারা কি রিপোর্ট দেবে এটাই দেখব, আপনি ভাই সেই ক্রিকবাজ এর নাম বললেন এটা তো একটা ইন্ডিয়ান সাইট মনে হয়।যদিও দাদাদেরকে আমিও বিশ্বাস করি না, কিন্তু যেটা বিসিবি নিজেই তদন্ত করছে এবং মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে, সেটা নিয়ে আসলে দাদাদের ব্লেইম দিয়ে কাজ নেই। তবে দাদারা সেটাকে অতি রন্জিত করতে পারে বলে আমারো সন্দেহ আছে। সবচাইতে বড় কথা হলো, আসিফ মাহমুদ সজিব ভুইয়া, ড. ইউনুুস বললো এবার সেরা বিপিএল হবে, এগুলো হচ্ছে টা কি? রাজশাহীর নাকি ফেইসবুক পেইজ গায়েব, দলের কোনো ষ্টাফ কে রিচ করা যাচ্ছে না, মালিক উধাও, খেলোয়ার রা পেমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করছে, এগুলো কি হচ্ছে?
যদি প্লেয়াররা ম্যাচ ফিক্সিং করেও থাকে এই ইন্ডিয়ান ওয়েবসাইট এ আর্টিকেল দেখে আমার বিশ্বাস করতে ইচ্ছা করতেছে না।
তবে ভাই কিছুতো একটা হয়েছে না হলে বিসিবি কেন তদন্ত করবে।
আমার তো খুলনা টাইগার্সের উপর ভরসা।ভাড় মে যায়ে ভাইয়া! আমি খেলা দেখি না। খালি স্কোর দেখি। আর কারো ওপর আমার কোনো ভরসা নাই। ::) ::)
যদিও দাদাদেরকে আমিও বিশ্বাস করি না, কিন্তু যেটা বিসিবি নিজেই তদন্ত করছে এবং মিডিয়ায় রিপোর্ট এসেছে, সেটা নিয়ে আসলে দাদাদের ব্লেইম দিয়ে কাজ নেই। তবে দাদারা সেটাকে অতি রন্জিত করতে পারে বলে আমারো সন্দেহ আছে। সবচাইতে বড় কথা হলো, আসিফ মাহমুদ সজিব ভুইয়া, ড. ইউনুুস বললো এবার সেরা বিপিএল হবে, এগুলো হচ্ছে টা কি?তাইলে ভাই ওদের কাছ থেকে আপনি কি এক্সপেক্ট করতে ছিলেন এটা বলতে যে এবারের বিপিএল সবচাইতে জঘন্য bpl হবে?
রাজশাহীর নাকি ফেইসবুক পেইজ গায়েব, দলের কোনো ষ্টাফ কে রিচ করা যাচ্ছে না, মালিক উধাও, খেলোয়ার রা পেমেন্ট এর জন্য অপেক্ষা করছে, এগুলো কি হচ্ছে?আপনি ভাই খেলা দেখেন না স্কোর দেখেন আমাদেরও প্রায় সেম অবস্থা কিন্তু কথা হইল এত খবর কই থেকে রাখেন?Quoteআমার তো খুলনা টাইগার্সের উপর ভরসা।ভাড় মে যায়ে ভাইয়া! আমি খেলা দেখি না। খালি স্কোর দেখি। আর কারো ওপর আমার কোনো ভরসা নাই। ::) ::)
তাইলে ভাই ওদের কাছ থেকে আপনি কি এক্সপেক্ট করতে ছিলেন এটা বলতে যে এবারের বিপিএল সবচাইতে জঘন্য bpl হবে?
জঘন্যত হওয়ার কথাই কারণ একটা দেশ অস্থিতিশীল পরিবেশ আর যেখানে শুধু দুর্নীতি আর দুর্নীতি সেখানে হঠাৎ করে এসে একদম সব ধুয়ে তুলসী পাতা করে দেওয়া যাবে না।
রাজশাহী রাজশাহী কিংস এর ফেসবুক পেজ এটা নাকি একটু চেক করে দেখেন তো ?- https://www.facebook.com/rajshahikings/আরে ভাই এটা তো ২০২০ সালের রাজশাহী কিংস এর পেইজ। এবার তো নতুন দল, যেটার নাম দূর্বল রাজশাহী! থুক্কু, দূর্বার রাজশাহী!
মিয়া বরিশাল ফাটায় দিছে আজকে! কি যে একটা কামব্যাক দিলো রে মাম্মাহ, এমন কামব্যাক তো সবার লাইফে দরকার। খেলা দেখে মনে হচ্ছিলো বিশ্বকাপ দেখতেছি। টানটান উত্তেজনা। ;D
খেলার শুরুতে মনে করছি গেছে আজকে বরিশাল। বলিং এই ভাংগা খাইয়া চিটাগাং রে ২০০+- রান দিয়ে দিছে। বরিশাল ব্যাটিং শুরুতে ভালো করলেও লাস্টে বাংলাদেশের মতো খেলা শুরু করছিলো, লল। লাস্টে আইসা দেখি রিশাদ জিতায় দিলো।
মিয়া বরিশাল ফাটায় দিছে আজকে! কি যে একটা কামব্যাক দিলো রে মাম্মাহ, এমন কামব্যাক তো সবার লাইফে দরকার। খেলা দেখে মনে হচ্ছিলো বিশ্বকাপ দেখতেছি। টানটান উত্তেজনা। ;D
খেলার শুরুতে মনে করছি গেছে আজকে বরিশাল। বলিং এই ভাংগা খাইয়া চিটাগাং রে ২০০+- রান দিয়ে দিছে। বরিশাল ব্যাটিং শুরুতে ভালো করলেও লাস্টে বাংলাদেশের মতো খেলা শুরু করছিলো, লল। লাস্টে আইসা দেখি রিশাদ জিতায় দিলো।
যদিও খেলা আমি দেখি নাই, এগুলো নিয়ে কোনো এক্সাইটমেন্ট ও কাজ করে না এখন, তবুও লঞ্চ যাত্রীদের অভিনন্দন! ;D ;D ;Dযদিও এর আগে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ হয়েছে এবং সেখানেও খেলা দেখেছি কিন্তু এইসব বিষয় তো কখনো খেয়াল করিনি যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের টিমগুলোর মালিকরা এরকম ধান্দাবাজি করতেছে।
বিপিএল শেষ হলো, আর আজকেই একটা নিউজ দেখলাম যে ওয়ার্ল্ড ক্রিকেটার্স এ্যাসোসিয়েশন বিসিবি কে সতর্ক করেছে খেলোয়ারদের পেমেন্ট এর ব্যাপারে। বিদেশী ক্রিকেটারদেরকে পেমেন্ট না দিয়েই দেশে ফেরত পাঠানো বিপিএলে একটা ট্রেন্ড এ পরিনত হয়েছে। যদি এরকমটা চলতে থাকে, তাহলে ভবিষ্যতে বিদেশী কোনো খেলোয়ার বাংলাদেশে আসবে না বলে তারা আশংকা করে।
আসিফ মাহমুদ সজিব ভূইয়া এবং ফারুখ আহমেদ রাজশাহীর মালিকের সাথে ১ তারিখে কথা বলেছিলো। তাতেও কোনো কাজ হয়নি বলে মনে হচ্ছে। এছাড়া অন্যান্য দল গুলোর অবস্থা প্রায় একই রকম।
যদিও এর আগে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ হয়েছে এবং সেখানেও খেলা দেখেছি কিন্তু এইসব বিষয় তো কখনো খেয়াল করিনি যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের টিমগুলোর মালিকরা এরকম ধান্দাবাজি করতেছে।
এই ধান্দাবাজি করে তারা হয়তো বা তাদেরকে কিছু টাকা রক্ষা পাচ্ছে সাময়িক সময়ের জন্য কিন্তু লং টাইম এর ক্ষেত্রে তারা নিজেরাও লসের সম্মুখীন হবে এবং আমাদেরকেও বিশ্বের সামনে চোর হিসেবেই উপস্থাপন করবে।
আমার তো মনে হয় এর জন্যই এবার অনেক নামি দামি প্লেয়াররা বিপিএল খেলতে আসেনি, যাদেরকে গত সিজনেও দেখতে পেয়েছিলাম।
বিদেশে প্লেয়ারদের টাকা মেরে দিচ্ছে ঠিক আছে কিন্তু আমাদের বাংলাদেশি প্লেয়ারদের টাকা কি তারা দিচ্ছে এ বিষয়টা খোঁজ নিয়ে দেখেন তো? না দিলে অবশ্য বাংলাদেশি ক্রিকেটারগুলো এতদিনে আন্দোলন করে ফেলত।যদিও এর আগে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগ হয়েছে এবং সেখানেও খেলা দেখেছি কিন্তু এইসব বিষয় তো কখনো খেয়াল করিনি যে বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের টিমগুলোর মালিকরা এরকম ধান্দাবাজি করতেছে।
এই ধান্দাবাজি করে তারা হয়তো বা তাদেরকে কিছু টাকা রক্ষা পাচ্ছে সাময়িক সময়ের জন্য কিন্তু লং টাইম এর ক্ষেত্রে তারা নিজেরাও লসের সম্মুখীন হবে এবং আমাদেরকেও বিশ্বের সামনে চোর হিসেবেই উপস্থাপন করবে।
আমার তো মনে হয় এর জন্যই এবার অনেক নামি দামি প্লেয়াররা বিপিএল খেলতে আসেনি, যাদেরকে গত সিজনেও দেখতে পেয়েছিলাম।
ভাই, আগেও বিপিএল এর পেমেন্ট নিয়ে সমস্যা হয়েছে। তবে সেটা এতো ম্যাসিভ আকারে না। কিছুদিন আগেই তো রংপুর রাইডার্সের একজন বিদেশী প্লেয়ার অন্য একটা লীগ এর ম্যাচের টস সেশনে মিডিয়াতে বলেছে যে আমি ব্যাক্তিগত ভাবে রংপুরকে হারাতে চাই, কারন তারা আমার গত বছরের পেমেন্ট এখনো দেয়নি। আপনি চিন্তা করেন এরকম একটা কমেন্টি মিডিয়ায় একজন প্লেয়ার কখন করে, যখন দেখে সে আর টাকাটা পাবেই না।
বিপিএলের মোটামোটি বেশিরভাগ দল গুলোই অনেক প্লেয়ারদের টাকা মেরে দিছে। বিদেশী প্লেয়ার রা দিন দিন বিপিএল বিমুখ হয়ে যাচ্ছে। এই সিজনের পর আর কোনো প্লেয়ার আসবে কি না, সেটা কেউ জানে না।